নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন বাঙ্গালি। বাংলা আমার ভাষা, নিভৃত আবাস ও অহংকার। বিঃ দ্রঃ- ব্লগে ছন্দ নামে দ্বন্দ্ব নাই।

কবি হাফেজ আহমেদ

অসাধারণ মানুষগুলো সাধারণ হয়, অতিসাধারণ মানুষগুলো মানুষ হ্য়, মানুষ হতে হলে সাধারণ হতে হয়। হাফেজ আহমেদ

কবি হাফেজ আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নবী কি নিজেই কোরআনের আইন লঙ্ঘন করেছিলেন?

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫১

সূরা আল-আহযাব নাজিল হয়েছিল হিজরি ৫ সালে অর্থাৎ ইংরেজি ৬২৭ সাল। সূরা আল আহযাবের ৫২ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ তার নবী মুহাম্মাদের জন্য নতুন করে বিয়ে করা তখন থেকে হারাম করে দিয়েছিলেন।

[[“সূরা আল আহযাব:52 - এরপর আপনার জন্যে কোন নারী হালাল নয় এবং তাদের পরিবর্তে অন্য স্ত্রী গ্রহণ করাও হালাল নয় যদিও তাদের রূপলাবণ্য আপনাকে মুগ্ধ করে, তবে দাসীর ব্যাপার ভিন্ন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ের উপর সজাগ নজর রাখেন।”]]

[[উল্লেখ্য:- মোহাম্মদের দাসী মারিয়াকে কেন্দ্র করে মুহাম্মাদের স্ত্রী ওমরের মেয়ে হাফসা এবং আয়শাসহ অন্যান্য বিবিরা মিলে মোহাম্মদের লাগামহীন বিয়ে এবং দাসী নিয়ে গন্ডগোলে লিপ্ত হলে তাদেরকে শান্ত করতে আল্লাহ সূরা আল আহযাবের ৫২ নাম্বার আয়াতে মুহাম্মাদের জন্য নতুন করে বিবাহ হারাম করে দেন। অতঃপর বিবি ও দাসীরা শান্ত হন।]]


কিন্তু মোহাম্মদ তারপরেও আরো ৪ টি বিয়ে করেছিলেন। তিনি এই আয়াত নাজিলের ১ বছর না যেতেই অর্থাৎ হিজরি ৬ সালে (ইংরেজি ৬২৮ সালে) জুওয়াইরিয়া বিনতে আল-হারিস এবং রামালাহ বিনতে আবি সুফিয়ানকে বিয়ে করেন। তার আরেক বছর না যেতেই অর্থাৎ ইংরেজি ৬২৯ (আরবি হিজরি ৭) সালে সাফিয়া বিনতে হুওয়াই এবং মায়মুনা বিনতে আল-হারিস এ দুজনকে করেন আরো দুটি বিয়ে। পরিশেষে শেষ বিয়ের প্রায় তিন বছর পর হিজরি ১১ সালে [ইংরেজী ৬৩২ সালে] তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

তার বিয়ে নিষিদ্ধের আয়াত আসার পরও আরো ৪ টি বিয়ে করা কি স্পষ্ট কোরআন বিরোধী নই? কোরআনের আইন [সূরা আল আহযাবের ৫২ নং আয়াত ] কি এখানে লঙ্ঘিত হয়নি?

[[মনে রাখবেন, ধর্মান্ধ হতে অজ্ঞতাই যথেষ্ট ,আর ধর্ম নিয়ে নিঁখুত তথ্য উপস্থাপন করতে প্রয়োজন স্টাডি ও গবেষণা। আবেগ দিয়ে মুখে এবং মাথায় যা আসলো তা করে বা বলে বসলেই হলো না। পারলে কোরআন দিয়ে প্রমাণ করুন।স্টাডি করুন। চ্যালেঞ্জের বিরুদ্ধে কোরআন দিয়ে চ্যালেঞ্জ করুন]]

দেখে নিন সূরা আল আহযাব নাজিলের সাল [উইকিপিডিয়া]



দেখে নিন পরবর্তীকালের ৪ জন স্ত্রীর নাম ও বিয়ের সাল। [উইকিপিডিয়া]

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:৫৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: আগের আয়াত পরের আয়াত পড়তে হবে। পরিপ্ররেক্ষিত বুঝতে হবে। অন্তর্নিহিত অর্থ বুঝতে হবে। এক আরবির অনেক অর্থ হয়। এইসব রূপক। অনুবাদে ভুল আছে। আল্লাই সব চেয়ে ভালো জানে। এইভাবে ত্যানা প্যাচাতে হবে, নইলে ইসলামের লুঙ্গি খুলে যাবে।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৫

আহলান বলেছেন: যদি তিনি কোরান অবজ্ঞা করেই থাকেন (আমার গবেষনা মতে( সেটা তাঁর ব্যপার, এখানে আমাদের এই বিষয়ে ত্যানা পেচিয়ে আপনার মূল উদ্দেশ্য কি সেটা খুলে বলেন। এটা দিয়ে মূলতঃ আপনি কি বুঝাতে চাইলেন বা চান সেটা তো পরিষ্কার করে বল্লেন না।
( অধর্মান্ধতাই অন্ধতার মূল কারণ)

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই টাইম লাইনের আগে পরের বিষয়টি আপনি কোথায় থেকে পেয়েছেন, সেটা উল্লেখ করুন।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৯

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: উল্লেখ করে দিলাম।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

রানার ব্লগ বলেছেন: আমারা যারা সাধারন মস্তিষ্কের মানুষ তাদের বোঝার সুবিধার্থে আর একটু বিস্তারিত লিখলে ভালো হতো । আমাদের কাছে পুরা ব্যাপার টা তাল গাছ থেকে মাটিতে পরার মতো হয়েছে ।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩০

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: উল্লেখ করে দিলাম।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৫

কামাল১৮ বলেছেন: নবী কোরানে হাফেজ ছিলেন না।কোরানের অনেক কিছুই তিনি ভুলে যেতেন।এটাও হয়তো ভুলে গিয়েছিলেন।এই জন্য আছে নাসেক ও মানসুখ।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৮

এম ডি মুসা বলেছেন: শেষের যুক্তিগুলো ভালো লাগলো। চারটি বিয়ে করার আয়াত দেখান। আমি কোরআন আয়াত তরজমা থেকে দেখেছি। যারা এতিম তাদের পক্ষ থেকে চারটি বিয়ে করার। যদি তাদের সঠিক সমান না জানতে পারে সেটা না করতে। আল্লাহ সীমা লঙ্ঘন কারীকে পছন্দ করেন না

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: আমাদের নবীর কিছু অসুবিধা সবই আল্লাহ সাথে সাথেই আয়াত লাযিল করে ঠিক করে দিত, যেহেতু নবীর অনেক যৌন চাহিদা ছিল, তাই আল্লাহ এটা নিয়ে অনেক ভাবিত ছিল।

আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত।
তিনি বলেন, যেসব মহিলা নিজেকে রাসূলূল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে হেবাস্বরূপ ন্যস্ত করে দেন, তাদের আমি ঘৃণা করতাম। আমি(মনে মনে) বলতাম, মহিলারা কি নিজেকে ন্যস্ত করতে পারে? এরপর যখন আল্লাহ্ তা‘আলা এ আয়াত অবতীর্ণ করেনঃ ‘‘আপনি তাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা আপনার নিকট হতে দূরে রাখতে পারেন এবং যাকে ইচ্ছা আপনার নিকট স্থান দিতে পারেন। আর আপনি যাকে দূরে রেখেছেন, তাকে কামনা করলে আপনার কোন অপরাধ নেই।’’
তখন আমি বললাম, আমি দেখছি যে, আপনি যা ইচ্ছা করেন আপনার রব, তা-ই শীঘ্র পূর্ণ করে দেন। [৫১১৩; মুসলিম ১৭/১৪, হাঃ ১৪৬৪] (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৪২৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৪৪২৫)

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

কাঁউটাল বলেছেন: ?

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫

কাঁউটাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: গবেষণা করুন। তাফসির দিয়ে শুরু করুন ।

আপনের কথা মত তাফসির নিয়া শুরু করলাম এবং জানলাম যে সুরা আযহাবের ৫২ নম্বর আয়াত তার আগের একটা আয়াত (৫০ নম্বর) দিয়ে মানসুখ (রহিত) হয়ে গেছিল।

সুত্র: তাফসিরে ইবনে কাসির, ১৫তম খন্ড, পৃষ্ঠা ৮৩৬

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০১

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আগের আয়ত দিয়ে পরের আয়াত মানসুখ হয়, নাকি পরের আয়াত দিয়ে আগের আয়াত মানসুখ হয়? ধর্মান্ধ হতে হলে অজ্ঞতাই যথেষ্ট। এসব তাফসিরকারীকে বলো গোজামিল বাদ দিয়ে কিন্ডারগার্ডেনে গিয়ে শতকিয়া শিখতে । জানতে বলো ১ আগে না ২ আগে । ৫০ আগে না ৫২ আগে। বাবা আগে না সন্তান আগে?

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮

রানার ব্লগ বলেছেন: কাঁউটাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: গবেষণা করুন। তাফসির দিয়ে শুরু করুন ।

আপনের কথা মত তাফসির নিয়া শুরু করলাম এবং জানলাম যে সুরা আযহাবের ৫২ নম্বর আয়াত তার আগের একটা আয়াত (৫০ নম্বর) দিয়ে মানসুখ (রহিত) হয়ে গেছিল।

সুত্র: তাফসিরে ইবনে কাসির, ১৫তম খন্ড, পৃষ্ঠা ৮৩৬


আমার একটা জিজ্ঞাসা, যে আয়াত বাতিল বা রহিত করা হয়েছে তা কোরানে রাখার দরকার কি ছিলো ? এখন যে একটা এলোমেলো অবস্থা হচ্ছে এর দায় কে নেবে ?

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: এটা উনি একটা গোজামিল দেওয়ার চেষ্টা করেছে মাত্র। পরের আয়াত আগের আয়াত দ্বারা মানসুখ বা রোহিত হয় না। আগের আয়াত মানসুখ হয় পরের আয়াত দিয়ে। ৫০ আগে নাকি ৫২ আগে? বাবা আগে নাকি সন্তান আগে? ৫০ নাম্বার আয়াতটি আগের আয়াত। ৫২ নাম্বার আয়াতটি তার পরের আয়াত। সুতরাং ৫২ নাম্বার আয়াতের পরে যদি কোনো আয়াত দ্বারা অনুমতি আসতো তবে মানা যেতো। এসব শুধুই গোজামিল এবং অন্ধত্ব ।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি বিবাহ নিষিদ্ধের পর বিবাহ করেছেন এ তথ্য আপনি কোথায় পেলেন?

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৯

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: উইকিপিডিয়ার তথ্য পোস্টে এড করে দিলাম। দেখে নিন।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব যদি আমিই খুঁজে দেখব তবে আপনি পোষ্ট করলেন কেন? মূলত আপনার উপস্থাপন সঠিক নয়। আপনি তাঁকে হেয় প্রতিপন্ন করতে যা করার করছেন।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২০

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: জানার আগ্রহ থাকলে খুঁজতে হবে। খুঁজতে আপনি ব্যর্থ হওয়ায় উইকিপিডিয়া হতে পোস্টে যোগ করে দিলাম।

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩ নং ও ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৪। এটাতো ওহি যা তারপ্রতি ওহি হিসেবেই পাঠানো হয়।

* তাঁর সব কিছু ওহী ভিত্তিক। তিনি ওহীর বাইরে কিছু করেছেন এমন কথা কেউ বললেও মুমিন তা’ বিশ্বাস করবেন না।

১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৮

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: ভাই, মুসলমান হয়ে থাকলে শুধু কোরআন মানুন। কোরআন ফলো করুন। আল্লাহ শুধু কোরআন ফলো করতে বলেছেন। আর রাসূল সহ অন্যান্য কিছু বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করতে বলা হয়েছে। কোরআন ছাড়া আর সব কনফিউশনে ভরা। সো সময় নষ্ট করার মানে নাই।
কে কী করলো তা অপ্রাসঙ্গিক! নিন্দা করা ঠিক নয়। সে যেই হোক। আপনার বিশ্বাস আপনার বাকীদের বিশ্বাস বাকীদের!

১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২০

কাঁউটাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১ আগে না ২ আগে?
৫২ নাম্বার আয়াতে হারাম করেছে। মানসুখ করতে হলে তার পরে আয়াত আসতে হবে। আগে কি ছিলো না ছিলো সেটা আগের। কিন্তু পরে যখন হারাম করলো, তারপর কোন আয়াত এসে তাকে অনুমতি দিলো? গোজামিল ধর্মান্ধেই চলে। অজ্ঞতায় চলে। এখানে চলে না।


কুরআন শরিফের কিতাব আকারে আপনি যেই সিরিয়াল দেখেন, নাজিল হওয়ার সময় এই সিরিয়ালে আয়াত নাজিল হয় নাই। বিভিন্ন পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন আয়াত নাজিল হয়েছে। আপনার আরও পড়াশুনা করা উচিৎ। নতুন নাস্তিক হইছেন মনে হয়?

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৬

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: তারমানে তুমি নিজেই প্রমাণ দিচ্ছো কোরআনে আগের আয়াত পরে আর পরের আয়াত আগে ভুলবসত দেয়া হয়েছে তাই না?
লোহ মাহফুজের কোরআন আর এ কোরআন কি এক নয়? যদি এক হয়ে থাকে তবে সেখানেও আল্লাহ নিজেই আয়াতগুলো সাজাতে ভুল করেছে নাকি? তোমার গোজামিলের মন্তব্য তোমার খোদা এবং নবীর বিরুদ্ধে চলে যায়। তুমিতো ওদেরকে আরেকটু ফাঁসিয়ে দিলে। বাবার আগে সন্তানের জন্ম প্রমান করতে গিয়ে অজ্ঞতা এবং ধর্মান্ধতার জানান দিলে। ধর্মান্ধ হতে অজ্ঞতাই যথেষ্ট ।পড়তে হয় না ।জানতে হয় না। গোজামিলই যথেষ্ট ।

কোরআনে আগের সূরা পরে আর পরের সূরা আগে এটা সবাই জানে।

এখন বলছো আগের আয়াত পরে, পরের আয়াত আগে

একটুপর বলবে আগের শব্দ পরে পরের শব্দ আগে

তারপর বলবে আগের হরফ পরে, পরের হরফ আগে

একটা ভুল ঢাকতে গিয়ে তোমরা নিজেরাই ১০ নতুন ভুল যোগ কর/ স্বীকার কর এবং অতঃপর বলো কোরআনে কোনো ভুল নাই।

৫০ আগে না ৫২ আগে এটাও যদি না বুঝো তবে অন্ধকারই তোমাদের জন্য বেষ্ট।

১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: ৩ নং কমেন্টের জবাব যা দিলেন! স্টাডি করলাম। একটু খুঁজলাম। আর এটা পেলাম।
আপনাকে মিথ্যুক প্রমাণ করার জন্য আশা করি এটাই যথেষ্ট।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৬

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আপনি কি বলতে চান যে মুহাম্মাদ শুধু নয়টি বিবাহ করেছে? তথ্যটি ভূল। আমার পোস্টে প্রতিটি বিবাহের সাল এবং স্ত্রীদের নাম উল্লেখ্য করা আছে। সূরা আযহাবের ৫২ নং আয়াত নাজিল হওয়ার সময় তাঁর স্ত্রী ছিলেন ৭ জন। তারপর আরো ৪ জন । আর দাসীতো আছেই। দাসী অবশ্যই কোরআন হালাল করেছে। আর আপনারাই এক তাফসীরকারি অন্য তাফসিরকারিকে কাফের বলেন। তিন ঈমাম এবং তিন খলিফা এভাবেই একে অন্যের কাছ থেকে কাফের তকমা লাগিয়ে মরেছে। কারণ, গোড়ায় গলদ।

পারলে কোরআন দিয়ে আমাকে ভুল প্রমাণ করুন। নতুবা গোজামিলে আর কত!

১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১২

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে ইসলাম সম্পর্কে আপনার খুবই কম জ্ঞান। অন্যকে গবেষণা করতে বলেছেন। অথচ আপনি ইন ডিটেইল কিছু লিখেন নাই। আপনি আমাদের নবী সম্পর্কে সম্মান করে কথা বলেন নাই। আপনার সম্পর্কে আমার ধারণা হলো আপনি কেবল ইসলাম সম্পর্কে বিন্দুসমও জানতে পারেন নাই-গবেষণা তো দূরের কথা। আমার জানার বিষয় তো হলো আপনি কি শুধু ইসলাম সম্পর্কেই এধরণের পোস্ট দেন নাকি অন্য ধর্ম সম্পর্কেও দেন। হিন্দুদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কত হাজার বিয়ে করেছিলেন এবং কেন বিয়ে করেছিলেন এ সম্পর্কে কি গবেষণা করেছেন ??
অনুরোধ- নিজের বিপরীতে অন্যদের বিশ্বাস নিয়ে এভাবে আঘাত করবেন না।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৭

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আপনি বুঝতে ব্যর্থ হওয়ায় পোস্টে প্রমাণ যোগ করে দেয়া হয়েছে। পারলে আপনি আপনার কোরআন/জ্ঞান দিয়ে চ্যালেঞ্জ করুন পোস্টে কোথায় ভুল। নতুবা অজ্ঞতা এবং গোজামিল নিয়ে অন্ধকারেই থাকুন।

১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

মায়াস্পর্শ বলেছেন: সময় নিন , আরো লেখাপড়া করেন , সব পরিষ্কার হয়ে যাবে একসময় ইংশাআল্লাহ । আপনার মতো অনেক নাস্তিক এবং তাদের মতবাদ হারিয়ে গেছে সময়ের সাথে সাথে। হয়তো আপনিও একসময় হারিয়ে যাবেন। ভালো কিছু লিখুন। ভালো কিছু ভাবুন। ভালো থাকুন।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৫

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আমি আমার প্রমাণ উপস্থাপন করলাম। এবার আপনার কাছে কোরআন দিয়ে কোনো প্রমাণ থাকলে ভুল ধরিয়ে দিন। নতুবা পড়াশোনা করে প্রমাণ সংগ্রহ করুন। এসব গোজামিল দিয়ে আর কত?

১৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়লাম।
মন্তব্য গুলোও পড়লাম। আমার কিছু বলার নাই। আমি বিশ্বাস করি বোবার কোনো শত্রু নেই।

২০| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি না হয় খুঁজলাম, খুজে বের করলাম। কিন্তু আপনি যেহেতু পোস্ট লিখেছেন, পোষ্টের সাথে এ ধরনের সূত্র গুলো আপনার উল্লেখ করে দিলেন আপনার পোস্টটি আরও সুন্দর হত, গ্রহণযোগ্য হতো। আমাকে খুঁজতে বলে আপনি আপনার দায়িত্ব এড়িয়ে গেলেন।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১০

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আমি অত্যন্ত ব্যস্ত মানুষ। তবু্ও উইকিপিডিয়ার তথ্য এখন পোস্টে যোগ করে দিলাম।

২১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩১

যবড়জং বলেছেন: অসম্পূর্ন পোষ্ট.....

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৮

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: কিভাবে ?

২২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



তিনি নিজে ইহার রচয়িতা ছিলেন।

২৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

এভো বলেছেন: সুরা গুলো নাজিলের সিকোয়েন্স অনুযায়ি লিপিবদ্ধ করা হয়নি আল কোরানে কিন্তু আমরা জানা মতে সুরার ভিতররের আয়াত গুলো নাজিলের ক্রমানুসারে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে । ধন্যবাদ

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৭

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন । আপনাকেও ধন্যবাদ

২৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: ব্যস্ত মানুষ তারপরেও কুরআনের বা নবীজীর ভুল ভ্রান্তি ধরার জন্য মূল্যবান সময় ব্যয় করছেন - এজন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। উইকিপিডিয়া থেকে ভয়ংকর ভয়ঙ্কর সব তথ্য দিয়ে আমাদের মুখ একেবারে বন্ধই করে দিলেন বলতে গেলে। কিন্তু তারপরেও নবীজী ভুল করেছেন, বা আল্লাহ্‌র আদেশ লঙ্ঘন করেছেন - এরকম কিছু মেনে নেবার আগে আপনার কাছে বিনীতভাবে জানতে চাই, সূরা আহযাবের ঐ আয়াত যে ৬২৭ খ্রিস্টাব্দেই নাজিল হয়েছে, এই ব্যাপারে উইকিপিডিয়া কোত্থেকে জানতে পেল? আর নবীজী যে ঐ আয়াত নাযিলের পরেও আল্লাহ্‌র আদেশ অমান্য করে বিবাহ করেছেন - এই ব্যাপারে উইকিপিডিয়া রাসূলের (স) কোন সীরাত গ্রন্থকে রেফারেন্স হিসেবে নিয়েছে?

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৪

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: উইকিপিডিয়াতে সব বইয়ের রেফারেন্স দেওয়া আছে।

২৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি সবাইকে বলছেন কোরআন দিয়ে প্রমাণ করতে, কোরআন দিয়ে জবাব দিতে। অথচ আপনি দিচ্ছেন উইকিপিডিয়া দিয়ে জবাব। আপনিও কোরআন দিয়ে প্রমাণ করুন এই আয়াত নাজিল হওয়ার পরে, নবী আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করে বিয়ে করেছে।

২৬| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: নূর আলম হিরণ, কোরআন দিয়ে প্রমাণ করা সম্ভব নয়। কারণ উনাদের দাবী অনুযায়ী, কুরআন নবী মুহাম্মদ নিজেই লিখেছে - আল্লাহ নাযিল করেননি। তাই তিনি নিজের ইচ্ছেমত এর আয়াতগুলো যখন খুশী তখন পরিবর্তন করেছেন (নাউযুবিল্লাহ!)

লেখক, আপনার স্ক্রীন শেয়ার করা উইকিপিডিয়া আমি খুঁজে পাইনি। দয়া করে এখানে লিঙ্ক শেয়ার করুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.