নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
“ভ্রমণ সাহিত্যে চোখ বুলাই” - সকল পর্ব
ভ্রমণপ্রিয় মানুষ যারা পাহাড় আর সাগরের প্রেমে মজেছেন তারা সকলেই বলে থাকেন যে পাহাড় বা সাগর তাদের নীরবে আহবান করে তার বুকে বারে বারে। বিশেষ করে এই দুই জায়গার একঘেয়ে রুপ, স্থিরতা সত্ত্বেও এক অজানা মায়ার টান অনুভব করেন অনেক নাবিক, অনেক পর্বতারোহী। এই মায়ার খেলা যুগ থেকে যুগান্তরে চলে এসেছে। পালামৌ গল্পে লেখক সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এমনই মায়ার বাঁধনে বাঁধা পড়ার অভিজ্ঞতার গল্প শুনিয়েছেন। যদিও এই ভ্রমণ কাহিনী যতটা না ভ্রমণ কাহিনী, তার চেয়ে মানবিক উপাখ্যানের গল্প হিসেবেই ধরা দিবে পাঠকের হৃদয়ে। কিন্তু বাংলা ভ্রমণ সাহিত্যে “পালামৌ” এর নাম স্বগর্বে উচ্চারিত হয়ে এসেছে এর প্রকাশের পর থেকে। আর তাই এর পুরো কৃতিত্ব দিতে হবে লেখক সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে।
সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৩৪ সালে পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার নৈহাটি’র কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা হুগলীর তৎকালীন ডেপুটি কালেক্টর যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। ও হ্যাঁ, উনার আরেকটা পরিচয় হল উনি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উনার মধ্যমানুজ অর্থাৎ আপন ভ্রাতা। মেদেনীপুর জেলা স্কুল এবং হুগলী কলেজে শিক্ষা জীবন শেষে তিনি “বর্ধমান কমিশনার অফিস” এ কেরানী হিসেবে কর্মজীবন আরম্ভ করেন। পরবর্তীতে তিনি ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। বঙ্গাব্দ ১২৮৪ থেকে ১২৮৯ সাল পর্যন্ত উনি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রবর্তিত “বঙ্গদর্শন” পত্রিকা সম্পাদনা করেন। ১৮৯৯ সালে এই অসীম প্রতিভাধর কিন্তু অনালোচিত লেখক মৃত্যুবরণ করেন।
“পালামৌ” সর্বপ্রথম ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকায় প্রমথনাথ বসু ছদ্মনামে প্রকাশিত হয়। মোট ছয় কিস্তিতে প্রকাশিত এই লেখা পরবর্তীতে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়। তৎকালীন লেফটেন্যাণ্ট গভর্নর তাকে বিহারের ‘পালামৌ’ এলাকায় ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দান করেন। আর এই পদে দু’বছর কাটিয়ে তিনি ফিরে আসেন নিজ আবাসে; অতঃপর অনেক বছর পর সেই দুই বছরের স্মৃতিচারণমূলক লেখা নিয়েই আমাদের আজকের “পালামৌ”। তো শুরুতে যে কথাটি বলেছিলাম পাহাড় আর সাগরের জাদুর হাতছানির কথা। সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ও পড়েছিলেন পাহাড়ের প্রেমে। তার জবানীতে শুনুন, “নিত্য অপরাহ্ণে আমি লাতেহার পাহাড়ের ক্রোড়ে গিয়ে বসিতাম, তাবুতে শত কার্য থাকিলেও আমি তাহা ফেলিয়া যাইতাম। চারটা বাজিলে আমি অস্থির হইতাম; কেন তাহা কখনো ভাবিতাম না; পাহাড়ে কিছুই নূতন নাই, কাহারো সহিত সাক্ষাৎ হইবে না, গল্প হইবে না, তথাপি কেন আমাকে সেখানে যাইতে হইত জানি না। এখন দেখি এ বেগ আমার একার নহে। যে সময় উঠানে ছায়া পড়ে, নিত্য সে সময় কূলবঁধুর মন মাতিয়ে ওঠে, জল আনিতে যাবে; জল আছে বলিলে তাহারা জল ফেলিয়া জল আনিতে যাবে; জলে যে যাইতে পাইল না, সে অভাগিনী। সে গৃহে বসিয়া দেখে উঠানে ছায়া পড়িতেছে, আকাশে ছায়া পড়িতেছে, পৃথিবীর রং ফিরিতেছে, বাহির হইয়া সে তাহা দেখিতে পারিল না, তাহার কত দুঃখ। বোধহয় আমিও পৃথিবীর রং ফেরা দেখিতে যাইতাম। কিন্তু আর একটু আছে, সেই নির্জন কোনে মনকে একা পাইতাম, বালকের ন্যায় মনের সহিত ক্রীড়া করিতাম...”
এভাবেই লেখকের প্রকৃতিপ্রেমের প্রকাশ পুরো পালামৌ উপাখ্যান জুড়ে। মূলত বিহারের সেই পাহাড়ি অঞ্চলের কোল উপজাতি এবং তাদের জীবনাচার; তার সান্নিধ্যে লেখকের যাপিত জীবনের দিনলিপির একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণ উপজীব্য করে গড়ে উঠেছে এই “পালামৌ” ভ্রমণ সাহিত্যটি। এটা যতটা না ভ্রমণ সাহিত্য হিসেবে মনে হয়েছে, তার চেয়ে একটা উপজাতির জীবন উপাখ্যান হিসেবে ধরা দেয় পাঠকের কাছে। তবে লেখকের প্রকৃতির রুপসুধা পাণের নিজস্ব ধারা লেখক তার জবানীতে পাঠকের কাছে তুলে ধরেছেন ঠিক এইভাবে,
“আমি কখনো কবির চোখে রূপ দেখি না, চিরকাল বালকের মতো রূপ দেখিয়া থাকি। আমি যাহা দেখি তাহাকে বুঝাতে পারি না। রূপ যে কি জিনিস, রূপের আকার কি, শরীরের কোন কোন স্থানে তাহার বাসা, এই সকল বার্তা আমাদের বঙ্গ কবিরা বিশেষ জানেন, এই জন্য তাহাঁরা অঙ্গ বাছিয়া বাছিয়া বর্ণনা করিতে পারেন, দুর্ভাগ্যবশত আমি তাহা পারি না। তাহার কারণ, আমি কখনো অঙ্গ বাছিয়া রূপ তল্লাশ করি নাই। আমি যে প্রকারে রূপ দেখি নির্লজ্জ হইয়া তাহা বলিতে পারি...” হুমম... বস মানুষ!
আসলে এই ছোট্ট ভ্রমণ কাহিনী ধারাবাহিকভাবে ছয় পর্বে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েই প্রবল আলোড়ন তুলেছিল। তিনি তার লেখনী দিয়ে ভালই একটা নাড়া দিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্য অঙ্গনে। তাই আমি নিজে আর না লিখে বরং সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় এবং তার “পালামৌ” সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজস্ব মতামত শুনুন,
পালামৌ ও সঞ্জীবচন্দ্র নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
“কোনো কোনো ক্ষমতাশালী লেখকের প্রতিভায় কী একটি গ্রহদোষে অসম্পূর্ণতার অভিশাপ থাকিয়ে যায়’ তাহাঁরা অনেক লিখিলেও মনে হয় তাঁহাদের সব লেখা শেষ হয় নাই। তাঁহাদের প্রতিভাকে আমরা সসংলগ্ন আকারবদ্ধভাবে পাই না; বুঝিতে পাড়ি তাহার মধ্যে বৃহত্তর মহত্ত্বের অনেক উপাদান ছিল, কেবল সেই সংযোজনা ছিল না যাহার প্রভাবে সে আপনাকে সর্বসাধারণের নিকট সর্বশ্রেষ্ঠ উপায়ে প্রকাশ ও প্রমাণ করিতে পারে।
সঞ্জীবচন্দ্রের প্রতিভা পূর্বোক্ত শ্রেণীর। তাঁহার রচনা হইতে অনুভব করা যায় তাঁহার প্রতিভার অভাব ছিল না, কিন্তু সেই প্রতিভাকে তিনি প্রতিষ্ঠিত কোরিয়া যাইতে পারেন নাই। তাঁহার হাতের কাজ দেখিলে মনে হয়, তিনি যতটা কাজে দেখাইয়াছেন তাঁহার সাধ্য তদপেক্ষা অনেক অধিক ছিল। তাঁহার মধ্যে যে পরিমাণে ক্ষমতা ছিল সে পরিমাণে উদ্যম ছিল না।
তাঁহার প্রতিভার ঐশ্বর্য ছিল কিন্তু গৃহিণীপনা ছিল না। ভালো গৃহিণীপনায় স্বল্পকেও যথেষ্ট করিয়া তুলিতে পারে; যতটুকু আছে তাহার যথাযোগ্য বিধান করিতে পারিলে তাহার দ্বারা প্রচুর ফল পাওয়া গিয়া থাকে। কিন্তু অনেক থাকিলেও উপযুক্ত গৃহিণীপনার অভাবে সে ঐশ্বর্য ব্যর্থ হইয়া যায়; সে-স্থলে অনেক জিনিস ফেলাছড়া যায় অথচ অল্প জিনিসই কাজে আসে। তাঁহার অপেক্ষা অল্প ক্ষমতা লইয়া অনেকে যে পরিমাণে সাহিত্যের অভাব মোচন করিয়াছেন তিনি প্রচুর ক্ষমতা সত্ত্বেও তাহা পারেন নাই; তাহার কারণ সঞ্জীবের প্রতিভা ধনী, কিন্তু গৃহিণী নহে। ............................................................................................................................................................
‘পালামৌ’ সঞ্জীবের রচিত একটি রমণীয় ভ্রমণবৃত্তান্ত। ইহাতে সৌন্দর্য যথেষ্ট আছে, কিন্তু পড়িতে পড়িতে প্রতিপদে মনে হয় লেখক যথোচিত যত্নসহকারে লেখেন নাই। ইহার রচনার মধ্যে অনেকটা পরিমাণে আলস্য ও অবহেলা জড়িত আছে, এবং তাহা রচয়িতারও অগোচর ছিল না। বঙ্কিমবাবুর রচনায় যেখানেই দুর্বলতার লক্ষণ আছে সেইখানেই তিনি পাঠকগণকে চোখ রাঙাইয়া দাবাইয়া রাখিবার চেষ্টা করিয়াছেন-সঞ্জীববাবু অনুরূপ স্থলে অপরাধ স্বীকার করিয়াছেন, কিন্তু সেটা কেবল পাঠকদের মুখ বন্ধ করিবার জন্য- তাহার মধ্যে অনুতাপ নাই এবং ভবিষ্যতে যে সতর্ক হইবেন কথার ভাবেও তাহাও মনে হয় না। তিনি যেন পাঠকদিগকে বলিয়া রাখিয়াছেন, ‘দেখো বাপু, আমি আপন ইচ্ছায় যাহা দতেছি তাহাই গ্রহণ করো, বেশি মাত্রায় কিছু প্রত্যাশা করিয়ো না।’
‘পালামৌ’ – ভ্রমণবৃত্তান্ত তিনি যে ছাঁদে লিখিয়াছেন, তাহাতে প্রসঙ্গক্রমে আশপাশের নানা কথা আসিতে পারে – কিন্তু তবু তাহার মধ্যেও নির্বাচন এবং পরিমাণ সামঞ্জস্যের আবশ্যকতা আছে। যে সকল কথা আসিবে তাহারা আপনি আসিয়া পড়িবে, অথচ কথার স্রোতকে বাধা দিবে না। ঝর্ণা যখন চলে তখন যে পাথরগুলোকে স্রোতের মুখে ঠেলিয়া লইতে পারে তাহাকেই বহন করিয়া লয়, যাহাকে অবাধে লঙ্ঘন করিতে পারে তাহাকে নিমগ্ন করিয়া চলে, আর যে পাথরটা বহন বা লঙ্ঘন – যোগ্য নহে’ তাহাকে অনায়াসে পাশ কাটাইয়া যায়। সঞ্জীববাবুর এই ভ্রমণকাহিনীর মধ্যে এমন অনেক বক্তৃতা আসিয়া পড়িয়াছে যাহা পাশ কাটাইবার যোগ্য, যাহাতে রসের ব্যাঘাত করিয়াছে এবং লেখকও অবশেষে বলিয়াছেন, ‘এখন এ- সকল কচকচি যাক।’ কিন্তু এই- সকল কচকচিগুলিকে সযত্নে বর্জন করিবার উপযোগী সতর্ক উদ্যম তাঁহার স্বভাবতই ছিল না। যে কথা যেখানে আসিয়া পড়িয়াছে অনাবশ্যক হইলেও সে কথা সেইখানেই রহিয়া গিয়াছে। যেজন্য সঞ্জীবের প্রতিভা সাধারণের নিকট প্রতিপত্তি লাভ করিতে পারে নাই আমরা উপরে তাঁহার কারণ ও উদাহরণ দেখাইতেছিলাম, আবার যেজন্য সঞ্জীবের প্রতিভা ভাবুকের নিকট সমাদরের যোগ্য তাহার কারণও যথেষ্ট আছে।
‘পালামৌ’ – ভ্রমণবৃত্তান্তের মধ্যে সৌন্দর্যের প্রতি সঞ্জীবচন্দ্রের যে একটি অকৃত্রিম সজাগ অনুরাগ প্রকাশ পাইয়াছে এমন সচরাচর বাংলা লেখকদের মধ্যে দেখা যায় না। সাধারণত আমাদের জাতির মধ্যে একটি বিজ্ঞবার্ধক্যের লক্ষণ আছে-আমাদের চক্ষে সমস্ত জগৎ যেন জরাজীর্ণ হইয়া গিয়াছে। সৌন্দর্যের মায়া- আবরণ যেন বিস্রস্ত হইয়াছে, এবং বিশ্বসংসারের অনাদি প্রাচীনতা পৃথিবীর মধ্যে কেবল আমাদের নিকটই ধরা পড়িয়াছে। সেইজন্য অশনবসন ছন্দভাষা আচারব্যাবহার বাসস্থান সর্বত্রই সৌন্দর্যের প্রতি আমাদের এমন সুগভীর অবহেলা। কিন্তু সঞ্জীবের অন্তরে সেই জরার রাজত্ব ছিল না। তিনি যেন একটি নূতনসৃষ্ট জগতের মধ্যে একজোড়া নূতন চক্ষু লইয়া ভ্রমণ করিতেছেন।
‘পালামৌ’তে সঞ্জীবচন্দ্র যে বিশেষ কোনো কৌতূহলজনক নতূন কিছু দেখিয়াছেন, অথবা পুঙ্খনাপুঙ্খরূপে কিছু বর্ণনা করিয়াছেন তাহা নহে, কিন্তু সর্বত্রই ভালোবাসিবার ও ভালো লাগিবার একটা ক্ষমতা দেখাইয়াছেন ..............................................................................................................................................................
.’
===========================================
এভাবে প্রায় দশ-বারো পাতার রিভিউ লিখছিলেন খোদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর “পালামৌ” নিয়ে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় এই ভ্রমণ সাহিত্য তৎকালীন সাহিত্য অঙ্গনে বেশ ভালোই ঝড় তুলেছিল।
তো এই ছিল এবারের “ভ্রমণ সাহিত্যে চোখ বুলাই” সিরিজের পঞ্চম কিস্তি। আগামী পর্বে থাকছে ভবঘুরে শাস্ত্রের রচয়িতা রাহুল সাংকৃত্যায়ন এর আলচিত একটি ভ্রমণ সাহিত্য নিয়ে রিভিউ। ততক্ষণ সাথেই থাকুন, পাশে থাকুন। ধন্যবাদ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ‘পালামৌ’ নিয়ে ঠাকুর সাহেব এতো বড় রিভিউ দিলেন ! কিন্তু বেশিরভাগই দেখি নেতিবাচক !! বুঝলাম না কিছু ! উত্তর পেতে মাহমুদ০০৭ এর কমেন্ট খিয়াল করুন। "পালামৌ" প্রথমে বঙ্গদর্শন পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। আমার ধারনা কবিগুরু তখন সঞ্জীবচন্দ্র'কে কিছু পরামর্শ দিয়ে পত্র প্রেরণ করেন উনার লেখার পরিবর্তন আনতে যা সঞ্জীবচন্দ্র হয়ত আমলে আনেন নাই। আর তাই কবিগুরু এতো বড় রিভিউ লিখেছেন। মজার ব্যাপার ছয় কিস্তিতে লেখা পুরো পালামৌ এর এক চতুর্থাংশের সমান ব্যাপ্তির রিভিউ ছিল রবিঠাকুরের সমালোচনামূলক লেখাটি।
রাহুল সাংকৃত্যায়ন এর বেশ কয়েকটি বই হাতে আছে, কোনটা নিয়ে লিখব বুঝতে পারছি না। ইচ্ছা আছে ভবঘুরে শাস্ত্র নিয়েই লেখার। দেখা যাক কি হয়।
ধন্যবাদ ভ্রাতা, ভালো থাকুন সবসময়।
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
রবী ঠাকুর যেহেতু এমন কঠিন সমালোচনা করেছেন বোঝাই যাচ্ছে ওইসময় পালামৌ বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো। কিন্তু সাধ্য অনুযায়ী সঞ্জীবচন্দ্র তা লিখতে পারেনি। উঠে আসেনি অনেক তথ্যই।
পোস্টে ভাল লাগা রইল +++
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: রবী ঠাকুর যেহেতু এমন কঠিন সমালোচনা করেছেন বোঝাই যাচ্ছে ওইসময় পালামৌ বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো। কিন্তু সাধ্য অনুযায়ী সঞ্জীবচন্দ্র তা লিখতে পারেনি। ঠিক বলেছেন, সেই সময় আসলেই অনেক সাড়া ফেলেছিল পালামৌ এবং সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু পালামৌ ভ্রমণ শেষে ফিরে আসার অনেক পরে সঞ্জীবচন্দ্র এই লেখাটি লিখেছিলেন। আর এই লেখা লিখবার কোন পূর্ব পরিকল্পনা উনার ছিল না। ফলে অনেক ডিটেইল উনি ইচ্ছা থাকলেও লিখতে পারেন নাই। সর্বোপরি প্রতিটি লেখকেরই নিজস্ব স্বতন্ত্র লেখনী রয়েছে যা অন্যান্য লেখকদের পছন্দ নাও হতে পারে। আমার মনে হয় এই ইস্যুতেই রবিঠাকুরের এতো বড় রিভিউ এর অবতারণা।
ধন্যবাদ প্রিয় কাণ্ডারি ভ্রাতা, ভালো থাকুন সবসময়।
৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
বলেছেন: পোষ্টে ভালোলাগা রইল ভ্রাতা +
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা । কিন্তু, কি নামে ডাকবো তোমায়?
ভালো থাকা হোক সবসময়।
৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার এই বইটির সাথে পাঠককে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ । মুগ্ধতা নিয়ে পড়া বইগুলোর মাঝে 'পালামৌ' অন্যতম । প্রকৃতিকে দেখার, অনুধাবন করার আশ্চর্য্য এক দৃষ্টি আছে লেখকের । যারা পড়বেন, আশাকরি ভালো লাগবে ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রকৃতিকে দেখার, অনুধাবন করার আশ্চর্য্য এক দৃষ্টি আছে লেখকের। ঠিক কথাটিই বলেছেন, উনার লেখনী, সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী। আমার খুবই ভালো লেগেছে, তবে "পালামৌ"কে আমি ভ্রমণ সাহিত্য বলতে নারাজ। কারণ এটা যতটা না ভ্রমণ কাহিনী, তার চেয়ে বেশী চমৎকার কোল জাতির এক জীবন উপাখ্যান।
ধন্যবাদ মামুন ভাই চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৭
আবু শাকিল বলেছেন: পোষ্টের সাথেই আছি।
ধন্যবাদ বোমা ভাই
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন।
ভালো থাকুন সবসময়।
৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অনেক লেখকই নগ্নতা নিয়ে খুললাম খুল্লা লেখেন । অনেকে বলেন
এইভাবে না লিখে উপায় নাই । কিন্তু উনি যে শৈল্পিক সৌন্দর্যে মুড়িয়ে ওসবের
বর্ণনা দিয়েছেন - অসাধারণ । এটা ত কেবল এক দিক ।
পুরো বইটাই যেন প্রভাতের প্রথম আলোর মত মুগ্ধকর , সুন্দর।
হাতের কাছে বইটা পেলে উনার কিছু লাইন কোট করে দেখাতাম ।
এত ক্ষমতাশালী ছিলেন বলেই রবীন্দ্রনাথের আক্ষেপ বেশি ।
গৃহিণীপনা থাকলে তিনি সৌন্দর্য সৃষ্টিতে বঙ্কিমবাবুকেও ছাড়িয়ে যেতেন বলে আমার ধারণা ।
আরেকটা অসাধারণ পোস্ট /
বোমা আর জাম ভাই ই সামুর সেরা ।
]
ভাল থাকবেন ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে দারুন বলেছেন। পালামৌ আকারে ছোট একটি রচনা হলেও পরতে পরতে রয়েছে শব্দের জাদুর মিশেল। আপনার কাছ থেকে কোট পাওয়ার আশায় লিঙ্ক দিয়ে গেলামঃ Click This Link এই লিঙ্কে রবি ঠাকুরের সেই লেখা সহ পালামৌ এর ছয়টি পর্ব রয়েছে।
সুন্দর মন্তব্যে অশেষ ভালোলাগা এবং আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
অটঃ মাহমুদ ভাই এভাবে লজ্জা দিলেন! আমি সেরা!!! আবার সাথে জুড়ে দিলেন জাফরুল মবীন ভাইকে? ভাই আমি আপনার কি ক্ষতি করলাম? আসলে ব্লগে লেখাটা এখন আমার নেশা হয়ে গেছে। মনের আনন্দে, নিজের ভালো লাগার জন্য ছাইপাশ লিখে যাচ্ছি। আপনাদের উৎসাহ সত্যি আশা জাগায় কোন একদিন ভালো কিছু লেখা উপহার দিতে পারবো সামু ব্লগকে।
৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫১
ডি মুন বলেছেন:
হুমম... বস মানুষ!
পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জ্বী বস, উনি আসলেই বস মানুষ ছিলেন।
ধন্যবাদ প্রিয় ডি মুন।
৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: পালামৌ পড়েছিলাম বলে মনে হচ্ছে। লেখক সম্ভবত কোন উপজাতি এলাকায় পোস্টিং পেয়েছিলেন। লেখক সেখানে পৌছালে তাকে একদল বাচ্চা ঘিরে ধরেছিল, একটি মেয়ের কোলে থাকা ছোট ভাইকে লেখক পয়সা দিয়েছিলেন, তাই দেখে তাকে ঘিরে থাকা বাকি বাচ্চাদের মধ্যে কাড়াকাড়ি পরে গিয়েছিল- এমন কোন ঘটনার কি উল্লেখ আছে?
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একেবারে ঠিক ধরেছেন, জ্বী সেই গল্পটিই। গল্পের প্রথম অংশে ছিল ঘটনাটি।
ধন্যবাদ প্রিয় আমি তুমি আমরা সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন সর্বদা।
৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: রবিসাব তো দেহি পালামৌ নিয়ে লেখকের যে অমনযোগীতার কথা তুলে ধরেছেন সেইটায় অনেক সমৃদ্ধভাবে ধরা দিয়েছে ।
ব্যাপক পোষ্ট ।++++...।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: রবিসাব তো দেহি পালামৌ নিয়ে লেখকের যে অমনযোগীতার কথা তুলে ধরেছেন সেইটায় অনেক সমৃদ্ধভাবে ধরা দিয়েছে।
ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ, ভালো থাকুন সর্বদা।
১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪১
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: অনেক ভালো ভাবে উপস্থাপিত...পড়েছিলাম কিন্তু এখন আবার পড়ব..ধন্যবাদ জানিবেন...
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: উপস্থাপনা ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম, সামনের পর্বগুলোর জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।
ভালো থাকুন, শুভকামনা রইল।
১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩০
এহসান সাবির বলেছেন: বইটি পড়তে চাই।
সুন্দর পোস্ট।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির ভাই। মাহমুদ০০৭ ভাইয়ের কমেন্টে (৬নং কমেন্ট দ্রষ্টব্য) বইয়ের লিঙ্ক দিয়েছি যেখান হতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঐ লেখা সহ পালামৌ পড়তে পারবেন।
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫০
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
বোকা মানুষ বলতে চায় আপনার এ পোষ্টটিও পড়লাম।
ভালো লাগা রইল।
ভালো থাকবেন আশা করি।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই এ কে এম রেজাউ করিম সাথে থাকার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা রইল, ভালো থাকুন সবসময়।
১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
ডি মুন বলেছেন: আচ্ছা, বোকা মানুষ ভাই, আপনি কি রন্তু সিরিজ বাদ দিয়ে দিলেন ??????
ভেরি ব্যাড !!!!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সরি, সরি, সরি। আপনার কমেন্ট দেখেই গতকাল ছুটির দিনে বাসায় থেকে রন্তুর কালো আকাশ - পর্ব ৮ লিখে ফেললাম। চেষ্টা থাকবে সামনে নিয়মিত লিখে যাওয়ার।
ভালো থাকুন, সাথে থাকুন।
১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সুমন কর বলেছেন: কাল রাতেই দেখেছিলাম কিন্তু পুরোটা পড়তে পারিনি। অাজ পড়লাম।
চমৎকার পোস্ট। রবিবাবুর সমালোচনাটি সংযুক্ত করাতে পোস্টটি সার্থক হয়েছে।
মাহমুদ ভাইয়ের সাথে সহমত: বোমা আর জাম ভাই ই সামুর সেরা ।
ভালো থাকুন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় সুমন কর, পুরো লিঙ্কটি মাহমুদ০০৭ ভাইয়ের কমেন্টের রিপ্লাইয়ে দেয়া আছে, পুরো রিভিউটি পড়ে দেখতে পারেন।
বাকী কথার প্রতিউত্তরে কিছু বলবার নাই, তাও মাহমুদ ভাইয়ের কমেন্টের রিপ্লাইয়ে বলে এসেছি। আমায় এভাবে কেন সবাই লজ্জা দিচ্ছেন রে ভাই?
ভালো থাকুন, সাথে থাকুন। শুভকামনা জানবেন।
১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ২৬টা মন্তব্য দেখে ঢুকলাম। পোস্ট খুলে দেখি ৮টা মন্তব্য।বাকিগুলা গেল কই?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মাঝে মাঝে সামুর মাথা গরম হয়ে যায়, আর তাই এমন হয় মাঝে মাঝে। আমি আমার পোস্টে দেখি মন্তব্য এতোটি, কিন্তু ভেতরে ঢুঁকে দেখি তারচেয়ে কম কমেন্ট দেখাচ্ছে। অনেক সময় হয় আমার মূল ব্লগে দেখাচ্ছে অমুক পোস্টে অমুক ব্লগার মন্তব্য করেছে, কিন্তু পোস্টে গেলে তা শো করছে না। দেখা যায়, পরেরদিন সেই মন্তব্য দেখতে পারছি।
এই হল কাহিনী, যাই হোক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩০
তুষার কাব্য বলেছেন: বইটির কথা শুনেছি কিন্তু পড়া হয়ে ওঠেনি।কমেন্ট এ লিঙ্ক টা দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।মাহমুদ ভাই অনেক কিছু বলে দিয়েছে।বইটা পড়ে আসি।
শুভকামনা সবসময়।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ তুষার কাব্য। বইটি পড়া শেষে ফিডব্যাক জানিয়ে যাবেন প্লিজ।
ভালো থাকুন সবসময়।
১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন । বইটা পড়েছিলুম অনেক আগে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ঢাকাবাসী, ভালো থাকুন সবসময়।
১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৬
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:
কতবার যে আসলাম এই পোষ্টে একখান কমেন্ট করার জন্য, কিন্তু করতে ন পেরে ফিরে যাচ্ছি বারবার। পালামৌ আমার পড়া হয়নি। তাই কমেন্ট করতে পারছিলাম না।
তবে আপনাকে এই পোষ্টের মাধ্যমে নতুন ভাবে চিনলাম। রাহুল সাংকৃত্যায়ন এর রিভিউ এর অপেক্ষায় রইলাম।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ জাহাজী ভাই। আমারও অনেক সময় অনেক পোস্টে গিয়ে এমন অভিজ্ঞতা হয়েছে।
মাহমুদ০০৭ ভাইয়ের কমেন্টের লিঙ্কে গিয়ে পড়তে পারেন পালামৌ।
তবে আপনাকে এই পোষ্টের মাধ্যমে নতুন ভাবে চিনলাম। এই কথার অর্থ কি ভাই
ইনশাল্লাহ আগামী মাসে পাবেন রাহুল সাংকৃত্যায়ন এর রিভিউ, তবে কোন বইটির উপর তা এখনও ঠিক করতে পারি নাই।
ভালো থাকা হোক সবসময়।
১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫০
সোহানী বলেছেন: বইটি পড়িনি সম্ভবত তবে সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কি সেই সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় যিনি চমৎকার সব হাস্য রসাত্বক বই লিখেছেন....... আমার খুবই প্রিয় লেখক।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার দোস্ত সোহানী। না দোস্ত, এই সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় হলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর ভাই।
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় আমারও একজন প্রিয় লেখক।
ভালো থাকা হোক সবসময়।
২০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪০
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দারুণ পোস্ট।
বইটা পড়েছিলাম এক বন্ধুর সাথে বাজিধরে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন। বাজি ধরে বই পড়ার ঘটনা বিশদ জানার অপেক্ষায় রইলাম।
ভালো থাকুন সবসময়।
২১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩৩
তারেক সিফাত বলেছেন: ভালো লেগেছে। বইটি পড়া হয়নি এখনো। এই সিরিজের এই ৫ টি ছাড়া আর কি লিখেছিলেন? খুঁজে পেলাম না। সব পর্বের লিংকটা কাজ করছে না।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ তারেক সিফাত। এই সিরিজে এরপর আর লেখা হয় নাই। দেখি সময় করে লিংক ঠিক করে দিব।
ভাল থাকুন সবসময়
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ‘পালামৌ’ নিয়ে ঠাকুর সাহেব এতো বড় রিভিউ দিলেন ! কিন্তু বেশিরভাগই দেখি নেতিবাচক !! বুঝলাম না কিছু !
পোষ্টে ভালোলাগা রইল ভ্রাতা +
ভবঘুরে শাস্ত্রের রচয়িতা রাহুল সাংকৃত্যায়ন এর আলচিত একটি ভ্রমণ সাহিত্য নিয়ে রিভিউ এর অপেক্ষায় ........
অনেক শুভকামনা