নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নীরব কথামালা

মুক্তমত প্রকাশের প্লাটফর্ম ব্লগ। তাই ব্লগে আসতেই হয়, ভাবনা প্রকাশে......!

এম এ হাসান মাহামুদ

লেখালেখির মোটামুটি ইচ্ছে থেকেই ব্লগে ঢু মারি। ভাল লাগে বই পড়তে আর নিজের ইচ্ছে মতো লিখতে।

এম এ হাসান মাহামুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে ৪২ ধরনের ভাষা প্রচলিত..

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৭



ভাষা নিয়ে গবেষণা এবং অনুসন্ধানকারী প্রতিষ্ঠান ইথনোলগ এর সর্বশেষ প্রকাশনায় জানানো হয়েছে বাংলাদেশে মোট ভাষার সংখ্যা হচ্ছে ৪২।

দু বছর আগে তারা এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে পৃথিবীর মোট ভাষা, এবং ভাষার বিশ্লেষন সর্ম্পকে বেশ কয়েক ধরনের তথ্য উপস্থাপন করে।

বাংলাদেশে প্রচলিত ভাষার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর সংখ্যাও তুলে ধরা হয়।

১. বাংলা (২০০১ সালের সেনসাস অনুযায়ী)-১১ কোটি, ২. ডবহারী-২ লাখ ৫০ হাজার, ৩. আসামী-৯ হাজার, ৪. আটং-৫৪০০, ৫. ডবঞ্চুপুরী-৪০ হাজার, ৬. বার্মিজ-৩ লাখ, ৭. চাক-৫৫০০, ৮. চাকমা-১ লাখ ৫০ হাজার, ৯. চীন আসো-২৩৪০, ১০. চীন বাওয়েম-১৩৫০০, ১১. চীন ফালাম-অনুসন্ধান চলছে, ১২. চীন হাকা-১২৬০, ১৩. চীন খুমী-২০৯০, ১৪. চট্টগ্রামের আঞ্চলিক-১ কোটি ৩০ লাখ, ১৫. গাড়ো-১ লাখ ২০ হাজার, ১৬. হাজং-৮ হাজার, ১৭. ইন্ডিয়ান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ-অনুসন্ধান চলছে, ১৮. কোচ-৬ হাজার, ১৯. খোসী-অনুসন্ধান চলছে, ২০. কোদা-১৩০০, ২১. কোক বরক-৫ হাজার, ২২. কুরক্স-৪০ হাজার, ২৩. এার্মা-দেড় লাখ, ২৪. মেগাম-৬৮৭০, ২৫. মিটেই-১৫ হাজার, ২৬. মিজু-২৫০, ২৭. মরো-৩০ হাজার, ২৮. সুন্দারী-২৫০০, ২৯. পাঙ্খুরা-২৫০০,৩০. পিনার-৪ হাজার, ৩১. রাখিনি-৩৫ হাজার, ৩২. রংপুরী-১ কোটি (ভারতসহ দেড় কোটি), ৩৩. রিয়াং-৫০০, ৩৪. রোহিঙ্গা-২ লাখ, ৩৫. সাদরী ওরিয়ান-১ লাখ ৬৬ হাজার, ৩৬. সান্তলা-১ লাখ ৫৭ হাজার, ৩৭. সাওরিয়া-৭ হাজার, ৩৮. সিলেটি-৭০ লাখ (ভারতসহ ১ কোটি ৩ লাখ), ৩৯. টান চইঙ্গা-২১ হাজার ৬০০, ৪০. ত্রিপুরা-৮৫ হাজার, ৪১. ও ছৈ-২২ হাজার ৪০০ এবং ৪২. ওয়ার জৈন্তিয়া-১৬ হাজার।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩২

নীল জোসনা বলেছেন: বাংলাদেশেই ৪২ রকমের ভাষা !!!!!!!!!!!!!!

জানার কোনো শেষ নাই ।

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৫

সংগ্রামী বালক বলেছেন: নতুন কিছু জানতে পারলাম।আমার দেশে যে এতোগুলো ভাষা আছে তা তো জানতামই না।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২৩

মামুন রশিদ বলেছেন: চাটগাইয়া, রংপুরি, সিলেটি আলাদা ভাষা হয় কিভাবে :|

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: ২০০১ সালে সেনসাস এখন বাতিল, আর এটা পেলেন কোথায়!

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: মূল লেখা:http://prothom-aloblog.com/posts/16/89150 ২০১০ এর।

আপনি নির্জলা কপিপেস্ট করেছেন, সোর্স উল্লেখ করেননি।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৯

এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: প্রথম আলোতে আসতেই পারে, কপিও হতে পারে, কিন্তু সোর্স উল্লেখ করতে হবে কেন, কারণ এটা বাইরের রিপোর্ট।

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: কারণটা খুব সহজ, ক্রিয়েটিভ কমনস এর বেষ্ট প্র্যাকটিস চর্চা করা এবং পাইরেসি থেকে মূল লেখাকে বাঁচানো।

এটা বাইরের ভেতরের যেখানকার রিপোর্টই হোক না কেন, যদি আপনি আমি যে কেউ এমন কিছু লিখছি যা আমার নয় এবং যা রি-রিটেনও নয় তা সরাসরি কপিপেষ্ট প্লেগিয়ারিজম। ফলে ব্লগার হিসেবে আপনার গুরুত্ব থাকেনা।

যদি সেই পোষ্টটি দেখি তাহলে, "
বিশ্বে মোট ভাষা ৭৩৫৮
ইথনোলগের তথ্য
বিশ্বে মোট ভাষা ৭৩৫৮
বিশ্বে কথ্য ভাষার সংখ্যা ৭৩৫৮। ২০০৫ সালে এ সংখ্যা ছিল ৬৮০৯। ভাষা নিয়ে গবেষণা এবং অনুসন্ধানকারী প্রতিষ্ঠান ‘ইথনোলগ’র সর্বশেষ প্রকাশনায় আরো জানা গেছে যে, বাংলাদেশে মোট ভাষার সংখ্যা হচ্ছে ৪২। উল্লেখ্য যে, ২০০০ সালে বিশ্বে কথ্য ভাষার সংখ্যা ছিল ৬৮০৯। ইথনোলগ ১৯৫০ সালে সর্বপ্রথম চাঞ্চ্যকর তথ্য প্রকাশ করেছিল যে, ৪২১টি কথ্য ভাষা আর বেঁচে নেই। ২০০৮ সালে তারা উলেহ্নল্পখ করেছিল যে ৪৫৭টি ভাষার প্রতিটিতে ৫০ জনেরও কম লোক কথা বলেন। ১৯৩৪ সালে এই সংস্খাটির রিপোর্টে বলা হয়েছিল বিশ্বে ১০০০ ভাষা রয়েছে-যা লেখার কোন অক্ষর নেই। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, ইথনোলগের তথ্যকে ইউনেস্কো অপরিসীম গুরুত্ব দিয়ে থাকে। ধর্মভিত্তিক এই সংস্থাটির প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে কম ভাষাভাষী জনগোষ্ঠির কাছে তাদের ভাষায় বাইবেল পৌঁছে দেয়া। এর প্রতিষ্ঠাতা উইলিয়াম টোনসেড-১৯৩৪ সালে বয়স্কদের অক্ষর জ্ঞান প্রদানের লক্ষ্য নিয়ে এর কার্যক্রম শুরু করেন। সে বছর ছাত্রসংখ্যা ছিল মাত্র ২ জন। পরের বছর বেড়ে ৫ জন হয়। ২০০৯ সালে ছিল এই সংস্থার ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। বর্তমানে ৭০ দেশে ২৫৫০ ভাষায় কাজ করছে এ সংস্থা। কর্মীসংখ্যা হচ্ছে ৩৫ হাজার। প্রতিষ্ঠাকালিন সময়ে এর নাম ছিল ‘সামার ইন্সটিটিউট অব লেঙ্গুয়েস্টিং’ সংক্ষেপে এসআইএল। বর্তমান নাম হচ্ছে ‘ইথনোলগ লীগ অব ওয়ার্ল্ডস।’ ইথনোলগ এর সর্বশেষ রিপোর্টে বিশ্বে চীনা ভাষায় সবচেয়ে বেশী লোক কথা বলেন-১৩০ কোটি। এরপর রয়েছে স্প্যানিশ-৭০ কোটি, ইংরেজী-৬০ কোটি, হিন্দি-৪৯ কোটি, আরবী-২৮ কোটি, মালয়-২৬ কোটি, পর্তুগীজ-২৩ কোটি, বাংলা-১৯ কোটি, রাশিয়ান-১৪.৪ কোটি এবং ফ্রান্স-১২.৮ কোটি। অপরদিকে খুব কমসংখ্যক লোকের ভাষা হচ্ছে কুয়েতে লা আইয়োলা-২ জন, রাশিয়ায় টের সমি-২ জন, অস্টেন্সলিয়ায় কেয়ার ডিলড-১০ জন, রাশিয়ায় ভটিগ-২০ জন, নওরয়ে ও সুইডেনে উসি সামি-২০ জন, পিটি সামি-২০ জন, তিব্বতে ডুজিকেন-৩৩ জন, উত্তর চীন ও দক্ষিণ রাশিয়ায় মানছু-৬০ জন, নিউজিল্যান্ডে পিটকেরেন-৭০ জন এবং রাশিয়ায় এনেটস-৭০ জন।
বিশ্বে একাধিক দেশে ব্যাপকভাবে কথিত ভাষা হচ্ছে ফ্রান্স-৩৪ দেশ, ইংরেজী-৩০ দেশ, স্প্যানিশ-২৬ দেশ, আরবী-২৪ দেশ, রাশিয়ান-৯ দেশ এবং পর্তুগীজ-৯ দেশ।
ভাষা বিচারে ইন্টারনেটে যেসব ভাষা বেশী লোক ব্যবহার করেন সেগুলো হচ্ছে ইংরেজী-৪৭ কোটি ৮০ লাখ, চীনা-৩৮ কোটি ৪০ লাখ, স্প্যানিশ-১৩ কোটি ৭০ লাখ, জাপানী-৯ কোটি ৬০ লাখ, ফ্রান্স-৭ কোটি ৯০ লাখ, পর্তুগীজ-৭ কোটি ৩০ লাখ, জার্মানী-৬ কোটি ৫০ লাখ, আরবী-৫ কোটি, রাশিয়ান-৪ কোটি ৫০ লাখ, কোরিয়া-৩ কোটি ৭০ লাখ। অন্য ভাষায় মাত্র ২৯ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। জনসংখ্যাগতভাবে ভারত বৃহৎ হলেও ভারতীয়রা ইন্টারনেট ব্যবহারে ইংরেজী ভাষাকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। সবচেয়ে বেশী ইন্টারনেট ব্যবহারকারী দেশ হচ্ছে চীন-৩৮ কোটি এবং ৫ লাখ ৫৬ হাজার বাংলাদেশী ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
ইথনোলগ চিহ্নিত বাংলাদেশের ৪২টি ভাষা হচ্ছে ১. বাংলা (২০০১ সালের সেনসাস অনুযায়ী)-১১ কোটি, ২. ডবহারী-২ লাখ ৫০ হাজার, ৩. আসামী-৯ হাজার, ৪. আটং-৫৪০০, ৫. ডব—ুপুরী-৪০ হাজার, ৬. বার্মিজ-৩ লাখ, ৭. চাক-৫৫০০, ৮. চাকমা-১ লাখ ৫০ হাজার, ৯. চীন আসো-২৩৪০, ১০. চীন বাওয়েম-১৩৫০০, ১১. চীন ফালাম-অনুসন্ধান চলছে, ১২. চীন হাকা-১২৬০, ১৩. চীন খুমী-২০৯০, ১৪. চট্টগ্রামের আঞ্চলিক-১ কোটি ৩০ লাখ, ১৫. গাড়ো-১ লাখ ২০ হাজার, ১৬. হাজং-৮ হাজার, ১৭. ইন্ডিয়ান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ-অনুসন্ধান চলছে, ১৮. কোচ-৬ হাজার, ১৯. খোসী-অনুসন্ধান চলছে, ২০. কোদা-১৩০০, ২১. কোক বরক-৫ হাজার, ২২. কুরক্স-৪০ হাজার, ২৩. এার্মা-দেড় লাখ, ২৪. মেগাম-৬৮৭০, ২৫. মিটেই-১৫ হাজার, ২৬. মিজু-২৫০, ২৭. মরো-৩০ হাজার, ২৮. সুুন্দারী-২৫০০, ২৯. পাঙ্খুরা-২৫০০,৩০. পিনার-৪ হাজার, ৩১. রাখিনি-৩৫ হাজার, ৩২. রংপুরী-১ কোটি (ভারতসহ দেড় কোটি), ৩৩. রিয়াং-৫০০, ৩৪. রোহিঙ্গা-২ লাখ, ৩৫. সাদরী ওরিয়ান-১ লাখ ৬৬ হাজার, ৩৬. সাল্ডতলা-১ লাখ ৫৭ হাজার, ৩৭. সাওরিয়া-৭ হাজার, ৩৮. সিলেটি-৭০ লাখ (ভারতসহ ১ কোটি ৩ লাখ), ৩৯. টান চইঙ্গা-২১ হাজার ৬০০, ৪০. ত্রিপুরা-৮৫ হাজার, ৪১. ও ছৈ-২২ হাজার ৪০০ এবং ৪২. ওয়ার জৈল্ডিতয়া-১৬ হাজার। সূত্র ঃ সংবাদ সংস্থা এনা।"

এখানেও সূত্র ঃ সংবাদ সংস্থা এনা, দেয়া আছে।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৫

আদিম পুরুষ বলেছেন: সিলেটি কিংবা রংপুরির ব্যাপারে ভালো আইডিয়া নেই। তবে চট্টগ্রামের ভাষা অবশ্যই স্বতন্ত্র ভাষা। বাংলার সাথে হিন্দির প্রচুর মিল। এই মিলের কারণেই বাঙালিরা চেষ্টা করলে সহজেই হিন্দি বুজতে পারে। ক্ষেত্র বিশেষে বলতেও পারে। তার মানে আপনি বলতে পারেন না বাংলা হিন্দির উপভাষা। একই ভাবে চট্টগ্রামের ভাষাকে বাংলার মোড়কে ভরতে চাইলেই সেটা বাংলার উপভাষা হয়ে যাবে না। চট্টগ্রামের ভাষা বাংলা, হিন্দি, আসামিয়া, ইত্যাদির মতই একটি স্বতন্ত্র ইন্দোইউরোপীয় ভাষা। চট্টগ্রামের ভাষায় এমনকি অনেক হিব্রু বাগধারা, সম্বোধন ব্যবহ্ররত হয়। চট্টগ্রামের ভাষার উপভাষা গুলো হল রোহিংগা ভাষা এবং চাকমা ভাষা।

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মঙ্গলগ্রহেও কোন যদি লেখা প্রথম প্রকাশিত হয়, তাহলে এই পৃথিবীতে সেই লেখার তথ্য, উপাত্ত ব্যবহার করতে হলে এবং সর্বপরি যদি কপিপেষ্ট করে চালিয়ে দিতে হলেও তাহলে মূল সুত্র উল্লেখ্য করতে হবে।

নইলে লেখা চুরি / কপিপেষ্ট প্লেগিয়ারিজম ছাড়া আর কিছুই বলা যাবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.