![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির মোটামুটি ইচ্ছে থেকেই ব্লগে ঢু মারি। ভাল লাগে বই পড়তে আর নিজের ইচ্ছে মতো লিখতে।
৯০ দশকের পর প্রতিটি সরকারই বিদ্যুত উৎপাদনের কথা বলে আসছে। বর্তমান সরকার তাদের আগের মেয়াদ থেকেই এই বিষয়ে খুব বেশি ঘোষণা দিয়ে আসছে। এমনকি ২০১৩-১৪ অর্থবছরে খাতভিত্তিতে সবোর্চ্চ বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল, বিদ্যূত ও জ্বালানী খাতে।
কিন্তু বিদ্যুত নিয়ে হাহাকার থেকেই গেল। বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না। প্রতিশ্রুতি আর গরম গরম বক্তৃতাগুলোতে আরও দুর্বিষহ করা হচ্ছে সারাদেশকে। এসব বক্তৃতা-বিবৃতিতে প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল - বিদ্যুৎ উৎপাদনে এমন উন্নতি হয়েছে, যা অতীতে আর কখনো হয়নি। বাস্তবে পরিস্থিতি ঠিক তার উল্টো - এতো লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ নিয়ে ভেলকিবাজী অতীতে আর কখনো দেখা যায়নি। দিন-রাত মানছে না লোডশেডিং। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় তাই দফায় দফায় লোডশেডিং হচ্ছে। তা আরো বাড়বে বলে জানিয়েছে পিডিবি। সর্বনিম্ন ৩ থেকে ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিংয়ের খবর পাওয়া যাচ্ছে খোদ রাজধানীতেই। জেলা ও উপজেলা শহরের অবস্থা আরো নাজুক। এই অবস্থায়ই ভারত থেকে বিদ্যুৎ আনার নানা কথা বলা হচ্ছে, কিন্তু বাস্তবে এর শুভ প্রভাব দেখা যাচ্ছে না। তবে ভারতকে বিদ্যুৎ করিডোর দেয়া, সুন্দরবনবিনাশী রামপাল প্রকল্পসহ নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা দেয়ার জন্য আগাম দৌড়-ঝাপ চোখে পড়ার মতো।
সরকারি হিসেবে ছয় হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরও ঘাটতি থাকছে। মেঘনাঘাট বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুড়ে যাওয়ায় উৎপাদন কমে গেছে। গ্যাসস্বল্পতায় ৫০০ মেগাওয়াট ও কেন্দ্র বন্ধের কারণে এক হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে না। এ ছাড়া প্রচণ্ড দাবদাহে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের যন্ত্রপাতির ক্ষতির আশঙ্কায় কেন্দ্রগুলো এক ঘণ্টা করে বন্ধ রাখা হচ্ছে। লোডশেডিং-এর নামে নানা কথা বলা হচ্ছে, বিদ্যুৎ খাতের আসল সমস্যাকে আড়াল করার জন্য। ন্যাশনাল লোড ডেসপাস সেন্টার (এনএলডিসি) সূত্র জানায়, সারা দেশে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ ৫৫৮ মেগাওয়াট। কিন্তু প্রকৃত তথ্যমতে, বিদ্যুৎ ঘাটতি দুই হাজার মেগাওয়াটের ওপরে। কারণ, বিদ্যুতের চাহিদা এখন আট হাজর মেগাওয়াটের মতো। যদিও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বর্তমানে দেশে লোডশেডিং নেই বলা উচিত। ব্যবস্থাপনার জন্য মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। উৎপাদন হচ্ছে পাঁচ হাজার মেগাওয়াটের বেশি।
বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্র জানায়, গ্রীষ্ম ও সেচ মৌসুম সামনে রেখে সাড়ে ৭ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়। টি-২০ বিশ্বকাপ চলাকালে রেকর্ড ৭ হাজার ৩৫৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছিল। বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকেও যে কোনো মূল্যে দিনের বেলায় উৎপাদন সাড়ে ৬ ও রাতে সাড়ে ৭ হাজার মেগাওয়াট রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। মেঘনাঘাট ৪৫০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এ লক্ষ্য পূরণ সম্ভব হচ্ছে না কেন? মেঘনাঘাট বন্ধ হয়ে যাওয়ার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বিতরণ কোম্পানিগুলোর মধ্যে। চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ পাচ্ছে না তারা। দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) চাহিদা ৩ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট। কর্তৃপক্ষ বলছে, লোডশেডিং করতে হচ্ছে। পাশাপাশি সরবরাহও কমে গেছে। ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের মতো লোডশেডিং করতে হয়।’
একই পরিস্থিতি রাজধানীর দুই বিতরণ কোম্পানিরও। ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ডিপিডিসি) বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট (২৩ এপ্রিল ২০১৪)। এর বিপরীতে তারা পেয়েছে ১ হাজার ৭ মেগাওয়াট। স্বাভাবিকভাবেই প্রায় ২০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং করতে হয়েছে রাজধানীর এ বৃহৎ বিতরণ সংস্থাকে। এছাড়া ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) চাহিদা সর্বোচ্চ ৭০০ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে তারা সরবরাহ পায় ১৫০ মেগাওয়াট কম। তাই লোডশেডিং বেড়েছে ডেসকোরও।
দিনরাত মানছে না লোডশেডিং। সর্বনিম্ন ৩ থেকে ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিংয়ের খবর পাওয়া যাচ্ছে খোদ রাজধানীতেই। জেলা ও উপজেলা শহরের অবস্থা আরো নাজুক। সরকারি হিসাবে বড় গলায় দাবি করা হচ্ছে এবং প্রধানমন্ত্রীও বলছেন, রেকর্ড পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যা অতীতের তুলনায় অনেক অনেক গুণে বেশি আর এ দিয়ে চাহিদা মেটাতে কোনো অসুবিধা হবে না। ৩০ মার্চ সর্বাধিক রেকর্ড পরিমাণ সাত হাজার ৩৫৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়। কিন্তু তার উপকার কি পাচ্ছেন না গ্রাহকরা? আর লোডশেডিং ও তীব্র গরমে এখন দুর্ভোগে পড়েছেন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী, কৃষক ও শিল্প কারখানার মালিকসহ সারা দেশের বিদ্যুতের গ্রাহকরা।
সবার একই প্রশ্ন, সরকার এত বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা বলছে, আলোক-উৎসব করছে, অথচ লোডশেডিং ঠেকিয়ে রাখা যাচ্ছে না, তাহলে এত বিদ্যুৎ যাচ্ছে কোথায়? খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শহরাঞ্চলে লোডশেডিং তো আছেই, গ্রামে বিদ্যুৎ মাঝে মাঝে আসে। লোডশেডিং সংক্রান্ত এ দৃশ্যের সঙ্গে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) হিসাবে অমিল রয়েছে। পিডিবি দেশে ‘শূন্য লোডশেডিং’-এর কথা উল্লেখ করছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাজধানীর সব এলাকার বাসিন্দারা দিনে কমপক্ষে চারবার লোডশেডিংয়ের মুখোমুখি হচ্ছেন। ঢাকার বাইরে জেলা, উপজেলা ও গ্রামগুলোতে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা করে লোডশেডিং হচ্ছে।
সরকার বিদ্যুৎ নিয়ে একেবারেই ভুল পথে এগোচ্ছে। কারণ বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয় অজ্ঞ, রাজনৈতিক দলের কর্মীদের কোনো টেন্ডার ছাড়াই বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে। অনুমতি দেয়া হয়েছে বিদেশের পুরানো মেশিনভিত্তিক তথাকথিত কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে। যেগুলো এক একটা শ্বেতহস্তীর চেয়ে কম নয়। সামান্য বিদ্যুতের পরিবর্তে এখন চলছে অব্যাহত লুটপাট।
দায়মুক্তি দিয়ে কুইক রেন্টালের নামে এ পর্যন্ত ৬০ হাজার কোটি টাকার বেশি রাষ্ট্রীয় অর্থাৎ জনগণের অর্থ লোপাট করা হয়েছে। আগামী পাঁচ বছরে এর পরিমাণ কোথায় গিয়ে ঠেকবে এবং মানুষের কপালে বিদ্যুতের বদলে অন্য দুর্ভোগ কতোটা রয়েছে তা এখন বোধ করি অনেকেই বুঝতে পারছেন না।
পাশাপাশি এটা সহজেই বলা যায় যে - নির্দিষ্ট ক্ষমতার বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না এর যন্ত্রাংশ পুরোনো ও অকেজো হয়ে যাওয়ার কারণে। এগুলো মেরামত ও নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কোনো বিকল্প আছে কি? বারবার দাম বাড়িয়ে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যাচ্ছে না। সর্বোচ্চ উৎপাদনক্ষমতা কাজে লাগাতে পিডিবির ঘাড়ে লোকসানের বোঝা ভারী হচ্ছে। কেননা, মোট উৎপাদনের মাত্র ২২ শতাংশ পাওয়া যাচ্ছে ৮২ শতাংশ ব্যয় করে। অর্থাৎ তেল পুড়িয়ে উৎপাদন করা হচ্ছে মাত্র ২২ শতাংশ। কিন্তু ব্যয় হচ্ছে ৮২ শতাংশ। পিডিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী ছুটির দিনে সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট উৎপাদন করা হয়েছে (১৯ এপ্রিল ২০১৪)। এ জন্য মোট জ্বালানি পোড়ানো হয়েছে ৫৬ কোটি ৪০ লাখ টাকার। এর মধ্যে প্রায় ৪৭ কোটি টাকাই ব্যয় হয়েছে জ্বালানি তেল কিনতে। এ থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে মোট উৎপাদনের মাত্র ২২ শতাংশ। আর গ্যাস পোড়ানো হয়েছে ৮ কোটি ১৪ লাখ টাকার। অথচ বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে ৬৩ শতাংশ। পিডিবি জানিয়েছে, যেভাবে তেল পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে - তাতে বছর শেষে পিডিবির লোকসানের পরিমাণ গত বছরের চেয়ে বেড়ে যাবে।
তীব্র গরমের সঙ্গে লোডশেডিংয়ের কারণে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন নগরবাসী। লোডশেডিংয়ের কারণে শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। মাছ, গোশত, তরিতরকারী নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ওয়াসার পানির পাম্প ঠিক মতো চালাতে না পেরে অনেক এলাকায় পানির সঙ্কট দেখা দিয়েছে।
খোদ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে পাওয়া গেছে একাধিক অভিযোগ। বংশাল এলাকা থেকে আবুল কাশেম জানিয়েছেন, বংশাল এলাকা যেন অগ্নিগর্ভ। প্রতি চার-পাঁচ ঘণ্টা পরপর বিদ্যুতের লোডশেডিং করা হচ্ছে। আর স্থায়ী হচ্ছে এক ঘণ্টা। অর্থাৎ এক ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকলে পরের দুই ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। একেতো তীব্র গরম, এর ওপর বিদ্যুৎ না থাকায় তারা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। ঘন ঘন বিদ্যুতের লোডশেডিং করায় আইপিএসের চার্জও থাকছে না। বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পর বৈদ্যুতিক পাখা কিছুক্ষণ চালু থেকে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আবুল কাশেম ক্ষোভ প্রকাশ করেন, সরকারের বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে উন্নয়নের দাবি বাস্তবে তারা দেখতে পারছেন না। অথচ তারা এক হাজার টাকার বিদ্যুৎ বিল ৪ হাজার টাকা গুনছেন। হাজিরবাগের আব্দুল কুদ্দুস জানান, ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। সারা দিনে এদিক-সেদিক কাটানো যায়। কিন্তু রাতে তো বাইরে বের হওয়া যায় না। লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণায় ঘরে থাকাও দায় হয়ে যায়। এর পাশাপাশি, মশার উপদ্রবতো রয়েছেই। সবমিলে টিকাই দায় হয়ে পড়েছে।
চট্টগ্রামের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো থেকে দৈনিক ৮০০ থেকে ৮৫০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদিত হলেও চট্টগ্রামে সরবরাহ করা হচ্ছে সর্বোচ্চ ৪০০ থেকে ৫শ’ মেগাওয়াট। পক্ষান্তরে, চট্টগ্রামে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ৬৫০ মেগাওয়াট। দৈনিক চাহিদার তুলনায় সরবরাহে ১৫০ থেকে ২৫৯ মেগাওয়াট ঘাটতি থাকায় নগরীতের লোডশেডিং হচ্ছে বলে বিদ্যুৎ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আর সরবরাহের বিষয়টি ঢাকা থেকে নিয়ন্ত্রিত হয় বলে ঘাটতি পূরণের চট্টগ্রামের বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের কিছুই করনীয় নেই।
এদিকে, লোডশেডিং আর পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ না পাওয়ায় চট্টগ্রামের ভারী ও মাঝারি ক্যাটাগরির প্রায় ৮০ টি শিল্প কারখানার উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামে তিনটি ক্যাটাগরিতে ৭৮টি ভারী ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানে সর্বমোট বিদ্যুতের চাহিদা ২২৮ মেগাওয়াট। কিন্তু, গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে চাহিদা অনুপাতে উৎপাদন ও সরবরাহ না থাকায় শিল্প-কারখানাগুলো চাহিদার ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ কম পায়। এতে করে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে চট্টগ্রামের অধিকাংশ কারখানায়। সার কারখানায় সরবরাহ বন্ধ রেখে বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানো হলেও পর্যাপ্ত গ্যাসের অভাবে উৎপাদন ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে পারছে না চট্টগ্রামের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো। এতে শিল্প কারখানায় বিদ্যুৎ সংকটের পাশাপাশি লোডশেডিং দিন দিন বাড়ছে। শিল্প কারখানায় রেশনিং চালু থাকলেও চাহিদা অনুপাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ কম। দৈনিক লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি চট্টগ্রামের সাধারণ গ্রাহকও অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। বোরো মৌসুমে সেচের জন্য চট্টগ্রামে দৈনিক ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ব্যয় হওয়ায় শিল্প কারখানায় বিদ্যুৎ সংকট লেগেই আছে। এছাড়া, গরমের তীব্রতা বাড়লে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ আরো বাড়ার আশঙ্কা করছে পিডিবিসহ সংশ্লিষ্টরা।।
০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: কিন্তু আমরা তো কষ্ট পাচ্ছি।
সমাধান না দিতে পারলে, অন্তত প্রতিশ্রুতিগুলো তো বন্ধ করতে পারে...!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ওরা রাজনৈতিক লোডসেডিঙ এ পইড়া আসল ভুলে গেছে ।