![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের সাথে অন্যতম সমস্যা ছিল ছিটমহল ও সীমান্ত সমস্যা। বিশেষ করে জমি সংক্রান্ত সমস্যা। দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা এ সমস্যা সমাধানের দায়ভার ছিল যারা জনগনের নামে জনগনের দোহাই দিয়ে স্বাধীনতার পর থেকে সরকার পরিচালনা করছেন তাদের। এদেরই একটা সরকারের আমলে আজ সেই সমস্যা প্রায় সমাধানের পথে। ভারতের রাজ্যসভায় পাস হয়েছে, আগামীকাল লোকসভায় বিল উঠবে, মাত্র একদিন পরই লোকসভার অধিবেশন শেষ হবে। সব মিলিয়ে আশা করা যাচ্ছে এবার ভারত ও বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের স্বপ্ন পুরন হবে, হাজার হাজার ছিটমহলবাসীর মানবেতর জীবনের অবসান ঘটবে। জমির আইল ঠেলাঠেলি বন্ধ হবে, সীমান্তে হত্যাকান্ড কমে আসবে।
দেরীতে হলেও এই বিশাল সমস্যা সমাধানের কুটনৈতিক ও আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার বিশাল একটা সাফল্যের দাবীদার বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও তার টিম। সেজন্য তাকে অগ্রিম অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই।
বাংলাদেশের জাতির জনকের কন্যা হিসেবে তার আরো অনেক কিছু করার সুযোগ ছিল এবং এখনো আছে। স্বাধীনতার পর ভারতের সাথে ২৫ বছরের যে মৈত্রী চুক্তি করা হয়েছিল সেটা শেষ হবার পর ১৯৯৭ সালে গঙ্গার পানি বন্টনেও তিনি একটা চুক্তি করতে সক্ষম হয়েছিলেন যেটা অন্য কোন সরকার করতে পারেন নি। যদিও সেই চুক্তি অনুযায়ী ভারত পানি দেয় কিনা সেটা একটা বড় প্রশ্ন।
পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদের সাথে তার শান্তি চুক্তিটিও একটা মাইল ফলক বটে। তিনি যদি সকল তোষামোদকারী ও সুবিধালোভীকে পরিত্যাগ করে চলেন তাহলে সম্ভবত বাংলাদেশ আরো অনেক দ্রুত এগিয়ে যাবে।
যেখানে সমস্যা সেখানেই থাকে সুযোগ বা অপরচুনিটি। যেমন তিনি ইচ্ছে করলেই পরিবহন শ্রমিক নেতা ও মন্ত্রী শাজাহান খানকে দিয়ে দেশের সকল ড্রাইভারদেরকে নিবন্ধিত করে তাদের সকলকেই একমাসের ট্রেনিং দিয়ে ভ্যালিড ড্রাইভিং লাইসেন্স দিতে পারেন। সেই ট্রেনিংটা হবে পনের দিনের রোড ট্রেনিং এন্ড টেস্ট আর পনের দিনের হবে ক্লাস রুম ট্রেনিং যেখানে তাদেরকে মানবিক বিষয়গুলোর উপর ট্রেনিং দেয়া হবে। যাতে তারা বুঝতে পারে যে শুধু গরু ছাগল চিনলেই রাস্তায় গাড়ী নামানো যায় না, গাড়ী চালানোতো দুরের কথা।
বাংলাদেশের গাড়ী চালকদের হাতে বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স তুলে দেয়া কোন হেলা ফেলা কাজ নয়, বরং সবচেয়ে জনগুরুত্বপুর্ন কাজগুলোর অন্যতম প্রধান কাজ। আর এ কাজটা ইচ্ছে করলেই যে কেউ করতে পারবেন না, যেটা পারবেন বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রশ্ন হলো, মাননীয় নেত্রী কি সেটা করবেন? কখন করবেন?
০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
আব্দুল হালিম মিয়া বলেছেন: প্রায়োরিটির ভিত্তিতে করতে হবে, রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে থেকে। কোন কাজ জরুরী জেনেও ফেলে রাখা কোন কাজের কথা নয়। তবুও নেত্রীকে ধন্যবাদ।
২| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৪৯
বাংলার জামিনদার বলেছেন: আশা করি পারবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২১
ডিজ৪০৩ বলেছেন: এখন পর্যন্ত যত অর্জন সব ত এই নেত্রীর কল্যাণেই , এবং তিনিই সব পারবেন আশা রাখি । ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী।