নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন বাঙ্গালি। বাংলা আমার ভাষা, নিভৃত আবাস ও অহংকার। বিঃ দ্রঃ- ব্লগে ছন্দ নামে দ্বন্দ্ব নাই।

কবি হাফেজ আহমেদ

অসাধারণ মানুষগুলো সাধারণ হয়, অতিসাধারণ মানুষগুলো মানুষ হ্য়, মানুষ হতে হলে সাধারণ হতে হয়। হাফেজ আহমেদ

কবি হাফেজ আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলায় নতুন কিছু। প্যানগ্রাম কবিতা।

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১২:০১

নিঃসঙ্গতা
হাফেজ আহমেদ

ঐ ঋজু ঘাটে রাখে ঊর্ধ্ব ফি
আষাঢ়ে ঠ্যাং ক্ষয়ে মঞ্চে ভীড়
হৃৎপিণ্ড এঁকেছে নিঃসঙ্গতা
অথই ঝিলে ঢেউ ও ঔদার্য ঈশ!

শব্দার্থ

ঋজু-- সরল, অনুকূল, হিতকর।
ঈশ--প্রভু, ঈশ্বর।

বি: দ্র:- এ কবিতায় বাংলা ভাষার "অ" হতে "ঁ" পর্যন্ত ৫১ টি বর্ণমালা শুধুমাত্র একবার করে ব্যবহৃত হয়েছে। (৫০+ক্ষ=৫১)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৪৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার প্রচেষ্টা প্রশংসার দাবি রাখে।

তবে, যেহেতু কবিতায় অংকের হিসাব আছে, সেজন্য একটা বিষয় খেয়াল করে দেখতে পারেন হিসাব ঠিক আছে কিনা। কার-গুলো হলো স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ। এগুলোও শুধু একবার ব্যবহার করা কি সম্ভব? আমার মনে হয় সম্ভব না। এখানে 'রেফ'সহ বেশকিছু 'কার' একাধিকবার ব্যবহৃত হয়েছে। তার মানে স্বরবর্ণগুলো কিন্তু একবারের বেশিসংখ্যক বারই ব্যবহৃত হয়েছে।

যাই হোক, প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখুন। শুভেচ্ছা।

২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৫৭

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। কার যেহেতু স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ তাহলে স্বরবর্ণ ব্যবহার করতে গেলে তো পুরো কবিতাই কোনো কার বা চিহ্ন ছাড়া লিখতে হবে। আসলে আপনি যে নিয়মটি ভেবেছেন, কবিতাটি মূলত সেরকম কোনো নিয়মে লেখা হয়নি। এ কবিতায় বাংলা ভাষার সবগুলো বর্ণমালা শুধুমাত্র একবার করে ব্যবহার করাই মূল কাজ। কার শব্দ ও মূলভাব ফুটিয়ে তুলতে ৫০ টি বর্ণমালায় যত ইচ্ছে ব্যাবহার করা যাবে। আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার বর্ণনার নিয়মেও লেখা পাবেন। ইনশাআল্লাহ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.