নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বহু দিনের ইচ্ছা মাওয়া গিয়ে এক টুকরো ইলিশ দিয়ে এক প্লেট ভাত খাব । সাথে এক পিস ইলিশের ডিম হলে ... আহা !
অবশেষে সেই সন্ধিক্ষণে একদিন ৪ বন্ধু মিলে মেঘ বৃষ্টি সঙ্গি করে মাওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম ।
পকেটে নাই টাকা, কেমনে যাইমু ঢাকাঃ ঢাকার গুলিস্থান থেকে ইলিশ নামের একটা বাস মাওয়া ফেরি ঘাঁটের উদ্দেশ্যে
কিছুক্ষণ পর পর ই যাত্রা করে । আমরা অবশ্য একটা গাড়ীর ব্যাবস্থা করতে পেরে ছিলাম । রাস্তার অবস্থা খুবই ভালো ।
***নামতে হবে মাওয়া নতুন ঘাঁটে, পুরনো ঘাঁটে না ।
সাধের ইলিশের খোঁজ দ্যা সার্চঃ আরামে সাচ্ছন্ধেই মাওয়া পৌঁছে এক কাপ চা খেয়ে শুরু হল ইলিশ খাওয়ার জন্য ভালো যুতসই একটা রেস্টুরেন্ট ও ইলিশ খোঁজে বের করা । রেস্টুরেন্টের মান সবগুলোর একই । পেছনে পদ্মা আর হু হু করে শীতল বাতাস ঢুকছে ভিতরে । অসাধারণ পরিবেশ ।
সব গুলো রেস্টুরেন্টেই বরফ দিয়ে ইলিশ রাখার একটা বাক্স আছে । চাইলেই মাছ বের করে দেখাবে । দরদাম করে দুটো মাছ ৮০০ টাকায় দফারফা হল । যেহেতু মাছ ভেঁজে পরিবেশন করে দিবে তাই দামটা একটু বেশিই পড়েছে । শুধু ভাতের ও অন্য কিছু নিলে তার দাম আলাদা দিতে হবে ।
ইলিশ ভাজা খেতে মজাঃ দুটো ইলিশে যা পেলাম- ১৩ পিস মাছ, দুটো মাথায় চার পিস, চার পিস ডিম, আর দুটো লেজের ভর্তা ।
বেশি সাধের লোভে আধা লিটার সরিষার তেল কিনে দিলাম । আইডিয়াটা ভালই ছিল ।
শুরু হল মাছ কাঁটাকাঁটি ।
চলছে মাছ মশলা দিয়ে মেরিনেটিং ।
ভাজাভাজি শুরু । কড়করা ভাজি ।
লেজটা হালকা করে ভেঁজে ফেলা হয়েছে । এ দিয়ে ভর্তা হবে । প্রসেসিং দেখেই জিবে পানি আসে । খেতেও অসাধারণ ।
ভাজাভাজি শেষ । ইলিশের গন্ধে পেট মুচড় দিয়ে উঠছে ।
মার্কেটিংঃ মাথাডা এমুন কড়করা কইরা ভাইজ্জা দিমু এইখানে কামড় দিবেন পোস্তগোলা থাইক্যা আওয়াজ শুনা যাইবো ।
**সতর্কবাণী** ঘাটাঘাটিতে যে অভিজ্ঞতাটা হলো তা হল : এখানে চন্দনা নামে একটা মাছ আছে যা কাটার পর দেখতে ইলিশের টুকরোর মত এবং সাইজে বড়। এবং এখানকার হোটেল গুলো ঐ মাছটাকে ইলিশের সাথে ভেজে ইলিশ বলে চালিয়ে দেয়। যেহেতু ইলিশের তেলে ভাজলে ইলিশের ফ্লেভারটা খাওয়ার সময় পাওয়া যায় তাই ভোক্তারা বুঝেই না তাদের ঠকানো হয়েছে। আফসোস।
১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪
হাসান রাজু বলেছেন: আফসোস বড়ই আফসোস ।
এখন আপনি আগে এইডা কন - পদ্মার ইলিশ, রাজশাহীর আম আর দিনাজপুরের লিচু থুইয়া আপনে বিদেশ গেছেন কোন দুঃখে ? যাক গা, দোয়া করি সহি সালামতে দেশে ফিরে আপনি যেন পদ্মার ইলিশ সহ মাওয়া পেয়ে যান ।
২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
শারলিন বলেছেন: বাড়ি আমার বরিশাল। থাকি ঢাকায়। বাড়ি যেতেও মাওয়া ঘাট আসতেও মাওয়া ঘাট। যাওয়া আসার পথে জিভে জল আশা ইলিশ না খেলে যাত্রা আমার অসম্পুর্ন থেকে যায়।
১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
হাসান রাজু বলেছেন: সুখি মানুষ আপনি । আমাদের যাত্রাপথে রেস্টুরেন্টে থামিয়ে যা-তা খাওয়ায়, তা ও গলা কাটা দামে ।
তবে এই সুখ বেশিদিন হয়তো সইবেনা আপনাদের । দেখলাম বিশাল একখান সেতু হচ্ছে । চোখের পলকে পদ্মা পাড় হবেন এই ইলিশ খাওয়াটা শুধু সুখস্মৃতি হয়ে রয়ে যাবে । ভালো থাকুন, ধন্যবাদ ।
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
আমিও থাকি বিদেশে, দেশের বাড়ী টেকের হাট।
দেশে থাকতে ঢাকায় আসা যাওয়ায় মাওয়া হয়ে
যেতে হয়।
কিন্তু এখন আমি মাওয়া ঘাট পাবো কোথায়।
এখন যে আমার ইলিশ ভাজা খাওয়ার নেশায় ধরেছে।
তবে এখানে ফ্রোজেন ইলিশ পাওয়া যায় যা
খাওয়ার অনুপোযোগি।
১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
হাসান রাজু বলেছেন: কিছুটা বুঝি । ছোট ভাইটা বিদেশে থাকে । বাড়ির আমটা, কচুর লতিটা, ছোট মাছ বা খাবার কিছু দেখলেই খাই খাই করে । দেশে থাকতে হয়ত ফিরেও তাকাতো না ।
হায় , আপনারা ভালো থাকুন । আর দেশে এসে প্রান খুলে প্রচুর খাওয়া দাওয়া করুন । দোয়া করি ।
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
অশ্রুকারিগর বলেছেন: জেনে রাখলাম, অনেকদিনের ইচ্ছা মাওয়া ঘাটে ইলিশ খাবো। অবশ্য পদ্মায় ফেরিতে একবার খেয়েছিলাম, ভালোই ছিল। সতর্কবাণীটা ভালো লাগলো। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
হাসান রাজু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।
ফেরীতে কোন একদিন আমিও খেয়ে ছিলাম , শুকনা লংকা সাথে ইলিশ ভাঁজা তেলটা ভালো লেগেছিল । আবারো ধন্যবাদ ।
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
ঢে্উটিন বলেছেন:
এইডা কি দেহাইলেন ভাই.......
১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬
হাসান রাজু বলেছেন: সাধু সাবধান -
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
সুমন কর বলেছেন: বেশ মজা করে লিখেছেন। পড়তে ভালো লাগল।
সতর্কবাণী শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩৪
হাসান রাজু বলেছেন: বুঝাই যাচ্ছে বেশ যত্ন নিয়ে পড়েছেন । অশেষ ধন্যবাদ এই মামুলী পোস্টটি পড়ার জন্য।
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:২৯
লেভিয়াথান বলেছেন: আহ !! ইলিশ!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
হাসান রাজু বলেছেন: ইলিশ ! আ আ আ আ আ হা !!!
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮
মাদিহা মৌ বলেছেন: যত যাইই বলেন, পদ্মার চেয়ে মেঘনার ইলিশই বেশি মজা …
১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৯
হাসান রাজু বলেছেন: মাওয়ায় খেলাম বন্ধুরা বলল, পদ্মার ইলিশ অসাধারণ । আমি দেখলাম, হ্যাঁ কথা ঠিক ।
বন্ধুর বাড়ি গেলাম বরগুনা । আগেই বলে ছিল, আসিস বরগুনা ইলিশ খাওয়াব । এত স্বাদের ইলিশ জীবনে খাস নাই । খেয়ে দেখলাম, তার কথা ঠিক ।
বাবার অফিস কলিগ বাবাকে বললেন, চাদপুরের ইলিশ খাওয়াব সারা জীবন এর স্বাদ মনে রাখবেন । উনার কথা ও ঠিক ।
আপনি বলছেন মেঘনার ইলিশ বেশি মজা । আপনার কথাও ঠিক ই হবে । তবে চেকে দেখার সুযোগ যদি দিতেন ........
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯
মাদিহা মৌ বলেছেন: মেঘনার ইলিশ তো আপনি চেখে দেখেছেনই! চাঁদপুরের ইলিশই তো মেঘনার ইলিশ
১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:০৪
হাসান রাজু বলেছেন: চাদপুরের ইলিশ মাছ মেঘনার নাকি পদ্মার সেটা বুঝা যায় কিভাবে ? তবে যা ই বলেন, চাদপুরের ইলিশের সুনাম সবখানে । আমাদের এখানে চাদপুরের ইলিশ বলে বেশি দামে বিক্রি করা হয় । আমার নানাকে দেখেছি ঘাড় মোটা, একটু লম্বাটে ও লেজের দিকটায় লালচে গাঢ় রঙ দেখে চাদপুরের ইলিশ চিনতেন ।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । আপনার মন্তব্য পড়ে, একটা আইডিয়া আসলো । ভাবছি বন্ধুদের নিয়ে একদিন ভোরে সদরঘাট থেকে চাদপুরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিব ইলিশ খাবার লোভে ।
ভাল থাকবেন ।
১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার ইলশেগন্ধী পোস্ট ++++++
১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
হাসান রাজু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য ।
১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৪৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: মাওয়ার ইলিশ ভাজার গল্প আর ছবিই দেখে গেলাম। জানিনা কোনদিন মাওয়া গিয়ে ইলিশ খাওয়া হবে কিনা।ঢাকার আশেপাশে হলে একবার চেষ্টা নিতাম।
১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
হাসান রাজু বলেছেন: ঢাকার আশেপাশেই তো । ঢাকা থেকে বের হতেই যত কষ্ট । বাকি রাস্তা স্বর্গীয় । সুন্দর, ছিমছাম, আরামদায়ক । একদিন সময় করে চলে যান ।
১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
হাসান রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১২| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:২৫
মাদিহা মৌ বলেছেন: কীভাবে আলাদা করে তা তো জানি না
তবে যতটা জানি, চাঁদপুরে তো পদ্মা বয়ে যায়নি। মানে কেবল এক তিনমোহনার সংযোগস্থলে পদ্মা রয়েছে, তারপর তো বরিশালের দিকে চলে গিয়েছে। চাঁদপুর ঘিরে কেবল দুইটা নদী; মেঘনা, ডাকাতিয়া। তাই চাঁদপুরের ইলিশ যে মেঘনার ইলিশ, তা তো বলাই বাহুল্য।
চলে আসবেন। চাঁদপুরে স্বাগতম …
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
হাসান রাজু বলেছেন: কথা ঠিক । পুথিগত বিদ্যা খাটিয়ে বুঝেছিলাম চাঁদপুরে পদ্মা - মেঘনা এক হয়েছে, যার মানে পদ্মা আর মেঘনার তীরে চাঁদপুর । তাই এমন বোকা বোকা প্রশ্ন । আপনার মন্তব্য পড়ে গুগল আঙ্কেলকে খোঁচা দিয়ে বুঝলাম আপনার কথা ঠিক ।
ইনশাল্লাহ এ বছরই কোন একদিন আসব আপনাদের চাঁদপুরে । ভালো থাকবেন ।
১৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভাল্লাগছে, খাইতাম্মুন্চায়
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
হাসান রাজু বলেছেন: খাইতাম্মুন্চায় ? আপনাকে ঠেকিয়ে রাখবে কার সাধ্য ???
শুধু একটাই চাওয়া, মাওয়া ঘাঁটে ইলিশ আসল-নকল দেখে খাবেন ।
১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আসল নকল চিনার উপায় কি ভাই?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
হাসান রাজু বলেছেন: কঠিন । বেশ কঠিন । বিশেষ করে আমাদের মত সাধারণদের জন্য । সামনে বসে ইলিশ প্রসেস করলেই নিশ্চিত হওয়া সম্ভব । ওই মাছের টুকরো (চন্দনা মাছ) আর টুকরো করা ইলিশের মিল খুব বেশি বলেই তারা এইভাবে ঠকানোর সুযোগটা নেয় ।
গুগোল মামাকে নক করতেই একটা ছবি পাওয়া গেল ।
১৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২০
মানবী বলেছেন: আমার পড়া এটা আপনার প্রথম পোস্ট কিনা বুঝতে পারছিনা তবে এই একটি পোস্ট দেখে মনে হলো আপনি একজন সৎ এবং চমৎকার মানুষ!
সব সময় এমনটাই থাকবেন এই প্রার্থনা রইলো।
ইলিশমাছের ভর্তা মস্পর্কে প্রথম জানলাম, ট্রাই করে দেখতে হবে :-)
মনকাড়া লোভনীয় পোস্টের জন্য ধন্যবাদ হাসান রাজু।
ভালো থাকুন।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
হাসান রাজু বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য । ভালো লাগলো । জানিনা কেন আপনি এতটা আবেগি হয়েছেন । কিন্তু আমার জন্য যে দোয়া করেছেন সেটা আমাকে আপ্লূত করেছে ।
ভর্তাটা খুব টেস্টি । বাসায় ট্রাই করে দেখতে পারেন । খুব খুব ভালো থাকবেন ।
***প্রতিউত্তরে খুব বেশি দেরী করে ফেললেম । আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ।
১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আহা ইলিশ খাইতে মন চাই। সুন্দর পোষ্টের জন্য দেরিতে হলেও ধন্যবাদ।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:০৭
হাসান রাজু বলেছেন:
অশেষ ধন্যবাদ । দেরী তাতে কি । আপনার ভালো লেগেছে সেটাই বড় কথা । ভালো থাকবেন ।
ইলিশ ! এই বৈশাখে ! কতশত মতবাদ আসছে । বরং এই মাসটা যেতে দিন । হা হা হা হা ................
১৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০১
মানবী বলেছেন: আবেগি হয়ে নয় মোটেও!
আমি মনে করি একজন মানুষকে সামনাসামনি দেখে যেটুকু জানা যায় তার চেয়ে ঢেঢ় বেশী জানা জায় তাঁর লেখা পড়ার মাধ্যমে। অনলাইনে জানা মানুষদের লেখা দিয়েই তাঁদের সম্পর্কে ধারনা পাই। এই সরল লেখাটা পড়ে মনে হয়েছে লেখক একজন সৎ এবং
চমৎকার মানুষ।
আবার রাজনৈতিক লেখা ;ড়ে এর উল্টোটাও মনে হতে পারে :-)
তাই বলেছিলাম, আবেগ নয় সম্পূর্ণ প্র্যাক্টিকাল দৃষ্টি দিয়েই মন্তব্যটি করা!!
ভর্তার রেসিপি জানা নেই, ছবি দেখে পিঁয়াজ, কাঁচা মরিচ কুচি আর সেই সাথে লবন, সরিষার তল দিয়ে করেছিলাম- তেমন কিছু হয়নি আমার অযোগ্যতার কারনেই হয়তো!!
অনেক ভালো থাকুন হাসান রাজু।
১৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
হাসান রাজু বলেছেন: যাক । মেনে নিলাম । হয়তো, এভাবে সৎ এবং চমৎকার মানুষ বলা না ও যেতে পারে । তবে তবে চেষ্টা করবো যেন সৎ এবং
চমৎকার মানুষ হিসেবে নিজেকে তৈরি করতে পারি ।
ঠিক ই তো ছিল রেসিপিটা । লেজ ভালো করে ভেজে নিতে হবে, এবং কাটা ছাড়িয়ে নিতে হবে । পিঁয়াজ কুচি + কাঁচা মরিচ কুচি বা শুকনো মরিচ ভেজে তার গুড়ো +লবন+সরিষার তেল এর সাথে মেখে নিলেই । ইয়াম্মি ।
তবে স্বাদের জন্য ভালো রেসিপি হল, " প্রয়োজনীয় উপকরণ, পরিমান মত মিশিয়ে রান্না করে পরিবেশন করতে হবে । "
১৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: ওই পথে অনেক পুরনো অভিজ্ঞ মানুষ আপনি । ছবি আর পোস্টে আগের দিনের মাওয়া ঘাট আর তার ইলিশ ভাজা আর এখনকার মাওয়া ঘাট ও ইলিশ ভাজার গল্পটা মিলিয়ে নিলাম। মনে হচ্ছে সবদিক দিয়ে আগেই ভালো ছিল এখন পাল্টে গেছে অনেক অনেক কিছু।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০০
হাসান রাজু বলেছেন: আপনার একটা পোস্ট আছে স্টিমারে মুরগির ঝোল নিয়ে। নস্টালজিক, হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি নিয়ে। মাওয়া ঘাট হারানোর দ্বার প্রান্তে । আমি আপনি আমরা সাক্ষী।
২০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৩
মিরোরডডল বলেছেন:
মার্কেটিংঃ মাথাডা এমুন কড়করা কইরা ভাইজ্জা দিমু এইখানে কামড় দিবেন পোস্তগোলা থাইক্যা আওয়াজ শুনা যাইবো ।
খুবই মজার
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০১
হাসান রাজু বলেছেন: আমরা ও বেশ মজা পেয়েছিলাম।
২১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮
মিরোরডডল বলেছেন:
সেদিনের শেরজার পোষ্ট আর ২০১৬ রাজুর পোষ্ট দেখে মনে হলো, সাত বছর আগের দিনগুলোই মনে হয় শান্তিপূর্ণ ছিলো।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৭
হাসান রাজু বলেছেন: ওই হোটেল/রেস্টুরেন্ট গুলো এখনো আছে। কমে গেছে শুধু। সামনের দিকে অনেক সুন্দর সুন্দর রেস্টুরেন্ট হয়েছে তাই সবাই নদীর পাড়ের দিকে যায় না। দেখতে ভাল না এমন রেস্টুরেন্ট এ ঘুরতে গিয়ে কে ঢুকবে? স্বাভাবিক।
আর কিছু ব্যাপার আছে। যেমন আমরা ২০১৬ বা ১৮ তে যখন গিয়েছি তখন খাবার শেষে টং (!) টাইপের রেস্টুরেন্টগুলো পিছনে ব্রেঞ্চ পেতে দিত । রোদ পড়ত তাই একটু পরপর রোদ থেকে আড়াল হতে ব্রেঞ্চ নিয়ে টানাটানি। সেখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা দিয়ে লৌহজং থানার পাশে পদ্মা রিসোর্টে সন্ধ্যা পর্যন্ত থেকে ফিরতাম। সব ছাপিয়ে মূল মজাটা হত সেই ব্রেঞ্চের আড্ডা। এটা এসি রেস্টুরেন্টে কখনই সম্ভব না। এগুলো থাকবে না। আস্তে আস্তে স্মৃতি হয়ে যাবে। চেয়ে দেখেন ৬ বছর পর আপনাদের পুরনো এই ব্লগে আবার আগমন। শুভেচ্ছা আপনাদের।
২২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭
মিরোরডডল বলেছেন:
হুম সেটাই, সেই বাইরের বেঞ্চের আড্ডাই ভালো।
অল্প মানুষ, অল্প কোলাহল।
৪ নং মন্তব্য প্রতিমন্তব্যে দুটো ছবিই ভীষণ কিউট।
আচ্ছা রাজুর না কিছু ছবি ব্লগ দেয়ার কথা ছিলো, ফেসবুক থেকে এনে এখানে শেয়ার করবে বলেছিলো।
আমরা যারা ফেবুতে নেই, তারা কি দেখবো না সেই ছবি?
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১০
হাসান রাজু বলেছেন: আর পচাইয়েন না ভাই। আমার ফেবু'র অবস্থা আরও করুণ। বছর যায় পোস্ট থাকে না। আমি একটু বেশিই অসামাজিক ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৪৬
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ভাই এইডা কি করলেন??? কামডা বালা অইলনা কিন্তু। বিদেশে আছি এখন মাওয়া পাই কই?