নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেলেঙ্গা বনের হাতছানিতে

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০


আকাশের রোদ গাছের সবুজ পাতার ছাউনি ভেদ করে উঁকি দেয় মাঝে মাঝে। সামনে প্রায়ই কোন ঝোপ পথ আগলে দাঁড়ালে হাতের লাঠি নেড়ে সেগুলো ভেদ করে এগিয়ে যাওয়া। আর কেউ কোন টুঁ শব্দ করা মাত্রই অন্যরা আরও জোরালো গলায় তাকে শব্দ করতে নিষেধ করা। এই করে করে আমাদের ছয়জনের ছোট্ট দলটি হবিগঞ্জ-মৌলভীবাজার এলাকায় অবস্থিত কেলেঙ্গা বনের তিন ঘণ্টার ট্রেইল প্রায় পাঁচ ঘণ্টায় শেষ করি, উদ্দেশ্য যদি কিছু বন্যপ্রাণী চোখে পড়ে।




রেমা-কেলেঙ্গা নামে যে বনটি অতি সুপরিচিত তা মূলত গা ঘেঁষে থাকা দুটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল যার মধ্য কেলেঙ্গা ইতোমধ্যে বাংলাদেশে “ওয়াইলড লাইফ ফটোগ্রাফি”র জন্য যথেষ্ট পরিচিতি পেয়েছে। প্রায় সময়ই ওয়াইলড লাইফ ফটোগ্রাফারদের পদচারনায় মুখর থাকে। তো সবার কাছে এই কেলেঙ্গা বনের গল্প শুনে ইচ্ছা জাগলো সেখানে যাবার। গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে “ভ্রমণ বাংলাদেশ” থেকে তাহসিন (ব্লগার তাহসিন মামা) এর নেতৃত্বে একটি দল ঘুরে আসে কেলেঙ্গা বনে। সেই ট্যুরে আমার যাওয়ার কথা থাকলেও প্রবাসী এক বন্ধু দেশে এসে হুট করে বিনা নোটিশে বিয়ের পিড়িতে বসায় আমাকে একেবারে শেষ মুহূর্তে সেই ট্যুর বাদ দিতে হয়। তখন থেকে মাথায় ঘুরছিল কেলেঙ্গা বনের নাম।



এবার রোজার ঈদে সবাই রাঙামাটির “সাজেক ভ্যালী” যাওয়ার প্ল্যান করলো, আমি তার মাস দু’তিন আগেই সাজেক ঘুরে এসেছি স্বপ্নের ‘সাজেক ভ্যালী’ । তখন মাথায় আসলো কেলেঙ্গার নাম, আর ভাবতেই হুট করে ছয় জনের দল নিয়ে ঈদের পরের দিন রাতের গাড়িতে চড়ে বসলাম হবিগঞ্জের উদ্দেশ্যে। রাত তিনটা নাগাদ বাস আমাদের শায়েস্তাগঞ্জ নামিয়ে দিল। এখান হতে চুনারুঘাট হয়ে যেতে হবে কেলেঙ্গা বনে। আগে থেকে রেস্ট হাউজ আর গাইড ঠিক করাই ছিল, তাই কোন টেনশন ছিল না। ফজরের পর ভোরের আলো ফোটার অপেক্ষায় আমরা রাস্তার পাশের একটা খাবার হোটেলে চায়ের আড্ডায় বাকী সময়টুকু পার করে দিলাম।



ভোরের আলোর সাথে পথে দু’একটি লোকাল পরিবহণ চলাচল শুরু হতেই আমরা প্রথমে চেষ্টা করলাম “চান্দের গাড়ি” সদৃশ জীপ ভাড়া করে সরাসরি কেলেঙ্গা বাজার চলে যেতে। কিন্তু পথ খুবই খারাপ বিধায় তা সম্ভব হল না, (মজার মজার সেই স্মৃতিচারন পড়তে পারেন এই লেখায় - একটি ভ্রমণের অনেকগুলো টুকরো গল্প) শেষে একটা সিএনজি ভাড়া করে রওনা হলাম কেলেঙ্গার দিকে। পেছনে চারজন বসতে একটু কষ্ট হচ্ছিল, কেননা একজন ছাড়া দলের বাকী সবাই আল্লাহ্‌র রহমতে সেইরকম সুস্বাস্থ্য’র অধিকারী। পিচঢালা পথ শেষ করে চুনারুঘাট হতে আমরা যখন কেলেঙ্গার রাস্তা ধরলাম, তখন ভোরের প্রথম সূর্যালোকে সবুজ ক্ষেত আর গাছগাছালি’তে ঘেরা গ্রামগুলো অপূর্ব এক সন্মোহনী চিত্র চিত্রায়িত করে যাচ্ছিল। আগের রাতে বেশ বৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় ভোরের এই প্রকৃতি ছিল অনেক সতেজ। আর তাই কিছুক্ষণ পর পর গাড়ী থামিয়ে চলছিল ফটোগ্রাফি, যদিও সবকয়জনই এই কর্মে আনাড়ি আর ক্যামেরাও খুবই সাধারন মানের। কিন্তু ছবি তোলা দেখে মনে হচ্ছিল কি বিশাল ফটোগ্রাফারের দলই না ভ্রমণে বের হয়েছে।



কেলেঙ্গা বাজার থেকে পায়ে হাঁটার পথে আধঘণ্টা দূরে এসে বাঁধল বিপত্তি, যদিও তখন জানিনা কেলেঙ্গা বাজার কতোটুকু দূরে। খানা-খন্দ আর কাঁদা-পানিতে রাস্তা একাকার, কোনমতেই আমাদের সিএনজি চালক আর সামনে যেতে রাজী না। তার সাথে বেশ কিছুক্ষণ বৃথা অনুরোধ, বকাঝকা করে শেষে খ্যান্ত দিলাম, হাঁটা শুরু করলাম গায়ের মাটির পথ ধরে। অবশ্য সেই হাঁটায় বিন্দুমাত্র খারাপ লাগে নাই, বরং উপভোগ্য ছিল। কিন্তু কতটুকু পথ হাটতে হবে, কতক্ষণ হাটতে হবে এটা নিয়ে সংশয়ে ছিলাম; কেননা কেলেঙ্গা পৌঁছে রেস্ট হাউজে ব্যাগ রেখেই আমরা বনে ঢুঁকে যাবো, সেখানে তিন-সাড়ে তিন ঘণ্টা হাঁটতে হবে আবার। বিকেলের দিকে ইচ্ছা আছে এক ঘণ্টা আর আধঘণ্টার ছোট দুটি ট্রেইলও ঘুরে দেখবো। আর তাই সকালের এই চমৎকার হাঁটাও একটু অতিরিক্ত কষ্ট মনে হচ্ছিল। যাই হোক এক গ্রামবাসী বয়স্ক লোক যখন বলল, এইতো আর পাঁচ মেইল... যখন আমরা ধরেই নিয়েছি ঘণ্টা দুয়েক হাঁটতে হবে, ঠিক তার মিনিট পনেরো পরে আমরা কেলেঙ্গা বাজারে পৌঁছে গেলাম।



কেলেঙ্গা বাজারে পোঁছে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করতেই খুঁজে পেলাম ডাক্তার স্বপন এর ইকো কটেজ। ভদ্রলোক একজন পল্লী চিকিৎসক, বাজারে উনার ফার্মেসী কাম চেম্বার আছে। সরকার, এনজিও আর উনার ব্যাক্তিগত বিনিয়োগে নিজস্ব জমিতে কেলেঙ্গা বনের প্রবেশমুখ ঘেঁষে (প্রবেশ ফটকের বাম দিকে দেড়-দু’শত গজ দূরে) এই “কেলেঙ্গা ইকো রিসোর্ট”টি বছর দেড়েক হল তিনি চালাচ্ছেন। দুটি বেডরুম (একটা ডবল, একটা সিঙ্গেল; কিন্তু প্রতি বেডেই অনায়াসে দুজন করে থাকা যাবে) উইথ এটাচ বাথ, একটা ডাইনিং রুম! খাবার উনার বাসায় রান্না করে দেন। সকালের নাস্তা (চা সহ) ৬০-৮০ টাকা, অন্যদুই বেলা ২০০ টাকা (মাছ মাংস যেটা খাবেন বলে দিতে হবে, সাথে ভাত, ভাজি, ডাল), চাইলে বারবিকিউ আয়োজন করতে পারেন, উনাকে বললে উনি সবকিছুর ব্যাবস্থা করে দিবেন। সেক্ষেত্রে যা খরচ পড়বে তা আপনাকে দিতে হবে, আর বারবিকিউটাও নিজেদেরই করতে হবে। ও হ্যাঁ, উনার ডিপ টিউবওয়েলের পানি... অসাম; প্রথমে বোতলে করে যখন নিয়ে আসলেন, আমিতো অবাক! এই কেলেঙ্গা বনে ফ্রিজ পেলেন কোথায়? পরে শুনি ওখানকার পানি এমনই ঠাণ্ডা হয়।

ডাক্তার স্বপন এবং তার "কেলেঙ্গা ইকো কটেজ"

যাই হোক, কটেজে পৌঁছে ব্যাগ রেখে ফ্রেশ হয়ে খিচুড়ি-ডিম ভাঁজা দিয়ে নাস্তা সেরে নিলাম, এরপর ফ্লাস্ক হতে গরম চা ঢেলে চুমুক দিতে দিতেই গাইড এসে হাজির। এই ভদ্রলোকের নামও স্বপন! গাইড স্বপ্নকে নিয়ে নটার পরে আমরা কেলেঙ্গা বনে ঢুঁকে পড়ি, ঢোকার সময় বিশ টাকা জনপ্রতি টিকেট কাটতে হয়, কিন্তু টিকেট কাউণ্টার ফাঁকা। ওমা, কিছুক্ষণ পর দেখি গাইড স্বপন টিকেট বই নিয়ে কাউণ্টারে বসে আমাদের ছয়টা টিকেট দিল। পরে জানলাম, সেখানে চার পাঁচ জন ট্রেনিং প্রাপ্ত গাইড আছে, তারাই মূলত সব দেখাশোনা করে আর অতিথি এলে পরে গাইড হিসেবে কাজ করে। এই হল তাদের পেশা, এর বাইরে অন্যকোন পেশায় নিয়োজিত হতে পারে না, কারণ সরকারীভাবে এরা প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, তাই অতিথি আসলে গাইড হিসেবে তারা সেবা দিতে বাধ্য।

গাইড স্বপন

যাই হোক যাত্রা শুরু হল, প্রথম আধঘণ্টা গ্রামের মত এলাকা পার করে ধীরে ধীরে একটু গভীর বনে ঢুঁকে পড়লাম।



গাইড সবাইকে শব্দ না করে উনার পেছনে পেছনে চলতে বললেন। এক জায়গায় থেমে যেতেই কিছু কাঠবিড়ালী’র দেখা পেলাম। বনে ঘুরতে হলে আপনাকে অবশ্যই গাইড নিয়ে ঘুরতে হবে। নইলে আপনি অনেক কিছু মিস করবেন; কেননা, বনের কোথায় কোন প্রাণীর দেখা মিলবে তা তাদের নখদর্পণে। পথে বানর, চশমাওয়ালা বানর গাছের ফাঁকে ফাঁকে দেখা মিলল, কিন্তু তাদের ছবি তোলা সম্ভব হয় নাই। এই ডাল থেকে সেই ডাল, তাদের নাচন-কুদনে একদণ্ড স্থিরতা নেই।



রেমা–কালেঙ্গা অভয়ারণ্য বাংলাদেশের একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল এবং বন্যপ্রানীর অভয়ারণ্য। রেমা–কালেঙ্গা অভয়ারণ্য হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত। এটি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার খুব কাছে এবং ভারতের ত্রিপুরা সীমান্ত সংলগ্ন। রাজধানী ঢাকা থেকে সড়র পথে এর দূরত্ব প্রায় ১৩০ কিলোমিটার। হবিগঞ্জে জেলায় বনবিভাগের কালেঙ্গা রেঞ্জের তিনটি বিট: কালেঙ্গা, রেমা আর ছনবাড়ী নিয়ে এই অভয়ারণ্য গঠিত। এটি একটি শুকনো ও চিরহরিৎ বন এবং সুন্দরবনের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক বনভূমি। এছাড়াও এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বণ্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এবং জীব ও উদ্ভিদবৈচিত্র্যে দেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ বনাঞ্চল। সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় এর অবস্থান। রেমা–কালেঙ্গা অভয়ারণ্য ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে এটির আরো সম্প্রসারণ করা হয়। বর্তমানে (২০০৯) এই অভয়ারণ্যের আয়তন ১৭৯৫.৫৪ হেক্টর। বাংলাদেশের যে কয়েকটি প্রাকৃতিক বনভূমি এখনো মোটামু্টি ভাল অবস্থায় টিকে আছে, রেমা-কালেঙ্গা তার মধ্যে অন্যতম। তবে নির্বিচারে গাছ চুরি ও বন ধ্বংসের কারণে এ বনভূমির অস্তিত্বও বর্তমানে হুমকির মুখে।



রেমা–কালেঙ্গা অভয়ারণ্য বিরল প্রজাতির জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ। বর্তমানে এই বনে ৩৭ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ১৬৭ প্রজাতির পাখি, সাত প্রজাতির উভচর, ১৮ প্রজাতির সরীসৃপ ও ৬৩৮ প্রজাতির গাছপালা-লতাগুল্ম পাওয়া যায়। বিভিন্ন বিরল প্রজাতির পাখির জন্য এই বন সুপরিচিত এবং এদের মধ্যে রয়েছে — ভীমরাজ, টিয়া, হিল ময়না, লাল মাথা কুচকুচি, সিপাহি বুলবুল, বসন্তবৌরি, শকুন, মথুরা, বনমোরগ, পেঁচা, মাছরাঙা, ঈগল, চিল প্রভৃতি। এই বনে তিন প্রজাতির বানরের বাস, এগুলো হল: কুলু, রেসাস ও নিশাচর লজ্জাবতী বানর। তাছাড়া এখানে পাঁচ প্রজাতির কাঠবিড়ালি দেখা যায়। এর মধ্যে বিরল প্রজাতির মালয়ান বড় কাঠবিড়ালি একমাত্র এ বনেই পাওয়া যায়। বন্যপ্রানীর মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য আরও রয়েছে মুখপোড়া হনুমান, চশমা হনুমান, উল্লুক, মায়া হরিণ, মেছোবাঘ, বন্যশুকর, গন্ধগোকুল, বেজি, সজারু ইত্যাদি। কোবরা, দুধরাজ, দাঁড়াশ, লাউডগা প্রভৃতি সহ এ বনে আঠারো প্রজাতির সাপের দেখা পাওয়া যায়।





ঘণ্টা দুয়েক হাঁটার পর নামলো ঝুম বৃষ্টি। বারবার বলে দেয়া সত্ত্বেও কেউ ছাতা বা রেইনকোট নিয়ে আসে নাই, একজন ছাড়া’ সেটাও রেস্ট হাউজে রেখে এসেছেন। একজনতো আরও এককাঁঠি সরেষ, তিনি একজামায় এসেছেন পড়নে জিন্স প্যান্ট! আমিও কিন্তু রেইনকোট বা ছাতা কোনটাই সাথে নেই নাই। কারণ আমার প্ল্যান ছিল গহীন বনে বৃষ্টিতে ভেজার, আল্লাহ্‌ সেই ইচ্ছা পূরণ করেছেন। সমস্যা হল বনের মাঝে এক বিশাল ধান ক্ষেত পার হতে গিয়ে। ক্ষেতের আইল এতই নরম যে পা দেয়া মাত্রই ভেঙ্গে যাচ্ছিলো আর ক্ষেতে পা দিলে হাঁটুরও উপরিভাগ পর্যন্ত থকথকে কাঁদায় ডুবে যাচ্ছিল। বহু কষ্ট করে সেই কাঁদা পার হয়ে আবার বৃষ্টিতে ভিজে কাঁদা-মাটি বৃষ্টির জলে ধুয়ে দুপুর দুইটা নাগাদ ফিরে এলাম কটেজে। সবাই তখন ক্লান্তিতে একাকার।



গোসল করে ফ্রেশ হয়ে সবাই লাঞ্চ করে বিছানায় চলে গেলাম। সন্ধ্যায় কেলেঙ্গা বাজারে ঘুরে, চা পান করলাম সাথে ডাক্তার স্বপনের দোকানে। ব্লগে লিখি শুনে উনি ব্লগ নিয়ে অনেক আলাপ আলোচনা করলেন। “ব্লগ আর ব্লগার মানেই নাস্তিক” এমন একটা ধারনা কেন জানি প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। যাই হোক, আকাশে চাঁদ উঠতেই আমরা কটেজে ফিরে এলাম। তোড়জোড় শুরু হয়ে গেল বারবিকিউ আয়োজনের।





ব্লগার আমি তুমি আমরা'র জন্য চশমাওয়ালা বানর এবং কিছু ছবি, এগুলো আমার তোলা না।







ব্লগার ডি মুন এর অনুরোধে আমাদের সেই ভ্রমণে তোলা আরও কিছু ছবিঃ











































































তথ্যসুত্রঃ বাংলাপিডিয়া

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

এম এম করিম বলেছেন: যাওয়া হয়নি। আপনার লেখা পড়ে যেতে ইচ্ছে করছে। অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এম এম করিম। যেতে চাইলে যে কোন সময় চলে যেতে পারেন। ঢাকা থেকে শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে সিলেট যায় বেশ কয়েকটি বাস আছে। সেগুলোতে করে শায়েস্তাগঞ্জ এসে লোকাল ট্রান্সপোর্টে চুনারুঘাট। এখান থেকে সিএনজি যোগে কেলেঙ্গা বাজার। বাজারে যে কাউকে বললেই ডাক্তার স্বপনের দোকান দেখিয়ে দেবে। তারপর সব দায়িত্ব উনার ঘাড়ে ছেড়ে দিন ;)

ভালো থাকুন সবসময়।

২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক সুন্দর +++++

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় হামা ভাই।

৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

এমএম মিন্টু বলেছেন: ভালো হয়েছে

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা ভ্রমন!!!!!!!!!!!!!!!

জীবনের টানাপোড়েনে ভূলেই গেছী সেই সখ!!!!!!!!!!!!!


আপনাদের পোষ্টে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটে আর কি :P :):)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও গল্প একই হয়। আপনি জীবনের টানাপোড়নে ভূলে গেছেন ভ্রমণের শখ, আর আমি জীবনের টানাপোড়ন ভূলে থাকতে ভ্রমণ করি.... পার্থক্য এতটুকুই।

ভালো থাকুন, জীবনের সব টানাপোড়ন দূর হোক এই কামনায়...

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পড়ে ভাল লাগল।

চশমাওয়ালা বানরটা আবার কি?

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চোখের চারিদিকে কালো বৃত্তাকার শেড এর সোনালী রঙের বানর।

কিছু ছবি যোগ করে দিলাম পোস্টটা আবার দেখবেন একটু কষ্ট করে?

পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল, ভালো থাকুন সবসময়।

৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২৯

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! হায়, বাড়ির কাছে আরশীনগর!!

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হাহাহা... ভালো বলেছেন। আমি কিন্তু বৃহত্তর সিলেটের প্রেমে পড়েছি, গত একবছরে পাঁচবার গিয়েছি। সামনে আরও বেশ কিছু ভ্রমণ পোস্ট পাবেন, বৃহত্তর সিলেট অঞ্চল নিয়ে। আর দু'তিন বার গেলে মোটামুটি আলোচিত পর্যটন স্পটগুলো সবকয়টা দেখা হয়ে যাবে।

পাঠ এবং মন্তব্যে ভালো লাগা। শুভকামনা জানবেন।

৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪১

সুমন কর বলেছেন: অনেক সুন্দর বর্ণনা। চমৎকার পোস্ট !!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন কর। তিনদিন অন্তঃজাল বিচ্ছিন্ন থাকার পর,আজ যুক্ত হলাম।

ভালো থাকা হোক সবসময়।

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সেইরাম সবুজীয় ভ্রমন । ;) ;) :|

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সবুজীয় ভ্রমন!!! হুমমম.... ইদানীং "ইকো ট্যুরিজম" খুব গুরুত্ব পাচ্ছে।

অনেক ধন্যবাদ ভাই কলমের কালি শেষ। :)

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯

ডি মুন বলেছেন: হবিগঞ্জে জেলায় বনবিভাগের কালেঙ্গা রেঞ্জের তিনটি বিট: কালেঙ্গা, রেমা আর ছনবাড়ী নিয়ে এই অভয়ারণ্য গঠিত। এটি একটি শুকনো ও চিরহরিৎ বন এবং সুন্দরবনের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক বনভূমি। -------- তথ্যটা অজানা ছিল।

সন্ধ্যায় কেলেঙ্গা বাজারে ঘুরে, চা পান করলাম সাথে ডাক্তার স্বপনের দোকানে। ব্লগে লিখি শুনে উনি ব্লগ নিয়ে অনেক আলাপ আলোচনা করলেন। “ব্লগ আর ব্লগার মানেই নাস্তিক” এমন একটা ধারনা কেন জানি প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। ----- হায় হায় , আস্তিক হতে গেলে ব্লগিং ছেড়ে দিতে হবে নাকি !!! B:-) B:-)


তথ্যবহুল পোস্ট। ছবিগুলোও খুব সুন্দর। তবে যদি আরো বেশি পশুপাখিপ্রাণির ছবি থাকত তাহলে আরো বেশি উপভোগ্য হত।

শুভকামনা সবসময়।


২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডি মুন, পরামর্শ বাস্তবায়িত হয়েছে, আপনিও প্রিয়তে নিয়েছেন, কিন্তু আমি নেট কানেশনবিহীন থাকায়... :(

সবসময় সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: আহা মনোরম পরিবেশ। কি সুন্দর আমাদের এই দেশ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই অপূর্ব সুন্দর আমাদের এই দেশ, বাংলাদেশ।

পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইলো।

১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৮

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: ভ্রমন যদি হয় এমন .:-)
বাহ!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ অশ্রুত প্রহর, বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম।

১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:১৬

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

ভ্রমণে হিংসে। /:)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: B:-/ :-P

=p~ =p~ =p~

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৪:৩১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: তথ্য, বর্ণনা, ছবি - সব মিলিয়ে অসাধারণ ভ্রমন পোস্ট।

পোস্টে প্লাস।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:০৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক, অনেক অনেক ভালো থাকুন সবসময়।

১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৪:৫২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ৬ষ্ঠ ভালোলাগা ভাইয়া।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:০৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রেজওয়ানা আলী তনিমা। এ মাসে কোন ভ্রমণ বিষয়ক পোস্ট দিবেন না? অপেক্ষায় রইলাম।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইলো।

১৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪

তুষার কাব্য বলেছেন: আপনার সাথে সাথে আমিও ঘুরে বেড়ালাম কেলাঙ্গা বনে...অনেক দিন থেকেই যাব যাব করছি,কিছুতেই হয়ে উঠছিলোনা :D 8-| সাথে ছবি গুলাও অসাধারণ...

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:১৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য। চলে যান, বর্ষায় গেলে বেশী সবুজ, শীতে পাবেন পাখীর সমাহার...

শুভকামনা রইলো।

১৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১৩

মন ময়ূরী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন ময়ূরী, ভালো থাকা হোক সবসময়।

১৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++++++++++

ভ্রাতা , আপনাদের এই ঘুরাঘুরি আর তো সহ্য হয় না :( :(( আমিও যামু ।

নাইলে মামলা মোকদ্দমা কৈরা দিমু আপ্নাগো নামে X((

ভালো থাকবেন অনেক :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: :-P :-P :-P

মামলা কৈরা লাভ কি? পুলিশ বাসায় যাইয়া খুইজা পাইবো না, তখন হয়তো অন্য কোথাও বেড়াতে গেছি.... তারচেয়ে চলেন আপ্নেরেও লইয়া যাই... ;)

অনেক ধন্যবাদ অপূর্ণ রায়হান, আপনিও সর্বদা ভালো থাকুন।

১৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯

এহসান সাবির বলেছেন: হারিয়ে যাচ্ছে তাল গাছ, বাবুই পাখি...!!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সময়ের স্রোতে অনেক কিছুই হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের যান্ত্রিক সভ্যতার তোরে।

অনেক ধন্যবাদ প্রিয় এহসান সাবির ভাই। সবসময় ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন এই কামনায়....

১৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪১

আলম দীপ্র বলেছেন: আহা ! লোভ হচ্ছে । সময় করে পড়তে হবে ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আহা ! লোভ হচ্ছে । এইটুকু পড়ে মনে হয়েছিল কালেঙ্গা বনে যাওয়ার জন্য লোভ হচ্ছে। ওমা, সাথের বাক্যে দেখি লেখা সময় করে পড়তে হবে এটা কিছু হইল।

অনেক ধন্যবাদ আলম দীপ্র, ভালো থাকিন সবসময়।

২০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪

জাফরুল মবীন বলেছেন: লাইক দিলাম,প্রিয়তেও নিলাম/যখনই চান্স পাব,কেলেঙ্গা যাব :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জাম ভাই্‌, যখন যাবেন এই নাম্বার দুটোয় ফোন দিয়ে যাবেন, আশা করি গাইড এবং কটেজ পেয়ে যাবেনঃ

১) কটেজ মালিক, ডাক্তার স্বপন - ০১৬২০৬৩০০৯১
২) গাইড স্বপন - ০১৭৫৬৯১৪৪৬০

২১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৮

জেরিফ বলেছেন: যেতে ইচ্ছে হচ্ছে :(

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দে দৌড়... জেরিফ আর মাস দুয়েক পড়ে যান, শীতের পাখী পাবেন অনেক। যদিও তখন এমন সবুজের সমারোহ থাকবেনা।

২২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৫৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভালো লাগলো। তবে আমরা বাঙ্গালীরা যেখানে বেশী যাই সেখানকারই পরিবেশ ধ্বংস করি। বিশেষ করে পলিথিন পেট বোতল বিস্কুক চিপসের প্যাকেট সিগারেটের শেষাংশ এসব দিয়ে জায়গাটা নষ্ট করে আসি।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একেবারে ঠিক কথা বলেছেন প্রিয় *কুনোব্যাঙ* ভাই। পরিবেশের বারোটা না বাজিয়ে শান্তি নাই। সুন্দরবনের কটকা'য় শুনেছি হাই ভলিউমে "উলালা উলাল"গান বাজতে.... বুঝেন অবস্থা। এই ভ্রমণের শেষ দিনে সঙ্গীদের নিয়ে গিয়েছিলাম মাধবকুণ্ড আর পরীকুণ্ড বেড়াতে। পরীকুণ্ড হতে একগাদা বিস্কিট, চিপস, আঁচার এগুলোর প্যাকেট তুলে নিয়ে এলাম। গার্ডকে যখন জিজ্ঞাসা করলাম, "ভাই এগূলো ফেলবো কোথায়?" গাইডের উত্তর, "এই কয়েকজন মানুষ এতো খাবার খাইলেন কেম্নে?" মাইরালা, আমারে কেউ মাইরালা। এবার ঈদের পর ফেবুতে একজনের বিছানাকান্দি'র ছবি দেখে মনে হল কক্সবাজারের ছবি, এতো মানুষের ভিড়...। আসলে আমরা কদর করতে জানি না, এই হল মূল সমস্যা।

২৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

ডি মুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বোকা মানুষ ভাই।

পোস্ট এবার প্রিয়তে নিয়ে গেলাম। :)

তালের পাতায় বাবুই পাখির বাসা দেখে ছোটবেলার সেই কবিতার লাইন মনে পড়ে গেল,

" বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই,
'কুড়ে ঘরে থাকি করো শিল্পের বড়াই?' "



শেষের বানরটাও কেমন বিজ্ঞের মতো তাকিয়ে আছে।

সুন্দর পোস্ট। শুভকামনা সবসময়।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ডি মুন। আসলে বনে বেড়াতে যাওয়ার আগে মনে হয় অনেক অনেক পশু-পাখী দেখতে পাবো। আসলে খুব কম সংখ্যক লোকই এমন সৌভাগ্যবান হয়। আসলে বনে পশু-পাখী দেখতে হলে ডেরা গেড়ে থাকতে হবে। সুন্দরবনে দীর্ঘ বিশ বছর বনবিভাগে চাকুরী করেও কখনো বাঘ দেখার সৌভাগ্য হয়নি এমন লোকের সাথে কথা হয়েছিল, সুন্দরবন ভ্রমণে। তাই কিছু বানর, হনুমান পলকের জন্য, আর কাঠবিড়ালী এই দেখেছি। তবে বড় যে কাঠবিড়ালী'র ছবি দেখছেন, এটা কিন্তু বিরল "ইন্ডিয়ানা মালায়ান" প্রজাতির কাঠবিড়ালী। শেষের ছবিটা'র কথা যেটা বলেছেন, সেটাতো সংগৃহীত, ছবি তোলা দূরে থাক, উনাদের এতো কাছ হতে দর্শন পর্যন্ত পাই নাই। মানুষের উপস্থিতি টের পাওয়া মাত্রই লাফ দিয়ে দিয়ে গহীনে পালিয়ে যায়।

অনেক কথা বললাম... :P :) ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

২৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
বোকা মানুষ বলতে চায়,
আহা... ব্লগ পাতাটি প্রাণ ও মন জুড়ালো...
আন্তরিক ধন্যবাদ !

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনার কমেন্ট পড়ে, প্রিয় অন্ধবিন্দু। আমার পোস্ট কারও প্রাণ ও মন জুড়াতে পেড়েছে জেনে খুশী হলাম। ভালো থাকুন, মঙ্গল কামনায়....

২৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

জুন বলেছেন: খুব সুন্দর লাগলো ছবি গুলো বোকামানুষ ।
+

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুন আপু, ভালো থাকুন সবসময়।

২৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:



মন উদাস-করে-দেওয়া পোস্ট দিলেন, বোকা মানুষ :)
কয়েকটি ছবি উল্টো হয়ে আছে, ঠিক করে নিন....



অফুরন্ত শুভেচ্ছা :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাই, মন উদাস হলে হবে না, আমিতো মন ভালো করার জন্য পোস্ট দিয়েছি :)

আর বলেন না, ছবিগুলো এডিট করে সোজা করে নেয়ায় বিপত্তি, এখন পোস্টে লোড করার পর উল্টো হয়ে যায়। মূল ছবি হার্ডডিস্কে খুঁজে পেলাম না। তাই ছবিগুলো মুছে দিলাম।

আপনাকেও শুভেচ্ছা আর শুভকামনা রইল এই বোকা মানুষের পক্ষ থেকে।

২৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৭

সোহানী বলেছেন: অসাম টু দা পাওয়ার ইনফিনিটি.........

নাহ্.... আপনারর ব্লগ দেখলে মনে হয় জীবনটাই স্রেফ শুকনা তেজপাতা.... এ জীবন বাদ দিয়ে গাইডের চাকরীই অনেক অনেক ভালো।

যাক্ আবারো অনেক হিংসা সহকারে ++++ দোস্ত ব্লগার...।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অসাম টু দা পাওয়ার ইনফিনিটি......... !!! ইজ ইট? হুমমম.....

অনেক ধন্যবাদ দোস্ত ব্লগার এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

উপরে ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু'র কমেন্টের রিপ্লাইয়ে একটা কথা বলেছি, আসলে প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও গল্প একই হয়। আপনি জীবনের টানাপোড়নে ভূলে গেছেন ভ্রমণের শখ, আর আমি জীবনের টানাপোড়ন ভূলে থাকতে ভ্রমণ করি.... ব্লগে ব্যক্তিগত কথা আমি খুব কম লিখি, তারপরও একটা কথা বলি.... একটা মানুষের জীবনে যে ধরনের সমস্যা থাকলে ভেঙ্গে পড়তে হয়, অতলে ডুবে যেতে হয়, তেমন একগাদা সমস্যা নিয়ে আমায় জীবন পথে চলতে হয়। আর এই চলার পথের জ্বালানী ভ্রমণ, লেখালেখি, বই পড়া.... এগুলো দিয়ে নিজেকে প্রবোধ দেই, ঠিক "থ্রি ইডিয়টস" এর নায়কের মত মনকে বলি, "অল ইজ ওয়েল... অল ইজ ওয়েল... "

তবে গাইডের চাকুরীর কথা আমারও মাথায় আসে বারবার, তাতে দুটো লাভ হত, এক নিজের পকেটের টাকা খরচ করে বেড়াতে হত না, দুই ছুটি নেয়ার হ্যাপা পোহাতে হত না।

হিংসা করায় এত্তগুলান মাইনাচ উইথ :-P :-P :-P :-P

২৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮

জেরিফ বলেছেন: শীতে পানি থাকবেনা ?? সবুজ এর সমারোহ না থাকলে আর কেমনে হবে :(

তবে খারাপ লাগবে না মনে হচ্ছে বন তো বনই ;)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পানি? !!! জেরিফ, এটা ভাই কালেঙ্গা রিজার্ভ ফরেস্ট, রাতারগুল না কিন্তু। হবিগঞ্জে টানা তিনটা বিখ্যাত ফরেস্ট রয়েছেঃ সাতছড়ি, কালেঙ্গা এবং রেমা। আর জলমগ্ন সোয়াম্প ফরেস্ট "রাতারগুল" হল সিলেটের গোয়াইনঘাট এলাকায়, খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান হয়ে যাওয়া যায়।

যাক, যে বনেই যান, আপনার ভ্রমণ বর্ণিল হোক, এই কামনা রইল। বেষ্ট অফ লাক।

২৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৯

জেরিফ বলেছেন: বনের মাঝে একটা লেক দেখলাম তাই পানির কথা বললাম । শেষ থেকে ২য় ছবিটা ।


ধন্যবাদ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:২৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: :) ছোট্ট ঐ লেকের পারেই অব্জারভেশন টাওয়ার আছে। আমার ভুল বুঝার জন্য দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়। :)

৩০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:০০

একলা ফড়িং বলেছেন: ভ্রমণ পোস্ট বরাবরই অনেক প্রিয় :) দেখি আর হিসেব করে রাখি কোথায় কোথায় অবশ্যই যেতে হবে! আজকে লিস্টে আরেকটা যোগ হলো :) :)

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পোস্টে ডিটেইল এবং জাফরুল মবীন ভাইয়ের কমেন্টের প্রতিত্তরে কটেজ মালিক এবং গাইডের ফোন নাম্বার দেয়া আছে। সময় সুযোগ হলে যে কোন সময় চলে যান, আশা করি খারাপ লাগবেনা।

ভালো থাকুন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.