![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরম করুনাময় মহান রাব্বুলআলামীন তার সৃষ্টির রহস্যের মধ্যেই নিহীত আছে মানুষ সৃষ্ট আবর্জনা ব্যাবস্থাপনা। আদম আঃ এবং বিবি হাওয়া শয়তানের প্ররোচনায় নিষিধ্য গন্ধম খেয়ে নিলেন কিন্তু বেহেস্তে দুর্গন্ধ যুক্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় তাদের পৃথিবীতে পাঠানো হলো। তারপর অদ্যাবদি মানুষ আবর্জনা সৃষ্টি করে চলেছে। কোথায় নাই আবর্জনা। আবর্জনা আবর্জনা আবর্জনা। আলাস্কা থেকে শুরু করে আন্টার্কটিকা পর্যন্ত এমনকি মহাকাশেও আছে মানুষ সৃষ্ট আবর্জনা। তাই আমাদের চারপাশে আবর্জনা থাকাটাই স্বাভাবিক। আমরা মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। আমরা আবর্জনা ব্যবস্থাপনা না জানলে কি করে সভ্যতা টিকে থাকবে। শ্রীমঙ্গলে বসবাসরত সকল সম্মানিত নাগরিক নিজের কাজটি নিজে করি ভিত্তিতে Clean Sreemangal বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সকলের গৃহস্থালী বর্জ্য সঠিক পদ্ধতিতে সংরক্ষন করার বিষয়টি অবগত হওয়া প্রয়োজন। পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ। আমরা আমাদের চারপাশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখার অঙ্গিকারবদ্ধ হই। যারা বিভিন্ন সময় দেশ বিদেশ
সফর করে, দেশে ফিরে এসে আফসোস করতে শুনি ঐ দেশ অনেক সুন্দর কোথাও। ধুলো বালি আবর্জনা পর্যন্ত নেই। মনে রাখবেন প্রতিটা দেশের নাগরিক তার দেশের আইন মেনে চলে কেউ আইন নিজ থেকে ভঙ্গ করে না। সবার দেশের প্রতি সৌন্দর্যের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে কেউ যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলে না। কোথাও থুতু ফেলার প্রয়োজন অনুভব হয়না। আমরা যে পারি সেটা প্রমান করার মনে হয় সময় এসেছে। সবাই সচেতন হই সঠিক কাজটি করি। পরিকল্পনা করুন পর্যটন নগরী এবং পার্শবর্তী শহরতলী, পর্যটন স্পট জনসাধারনের পায়েচলা পথে প্রতিবন্ধকতা অপসারন সহ কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার শপথ নিতে হবে। এই আন্দোলেন সাথে সর্বসাধারনকে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। বাংলাদেশ সরকার ২০১৬ কে পর্যটন বৎসর ঘোষনা করেছে। আপনি জানেন কি একজন পর্যটক বাংলাদেশ সম্পর্কে কি ধারনা নিয়ে যাচ্ছে? আজ আপনি আপনার বাড়ীর সামনা পরিস্কার করেছেন তো, এই ভাবে সকলে মিলে নিজের বসবাস স্থল, দোকানের আশপাশ পরিস্কার করলে এবং সবাই নির্দিষ্ট স্থানে আবর্জনা ফেললে সম্ভব তাই আসুন সকলে মিলে পরিচ্ছন্ন শ্রীমঙ্গল গড়ার অঙ্গিকার করি এবং Clean Sreemangal বাস্তবায়ন করি। সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা হোক Clean Sreemangal এর অঙ্গীকার।
আবর্জনা দৃশ্যমান স্থানে ফেলুন, ড্রেনে অথবা অদৃশ্যমান স্থানে আবর্জনা ফেলবেন না।
আমরা এমন একটি শ্রীমঙ্গল দেখতে চাই, যেখানে সুইপারের কোন কাজ থাকবে না। আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সুইপারগণ খুবই সম্মানিত এবং তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারনেই আমরা শ্রীমঙ্গলবাসী বসবাস করতে সক্ষম হচ্ছি। যদি শ্রীমঙ্গলকে উন্নত বিশ্বের সাথে সম্পৃক্ত করতে চাই তাহলে অনুকরন নয় উদ্ভাবনি ক্ষমতা কাজে লাগাতে হবে। আমরা প্রাকৃতিক খাল গুলোকে কি বাগাড়ে পরিনত করবো!!!!!!?
প্রকৃতিক খালগুলোতে মিশেছে, শ্রীমঙ্গল পৌরসভার সকল পয়নিস্কাশনের ড্রেন। খালগুলোর দুর্গন্ধ যুক্ত পানিতে মশা তার বংশ বিস্তার করে যাচ্ছে। আমরা কি তা হতে দেব, হতে দেয়া কি উচিত? কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আশা করছি।সেই দিন আর বেশী দুরে নয়, যে দিন খালগুলো ভরাট হতে হতে একদিন শ্রীমঙ্গল শহর বন্যায় তলিয়ে যাবে। মানুষের সচেতনতা প্রয়োজন। সবাই নিজেকে মেয়র ভাবুন, শহর আপনার পরিচ্ছন্নতার দায়িত্ব আপনার। আমরা না সভ্য সমাজে বাস করি, সভ্যতার পোষাক পরে নিজেকে কিছু প্রমান করি। কিন্তু কখনো আপনি আপনারা একি করেন। যত্রতত্র আবর্জনা দেন। পরিবর্তনের আশ্বাস পাওয়া যাচ্ছে, আমরা কাউকে পাল্টানোর দায়িত্ব নেই নাই। তবে নিজে পাল্টে যাবো, নিজে পাল্টালেই না পাল্টে যাবে বাংলাদেশ।
আমরা দায়িত্ব নিয়ে বলছি, আপনি পাল্টে যাবেন তো?
আমরা শপথ নেব পাল্টে যাবার।
বাড়ীর সবাইকে নিয়ে, কমলমতি স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে, সেই অভিভাবকদের নিয়ে। স্কুল শিক্ষকদের নিয়ে। পথে ঘাটে, খালে বিলে, ড্রেনে, কোথাও আবর্জনা ফেলবো না। আমরা এমন একটা সিস্টেম গড়ে তুলতে চাই যেখানে কোন ডাস্টবিনের প্রয়োজন পড়বে না। বিষয়টা একটু অবাক করা ঠিক তাই নয় কি? জ্বী জনাব আমরা ঠিক তাই করতে চাই।
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫
উলে উলে বাবুতারে বলেছেন: অবশেষে বেরিয়ে এলো শফিক রেহমানের থলের বেড়াল। সজীব ওয়াজেদ জয় সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সংরক্ষিত তথ্য পেতে ঘুষ লেনদেনের ঘটনায় দণ্ডিতদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকের কথা স্বীকার করেছেন শফিক রেহমান।
রিমান্ড চলাকালীন সময়ে অফিসারদের খাওয়ানোর জন্য পাতিল থেকে দুটো সিদ্ধ ডিম উঠানো হলে তা দেখে কোনো কারণে একটু ভড়কে যান শফিক রেহমান। তারপরই তিনি তোতলানো শুরু করেন। ডিম দুটো একটি প্লেটে করে রিমান্ড চেম্বারের টেবিলের সামনে আনা হলেই কাপুনি শুরু হয় তার। একপর্যায়ে তিনি হরহর করে সব গোপন তথ্য বলে দিতে শুরু করেন।
এরপর আলামত সংগ্রহের জন্য শফিক রেহমানকে সাথে নিয়ে গোয়েন্দা পুলিশ তার বাড়িতে তল্লাশি চালালে তার বিছানার তোশকের নিচ থেকে ৮পিস যৌন উদ্দীপক ভায়াগ্রা, ভারতীয় 'উস্তাদ কনডম' ও কিছু চটি ম্যাগাজিন সহ প্রায় সতেরো লোকাল পর্নোগ্রাফির সিডি জব্দ করা হয়।
এদিকে শফিক রেহমানকে নিয়ে গোটা অনলাইন জুড়ে চলছে তীব্র নিন্দা ও সমালোচনা। এমনই একজন বিক্ষুদ্ধ ব্যক্তি, ফেসবুকের জনপ্রিয় মুখ খস্তগীর প্রথম আলু সাংবাদিককে জানিয়েছেন, "লাল গোলাপ দিয়ে টাক ঢাকার চেষ্টা করতে গিয়ে এমন কাবজাবে পড়তে হবে, শফিক এটা জিন্দেগিতেও ভাবেনি। কিন্তু আল্লাহর কি কুদরত। এই শেষ বয়সে এসে ঠিকই পক্ষী মারা খেলেন শফিক রেহমান।"
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
নতুন বলেছেন: পরম করুনাময় মহান রাব্বুলআলামীন তার সৃষ্টির রহস্যের মধ্যেই নিহীত আছে মানুষ সৃষ্ট আবর্জনা ব্যাবস্থাপনা। আদম আঃ এবং বিবি হাওয়া শয়তানের প্ররোচনায় নিষিধ্য গন্ধম খেয়ে নিলেন কিন্তু বেহেস্তে দুর্গন্ধ যুক্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় তাদের পৃথিবীতে পাঠানো হলো।

আদম আঃ এবং বিবি হাওয়া শয়তানের প্ররোচনায় নিষিধ্য গন্ধম খেয়ে নিলেন এটা কোথায় পেলেন?
আর গন্ধম খেলে মানুষের আবজ`না সৃ্টি হয়েছে এবং তার জন্য বেহেস্ত থেকে পৃথিবিতে পাঠানো হলো এটা কোথায় পেলেন?
বত`মানে বিশ্বেই মানষের বজে`র ভাল ব্যবস্তা আছে .. আর আল্লাহ বেহেস্তে সেটা করতে পারে নাই? তাই তাদের দুনিয়াতে পাঠালেন???