![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অসাধারণ মানুষগুলো সাধারণ হয়, অতিসাধারণ মানুষগুলো মানুষ হ্য়, মানুষ হতে হলে সাধারণ হতে হয়। হাফেজ আহমেদ
ওহ!
ধৈর্যের অবক্ষয়
ঐ একই পথে ঋজু ঢেউ
ঈষৎ আংটা ফেটে লঞ্চে ঊর্মি ছোঁ
নিঃসৃত ঠাণ্ডা ঔঘ শিখে দৃঢ় ঝড়-ভঙ্গি।
বি: দ্র:- এ কবিতায় বাংলা ভাষার "অ" হতে "ঁ" পর্যন্ত ৫১ টি বর্ণমালা শুধুমাত্র একবার করে ব্যবহৃত হয়েছে। কবিতাটি লিখতে গেলে বাংলা ভাষার প্রতিটি বর্ণমালাকে একবার করে স্পর্শ করতে হবে।
শব্দার্থ:-
ঋজু- সোজা বা অনুকূল।
ঈষৎ- সামান্য, অল্প, কিছু, কিঞ্চিৎ।
ঊর্মি- ঢেউ, তরঙ্গ।
ছোঁ- ছোবল বা আক্রমণ।
ঔঘ- জলরাশি
কবিতার মূলভাব:- তাড়াহুড়ো করতে নেই। ধৈর্যধারণ না করলে সামান্য ছোটোখাটো ভুল অনেক বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। ধৈর্যের অবক্ষয় বা অবহেলা আমাদেরকে সর্বদা নিশ্চিত পরাজয় বা বিপদের দিকে ধাবিত করে।
২১ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:১৫
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: এখানে বাংলা ভাষার সবগুলো স্বরবর্ণ এবং ব্যঞ্জণবর্ণ একবার করে ব্যবহৃত হয়েছে। অ হলো স্বরবর্ণের প্রথম বর্ণ এবং ঁ হলো ব্যঞ্জণবর্ণের শেষের বর্ণ। তাই অ হতে ঁ বলতে বাংলা ভাষার সবগুলো বর্ণমালাকে বুঝানো হয়েছে। আন্তরিক ভালোবাসা রইলো প্রিয়জন।
২| ২১ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:২৮
নজসু বলেছেন:
সত্যি মুগ্ধ হলাম।
যেমন আপনার দক্ষতা,
তেমনি কবিতায় গূঢ় ভাব।
২১ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০১
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: মন্তব্য প্রীত হলাম। আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভকামনা অহর্নিশ ।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:২৫
পুলক ঢালী বলেছেন: বাাংলা ভাষার শব্দ ভান্ডার অনেক সমৃদ্ধ। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা যতটা না জ্ঞানের শিখা প্রজ্জ্বলন মুখী তারচেয়ে বেশী চাকুরী মুখী। বাংলা শিখে কি হবে লেখক কবির ভাত নেই। তাই "কাজ করি" কে "কাজ কড়ি" বললেওও সমস্যা নেই।
কবিতার মূলভাব না বললে ডিকশনারি ঘাটাতে হতো।
আপনার কথিত "অ" থেকে " ঁ" এটা বুঝিনি কারন চঁন্দ্রবিন্দু ব্যঞ্জণবর্ণ ভুক্ত এখানে স্বরবর্ণের সবগুলো অক্ষর একবার ব্যবহৃত হয়েছে।
সুন্দর রচনা ধন্যবাদ।