![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই বৃষ্টির দিনে প্রাচীনের মনে টাঙ্গুয়ার হাওড় দর্শনের ইচ্ছে হলো, যেই ভাবা সেই কাজ। তারপর শুধু অবাক হবার পালা, এতো সুন্দর !! আপনাদের না দেখিয়ে থাকা গেলোনা।
১।
সুনামগঞ্জ থেকে টাঙ্গুয়ার পথে। দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি আর গম্ভীর আকাশ।
২।
টাঙ্গুয়া হাওড়ের ঠিক মাঝখানে, প্রথমে মনে হচ্ছিল এইইই টাঙ্গুয়া !! তারপর ভুল ভাঙল, নাহ্ আমার দেশটাই সবচেয় সুন্দর
৩।
৪।
এইখানে এসে প্রাচীনের মনে সাঁতার কাটার ইচ্ছা হল, দূরে পাহাড় আর মেঘের মাখামাখি আর হাওড়ের টলটলে পানি, না নেমে আর পারা গেলনা।
৫।
টাঙ্গুয়া থেকে তাহিরপুরের পথে। দুই দিকে দুইরকম আকাশ, দুইরকম পানি, মনে হচ্ছিল অপার্থিব কিছু।
৬।
ফেরার পথের আরেক দিক, অন্যরকম না ?!!?
৭।
টাঙ্গুয়া থেকে টেঁকেরঘাট যাবার পথে, বিস্ময় আর বিস্ময় !!!
৮।
৯।
হাওড়ের জলজ উদ্ভিদ, এখনো দূষণ মুক্ত
১০।
তাহিরপুরের সবচেয় মজাদার এবং বড় হোটেলের রসুইখানা।
১১।
টেঁকেরহাট থেকে বারিক্কার টিলা যাবার পথে। হাওড় অঞ্চলের মানুষের প্রতিনিয়ত বিরুপ প্রকৃতির সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকতে হয়, বয়স এখানে গৌণ।
১২।
পৌঁছে গেলাম বারিক্কার টিলা, মোটরবাইকে করে আসা প্রায় ৭-৮ কিলো- অসাধারণ রাস্তা আর বিপদসংকুল বাইক রাইডিং!! দূরে মেঘালয়, শূন্য টিলার উপরে বন্ধ গির্জা।
১৩।
বারিক্কার টিলা থেকে পাহাড় আর মেঘের সঙ্গমের দৃশ্য, দম বন্ধ করা সুন্দর।
১৪।
জাদুকাটা নদী !!! এখানে নুড়ি পাথরে সাজানো নদী দেখে প্রাচীনের আবারো জলে নামার ইচ্ছে হল। শান্তি আর শান্তি। বারিক্কা থেকে অদূরেই এই জাদুকাটা নদী।
১৫।
১৬।
এখানকার মানুষের জীবিকা মূলত মাছ শিকার, কয়লার ব্যবসা এবং নদী থেকে পাথর সংগ্রহ। জাদুকাটা নদীর একজন প্রবীন মৎস শিকারির জাল ফেলার মুহূর্তের ছবি, অবাক ব্যপার হল লোকটা যতবার জাল ফেলেছে ততবারই কোনও না কোন মাছ ধরা পড়েছেই !!!
****************************************
ঘুরে আসুন টাঙ্গুয়া, ভাল যে লাগতেই হবে।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
প্রাচীন মানব বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে দেখে ভাল লাগলো। নিচে অফ্রিয়াস ভাই খুব সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন আশা করি আপনার কাজে লাগবে।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
অ্যামাটার বলেছেন: সুন্দর ফটোগ্রাফি!
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
প্রাচীন মানব বলেছেন: ফটোগ্রাফি !!!! ধন্যবাদ
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
অর্ফিয়াস বলেছেন: :: কি করে যাবেন টাঙ্গুয়ার হাওড় ::
টাঙ্গুয়া হাওড়ের প্রতি ট্রাভেলারদের ইদানিং আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।কিন্তু সঠিক তথ্যের অভাবে এ ভ্রমণ অনেক বিরম্বনা বয়ে আনে।তাই আমি বিস্তারিত জানাচ্ছি টাঙ্গুয়া হাওড় ভ্রমনে যাবার।বলে রাখা ভালো টাঙ্গুয়া গেলে ১০-১৫ জনের গ্রুপে গেলে খরচ কমে আসে।
কি করে যাবেন : টাঙ্গুয়া যেতে হলে সবার আগে যেতে হবে সুনামগঞ্জ।সবচে ভালো হয় শ্যামলী পরিবহেনর বাসে গেলে।এদের নন এসি বাসগুলোর সীট খুব সুন্দর আর আরামদায়ক।অনেকটা ভলবো বাসের সীটের মতো।ফকিরাপুল মোড়ের কাউন্টার থেকে অগ্রীম টিকেট কেটে রাতের বাসে উঠে যান।ভাড়া ৫০০ টাকা।
খুব সকালে সুনামগগঞ্জ নেমে বৈঠাখালি ঘাট যেতে হবে।বৈঠাখালি যাবার জন্য টেম্পু বা ব্যটারী চালিত অটো পাবেন।গ্রুপ বড় দেখলে সামান্য ১ মাইল রাস্তা ৩০০ টাকা চাইবে।এর চে অটোতে উঠে যান ৫ জন করে।জনপ্রতি নেবে ১০ টাকা করে। বৈঠাখালি ঘাটে নেমে ৩ টাকা দিয়ে নদীর ওপার যাবেন।ওপার গেলে অনেক মোটরসাইকেল পাবেন।জনপ্রতি ১৫০ টাকা করে ভাড়া দিয়ে তাহিরপুর চলে যান।একটা কথা গ্রুপ বড় হলে আগে থেকে কাউকে ফোন করে লেগুনা নিয়ে আসতে বলুন।১২ জন বসতে পারবেন।ভাড়া নেবে ১২০০ টাকা।রাস্তা খুব ভালো।৩৫ কি:মি: দুরের তাহিরপুর যেতে সময় লাগবে প্রায় দেড় ঘন্টা।
তাহিরপুর নেমে নাস্তা করে নিন এবং খাবার মতো শুকনো খাবার ও পানি নিয়ে নিন।এরপর একটা নৌকা ভাড়া নিন সারাদিনের জন্য। ভাড়া পরবে ৩-৬ হাজার টাকা (সাইজ অনুযায়ী)।এরপর সারাদিন হাওড়ে ঘুরুন,গোছল করুন, বাগনি বর্ডার এবং বারিক্কা টিলা যান এবং ফিরে আসুন।এছাড়া যেতে পারেন টেকেরঘাট পরিত্যাক্ত চুনাপাথর প্রকল্পে।সবচে ভালো হয় হাওড়ে কোথাও রাত কাটান।
আমি একজনের মোবাইল নম্বর দিলাম।বেলাল নামের ছেলেটি খুব ভালো।ওকে আগে বলে রাখলে ও টাকা পাঠালে ও :
- বৈঠাখালি ঘাটে লেগুনা নিয়ে এসে আপনাদের নিয়ে যাবে।
- একটা নৌকা ঠিক করে রাথবে এবং সারাদিন আপনাদের সাথে থাকবে
- হাওড়ের মাঝে ওর বাড়িতে দুপুর/রাতের রান্নার ব্যবস্থা করবে
- রাতে ওর বাড়ির পাশে হাওড়ে নৌকায় ঘুমাবার ব্যবস্থা করবে।
সব খরচ দেবার পর ওকে কিছু টাকা বকশিশ দিলেই ও খুশী থাকবে।বেলালের ফোন নম্বর হলো : ০১৭২৩০৯১৩৫
http://www.facebook.com/DeseBeraoDeseraManus
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
প্রাচীন মানব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
রোজেল০০৭ বলেছেন: ছবিগুলোতে +++
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
প্রাচীন মানব বলেছেন: ধন্যবাদ রোজেল ভাই। কমেন্টে +++++++
৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
আিম এক যাযাবর বলেছেন: সুন্দর ছবি, কি সুন্দর আমাদের দেশ! +++++
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
প্রাচীন মানব বলেছেন: " কি সুন্দর আমাদের দেশ " +++++++
৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জায়গা গুলোতে আমি গিয়েছি সত্যি অদ্ভুত। টাঙ্গুয়ার হাওড় দারুণ বাংলাদেশের বৃহত্তম হাওড়। ছবিগুলো অসাম হয়েছে্ । পোস্টে ভাল লাগা ২য় প্লাস +
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
প্রাচীন মানব বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: চমতকার।যাবো ইনশাআল্লাহ
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
প্রাচীন মানব বলেছেন: ঘুরে আসেন ভাল লাগবে।
৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১২
সায়েম মুন বলেছেন: পরিচিত জায়গা। কয়েক বার গিয়েছিলাম। আপনার ছবিগুলো দুর্দান্ত এসেছে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
প্রাচীন মানব বলেছেন: ধন্যবাদ সায়েম ভাই
৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারন সব ছবি!!!! দারুন এক দূর্দান্ত!!
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
প্রাচীন মানব বলেছেন: অসাধারন কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার, ধন্যবাদ শেয়ার করবার জন্য। অর্ফিয়াস ভাই কে ধন্যবাদ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
প্রাচীন মানব বলেছেন: না যেয়ে থাকলে ঘুরে আসুন, চমৎকৃত হয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
অহন_৮০ বলেছেন: অসাধারন সব ছবি!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
নূরুল আিমন বলেছেন: খুব ভাল লাগল..... আরো ভাল হত ... সাথে যদি কিভাবে গেলেন তার বিবরন থাকত ...