নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরের জন্মে মুক্তিযোদ্ধা হতে চাই

হাসান শরিফ

বাবার সরকারি চাকুরির সুবাদে শৈশব কৈশোর-স্কুল কলেজ সবই চট্টগ্রামে। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সাংবাদিকতা করি। পরের জন্মে মুক্তিযোদ্ধা হতে চাই।

হাসান শরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সমস্যা এবং নেপাল

২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:১৭

যে কোন সময় বিদ্যুৎ চলে যেতে পারে। তাই এক প্যারা করে লিকছি। আর ব্লগে দিচ্ছি। ক্ষমা করবেন এজন্য।



অনেকদিন পর আজ ব্লগে। নেটের পাতা খুলেই চোখে পড়লো দেশের বিদ্যুৎ সমস্যা নিয়ে শামীম ভাইয়ের নিয়ে চমৎকার একটা লেখা। নেটে পত্রিকা পড়তে গিয়ে দেখি প্রথম আলোর সম্পাদকীয়তেও আজ বিদ্যুৎ। নেটে আরো কয়েকটা লেখা দেখে নিশ্চিত হলাম দেশের বিদ্যুৎ সমস্যা চরম। তাই মনে হলো আজ নেপালের বিদ্যুৎ প্রসঙ্গ নিয়েই লিখি। অনেকেরই বিষয়টি জানা নেই।

আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের রিজিওনাল মাষ্টার্সের ২০ জন ছাত্র গত এক মাস ধরে নেপালে আছি। এই এক মাসে আমরা বুঝে গেছি একটি দেশের বিদ্যুৎ সমস্যা কতোটা প্রকট হতে পারে। সেই সঙ্গে এও আমরা দেখছি একটি দেশের মানুষ এই সমস্যার সঙ্গে কিভাবে মানিয়ে নিতে পারে, দেখছি দেশের সরকার কতোটা নিশ্চুপ এবং অর্থহীনভাবে হাত গুটিয়ে বসে থাকতে পারে। আর বিষয়টি নিয়ে কতোটা আন্তর্জাতিক রাজনীতি হতে পারে।

আমরা ছোটবেলায় যখন বাংলাদেশের নদী নিয়ে পড়তাম তখন জেনেছি আমাদের বেশিরভাগ নদীরই উৎপত্তিস্থল হিমলায়। আসলেই তাই। পানি সম্পদের দিক থেকে ব্রাজিলের পর পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ নেপাল। দেশটিতে যে পানি সম্পদ রয়েছে তা দিয়ে ৯০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। কিন্তু এখানে তৈরী হয় মাত্র ৫১২ মেওয়াগটের কাছাকাছ বিদ্যুৎ। এই দেশটির বিদ্যুৎ সংকট কতোটা প্রকট সেটা এখানে দিনের পর দিন না থাকলে বোঝা সম্ভব নয়। দিনের ১৬ ঘন্টাই এখানে বিদ্যুৎ থাকে না।

অদ্ভুত ব্যাপার কি জানেন? বিষয়টি যেন স্বাভাবিক নিয়তি হিসেবেই মেনে নিয়েছে নেপালের জনগন। এই যে বিদ্যুৎ নিয়ে এতো সমস্যা তা নিয়ে তাদের অনেক কষ্ট আছে, দুর্ভোগ আছে, কিন্তু বিক্ষোভ নেই। আজ পর্যন্ত নেপালে কোন বিক্ষোভ হয়নি বিদ্যুৎ সমস্যা জন্য। জনতা কোথাও কখনো ভাঙচুর করেনি বিদ্যুৎ দাবিতে। সবাই সমস্যাটি যেন প্রকৃতির নিয়তি হিসেবেই মেনে নিয়েছে।

এখানে বিদ্যুৎ যায় রুটিন করে। আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখবেন বিদ্যুৎ নেই। নেই তাই পানিও। আগে থেকে জমিয়ে রাখা পানিই তাই ভরসা। নেপালের বেশিরভাগ লোকজনই খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে। ভোর-পাঁচটা কিংবা ছয়টায়। এখানকার স্কুল কলেজ শুরু হয় সাড়ে ছয়টা থেকে। অফিস আদালতও তাই। কাজেই সকালের দুর্ভোগটা বুঝুন। যাই হোক সকালে দীর্ঘক্ষন বিদ্যুৎ নেই। আসবে ১১-১২ টার দিকে। থাকবে ৩ টা চারটা পর্যন্ত। এরপর চলে যাবে। আসবে রাত আটটায়। আবার বিদ্যুৎ আসবে রাত ৮ টায় কিংবা রাত ১২ টায়। গত ১০ বছর ধরে এখানে দিনের ১৬ ঘন্টাই লোডশেডিং চলছে। এখান এখানে বসন্ত। তাই চাহিদা সবচেয়ে কম। সমস্যা হয় শীতের সময়। সে সময় তাপমাত্রা কমে যায় ৩-৪ ডিগ্রিতে বা আরো নিচে। তখন ঘরে ঘরে রুম হিটার জ্বলাতে হয়, গিজার লাগে, তাই খুব চাপ থাকে। এখন চাপ অনেক কম। তাই দিনে ১২-১৩ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে না।

এবার আসুন এই যে বিদ্যুৎ থাকে না তাতে লোকজনের প্রতিক্রিয়া কি? শুনলে যে কেউ অবাক হবেন। লোকজন এই বিষয়টিতে মানিয়ে নিয়েছে। যখন বিদ্যুৎ থাকে তারা সে সময় বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্ট সব কাজ করে নেওয়ার চেষ্টা করে। বাকি সময় তারা অন্ধকারেই বাস করে। তাই সন্ধ্যার সময় কাঠমান্ডুর বাড়িঘর অন্ধকার দেখলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। প্রশ্ন হলে তাহলে বড় বড় হোটেলগুলো কিভাবে চলে? কিভাবে চলে টেলিভিশন আর পত্রিকা অফিসগুলো।

খুব বড় হোটেলগুলো জেনারেটর ব্যবস্থা করে। কিন্তু বেশিরভাগ ছোট হোটেলের তা নেই। মূল কারন জ্বালানি। জেনারেটর চালাতে হলে ডিজেল লাগে। সেটা আনতে হয় ভারত থেকে অনেক দাম দিয়ে। বেশিরভাগই সেটা করতে পারে না। বিদ্যুৎ থাকে না বলে এখানে শিল্প কারখানা গড়ে উঠছে না। টেলিভিশনগুলো চলছে হিমশিম অবস্থা নিয়ে। বিদ্যুৎ নেই বলে বেশিরভাগ টেলিভশেনেরই বিজ্ঞাপনের বাজার সীমিত। পত্রিকা অফিসগুলো আরো বাজে অবস্থায় চলে। শুনলে খারাপ লাগে শুধুমাত্র বিদ্যুৎ সমস্যার কারনে অনেক মিডিয়া বন্ধ হয়ে গেছে।

বলছিলাম নেপালের মানুষের প্রত্রিকয়ার কথা। বেশিরভাগই এটা মেনে নিয়েছে। তারা ভেবে নিয়েছে এটা কপালের দুর্ভোগ। তাই পানিতে পৃথিবীর দ্বিতীয় সম্পদশালী দেশ হয়েও তারা আজ বিদ্যুৎ-এর অভাবে অন্ধাকারে।

প্রশ্ন হলো, সরকার তাহলে কি করছে? দীর্ঘদিনের রাজনতৈক অস্থিরতার কারনে এখানে সেভাবে বিনিয়োগ হয়নি। মাওবাদীরা এক দশক এখানে গেরিলার যুদ্ধ করেছে। সে সময় কোন বিদ্যুৎ প্লান্ট গড়ে ওঠেনি। তাই ৯০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরীর ক্ষমতা থাকার পরেও দেশটিতে বিদ্যুৎ হচ্ছে মাত্র ৫১২ মেগাওয়াট। ২০০৭ সালের নির্বাচনে মাওবাদীরা ক্ষমতায় আসার পর দেশের পরিস্থতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে বলে অনেকেই মনে করেন। রাজতন্ত্রের বিদায়, গনতন্ত্র এসব নিয়ে কিচুটা সম্ভাবনাও দেখা গেছে। কিন্তু বিদ্যুৎ সমস্যা নিয়ে এখনো কোন সম্ভাবনা দেখা দেয়নি। এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রী প্রচন্দ নরওয়ে ঘুরে এসেছেন এবং নরওয় সরকার এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করেছেন। কিন্তু প্রচন্দকে তারা কোন কথা দেয়নি। কাজেই সহসা নরওয়ে এখানে বিদ্যুৎ প্লান্ট করবে সে সম্ভাবনা নেই।

বাংলাদেশ থাকতে শুনেছি নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আনার চেষ্টা করছে সরকার। শুনলে হাসি পায়। নেপাল নিজেই সমস্যায় আছে, সে কিভাবে আরেক দেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করবে? এবার আসুন ভারতের রাজনীতি নিয়ে। আন্তর্জাতিক রাজনীতি নিয়ে। সে সব বুঝে নেন আপনারা। বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। আর লিখতে পারছি না।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৯/-২

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:১৭

হাসান শরিফ বলেছেন:

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:২০

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: দয়া করে বিস্তারিত লিখুন।

৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:২৩

রাহা বলেছেন: কতখানি চরমে তাহা পরম আনন্দ নিয়া লিখ...

৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:২৮

বাঙ্গাল বলেছেন: নেপালের চেয়ে ভারতের কাছে বিদ্যুত নিতেই আমাদের সরকারের আরাম বেশী লাগে।বুন্ধু দ্যাশ কিনা!
নেপালের অবস্থাটা আরেকটু লেখেন...দেখে...শুনে পড়ে
-------------------------------

ব্যানানা বাংলাদেশ-৩ (গডফাদারের স্টিমুলাস মূলা)

৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩০

স্বপ্ন ব্যাকরণ বলেছেন:
কন কি :-/

৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪১

অগ্নির বলেছেন:
মাইনাস দিলাম, কারণ আমি বুঝতে পারিনি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সমস্যার সাথে নেপালের কি সম্পর্ক । আমাদের কি তবে এমনটা ভাবা উচিত, যেহেতু বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সমস্যা এখনও নেপালের মত ভয়াবহ নয়, কাজেই দুঃশ্চিন্তা করার কিছু নেই ? অথবা, আমাদেরও উচিত
নেপালের মত এই সমস্যার সঙ্গে মানিয়ে নেয়া ?

একজন সাংবাদিক হিসেবে আপনার কাছে আরও বিস্তারিত ব্যাখ্যা আশা করছি ।

৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমরা নেপালের জন্য দোয়া করি। তবে আমাদের নিজের দেশের জন্য চেষ্টা ছাড়তে রাজি নই।
তুমি অধম বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন ?

৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:০৭

হাসান শরিফ বলেছেন: শামীম ভাই, আমি আপনার সঙ্গে পুরোপুরি একমত। আমি বলছি বিদ্যুৎ নিয়ে নেপালেও রাজনীতি হচ্ছে সেটা নিয়ে। আপনার পরামর্শগুলো খুবই ভালো। বাংলাদেশেরে উন্নতির জন্যই সমস্যার সমাধান জরুরী।
অগ্নির ভাই: আমারা লেখা শেষ হওয়ার আগেই মন্তব্য করে বসলেন কেন? আমি নেপাল উদারহরন টানলাম এটা বোঝাতে যে মানুষ বিক্ষোভ না করেলও একটা দেশের উন্নতি থেমে আছে শুধুমাত্র বিদ্যুৎ সমস্যার কারনে। এখানেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক। আর বাংলাদেশে যে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ কিনতে চায় সেটা কতোটা হাস্যকর সেটা বোঝাতেই এই লেখা।
আমি চাই বাংলাদেশে এক মুহুর্তের জন্যও এই সমস্যা না থাকুক।

৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩৩

তর্পন বলেছেন: জলবিদ্যুতের চেয়ে সস্তা বিদ্যুতের উত্‍স কিছু নেই। রাজতন্ত্র নেপালের ১২ টা বাড়িয়ে দিয়েছে। নেপালের মানুষ আমাদের চেয়ে কষ্ট সহিষ্ণু, কোন কোন এলাকায় পানির জন্য তারা দীর্ঘ পাহাড়ী পথ থেকে খাবার পানি সংগ্রহ করে। এবং আমার অল্প ভ্রমণের অভিজ্ঞতায় দেখেছি তারা অল্পতে সন্তুষ্ট থাকে এবং ধর্মভীরু। আমি দেখেছি নেপালীরা বাংলাদেশ কে ভারতের চেয়ে বেশী বন্ধু বলে মনে করে।

আসলে পারস্পরিক সহযোগিতা থাকলে নেপালে বিশাল বিদ্যুত প্রকল্প দিয়ে, নেপালের চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশ, ভারত দুটো দেশই লাভবান হতে পারতো। যতদুর জানি যুক্তরাষ্ট্রের মত দেশও কানাডার বিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল। অবিশ্বাস্য শোনালেও বাংলাদেশে যে পয়সা নষ্ট হয় ডিজেল গ্যাস চালিত বিদ্যুত উত্‍পাদনে সেই পয়সা দিয়ে নেপালে বাংলাদেশ‌‌-নেপাল যৌথ বিদ্যুত প্রকল্পে বিনিয়োগ করে, দুদেশই লাভবান হ্ওয়া সম্ভব। পারমানবিক প্রকল্পের চেয়ে এটি হবে অনেক বেশী নিরাপদ।

সাম্রাজ্যবাদী শক্তি প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে কৃত্রিম উত্তেজনা তৈরী করে "ভাগ করে শাসন করার" সুবিধা নিয়ে থাকে এবং থাকবেই।

১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৪০

অরণ্যচারী বলেছেন: বাঙালি আর নেপালীদের মাঝে এখানেই পার্থক্য। বাংলাদেশের মানুষ বিদ্যুৎ সমস্যাকে নিয়তি ভেবে হাল ছাড়তে রাজি নয়।

১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫০

আকাশ_পাগলা বলেছেন: তর্পণের থেকে অনেক কিচু জানলাম। ভাল লাগল তাই।
দুজনের জন্যেই তাই +।

১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫২

কাঙাল বলেছেন: নেপালে হয়তো কোন কালেই বিদ্যুতের অবস্থা ভাল ছিল না। সেজন্য এরকম হতে পারে। আমরা এরশাদীয় যুগে বিদ্যুতে সবচেয়ে ভাল অবস্থায় ছিলাম। প্রাপ্ত তথ্য মতে এরশাদের আমলেই সবচেয়ে বেশী বিদ্যুত গ্রীডে যোগ হয়। লোডশেডিং ছিল সবচেয়ে কম। এইতো গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে্ও বিদ্যুতের অবস্থা অনেক ভাল ছিল। ফখরুদ্দিন সরকার ১১৬৪ মেগাওয়াট বিদ্যুত যোগ করিছিলেন, রেখে গিয়েছিলেন মসৃণ পথ বন্ধুর পথ পারি দিয়ে, এসব আমরা গত ডিসেম্বরে জেনেছিলাম। তখন কল্পনা্ও করেনি কেউ যে দেশের অবস্থা তিন মাস যেতে না যেতেই এতটা খরাপ হবে।


এডভোকেট টুকু দিয়ে বিদ্যুত সমস্যার সমাধান চান?

১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫২

রহমাননন বলেছেন: ইউরোপের মধ্য দিয়ে উত্তর থেকে দক্ষিন পর্যন্ত বিদ্যুতের যে সন্চালন লাইন গিয়েছে তা থেকে ইউরোপের অনেক দেশ বিদ্যুৎ এর চাহিদা মেটাচ্ছে। আমরা কেন আন্চলিক শহযোযিতার মাধ্যমে ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটান একই ভাবে বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করতে পারব না?

১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:০৫

অগ্নির বলেছেন: আমি দুঃখিত। লেখাটা যে আপনি অল্প অল্প করে প্রকাশ করছেন তা প্রথমে উল্লেখ করা হয়নি। তাই এ ভূলটা হয়েছে।

১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:০৬

কক বলেছেন: ঠিক বলেছেন। জিবনটা ফালা ফালা হইয়া গেলো
বিদ্যুৎ না থাকলে কার লাভ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.