![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কারো সাথে মজা করতে হলেই জিভ বের করে ভেংচি কেটে দেন আপনি। মজার কোনো খাবার খেতেও জিভ দিয়ে চেটে খান। শরীরের সবচাইতে জরুরী অঙ্গগুলোর মধ্যে একটি হলো এই জিভ। খাবারের স্বাদ পেতে, কথা বলতে সব ক্ষেত্রেই জিভ প্রয়োজনীয়। জেনে নিন অতি প্রয়োজনীয় এই অঙ্গটি সম্পর্কে মজার কিছু অজানা তথ্য।
১) জিভের স্বাভাবিক আকৃতি সর্বোচ্চ ১০ সেন্টিমিটার হয়।
২)পৃথিবীর সবচাইতে বড় জিভের মানুষটি হলেন নিক স্টোয়েবেরি। তার জিভ ১০.১ সেমি ( ৩.৯৭ ইঞ্চি) লম্বা। তিনি জিভ দিয়ে শুধু নাকই নয়, কুনুইও ছুঁতে পারেন। গিনেজ বুকে তার নাম রেকর্ডে রেখেছে।
৩) জিভে থাকে হাজার হাজার টেস্ট বাড। গড়ে ২০০০ থেকে ১০০০০ পর্যন্ত টেস্ট বাড থাকে একজন মানুষের। যাদের ২০০০ এর কম টেস্ট বাড থাকে তাদেরকে নন টেস্টার বলা হয়ে থাকে। প্রতি ৮ থেকে ১০ দিন অন্তর অন্তর আপনার টেস্ট বাড মৃত হয়ে যায় এবং নতুন টেস্ট বাড জন্ম নেয়। খালি চোখে টেস্টবাড দেখা সম্ভব নয়।
৪) এক সময়ে একই সঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ অনুভব করা সম্ভব নয় জিভ দিয়ে। জিভের এক এক অংশে নোনতা, মিষ্টি, ঝাল স্বাদের খাবার লাগিয়ে দেখুন, পার্থক্য করতে পারবেন না আপনি।
৫) সাইন্টেফিক আমেরিকানে বলা হয়েছে যে জিভ একসঙ্গে অনেক কাজ করতে সক্ষম হলেও জিভকে সবচাইতে শক্তিশালী মাংসপেশী বলা যায় না। কারণ জিভের চাইতে অনেক বেশি শক্তিশালী কাজ আমাদের হৃদপিন্ড এবং অন্যান্য অঙ্গ করে থাকে।
৬) আপনার জিভের রং দেখেই আপনার ডাক্তার বলে দিতে পারবেন স্বাস্থ্য সমস্যার কথা। জিভের রং দেখে বোঝা যায় শরীরের কোথাও কোনো সমস্যা আছে কিনা। সুন্দর গোলাপি জিভ হলো সুস্থ শরীরের লক্ষণ। ঠিক তেমনই ফ্যাকাসে, সাদাটে, লালচে, হলদেটে, কালচে জিভ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার লক্ষণ।
৭) জিভের অনেকখানি অংশতেই থাকে মেদ। একটু মোটা ব্যক্তিদের জিভ যদি পুরু হয় তাহলে তা স্লিপ অ্যাপনিয়া এর লক্ষণ হতে পারে। স্লিপ অ্যাপনিয়া হলে নিদ্রাহীনতা হওয়ার আশংকা থাকে।
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: পোস্টে ++++++
৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: অাপনার পুরো নাম জানান। অাপনার কিছু লেখা দৈনিক আমাদের সময় ্্র ছাপাতে চাই।[email protected]
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯
আদরসারািদন বলেছেন: জানলুম