নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
“ভ্রমণ সাহিত্যে চোখ বুলাই” - সকল পর্ব
কাবুলিওয়ালা’র দেশ আফগান, সৈয়দ মুজতবা আলী’র দেশে-বিদেশে পড়ে আমরা পরিচিত হয়েছি বিষয় বৈচিত্রে অনন্য আফগান জনগণ এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় সেই আফগান এখন এক বিভীষিকার নাম। যেখানে রোজ ভোরে সদ্যফোটা পুস্পকলির উপর শিশির ঝরে পড়ে না, সেখানে এখন দেখা যায় ধোঁয়া ওঠা ধ্বংসস্তুপ হতে আগুনের শিখা আর পোড়া ধোঁয়ার কুণ্ডলীর পাশে মৃত, অর্ধমৃত অথবাআহত হয়ে পড়ে থাকা মানুষের দল আর তাদের ঘিরে ছুটতে থাকা সেনা বা উদ্ধারকর্মী’র দলকে। আর এই আফগানিস্তানের মূল শহর কাবুলে অবস্থান করে গত একযুগের কাবুলের চিত্র নিজ লেখনীতে তুলে ধরেছেন মঈনুস সুলতান, তার ভ্রমণধর্মী পুস্তক “কাবুলের ক্যারাভান সরাই” এর পাতায় পাতায়।
আফগানিস্তান প্রাচীনকাল থেকেই এশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিস্থল হিসেবে পরিচিত। বহু প্রাচীন বাণিজ্য ও বহিরাক্রমণ এই দেশের মধ্য দিয়েই সংঘটিত হয়েছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বহু লোক আফগানিস্তানের ভেতর দিয়ে চলাচল করেছেন, এবং এদের মধ্যে কেউ কেউ এখানে বসতি স্থাপন করেছেন। দেশটির বর্তমান জাতিগত ও ভাষাগত বৈচিত্র্য এই ইতিহাসের সাক্ষ্য দেয়। ১৭৪৭ সালে আহমদ শাহ দুররানি কান্দাহার শহরকে রাজধানী করে এখানে দুররানি সাম্রাজ্যের পত্তন করেন। তখন থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান একটি রাজতন্ত্র ছিল। এরই মাঝে দেশের রাজধানী কান্দাহার থেকে কাবুলে স্থানান্তরিত করা হয় এবং দেশটি প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলির কাছে অনেক অঞ্চল হারায়।
১৯শ শতকে দেশটি ব্রিটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্য ও রুশ সাম্রাজ্যের মধ্যে এক বিরাট খেলার মধ্যবর্তী ক্রীড়ানক রাষ্ট্রে পরিণত হয়। ১৯৭৩ সালে একটি সামরিক অভ্যুত্থানে সামরিক অফিসারেরা রাজার পতন ঘটান এবং একটি প্রজাতন্ত্র গঠন করেন। ১৯১৯ সালে তৃতীয় ব্রিটিশ-আফগান যুদ্ধশেষে আফগানিস্তান দেশটি ব্রিটেন থেকে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে আফগানিস্তানে এক দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। গৃহযুদ্ধে হস্তক্ষেপের অভিপ্রায়ে ১৯৭৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান আক্রমণ করে এবং সোভিয়েত-আফগান যুদ্ধ শুরু হয়। ১৯৮৯ সালে সোভিয়েতরা আফগানিস্তান থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয় এবং এর সাথে সাথে দেশটিতে আবার গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়।
১৯৯৬ সালে তালেবান নামের একটি মুসলিম মৌলবাদী গোষ্ঠী কাবুলের দখল নেয়। তালেবান সন্ত্রাসবাদী দল আল-কায়েদাকে আফগানিস্তানে আশ্রয় দেয়। ১১ই সেপ্টেম্বর, ২০০১-এর সন্ত্রাসী হামলার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান আক্রমণ করে এবং ২০০১-এর শেষে তালেবানদের উৎখাত করে। ২০০৪ সালে আফগানিস্তানের সংবিধান নতুন করে লেখা হয় এবং একটি রাষ্ট্রপতি-ভিত্তিক গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা চালু হয়।
সেই ১৯৯৬ সালের তালেবান শাসন থেকে এই দেশটির সাধারণ জনগনের ভাগ্যে আসে অমানিশার কাল মেঘের ঘনঘটা। প্রথমে ২০০১ পর্যন্ত চলে তালেবানদের অত্যাচার আর তারপর শুরু হয় মার্কিন সাম্রাজ্যবাদীদের অত্যাচার। আর এই দুয়ে পিষ্ট হয়ে এই দেশটি এখন আর কোন জনপদ নয়, জনপদ নামধারী এক কঙ্কাল হয়ে পড়ে আছে। আর এই যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানে দিনের পর দিন ঘুরেছেন মঈনুস সুলতান, মিশেছেন বিচিত্র সব মানুষের সঙ্গে, তুলে এনেছেন সেই ভাগ্যাহত মানুষদের জীবনের সব বিচিত্র আর বেদনাবিধুর গল্পকথা। যুদ্ধ আফগান্দের জীবন বদলে দিয়েছে, বিত্তশালীকে পরিণত হয়েছেন মিসকিনে, প্রাণ চঞ্চল কর্মোদ্যম মানুষটি পরিণত হয়েছেন অর্ধমৃত মনুষ্য মূর্তিতে।
২০০৩ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে মঈনুস সুলতান বিভিন্ন মেয়াদে আফগানিস্তানে গেছেন, বেশীরভাগ সময় থেকেছেন কাবুলে। আর সেই সময়ে তিনি মিশেছেন কাবুলের বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠী এবং সংস্কৃতির মানুষের সাথে, তুলে এনেছেন তাদের জীবনের অতি সুক্ষ্মসব ইতিহাস, ঐতিহ্য আর সেগুলোর ধ্বংস হওয়ার কথা।
মঈনুস সুলতান ১৯৫৬ সালের ১৭ এপ্রিল সিলেটের ফুলবাড়ী গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস থেকে আন্তর্জাতিক শিক্ষা বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করেন। বছর পাঁচেক একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কান্ট্রি রিপ্রেজেণ্টেটিভ হিসেবে কাজ করেন লাওসে। আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের দখলদারি কায়েম হলে ফি-বছর ওখানে যান পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখার জন্য। কাবুলে কখনো ছিলেন এডুকেশন ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর, কখনো আফগানিস্তানে উচ্চশিক্ষা প্রকল্পের গবেষণা উপদেষ্টা।
এই সময়টায় আফগানদের সহজাত গল্পগুজবে তিনি খুঁজে পেয়েছেন অযুত সব গল্প-ঘটনা যা তিনি বছরের পর বছর লিখে গেছেন তার দিনলিপির খেরখাতায়। এই লেখাগুলো প্রথমে “প্রথম আলো” পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে সিরিজ আকারে প্রকাশিত হয়। সবশেষে প্রথম আলো’র সহযোগী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান “প্রথমা প্রকাশন” হতে ২০১২ সালে বইমেলার আগে আগে জানুয়ারি মাসে বইটি প্রকাশিত হয়। প্রকাশনার পর হতেই পাঠক সমাজে বইটি ব্যাপক সমাদৃত হয়। এটি শুধু একটি ভ্রমণ কাহিনী অথবা কোন ইতিহাসের বই হিসেবে নয়, এটি একটি প্রামান্য দলিল হয়ে থাকবে আগত দিনগুলোতে যখনই আফগান তথা কাবুলের কথা আসবে বাংলা ভাষার জবানীতে।
এই বইটিতে মোট ২৩টি পরিচ্ছেদ রয়েছে। বইটির শুরু হয়েছে লেখকের কাবুল পৌছতে এয়ারলাইন্স বিড়ম্বনায় ইস্তাম্বুল পৌঁছানো এবং সেখানকার হয়রানী দিয়ে। এরপর বইটি ধীরে আসন জমিয়েছে কাবুলের মাটিতে সেখানকার মানুষ আর তাদের সুখদুঃখের গল্প তুলে ধরতে। বইটি আপনি যত পড়বেন আপনার মন ভালো লাগার চেয়ে খারাপ হবে প্রতিনিয়ত, পরতে পরতে বইটিতে রয়েছে কষ্টের উপাখ্যান। এক পৌঢ় ভিক্ষুকের গল্প এরকম-
এ ভিখারি যাযাবর গোত্রের। বছরে দেড়েক আগে সে তার যাযাবর বেরাদারদের সঙ্গে জাবুল প্রদেশের এক পার্বত্য উপত্যকায় তাঁবু খাটিয়ে বাস করছিল। এক রাতে খোদাই গজবের মতো একটি আমেরিকান হেলিকপ্টার সে উপত্যকায় উড়ে এসে ক্রমাগত বোমাবর্ষণ করতে থাকে। এতে পুড়ে যায় বেশ কয়েকটি তাঁবু; মৃত্যু হয় অনেকগুলো উট ও খচ্চরের। বোমাবর্ষণে কতজন যাযাবর মানুষের মৃত্যু হয়, ভিখারি আজও তার সঠিক তথ্য কিছু জানে না। তাকে আহত ও সংজ্ঞাহীন অবস্থায় উদ্ধার করে আল রাশিদ ট্রাষ্ট নামক দাতব্য সংঘের কর্মীরা। হাসপাতালে হুঁশ হলে তাকে জানানো হয় যে তার পরিবারের ছেলে-মেয়ে-স্ত্রী, বৃদ্ধ মাতা ও এক এতিম ভগ্নিসহ আটজনকে দাফন করা হয়েছে...
এই একই পরিচ্ছেদে আপনি পাবেন, হাজিজার গল্প। লেখকের লেখনীতে আবদুল বসির খান নামক আফগানি’র জবানীতেই শুনুনঃ হাজিজার সঙ্গে আমার আত্মীয়তা বা রক্তের রিস্তাদারি কিছু নেই। লড়াইয়ের কারনেই আমি তাকে কন্যা হিসেবে দত্তক নিয়েছি। হাজিজার বাবার সঙ্গে আমার দীর্ঘদিনের পরিচয় ছিল। তিনি ছিলেন মুদির দোকানদার। তার দোকান থেকে আমি হামেশা তেল-চিনি-ময়দা-সাবান কিনতাম। লড়াইয়ের যে রাতে হাজিজাদের বাড়িতে বোমাবর্ষণ হলো, সে সময় সে তার বাবাকে নিয়ে গাঁয়ে গেছে পূর্বপুরুষদের ভিটেয় দাদা-দাদিদের দেখতে। পরওয়ারদেগারের হুকুম, তাই মেয়েটি ও তার বাবা বোমার হাত থেকে রেহাই পেয়েছে। তবে তার মা ও দুই মাস বয়সের ছোট্ট ভাই রক্ষা পায়নি। বেধড়ক বোমাবর্ষণে তাদের বস্তির অনেকগুলো ঘরবাড়ি জ্বলেপুড়ে ছারখার হয়ে যায়। পরদিন যখন হাজিজা তার বাবার সঙ্গে দাদা-দাদির গ্রাম থেকে নিজেদের বস্তিতে ফিরে আসে, তখনো বাড়ীগুলোর ধ্বংসস্তূপ থেকে ধোঁয়া উঠছে; উড়ছে আগুনের ফুলকি। তার বাবা ধ্বংসস্তূপের সামনে দাঁড়িয়ে বুক চাপড়িয়ে আহাজারি করতে থাকেন। হাজিজা ছোটাছুটি করে পথচারীদের মদদ করার আবেদন জানায়। কজন মানুষ তার ডাকে সাড়া দিয়ে এসে গনগনে ধ্বংসস্তূপের আগুন নেভাতে শুরু করে। একপর্যায়ে খবর পেয়ে আমিও ওখানে গিয়ে হাত লাগাই। সবকিছু নিয়ন্ত্রনে আনতে আনতে সন্ধ্যা নেমে আসে। শহরের কোথাও বৈদ্যুতিক বাতি নেই। তাই আমরা কাগজ পুড়িয়ে তার আলোয় কিছুক্ষণ উদ্ধারকাজ চালাই। একপর্যায়ে অনেকগুলো লাশের সঙ্গে মা ও বাচ্চাটির গোর দিতে গেলে জানাজার সময় হাজিজার বাপকে খুঁজে পাওয়া যায় না। খানিক খোঁজাখুঁজি করে অবশেষে তাকে পাওয়া যায় – একটি গাছের ডাল থেকে পাগড়ি পাকিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে তিনি ঝুলছেন...
এভাবে বইয়ের পাতায় পাতায় আফগান জনগনের দুঃখগাঁথার সাথে পাবেন নানান ইতিহাস, ঐতিহ্য’র বর্ণনার সাথে সাথে অতি সাধারণ দিনযাপনের হারিয়ে যাওয়া স্মৃতিচারণ। কিভাবে শৈশবের স্বপ্নভুবন হারায় যুদ্ধের ময়দানে কখনো তা পড়বেন “শিশু সৈনিক ও বুলেট ভাস্কর্য” অথবা “তিন পুরুষের চিত্র জিহাদ” পরিচ্ছেদে পাবেন চিত্রশিল্পী পরিবারের তিন প্রজন্মের লড়াইয়ের কাহিনী। যখন আপনি পড়বেন এক সফেদ শ্মশ্রু বৃদ্ধ বুজুর্গ বালুকায় গর্তে তাঁর দুই পা ঢুকিয়ে বসে আছেন অসহনীয় প্রদাহ থেকে একটু আরাম পেতে। দেখবেন সেখানে এক পায়ের জন্য জুতো তৈরি হচ্ছে এবং তা বিক্রি হচ্ছে দোকানগুলোতে তখন আপনার চোখে নিশ্চয়ই অশ্রু জমবেন না... কিছুদিন আগে মার্কিন কোন এক বিশিষ্ট তারকা পর্যন্ত বলেছেন, “সন্ত্রাসের অজুহাতে আমরা মুসলমানদের যে অত্যাচার করেছি তা সব দিক দিয়ে সীমা অতিক্রম করে গেছে...”। আফগানরা প্রথমে নিস্পেশিত হয়েছে তালেবানদের অত্যাচারে, এরপর হচ্ছে বৈদেশিক শান্তির সন্ত্রাসীদের দ্বারা। আর বেশী লিখতে মন চাচ্ছে না।
তবে বইটি অবশ্যই সবার পড়ে দেখা উচিত, নইলে অনেক অজানা কথা থেকে আপনি বঞ্চিত থেকে যাবেন। প্রথমা প্রকাশন থেকে প্রকাশিত ১৮৪ পৃষ্ঠার এই বইয়ের গায়ের মূল্য রাখা হয়েছে ২৮৫ টাকা। বইটি নিউমার্কেট, আজিজ সুপার মার্কেট সহ দেশের ভালো মানের যে কোন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে। বর্তমানে বইটির তৃতীয় মুদ্রন চলছে (আমি বইটির যে মুদ্রনটি পড়েছি)।
এই পর্বের ভ্রমণ সাহিত্যে আপনার মন খারাপ করে দিলাম হয়ত, কিন্তু কথা দিচ্ছি খুব শীঘ্রই আরেকটি মন ভালো করে দেয়ার ভ্রমণ সাহিত্য’র গল্প নিয়ে হাজির হব আপনাদের কাছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জাফরুল মবীন ভাই, অভিনন্দন গৃহীত হল। বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন সবসময়।
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন ! রিভিউ.........
সামুতে কি ছোট ছোট করে দেয়া যায়!!!!!!!!!!!!!!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল। আসলে পুরো বইটা ছোট ছোট করে পোস্টাকারে সামুতে দেয়া সম্ভব কিনা জানিনা। তবে হাতে এখন সময় কম, ব্যস্ততা সামনের সপ্তাহ থেকে বেড়ে যাবে, তাঁর সাথে আমার বারোভাজা পোস্ট.... আশা করি বুঝবেন বিষয়টা
অনেক ভালো থাকা হোক, মঙ্গল কামনায়....
অ.ট. তাঁর সাথে হাতে আরও প্রায় শ'খানেক ভ্রমণ সংক্রান্ত বই রয়েছে, একে একে সেগুলোরও রিভিউ লিখার ইচ্ছা আছে এই িরিজে। দোয়া করবেন।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
এহসান সাবির বলেছেন: ২০০৩ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে মঈনুস সুলতান বিভিন্ন মেয়াদে আফগানিস্তানে গেছেন, বেশীরভাগ সময় থেকেছেন কাবুলে।
আর সেই সময়ে তিনি মিশেছেন কাবুলের বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠী এবং সংস্কৃতির মানুষের সাথে, তুলে এনেছেন তাদের জীবনের অতি সুক্ষ্মসব ইতিহাস, ঐতিহ্য আর সেগুলোর ধ্বংস হওয়ার কথা।
চেষ্টা করব উনার লেখা পড়বার...
শুভ কামনা রইল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির ভাই। উনার বই পড়ে দেখতে পারেন, ভালো লাগবে। উনার ভ্রমণকাহিনী "জিম্বাবুয়ে: বোবা পাথর সালানিনি" বইটি ১৪১৯ বাংলা বছরে প্রথম আলো কর্তৃক বর্ষসেরা বই হিসেবে মননশীল শাখায় পুরস্কার লাভ করে।
ভালো থাকবেন।
৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হাজিজা আর যাযাবরের কাহিনী পড়ে খারাপ লাগল। চমতকার বুক রিভিউর জন্য ধন্যবাদ
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা। আসলে পুরো বই জুড়ে এমন অসংখ্য হৃদয়বিদারক ঘটনা বিবৃত হয়েছে....যা মন খারাপ করে দেয়।
ভালো থাকুন সবসময়।
৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:২৭
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
জাফরুল মবীন বলেছেন: আফগানস্থানের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট,যুদ্ধাবস্থা এবং এ দু‘য়ের মাঝে পড়ে সাধারণ আফগান জনগণের করুণ অবস্থা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন বইটি রিভিউ করতে গিয়ে।
আমি আমেরিকান সহযোগী হয়ে যুদ্ধ হেলিকপক্টার টেকনিসিয়ান হিসেবে এক বৎসর বিভিন্ন যুদ্ধক্ষেত্রে (সিন্দান, কান্ধাহার, তারিন কোট ও বাগরাম) চাকরী করে এসেছি। নিজ চোখে দেখে এসেছি যুদ্ধ একটি দেশের কী করুন পরিনিতী নিয়ে আসে আর সে দেশের মানুষের কি দঃখ কষ্ট সৃষ্টি করে।
আমিও ভেবেছিলাম দেশটি নিয়ে এবং যুদ্ধ নিয়ে কিছু লিখবো। কিন্তু আমার জ্ঞান সীমাবদ্ধ এখানে (Dallas, Texas. USA) পড়াশুনার বই তেমন কিছু পাচ্ছিনা।
আজ আপনার পোষ্টটি পড়ে খুব ভালো লাগল।
আপনার প্রতি আমার সুভেচ্ছা র'ল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এ কে এম রেজাউ করিম ভাই। আসলে জীবন আর জীবিকার তাগিদে আমাদের অনেক কিছুই করতে হয়, তা হাজারো অপ্রিয় হলেও। আপনার হেলিকপক্টার টেকনিসিয়ান হিসেবে এক বৎসর বিভিন্ন যুদ্ধক্ষেত্রে চাকুরী করার কথা জেনে কথাগুলো আবারও মনে হল। আপনার মেইলিং এড্রেস জানলে বইটি পাঠানোর চেষ্টা করতাম, দেখি যদি এই বইটির পিডিএফ ফাইল খুঁজে পেলে আপনাকে জানাবো।
আপনার প্রতিও রইল একরাশ শুভকামনা।
৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৪৫
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: ব্র্যাকে জব করার সময় লেখক মঈনুস সুলতান কে খুব কাছ থেকে দেখার সৌও ভাগ্য হয়েছিল। বাংলাদেশে আসলেই আমাদের এখানে থাকতেন । এক কথায় অসাধারন একজন মানুষ প্রায়ই ওনার ভ্রমন কাহিনী যে সকল পত্রিকায় ছাপা হত সেগুলো নিয়ে আসতেন ভ্রমন কাহিনি আমার প্রিয় বলে। এখন মনে হয় ব্র্যাক ইউনির কাজে বাংলাদেশে আসেন । কিন্তু দেশ আর জব দুটো ছেড়ে দেয়ায় আর তার সাথে দেখা হবে কিনা কোনদিন আল্লাহ জানে। ধন্যবাদ বোকা মানুষকে শেয়ার করার জন্য আর পুরোনো দিনের কিছু স্মৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার জন্য ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার সৌভাগ্য উনার সাথে সাক্ষাত হয়েছে... তবে ব্লগের এই ব্যাপারটা খুব এনজয় করি, কত অচেনা কিন্তু বৈচিত্রময় মানুষের সাথে পরিচয় ঘটে। মঈনুস সুলতান এর এ পর্যন্ত তিনটি ভ্রমণ কাহিনীর পুস্তকের সন্ধান পেয়েছি, যদি আপনার জানা থাকে উনার প্রকাশিত গ্রন্থের তালিকা কি দিতে পারবেন?
আপনি মশাই কিন্তু বড় মাপের মানুষ, নানান বিজ্ঞজনের সাথে মেশার অভিজ্ঞতা হয়েছে.... আপনাকে হিংসা যদিও আপনার সাথেতো আমার ব্লগিয় পরিচয় আছে তাই না? তাই আমারও....
ভালো থাকুন সবসময়, অনেক ভালো।
৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
তুষার কাব্য বলেছেন: দারুন রিভিউ...আফগান জনগনের পূর্বের আর বর্তমানের জীবনযাত্রার বাস্তব চিত্র পেলাম....জানলাম অনেক কিছু..(মন কিন্তু খারাপ হয়নি... )
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য। পুরো বইটি পড়লে অবশ্যই যে কারো মন খারাপ হতে বাধ্য। ভালো থাকুন সবসময়।
৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬
সুমন কর বলেছেন: আংশিক পড়লাম। পরে বন্ধু..........
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: খারাপ লাগলো অনেক । ফিলিস্তিনেরও তো একই অবস্থা । লোমহর্সক সব অত্যাচার । আর আমরা এত সুখে থাইকাও নিজেরে অসুখী ভাবতে পিছপা হই না ।
অনেক ধন্যবাদ দারুন একটা বইয়ের বর্ননা লিখেছেন ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একেবারে ঠিক কথাটি বলেছেন ভাই, আমরা এত সুখে থাইকাও নিজেরে অসুখী ভাবতে পিছপা হই না। পাঠ এবং মন্তব্যে ভালোলাগা জানবেন।
১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: কিযে বলেন না ভাই। ব্যাপারগুলো অনেকটা কাকতালীয় বলতে পারেন।
Mainus Sultan(মঈনুস সুলতান) ঢাকায় আসতেন ব্র্যাক ইউনির কাজে কিন্তু থাকতেন আইসিসিডিডি আরবির গেস্ট হাউজে সেই সুবাদে ওনাকে কাছ থেকে দেখা। মজার ব্যাপার হচ্ছে আমি আসলে জানতামই না যে উনি সেই বিখ্যাত লেখক । একদিন সকালে যুগান্তর আর প্রথম আলোতে তার ভ্রমন কাহিণী ছাপা হবার পর সেই পত্রিকার পাতা আমাকে দিলেন পড়ার জন্য । কিন্তু দুঃখের বিষয় হল ২০১১ এর পর আর যোগাযোগ হয় নি। রকমারিতে তার লেখা বইয়ের লিস্ট পেলাম যেখানে ১০টা বই এর নাম আছে , এই লিঙ্ক পাবেন - http://rokomari.com/author/857?page=1 । ধন্যবাদ , ভাল থাকবেন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তবুও...
১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: প্রিয়
বোকা মানুষ বলতে চায়ঃ
আপনি আমার ই-মেইল-এর কথা বলেছেন। নীচে আমার ই-মেইল দেয়া হল। দয়া করে "কাবুলের ক্যারাভান সরাই" বইটির একটি কপি আমার মেইলে পাঠাইলে খুবই উপকৃত হবো এবং কৃতজ্ঞতার সাথে আপনার স্মৃতি স্মরনে থাকবে আমার।
My E-mail: [email protected]
My mailing Address:
Akm Rezaul Karim
4149 Pleasant Run Road #241
Irving, Texas 75038 USA
এ বইটির হারড কপি আমার মেইলে পাঠাইলে আমি এর মূল্য আপনাকে পরিশোধ করার চেষ্টা করবো।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যথাশীঘ্রই চেষ্টা করবো আপনার নিকট বইটি'র হার্ড অথবা সফট কপি পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করবো।
১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭
মুহিব জিহাদ বলেছেন: ভাললেগেছে, অনেক ইনফরমেশন অজানা ছিল সেগুল আজ জানা হল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুহিব জিহাদ। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দারুণ একটা কাজ করতেছেন ভাইডি।
অসম্ভব রকম ভাল লাগল ভ্রমণের প্রতি আপনার এই ডেডিকেশন।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কান্ডারি অথর্ব। আপনিও ভাইডি দারুন একটা কাজ করছেন আমাদের মাঝে ফিরে এসে।
অনেক অনেক ভালবাসা আর শুভকামনা আপনার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
১৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৪
সুফিয়া বলেছেন: বইটি সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। আপনার লেখা বইটির প্রতি আমার আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছে। সংগ্রহ করার চেস্টা করব।
আর আপনার উপস্থাপনা অনবদ্য। ++++++
ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুফিয়া আপা, অনেক অনেক ভালো থাকুন।
১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩
সোহানী বলেছেন: আরে তাইতো বইটা পড়া হয়নি.... ওনার নাম জানি সেইম সেক্টরে কাজ করার সুবাধে।
কতদিন যে বারান্দার ইজি চেয়ারে ভ্রমণের বই হাতে নিয়ে বসা হয় না...... লাইফতো দেখি আপনিই তেজপাতা বানিয়ে দিচ্ছেন। একটা করে পোস্ট আনেন আর আমার আফসোস সাথে করে বাড়তে থাকে..... কি করবো বলেন ব্যস্ততা!!!
আর শৈল্পিক উপস্থাপনার জন্য +++++++
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তেজপাতা প্রটেক্টের জন্য আমি ভ্রমণ পোস্ট দেয়া কমিয়ে দিয়েছি, তা কি দোস্ত ব্লগার নোটিশ করতে পেরেছে?
বারান্দার ইজি চেয়ারে ভ্রমণের বই হাতে নিয়ে বসা.... ওয়াহ, ওয়াহ, ওয়াহ!!!
ব্যাস্ততা... আসলেই শহুরে নাগরিক জীবনের এক অভিশপ্ত বিষয়ের নাম। আমিও ছয় মাস ঘরে আরামে কাটিয়ে এই মাস হতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছি.... ব্লগে কতটুকু সময় দিতে পারবো জানি না, তবে এতটুকু অবসর পেলেই ব্লগে ঢুঁ মেরে যাবো।
সুন্দর মন্তব্যে অনেক ভালো লাগা বন্ধু ব্লগার.... অনেক অনেক ভালো থাকা হোক সবসময়।
১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৭
ডি মুন বলেছেন: বইটার সাথে পরিচিত হয়ে ভালো লাগল।
পড়ার ইচ্ছা রাখি।
পোস্টে++++++
অটঃ লেখক বলেছেনঃ ..সাথে হাতে আরও প্রায় শ'খানেক ভ্রমণ সংক্রান্ত বই রয়েছে, একে একে সেগুলোরও রিভিউ লিখার ইচ্ছা আছে এই িরিজে। দোয়া করবেন।
শ'খানেক ভ্রমণ সংক্রান্ত বই!!!!!!!!!! আমার মাথা ঘুরতেছে শুনে। অসীম ধৈর্য আপনার প্রিয় বোকামানুষ ভাই
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডি মুন, আপনার মন্তব্য এবং বইটি পাঠের আগ্রহ শুনে।
ভ্রমণ বিষয়ক শ'খানেক বইয়ের ঘটনা হল আমার এবং বন্ধু রবিউল হাসান খান মনা ("ভ্রমণ বাংলাদেশ" এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং সাধারণ সম্পাদক)'র ব্যাক্তিগত আগ্রহ এবং উদ্যোগে আমাদের ভ্রমণ বাংলাদেশ এর কার্যালয়ে গত বিজয় দিবসে দেশের প্রথম (আমাদের জানামতে) ভ্রমণ বিষয়ক প্রাতিষ্ঠানিক পাঠাগার " ভ্রমণ বাংলাদেশ ট্র্যাভেল লাইব্রেরী Click This Link " গঠন করি যেখানে প্রথম কিস্তিতে যোগার করেছি দেড় শতাধিক ভ্রমণ সাহিত্য, গোটা বিশেক ভ্রমণ গাইড, শতাধিক ভ্রমণ বিষয়ক ম্যাগাজিইন, শতাধিক ভ্রমণ বিষয়ক ভিডিও ডকুমেন্টারি। ইচ্ছে আছে ভবিষ্যতে একটি পরিপূর্ণ ভ্রমণ আর্কাইভ গড়ে তোলার।
১৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
ডি মুন বলেছেন: লিংকটা কাজ করছে না
ট্রাভেল লাইব্রেরী এবং বোকা মানুষ ভাই দুজনকেই চাক্ষুষ করার ইচ্ছা পোষণ করছি। আশাকরি একদিন আপনার এই ছোটভাইটার সাথে দেখা করবেন।
আর্কাইভ গড়ার ইচ্ছা পূর্ণ হোক। শুভকামনা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
Vromon Bangladesh Travel Library
১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মামুন রশিদ বলেছেন: প্রথম আলো ধারাবাহিকভাবে ছাপিয়েছিল, সেখানে পড়েছি ।
১৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: উনার লেখার স্টাইল খুব ভালো লাগে । মজার সব অপ্রচলিত শব্দ ব্যাবহার করেন । রিভিউ ভালো লাগল।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২
জাফরুল মবীন বলেছেন: আফগানস্থানের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট,যুদ্ধাবস্থা এবং এ দু‘য়ের মাঝে পড়ে সাধারণ আফগান জনগণের করুণ অবস্থা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন বইটি রিভিউ করতে গিয়ে।
চমৎকার উপস্থাপনা হয়েছে ভাই।
অভিনন্দন গ্রহণ করুন।