নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খোয়াই পাড়ের রাজু ।

হাসান রাজু

ডুব দিয়ে দিয়ে স্বপ্ন তুলে আনি ।

হাসান রাজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঝকঝকে ছবি আর চকচকে ভুটান । (ফাখানি গফর ব্লগ) । প্রথম পর্বের পরের পর্ব ।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০



থিম্পু ভুটানের রাজধানী । হোটেলে এসে পৌঁছেই গোসল করে দুপুরের খাবার সাবার করে ফেললাম । Hotel Shangrila যে হোটেলটায় উঠেছি তার নাম । ছোট পরিপাটী আহামরি কিছু না । অধিকাংশ অতিথি ভারতীয় । কয়জন বাংলাদেশী ও আছেন । আন্তরিক অভ্যর্থনা আর সাথে, চাইলে পাইবেন টাইপের সেবা । যাই হোক বিশ্রাম নিয়েই বেড়িয়ে গেলাম শহর দেখতে । সন্ধ্যে হয়ে আসছে শহরের মার্কেট গুলো ও ফাঁকা । আসলে কম জনবহুল দেশ তাই শহর আমাদের মত কোলাহল পূর্ণ নয় । কিছুক্ষণের মধ্যে আমরা সবাই এই শহরের প্রেমে পরে গেলাম। প্রথমেই যে জিনিসটা ভালো লাগলো তা হল, রাস্তায় কোন ট্র্যাফিক নেই । মানুষ জনের চেহারায় উদ্বিগ্নের চাপ নেই । এটা হয়ত এই দুনিয়ায় শুধু বাংলাদেশের মানুষই বুঝতে পারবে । বিশেষ করে আমরা যারা ঢাকায় থাকি। ঘর থেকে বের হলেই আতংক গ্রস্থ থাকি । কোথায় কখন কি ঘটে ! সারাটাদিন উদ্ধিগ্ন থাকতে থাকতে একটা ছাপ বাহিরে চলাফেরা করা মনুষদের চেহারায় দেখা যায় ।



আমাদের ড্রাইভারকে দেখলাম একই এলাকায় তিনবার চক্কর কাটলো জিজ্ঞেস করতেই বলল, পার্কিং এর জায়গা পাচ্ছিনা । খেয়াল করে দেখলাম পার্কিং এর জায়গার বাহিরেও অনেক জায়গা আছে কিন্তু সে কিংবা কেউই সেখানে পার্ক করছে না । এমন কি তা করার কথা ভাবছেও না । অবাক হলাম । আমাদের চেয়ে অনুন্নত (!) দেশই বলা চলে । কিন্তু নিয়ম মানায় আমরা এদের কাছাকাছি ও না । এলোপাতারি রাস্তা পার হয়েছি অনেকবার রাস্তায় গাড়ী কম তাই এইক্ষেত্রে আমরা পটু । রাস্তা পার হওয়ার সময় লক্ষ্য করলাম যে গাড়ী যেখানে আছে ব্রেক করে দাড়িয়ে যাচ্ছে যদিও চলাচল করলেও আমরা ঠিকঠাক রাস্তা পার হতে পারতাম । যখন খেয়াল করলাম রাস্তা ফাঁকা থাকলেও তারা জেব্রা ক্রসিং ছাড়া রাস্তা পার হয়না, লজ্জায় একেবারে একটুখানি হয়ে গেলাম । দেশটার মানুষদের প্রতি সম্মান বেড়ে গেল ।


Changangkha Lhakhang
মন্দিরটি ১২শ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত থিম্পুর সবচেয়ে পুরনো মন্দির গুলোর একটি ।
অনেকটা দুর্গের মত দেখতে মন্দিরটি থিম্পু শহরের একপাশে একটি পাহাড়ের উপরে অবস্থিত তাই এখান থেকে শহরটা দেখা যায় স্পষ্টভাবে ।


এখানে এসে অপূর্ব এই শহরের ছবি নিতে কেউ ভুলে না ।


বিকেলে অবসরে ।


নবজাতকদের তাদের বাবা-মা’রা এখানে নিয়ে আসেন আশীর্বাদ প্রাপ্তির আশায়। এখানকার ধর্মগুরুরা শিশুদের নাম ও রেখে দেন ।

টাকিন ভুটানের জাতীয় প্রাণী ।


শহরের চিড়িয়াখানার দর্শনারথীদের সবচেয়ে পপুলার প্রাণী । কথিত আছে, Drukpa Kunley ও Devine Madman দুই ঋষিপুরুষ তাদের ইন্দ্রজালিক জাদুমন্ত্র দিয়ে একটি পবিত্র পশু পৃথিবীতে আনেন যার সামনের অংশ দেখতে ছাগল এবং পেছনের অংশ অনেকটা গাভীর মত । এটাই টাকিন ।

দুচলা পাস ।


থিম্পু থেকে পুনাখা যেতে পরবে এই দুচলা পাস । সমুদ্র থেকে প্রায় ৩১০০ মিটার উপরে অবস্থিত । Gangkar Puensum, ভুটান সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এই দুচলা পাস থেকে দেখা যায় ।


আবহাওয়া ভালো থাকলে এখান থেকে হিমালয়ের কয়েকটি উচ্চতম শৃঙ্গ স্পষ্ট দেখা যায় ।
পাশেই একজন গাইড কয়জন বিদেশী পর্যটকদের তথ্য দিচ্ছিল এখানকার কয়টা শৃঙ্গ এখনো ভার্জিন । ভার্জিন! শৃঙ্গ ও ভার্জিন হয় ? ক্যামতে ? তাদের কথায়ই বুঝলাম ওই শৃঙ্গগুলোতে এখনো কেউ উঠেনি, জয় করা হয়নি । হুম, মানুষের পা পড়া মাত্রই এঠি ভার্জিনত্ব হারাবে ।
যাই হোক, ভুটানের সৈন্য যারা ভারত থেকে আসমিয়া বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ডিসেম্বর ২০০৩ সালে যুদ্ধে নিহতদের সম্মানে একটি স্মারক হিসেবে নির্মিত হয়েছিল । এখানে মোট ১০৮ টি স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে ।

এর একটি স্তম্ভ

আরও কিছু ছবি-

স্তম্ভের একাংশে অঙ্কিত বুদ্ধের ছবি ।

পাশেই অবস্থিত একটি সুন্দর মন্দির (সম্ভবত)

পুনাখার পথে
এই পথ পুরোটাই পাহাড়ময়। পাহাড় কেটে কেটে রাস্তা বানানো হয়েছে ।


মাঝে মাঝে পাহাড়ের এতো উপরে উঠে যেতে হয় যে, নিচে তাকালে রক্ত হিম হয়ে যায় । শ্বাস বন্ধ হয়ে যায় । বড় বড় পাইন গাছে অপূর্ব সব পাখি আর বানরের দেখা মিলে ।

প্রায়ই পাহাড় ধসে চলাচল বন্ধ থাকে ।

ব্যাপক সংস্কার চলছে রাস্তাগুলোতে। দেশের রাজা / সরকার চাচ্ছেন চীন-> ভুটান>ভারত->বাংলাদেশ একটা সংযোগ রাস্তা হোক ।
পাহাড়ি ছোট ছোট ঝর্ণা মুগ্ধ করবে যে কাউকে।

চাষ যোগ্য সমতল ভূমির অভাব এদেশে ।

তাই পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে ধান চাষ চলে এখানে।
দেখা যাবে আপেলের বাগানও । পেয়ারা, আপেল, পরসিমন, বিশাল আকারের মরিচের পসরা চোখে পরবে অনেক ।

মাঝে মাঝে লোকালয় । সুন্দর সব বাড়ী ঘর । দেয়ালে চিত্রাঙ্কন ।

একটা দেয়ালে আবারো দেখলাম কেমন জানি একটা চিত্র । নংরা চিন্তায় পেয়ে বসল আবার । ভালো করে খেয়াল করতে পারিনি গাড়ীতে থাকার কারনে । ভুল দেখেছি নিশ্চয়ই।
পুনাখা জং

এই ছবিটা নেট থেকে নেয়া ।

এটি ভুটানের প্রাচীন রাজধানী । ১৯৫৫ সালে বর্তমান থিম্পুতে রাজধানী স্থানাতর হওয়ার আগে এটি ই সে দেশের রাজধানী ও প্রাশাসনিক দপ্তর ছিল । পুনাখা জং এর অর্থ পরম সুখময় প্রাসাদ । পুছ্যা নদীর তীরে অবস্থিত এই প্রাসাদ । কাঠের তৈরি প্রাসাদটি দেখার মত ।

স্রোতময় নদীতে রাফটিং এর সুবিধা আছে ।

এদ্ভাঞ্চারের সুযোগ নিইনি ।
ঘুরে বেড়িয়েছি ফটো তুলেছি । দূর থেকে দেখলে মনে হবে পাহাড় ঘেঁষা নদীর তীরে প্রাসাদটা যেন, মনভালো থাকা সদ্য প্রেমে পড়া এক শিল্পীর তুলিতে আঁকা একটা ছবি ।

এই ছবিটাও নেট থেকে নেয়া ।

চলবে।

ঝকঝকে ছবি আর চকচকে ভুটান । (ফাখানি গফর ব্লগ)

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১

ডি মুন বলেছেন: ++++

ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম।

আর ওদের নিয়ম মেনে পথ চলার কথা জেনে আমারও লজ্জা লাগল। আমরা এখনো নিজেদের সভ্য করতে পারলাম না।

ভূটান যাওয়ার ইচ্ছা আছে এ বছরের শেষ দিকে। আপনার পোস্ট সে ইচ্ছাটাকে আরো বাড়িয়ে দিল।
ধন্যবাদ :)

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

হাসান রাজু বলেছেন: ভালো লাগা জানবেন । সত্যি, কবে যে সভ্য হব আমরা ? একদিন হব হয়তো । নিজেরা নিজে থেকে শুরু করি, অন্যরা সভ্য হতে শুরু করলে আমিও শুরু করব এমন না ভেবে সভ্য হওয়ার প্রস্তুতি এখন থেকেই, নিজেই শুরু করি । মনে হয় এটাই ভালো ।

যাচ্ছেন ? যান । খুব ভালো লাগবে নিশ্চয়তা দিচ্ছি। এসে অবশ্যই শেয়ার করবেন । শুভ কামনা রইলো ।

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সত্যি অসাধারন সুন্দর। আহা যদি যেতে পারতাম।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

হাসান রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন । আসলেই সুন্দর দেশ। ছবিতে বুঝা যাবেনা ।
আর অবশ্যই যাবেন। ইচ্ছেটাকে আরেকটু গতিশীল করুন । শুভ কামনা রইলো।

৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

সঞ্জয় নিপু বলেছেন: ছবি গুলো অনেক সুন্দর আর জায়গার সৌন্দর্য তো সারা পৃথিবীরই জানা।

পোস্টে ভাল লাগা রইল।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭

হাসান রাজু বলেছেন: আসলেই তাই । সুন্দর দেশ, সুন্দর মানুষের মন । ভুটান সব সুন্দরের দেশ ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


দারিদ্রতা চোখে পড়লো?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

হাসান রাজু বলেছেন: দেশটা অনেক সুন্দর । মানুষগুলো সুন্দর । সুন্দর করে চিন্তা করার মত একজন রাজা ও আছেন । তাই ভুটান সুন্দর ।

অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

সমুদ্রচারী বলেছেন: ভালো লাগলো ছবিগুলো।ট্রাফিক নিয়ে একই অভিজ্ঞতা হয়েছিল আমার কোরিয়ায়।রাত এগারোাটায় ফাকা রাস্তায় সিগন্যালে গাড়ি থেমে আছে দেখে বেশ অবাক হয়েছিলাম

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

হাসান রাজু বলেছেন: হা হা .......। সত্যি নিয়ম ভেঙ্গে আমরা নিজেদের বাহাদুর ভাবি । আর নিয়ম মেনে তারা আদায় করে সম্মান ।

অশেষ ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য । ভালো থাকবেন ।

৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

মাঝিবাড়ি বলেছেন: কত লাগবে টোটাল?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৮

হাসান রাজু বলেছেন: প্যাকেজে গিয়েছিলাম তাই প্রায় ৪০ হাজারের মত খরছ হয়েছে। সড়ক পথে যেতে পারলে খরছ অনেকটাই কমানো যেতো।
ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা জানবেন।

৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৯

জুন বলেছেন: চলুক হাসান রাজু ।
আমরা এই নিঝুম নিশ্চুপ দো চুলা রিসোর্টে এক রাত কাটিয়ে পুনাখা ওয়াংডি পার হয়ে যাবার কথা ছিল পবজিখা । থাকার ব্যবস্থা হয়েছিল এক ফার্ম হাউসে। কিন্ত পাহাড়ে ঘুর ঘুর পথ আমাকে অসুস্থ করে তুলেছিল ওয়াংডি যাবার পরই । ফিরে এসেছিলাম।
খুব চেনা পরিচিত জায়গাগুলোর ঝক ঝকে ছবি দেখে খুব ভালোলাগলো । দুষন মুক্ত আকাশ বাতাস বলেই সেখানে তোলা ছবিগুলো ঝকঝকে হয় বলে আমার ধারনা । তবে আপনার ছবি তোলার হাত ভালো তা স্বীকার করতেই হবে ।
সাথে থাকলাম ।
+

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১১

হাসান রাজু বলেছেন: হাজার মাইল দূরের দোচুলার যে পথে আপনি হেঁটেছিলেন আমিও গিয়েছিলাম সেখানে । এমন সংযোগে যে কি ভালো লাগে তা অনুভব করতে পারছি । খারাপ লাগলো, অসুস্থ হয়ে গিয়েছেন। পরিকল্পনা মতো ঘুরতে পারেননি ।
ভুটানকে চকচকে দেখেছি কিন্তু কারন জানিনা বা জানতে চেষ্টা করিনি । কিন্তু বিশ্বাস করুন আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে দূষণ মুক্ত আকাশ বাতাস ই এর কারন । সত্যিই বলেছেন বিশুদ্ধ প্রকৃতিই এর সৌন্দর্যের রহস্য ।
আর ছবি? সে তো আপনাদের সুন্দর করে দেখার গুণ ।
খুব খুব ভালো থাকবেন । সুস্থ থাকবেন । ধন্যবাদ ।

৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১২

হাসান রাজু বলেছেন: আপার মন্তব্য পড়ে আপ্লুত হলাম । খুব ভালো লাগলো । সুস্থ থাকবেন । অশেষ ধন্যবাদ ।

৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৯

মাহাদী হাসান প্রেত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। এমন চমৎকার সব তথ্য আর ছবির জন্য।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৫

হাসান রাজু বলেছেন: আপনাদের এই ভালো লাগা আমাকে আনন্দ দেয় । লিখতে গেলে কি লিখব খুজে পাই না তারপর ও লিখার উৎসাহ পাই । অনেক অশেষ শুভেচ্ছা রইলো । ভালো থাকবেন ।

১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার সব ছবি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। এবং টাকিনের কাহিনী জেনে মজা পেলাম।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০১

হাসান রাজু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ। আসলে টাকিনের গল্পটা ভুটানের একটা প্রচলিত মিথ। অনেকের মতে এটি গরু ও বন্য ছাগলের শংকর। তবে বিপন্ন প্রায় একটা প্রাণি।
ভালো থাকবেন।

১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ঝকঝকে ছবি এবং সুন্দর বর্ননায় লেখাটা আপনার ছবির মতই ঝকঝকে।। খুব ভাল লাগলো।।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪২

হাসান রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনার ভালো লেগেছে এটাই সব । ভালো ও সুস্থতা কামনা করছি । আবারো ধন্যবাদ ।

১২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮

নায়না নাসরিন বলেছেন: চকচকে ঝকঝকে ছবি দেখে হিংসা ভাইয়া :) ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

হাসান রাজু বলেছেন: হিংসায় ভালোলাগা মিশে থাকলে হিংসা ই ভালো । খুব ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য । সুস্থ থাকবেন । শুভেচ্ছা জানবেন ।

১৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

আমিই মিসির আলী বলেছেন: চমৎকার লাগলো।

তবে এসব দেখে আপসোস লাগে শুধু।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫২

হাসান রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । কিন্তু আপসোস কেন? ভালো থাকবেন ।

১৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

ফারিয়া আলম বলেছেন: ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম আর বর্ননাও অসাধারন। চমৎকার লাগলো।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮

হাসান রাজু বলেছেন: আপনাকে মুগ্ধ করতে পারায় ভালো লাগছে । ভালো থাকবেন । অশেষ ধন্যবাদ পোস্টটা এতো আন্তরিকভাবে পড়ার জন্য ।

১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: একটা দেয়ালে যে নোংরা চিত্র দেখেছেন ওটা ভুটানে বাস্তব, ওটা অনেক বাড়ি-ঘরের দেয়ালেই ওরা একে রেখেছে, কেন জানিনা। তবে আমার দেখা সব থেকে সুন্দর দেশ ভুটান।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

হাসান রাজু বলেছেন: ভালো আছেন ভাই?
দেয়ালের চিত্র নোংরা ছিল না । অনভ্যস্ততার কারনে আমার মন নোংরাভাবে চিন্তা করেছিল । অন্য কোন পোস্টে এ নিয়ে কিছু লিখব চিন্তা করছি ।
আর আপনি বলেছেন সব থেকে সুন্দর দেশ ভুটান । তার মানে আসলেই ভুটান খুব সুন্দর একটা দেশ ।
অশেষ ধন্যবাদ । সুস্থ থাকবেন। ভালো থাকবেন ।

১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর লেখা !
শুভ কামনা :)

২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

হাসান রাজু বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো । আপনার সুস্থতা কামনা করছি । ভালো থাকবেন । ধন্যবাদ ।

১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি অব্য আর কয়টা দেশই দেখেছি? ভালো লেগেছে খুব তাই বললাম ওটা এলটা চমৎকার দেশ। সেই সাথে এই দেশের মানুষগুলোও খুবই ভালো।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯

হাসান রাজু বলেছেন: সেজন্যই আপনার সার্টিফিকেট কে এতো দাম দেই । আপনার দেখার দৃষ্টি আলাদা । যে ব্যাক্তি ঘুরেঘুরে দেশ আর মানুষ দেখে, সে যে দেশকে সুন্দর আর যে জাতিকে ভালোর সার্টিফিকেট দিবে তার উপর কোন কথা হয় না (জানি সরাসরি প্রশংসা করে ফেললাম । মহৎ লজ্জা পাবেন । কিন্তু সিরিয়াসলি বলছি।)।
আমরা ও দেখেছি, সভ্য আর ভালো একটা জাতি মনে হয়েছে। অন্যান্য সভ্য দেশের মত ট্রেনিং প্রাপ্ত সভ্য না একেবারে নিখাদ, নির্ভেজাল সভ্য । কি বলেন ?
সুস্থ ও ভালো থাকবেন । ধন্যবাদ ।

১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি, বর্ণনা দু;টোই চমৎকার।।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৬

হাসান রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য ভালো লাগলো। সুস্থ থাকবেন।

১৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২০

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: বড় ইচ্ছা..! কবে যে যাব। আরেকবার গেলে জানাবেন

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩১

হাসান রাজু বলেছেন: বারবার যাওয়ার মত একটা দেশ। জানিনা আর যাবো কি না। দোয়া করি আপনার ইচ্ছে পূরন হোক।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।

২০| ২৫ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভুটান অসম্ভব সুন্দর একটা নির্জন নির্ভেজাল দেশ.......পোষ্টে ভালোলাগা।

২৭ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫২

হাসান রাজু বলেছেন: আবারো জানলাম আপনি ভুটানে মুগ্ধ । যেমনটা আমিও । খুব ভালো থাকবেন ।

২১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
পুনাখা দেখিনি আমি।
দোচালা পাস-এ সত্যিই খুব এনজয় করেছি।

আপনার ঝরঝরে বর্ণনা আর ঝকঝকে ছবি সত্যিই উপভোগ্য!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২১

হাসান রাজু বলেছেন: পুনাখায় যান নি । ঠিক আছে, বেশি কিছু মনে হয় মিস করেন নি ।

আপনার মন্তব্য খুব ভালো লাগলো । অশেষ ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.