প্রতিটি পুরুষ তার স্ত্রীর মাথার চুল খোলা দেখতে চায় কেন?

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫১

মহান আল্লাহ দুনিয়াতে যা কিছু সৃষ্টি করেছেন তার মাঝে পৃথিবীর সর্বসেষ্ট সুন্দর আকর্ষণীয় সৃষ্টি হলো নারী, মহান আল্লাহ নারী জাতিকে এমন ভাবে সৃষ্টি করেছেন দুনিয়ার সব সুন্দর,রুপ, মায়া, মমতা, স্নেহ, ভালবাসা সবকিছু একমত্র নারীদের দিয়েছেন, একজন পুরুষের কাছে নারী হলো সর্বশেষ্ট মহামূল্যবান সম্পদ, নিরাপত্তা সব আশা আঙ্খার প্রতীক।



নারীদের প্রতিটি শাররীক অঙ্গপ্রতঙ্গ সৃষ্টিকর্তা এমন ভাবে সৃষ্টি করেছেন তার শরীরের প্রতিটি অংশ পুরুষের নিকট অতিপ্রিয়, নারীদের শররীক সৌন্দর্যের অন্যতম অংশ হলো তাদের মাথার চুল, মাথার ঘনকালো লম্মা চুল অতিসৌন্দর্যময় লাস্যময়ী নারীর প্রতীক।



বিশ্বের প্রতিটি অঞ্চল ও প্রতিটি অঞ্চলের মানুষের ভাষা সস্কৃতি, জীবণ ধারণের ষ্টাইল, পোষাক , আচার আচারণ, খাদ্য সব কিছু ভিন্ন, কিন্তু মজার বিষয় দুনিয়ার সব নারীদের মাথার চুল বাধার ষ্টাইল ,কৌশল, চুলের কোঁপা, বিনী তৈরী করা, চুল আচড়ানো, চুলের পরিচর্যা ও চুল সংক্রান্ত অভ্যাসগুলো প্রায় একই।



পৃথীবির বেশীর ভাগ নারী মাথায় লম্মা চুল রাখতে ভালবাসে, এবং বেশীর ভাগ নারী তাদের মাথার চুলের রংহিসাবে কালো কে বেশী পচন্দ করে, পশ্চিমা দেশগুলোর বেশীর ভাগ নারীদের চুলের রং সোনালী ও সাদা রং হলোও তারা কালো কলপ ব্যবহার করে চুলকে কালো রাখতে চেষ্টা করেন।



এবার দেখা যাক প্রতিটি পুরুষ সঙ্গমের সময় তার স্ত্রীর মাথার চুল খোলা দেখতে চায় কেন?







বিশ্বের প্রতিটি পুরুষের নারীদের রেশমী ঝলমলে হাল্ক ও বাতসে উড়ে এমন এমন চুল বেশী পচন্দ করেন। নারীদের খোলচুলে দেখতে পুরুষের অন্যতম প্রিয় একটি অভ্যাস। নারীদের কানের পার্শ্বের ঝুলপি, ও পেছনের গাড়ের দিকে ছোট ছোট কেশ পুরুষের অন্যতম আর্ষনীয় ও উপভোগ্য বিষয়। নারীরা তাদের মাথার কেশ হতে কোন অনুভুতি অনুভব না করলেও পুরুষরা তাদের স্ত্রীর মাথার কেশ হতে সুখ, আনন্দ যৌন অনুভুতি লাভ করে। সঙ্গমের সময় প্রতিটি পুরুষ তার স্ত্রীর মাথার চুলের স্পর্ষ নেয় আর চুলকে আদর করে । স্ত্রীর নরম কোমল মাথার চুল স্বামী তার নিজ মুখে ও চোখে মাখে আনন্দ ও সুখ অনুভুতি নেবার চেষ্টা করে, কোন কোন স্বামী তার স্ত্রীর মাথার চুল চিরুনি দিয়ে আচড়ে দিয়ে স্ত্রীর সাথে প্রেমের আবেগ নিবেদন করেন।



এবার দেখা যাক নারীরা তাদের মাথার চুল নিয়ে কি কি করেন, কি ভাবে চুলের যত্ননেন আর চুলের পরিচর্যা করেন।









(সঙ্গমকালীন স্ত্রী নিজেই তার মাথার চুল খুলে ফেলেন যা প্রতিটি স্বামীর অন্যতম একটি প্রিয় বিয়ষ।)









(বেশীর ভাগ নারী তাদের মাথা আচড়ানোর পর চিরুনী হতে ভাল চুল পরিষ্কার না করে চুরুনীতে রেখে দেন আর চুর আচরানোর পর ঝড়ে যাওয়া চুলে বাইরে না ফেলে কোন একটি কৌটায় বা কোন জায়গায় জমা করে রেখে দেন)











প্রতিটি নারী তাদের মাথা চুল আচড়ানোর সময় মুখে রাবার রিং চেপে ধরেন, মাথা আচড়ানোর পর চিরুনি মুখে চেপে ধরে পেছনের দিক হাত গুরিয়ে মাথায় রাবার রিং বাধতে চেষ্টা করেন।







নারীরা নিজে নিজে মাথার চুলে ক্লিপ লাগানোর সময় বার বার আয়নায় নিজেকে গুরে গুরে দেখতে চেষ্টা করেন।







বিশ্বের প্রতিটি একই নারী একই ভঙ্গী করে মাথার চুলে এই ভাবে তেল মাখেন।





বিশ্বের প্রতিটি নারী সুযোগ পেলেই এই ভাবে মাথার একটি চুল ধরে টানতে চেষ্টা করেন। এটি নারীদের প্রিয় একটি অভ্যাস।







বিশ্বের প্রতিটি নারী তাড়াহুড়া তাকলে খুব সহজে এই ভাবে মাথার সবগুলো চুল পেচনে মুটি করে ধরে রাবার রিং লাগিয়ে দেন। এটি একটি চুল বাধানোর সহজ উপায়।





প্রতিটি নারী মাথার ঝট ছড়ানোর সময় এই মুখে এ্ই রকম ভঙ্গী করেন।







নারীরা প্রতিদিন চুল আচড়ানোর সময় এই ভাবে চুলের আগা দেখে নেন।







নারীরা প্রতিবার গোসল শেষে গা মোছার তোয়ালে বা গামছা দিয়ে ছুল ঝাপটাতে থাকেন আর মাথায় গামছা বা তোয়ালে মুড়িয়ে রাখেন। মাজার ব্যাপার হলো নারীরা মাথার ভেজা চুলে মুড়িয়ে রাখা র্দুগন্ধময় তোয়ালে বা গামচা না ধুয়ে রোদ্রে বা ঘরে শুকাতে দেন।







এই ভাবে মাথার উকুন ধরতে নারীদের প্রিয় একটি অভ্যাস।







নারীদের মাথার চুল আচড়ানোর সহজ একটি ভঙ্গী। প্রতিটি নারী মাথা আচড়ানোর সময় এই ভাবে একদিকে মাথা বাকা করে মাথার চুর আচড়ান।







চুর বিনি করে মাথায় ফিতা লাগানো আমাদের দেশের ছোট ছোট মেয়েদের প্রিয় একটি অভ্যাস।









বিশ্বের প্রতিটি ছোট মেয়েদের তার মা বা অন্যকোন কারো সাহায্যে চুল আচড়াতে হয়, তবে প্রতিটি নারী অন্যকে দিয়ে চুল আচড়াতে আরাম বোধ করেন।

৩ টি +০/-০