![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির মোটামুটি ইচ্ছে থেকেই ব্লগে ঢু মারি। ভাল লাগে বই পড়তে আর নিজের ইচ্ছে মতো লিখতে।
আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি) গ্লুকোজ ও চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি খাবার স্যালাইন উৎপাদন ও ব্যবহার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকারের কাছ থেকে নিবন্ধন না পাওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলে আইসিডিডিআরবি সূত্র জানিয়েছে।
আজ শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইসিডিডিআরবি বলেছে, ৬০-এর দশকের শেষ দিকে আইসিডিডিআরবি খাবার স্যালাইন উদ্ভাবন করে। সেই সময় থেকে প্রতিষ্ঠানটি স্যালাইন তৈরি করছে এবং মহাখালীর ঢাকা হাসপাতালে ও চাঁদপুরের মতলবের হাসপাতালে ব্যবহার করে আসছে। প্রতিষ্ঠানের স্টাফ কো-অপারেটিভ সোসাইটি এই স্যালাইন তৈরি করত। আর কর্তৃপক্ষ বিনা মূল্যে তা হাসপাতালে আসা রোগীদের সরবরাহ করত।
আইসিডিডিআরবি সূত্র জানায়, দীর্ঘকাল ধরে উৎপাদন ও ব্যবহার করে এলেও এই স্যালাইনের কোনো সরকারি অনুমোদন ছিল না। সরকারের ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরেরও কোনো নিবন্ধন ছিল না। সম্প্রতি র্যাবের অভিযানের সময় জানা যায় যে এই প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে কেউ কেউ স্যালাইন তৈরি করছে। নিবন্ধন না থাকার বিষয়টি তখনই সামনে চলে আসে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইসিডিডিআরবি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, ১৯৮২ সালের ওষুধ আইন অনুযায়ী ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধন না পাওয়া পর্যন্ত স্যালাইন উৎপাদন বন্ধ থাকবে এবং কোনো হাসপাতালে ব্যবহার করা হবে না।
আইসিডিডিআরবির একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিবন্ধন না পাওয়া পর্যন্ত একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তৈরি করা স্যালাইন ব্যবহার করা হবে। এই অন্তর্র্বতীকালে রোগীদের সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না।
সুতরাং এই স্যালাইনটি বাইরের কোনো দোকানে দেখতে পেলে, কেনা থেকে বিরত থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: এইটা খুবই ইফেকটিভ একটা স্যালাইন বলে জানি। বন্ধ না করে নিবন্ধন বা সাময়িক অনুমতি দিলে কিছু জীবন বাঁচতো হয়তো।