নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
বিকেলের এই স্বর্ণরঙা আলোর মায়াবী যাদুর খেলা মিথিলাকে সেই কিশোরীবেলা থেকেই মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছে। আজ এতো বছর পরেও সেই মুগ্ধতায় এতটুকু ভাটা পড়েনি, বরং মনে হয় দিনকে দিন বেড়ে চলেছে। প্রতিদিন অফিস থেকে ফেরার পথে কতশত ছেলেমানুষি পাগলামো যে তার মাথায় ভর করে তা শুধু মিথিলাই জানে। কিন্তু সেই ভাবনাগুলো মনের মাঝে কড়া ধমক দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখে, ঠিক তেমনি করে, যেমন করে মাঝে মাঝে গভীর রাতে ঘুম ভাঙ্গিয়ে কান্না জুড়ে দিলে ধমক দিয়ে সে ঘুম পাড়ায় তার বছর দেড়ের ছোট্ট ছেলেটিকে। কিন্তু বেয়ারা এই পাজির দল ভাবনাগুলো ঠিক তার ছেলেটার মতই জেদী আর একরোখা, যতই বকা দেয়া হোক না কেন, তার চাঞ্চল্যে বিন্দুমাত্র ভাটা পড়ে না। অবশ্য মিথিলা নিজেও কম যায় না, বছর দেড়েকের ছেলের মা হয়েও সেই কিশোরী চপলতা এখনও তার সারা অঙ্গে খেলে যায়। যদিও তা একান্ত গোপনেই থাকে মিথিলার মন-মন্দিরে, কখনো প্রকাশ পায় না পূর্ণরূপে, হয়ত ক্বচিৎ উঁকি দেয়ার সাহস জোটে দুষ্ট বেয়ারা ইচ্ছাগুলোর।
মিথিলার অফিস তেজগাঁও এর নাখালপাড়া আর বাসা হাতিরপুল, এই পথটুকু যাতায়াত করা এক মহা হ্যাপা। না বাসে যাওয়া যায়, না ট্যাক্সি বা সিএনজি অটোরিকশায়। কারণ, বাসে উঠা সেই ছোটবেলা থেকেই খুব পছন্দের নয় মিথিলার, তার উপর এখনকার ঢাকা শহরের বাসগুলোতে এতো মানুষের ভিড়ে বাসে উঠতে মন চায় না, চায় না বললেও কিছুটা ভুল, মন সায়ও দেয় না। আর এই স্বল্প দূরত্বে ট্যাক্সি বা সিএনজি অটোরিকশা চালকেরা সহজে যেতে রাজী হয় না, আর হলেও যে আকাশচুম্বী ভাড়া হাঁকে তাতে মিথিলার মত মধ্যবিত্ত পরিবারের কর্মজীবী মেয়ের গায়ে লাগে। আর তাই শেষ ভরসা রিকশা, যদিও তাতে ঝামেলা কম নয়, দুবার রিকশা বদলের সাথে রয়েছে কারওয়ান বাজার থেকে সোনারগাঁ হোটেল এর সামনের সিগন্যাল পার হয়ে সেই বাংলামটরের সংযোগ সড়ক অবধি হেঁটে পার হওয়া। কিছু করার নাই, প্রাইভেট কার পোষা পোষায় না তার, তাই এইটুকু কষ্ট মাথা পেতে মেনে নেয়া। বাবু হওয়ার আগে প্রেগন্যান্সি’র সময়টায় কয়েকমাস একটা পুরনো মডেলের প্রাইভেট কার রিজার্ভ করেছিল, শুধু অফিসে যাওয়া-আসা করার জন্য, তাতেই তার বেতনের অর্ধেকের বেশী বের হয়ে যেত। তাই সে কথা আর ভাবনাতে আনে না।
প্রায় দিনই এই শেষ বিকেলে অফিস থেকে বাসায় ফেরার সময়টুকু মিথিলা একান্ত নিজের করে পায়। এইসময়ের পুরোটাই তার নিজের। আর নইলে সেই সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে বাবুটা’র সব গুছিয়ে দিয়ে কাজের মেয়েকে সকল নির্দেশ পুনরায় মনে করিয়ে (যা রোজই সে করে) ছুটে অফিসের পানে। যদিও বাসায় শ্বশুর-শাশুড়ি আছেন, তবুও মনটা পরে থাকে বাসায়, বাবুটার জন্য। মাঝে মাঝে মনে হয় চাকুরীটা ছেড়ে দেয়, সারাটা দিন তার সোনামণিটাকে বুকে জড়িয়ে কাটিয়ে দেয়। কিন্তু, শুধু আর্থিক কিছু ব্যাপারই নয়, আরও অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কারণ মিলে বিশাল এক যুক্তি হয়ে ধরা দেয় এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে। আর তাই এই ভাবনা হারিয়ে যায় বাস্তবতার প্রবল ঢেউয়ের মাঝে।
অফিস ফেরতা এই সময়ে মিথিলা রিকশায় বসে ফোনে খোঁজ-খবর করে আত্মিয়-পরিজন, বন্ধু-বান্ধবদের। প্রায় দিনই অবশ্য মা আর বড় আপুকে ফোন দেয় সাথে রয়েছে বাসায় ফোন দিয়ে বাবুটার খোঁজ-খবর নেয়া (প্রতি ঘণ্টায় দু’তিন বার এটা করে সে)। এর ফাঁকে একেকদিন একেকজনকে ফোন করে, আজ স্কুল লাইফের কোন ফ্রেন্ড তো কাল কলেজ লাইফের কাউকে, তার পরেরদিন হয়ত ভার্সিটির কোন একজন। কখনো কোন কাজিন, কোনদিন দূর সম্পর্কের কোন আত্মীয়কে। এভাবে হুট করে ফোন দিতে মজাই লাগে মিথিলার। বেশীরভাগ সময়ই হঠাৎ করে ফোন পেয়ে প্রথমে কোন কথা খুঁজে পায় না ওপাশের মানুষটা, ফরমাল কথাবার্তা শেষ করে একটু ধাতস্ত হয়ে যখন জমিয়ে গল্প করার মুডে আসে, ঠিক তখনই মিথিলা ফোন রেখে দেয়, মজাই লাগে এই ফোন ফোন খেলায়।
কারওয়ান বাজারে রিকশা ছেড়ে দিয়ে হেঁটে সোনারগাঁ হোটেল পর্যন্ত যাওয়ার পথটুকু প্রথম প্রথম পার হতে খুব অস্বস্তি হত মিথিলার। নানান রকম মানুষের ভিড়ে সয়লাব, তার সাথে কাঁচা বাজারের উৎকট গন্ধ! কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সব কিছু সয়ে যায়, নিজের অজান্তেই মানুষ নিজেকে পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নেয়, নিতে হয়। আর তাই এখন নিজের অজান্তেই এই এলাকায় পৌঁছানো মাত্রই সেই বুনো ঝাঁঝালো উৎকট গন্ধটা যেন ইন্দ্রিয়গুলো খুঁজে ফেরে। মাঝে মাঝে হুট করে কাঁচা বাজারে ঢুঁকে পড়ে মিথিলা, কখনো কোন সবজি পছন্দ হলে, বা কোন মাছটা পেলে কিনে নেয়। এখানে বাজার করাটা খুব মজার, কারণ, হাতিরপুল বাজার হতে অনেক অনেক সস্তায় সব বিকোয় এখানে। তবে প্রায় সময়ই পরিমানে অনেক বেশী কিনতে হয়। কিন্তু তার খুব মজা লাগে এই কাজটা করতে। ইদানীং সে কাপড়ের ছোট একটা ব্যাগ তার ভ্যানিটি ব্যাগের ভেতর রাখে, হুট করে কেনা কোন কাঁচাবাজারের জন্য। এখানে প্রায় দোকানীর কাছেই ব্যাগ থাকে না।
আজও ফোনে রুবিনা’র সাথে কথা বলতে বলতে এসেছে কারওয়ান বাজার পর্যন্ত, কিন্তু আজ ফোনের লাইন কাটতে পারে নাই, কলেজের এই বান্ধবীটার সাথে কথা বলে আরাম পায় সে, অনেকদিন পর ফোন করলেও অন্যদের মত রোবোটিক ফরমাল কথায় যায় না সে, আর তাই মিথিলা গল্প করে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। কারওয়ান বাজারে রিকশা ছেড়ে দিয়ে হেঁটে আসার সময় মিথিলা দেখল এক লোক কচুর লতি বিক্রি করছে, কি মনে করে কানে মোবাইল আটকে রেখে দরদাম করে ইয়া মোটা এক আটি লতি কিনে ফেলল। সাথে থাকা কাপড়ের ব্যাগে ভরে হাঁটা শুরু করল রুবিনার সাথে কথা বলতে বলতে, হাতের ব্যাগটা অনেক ভারী মনে হচ্ছে, কমপক্ষে সের পাঁচেক লতি মনে হয় হবে। ব্যাগের ভারে হাত টনটন করছে, এক হাতে ব্যাগ আরেক হাতে মোবাইল, তার সাথে কাঁধে ভ্যানিটি ব্যাগ; ব্যাগের দিকে তাকিয়ে দেখে লতির আটি ব্যাগের বাইরে মাথা বের করে স্বগৌরবে নিজেদের উপস্থিতি জানান দিচ্ছে। রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া পথচারীদের অনেকেই আড়চোখে মিথিলা আর তার লতির ব্যাগের দিকে তাকাচ্ছে এটা মিথিলা কথায় ব্যস্ত থাকলেও বুঝতে পারছিল ঠিকই।
রাস্তা পার হয়ে সুন্দরবন হোটেলের কাছে গিয়ে চিন্তায় পড়ে গেল মিথিলা, এতো লতি বাসায় নিয়ে কি করবে সে? তার শ্বশুর বাড়ীর কেউ তেমন একটা এইসব লতি-কচু জাতীয় খাবার পছন্দ করে না, তার উপর এতো লতি! এগুলো কে কুটবে? কে রাঁধবে? কে খাবে? তাকে এখন আবার এঙ্কর টাওয়ারের এইচএসবিসি ব্যাঙ্কে ঢুকতে হবে এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলার জন্য... ধুর, কি যে করে সে... নিজের উপর নিজেই বিরক্ত হল সে।
“এই রাখি রে, পরে কথা হবে...” বলে মোবাইল ভ্যানিটি ব্যাগে রেখে ভাবতে লাগলো কি করা যায়? কোথাও ডাস্টবিন দেখে ফেলে দিয়ে বুথে ঢোকাই শ্রেয় বলে মনে হল। আহ! ভাবতেই একটু স্বস্তি পেল, কিন্তু এতোগুলো খাবার ফেলে দিতে মন সায় দিচ্ছে না। কাউকে যদি বেশীরভাগটুকু দিয়ে দেয়া যেত, তাহলে অল্পটুকু সে কাপড়ের ব্যাগে মুড়িয়ে ভ্যানিটি ব্যাগে ভরে বাসায় নিয়ে যেতে পারতো। এঙ্কর টাওয়ারের কাছে গিয়ে ডাস্টবিন খুঁজতে গিয়ে দেখতে পেল তার আগেই ফুটপাথের উপর পলিথিন দিয়ে বাসা বেঁধে কয়েকটা মহিলা বাচ্চা নিয়ে সংসার পেতে বসেছে। ধীর পায়ে তাদের একটির কাছে এগিয়ে গিয়ে সঙ্কোচের সাথে একটা মহিলাকে বলল, “এই যে শোনেন, আমি যদি এই লতিগুলো আপনাকে দেই, আপনি কি নিবেন?” মহিলা প্রথমে একটু সন্দেহর দৃষ্টি হেনে মিথিলাকে পরখ করলো, তারপর হাসি মুখে হাত বাড়ালো, অম্নি আরও কয়েকজন মহিলা এগিয়ে এল, কাড়াকাড়ি শুরু করে দিল নিজেদের মধ্যে। কোথায় মিথিলা ভেবেছিল অল্পকিছু লতি বাসায় নিয়ে যাবে, এখন আর সে কথা মুখে উচ্চারণ করলো না। হাঁটা দিল ব্যাঙ্কের ভেতরে।
বুথ থেকে টাকা তুলে বের হতে না হতেই মাগরিবের আজান দিয়ে দিল, দ্রুত পা বাড়াল বাইরের দিকে। এখান থেকে রিকশা পাওয়া আরেকটা ঝামেলা, হেঁটে গেলে বাসা পর্যন্ত যেতে বিশ/পঁচিশ মিনিটের বেশী লাগে না, আবার রিকশা পেয়ে তাতে করে বাসায় যেতেও একই সময় খরচ হয়ে যায়। ধুর... কেন যে পাগলামি করে লতিটা কিনতে গেল? নিজেকে নিজেই মনে মনে ধমক দিল। লতির ঝামেলায় না গেলে আধঘণ্টা আগে বাসায় ফেরা যেত। বাবুটা বুঝি কেঁদে অস্থির এতক্ষণে। এঙ্কর টাওয়ার থেকে বের হয়ে বাসার দিকের রাস্তা ধরে আগে বাড়তেই নিজের অজান্তে ওপাশের ফুটপাথে চোখ গেল মিথিলার। আর তখন সে যা দেখলো তা তার এতক্ষণের বিরক্তি, মেজাজ খারাপ সব দূর করে অদ্ভুত একটা মন ভালো করা অনুভুতি এনে দিল পুরো চেতনা জুড়ে।
রাস্তায় ডেরা ফেলা তিনটা পরিবারের মহিলাগুলো কি উৎসাহ নিয়ে মিথিলার দেয়া লতিগুলো নিয়ে এই সন্ধ্যার আলো-আঁধারিতে কুটতে বসে গিয়েছে। আজ রাতে বুঝি তাদের ডিনারটা খুব জম্পেস হবে, এতটুকু পাওয়ায় কতটুকু আনন্দ খুঁজে পায় এই অনেক কিছু না পাওয়া মানুষগুলো। মিথিলার খুব ইচ্ছা হল এই মহিলাদের সাথে বসে পরে রান্না-বান্নায়, তারপর একসাথে খেতে বসে শুঁটকি দিয়ে রাঁধা লতি, সাথে গুড়ো চিংড়ি দিয়ে লতির ঝোল। কিন্তু এদের কি শুঁটকি বা চিংড়ি লাগে? নাকি জোটে? শুধু লতিই যে অমৃত! মিথিলা মনে মনে ঠিক করে, আরেকদিন লতির সাথে শুঁটকি আর গুড়ো চিংড়ি নিয়ে আসবে এদের জন্য। ভাবতেই এক অজানা আনন্দে আন্দোলিত হয় অনুভূতিগুলো, অদ্ভুত এক ভালো লাগায় ছেয়ে যায় মনটা। অতি অল্পতেও অনেক সুখ লুকিয়ে থাকে, আনন্দ লুকিয়ে থাকে; শুধু জানতে হয় সেই আনন্দে অবগাহন করার গোপন মন্ত্রটুকু...
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরজু মুন জারিন আপু। গল্পটা আসলে হুট করে লেখা, গত সপ্তাহে আমার এক ফ্রেন্ড এর সাথে কথোপকথন এই গল্পের মূল উৎস। ছোট একটা ঘটনাকে উপজীব্য করে গল্প লেখার অপপ্রয়াস মাত্র। গল্পটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১১
আবু শাকিল বলেছেন: কর্মজীবী ভদ্র মহিলার বিকেল বেলার গল্প ভাল লাগল ।
সাধারন যাপিত বিকেল।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অতি অল্পতেও অনেক সুখ লুকিয়ে থাকে, আনন্দ লুকিয়ে থাকে; শুধু জানতে হয় সেই আনন্দে অবগাহন করার গোপন মন্ত্রটুকু.
ভাল লাগল ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গিয়াসলিটন ভাল, ভালো থাকুন সবসময়।
৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
মধ্যবিত্তের সুপ্ত ইচ্ছার অতৃপ্ত দৈনন্দিন যাপিত কথামালা ৷
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মধ্যবিত্তের সুপ্ত ইচ্ছার অতৃপ্ত দৈনন্দিন যাপিত কথামালা ৷
ভালো বলেছেন জাহাঙ্গীর আলম৫২। ধন্যবাদ পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
সোহানী বলেছেন: আশ্চর্য্য কি ছোট্ট একটি আটপৈাঢ়ে ঘটনা কিন্তু আপনার লিখনীতে কি অসাধারন হয়ে উঠলো..... এমনভাবে খুটিয়ে ছবিটি একেঁছেন আমি যেন নিজেকেই দেখতে পারছি .........
অনেক অনেক ভালোলাগা দোস্ত ব্লগার....
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দোস্ত ব্লগারের অনেক অনেক ভালোলাগা জেনে খুশি হলাম। গল্পটা আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধুদের একজনের যাপিত জীবনের। কয়েকদিন আগে বিকেল বেলা তার সাথে কথোপকথনটা গল্পে রূপ দেয়ার চেষ্টা করেছি। রুবিনাটা কে বুঝতে পারছেন কি?
শুরুর প্রশংসাটুকু একটু বেশী হয়ে গেল না.....
ভালো থাকুন সবসময়, অনেক অনেক ভালো।
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: ভাইরে মধ্যবিত্তের সুখ ভোগে নয়,ভাবনায়!
গল্প ভাল লিখেছেন-এটা পুরান কথা!আমারে বার বার বাটে কেন ফেলাচ্ছেন রে ভাই? “কেলেঙ্গা বনের হাতছানি” পোস্ট দিয়ে উতলা করে রাখছেন।এখন আবার গল্পে দুনিয়াতে এত খাবার থাকতে লতি-শুঁটকি টেনে নিয়ে আসছেন!কালকেই খাওয়া লাগবে
শুভেচ্ছা অবিরত...ভাল থাকা হোক আমৃত্যু
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মধ্যবিত্তের সুখ ভোগে নয়, ভাবনায়! হুমমম.... লতি-শুঁটকি খাওয়া শেষে কিছু বাঁচলে পাঠিয়ে দিয়েন, আপনার পিলিচ লাগে
আপনার শেষের শুভকামনা যেন সত্য হয়ে জীবনে ধরা দেয়, দোয়া করবেন।
আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্যও রইলো অনেক অনেক শুভকামনা।
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনার এই অল্প লেখায়ও অনেক আনন্দ লুকিয়ে আছে । সুন্দর একটা অনুভূতির বর্ননা করলেন ।
ভাল থাকবেন বোমা ভাই ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ, আপনিও অনেক ভালো থাকুন,সবসময়।
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
ডি মুন বলেছেন: আজ এতো বছর পরেও সেই মুগ্ধতায় এতটুকু ভাটা পড়ে নাই, ----- 'পড়ে নাই' না বলে 'পড়ে নি' বললে আগের বাক্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হত ও সাবলীল লাগত।
সব গুছিয়ে দিয়ে কাজের মেয়েকে সকল নির্দেশ পুনরায় মনে " করিয় " (যা রোজই সে করে) "ছুটে " অফিসের পানে। -- সম্ভবত 'করিয়ে' এবং 'ছোটে' হবে।
মাঝে মাঝে হুট করে কাঁচা বাজারে ঢুঁকে "পরে" মিথিলা, --- 'পড়ে' হবে।
তবে প্রায় "সমইয়" পরিমানে অনেক বেশী কিনতে হয়।--- সময়ই
পণ্ডিতি করে কয়েকটা টাইপো ধরিয়ে দিলাম
গল্প ভালো লেগেছে। আর সাথে সাথে মনে পড়ছে ছোটবেলায় পড়া জসীমউদ্দিনের কবিতা ' সবার সুখে '।
" সবার সুখে হাসব আমি, কাঁদব সবার দুখে
নিজের খাবার বিলিয়ে দেব অনাহারীর মুখে
আমার বাড়ির ফুল-বাগিচা, ফুল সকলের হবে
আমার ঘরে মাটির প্রদীপ আলোক দেবে সবে
আমার বাড়ি বাজবে বাঁশি, সবার বাড়ির সুর
আমার বাড়ি সবার বাড়ি রইবে না'ক দূর। "
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা বোকা মানুষ ভাই
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ডি মুন... ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়ার জন্য। ব্লগে আসলে সমালচনা'র এখন বড় অভাব, সুমন কর ছাড়া কম পাঠকই মুখের উপর সরাসরি ভালো লাগা না লাগা জানিয়ে গেছে। আর এজন্য সুমন কর কিন্তু আমার প্রিয় বন্ধু হয়ে উঠেছে এই ব্লগে...
গল্পের একটু সমালোচনা করে যান, আপনার পিলিচ লাগে...
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আবু শাকিল বলেছেন: কর্মজীবী ভদ্র মহিলার বিকেল বেলার গল্প ভাল লাগল ।
সাধারন যাপিত বিকেল।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় অভি। আসলেই অতি সাধারন যাপিত বিকেল। কিন্তু মাঝে মাঝে পথ ভুলে অসাধারণ হয়ে উঠে।
ভালো থাকা হোক সবসময়।
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
অশ্রুত প্রহর বলেছেন: অতি অল্পতেও অনেক সুখ লুকিয়ে থাকে , আনন্দ লুকিয়ে থাকে। শুধু জানতে হয় সেই আনন্দ অবগাহন
করার গোপন মন্ত্রটুকু!!!!!!!
অনেক ভালো লাগলো :-)
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অশ্রুত প্রহর, ভালো থাকুন সবসময়।
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমি লতি খাইনা! গলা চুলকায়!!
গিন্নি বলে যারা ঝগড়াটে লতি খেলে নাকি তাদেরই গলা চুলকায়
বোঝেন ঠেলা
গপ্সপ ভালা
+++
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার গিন্নি ভুল কিছু বলেন নাই... বিদ্রোহী মানুষ ঝগড়াটে হওয়াই স্বাভাবিক
ভাবীর সাথে সহমত... ঝগড়া করা বন্ধ করেন, গলা চুলকাবে না... বিশেষ করে ভাবীর সাথে।
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগলো বেশ।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা দীপংকর চন্দ, ভালো থাকুন সবসময়।
১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
তুষার কাব্য বলেছেন: লতি,শুটকি,চিংড়ি,,,বাহ...ফাটাফাটি মেনু তো...নিশ্চয় অসাধারণ হয়েছে ডিনার টা...
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমিতো খাই নাই, কেম্নে বলি? তবে জাফরুল মবীন ভাইয়ের অপেক্ষায় আছি, যদি উনি পাঠায়... তো খেয়ে বলে যাব, ওকে?
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৮
সুমন কর বলেছেন: বন্ধু, ছোট গল্প বলে শুরুতে এতো টেনে লম্বা না করলেই ভাল হতো। বর্ণনা মোটামুটি।
তবে শেষটুকু ভাল লেগেছে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:১২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এইতো সুমন বন্ধু... ঠিক বলেছেন... আসলে এতো সাধারণ একটা ঘটনা নিয়ে গল্প হয় না, গল্পটা গড়ে উঠেছে গল্পের মিথিলা'র জন্য এই ঘটনা অনেকটা ব্যাতিক্রম কিছু বলে। আর মিথিলাকে এবং মিথিলার প্রাত্যহিক বিকেলটা ফুটিয়ে তুলতে গিয়ে শুরুটা বড় হয়ে গেল। (একটু দিফেন্স করলাম )
সুমন, একটা মজার ব্যাপার কি জানেন, ব্লগে কারো লেখার সমালোচনা করলে বেশীরভাগ লোকই সেটা নিতে পারে না। আবার সমালোচনার কাউণ্টার বা ডিফেন্স করলে সমালোচনাকারী রুষ্ট হন। আমি কিন্তু পছন্দ করি, সমালোচনা এবং তার সাথে কাউণ্টার বা ডিফেন্স। এতে লেখক এবং পাঠক উভয়ে উভয়ের ভাবনার জগৎটা ছুঁয়ে যেতে পারে। আমি সামু ব্লগে আমার এই ছোট্ট পথ চলায় খুব কম এই প্রাকটিসটা দেখেছি। কিন্তু সৃষ্টিশীলতার জন্য এটা অনেক জরুরী। সারাদিন শুধু গালভরা প্রশংসা অথবা সাদামাটা লাইক, প্লাস, অসাম দিয়ে গেলে কি কোন উৎকর্ষতা সাধন হবে? আমি একটু অন্যরকম কমেন্ট করে রিপ্লাইয়ে বুঝতে পেরেছি পোস্ট দাতা রুষ্ট হয়েছেন।
আমি কিন্তু আমার প্রতিটি পোস্টে আপনার কাছ থেকে কড়া সমালোচনা আশা করছি, মনে থাকে যেন...
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪০
কামাল। আহমেদ বলেছেন: বর্ণনা ভংগি খুবি সোন্দর হইসে। আমি মনে করসেলাম গল্পটা আরো বড় হইবেক। তাতে কি ভাল জিনিশ অল্পই ভাল।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল। আহমেদ, সামনে চেষ্টা করবো বড় একটা গল্প লেখতে।
১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার গল্প। মাঝে মাঝে সম্পূর্ন অজানা অচেনা কারো জন্য কিছু করতে, কাউকে অপ্রত্যাশিত সারপ্রাইজ দিতে অসম্ভব ভাল লাগে।
গল্পে ভাল লাগা রইল
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আমি তুমি আমরা। আসলেই াঝে মাঝে সম্পূর্ন অজানা অচেনা কারো জন্য কিছু করতে, কাউকে অপ্রত্যাশিত সারপ্রাইজ দিতে অসম্ভব ভাল লাগে।
সবসময় ভালো থাকুন এই কামনায়....
১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৪:৩৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে।
গল্পে ভালো লাগা রইল।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক, ভালো থাকুন সবসময়।
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫৩
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: একের উচ্ছিষ্ট অন্যের আহার । +++++++++
মিথিলার কথা মনে পরে
ভালো থাকবেন ভ্রাতা ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মিথিলার কথা মনে পরে
ভ্রাতা কেম্নে কি? আপনার আবার কোন মিথিলার কথা মনে পড়ে গেল???
১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আছে আছে
সরি অটঃ দিতে মনে ছিল না ।
আপনার লেখা ভালো হয়েছে
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমমম.... গন্ধ পাউ...
এই মিথিলা কি সেই মিথিলা!!!
২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:৫৩
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। যদিও খুব প্রিয় খাবার লতির কথা পড়ে জিভে পানি কিন্তু খাওয়ার উপায় নেই । আহ! মায়ের হাতের লতির তরকারি!
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রেজওয়ানা আলী তনিমা। আসলে এই লতির তরকারী দেখি সবারই খুব পছন্দের... আর আহ! মায়ের হাতের লতির তরকারি!... কিছু বলার নেই
ভালো থাকুন সবসময়।
২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: কুন মিথিলা ! :-& :-&
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
ডি মুন বলেছেন:
সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনাসমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা সমালোচনা...
নেন, ইচ্ছামত অনেক সমালোচনা করলাম
আসলে ছোট্ট(তাই বলে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়) একটা বিষয়কে কেন্দ্র করে গল্পের প্লট আবর্তিত বলেই হয়ত অধিক বর্ননার প্রয়োজন পড়েছে। আমার কাছে অবশ্য খারাপ লাগে নি। খারাপ / খটকা লাগলে অবশ্যই জানাতাম।
ভালো থাকা হোক সর্বদা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এত্ত এত্ত সমালোচনা করতে বলছি নাকি? এত্তগুলান...
২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
ডি মুন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ভ্রাতা কেম্নে কি? আপনার আবার কোন মিথিলার কথা মনে পড়ে গেল???
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আছে আছে
ইশ আমারো যদি একটা মিথিলা থাকত !!!!!!! আপচুচ
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তাহসান শুনলে খবর আছে, যদিও উনার মিথিলারে আমিও ভালা পাই
২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: @ডি মুন ,
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: @ডি মুন,
২৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩
এহসান সাবির বলেছেন: শুধু লতিই যে অমৃত!
শুভ কামনা.....
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এহসান ভাই লতির তরকারী রান্না করে ছবি দেখাতে হইবেক কিন্তু
ভালো থাকুন সবসময়।
২৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
মিথিলা মাহমুদ বলেছেন: নামের মিল দেখে পড়তে এসে দেখি স্বভাবেও বেশ মিল পাওয়া গেল। বেশ ভাল লাগলো গল্পটা..
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বিশ্বাস করেন আপু আমি আপনার কাহিনী লেখি নাই... আমার নামে কপিরাইট আইনে মামলা করবেন না যেন... আপনার পিলিচ লাগে...
অনেক ধন্যবাদ মিথিলা মাহমুদ, বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম। ভালো থাকুন সবসময়।
২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১
রোদেলা বলেছেন: অতি অল্পতেও অনেক সুখ লুকিয়ে থাকে, আনন্দ লুকিয়ে থাকে; শুধু জানতে হয় সেই আনন্দে অবগাহন করার গোপন মন্ত্রটুকু..
হুম ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমমম...
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকা হোক সবসময়।
২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪০
এহসান সাবির বলেছেন: ঐ....
ইজ্বতের উপর হামলা
উকে উকে...
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঐঐঐঐঐঐঐঐঐঐঐঐঐ.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।
২৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭
মিথিলা মাহমুদ বলেছেন: বোকা মানুষটিকে খুব বোকা মনে হচ্ছে না
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
৩০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: হাহাহাহা এই মথিলা কুন মিথিলা ! :#>
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:২১
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ছোট একটি সাধারন আটপৌরে বিকাল নিয়ে সুন্দর গল্প লিখে ফেললেন তো।মিথিলার মত সাধারন কর্মজীবি মেয়ের কর্মফেরত বিকালটি এধরনের সাদামাটা হয়।গুছিয়ে লেখার কারনে গল্পটি বেশ ভাল লেগেছে পড়তে।অনেক ধন্যবাদ চমৎকার গল্পটি লেখার জন্য।ভাল থাকবেন।