নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন বাঙ্গালি। বাংলা আমার ভাষা, নিভৃত আবাস ও অহংকার। বিঃ দ্রঃ- ব্লগে ছন্দ নামে দ্বন্দ্ব নাই।

কবি হাফেজ আহমেদ

অসাধারণ মানুষগুলো সাধারণ হয়, অতিসাধারণ মানুষগুলো মানুষ হ্য়, মানুষ হতে হলে সাধারণ হতে হয়। হাফেজ আহমেদ

কবি হাফেজ আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এটা কি কোরআনের আরেকটি স্পষ্ট ভুল নয়?

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:০৫

হে তোমরা যারা অন্ধবিশ্বাসী, যারা অন্ধভাবে মনে করো কোরআনে কোনো ভুল নেই তারা নিচের আয়াতটি কয়েকবার পড়ে নাও। তারপর পুরো লেখা পড়ে জবাব থাকলে জবাব দাও।

"তিনিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন অতঃপর আমি এর দ্বারা সর্বপ্রকার উদ্ভিদ উৎপন্ন করেছি, অতঃপর আমি এ থেকে সবুজ ফসল নির্গত করেছি, যা থেকে যুগ্ম বীজ উৎপন্ন করি। খেজুরের কাঁদি থেকে গুচ্ছ বের করি, যা নুয়ে থাকে এবং আঙ্গুরের বাগান, যয়তুন, আনার পরস্পর সাদৃশ্যযুক্ত এবং সাদৃশ্যহীন। বিভিন্ন গাছের ফলের প্রতি লক্ষ্য কর যখন সেুগুলো ফলন্ত হয় এবং তার পরিপক্কতার প্রতি লক্ষ্য কর। নিশ্চয় এ গুলোতে নিদর্শন রয়েছে ঈমানদারদের জন্যে। [সূরা আনআম: 99]"

"তিনিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন অতঃপর আমি এর দ্বারা সর্বপ্রকার উদ্ভিদ উৎপন্ন করেছি,"


বলুন, পৃথিবীর কোন ব্যাকরণ দিয়ে আপনি বুঝাবেন? আমরা জানি যদি কেউ বলে যে "তিনি এবং আমি" তাহলে ১০০% নিশ্চিত যে এখানে তিনি এবং আমি মানে দুইজন ব্যক্তি। তাহলে এবার পারলে বুঝিয়ে দিন যে, এই আয়াতে "তিনি কে" আর "আমি কে"? তিনি বলতে কে কাকে বুঝিয়েছেন আর আমি বলতে কে কাকে বুঝিয়েছেন? কে আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন আর কে এর দ্বারা সর্বপ্রকার উদ্ভিদ উৎপন্ন করেন?

এটা কি কোরআনের আরেকটি স্পষ্ট ভুল নয়?

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:২৮

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: তিনি (আল্লাহ্‌) এখানে আল্লাহ উহ্য আছে এবং অতঃপর আমি (আল্লাহ্‌) এর দ্বারা......। আরবী ভাষা যদি ভাল না জানেন, তবে কোন গ্রহণযোগ্য মুফাসসিরের সাহায্য নিন, ইনশাআল্লাহ আপনি উত্তর পেয়ে যাবেন।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:২৭

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: নিজেই যখন মুফাসসির, তখন যাবো কার কাছে? ২৫ বছর ধরে আরবি পড়ে একযুগ আরবে কাটিয়ে এখনো ভাষা শেখাবে? "তিনিও আল্লাহ" আমিও আল্লাহ" হইলো কিছু? ভুল মানে ভুল। গোজামিলে কি কাজ হয়?

২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কোরআনের ভুল ধরতে ভুল করছেন। আপনি এমন সব বলছেন, মনে হয় যেন কোরআন নাযিল হয়েছে কিছুক্ষণ আগে। সেজন্য এসব বিষয় কারো নজরে আসেনি, এসব বিষয় শুধু আপনার নজরে এসেছে। আপনার এসব পোষ্টের কারণে মুমিনদের ঈমানের কোন সমস্যা হবে না।ব্লগে রানুর দলের সদস্য একজন বাড়লো বলে মনে হয়।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৪

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আমিই প্রথম ব্যক্তি নই বরং কোরআন লেখার শুরু থেকে আজ অবধি যুগে যুগে কোরআনের ভুল প্রমাণিত হয়েছে। হযরত ওসমানের দুধ ভাই আবু ইয়াহিয়া আব্দুল্লাহ ইবনে সাদ ইনবে সারা আল আমিরি আল কুরাইশি যিনি কোরআনের একজন লেখক ছিলেন। যখন সে দেখতে পেলো তার নিজের বলা কিছু কথাও মুহাম্মাদ তাকে কুরআনে লিপিবদ্ধ করার নির্দেশ দিলো, তখন তিনি আশ্চর্য হলেন এবং বললেন আমার কথাগুলোও কোরআনের আয়াত হয়! এ কি করে সম্ভব ! অতঃপর সাথে সাথে তিনিই সর্বপ্রথম কোরআনকে ভুল প্রমাণিত করে কোরআন লেখা হতে নিজেকে বিরত রেখে কোরআন অস্বীকারকারী হিসেবে নিজেকে ঘোষণা করেন। মুহাম্মাদ তাকে ইসলামের প্রথম মুরতাদ ঘোষণা করে হত্যার নির্দেশ দেন।
সে হতে আজ অবধি যতজন ভুল ধরেছে অনেককেই হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু ভুলকে সবাই ভুলই বলেছে, সত্য বলে কেউ প্রমাণ করতে পারেনি।
ভুল সর্বদাই ভুল। গোজামিলে কাজ হবে না। ভুলকে কেউ সত্য বলে প্রমাণ করতে পারেনি।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

এম ডি মুসা বলেছেন: বৃষ্টি বর্ষণের জন্য তার ফেরেশতা আছে না? পৃথিবীর সবকিছু পরিচালনার জন্য। মিকাইল: কুরআনে এই ফেরেশতার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। ইনি বৃষ্টি ও খাদ্য উৎপাদনের দায়িত্বপ্রাপ্ত। প্রথম তার নিয়োজিত কর্মীরা বৃষ্টি প্রদান করেছে। ‌ দ্বিতীয় তার এই কাজগুলি তার নিজের অধীনে হয়েছে অর্থাৎ কর্তৃপক্ষ। সেটার হুকুমদাতা অথবা সে সৃষ্টিকারী। তিনি মানে বুঝিয়েছেন ফেরেশতাদেরকে। আমি মানে সে নিজে। এখানে আপনি কি ভুল ধরলেন আমার উত্তরটা দিয়া যান

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২০

এম ডি মুসা বলেছেন: @মহাজাগতিক চিন্তা, মনগড়া কোন কথা কারোই চলবে না বুঝছেন। যথাযথ উত্তর অবশ্যই আল্লাহ কোরআনে দিয়েছেন এবং রাখছেন এর অর্থ এবং ব্যাখ্যা রয়েছে। ‌ তিনি ভুল করেন নাই।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২১

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহফাক সব পারেন।এই তিনি এবং আমি কে একই ব্যক্তি এটা না পারলে তার সব পারাই যে মিথ্যা হয়ে যায়।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২২

কামাল১৮ বলেছেন: পাক ফাঁক হয়ে গেছে এই জন্য দুঃখিত।

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৩

এম ডি মুসা বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহফাক সব পারেন।এই তিনি এবং আমি কে একই ব্যক্তি এটা না পারলে তার সব পারাই যে মিথ্যা হয়ে যায়। আপনার উত্তর যথাযথ হয়েছে।

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১১

মায়াস্পর্শ বলেছেন: মাথা মনে হয় নতুন নতুন বিগড়ে গেছে? নাকি কিছু খেয়ে উল্টাপাল্টা লিখেছেন? আপনার এসব লেখা দেখে হাসি পায়।

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: এম ডি মুসা, আপনি তো মোক্ষম জবাব দিতে গিয়ে আরো পেঁচিয়ে ফেলেছেন। আল্লাহ যদি ফেরেশতা দিয়ে কোন কাজ করান, তাহলে কি তিনি বা সে এরকম কিছু বলেন, নাকি সেই ফেরেশতার নাম উল্লেখ করেন? এরকম আর কোন আয়াত কি দেখাতে পারবেন?

এখানে তিনি ও আমি উভয়েই একই ব্যক্তি। আয়াতটা খেয়াল করলে দেখবেন। এই তিনি ও আমিযুক্ত বাক্য দুটির মাঝে একটা ছেদচিহ্ন আছে, যা আরবি 'জিম' অক্ষর দ্বারা চিহ্নিত। যারা কোরআন নিয়মিত পড়ে, তারা এই ব্যাপারগুলো ভালো বুঝবে। যারা কেবল ভুল ধরার জন্য কোরআন পড়ে, তাদের চোখে কোরআনের এরকম অসংখ্য ভুল ধরা পড়বে। প্রকৃত পক্ষে এগুলো ভুল নয় - কুরআনের ভাষারীতির এক অন্যরকম সৌন্দর্য।

বুড়া ছাগলটার গুড়া কৃমি সমস্যা আবার দেখা দিয়েছে। ইসলাম বিদ্বেষীদেরকে নিয়মিত যারা ফেস করে, তারা খুব ভালো করেই জানে, ফাক শব্দ কোন কোন জায়গায় ভুল করে ব্যবহার করা যায়। বুড়া ছাগলটার সেটা অজানা আছে বলে আমার মনে হয়না।

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি একের পর এক পোস্ট প্রসব করেন আর লোক জন এসে হৈ হুল্লোড় করে যায় । কেউই প্রমান সহ জবাব দিচ্ছে না ।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: কেউ কেউ গোজামিল দিচ্ছে । প্রমাণ থাকলেতো দিতোই। ভুল কখনো গোজামিল দিয়ে শুদ্ধ বানানো সম্ভব নয় ।

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



সব ভুল ধরতে হয় না।
তাহলে মুমিনরা কষ্ট পাবেন।
তাদের কাছে ব্যাখ্যার কোন শেষ নেই।
তারপরও ভুল স্বীকার করবে না।
কোরআনের অনেক আয়াতে আল্লাহকে বুঝাতে এক বচন আমি ব্যবহার না করে বহুবচন আমরা ব্যবহার করে আল্লাহকে বুঝানো হয়েছে। অথচ বিশ্বাসীরা বলেন- এটা বুঝার ক্ষমতা সাধারণ মানুষের নেই।

কিন্তু কোরআনকে সহজ ভাষায় নাজিল করা হয়েছে যাতে সবাই বুঝতে পারে।

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আরবের বিখ্যাত লোকেরা কোরআনের কোন ভুল বের করতে পারেনি আর আপনি কোথাকার কোন হেন বাঙ্গালী যে, ভুল ধরতে লেগে পড়েছেন। আরবি শব্দের ব্যকরনগত, অর্থগত ও রূপক অর্থ ব্যাপক আপনি সামান্য জ্ঞান নিয়ে নিজের মাথা নষ্ট করছেন, সামুর পরিবশে নষ্ট করছেন, আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩২

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আমিই প্রথম ব্যক্তি নই বরং কোরআন লেখার শুরু থেকে আজ অবধি যুগে যুগে কোরআনের ভুল প্রমাণিত হয়েছে। হযরত ওসমানের দুধ ভাই আবু ইয়াহিয়া আব্দুল্লাহ ইবনে সাদ ইনবে সারা আল আমিরি আল কুরাইশি যিনি কোরআনের একজন লেখক ছিলেন। যখন সে দেখতে পেলো তার নিজের বলা কিছু কথাও মুহাম্মাদ তাকে কুরআনে লিপিবদ্ধ করার নির্দেশ দিলো, তখন তিনি আশ্চর্য হলেন এবং বললেন আমার কথাগুলোও কোরআনের আয়াত হয়! এ কি করে সম্ভব ! অতঃপর সাথে সাথে তিনিই সর্বপ্রথম কোরআনকে ভুল প্রমাণিত করে কোরআন লেখা হতে নিজেকে বিরত রেখে কোরআন অস্বীকারকারী হিসেবে নিজেকে ঘোষণা করেন। মুহাম্মাদ তাকে ইসলামের প্রথম মুরতাদ ঘোষণা করে হত্যার নির্দেশ দেন।
সে হতে আজ অবধি যতজন ভুল ধরেছে অনেককেই হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু ভুলকে সবাই ভুলই বলেছে, সত্য বলে কেউ প্রমাণ করতে পারেনি।
ভুল সর্বদাই ভুল। গোজামিলে কাজ হবে না। ভুলকে কেউ সত্য বলে প্রমাণ করতে পারেনি।

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন বিষয়ে আপনি কিছু উদ্ভট গল্প প্রচার করছেন। যাতে মুমিনদের কোন বিশ্বাস নাই।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: প্রমাণ করুন কোনটা উদ্ভট ?

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৪৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: ভুলটাই যখন সঠিক তখন ভুল ধরে কি হবে?

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৯

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: ধর্মান্ধতাই একটা জাতির সবচেয়ে বড় কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টি করেছে এই মিথ্যা ধর্মগুলো। নিজের ধর্মের বাহিরে ওরা কাউকে মানুষই মনে করে না। সব ভুলভাল আর গোঁজামিল ছাড়া ওদের কিছুই নেই।

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: এই সব পোষ্টের কোনো আগামাথা নাই। ফয়াফল অযথাই ক্যাচাল।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: পোস্টের আগামাথা নাই নাকি আয়াতের আগামাথা নাই?

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

খনাই বলেছেন: আপনার এই পোস্ট পড়েই আমি জানলাম কুরআন বাংলায় নাজিল হয়েছিল আর তাই কুরআনের বাংলা অনুবাদের ভুল কেই কুরআনের ভুল হিসেবে চালিয়ে দিতে সামু পোস্ট করতে হবে ! আপনার এই পোস্টের পরে আমি খুবই পরিচিত আর গ্রহণযোগ্য চব্বিশটা ইংরেজি অনুবাদ দেখলাম কুরআনের । এর মধ্যে আরবিভাষী ইহুদি ধর্ম থেকে মুসলিম কনভার্ট মুহাম্মদ আসাদের অনুবাদ, কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি থেকে পাবলিশড কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির ইসলামিক স্টাডিজে পিএইচডি, আর আল আজহারের ছাত্র আরবি গ্রামারের খুবই পন্ডিত মানুষ আরবীভাষী ইজিপশিয়ান আব্দেল হামিদের অনুবাদ, আর প্রথম দিকের কুরআনের ইংরেজ অনুবাদক পিকথলের অনুবাদগুলো আগ্রহ করে দেখলাম । এগুলোসহ চব্বিশটা ইংরেজি অনুবাদের কোনোটাতেই সূরা আন আম-এর ৯৯ নং আয়াতের অনুবাদে আপনার রেফারেন্স দেয়া বাংলা অনুবাদের মতো "আমি" বা ইংরেজি "I" এক্সপ্রেশনটা নেই । সবগুলো অনুবাদেই সেখানে "WE" কথাটা ব্যবহার করা হয়েছে আরবি ভাষার রীতি অনুযায়ীই। এক্সপ্রেশনের ক্ষেত্রে যেটাকে রয়েল "WE" বলে । এই রীতিতে এখনো ব্রিটিশ মোনার্কির অফিশিয়াল অনেক প্রক্লেমেশন জারি হয়। আপনি আরবি জানেন কেমন ? কেমন করে শিওর হলেন যে বাংলা অনুবাদটাই সঠিক ? একটা বাংলা অনুবাদ পড়েই কুরআনের ভুল নিয়ে এরকম একটা পোস্ট খুব কস্ট্রাক্টিভ কোনো বিষয় না ।বরং আপনার আগের পোস্টগুলোর মতো এই পোস্ট থেকেও মনে হচ্ছে ইসলামের বিষয়গুলো নিয়ে আপনার ধারণা খুব স্পষ্ট নয় । কুরআন নাজিল হয়েছে আরবিতে । তাই তার সম্পর্কে আলোচনা আরবিতে লেখা কুরআন ভিত্তিক হলেই ভালো। অনেক আরবি শব্দেরই একজাক্ট বাংলা শব্দও নেই । এই দুই ভাষার এক্সপ্রেশনের রীতিও এক নয় । তাই বাংলা অনুবাদের থেকে কুরআনে অনেক সমস্যা আছে সেটা আপনার মনে হতেই পারে সেটা খুব আনইউজুয়াল কিছু না সেটা খুব ইম্পরট্যান্ট বিষয়ও না। কুরআনের আরবি ভাষাগত এক্সপ্রেশন আর সেটা নিয়ে ইউরোপিয়ানদের বিভ্রান্ত সমালোচনা নিয়ে আলোচনা আছে আমেরিকার বিখ্যাত জর্জ টাউন ইউনিভার্সিটি -র প্রফেসর Dr. Jonathan Brown- এর অনেক লেখাতেই । আমার কাছে এই মুহূর্তে তার যেই বইটা আছে - যাতে এই আলোচনা আছে সেটার নাম হলো Misquoting Muhammad : The Challenge and Choices of interpreting the Prophet's legacy"| বাংলাদেশে আর এই ব্লগে যারাই ইসলামের, কুরআনের আর রাসূলের সমালোচনা করে তারা এই ধরনের রিসার্চবেইসড এক্লেইমড একাডেমিশিয়ানদের বই কখনো পড়ে না বলেই আমার ধারণা । এদের আলোচনার উৎস হলো উইকিপিডিয়া-র মতো একটা উৎস (আপনি হয়তো জানেন না তাই বলে রাখি আমেরিকান ইউনিভার্সিটিগুলোর গ্রাজুয়েট প্রোগ্রামের একাডেমিক কাজে উইকিপিডিয়ার সোর্স ব্যবহার করা কিন্তু নিষেধ কারণ এর ইনফো ভেরিফায়েড নয় বলে) আর কুরআনের বাংলা অনুবাদ ! আপনিও সেই আগের ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের লেখার মতো হাস্যকর ভাবে বাংলা অনুবাদ দিয়ে ইসলাম কুরআনের সমালোচনার কাজ চালিয়ে দিয়ে চাইছেন ! বাংলা অনুবাদের সমস্যা থেকেই কুরআনের সমালোচনা করা আর পোস্ট দিয়ে অপ্রাসঙ্গিক কথাবার্তা বলা খুবই নভিস একটা কাজ । এটা তাড়াতাড়ি বুঝলেই ভালো ।

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আল্লাহ কি এক বচন না বহুবচন ?
কারো কারো মন্তব্যে মনে হচ্ছে আল্লাহ হচ্ছে বহুবচন।
আফসোস!

১৮| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:০২

এভো বলেছেন: Sahih International: And it is He who sends down rain from the sky, and We produce thereby the growth of all things. We produce from it greenery from which We produce grains arranged in layers. And from the palm trees - of its emerging fruit are clusters hanging low. And [We produce] gardens of grapevines and olives and pomegranates, similar yet varied. Look at [each of] its fruit when it yields and [at] its ripening. Indeed in that are signs for a people who believe.

Pickthall: He it is Who sendeth down water from the sky, and therewith We bring forth buds of every kind; We bring forth the green blade from which We bring forth the thick-clustered grain; and from the date-palm, from the pollen thereof, spring pendant bunches; and (We bring forth) gardens of grapes, and the olive and the pomegranate, alike and unlike. Look upon the fruit thereof, when they bear fruit, and upon its ripening. Lo! herein verily are portents for a people who believe.

Yusuf Ali: It is He Who sendeth down rain from the skies: with it We produce vegetation of all kinds: from some We produce green (crops), out of which We produce grain, heaped up (at harvest); out of the date-palm and its sheaths (or spathes) (come) clusters of dates hanging low and near: and (then there are) gardens of grapes, and olives, and pomegranates, each similar (in kind) yet different (in variety): when they begin to bear fruit, feast your eyes with the fruit and the ripeness thereof. Behold! in these things there are signs for people who believe.

Shakir: And He it is Who sends down water from the cloud, then We bring forth with it buds of all (plants), then We bring forth from it green (foliage) from which We produce grain piled up (in the ear); and of the palm-tree, of the sheaths of it, come forth clusters (of dates) within reach, and gardens of grapes and olives and pomegranates, alike and unlike; behold the fruit of it when it yields the fruit and the ripening of it; most surely there are signs in this for a people who believe.

Muhammad Sarwar: It is He who has sent water down from the sky to let all kinds of plants grow; the vegetables with accumulated grains; palm-trees from which appear clusters of dates within easy reach; vineyards, olive groves, and pomegranates of all types. See the fruits when they are growing and when they are ripe. This, too, is evidence (of the existence of God) for those who believe.

Mohsin Khan: It is He Who sends down water (rain) from the sky, and with it We bring forth vegetation of all kinds, and out of it We bring forth green stalks, from which We bring forth thick clustered grain. And out of the date­palm and its spathe come forth clusters of dates hanging low and near, and gardens of grapes, olives and pomegranates, each similar (in kind) yet different (in variety and taste). Look at their fruits when they begin to bear, and the ripeness thereof. Verily! In these things there are signs for people who believe.

Arberry: It is He who sent down out of heaven water, and thereby We have brought forth the shoot of every plant, and then We have brought forth the green leaf of it, bringing forth from it close-compounded grain, and out of the palm-tree, from the spathe of it, dates thick-lustered, ready to the hand, and gardens of vines, olives, pomegranates, like each to each, and each unlike to each. Look upon their fruits when they fructify and ripen! Surely, in all this are signs for a people who do believe.

১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: @মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, আপনার প্রশ্নের উত্তর অনেকখানিই ১৬ নং মন্তব্য খনাই ক্লিয়ার করেছেন। তার যুক্তি যদি আপনার কাছে গ্রহণযোগ্য না হয়, তাহলে আমার যুক্তিটাও বিবেচনা করে দেখতে পারেন।

১। আল্লাহ একজন। কিন্তু তার ক্ষমতা বহুমুখী। এসব ক্ষমতাকে যখন এক্ত্র করে প্রকাশ করা হয়, তখন আল্লাহ বহুবচনে নিজেকে প্রকাশ করেন।

২। আল্লাহ একজন। কিন্তু তিনি নিজে সব কাজ করেন না। তার সৃষ্ট অসংখ্য ফেরেশতা (মালাইকা) একেকজন একেকটা কাজে দায়িত্বপ্রাপ্ত। তাই তিনি যখন কোন কাজের কথা বলেন, তখন 'আমি' এর জায়গায় 'আমরা' বলেন। এতে দায়িত্বপ্রাপ্ত সবাইকে ক্রেডিট দেয়া হয়।

৩। বিশ্বের পরিচালনা আল্লাহ একটা সিস্টেমের মাধ্যমে করে থাকেন। এই সিস্টেমের সাথে কেবল বিপুল কর্মযজ্ঞই জড়িত নয়, বরং নানা রকম আইন কানুন, বিধি নিষেধ, টাইমলাইন ও মাইলস্টোন নিয়ে এটি বিশাল এক হাইপার প্রজেক্ট। 'আমরা' শব্দটি দিয়ে তিনি হয়তোবা এই সিস্টেমকেই বুঝাতে পারেন।

প্রকৃত সত্য আল্লাহই ভালো জানেন।

২০| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





কোরআন কোটি কোটি বছর ধরে ৭ম আসমানের লাওহে মাহফুজে সংরক্ষিত ছিল।
ফলে এতো ভুল থাকার সম্ভানা কম।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে- কোরআন লিখিত আকারে নাজিল হয়নি।
নবীজী বলতেন। আর সাহাবারা মুখস্ত করতেন।
খলিফা উসমানের সময় ইহা লিখিত হয়।
ভুল যা হবার সেই সময়ে হয়ে থাকতে পারে।
তবে ভুল হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।
কারণ মানুষ মুখস্ত করার পর আবার হাতে লিখেছে।

২১| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

এস.এম.সাগর বলেছেন: যে বা যাহারা নাস্তিক তাহারা মনে করে তাদের পিতার কোন অস্তিত্ব নেই কারন সেতো তার বাবাকে তার মায়ের সাথে স্বারিরীক সম্পর্ক করতে দেখেনি। সে তার মায়ের কথা বিশ্বাস করেনা, সে যদি নিজের চোখে দেখত তাহলে তার জন্মদাতা পিতাকে পিতা হিসেবে বিশ্বাস করতো। আমার মনে হয় কোন নাস্তিকের বাবা নেই,

২২| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

রানার ব্লগ বলেছেন: এস.এম.সাগর বলেছেন: যে বা যাহারা নাস্তিক তাহারা মনে করে তাদের পিতার কোন অস্তিত্ব নেই কারন সেতো তার বাবাকে তার মায়ের সাথে স্বারিরীক সম্পর্ক করতে দেখেনি। সে তার মায়ের কথা বিশ্বাস করেনা, সে যদি নিজের চোখে দেখত তাহলে তার জন্মদাতা পিতাকে পিতা হিসেবে বিশ্বাস করতো। আমার মনে হয় কোন নাস্তিকের বাবা নেই,

আপনি এই বুদ্ধি নিয়া চলাচল করেন কেমনে ? দয়া করে বুদ্ধি গুলা ব্যংকে রেখে দেবেন । চুরি হতে পারে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.