![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ০৮/০৩/২০১৩ তারিখে প্রথম আলোর উপ-সম্পাদকীয়তে আনু মুহাম্মদের একটি লেখা প্রকাশ হয়েছে।
তাতে সমাজে নারীর সম্পৃক্তায়ন, শাহবাগ এবং শাহবাগের সাথে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সম্পর্ক বিষয় স্থান পেয়েছে।
শেষোক্ত বিষয়ে অনেকের দ্বিধা এবং প্রশ্ন থাকলে তার জবাব আছে এবং তা সুন্দর ভাবে। সচেতন অংশের পড়া জরুরী।
২)
জনাব এরশাদ শাহবাগ মঞ্চের উপর বক্তব্য রেখেছেন এবং তার সুবিধা শাহবাগ বিরোধীদের ঘরে যায়। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় জনাব এরশাদ পাকিস্তানের সেনানিবাসে ছিলেন এবং ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে এসে সামরিক বাহিনীতে রিপোর্ট করে বাংলাদেশী হন।
তিনি পাকিস্তানের সংবিধান এবং পবিত্র কোরআনের আলোকে পাকিস্তান রক্ষা করতে সামরিক কর্মকর্তা হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন; কিন্তু জানা মতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে রিপোর্ট করার পর উক্ত পদ্ধতিতে তিনি বাংলাদেশ রক্ষার জন্য কোন শপথ নেননি এবং মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেননি। বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধে তিনি কোন দায় বহন করেন না এবং বাংলাদেশ রক্ষার দায়িত্ত্বও তিনি বহন করেন না।
বরং কর্ণেল হামিদের লেখা প্রামান্য পুস্তক মোতাবেক জেনারেল জিয়ার চেয়ে অনেক বেশি মুক্তিযোদ্ধা সামরিক কর্মকর্তাকে তিনি খুন করেছেন।
তার মুখ দিয়ে শাহবাগ বিরোধী কথা আসাটা আশ্চর্য কিছু না।
©somewhere in net ltd.