নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
কক্সবাজার বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত এটা নতুন করে কিছু বলার নেই... কিন্তু আমরা পর্যটক মাত্রই এই ১৩৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের ক্ষুদ্র একটি অংশ যা লাবনী পয়েন্ট, কলাতলী সি বীচ, হিমছড়ি এবং ইনানি সি বীচ... এই কয়েকটির মাঝেই সীমাবদ্ধ। অথচ এই সুদীর্ঘ সৈকতের পরতে পরতে ছড়িয়ে রয়েছে সীমাহীন রূপের ভাণ্ডার। আর এই রূপের সুধা পান করতে আপনাকে পদচিহ্ন আঁকতে হবে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সৈকতের বেলাভূমি’তে। গত বৃহস্পতিবার রাতে ভ্রমণ বাংলাদেশের আয়োজনে ৩৬ জনের দল রওনা দেই টেকনাফের উদ্দেশ্যে “স্বপ্নের সৈকতে এঁকে যাই পদচিহ্ন – ৫” ইভেন্টে যোগ দিতে।
শুরুর আগের কথাঃ গত ২০১৩ সালে প্রায় সাত থেকে আটবার টানা তিনদিনের ছুটি ছিল বিভিন্ন সময়ে, ফলে আমরা যারা ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করি তারা ছিলাম আনন্দে আত্মহারা। গত বছরের অতি প্রাপ্তির রেশ ধরেই কিনা জানিনা, ২০১৪ সালে এমন ছুটি মাত্র একবার পেলাম এই ডিসেম্বরে, বড়দিন বৃহস্পতিবার থাকায়। আর তাই এই ছুটি’কে কেন্দ্র করে এবার শিডিউল রাখা হয় ভ্রমণ বাংলাদেশের সিগ্নেচার ইভেন্ট “স্বপ্নের সৈকতে এঁকে যাই পদচিহ্ন – ৫”। শুরুতে একশত’র উপরে অংশগ্রহণকারী’র নাম থাকলেও একসময় তা কমতে কমতে ৪০ এর নীচে নেমে আসে। সবশেষে ৩৬ জনের দল নিয়ে আমরা রওনা হই টেকনাফের উদ্দেশ্যে।
এই লম্বা ছুটিতে বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলে যেন পর্যটকদের মেলা বসেছিল। আমরা রিজার্ভ করেছিলাম শ্যামলী পরিবহনের একটি বাস। শ্যামলী পরিবহণের টেকনাফ-কক্সবাজার রুটে প্রতিদিন চলে ১৮টি বাস, এই তিনদিনের ছুটিতে বাড়তি পর্যটকের চাপ সামলাতে এই রুটে শুধু শ্যামলী পরিবহন নামায় ৫২ টি অতিরিক্ত বাস। ফলে আগে থেকেই আঁচ করতে পেরেছিলাম পড়তে হবে লম্বা জ্যামে। তাই, ইভেন্টের আগের দিন সবাইকে জানিয়ে দেয়া হয় যে, রাত ৮.০০ টার পরিবর্তে গাড়ী ছাড়বে রাতে ৬.৩০ টায়। ফলে সবার মাঝেই ছিল টেনশন, অফিস শেষ করে বাসায় গিয়ে লাগেজ নিয়ে ফের আসতে হবে নটরডেম কলেজের গেটে, গাড়ী ছাড়বে এখান থেকেই। সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ঢাকা শহরের জ্যাম ভেঙ্গে এই অসাধ্য সাধন করা ছিল সবার জন্যই একটা চ্যালেঞ্জ। সবাই এই চ্যালেঞ্জ জয় করলেও ব্যর্থ হলেন ফেরদৌস ভাই আর শশী ভাবী। নির্ধারিত সময়ের আধঘণ্টা পরেও উনারা জায়গামত আসতে না পারায় বাস ছেড়ে দিল। উনারা সিএনজি অটোরিক্সা নিয়ে ছুটলেন বাস ধরতে। কাঁচপুর ব্রিজ পেড়িয়ে বাস থামল একটা পেট্রোল পাম্পে, সেখানে কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর উনারা যোগ দিলেন আমাদের সাথে। এরপর আরও সামনে থেকে আমাদের সাথে নরসিংদী থেকে যোগ দিলেন তিন ভ্রমণসঙ্গীঃ কামাল ভাই (ব্লগার সাদা মনের মানুষ), তুহিন ভাই আর মেজবাহ ভাই। দল পূর্ণ হলে আমাদের বাস ছুটে চলল টেকনাফের পানে।
শুরুর কথা (প্রথম দিন)ঃ সারা রাস্তায় বার বার জ্যামে পড়া সত্ত্বেও আমাদের দক্ষ ড্রাইভার এবং তার চতুরতার কারণে আমরা সকাল সাতটার কিছু পরে পৌঁছুই টেকনাফে। সেখানে ভ্রমণ বাংলাদেশের সভাপতি আরশাদ হোসেন টুটুল ভাই দুই দিন আগে থেকেই পৌঁছে গিয়েছিলেন আমাদের সবকিছুর অগ্রিম বন্দোবস্ত করতে। আমরা প্রথমে চলে গেলাম টেকনাফের এক রেস্টুরেন্টে, সেখানে সবাই ফ্রেশ হয়ে নাস্তা সেরে নিয়ে তৈরি হয়ে গেলাম প্রথম দিনের হাঁটার জন্য। আমাদের সকল ব্যাগ এন্ড ব্যাগেজ টুটুল ভাইয়ের কাছে জমা দিয়ে আমরা চান্দের গাড়ী করে চলে গেলাম টেকনাফ সৈকতে। সেখান থেকে শুরু হল আমাদের প্রথম দিনের হাঁটা। শুরুর কিছু আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে আমরা সবাই শুরু করলাম হাঁটা। প্রথম দিন আমাদের গন্তব্য দক্ষিণ শিলখালি ইউনিয়ন পরিষদ অফিস, সেখানেই আমরা প্রথম দিন রাত কাটাবো।
হাঁটা শুরু করতেই গায়ে লাগলো সাগরের নীল জলে ভেজা নোনা বাতাসের ঝাপটা, সারা রাতের বাস জার্নি করে ক্লান্ত শরীর নিমিষেই চনমনে হয়ে উঠলো। ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে সবাই সৈকত ধরে হাঁটতে লাগলাম, কেউ ছবি তোলায় মত্ত থেকে, কেউ কানে হেডফোন গুঁজে দিয়ে গানের ভুবনে ডুব দিয়ে, আর কেউ কেউ হাজারো কথার গল্পে মত্ত হয়ে। এভাবে চলতে চলতে এগিয়ে চলল “ভ্রমণ বাংলাদেশ” এর হণ্টন দলটি। সাগরের নীলাভ জলরাশি, মাথার উপরে থাকা নীলাকাশ তার সাথে আদিগন্ত ছড়িয়ে থাকা নির্জন সৈকত, যার উন্মুক্ত বক্ষে আমরা ছাড়া মাঝে মাঝে কিছু জেলে পল্লীর লোকজনের দেখা পাচ্ছিলাম। ঘণ্টাখানেক হাঁটার পর আস্তে আস্তে নিজেদের মধ্যে দূরত্ব বাড়তে আরম্ভ করলো। কেউ কেউ গতির কারণে আগ-পিছ হয়ে গেল, আবার কেউ কেউ শারীরিক সক্ষমতার ভিত্তিতে।
এই ইভেন্টে একটা সুবিধা ছিল, কেউ যদি হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে যায়, অথবা অন্য কোন কারণে হাঁটতে অপরাগ হয় তবে মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই উঠে আসতে পারবে মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন পিচ ঢালা রাস্তায়। আর এই সুবিধার কারণেই অনেকে শারীরিক প্রতিবন্ধকতা থাকা সত্ত্বেও হাঁটার জন্য চলে এসেছিল কক্সবাজার। সেই দলের অনেকে, সাথে আরও অনেকে যারা ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও হাঁটতে পারছিল না তারা উঠে গেল পাকা রাস্তায়, তারপর সিএনজি অটোরিক্সা’য় চড়ে চলে গেল দক্ষিণ শিলখালি ইউনিয়ন পরিষদ অফিসের উদ্দেশ্যে। সবশেষ দলটি সন্ধ্যার পরপর পৌঁছল শিলখালি। সেখানে পৌঁছে সবাই গোসল সেরে খাওয়া দাওয়া শেষে যার যার বিছানাপত্র রেডি করে কেউ কেউ ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে গেল, কেউ কেউ বসে পড়ল আড্ডায়, কেউ কেউ বসাল গানের আসর...
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সুমন কর। কক্সবাজার গেলে অবশ্যই শিলখালি থেকে ইনানি পর্যন্ত সৈকত ধরে হেঁটে যাওয়ার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। খুবই সুন্দর সৈকতের সেই রূপ।
হ্যাপি নিউ ইয়ার।
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
মামুন রশিদ বলেছেন: প্রথম ভালোলাগা+
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মামুন রশিদ ভাই।
হ্যাপি নিউ ইয়ার।
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম। বর্ণনায় অনেক কিছু জানতে পাড়লাম। দুটো মিলিয়ে বেশ ভালো লাগলো। তিন কিস্তিতে শেষ হবে মনে হয়, যেহেতু তিন দিন হেঁটেছেন। পরের পর্বও দেখার ইচ্ছা রইলো।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী বাঙালী। প্রথমে ইচ্ছা ছিল তিন পর্বে শেষ করার। কিন্তু ব্যস্ততার কারনে এখন সিদ্ধান্ত নিয়েছি দুই পর্বেই শেষ করার
ভালো থাকুন সবসময়, পরের পর্বে দেখা হবে ইনশাল্লাহ।
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: লোভান্বিত জানুয়ারীতে যাবো ইনশাল্লাহ এসে আমিও ছবি ব্লগ দিবো হু
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার লোভ দেখিয়া আমি আশান্বিত জানুয়ারি'তে যখন বেড়াতে যাবেন অবশ্যই বীচ ধরে হাঁটা মিস করবেন না যেন। আপনার ট্যুর এবং তার ছবি ও পোস্ট এর অপেক্ষায় রইলাম।
হ্যাপি নিউ ইয়ার প্রিয় অভি, ভালো থাকা হোক সবসময়।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,
খুব জম্পেশ এক উদ্যোগ । দারুন সব ছবি সহ দলবলের খলবলে যাত্রা অনিন্দ্য সুন্দর লাগলো ।
তবে "স্বপ্নের সৈকতে এঁকে যাই পদচিহ্ন – ৫” এই স্লোগানের ঝান্ডা উড়িয়ে যারা পদচিহ্ন আঁকলেন তাদের পদচিহ্নের ছবি খুব একটা দেখা গেলোনা । খুব ভালো হতো যদি স্বপ্নের সৈকতে দেবে বসা তাঁদের পদচিহ্ন জুম-ইন করে একটি ছবি দেয়া যেতো প্রথমেই । আমার এমোনটাই মনে হলো ।
ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই জম্পেশ ছিল আয়োজনটা, খুব ভালো কিছু সময় কাটিয়েছি।
আসলে ওরকম ছবি প্রথমবার অনেকগুলো তোলা হয়েছিল। এবার ছিল পঞ্চমবারের মত আয়োজন। আপনার মতামত আসলেই দারুন। তবে ভ্রমণ বন্ধু মনিরুল হাসান একটা ভিডিও দিয়েছে যেখানে এমনই একটি ফুটেজ দিয়ে ভিডিওটি শুরু হয়েছে।
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৩
ইমরান আশফাক বলেছেন: এই ডিসেম্বরে সেন্ট মার্টিনস ঘুরে এলাম। তবে মুল ক্যামেরা থেকে কম্পিউটারে ফটোগুলি নেওয়ার সময় কিভাবে যেন সমস্হ ফটো ডিলিট হয়ে যায়। :-&
তবে স্মার্ট ফোনে প্রায় ১৫০ মতো ফটো আছে, আগামী বৎসরের শুরুতে একটা পোস্ট দিয়েই দেবো ভাবছি।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমরান আশফাক ভাই। নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন। আপনার সেন্ট মার্টিনস ভ্রমণের পোস্ট এবং ছবিগুলোর অপেক্ষায় রইলাম।
ভালো থাকুন সবসময়।
৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছবি সহ চমৎকার পোস্ট।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ঢাকাবাসী।
ভালো থাকা হোক সবসময়।
৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:১৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো পোষ্ট। আমার খুব প্রিয় একটা জায়গা।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ রেজওয়ানা আলী তনিমা। আমারও খুব প্রিয় একটা জায়গা কক্সবাজার। ভালো থাকুন সবসময়।
৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই লুকটা কে? খালি আঙুল দেখায়?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
১০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
নিজে না খাইয়া অন্যকে খাওয়ায়, তারপরও লুকটা কেনু যে খালি মুটা হয়?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পরের পর্ব কবে লেখার সুযোগ যে হবে বুঝতে পারছি না। ব্যস্ততা আমায় দেয় না অবসর।
১২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারন উদ্যোগ । দেখে খুব ভালো লাগলো । চলুক....
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কলমের কালি শেষ ভাইজান।
১৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২১
পাজল্ড ডক বলেছেন: ওয়াও!!!
প্রিয়তে। ইনশআল্লাহ সামনের বার আপনাদের সাথে আমি যাবো
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইনশাল্লাহ আগামীবার দেখা হবে। অনেক অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয়।
১৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট
শুভ হোক নতুন বছর ২০১৫
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অর্বাচীন পথিক। শুভকামনা জানবেন, ভালো থাকুন সবসময়।
১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আরও একটি লোভাতুর দারুন ভ্রমণ পোস্ট ভ্রাতা। ৪র্থ ভালোলাগা ++++++++
হ্যাপ্পি নিউ ইয়ার
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লোভার্ত ভ্রাতা
ভালো কাটুক সারাটা বছর।
১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার!
সোজা প্রিয়তে।
নতুন বছরে আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো।
HAPPY NEW YEAR
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ জাম ভাই। অনেক দেরী করে প্রতিত্তরে আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকা হোক সবসময়।
১৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: কক্সবাজার, আহ...
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: পোষ্টে চরম প্লাস ++++
অসাধারণ সব ছবি তুলেন আপনি।
সাদা মনের মানুষ ভাইয়ের ইঙ্গিত করা লোকটি কে???
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মৃদুল শ্রাবন। সেই লোকটি আমাদের ভ্রমণ বাংলাদেশের হাসান ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
সুমন কর বলেছেন: অাপনার পোস্ট দেখেই ঘুরে অাসলাম। যাবার ইচ্ছে অাছে, তখন এটা প্রিন্ট করে নিয়ে যাবো।
ছবিগুলো সুন্দর!