নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
শৈশবে আমি “ভয়” নিয়ে অনেক ভুগেছি, আর এই ভোগান্তি কলেজে ওঠার আগ পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল। হঠাৎ একদিন আবিস্কার করলাম আমি আর আগের মত ভয় পাচ্ছি না। কবে, কখন, কীভাবে আমার “ভয়”সব হারালো জানি না। কিন্তু তার আগের সময়গুলো আমি একা কোন ঘরে ঘুমাতে পারতাম না। অন্ধকারে তো না...ই... আলো জ্বেলেও না। বাসায় লোকে লোকারণ্য থাকলেও না। খুব ছোট বেলায় দেখতাম একটা বেড়াল (কখনো কালো, কখনো সাদা) যার চোখ জ্বলজ্বল করতো। শ্যাওলা ধরা পলেস্তারহীন একটা প্রাচীন দেয়ালের উপর দিয়ে বিড়ালটা হেঁটে যেতে যেতে থমকে দাঁড়িয়ে আমায় দেখত। আমি চিৎকার করে বিড়াল... বিড়াল... বলে ঘর কাঁপিয়ে আওয়াজ করতাম... কিন্তু আমি ছাড়া কেউ ঐ বিড়াল বা দেয়াল, কোনটাই দেখতে পেত না। একসময় এই বিড়াল থেকে আরও নানাবিধ ভয় সংক্রমিত হয় মনে আর মস্তিষ্কে। মজার ব্যাপার এই আমি এখন ফাঁকা বাসায় একা সারারাত নির্ভয়ে নির্ঘুম কাটিয়ে দিতে পারি। কি অবাক ব্যাপার তাই না? “ভৌতিক” কোন বিষয়, তা অলীক না বাস্তব, নির্বিচারে মানব মন ভয় পেতে পক্ষপাতিত্ব করে এসেছে যুগে যুগে। আজ আমি আমার চারটি ভৌতিক অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করবো যার প্রথম দুটি আজও রহস্য হয়ে রয়ে গেছে যা ভৌতিকতা’কে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়; আর শেষের দুটি বলে... ভূত বলে কিছু নেই।
১) তখন ক্লাস ফাইভ কি সিক্সে পড়ি, কোন এক ছুটির দিনে এলাকার ডানপিটে ছেলের দল ফুটবল খেলছিলাম। মাঠের পাশেই এক পরিত্যাক্ত বাগান ছিল, যেখানে যাওয়ার একটা মাত্র পথ ছিল। সেদিন বলটা সেই বাগানে চলে গেলে আমি গেলাম আনতে। গিয়ে দেখি সেখানে আমার এক বন্ধু আমার আগে পৌঁছে গেছে যে আমার সাথে খেলছিল। আমার স্পষ্ট মনে আছে, আমি যখন মাঠ হতে বাগানের দিকে যাচ্ছিলাম, সে মাঠে বসে আছে। কোনমতেই আমার আগে তার সেখানে পৌঁছানোর কথা না; আর পৌঁছলেও আমি দেখতে পেতাম। কিন্তু সেই বয়সে এই যুক্তিগুলো আমার মাথায় আসে নাই, তাই ও আমায় বল ছুঁড়ে দিলে আমি বল নিয়ে মাঠের দিকে দৌড় দেই। কিন্তু মাঠে পৌঁছে দেখি সে মাঠেই বসে আছে, আমি ভয়ে জমে যাই। খেলা ফেলে বাসায় চলে আসি, এই ঘটনা কাউকে কখনো বলা হয় নাই।
২) তখন অনার্সে পড়ি, এলাকার এক বন্ধুর গ্রামের বাড়িতে প্রায় প্রতি মাসে দল বেধে এক-দুই দিনের জন্য বেড়াতে যাই। সারাদিন খেলা, আড্ডা আর খুনসুটি; আর রাতের বেলা তাস পেটানো। সেদিন ছিল শীতের রাত, আকাশে জোছনা। রাত দুটো’র দিকে দুইদলে ভাগ হয়ে ষোল জনের দল ঘুমুতে গেলাম। আমি যে ঘরে ছিলাম সেই ঘরে সাতজন আর অন্য ঘরে নয়জন। রাত তিনটার দিকে টিনের চালে একটা ঢিল পড়ার শব্দ হল, এরপর অনবরত শব্দ হতে লাগল। সবাই টের পাচ্ছিলাম, কিন্তু ভাবছিলাম অন্যঘরের ওরা ফাজলামো করছে। একসময় যে বন্ধুর বাড়ি, সে সহ তিনজন দরজা খুলে বের হয়ে ঐ ঘরে গেলাম ওদের এমন ফাজলামো’র জন্য শাসাতে। কিছুক্ষণ বাদানুবাদের পর বুঝতে পারলাম আমাদের কেউ এই ঘটনার জন্য দায়ী নয়; কেননা তখনো ঢিলের শব্দ শুনেছিলাম। এরপর ভাবলাম ঐ এলাকার কোন দুষ্টছেলের দলের কাণ্ড। সবাই মিলে টর্চ নিয়ে খুঁজেও কারো টিকিটির দেখা পেলাম না। সারারাত শব্দ পেলাম, সবাই নির্ঘুম কাটালাম। অনেকে বলল কুয়াশা পড়ার শব্দ, কিন্তু সেই শব্দ এতো জোরালো হয় না যে ঢিলের মত শোনাবে। আর ভোরবেলায়ও শিশির পরে। কিন্তু ভোর হতেই শব্দ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
৩) খুব ছোটবেলায় শোনা একটি লোমহর্ষক ভৌতিক ঘটনা যা পরবর্তী’তে আমি বহুবার বহুজনকে বলেছি। আমি বলে নিজেই ভয়ে জমে গেছি। ঘটনা এরকম, একটি শতবর্ষী পুরানো মসজিদ, যে সময়ের ঘটনা বলা হচ্ছে তখন মসজিদ এখনকার মত বেশীরভাগ সময় তালাবদ্ধ থাকতো না। ২৪/৭ মসজিদ খোলা থাকতো সেই সময়ের কথা। মধ্যরাত্রিতে নামাজ পড়তে এক লোক মসজিদে গেল, চার রাকাত নামাজ পড়ে সালাম ফেরানোর পর দেখতে পেল তার পাশে আরেকজন নামাজ পড়ছে। পরবর্তী নামাজের জন্য উঠে দাঁড়ানোর সময় সে দেখতে পেল লোকটির পায়ের পাতা উল্টোদিকে ঘুরানো। এই দৃশ্য দেখে লোকটি ভয়ে তৎক্ষণাৎ মসজিদ হতে বের হয়ে হাঁটা দিল। মসজিদের কম্পাউন্ড ত্যাগ করার আগেই আরেকজন মুসল্লির দেখা পেয়ে লোকটি একটু স্বাভাবিক হল এবং তার কাছে গিয়ে ঘটনাটি বলল। তখন আগন্তুক মুসল্লি সেই লোকটাকে তার পায়ের দিকে ইশারা করে বলল, “তার পা কি এমন উল্টো দিকে ঘুরানো?” এই লোকের পা’ও উল্টোদিকে ঘুরানো দেখে লোকটি ভয়ে হার্ট-এটাক করে মারা যায়। আমি বহুবার এই গল্প বহু জায়গায় করেছি, কিন্তু বেশ কয়েকবছর আগে হঠাৎ একদিন এই গল্প বলে শেষ করা মাত্র আমি একটি মহা ফাঁকিবাজি খুঁজে পেলাম এই গল্পে। লোকটি যদি মারা গিয়েই থাকে, তাহলে এই গল্প আমাদের জানালো কে? ঐ পা উল্টো লোক দুটো!!!
৪) তখন গ্রাজুয়েশন শেষ করে চাকুরী’র সন্ধানে আছি। আমি আর আমার ছোট ভাই একসাথে ঘুমাই। সেদিনও ঘুমাচ্ছিলাম, মাঝ রাতে হঠাৎ মনে হল আমাদের ঘরের দরজা কেউ একজন ভাঙ্গার চেষ্টা করছে। মাঝে মাঝে কড়া নাড়ার শব্দ আর করাত দিয়ে কাঠ কাটার শব্দ; আমি স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছিলাম। বারান্দায় লাইট জ্বলছিল বলে দরজার নীচ দিয়ে বাইরের আলো স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল। ফলে অন্ধকার ঘর হতে আমি বুঝতে পারছিলাম যে বাইরে শরীরী কোন অস্তিত্ব নেই। কিন্তু কাঠ কাটার শব্দ বন্ধ হচ্ছে না, থেমে থেমে লাগাতার শব্দ হয়েই যাচ্ছে। আমি ভয়ে ঘেমে গেলাম। ছোট ভাইকে (আমার বছর দুয়েকের ছোট) গভীর ঘুম থেকে ডেকে তুললাম। ওকে শব্দের কথা বলতে ও ঘুমের ঘোরেই উত্তর দিল, “ক্যালেন্ডারের শব্দ!!!”। লাইট জ্বেলে দেখি ক্যালেন্ডারের নীচে থাকা টিনের চিকন পাত বাতাসে ক্যালেন্ডারের সাথে দুলে দুলে দেয়ালে ঘষা খাচ্ছে আর হুবুহু করাত দিয়ে কাঠ কাটার শব্দ হচ্ছে। কিন্তু কড়া নাড়ার শব্দ? সেটাও পরের দিন আবিস্কার হল, তখন ইঁদুরের উৎপাত বেড়েছিল। তেনারা দরজা বন্ধ পেয়ে ধাক্কাধাক্কি করে দরজা খোলার চেষ্টা করে যেত।
সবশেষে একটাই কথা বলতে চাই, “ভয় পাবার আগে ভাবুন, আপনি প্রথম দুই গল্পে আগ্রহী? নাকি পরের দুই গল্পে”। ভৌতিকতা নাকি লৌকিকতা?
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমিও ভূতে বিশ্বাসী না, তবে জ্বীন বিশ্বাস করি। পবিত্র কোরআনে জ্বীন সম্প্রদায় সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট উল্লেখ রয়েছে। আমি ইদানীং ভূতের সিনেমা দেখলে ভয় পাই না, কিন্তু তাও দেখতে ভালো লাগে। ভূত দেখলেই মনে হয় কোন স্পেশাল ইফেক্ট ব্যাবহার করা হল।
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভয় পাওয়াতেও এক ধরণের রোমাঞ্চ আছে। ব্যাপারটা এমন যে আপনি শীতে ভারী জামাকাপড় পরে আপাদমস্তক ঢেকে লেপ কম্বল মুড়ে উষ্ণ একটি ঘরে শুয়ে থেকে ভাবছেন, আহা শীত এলো! ইঞ্জয় করলাম! আর তা না করে বাইরে বেরিয়ে আসলেই শীত উপভোগ করলেন! সেটা অন্য রকম রোমাঞ্চ!
আপনার অভিজ্ঞতার গল্প ভালো লাগলো ভ্রাতা +++++
লাইট জ্বেলে দেখি ক্যালেন্ডারের নীচে থাকা টিনের চিকন পাত বাতাসে ক্যালেন্ডারের সাথে দুলে দুলে দেয়ালে ঘষা খাচ্ছে আর হুবুহু করাত দিয়ে কাঠ কাটার শব্দ হচ্ছে। কিন্তু কড়া নাড়ার শব্দ? সেটাও পরের দিন আবিস্কার হল, তখন ইঁদুরের উৎপাত বেড়েছিল। তেনারা দরজা বন্ধ পেয়ে ধাক্কাধাক্কি করে দরজা খোলার চেষ্টা করে যেত।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভয় পাওয়াতেও এক ধরণের রোমাঞ্চ আছে। ভালো বলেছেন। আসলেই, বর্ষণমুখর রাত, ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেল, তখন ভূতের গল্প করার যে রোমাঞ্চ, তার তুলনা নাই...।
অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা, ভালো থাকুন, ভয়ে থাকুন
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
পড়শী বলেছেন: ঘটনা ৩। হার্ট অ্যাটাকে সবাই তো তাৎক্ষণিক মারা যায় না। সে হয়তো মারা যাবার আগে, ঘটনা টা কাউকে বলতে পেরেছিল।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন... এটাও সম্ভব।
আসলে আমি গল্পটি যেমন শুনেছি, তাই বললাম। আর দেখবেন ভূত নিয়ে সব গল্পে প্রত্যক্ষদর্শীর সংখ্যা খুব কম থাকে। সাথে থাকে যুক্তির অভাব।
তবে আপনার যুক্তি ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়শী।
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতার চমৎকার গা শিউড়ানো গল্প ভাল লাগল। ছোট বেলার ভুত গুলো গেলো কোথায়?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ছোটবেলার ভূতগুলো ছোট বেলায়ই আছে... আপনি কোথায় গেলেন সেইটা বলেন?
৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হামা ভাইয়ের সাথে সহমত। ভূতে বিশ্বাস না করলেও ভূতের মুভি আর ভূতের গল্প- দুটোই ভাল লাগে
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভূতের মুভি আর ভূতের গল্প ভালো লাগে, কিন্তু ভূত ভালো লাগে না... এইটা কিছু হইল?
৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪০
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ভূত জানিনা তবে জ্বিন বিশ্বাস করি। আর জ্বিনদের নিয়ে আমাদের পবিত্র কোরআনে স্পষ্ট করে বলা আছে এবং জ্বিন জাতি নিয়ে একটি সূরাও নাজিল হয়েছে। তাই আমি মনে করি এমন ঘটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
আমি নিজেও কিছু ঘটনা স্বচক্ষে দেখেছি। না দেখলে বিশ্বাস করতাম না হয়ত। আমার এক চাচীকে জ্বিনে আছড় করেছিল। ওনাকে যেভাবে বিছানায় আছাড় মেরে মারা হত রড দিয়ে--আমরা খালি চোখে দেখতাম ওনাকে বিছানায় ওনাকে ৩-৪ হাত উপরে তুলে আছাড় মারছে , ওনি চিৎকার করছে। জ্বিন দেখা যেতনা--চাচী'র যখন হুশ ফিরে আসত আমরা দেখতাম ওনার পুরো শরীরে রডের দাগ। চামড়া ছিলা।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার ক্ষেত্রেও জ্বীন নিয়ে বাস্তব অভিজ্ঞতা আছে। কিন্তু এই পোস্টে মূলত ভৌতিক ঘটনা যে খুবই সাদামাটা লৌকিক সে বিষয় নিয়েই আলোকপাত করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু এখন লেখা পড়ে মনে হচ্ছে কিছুই হয় নাই।
অনেক ধন্যবাদ নাসরিন আপু।
৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪১
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: আর আপনার প্রথম ঘটনাটি ও আমার বিশ্বাস করতে ইচ্ছা করছে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বিশ্বাস না করে উপায় নাই, ঘটনাতো আমার নিজের দেখা।
ভালো থাকুন সবসময়।
৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: আর আমার আম্মুর ৭০ বছরের দাদীকে কিন্তু জ্বিনেরা মেরে ফেলেছিল। আমার আজকের গল্পের শেষ অংশে আমি গল্প আকারে লিখেছি। পুরো গল্পটি আমার কাল্পনিক তবে দাদীর মৃত্যুর ঘটনাটি জীবন থেকে নেয়া--মানে আমার আম্মুর কাছ থেকে শুনা।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার পারিবারিক এবং আত্মীয় পরিমণ্ডলেও এরকম ঘটনা ঘটেছে। আসলেই খুব মর্মান্তিক ঘটনা।
৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আমি বহুবার এই গল্প বহু জায়গায় করেছি, কিন্তু বেশ কয়েকবছর আগে হঠাৎ একদিন এই গল্প বলে শেষ করা মাত্র আমি একটি মহা ফাঁকিবাজি খুঁজে পেলাম এই গল্পে। লোকটি যদি মারা গিয়েই থাকে, তাহলে এই গল্প আমাদের জানালো কে? ঐ পা উল্টো লোক দুটো!!!....
চমৎকার হরোর অভিজ্ঞতা । সবই জ্বিন জাতির কারসাজি । আর আমরা তাদেরকে বিভিন্ন নামে সম্বোধন করি আর কি ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সবই জ্বিন জাতির কারসাজি । আর আমরা তাদেরকে বিভিন্ন নামে সম্বোধন করি আর কি । ঠিক বলেছেন, কিন্তু কিছু কিছু ঘটনা মনগড়া, কাল্পনিক রঙচঙ মাখিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ। ভালো থাকুন সবসময়।
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০০
সোহানী বলেছেন: আরে দারুন অভিজ্ঞতাতো.... এরকম অভিজ্ঞতা সবার জীবনেই খুজেঁ পাবেন।
তবে আমি সম্পূর্ন বিজ্ঞানে বিস্বাসী.... তারপর ও নিজের ঝুলিতে কিছু ভুতের গল্প আছে তা সময় ও সুযোগ মতো বের করবো..............
ভুতের গল্পে ভালোলাগা সহ ++++++++++
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ দোস্ত ব্লগার, আপনার ভূতের গল্পের ঝুলি হতে গল্প শোনার অপেক্ষায় রইলাম।
ভূত বিশ্বাস যান না ভালো কথা, কিন্তু ভয় পান তো
১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
তুষার কাব্য বলেছেন: চমত্কার অভিজ্ঞত।এরকম অভিজ্ঞতা আমার ও আছে বেশ কিছু...মাঝে মাঝে মনে হয় আসলেই কি কিছু ছিল...ভূত ভূতং ভূতৌ
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় আসলেই কি কিছু ছিল... আসলেই কি কিছু ছিল?
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৫
ডি মুন বলেছেন: সবশেষে একটাই কথা বলতে চাই, “ভয় পাবার আগে ভাবুন, আপনি প্রথম দুই গল্পে আগ্রহী? নাকি পরের দুই গল্পে”। ভৌতিকতা নাকি লৌকিকতা?
হা হা হা
ক্যালেন্ডার সংক্রান্ত অভিজ্ঞতাটা আমারো আছে। তবে তেমন ভয়ের কোনো কিছু এখন পর্যন্ত ঘটে নি।
প্রথম দুটো অভিজ্ঞতা দারুণ লাগল।
পা উলটো থাকার টা ত আরো চমৎকার। যদিও ফাঁকিটুকু তো বলেই দিলেন।
এই যা !! এই টাইপ করতে করতে পাশের কোথায় যেন হুড়মুড় শব্দ পাচ্ছি। জ্বিন-ভূত নয় তো !!!
কেমন আছেন বোকা মানুষ ভাই?
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়তে পড়তে ঘাড়ের উপর কার যেন নিঃশ্বাস টের পেলাম, ঘাড় ঘুরিয়ে দেখি কেউ নাই
ভালো নাই রে ভাই। কাজের চাপে ভর্তা হয়ে যাচ্ছি। ব্লগে সময় দিতে পারছি কম। কারো লেখা তেমন পড়া হচ্ছে না, নিজের পোস্টের কমেন্টের রিপ্লাইও দিতে পারি না সময় মত।
১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
নেক্সাস বলেছেন: আমি জ্বীন দেখেছি।
ভুত কখনও বিশ্বাস করি। কখনও করিনা।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি জ্বীন দেখিনি কিন্তু অস্তিত্ব অনুভব করেছি। ভূত বিশ্বাস করি না কিন্তু ভৌতিক কিছু ঘটনা আশেপাশে ঘটে তা বিশ্বাস করি। কিন্তু কে এগুলো করে তা জানিনা
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:০৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: আমি ভূত বিশ্বাস করি!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভূতে বিশ্বাসী না। তবে ভূতের ফিলিম দেখতে ভালোই লাগে।