নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অধ্যাপক নরাধম!

একজন খাঁটি ভন্ড!

হ্যারি সেলডন

কেন তুমি তরকারী বঁটি দিয়ে কুটবে কেন তুমি দশটায় অফিসেতে ছুটবে কেন তুমি ডালে দেবে আটখানা লংকাই সব্বাই করে বলে সব্বাই করে তাই।

হ্যারি সেলডন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শফিক রেহমানকে।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:০২

আমি নিজেকে কখনই বুঝতে পারিনা। মাঝে মাঝে এমন বিচিত্র আচরণ করি! যাদেরকে আমি তেমন পছন্দ করিনা তাদের পতন চাওয়ার কথা। তাদের পতন হলে আমার ভাল লাগার কথা। কিন্তু প্রায়ই সেটা হয়না।



১৯৯৮ সাল। আমি দশম শ্রেণীতে পড়ি তখন। গ্রামের স্কুলে। ফুটবল বিশ্বকাপের জোয়ার এল। এর আগের বিশ্বকাপে ছোট ছিলাম, তাই কোন আগ্রহ ছিলনা বিশ্বকাপ নিয়ে। কিন্তু এবার পত্রিকা পড়ে রোনাল্ডো, ওরতেগাকে ভালই চিনলাম। সচক্ষে তাদের খেলা তখনও দেখা হয়নি। তখন থেকেই সাদা চামড়ার মানুষদের প্রতি, বিশেষ করে সুন্দর মানুষদের প্রতি কোন বিচিত্র কারণে আমার বিতৃষ্ঞা। কেন সেটা আমি আজও বুঝতে পারিনা। এখানেও আমি ওবামাকেও সাপোর্ট করি তার অন্যতম বড় কারণ সে কাল! সে অসাধারণ এবং কারিজমাটিক তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু আমার কাছে তার গায়ের রং "কাল" সেটাই সবচেয়ে বড় ব্যাপার। ন্যালসন ম্যান্ডেলা আমার কাছে তার সংগ্রামের জন্য যতটা প্রিয় তার চেয়েও একজন কাল মানুষের জয়ী হওয়ার জন্য বেশী শ্রদ্ধেয়। আমি মনে হয় রেসিস্ট। ত যা বলছিলাম বিশ্বকাপে সবাই আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিল সাপোর্ট করে। বেশিরভাগই আর্জেন্টিনা। আমি দেখলাম আর্জেন্টাইনরা দেখতে সুন্দর, বাতিস্তুতাকে দেখলে ১৬শ শতকের ইংল্যান্ডের রাজপুত্রের মত লাগত। ব্রাজিলের খেলোয়ারগুলো দেখতে বিশ্রী। রোনাল্ডো তখন ১৯/২০ বছরের ছেলে। দেখতে ভাল না। তাই মনে হয় আমি ঘোরতর ব্রাজিল সাপোর্টার হয়ে গেলাম। আমার বন্ধুদের বেশিরভাগই আর্জেন্টিনা। তারা আমাকে নিয়মিতই উপহাস করে ব্রাজিল সাপোর্ট করার জন্য। তাতে হয়েছে কি আমার ব্রাজিলের প্রতি আমার আকর্ষন আরো বাড়ল। আর্জেন্টিনার প্রতি উদাসীনতাটা ক্রমান্বয়ে অপছন্দ এবং বন্ধুরা বেশি পুশ করাতে আর্জেন্টিনার প্রতি অপছন্দটা মোটামোটি ঘৃণার পর্যায়ে রুপ নিল। আমি প্রতিদিন আর্জেন্টিনার খেলার সময় তাদের পরাজয় কামনা করি। ইংল্যান্ডের সাথে ২য় রাউন্ডের খেলায় আর্জেন্টিনা হারার ভাল চান্স আছে। মাইকেল ওয়েন তখন বিস্ময়বালক। ৮৬তে ম্যারাডোনার ঈশ্বরের হাতের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য মরিয়া। উল্লেখ্য ম্যারাডোনা লোকটাকে আমি খুব পছন্দ করি। আমি জানি খেলোয়াড় হিসেবে সে অসাধারণ হলেও পেলের সাথে তুলনা করা যায়না। সেটা যারা দুজনকেই খেলতে দেখেছে তারা জানে। সিএনএন-এ একটা জরীপ হয়েছিল যারা দুজনকেই খেলতে সচক্ষে দেখেছে তাদের মধ্যে। ১০০% লোকই পেলেকে ভোট দিয়েছিল। ভোটাররা সবাই খেলোয়ার ছিল। প্লাতিনি থেকে শুরু করে ইউসেবিও, এমনকি স্টেফানোও পেলেকেই ভোট দিয়েছিল। আমি ম্যারাডোনাকে পছন্দ করি অন্যকারণে। সেটা হচ্ছে সে এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে থাকে সবসময়। ফিফা থেকে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র সবারই বিপক্ষে। আমি নিজেও সবসময় এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। পেলে বড়বেশি এস্টাবলিশমেন্টঘেষা, সুশীলটাইপ! ধুর, কথা কোথা থেকে কোথায় চলে আসল। ত যা বলছিলাম। ইংল্যান্ডের সাথে আর্জেন্টিনার খেলা। কিন্তু আর্জেন্টিনা জিতল। আমার ভাল লাগেনি। বন্ধুরা উপহাস করতেছে। যদিও ব্রাজিল টপ-ফেভারিট, তখন ৪ বার বিশ্বকাপ নিয়েছে আরো অনেক দিক দিয়েই ব্রাজিল আর্জেন্টিনা থেকে যোজন যোজন এগিয়ে। কিন্তু যখন আপনার আশেপাশের সবাই আর্জেন্টিনার সাপোর্টার তখন ব্রাজিল সাপোর্টারদের অবস্থা অনুমেয়! আর্জেন্টিনার পরের খেলা হল্যান্ডের সাথে। এবং আর্জেন্টিনা এবার হেরে গেল। আমার আর্জেন্টিনা গোল খাওয়াতে

প্রথমে খুব খুশি লাগল। কিন্তু খেলা শেষ হওয়ার পর আমার আশেপাশের লোকজনের চেহারা দেখে আস্তে আস্তে খারাপ লাগা শুরু করল। খেলা শেষে আর্জেন্টিনার খেলোয়ারদের কান্না দেখে আমার মন একদম ভেংগে গেল। মনে হল ইশ্‌, না হরলেই ভাল হত। খেলা দেখতে যেতাম অন্য বাসায়। আমাদের বাসায় আমার মা অতিরিক্ত ধার্মিক হওয়ার কারণে টিভি নিষিদ্ধ। লুকিয়ে টিভি দেখা! খেলা দেখে আসার পথে আমার কাছের বন্ধু যে আর্জেন্টিনার সাপোর্টার সে কান্নায় ভেংগে পড়ল। হাজার হাজার মাইল দুরের এই গরীব বাংলাদেশের এক অজপাড়াগাঁয়ে আর্জেন্টিনার হেরে যাওয়াতে কান্না। আমার জন্য এরকম কেউ কান্না করলে আমি সারাজীবন হারতে রাজি। সারাটা জীবন। Sometimes you win by losing. তো আমার বন্ধুর কান্না দেখে আমার আরো খারাপ লাগল। সে কান্না সামলাতে না পেরে রাস্তার পাশে বসে গেল। আমি বসে গেলাম তাকে সান্তনা দিতে। এবং একটু পর আমিও কান্নাকাটি শুরু করলাম! কেন যে আর্জেন্টিনা হারল। কোনমতেই মেনে নিতে পারছিনা। ২ ঘন্টা আগে আমি আর্জেন্টিনার হারার জন্য আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া করে আসছি। এখন আমি তারা হেরে যাওয়াতে বন্ধুর সাথে কাঁদতেছি। কি বিচিত্র মানব মন!



তবে সেটাই একমাত্র নয়। ৯৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ। আমার পছন্দের দল ওয়েস্ট-ইন্ডিজ আর কেনিয়া। কাল বলেই হয়ত বা! তবে পাকিস্তানকে ঘৃণা করতাম। অনেকেই খেলা আর রাজনীতি এক নয় বলে যুক্তি দিবেন। কিন্তু আমি সেটা মানতে রাজিনা। যুক্তির সমস্যা এখানেই। আমরা নিজেদের মত যুক্তি সাজিয়ে নিই সবসময়। সব যুক্তিরই কাউন্টার-যুক্তি আছে কিন্তু আমরা মানতে রাজিনা। তো পাকিস্তানকে যেহেতু ঘৃনা করি তাই তাদের পরাজয় চাই। ভারত-পাকিস্তান খেলা। পাকিস্তান হেরে যাচ্ছে। এক-একটা উইকেট পড়ে পাকিস্তানের আর জয় দূরে সরে যায়। ইনজামামকে আমি সবসময় পছন্দ করতাম, পাকিস্তানি হলেও। যখন সে আউট হল আর খুব মন খারাপ করে খুব আস্তে আস্তে ব্যাট নিয়ে প্যাভিলিয়নে যাচ্ছে আমার পাকিস্তানের জন্য খারাপ লাগা শুরু করল। এবং প্রত্যেকটা পরের উইকেট পড়তেছে আর আমার খারাপ লাগা আরো বাড়তেছে। সকালে উঠে আমার আশেপাশের পাকিস্তান সাপোর্টারদের কোথায় উপহাস করব! আমি নিজেই মন খারাপ করে বসে আছি!



আমি এইচএসসির শেষের দিকে। সেই নুহ নবীর জামানার কথা! তখন গ্রামে চেয়ারম্যান নির্বাচন হচ্ছে। আগের চেয়ারম্যান খুব খারাপ ছিলেন। তাই সবাই নতুন একজনকে ভোট দিচ্ছে। আমিও আগের চেয়ারম্যানের ঘোর বিপক্ষে। কিন্তু যখন নতুন চেয়ারম্যান জিতল, আমার আগের চেয়ারম্যানের জন্য খারাপ লাগা শুরু করল। মনে মনে ভাবতেছিলাম এইসময়ে সে কোন ধরণের মানসিক অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। আর তাতে খারাপ লাগা শুরু করল। সবাই নতুন চেয়ারম্যান আগের চেয়ারম্যানের চেয়ে কত ভাল হবে সেটা নিয়ে কথা বলতেছে। আর আমি মন খারাপ করে বসে আছি!



যায়যায়দিনকে খুব পছন্দ করতাম। শফিক রেহমান একটা কাল্ট ফিগার। ১৯৯৯৬-২০০১ যায়যায়দিন ধুমিয়ে পড়েছি। আওয়ামী সরকারের সমালোচনা করতে যায়যায়দিন খুবই পারংগম ছিল। ঐ যে বললাম এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে! আমার বাবা ঘোর নাস্তিকটাইপ আওয়ামী-বামপন্থি হলেও আমি যায়যায়দিন পড়ি আর খুব ভাল লাগে। আগে বলেছি আমার মা খুব ধার্মিকা। কিন্তু বাবা বামপন্থী ছিলেন। বুড়া বয়সে অবশ্য অন্য সব বামপন্থী, নাস্তিকদের মত এখন খুব ধার্মিক হয়েছেন! ফজরের জামাতে সবার আগে গিয়ে মসজিদে বসে থাকেন! ত যায়যায়দিন পড়ি আর শফিক রেহমানের প্রতি আমার শ্রদ্ধা বেড়ে যায়। আস্তে আস্তে জানতে পারি এরশাদের আমলে তার আপষহীন থাকার কথা, জেলে যাওয়ার কথা। শফিক রেহমানকে পছন্দ করি আবার আগাচৌকে ভাল লাগে! এভাবেই দিন যাচ্ছে। ঢাবি'তে ভর্তি হওয়ার পর ঢাকায় নানা-নানীর সাথে থাকি। নানা যাযাদি ভক্ত। তাই যাযাদি'র ১৯৮৫ সাল থেকে সব সংখ্যা তার কাছে আছে। আমি পুরাতন সংখ্যাগুলো পড়া শুরু করলাম। মনে হল আগের যাযাদি অনেক বেশি ভাল ছিল। ২০০১-২০০৬ যাযাদি আর আগের মত নেই। বিএনপি-জামাত সরকারের নগ্নভাবে লেজুড়বৃত্তি শুরু করেছে। সব দোষ আ'লীগের! যাযাদি'র বিশেষ সংখ্যাগুলো যেকোন চটি থেকেও অশ্লীল লেখায় ভরপুর। আগে সেটা তেমন পাত্তা দিইনি। কিন্তু এখন সেটাকে বড় ইস্যু মনে হল। আস্তে আস্তে যাযাদি থেকে মন উঠে যেতে লাগল। শফিক রেহমানকে চরম ধান্ধাবাজ মনে হল। এটা স্বাভাবিক। যখন আপনি কোন লোককে খুব পছন্দ করেন কিন্তু পরে জানেন যে সে বিশ্বাসঘাতক তখন তাকে অনেক বেশি ঘৃনা করা শুরু করেন। হুমায়ুন আহমেদকে খুব ভাল পেতাম। পরে শাওনকে বিয়ে করাতে তাকে আমার ঘৃনার লিস্টের প্রথম দিকে রেখেছি!



তবে শফিক রেহমান আর যাযাদি মনে হয় একই শব্দ। শফিক রেহমানকে আপনি যতই ঘৃণা করেন, তার অসাধারণ জীবনীশক্তির কথা অস্বীকার করার উপায় নেই। লাল-গোলাপ আমার সবচাইতে পছন্দের অনুষ্ঠান ছিল যদিও তখন যাযাদি পড়া বাদ দিছি এবং শ.রে. কে ঘৃনা করা শুরু করেছি, কিন্তু লাল-গোলাপ যে খুব সুন্দর অনুষ্ঠান সেটা অস্বীকার করা অন্যায়। টিভি দেখাটা তেমন ভাল না লাগলেও শুক্রবার রাতে লাল-গোলাপ দেখতেই হবে নানা-নাতী মিলে! পরে দৈনিক যাযাদি বের হল। সেটা বাংলা বানানকে জবাই করতে শুরু করল। বাংলিশ পত্রিকা হয়ে গেল। সাব-স্ট্যান্ডার্ড একটা পত্রিকা। যাযাদি ক্রমশ জামাতি-ঘেষা বিএনপি হয়ে গেল। তারেক রহমান যাযাদি মিডিয়াপ্লেক্স ভিজিট করলে সেটা প্রথম পাতায় লিখে দেয়! শফিক রহমান আমার ঘৃনার লিস্টে অন্যতম প্রধান ব্যক্তি। আমার অনেক বছরের বিশ্বাসভংগের জন্য।



তারপর সেই পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা। শ.রে. যাযাদি'তে পরে "এয়ারপোর্টে বিব্রতকর মুহুর্ত্য" নামে বাংলা আর ইংরেজীতে কারণ দর্শালেও তা হাস্যকর সেটা যে কেউ বুঝবে। যাযাদি'র এমন অবস্থাতে খুব খুশি হয়েছিলাম। পরে অবশ্য যাযাদি আবার বের হয়েছিল। কিন্তু সেই ইমেজ নিয়ে এগুনো যাবেনা সেটা সবাই জানে।



আজ কয়েকদিন পর ব্লগে এসে দেখলাম শ.রে. যাযাদি থেকে পদত্যাগ করেছেন। শুনে মনে ড় ধাক্কা খেলাম। শ.রে. কে লোল রহমান বলে সম্বোধন করেছি ব্লগে অনেক। রিজভিকে একবার জিজ্ঞেস করেছিলাম "লোল রহমান" ইদানিং কি করে। সে আমাকে ব্লক করেছিল এটা বলাতে।



কিন্তু শফিক রেহমানকে যাযাদি থেকে বের করে দেওয়া কোনমতেই মেনে নিতে পারিনা। এই মানুষটা বুড়া বয়সে এসে ভুলপথে চললেও তার প্রতি আমার অন্তরের গভীরে একটা জায়গা আছে সেটা আবার বুঝতে পারলাম। You can either hate him or love him, but you simply can't ignore him. আজ শফিক রেহমানকে আমি সেলাম জানাচ্ছি।



প্রিয় শফিক রেহমান, আপনাকে গত ৬ বছর চরম ঘৃনা করেছি। কিন্তু আজকে আপনার দুর্দিনে আপনার একজন প্রাক্তন ভক্ত আপনাকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। আপনার সব ভাল, সব মন্দ, সব পক্ষপাতিত্ব, আপনার সব বাংলা অবানান, ভুল সিদ্ধান্ত, আপনার আলট্রা ওয়েস্টার্নিজম আরো সব দোষ-গুণ নিয়ে আপনি একজন অনন্য মানুষ। আপনি একজন অসাধারণ মানুষ। আজ আপনার দুর্দিনে আপনার এই প্রাক্তন ভক্ত গত ৬ বছরের সব ঘৃণা ভুলে গিয়ে আপনাকে আবার আগের মত ভালবাসার স্থানে বসালাম। আপনাকে আপনার এই নগন্য ভক্ত আবার তার ঘৃণার লিস্ট থেকে কেটে দিয়ে তার খুব প্রিয় মানুষদের লিস্টে রাখলাম। আপনি আমাকে রাজনীতি বুঝতে শিখিয়েছিলেন আমার কৌশোরকালীন সময়ে। আপনার যাযাদি পড়ে সে সময় কত সময় আনন্দ পেয়েছি, কত সময় কষ্ট পেয়েছি। অনেক সময় ভেবেছি। অনেক সময় আশ্চর্য হয়েছি। সেই ছোট-ছোট আনন্দ, ছোট-ছোট কষ্ট, ভাবনার সময়গুলো শুধুই আপনার দান। আপনার বৃদ্ধকালীন সময়ের ভুল পথে চলাটাকে সম্পূর্ণভাবে ভুলে গিয়ে আপনার এরশাদ-বিরোধী আন্দোলনটাই শুধু মনে গেঁথে রাখলাম। আপনার লাল-গোলাপ আমাকে আর আমার অন্যতম প্রিয় মানুষ আমার নানাকে একসাথে জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সময় কাটাতে সহায়তা করেছে। আপনাকে অন্তরের গভীর থেকে শ্রদ্ধা। আর হয়ত আপনাকে সেই আগের ৯০ দশকের যাযাদি'র শফিক রেহমান হিসেবে পাবনা। কিন্তু আমার মতই আপনার অগনিত ভক্তের কাছে আপনি খুব কাছেই থাকবেন, অন্তরের খুব গভীরেই থাকবেন। আপনি শতায়ু হোন। আপনি ভাল থাকবেন, অনেক অনেক ভাল।

মন্তব্য ১২০ টি রেটিং +৩০/-২

মন্তব্য (১২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:১১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: একটা কারণে মনটা খুব খারাপ। শ.রে.-এর কথাটা শুনে মন আরো খারাপ হয়ে গেল। তাই আগের পোস্টের কমেন্টগুলোর উত্তর দিতে ইচ্ছে হচ্ছেনা এখন। পরে সময় করে দিব কয়েকদিনের মধ্যেই।

২| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:১৭

এস্কিমো বলেছেন: জেলে যাওয়ার কথা। - জেলে গেছিলো নাকি?

১৪ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:০৫

হ্যারি সেলডন বলেছেন: এস্কিমোভাই, মনে হয় জেলে যায়নি।

৩| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:১৭

পলাশ রহমান বলেছেন: সময়ের ঢেউয়ে টালমাটাল একজন মানুষ।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:২০

হ্যারি সেলডন বলেছেন: একমত।

৪| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:১৮

কামাল ভাই বলেছেন: তয় হেরি, তোমার মনোভাব বেশ রেসিস্টই বলা যায়৷ বেশিরভাগ রেসিস্টগো চিন্তাভাবনার স্টাইল এরম

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:১৯

হ্যারি সেলডন বলেছেন: শমশেরভাই, মনে হয়। সবাই কোন না কোনভাবে রেসিস্ট!

৫| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:২১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: বুড়া বয়সে মানুষগুলো এরকম উল্টাপাল্টা হয়ে যায় কেন?

শ.রে., ফরহাদ মজহার, আগাচৌ সবাই?

৬| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৩৪

হট্টগোল বলেছেন:

আমি একটি লেখা লিখছি শফিক রেহমানকে নিয়ে। ১২ তারিখ পোস্টাইব। এর আগ পর্যন্ত দূর্দান্ত ব্যস্ত।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫২

হ্যারি সেলডন বলেছেন: ওকে। পড়ব।

৭| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৩৫

আহমেদ শারফুদ্দীন বলেছেন:

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫৩

হ্যারি সেলডন বলেছেন: শারফু, কি কইলা???

৮| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫৮

আজহার ফরহাদ বলেছেন: সেলডন দা, এই বুড়া ভামটার সাথে কাজ করেছে তেমন সংবাদকর্মীদের শতকরা ৮৫ ভাগই পরবর্তীতে তাকে প্রবল অপছন্দ করছে।

তার সবচেয়ে বড় গুণ মিডিয়ায় তার নিজস্ব ধারাটি একটি চমৎকার ও আধুনিক সম্ভাবনার পথ খুলে দিয়েছিল পরে যা ব্যাক্তিগত নোংরামিতে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌছায়।

তার মেকী ও ভাবসর্বস্ব আধুনিকতার ষোলআনাইযে ব্যর্থ তা কিন্তু নয়। কাজেও লেগেছে। সে দিকে থেকে তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন বটে। তবে চটি প্রকাশনা, আপোষহীনতা থেকে রাজনৈতিক সুবিধাগ্রহণ, পশ্চিমা মনোজগতের বুদ্ধিবৃত্তিহীন মস্তিষ্ক নিয়ে শেষকালটা মোটেই ভাল যাচ্ছে না তার।

স্মরনীয় হয়ে ওঠার বদলে নিন্দনীয় হয়ে উঠেছেন ধীরে ধীরে।

আর দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকা ছিল তার দিবাস্বপ্ন ও মিডিয়া স্বেচ্ছাচারিতার অংশ। এটিকে নিয়ে তিনি পূর্ণমাত্রায় কনশাস ছিলেন না মোটেই। জাস্ট একটা হুইম, একটা গেম, একটা পলিটিকেল স্টান্ট, অবাস্তব পরিকল্পণার ভেতর তিনি হারিয়ে গেছেন কোথাও!

অন্যান্য সম্পাদকের চেয়ে শফিক রেহমানের পার্থক্য এখানেই, তিনি মানুষকে যথাসম্ভব আশাবাদী ও বিশ্বাসী করে তোলেন।

আবার মানুষের স্বপ্ন ও বিশ্বাস নিয়ে অদ্ভুতভাবে প্রতারণাও করেন।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:০১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: এই বিশ্বাস নিয়ে প্রতারণা করেছেন বলেই তাকে চরম ঘৃনা করেছি। কিন্তু আমি মানুষের পতন দেখতে পারিনা যে! তাই পতন দেখে তার খারাপ দিকগুলো মন থেকে মুছে যাচ্ছে!!


বুড়া বয়সে মানুষ কেন যে এরকম পাল্টি খায় সেটাই বুঝতে পারিনা।

৯| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৩৫

হট্টগোল বলেছেন:

লোকটাকে সবাই যেরকম ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছে, ছুঁড়তে হলে শফিক রেহমানের আগেও আরো অনেকেই ছিল। এখন এসব দেখে বেচারার জন্য মায়াই লাগছে।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫৩

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আমারও!

১০| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৩৫

কামাল ভাই বলেছেন: নানারকম স্টেরিওটাইপিং থাক্তে পারে, তবে তুমি যেগুলা লিখছো এগুলা সত্যি হইলে তুমি এক্সট্রিম কেইস এ আছো৷ ফিক্স করা উচিত৷ হয়তো সাদা গালফ্রেন্ড নিলে দ্রুত সারতে পারে

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫৩

হ্যারি সেলডন বলেছেন: হাহাহাহা.......পয়েন্ট নোটেড!

১১| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৩৭

দোলাহাসান বলেছেন: লেখা ভাল লাগলো।এরশাদ বিরোধিতার জন্য অনেকেই তাকে মনে রাখবে।
বুড়া হলে মরতে আর বেশি বাকি নাই, সেজন্য মনে হয় উল্টা পাল্টা শুরু করে দেয়!

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫৪

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। বুড়া হলে ভীমরতিতে পাই মানুগুলোরে!

১২| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫২

আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:

একটা কথা চালু আছে, --হাত খুলে লিখে যান ।
প্রিয় হ্যারি, তুমিতো প্রাণখুলে লিখে গেলে (অবশ্যই প্রাণ হাতে নিয়ে না :) ) !
তোমার এই প্রাণ খোলা লেখাতে আনন্দের সঙ্গে প্লাস ।


দোষ-গুণে মানুষ । এই লোকটাও তার উদ্র্ধে না । কোন লোকই না । এই লোকটটার দোষের চেয়ে গুণটা বরং বেশী, এটা আমার বিশ্বাস , ব্যক্তিগত মত । তার স্বপ্নবাজী প্রচন্ড ভালো লাগে ।তারুণ্যকে নিয়ে তিনি স্বপ্ন দেখেন, স্বপ্ন দেখান তরুণদের.. ভালো লাগে খুব । তার প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ সহানুভূতি ।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫৫

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আরাশি বদ্দা, কেমন আছ? কয়েকদিন পর তোমাদের সাথে কথা হচ্ছে!

১৩| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫৫

একরামুল হক শামীম বলেছেন: হ্যারি ভাই লেখাটা পুরোটা পড়লাম। ভালো লাগলো।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৫৬

হ্যারি সেলডন বলেছেন: শামীম মিয়া, থ্যাংকু! লেখাটাতে একটু নিরপেক্ষভাবে শ.রে. কে বিশ্লেষণ করার অভাব আছে যদিও!!

১৪| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:০৬

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: পোষ্টে প্লাস।
এজন্য নয় যে আপনি শফিক রেহমানকে পছন্দ করেন, বরং এজন্য আপনি মনখুলে লিখে গেছেন।
আমাদের ভাবা উচিত শফিক রেহমান , যদি একজন শফিক রেহমান না হতেন তাহলে কি হত? তিনি আমাদের জন্য যা যোগ করেছেন, তার জন্য তাকে আমি শ্রদ্ধার আসনে রাখব সবসময়। দশটা ম্যাড়ম্যাড়ে সংবাদজগৎের লোক আর শফিক রেহমানকে এক দাড়িপাল্লায় কেউ মাপলে ভাল লাগে না।

তার জন্য শ্রদ্ধা থাকল। আজযে তার দুরবস্থা তা থাকবে না। তিনি একজন স্বপ্নবাজ মানুষ। এবং জনপ্রিয়, প্রথাগত নন বরং নতুনত্বে বিশ্বাসী। তিনি নতুন আলোয় উদ্ভাসিত করেন অনেক কিছু। তাতে অনেকে অভ্যস্থ নাও হতে পারেন। এজন্য তাকে ভালভাবে রিড করতে না পেরে অশ্রদ্ধামুলক মন্তব্যও দিতে পারেন।

যা হোক, শফিক রেহমান, আপনি ভাল থাকুন।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:৪১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: রন্টি, অনেক ধন্যবাদ। দুরবস্থা থাকবে কিনা জানিনা। আমার তো মনে হয় তিনি এখন আর ফিরে আসার চান্স নেই। বয়স হয়ে গেছে, দেশের অবস্থাও আগের মত না। তাছাড়া তার গ্রহনযোগ্যতা তলানিতে একদম। তিনি নিজেকে সুবিধাবদী প্রমাণ করে শুধু নিজের না দেশেরও অনেক ক্ষতি করলেন।

১৫| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:১০

বিবর্ণ বলেছেন: বুইরা আতেল গুলার পতন এখন সময়ে দাবী।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:৪১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: বুড়া বয়সে এরা সবাই খেই হারিয়ে ফেলে।

১৬| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:৪৪

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আমার তাকে চেনার সবটুকু ওই আগেরই। ইদানিংকালে তার কথা মনে ছিল না। তিনি ফিরে আসতে পারবেন না, তা মনে করি না। আর তার গ্রহনযোগ্যতার কথা বলছেন? ওটা তাকে কেউ দেয়নি, তিনি অর্জন করেছিলেন। অর্জিত জিনিস ওত সহজে মুছে যায় না।
আপনার কাছে তার গ্রহনযোগ্যতার কি অবস্থা এখন?

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫২

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আমি তার অনেক বিষয়েই ইম্প্রেস্‌ড। কিন্তু গত সরকারের আমলে তার নির্লজ্জ পক্ষপাতিত্ব দেখলে আপনি আশ্চর্য হয়ে যাবেন এই মানুষটাই কি সেই মানুষ? তবে লাল-গোলাপ অনুষ্টান এক কথায় অসাধারণ ছিল। আমার কাছে তার গ্রহনযোগ্যতাটা আগাচৌ'র মতই। একসময় চৌকস সাংবাদিক ছিলেন, আমার ভাইয়ের রক্তে রাংগানোর মত গানের রচয়িতা, কিন্তু এখন বুড়া বয়সে তার কথাবার্তা শুনলে হাসি পায়। শ.রে. ও সেরকম হয়ে গেছেন। আগাচৌ'কে এখনও শ্রদ্ধা করি তার আগের অবদানের জন্য। শ.রে. কে এখনো খুবই শ্রদ্ধা করি তার ২০০১ পূর্ববর্তী, বিশেষ করে এরশাদ আমলে তার কাজের জন্য। কিন্তু আমি যাযাদি দৈনিক দুচক্ষে দেখতে পারতামনা। যাযাদি আর নয়াদিগন্ত, সংগ্রামের মধ্যে কোন পার্থ্যক্য ছিলনা সেসময়।


তাছাড়া তিনি কি আবার সাপ্তাহিক যাযাদি শুরু করতে পারবেন? আমার মনে হয় না। অন্য কোন ভিন্ন নামে ম্যাগাজিন? আমি খুব খুশি হব যদি বের করেন। আমি নিয়মিত পড়ব আগের মতই, তবে যদি বুঝি যে তিনি ২০০১-২০০৬ সালের যাযাদি নিয়ে আসছেন আবার তাহলে পড়বনা আর। তবে তার প্রতি শ্রদ্ধা আছেই। তিনি এক অনন্য মানুষ, সব দোষগুন নিয়েই অনন্য মানুষ।

১৭| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:৪৭

বিহঙ্গ বলেছেন: আমিও এই দলে। কেনো যেনো জয়ী দলের কাছ থেকে মনটা বলে শুধু পালাও ,পালাও। প্রায়ই এ রকম হয়, যে দল সাপোর্ট করি সে দল যখন দেখি জিতে যাচ্ছে,তখন ধীরে ধীরে পরাজিত দলের জন্য মনের আদ্রতা বাড়তে থাকে।
আর যায়যায়দিন সময়কে কী সুন্দরভাবেই না একসময় রাংগিয়েছিলো।
সেই রাংগানো আবীর এ রকম নিদারুনভাবে বিবর্ন হয়ে যাবে কেউ প্রত্যাশা করেনি।
যায়যায়দিনের পাঠানো কয়েকটি সম্মানী চেক এখনো আমার কাছে আছে। সজীব ওনাসিস, বিভূরন্জন সরকারের সেই দিন ,স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সেই আপোষহীন বিদ্রোহের সেই যায়যায়দিন আর আসবে কি?
শফিক রেহমান একজন জননন্দিত দার্শনিকের ছেলের দর্শন- শুধু খ্যাতির মোহে ,আর রাজনৈতিক অদূরদর্শিতায় এরকম মেঘাচ্ছন্ন হবে ভাবতে খুবই অবাক লাগে। উনার খ্যাতিতে ,বিজয়ের গৌরবে যখন শুধু চালবাজ মনে হয়েছে,আজ উনার সকরুন চাহনি দেখে কেন যেন মনে হয়,এবারও আমি দূর্বলের পাশে আছি।
আপনার সুন্দর ,গোচানো উপস্থাপন বেশ ভালো লেগেছে।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:২২

হ্যারি সেলডন বলেছেন: বিহংগ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।


তিনি কি খ্যাতির মোহে এগুলো করেছিলেন? মনে হয় না। খ্যাতি তো অনেক আগে থেকেই ছিল। আমি এখনও বুঝতে পারিনা মানুষটা রকম করল কেন? এরশাদের ব্যাপক লোভ দেখানো সত্বেও যে লোকটা সৎ ছিলেন কেন তিনি এরকম হয়ে গেলেন? মানুষ বড়ই অদ্ভুত।

১৮| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৬

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: তিনি যে মানের মানুষ, তাতে ফুরিয়ে যাবার কথা আমার মনে আসে না। একজন অমীত প্রতিভাবান মানুষ।
কেন তিনি এমন দলীয় আচরন শুরু করেছিলেন, সেটা এক রহস্য। তানা হলে দৈনিকটি অত্যন্ত ব্যাতিক্রমি উপস্থাপনা নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তিনি কি করতে যাচ্ছেন জানি না। শুধু এটা জানি, একজন সাধারন মানুষের মত তিনি নন। তাই তার থেকে আশা করা যায় যেকোন কিছু, যা হয়ত আমরা এই মুহুর্তে ভাবতে পারছিনা।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:২৪

হ্যারি সেলডন বলেছেন: রন্টি, অনেকাংশেই একমত। তবে আমার মনে হয় ৭২/৭৩ বছর বয়সে তিনি আবার ফিরে আসার মত অবস্থায় নেই। সময়টা খুবই প্রতিকুল।


তবে তিনি যদি কোনভাবে ফিরে আসেন আমার মত খুশি খুব কম লোকেই হবে।

১৯| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৯

মাহিরাহি বলেছেন: লেখাটা ভাল লাগল।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:২৪

হ্যারি সেলডন বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৯

মিরাজ বলেছেন: গোছানো লেখা । অনেকদিন পর ব্লগে উকি দিতে এসে লেখাটিতে মন্তব্য করার জন্য লগ-ইন করলাম ।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:২৫

হ্যারি সেলডন বলেছেন: মিরাজভাই কেমন আছেন? আপনাকে দেখা যায়না একদম।

২১| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩২

আজহার ফরহাদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: রন্টি, অনেকাংশেই একমত। তবে আমার মনে হয় ৭২/৭৩ বছর বয়সে তিনি আবার ফিরে আসার মত অবস্থায় নেই। সময়টা খুবই প্রতিকুল।


তবে তিনি যদি কোনভাবে ফিরে আসেন আমার মত খুশি খুব কম লোকেই হবে।



শফিক রেহমানের বয়স এখন ৭৫। করতে পারলে এই বয়সেও কিছু করা যায়। তবে তিনি তার দীর্ঘ মিডিয়া জীবনে কখনো পেছনে ফিরে তাকান নি, তাই ফিরে আসার তো সম্ভাবনাই নেই। বরং তিনি নতুন কোন পথ করে নিতে পারেন, যে পথে চলতে তিনি স্বাচ্ছন্দ বোধ করবেন; সেটা হোক গোরস্থানের পথ বা না হোক, একবার মনস্থ করলে ফিরে তাকাবেন না কিন্তু।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩৮

হ্যারি সেলডন বলেছেন: হুমম......কমেন্টটা ঠিক বুঝলামনা!

২২| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩০

বোঘদাদি হেকিম বলেছেন: মাইনাস ব্যাক্তিগত ভালো লাগার সাথে আদর্শের সংঘাত না বোঝার জন্য

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩৬

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আইজুদা, আদর্শের সংঘাত তো আছেই। কিন্তু পিচ্চি বয়সের ভাল লাগাগুলো যে একদম ফেলতে পারিনা। মন যে বড়ই অদ্বুত, কি করব বলেন?

২৩| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩২

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: হেকিম, আপনিও তো ব্যক্তিগত ভাবনা থেকেই বলছেন।

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩৭

হ্যারি সেলডন বলেছেন: রন্টি, আপনি কখন থেকে বাইরে আছেন? ২০০১-২০০৬ সালে কি যাযাদি পড়ার সুযোগ হয়েছে?

২৪| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫২

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: আমার বড় চাচাতভাই যাযাদি কিনতেন। যাযাদি পড়া শুরু করি ৯৪ এর দিকে তখন আমি সিক্সে পড়তাম। তখনও মানুষটাকে এত চিনতাম না। বড় হবার পরে চিনেছি।

আমার মা খুব একটা টিভি দেখতেন না তারপরও লাল গোলাপ অনুষ্টানটি তার খুবই প্রিয় ছিল। মার সাথে বসে আমিও দেখেছি।
অনেক স্মার্ট শিক্ষিত হওয়ার কারণে আমি তাকে পচন্দ করতাম। সবচে বড় কথা তার মধ্যে গোঁড়ামি ছিল না।

মাহফুজ চমৎকার লিখেছো। তোমার সহজ সরল লেখাটি অনেক ভালো লাগল।
ভালো থেকো/

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৮

হ্যারি সেলডন বলেছেন: ইমন, ধন্যবাদ অনেক।

২৫| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫২

আসামী বলেছেন: আমার লগে জেলে থাকনের কতা আচিল কিন্তু কেমনে জানি ফসকাইয়া যায়।

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৮

হ্যারি সেলডন বলেছেন: হাহাহাহা.....।

২৬| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৬

জ্বিনের বাদশা বলেছেন: শফিক রেহমান অসম্ভব মেধাবী একজন লোক, সন্দেহ নেই ... কিন্তু মেধাবীদেরকেই মনে হয় কিনে নেয়া সহজ

আমার এখনও আফসোস হয়, আহা, সেই আশির দশকের শফিক রেহমান যদি আবার ব্যাক করত!!

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৯

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আপনার কথাটায় এক্কেরে মনের কথা।

কিন্তু মেধাবীদেরকেই মনে হয় কিনে নেয়া সহজ

২৭| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৮

জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনার লেখাটা সেইরম হইছে ... আমারও একই সমস্যা ... হারতে বসা দলের প্রতি সহানুভূতি তৈরী হয় ... ৯৬ এর বিশ্বকাপে ফাইনালে হারতে বসা অস্ট্রেলিয়ার খেলোয়াড়দের দেখে হঠাৎ মনে হইছিলো দুইটা দেশ একসাথে চ্যাম্পিয়ন হইলেই তো হয়! ... এখন যেমন হিলারীর জন্য খারাপ লাগতেছে :(

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৯

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আমারও হিলারীর জন্য খারাপ লাগতাছে!!

২৮| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:০২

এস্কিমো বলেছেন: একসময় ভোররাত্রে প্রেসে গিয়ে নিজের টাকায় যায়যায়দিন কিনে হলের দারোয়ানদের দিতাম বিক্রি করতে। মহান দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে প্রচুর আর্থিক ক্ষতির সন্মুখিন হয়েছি।

কিন্তু যখন দেখলাম খোলসের ভিতরে একটা আস্তো শয়তান - কি আর করারর।

শফিক রেহমান মুলত জনপ্রিয় হয় গাজী শাহাবুদ্দিনের সাপ্তাহিক সন্ধানীতে "যায়যায়দিন" নামের পরকীয়া প্রেমের থীমে সমসাময়িক বিষয়ের উপর কলাম লিখে। পরে সেই নামে একটা ম্যাগাজিন বের করে - যার মুল শক্তি ছিলো একদল তরুন সাংবাদিক।

তারপর আর কি, বিক্রয় যোগ্য মানুষ কি কোন সন্মান পাবার যোগ্য?

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:২০

হ্যারি সেলডন বলেছেন: এস্কিমোভাই, এরকম আরো অনেকেই আপনার মত যাযাদিকে প্রতিষ্ঠা পেতে সাহায্য করেছে। কিন্তু লোকটা তাদের সম্মানটা রাখলনা।

২৯| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:০৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হুমম.......ভাইজানের বাড়ি কি অংপুর? কই থাকেন এখন? চেনা চেনা লাগে.....

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:২১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: বস্‌, না অংপুর না! চট্টগ্রাম! আগে নরাধম নামে লিখতাম। সেজন্য হয়ত চিনাচিনা লাগে!

৩০| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:০৬

আজহার ফরহাদ বলেছেন: এস্কিমো বলেছেন: তারপর আর কি, বিক্রয় যোগ্য মানুষ কি কোন সন্মান পাবার যোগ্য?

দারুণ বললেন তো!

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:২১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: একমত!

৩১| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৫

এস্কিমো বলেছেন: সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হুমম.......ভাইজানের বাড়ি কি অংপুর? কই থাকেন এখন? চেনা চেনা লাগে.....

- কোন ভাইজান?

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:২১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আমারে জিগাইছে!!

৩২| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: @হ্যারি সেলডন

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:২২

হ্যারি সেলডন বলেছেন: !!!!

৩৩| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩৮

রাতুল" বলেছেন: মুখে অনেক বড় বড় ডায়ালগ দেয়া যায়, পেপারে অনেক কথা লিখে সাময়িক শ্রদ্ধা পাওয়া যায়, কিন্তু দলবাজিতে মানুষ সে শ্রদ্ধা হারাই। হ্যারী তোমাকে সালাম তুমি সময়কে বিচার করেছো, মানুষকে নয়। যার যার যে টুকু প্রাপ্য তুমি তাকে দিয়েছ। শ.রে. অতুলনীয় থাকবেন তার স্বর্নদিনগুলোর জন্য। তার এক যায়যায়দিন বুকের ভেতর যে শক্তি তৈরি করত, তা বাংলাদেশের কোন পত্রিকা আমার জন্য করতে পারে নাই। যে ভালবাসা আমার সামনে সে তুলে দিয়েছে তার দুয়ার এখনও বন্ধ হয় নাই। আজকে এখানে অনেকে ডায়ালগ মারছে, শফিক রেহমান কত খারাপ, বিক্রয়যোগ্য। খারাপ লাগে তখনই যখন দেখি এইসব ব্লগারের লেখাও বিক্রয়যোগ্য, মন্তব্যও বিক্রয়যোগ্য। হয়ত আজ থেকে ২০ বছর পরে এরাই দেশের বুদ্ধজীবিদের মাথা হবেন, কিন্তু তখনও কি তারা বাড়ে বাড়ে বিক্রি হবেন না। যে একবার বিক্রি হয়, সে বাড়ে বাড়েই হবে, মুক্তি নাই।

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৫

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আসলে প্রত্যেকের একটা প্রাইস ট্যাগ আছে কাঁধে ঝুলানো। যে ১০০ টাকায় বিকোবেনা সে ১০০০ টাকায় বিকোবে। যে ১০০০ টাকায় না সে ১ লক্ষ টাকায়, অথবা তা না হলে ১ কোটি টাকায় অথবা ১০০ কোটি টাকায়। টাকা না হলে খ্যাতির জন্য বিকোবে, সম্মানের জন্য বিকোবে, ক্ষমতার জন্য বিকোবে। বিকোবেই বিকোবে। আমরা সবাই বিকোই। আমরা মানুষরা প্রত্যেকেই একেকটা পণ্য।


মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৩৪| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৮:৪৩

ৈকলাশ বলেছেন: লেখাটা ভাল হইছে হ্যারি তবে তার ডিগবাজীর শেষ পরিনতি দেইখা মন খারাপ হইতেছে না- তারে দেইখা যদি আর পাঁচজন কিছু শিখে।

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৫

হ্যারি সেলডন বলেছেন: কেউ শিখবেনা ভাইজান, কেউ শিখেনা।

৩৫| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৮:৫৭

বিবর্তনবাদী বলেছেন: জীবন বড়ই কঠিন। নিজের হাতের গড়া যাযাদি হতে কারিগর শফিক রহমানই নাই। খারাপ লাগল!!!


আপনার লেখা ভাল হয়েছে। +

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৬

হ্যারি সেলডন বলেছেন: বিবর্তনবাদী, অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৯:০১

ব্লুজ বলেছেন: হ্যারি আপনার গুছিয়ে লেখাটা খুব ভাল লেগেছে। আপনার অনুভুতিগুলো সরল প্রকাশ মুগ্ধ করেছে। এই ধরনের অনুভুতিগুলো বোধ হয় চিরন্তন। আমাকেও পেয়ে বসে কখনো কখনো। শফিক রেহমান কে আমার আধুনিক একজন মানুষ হিসেবে ভাল লাগে। +

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৬

হ্যারি সেলডন বলেছেন: ব্লুজ, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩৭| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ৯:০৩

এজাজ. বলেছেন: খুব ভাল লাগল লেখাটা পড়ে। মনে হল যেন নিজের কথাই পড়ছি!!

যাইহোক স্বৈরাচার বিতারনে শে.র-এর যে এক উল্লেখযোগ্য অবদান ছিল সেটা তার সবথেকে বড় শত্রুও হয়ত অস্বীকার করবে না। মানুষকে কনভিন্স করার এক অসাধরণ ক্ষমতা ছিল মানুষটার। তার অতীত অবদানের জন্য তাকে স্যালুট!!

এবার আসি বর্তমানে:

কেনো সে বিএনপি-জামাত জোটকে সমর্থন করল। তার কোন এক লেখায় সে বলছিল ইংল্যান্ড/আমেরিকার বেশিরভাগ পত্রিকাই কোন না কোন রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে। যেমন নিউ-ইর্য়ক টাইমস ডেমোক্রেটদের সমর্থক। সেই একই ধারাবাহিকতায় হয়ত সে এই পথে পা বাড়িয়েছিল কারণ সে যে পস্চিমাদের দ্বারা অনুপ্রানিত/প্রভাবিত ছিল সেটা অনেক বারই উল্লেখ করেছিল।

এখন কথা হল কেন আওয়ামীলীগরে না?

আমার মনে হয় আওয়ামীলীগের এরশাদ প্রীতি (৮৬-র নির্বাচন) প্লাস ভোরের কাগজ/প্রথম-আলো তখন অলরেডি আওয়ামী ঘরানার (যদিও এখন মতি মিয়া চোখ পাল্টি দিসে) তাই তার ঐদিকে সাপোর্ট দেয়া ছাড়া হয়ত উপায় ছিল না, মিডিয়া জগতে টিকে থাকার জন্য।

তবে এখন সময় অন্যরকম। মতি মিয়াদের রাজত্য চলতেছে জলপাইদের পদলেহনে। যদি মতি মিয়া আগের মতই আওয়ামী ঘরানার থাকত তাইলে হয়ত আজকে তার এই পরিনতি হইত না।

তবে সব কথার বড় কথা বর্তমান প্রজন্মের কাছে সে এক আইকন হয়েই থাকবে। যদি জনপ্রিয়তা বিচার করা হয় কে সব থেকে বেশি জনপ্রিয় সম্পাদক/লেখক/অনুপ্রেরক তাইলে আমার মনে হয় শে.র.-ই ১ নাম্বারে থাকবে।

এইটা ঠিক যে সে বিএনপি-জামাতের পদলেহন করছে। পদলেহনের কথা চিন্তা করলেও সে ১ নাম্বারেই থাকবে কারণ সে লয়াল ছিল। মতি মিয়ার মত চোখ পাল্টি দেয় নাই........মুহাহাহা.....

লেখকে আবারো ধন্যবাদ সুন্দর একটা লেখার জন্য।

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: এজাজ মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

আপনি যে লেখার কথা বলতেছেন সেটা আমি পড়েছি। কিন্তু মিডিয়াতে টিকে থাকার জন্য ভুল পক্ষকে বেচে নেওয়ার মত পাগলামি করাটা কোন কাজের কথা না। নিরপেক্ষ থাকাটাই উচিৎ ছিল। উচিৎ ছিল সবাইকে তার প্রাপ্য বুঝিয়ে দেয়া। কড়ায়-গন্ডায়। উচিৎ ছিল তারেক রহমানের দূর্নীতির কথা বলা যেমন বলেছেন আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসের কথা।

জনপ্রিয়তার বিচারে বলব সে একজন কাল্ট ফিগার। তাই তার ভক্তরা তার জন্য মরিয়া। তারা তার কোন দোষই দেখবেনা। কিন্তু সবচাইতে জনপ্রিয় কিনা সেটা বলা আমার পক্ষে সম্ভব না। আমার মনে হয় বাংলাদেশে সবচাইতে জনপ্রিয় ব্যক্তি আমার প্রিয় মুহম্মদ জাফর ইকবাল।

৩৮| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৬

এস্কিমো বলেছেন: আমরা মানুষরা প্রত্যেকেই একেকটা পণ্য।


- একমত না।

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩৪

হ্যারি সেলডন বলেছেন: এস্কিমোভাই, আপনার মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা। কিন্তু কিছু হাতে গুনা মানুষ ছাড়া সবাইকেই যে বিকোতে দেখি। যাদেরকে শ্রদ্ধা করি কিছুদিন পর দেখি সে শ্রদ্ধার যোগ্য না। ছোটকাল থেকে এই পর্যন্ত কতজনকেই যে হিরো বানালাম মনে মনে, কিন্তু হিরো কিছুদিন পরপর পরিবর্তন করা লাগে। যা মনে করি তা না। উপরে একরকম ভিতরে অন্যরকম।

৩৯| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩২

রেটিং বলেছেন: ভাল লেখা। সহমত রাতুলের সাথে

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৪০

হ্যারি সেলডন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, রেটিং।

৪০| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৪২

রেটিং বলেছেন: হ্যারী এই কারনেই কাওকে নায়ক বানালেও তাকে অন্ধ অনুসরন করা নিজের বিবেককে বিলিয়ে দেয়া। নিজের কাছে যা ভাল লাগে বলা সবচেয়ে ভাল।অপ্রিয় সত্য হলেও। কেও ছেড়ে যাবে, আপনে একা হয়ে যাবেন, কিংবা আপনার উপর বিপদ আসবে, এইসব ভাবলে আরাম করে শ্বাস নিতে পারবেন না। লোকাচরের মানুষ কেও ১০০% সঠিক নয়, এবং তাদেরকে ফোলো করাটাও। ভাল যা পাব হাত ভরে নেব, খারাপটা নয়। ধন্যবাদ আপনাকে।

০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৫৩

হ্যারি সেলডন বলেছেন: রেটিং, আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।

৪১| ০৯ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৫৮

বহুরূপী মহাজন বলেছেন: যাযাদি মিডিয়া কমপ্লেক্সে গিয়া একবার ছবি দেখছিলাম। ঐ জায়গাটা চমৎকার বানিয়েছে, চমৎকার আইডিয়া। শফিক রেহমান একটা জিনিষ এইটা স্বীকার করতেই হবে; কিন্তু আদর্শহীন মানুষদের কখনোই ভাল লাগেনা। তাই তাকেও কখনো ভাল লাগেনাই। এবং মিডিয়া কমপ্লেক্সে দ্বিতীয়বার যাওয়া হয় নাই।

০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০৫

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আমার তাকে আদর্শহীন মনে হয়নি ২০০১ এর আগে পর্যন্ত। মনে করেছিলাম একজন খুবই আধুনিক আদর্শবান মানুষ। কিন্তু ২০০১ সালের পর খোলস ছেড়ে বের হয়ে আসল। তারেক রহমান আর জামাতিদের কাছে বিক্রি হয়ে গেল।

৪২| ০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০৩

মুকুল বলেছেন: একটা বয়সে এসে সবারই আসলে অবসরে যাওয়া উচিৎ মনে হয়...

০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০৫

হ্যারি সেলডন বলেছেন: মুকুলভাই, আমারও তাই মনে হয়। বুড়া বয়সে এরা সবাই মান-ইজ্জত হারিয়ে কি যেন হয়ে যায়!

৪৩| ০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:১৫

বহুরূপী মহাজন বলেছেন: আমার কিন্তু তাকে বরাবরই সেরকম মনে হয়েছে। প্রথম যখন যাযাদি সাপ্তাহিক হিসাবে বের হওয়া শুরু হয় তখন আমাদের বাসায় রাখা হতো। কয়েক বছর পর আব্বা এটা রাখা বন্ধ করে দেয়। তখন ছোট ছিলাম, কেন বুঝিনি, কারণ ছোট বয়সে পড়তে ভালই লাগতো। অনেক পরে দেখি আমার কিছু বন্ধু এর দারুন ভক্ত, তাদের কাছে থেকে কিছু সংখ্যা নিয়ে পড়লাম, মনে হল পর্নোগ্রাফি ছাড়া আর কিছুই না। এজন্য দৈনিকটি কখনো পড়া হয়নি। তখনই বুঝেছি এই লোক কি!!

০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:১৯

হ্যারি সেলডন বলেছেন: এই ব্যাপারটার সাথে একমত। যৌনতা বিষয়ে তার রুচিবিকৃতি আছে। নাহয় মইন-মিলার পরকীয়া দেখাইতে পারতনা। তাছাড়া বিশেষ সংখ্যাগুলো চটির থেকেও খারাপ।

৪৪| ০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:২০

অ্যামাটার বলেছেন: এইডা সক্কালে অফলাইনে আগেই পড়সিলাম,
ভালাই লেকচেন, একান্ত নিজস্ব অনুভুতি,
তয় কোঠাও কোথাও রেসিজম-এর গন্ধ পাইতাসি...

০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:৫৯

হ্যারি সেলডন বলেছেন: হাহাহাহা............আমি কিন্তু স্বীকার করছি আমি কিছুটা রেসিস্ট!! আমার মনে হয় শতশত বছর সাদারা কালদেরকে অত্যাচার করেছে, দাস বানিয়েছে। আমি সেজন্যই কালদের প্রতি একটু পক্ষপাতিত্ব দেখায়। একটা গল্প লেখারও ইচ্ছে আছে এ বিষয়ে!!


তয় তোমারে ধইন্যাপাতা!

৪৫| ০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩২

কানা বাবা বলেছেন:
এরশাদবিরোধী যাযাদি কিম্বা ইয়াসমীন-হত্যা নিয়া প্রচ্ছদ করা যাযাদি যহন এক কোটি তরুণ ভোটারকে মুবাইল ফুনের লুভ দ্যাহায়া বিশেষ এ্যাক্টা দলেরে ভোট দেওনের লিগা দালালী করে তহন তার ভার্জিনিটি আর থাকেনা; ডিফ্লাউয়ার্ড হৈয়া যায়। লাভ রুডে বৈয়া বৈয়া বিশেষ বানামরীতিতে ভ্যালেন্টাইন ডে'র বিশেষ সংখ্যা বাইর করোন ছাড়া আর কুনু কাম তারে দিয়া হওন সম্ভব আচিলোনা এই ডিফ্লাউয়ার্ড নৈতিকতা লৈয়া। অতএব, বিগত সাত-আট বচ্ছর ধৈরা নিষ্ঠার সাতে উনি হেই কামডাই কোর্ছেন। বিস্তর মেধা খর্চ কৈরা "ড্রয়িংরুমের চটি" হিসাবে "ফাল্গুনে ভালোবাসা সংখ্যা" বাইর কোর্ছেন। অবশ্যই "ড্রয়িংরুমের চটি" বঙ্গদেশীয় সাংবাদিকতার ইতিহাসে এ্যাক্টা নতুন ধারা...
পোইল্লাবার দৈনিক যাযাদি বাইর কোইরা ধরা খায়াও উনি কুনু অ্যালার্ম পান নাই; বুজতে পারেন্নাই যে পাব্লিকরে পত্রিকার লগে ফৃ স্টিকার দিলেই তার ঘিঞ্জি পত্রিকার কাটতি বাড়বোনা; লগে "সন্দেশ" থাকন চাই। দ্বিতীয়বার ফের খাওয়াইতে চাইলেন "নতুন বোতলে সেই পুরোনো সুধা"। এইবার আরু কড়া ডোজে; সাপ্তাহিকডারে পুরা ক্লোজ কৈরা দিয়া (এইডা আমার দৃষ্টিতে রেহমান সাহেবের এ্যাক্টা বড় ভুল। সাপ্তাহিক হিসাবে বাজারে যাযাদি'র কুনু প্রতিদ্বন্দ্বী আচিলো না; এমনকি তার জঘন্য দালালী সত্ত্বেও...)। এইবার আর স্টিকার না, পেত্যেকদিন পত্রিকার লগে ফৃ হিসাবে দেওন শুরু কোর্লেন এ্যাক্টা কৈরা Fool!! লগে ননস্টপ লেহনবাজি তো থাকলোই। সংবাদকর্মীগো টাহা-পুইসা না দিয়া ফুড়ুৎ মারতে গিয়াও এ্যাক দফা নাকাল হৈলেন; পরে একান্ত বাইধ্যগত ছাত্র সাইজা মিনমিনায়া পাওনা শোধ করনের "ওয়াদা" কোর্তে বাইধ্য হৈলেন। পাব্লিক কী এইসব নাটঙ্কিপানা বুজেনা নাকি? ব্যাবাক পাব্লিক কি মিলার স্বামী আকরামের মতোন বলদ নিহি, যে দিনের পর দিন এইসব দেইকা যাইবো আর বৃদ্ধাঙ্গুলিলেহন কোর্বো? নিজের মান নিজে না রাখবার পাল্লে কার কত ঠ্যাকা পোর্ছে তারে পুছনের? পাব্লিকরে বেকুব ঠাউরাইলে যেমুনের হওনের কতা হেমুনেরই হৈচে। তারে যাযাদি থিকা কিক মারনে আমি মুটেও কষ্ট পাই নাই; যদিও কষ্ট পাইচিলাম তার অধঃপতন দেইকা। আইজ তার আকালের দিন বৈলা অনেকের দরদ উথলায়া উটবো এইডা স্বাভাবিক; মরনের পরে জঘন্য কিসিমের লুকের অগুনতি পাপেরেও ছাপায়া উটে বাঙালির দরদ। মাগার দরদী গুরুপে আমি কাতারবন্দী হৈতার্লাম্না... চ্যরি...

বিচারপতি শাহাবুদ্দিনরে লৈয়া যাযাদি এ্যাকবার প্রচ্ছদ কোর্ছিলো "সৎমানুষ এখন বাড়ির খোঁজে" শিরোনামে। আইজকা আমার মুনে পোর্তাচে প্রচ্ছদের হেই ফুটুকটার কতা... আর হাসি উটতাচে...
(মিচকি হাসি'র ইমু থাকলে ইখানে লাগায়া দিতার্তাম...)




অকপট কথনের লিগা পুস্ট ভাল্লাগচে, তাই পিলাচ...
@নরোত্তম

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০০

হ্যারি সেলডন বলেছেন: কানাবাবা, এক্কেরে মনের কথা কইছ। কিন্তু ঐ যে বললাম পরাজিত মানুষ দেখলে আমার দরদ উথলিয়ে উঠে!!

৪৬| ০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৩৪

(অ)গাণিতিক বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
হেরে যেতে থাকা দলের প্রতি আমিও সব সময়ই কেমন যেন দূুর্বল হয়ে যাই।! আপনার অনুভুতিটা বুঝতে পারছি।

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: অগাণিতিক, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪৭| ০৯ ই মে, ২০০৮ দুপুর ২:৫২

ফারহান দাউদ বলেছেন: "আসলে প্রত্যেকের একটা প্রাইস ট্যাগ আছে কাঁধে ঝুলানো। "
আপনার এই ১টা কথার জন্য আপনারে ১০টা প্লাস,যারা নিজেদের এখানে আদর্শবাদী মহাপুরুষ ভাবে তাদের এই কথাটা ১০বার পড়া উচিত। লেখা কিন্তু খুব ভাল হইসে।

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০১

হ্যারি সেলডন বলেছেন: ফারহান দাউদ, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪৮| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৬

আরিফুর রহমান বলেছেন: হুমমম.. আজহার ফরহাদের সাথে একমত্।

তবে তার স্বর্ণযুগের অবদান অস্বীকার করা অকৃজ্ঞততা হবে।

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১২

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আরিফভাই, আপনার মন্তব্যের সাথে খাপ খাপে একমত!

৪৯| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০২

আজহার ফরহাদ বলেছেন: @কানাবাবা, প্লিজ আপনি এই মন্তব্যটি একটি পোস্ট আকারে ছাড়েন।

ধন্যবাদ।

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১২

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আমারও তাই অনুরোধ। কিন্তু প্রিয় কানাবাবার পোস্ট দেওয়ার প্রতি বিতৃষ্ঞা আছে!!

৫০| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৮

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: সকালেই পড়ছিলাম।যেই কমেন্ট করতে গেলাম সেই কারেন্ট চলে গেল।বহুদিন আসল নরাধমের টেষ্ট পাওয়া গেলো।লেখাটা দুর্দান্ত রকমের ভালো।শফিক রেহমান খারাপ লোক তবুও তারে খারাপ লাগেনা।মন্দের প্রতি ভালবাসা মানুষের ভালোবাসা চিরকালের।যায়যায়দিনতো নষটালজিয়া।

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১৪

হ্যারি সেলডন বলেছেন: ৮০'র দশকের শেষের দিকের আর ২০০০ এর আগে পর্যন্তও যাযাদি নস্টালজিয়া। যাযাদি ওয়াজ ওয়ান অফ আ কাইন্ড!

৫১| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১২

আজহার ফরহাদ বলেছেন: আলী আরাফাত শান্ত : যায়যায়দিনতো নষটালজিয়া।

ভাল কইলেনতো শান্ত। আসলেই সেই নস্টালজিক যাযাদির কথা মনে হলেই কেমন একটা অনুভুতি তৈরি হয়!

এখনতো এসব অনুভূতি অনুভোতা হয়ে যাবার যোগাড়।

ধন্যবাদ।

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১৪

হ্যারি সেলডন বলেছেন: হাহাহাহা...........

৫২| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১৫

আরিফ জেবতিক বলেছেন: ঠিক এরকম একটা লেখা আমিও লিখবো ভাবছিলাম ।
বেচারার জন্য খারাপই লাগছে এখন ।

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:২৩

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আরিফ জেবতিকভাই, আপনার কমেন্টটা ১০০তম কমেন্ট!! শতক হাকালেন বলে অভিনন্দন!


তবে আপনার মত পুরানো এলিট ব্লগারের পদধুলি পেয়ে ভাল লাগতাছে, সত্যিই ভাল লাগতেছে। অনেক ধন্যবাদ।

৫৩| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৫

লাল দরজা বলেছেন: আমার সৌভাগ্য হইছিল যাযাদি'র প্রথম সংখ্যাটা নিজে কিনে পড়া'র। বলতে গর্ব বোধ করি যাযাদিনের সেই স্বর্নালী দিনে এই পত্রিকাটি ই আমাকে পড়তে শিখিয়ে ছিল। যাযাদি'র ন্যাশনাল টিভি এ্যওয়ার্ড, হায়রে কি সব সুপার দিন ছিল! শাফি ভাই'র সাথে প্রথম দেখা পরিচয় লন্ডনের হিথএরা এয়ার্পোটে, ততদিনে তিনি অনেক অন্য মানুষ; যদিও কতদিন ওনার বাবাকে সংসয়ের সামনে চেয়ার পেতে বসে থাকতে দেখে ভাবতাম কত কি? যাযাদি যখন এইবার দৈনিক হয়ে বের হবে শাফি ভাই আমাকে এক দিন লাভ রোডে নিয়ে পুরো কমপ্লেক্সটা ঘুরিয়ে ঘরিয়ে দেখিয়ে ছিলেন সাথে তার কতো পাগলামী স্বপ্ন'র কথা। বলেছিলেন দৈনিক যাযাদি'র টিভি এডটা বানিয়ে দেবার কথা। নিজস্ব কেলাসনেসের কারনে সে দফায় হুট করে অটোয়ায় চলে আসি পরে টিভিতে এ্যডটা দেখে আফছোস করেছি, হায়রে জীবনের সাথে এমন ঘনিষ্ট একটি নামের সাথে এমন সুযোগ পেয়ে ও যুক্ত হতে পার লাম না! আফছোস করে ছিলাম মনে মনে। প্রথম যাযাদি'র শফিক রেহমান আর দৈনিক যাযাদি'র শফিক রেহমানে অযুত নিযুত পার্থক্য যানি, শাফি ভাই আপনি লাল গোলাপে আমার একটা ক্ষুদ্র স্বাক্ষাতকার নিয়েও কোনদিন প্রচার করেননি তাতে আমার কোন আফছোস নেই। হয়তো আমাকে তেমন বিশেষ কিছু আপনার মনে হয়নি আপনার, তবে আপনার দেয়া লাল গোলাপটি আমি পরম পুরষ্কার ভেবে বাড়িতে এনে যত্ন করে রেখে দিয়ে ছিলাম। যে গোলাপটি এখনো হৃদয়ে ধরে রেখেছি। শফিক রেহমান, এক জীবনে আপনার কাছথেকে অনেক পেয়েছি বলে মনে করি। আপনার বিএনপি জীবন এ ভীষন সংসয় আছে মানি কিন্তু তবুও স্বীকার করতে দ্বিধা নাই আপনি আমাকে নতুন কিছু পড়তে শিখিয়ে ছিলেন, আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ।
আপনার এমন সময়ে আমি ব্যাথিত। আপনার জন্য এই লাল টিশার্ট পরা হেলালে'র লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। আপনা'র জন্য শুভ কামনা।

(ভাই পোষ্ট লেখক, পোষ্টে'র নাম শফিক রেহমান দেখে কিছু ইমোশনাল পেচাল পেড়ে ফেললাম, জানি না অনিচ্ছায় কোন অন্যায় করে ফেললাম কি না! আশা করি ক্ষমা করবেন। আপনার পোষ্টে'র যাযাদিন অংশটি আমারো মনের কথা। শুভেচ্ছা।)

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০৪

হ্যারি সেলডন বলেছেন: লাল দরজাভাই, কি যা তা বলতেছেন, অন্যায় করবেন কেন? আপনি আমার খুবই প্রিয় একজন ব্লগার। শফিক রেহমানের এই অবস্থায় আমিও সমবেদনা জানায়। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৫৪| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০৬

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অসাধারণ , অসামান্য সৃষ্টি ।

ঠিক আমার মনের কথাগুলো বলেছেন

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৩

হ্যারি সেলডন বলেছেন: মেহরাব শাহরিয়ার, অনেক ধন্যবাদ।

৫৫| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০৯

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আপনাকে ফেইসবুকে একটা মেসেজ দিয়েছি । কাইন্ডলি সময় করে রিপ্লাই দেবেন

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৪

হ্যারি সেলডন বলেছেন: নিশ্চয়ই।

৫৬| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫২

দস্যু বনহুর বলেছেন: এরশাদের আমলের যাযাদি জব্বর আসিল এইটা ঠিক। ছফিক বহমান সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনের ধারনাই পাল্টায়া দিসিল। তিনটেকা দামের পত্রিকার জন্য আমার মামা বিশটেকা খরচ কইরা টাউনে পাইত মনে আছে। এক কোটি ভোটের লিগা দালালীর পর থেইকা যে পচন আরম্ভ হৈল এখন গন্ধ বাইরাইতাছে।

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৬

হ্যারি সেলডন বলেছেন: সম্পূর্ণ একমত। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৫৭| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৬

কোবরা বলেছেন:

কে যেনো কইছিলো পতিতারাও এক সময় সতী থাকে...(!)

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৭

হ্যারি সেলডন বলেছেন: শওকত ওসমান!! হাহাহা........।

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৭

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আপনি মশাই আবেগহীন মানুষ! :):)

৫৮| ০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৫:০৪

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: মাহফুজ ভাই , জিমেইল দিয়েছি । সময় করে টোকা দেবেন

০৯ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৫:০৮

হ্যারি সেলডন বলেছেন: মেহরাব, অনেক ধন্যবাদ। আমি রিপ্লাই করব।

৫৯| ১০ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২২

আসম বলেছেন: প্রাঞ্জল ভাষায় আপনার মনের অনুভূতি প্রকাশ খুব ভালো লাগলো। আহ হারে, সেই সময়ের সাপ্তাহিক যাযাদি!

১১ ই মে, ২০০৮ রাত ২:০৭

হ্যারি সেলডন বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৬০| ১১ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:২২

রাশেদ বলেছেন: ভাল্লাগছে। থ্যাঙ্কস পোস্টের জন্য।

১২ ই মে, ২০০৮ রাত ১২:০৩

হ্যারি সেলডন বলেছেন: রাশুদা, অনেক ধন্যবাদ। তোমারে গতকাল খুঁজছিলাম।

৬১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৩৩

পথ হারা পাখি বলেছেন: রন্টি চৌধুরী বলেছেন: পোষ্টে প্লাস।
এজন্য নয় যে আপনি শফিক রেহমানকে পছন্দ করেন, বরং এজন্য আপনি মনখুলে লিখে গেছেন।
আমাদের ভাবা উচিত শফিক রেহমান , যদি একজন শফিক রেহমান না হতেন তাহলে কি হত? তিনি আমাদের জন্য যা যোগ করেছেন, তার জন্য তাকে আমি শ্রদ্ধার আসনে রাখব সবসময়। দশটা ম্যাড়ম্যাড়ে সংবাদজগৎের লোক আর শফিক রেহমানকে এক দাড়িপাল্লায় কেউ মাপলে ভাল লাগে না।

তার জন্য শ্রদ্ধা থাকল। আজযে তার দুরবস্থা তা থাকবে না। তিনি একজন স্বপ্নবাজ মানুষ। এবং জনপ্রিয়, প্রথাগত নন বরং নতুনত্বে বিশ্বাসী। তিনি নতুন আলোয় উদ্ভাসিত করেন অনেক কিছু। তাতে অনেকে অভ্যস্থ নাও হতে পারেন। এজন্য তাকে ভালভাবে রিড করতে না পেরে অশ্রদ্ধামুলক মন্তব্যও দিতে পারেন।

যা হোক, শফিক রেহমান, আপনি ভাল থাকুন।



শফিক রেহমান,মানুষ টাকে আমার কাছে অসাধারন লাগে ভাই,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.