নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
থিম অফ দিস ডে ২০১৭ : টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য মাত্রা অর্জনে নার্সের ভুমিকা অনস্বীকার্য।
স্বরণ করছি আমাদের নার্সিং এর জননী
ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের কথা।
প্রতিবারের মত আন্তর্জাতিক নার্সিং কাউন্সিল একটা করে মুল প্রতিপাদ্য বিষয় তুলে ধরে। আর এই বিষয়টা পুর বিশ্বে অনেক বড় আকারে পালন হয়ে আসছে।
হা আমরাও নার্স হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়নের লক্ষে কাজ করে যাচ্ছি। তার কিছু উদাহরন তুলে ধরলাম।
১ : আমাদের সুদক্ষ সেবার দ্বারা অল্প দিনে এক জন রোগি সুস্থ হয়ে যাচ্ছে যার ফলে তাকে বেশি করতে হচ্ছে না।
২: আমাদের সুনিপুন হাতের সেবা পেয়ে হাজারো রোগীর বিদেশ যাবার দরকার হয় না। যার ফলে প্রচুর অর্থ খরচের হাত থেকে আমরা বেচে আছি।
৩: এক জন নার্স কখনোই বেকার থাকে না। নার্সিং পড়ে কেউ কেউ বেকার এই কথা শুনা যায়নি। যা টেকসই উন্নয়নের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
৪: বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে নার্সদের ভুমিকা অন্য যে কোন পেশার চেয় অনেক এগিয়ে। এমন অনেকে আছে যারা দেশে অনেক ভাল বিষয়ে ডিগ্রী নিয়েও বিদেশে নার্সিং জব করছে। যা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়।
এই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা আরো টেকসই হবে ঠিক তখনই যখন আমাদের সরকার আমাদেরকে দেশের বাহিরে কাজ করার অবাধ সুযোগ করে দেবে।
আমাদের আবেদন সরকার আমাদের জন্য সেই ব্যাবস্থা করে দিন যাতে আমরা দেশের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রার জন্য কাজ করতে পারি।
২| ১২ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
গোধুলী বেলা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার গঠনমুলক মন্তব্যের জন্য।
আমার জানা মতে ইচ্ছা করে কোন নার্স এমনটা করেন না। আর রোগীর লোকেদের অসচেতনতা এর জন্য অনেকাংশে দায়। সেই সাথে সরকারি হাসপাতালের নার্স, রোগী অনুপাত টিও দেখতে হবে।
ধন্যবাদ আবারো।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩১
মানবী বলেছেন: নার্সেস ডে'র শুভকামনা।
যে জননীর কথা শুরুতেই উল্লেখ করেছেন, এই এতো শত বছর পরও আজও শুধু নার্স নয়, চিকিৎসক থেকে শুরু করে মানবতাকর্মী যে কারো নিঃস্বার্থ মানবিক কর্মের প্রশংসায় সবচেয়ে সুন্দর কম্প্লিমেন্টটি দিতে গেলে তাঁকে "ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল" উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তিনি বিশ্ব জুড়ে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা, আর্তমানবতার সেবা, সাহসিকতা আর মমতার এক এপিটোম হয়ে আছেন।
আমাদের দেশে নার্সরা ভালো কাজ করে সত্য তবে অনেক ক্ষেত্রে তাঁদের ব্যবহারের রুক্ষতা নিয়ে রুগীরা অভিযোগ করেন। সরকারী হাসপাতালে তৃতীয় চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীদে সিন্ডিকেটের কাছে জিন্মী থাকার কারণে অনেক নার্স ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও যথাযথ সেবা প্রদানে বাঁধাগ্রস্থ হন। এধরনের সমস্যাগুলোর সমাধান প্রয়োজন।
আশা সরকার বাংলাদেশের নার্সদের বিদেশে প্রশিক্ষণ আর চাকুরীর সুবিধার ব্যাপারে মনযোগী হবেন।
ধন্যবাদ গোধুলী বেলা।