নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
গত বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে “ভ্রমণ বাংলাদেশ” এর অফিসে গেলেই নোটিশবোর্ডে চোখ চলে যেত “মিশন কাশ্মীর” লেখাটার দিকে। মনের গহীনে একটা চাপা ইচ্ছে জেগে উঠলেও তেমন আকাঙ্ক্ষা হয়ে ওঠে নাই কখনো। প্রায়ই সবার ভিসা’র আবেদন, ভিসা প্রাপ্তি ইত্যাদি খবরগুলো পেতে থাকি কখনো অনলাইনে, কখনো অফলাইনে। কিন্তু গেল এপ্রিলে কাশ্মীরে বন্যা হওয়ায় ইভেন্ট পিছিয়ে দেয়া হল। কিন্তু ততদিনে সবার ভিসা নেয়া হয়েছে, অনেক প্রিপারেশন কমপ্লিট। তো কি করা? ভ্রমণ বাংলাদেশের অন্যতম চৌকশ দলনেতা তাহসিন শাহেদ (ব্লগার তাহসিন মামা) দল নিয়ে বেড়িয়ে পড়লেন সান্দাকফু-মিরিখ-দার্জিলিং এর পথে, যে গল্প আপনারা ইতোমধ্যে পড়েছেন তাহসিন মামার ব্লগে।
কিন্তু “মিশন কাশ্মীর” এর কি হল? ভ্রমণ বাংলাদেশের সাধারন সম্পাদক রবিউল হাসান খান মনা ট্যুর নতুন করে শিডিউল করলেন অক্টোবরে। তখন পর্যন্ত আমার সুদূর পরিকল্পনাতেও কাশ্মীর ভ্রমণের কোন সম্ভাবনা ছিল না। একে তো গত একবছরে আর্থিক অবস্থা বড়ই করুণ, তার সাথে আমার বিদেশ ভ্রমণের রাশি বুঝি ভাল নয়, ভয়াবহ মন্দ। ১৯৯৮ সালে পাসপোর্ট করার প্ল্যান করে ২০১৩ সালে পাসপোর্ট এর জন্য টাকা-পয়সা সহ সকল আনুসাঙ্গিক জমা দেয়া। অতঃপর দুই বছর পর সেই পাসপোর্ট হাতে পেলাম মে-জুনের দিকে। কারন? থাক সেই গল্প, সে এক বিশাল কাহিনী। তো পাসপোর্ট পাওয়ার পর মনের মাঝে অঙ্কুরোদগম হল কাশ্মীর যাওয়ার সাধের। কিন্তু কত প্রতিকূলতা, ভারতীয় ভিসা তো দূরের কথা, ই-টোকেন তখন সোনার হরিণ, আর যদি তা পাওয়া যায়ও, কিন্তু ভিসা’র নিশ্চয়তা কে দিবে?
তখন একদিন ঘটনাক্রমে মেজমামা’র বাসায় গেলেম, কথা প্রসঙ্গে কিভাবে যেন চলে এল ভারত ভ্রমণের কথা, সেই পথ ধরে কাশ্মীর ট্যুর। মেজমামী কি ভেবে বলল, জানি না, কিন্তু কথাটা পছন্দ হয়েছিল, ‘শোন, ধার করে হলেও বেড়ায়া আস, এখন যেহেতু সময় সুযোগ আছে, আবার চাকুরীতে ঢুকে পড়লে এত লম্বা ছুটি কখনোই পাবা না।’ কথাটা খুবই মনে ধরে গেল, বাসায় এসে আমার করিৎকর্মা ছোট ভাইকে বললাম, এরপরে সে নিজ দায়িত্বে ভিসা’র ব্যবস্থা করল, আমি ম্যানেজ করলাম অর্থের সংস্থান (অবশ্যই লোণ করে)। এদিকে মনা-তাহসিন, দুজনের কেউই এই ট্যুরে যেতে পারছে না, ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারনে। নানান ঘটনাক্রমে আমি হয়ে গেলাম ট্যুর লিডার, যে নিজেই কি না এই প্রথম দেশের বাইরে বেড়াতে যাচ্ছে!!!
যাদের নিয়ে কাশ্মীর ট্যুরের প্ল্যান করা, একে একে সবাই বেঁকে বসল। কিই সব হাস্যকর যুক্তি, এই এই ব্যাক্তি গেলে আমি যাব, এই এই ব্যাক্তি না গেলে আমি যাব না। এক বড় ভাই বড়ই ক্লাসি, মুখে সরাসরি না বললেও উনার কারণ ছিল, আরও হাস্যকর, তা নাই’বা বললাম। একমাত্র ভরসা ছিল ভ্রমণ সঙ্গী, সামু’র প্রিয় ব্লগার, সাদা মনের মানুষ খ্যাত কামালউদ্দিন কামাল ভাই। উনি এবং উনার দুই বন্ধু স্থানীয়, ভিসা হাতে তৈরি ছিলেন এই ট্যুরের জন্য। এই ফাঁকে আমি ব্যস্ত ছিলাম নতুন ভ্রমণ সাথী যোগাড়ে, একইসাথে হোটেল, টিকেট এসবের খোঁজ করতে। টানা মাসখানেক সময় অনলাইনে যোগাযোগ করে মোটামুটি ভাল মানের এক এজেন্টের মাধ্যমে একটা পছন্দের ডিলাক্স প্যাকেজ রিজেনেবল প্রাইসে নিশ্চিত করতে পারলাম। কিন্তু সমস্যা তখনও ছিল দুটিঃ এক, ট্যুরের মেম্বার কনফার্ম করা, দ্বিতীয়, আমি চাচ্ছিলাম কাশ্মীর ভ্রমণ শেষে সিমলা-মানালি ট্যুর দিতে, কিন্তু সেই মুহূর্তে মাত্র একজন ম্যানেজ হয়েছে যে ১৫ দিনের জন্য সময় বের করতে পারবে।
কিন্তু আসল ঝামেলা যে, তখন ঘাপটি মেরে বসে আছে তা কি আর জানতাম! মোটামুটি আটজনের দল কনফার্ম হওয়ার পর খোঁজ শুরু করলাম টিকেটের, আমাদের প্ল্যান ০৮ অক্টোবর, ২০১৫, বৃহস্পতিবার রাতের গাড়ীতে কলকাতা যাওয়ার, তার পরদিন রাজধানী এক্সপ্রেস ধরে দিল্লী, পরদিন সেখান হতে জম্মু রাজধানী এক্সপ্রেস ধরে জম্মু, সেখানে আমাদের জন্য অপেক্ষা করবে এজেন্ট কর্তৃক এক সপ্তাহের জন্য আমাদের রিজার্ভ গাড়ীটি। কিন্তু কলকাতা টু দিল্লী রাজধানী এক্সপ্রেসের টিকেট করতে গিয়ে দেখি টিকেট নেই, সব বিক্রি হয়ে গেছে। আমাদের যাত্রার তখনো মাস দেড়েক বাকী! পরে খোঁজ নিয়ে জানলাম আগত দুর্গাপুজার কারনে টিকেটের এমন দুষ্প্রাপ্যতা, এমনিতে মাস দেড়েক আগেও টিকেট পাওয়া যায়। যদিও জানতাম ভারতীয় রেলের টিকেট অগ্রিম কেটে রাখতে হয়, তাই বলে মাস দেড়েক আগেও পাওয়া যাবে না! দুদিন নানান হিসেব কষে দেখলাম, একমাত্র উপায় আকাশপথে ভ্রমণ, কিন্তু তাতে খরচ দ্বিগুণের বেশি হয়ে যায়। আমরা যারা গ্রুপ ট্যুর দেই, তাদের বাজেটের ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হয়, কেননা সবার জন্য এফর্ডেবল হয় এমন বাজেট থাকাটা জরুরী। কি করা যায়... কি করা যায়? অনেক ভাবনার পর বুদ্ধি একটা পাওয়া গেল, একদিন আগে, অর্থাৎ বুধবার রাতে রওনা দিলে বৃহস্পতিবারের রাজধানী এক্সপ্রেসের টিকেট এভেইলেবল আছে তখনো। যেমন ভাবনা, তেমন কাজ; সবাইকে ফোন দিলাম। আবার সমস্যা, যারা অফিস থেকে ছুটি নিয়েছে তাদের আরও একদিন তাও বুধবার ছুটি ম্যানেজ করা খুব কঠিন। আমি স্পষ্ট জানালাম, অন্যথায় ট্যুর ক্যান্সেল করতে হবে।
মজার ব্যাপার হল, যে দুজনের এই ঝামেলা তারা দুজনই আমার সাথে কাশ্মীর ট্যুর শেষে সিমলা-মানালি’র পথের সাথী। তখন পর্যন্ত তিনজনই ছিলাম এই এক্সটেন্ডেড ট্যুরের জন্য। আচ্ছা এই ব্যাপারে একটু বলে নেই। আমি যখন প্ল্যান করলাম দিল্লী হয়ে জম্মু-কাশ্মির রুটে ট্যুর হবে, তখন ভেবে দেখলাম কেন না সিমলা-মানালি ঢুঁ মেরে যাই? কারণ, আবার সিমলা-মানালি বেড়াতে এলে ঢাকা-দিল্লী আমাকে সফর করতেই হবে। তাই নানান সম্ভাব্যতা বিচার বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল ট্যুর হবে এমনঃ ঢাকা-কলকাতা-দিল্লী-জম্মু-কাশ্মীর-দিল্লি-সিমলা-মানালি-কলকাতা-ঢাকা।যাই হোক সকল সমস্যা অতিক্রম করে শেষ পর্যন্ত সাতজনের দলের জন্য সকল টিকেট কাটা হল, যদিও কাশ্মীরে দশজনের দলের জন্য সকল কিছু বুকিং রাখা হল, গাড়ী রইল ১৩ সিটের টেম্পু ট্র্যাভেলার। ঢাকা-কলকাতা যাব বিআরটিসি ভলভো ট্রানজিট বাসে সরাসরি সল্টলেক; সেখান থেকে হাওড়া। হাওড়া থেকে রাজধানী এক্সপ্রেসে করে দিল্লী (থ্রি টায়ার এসি টিকেট পেয়েছিলাম; তাও দুই বগিতে ); দিল্লী থেকে শালিমার এক্সপ্রেসে জম্মু (এখানে একই বগীতে, টু টায়ার এসি); সেখানে অপেক্ষা করবে আমাদের টেম্পু ট্র্যাভেলার। ফেরার পথে বাই এয়ারে ফিরব, ডোমেস্টিক ট্রান্সপোর্ট ‘ইন্ডিগো এয়ার’, আর দিল্লী টু ঢাকা ‘এয়ার ইন্ডিয়া’। কারণ, ডোমেস্টিক এর জন্য ট্রেনের টিকেট পাওয়া যায় নাই, আর ছুটির স্বল্পতার দরুন ঢাকা ফেরা বাই এয়ারে। কি করা! সেই খরচ বেড়েই গেল প্রায় ৩০%। কিছুই যে করার নেই।
এরপরে অপেক্ষার পালা, আর আমি খুঁজে চলেছি আরেকজন টিম মেম্বার সিমলা-মানালি’র পথের জন্য। ৪/৫ তারিখের কথা, আমি আর ছোট ভাই গেছি বসুন্ধরা মার্কেটে, মোবাইল কিনতে। চোর বাবাজি সেই যে ল্যাপটপ আর মোবাইল নিয়ে গেছে, তারপর আর সেট কেনা হয় নাই। তো সেখানে একটা কল আসল, ‘হ্যালো, ভাইজান আমি ভিসা পেয়েছি, এইমাত্র! আপনাদের সাথে কাশ্মীর যাব, সিমলা-মানালি’ও...’। আমি মনে মনে বললাম, ‘পাইলাম, ইহাকে পাইলাম’; আর ফোনে বললাম, 'আপনার বাসার ঠিকানা দেন, আমি আপনার বাসায় এসে কথা বলি'। সেদিনই ছুটলাম উনার বাসায়; উনাকে বললাম, 'যাওয়া আসার টিকেট নিজ দায়িত্বে করে নিতে পারলে বাকীসব এরেঞ্জ করা যাবে', আসলে এরেঞ্জ তো করাই ছিল।
যাই হোক, পরদিন আরেকজনের কল, ‘ভাই, আমি আপনাদের সাথে কাশ্মীর যেতে চাচ্ছি’। হাসুম না কান্দুম, তাকেও সেই একই শর্তে দলে টেনে নিলাম, দল ভারী হল, নয়জনের। এরপর, যাত্রা শুরু করার আগের রাতে কাশ্মীর ট্যুরের অন্যতম ভ্রমণসাথী মুক্তার ভাই মেসেজ করলেন, উনার এক ফ্রেন্ড আমাদের সাথে কাশ্মীর জয়েন করতে চাচ্ছেন, নেয়া যায় কি? এখন বলেন কি করব? হাসি, কান্না বাদ... যাই হোক সেই একই শর্তে দশম সদস্য যুক্ত হল দলে। ঠিক এসবের মাঝে কামাল ভাই ফোন দিলেন, উনার দুই সাথীর একজন পারিবারিক ঝামেলার কারনে যেতে অপরাগতা প্রকাশ করেছেন। সেই মুহূর্তের অনুভূতি বুইঝা লন ভাই সকল। আমি বললাম, 'কোন অসুবিধা নেই, কিন্তু টিকেট যা কেটেছি ম্যাক্সিমাম নন চেঞ্জেবল, নন রিফান্ডেবল; যদি কিছু ফেরত পাই তবে তা উনাকে ফেরত দেয়া যাবে; নইলে উনার পুরো টাকা জলে'। কামাল ভাই বললেন মজার কথা, ‘সে না হয় গেল, কিন্তু বাড়তি কোন জরিমানা দিতে হবে কি না তা বলেন?’। জ্ঞানী মানুষের জ্ঞানী কথা। আমি উনাকে নিশ্চিত করলাম এমন কোন সম্ভাবনা নেই। যাই হোক সকল প্রতিবন্ধকতা পিছু ফেলে শেষ পর্যন্ত সেই ভাইটিও আমাদের সাথী হয়েছিলেন।
এই প্রি এরেঞ্জমেণ্টে আরও দুটো ঝামেলা ছিল; একটা হল ঢাকা থেকে ভারতে যে কোন টিকেট কাটলে প্রায় ২০% বেশি পেমেন্ট করতে হয়। যখন ভারতীয় এক রুপী বাংলাদেশের ১.১৯ টাকা এক্সচেঞ্জ রেট ছিল, আমাদের পেমেন্ট করতে হয়েছে ১.৪০ রেটে। ট্রেনের টিকেট, প্লেনের টিকেট সকল ক্ষেত্রেই, এমন কি এডভান্স টাকা পাঠাতেও। আরেকটা ঝামেলা ছিল, আমাদের ট্যুর অপারেটর'কে অগ্রিম পেমেন্ট করতে গিয়ে বিড়ম্বনা। আমাদের ট্র্যাভেল এজেন্ট ভাল মানের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি ছিল, সে ব্যাঙ্কিং থ্রু’তে টাকা এডভান্স করতে বলে, ছয়টা ব্যাঙ্ক একাউণ্ট দিল, ভিন্ন ভিন্ন ব্যাঙ্কের, যে কোন একটায় জমা দিতে বলল। প্রতিটি ছিল কোম্পানি’র নিজ নামে একাউণ্ট। কিন্তু ঢাকা থেকে বৈধ উপায়ে ভারতে কোন টাকা জমা দেয়ার সোর্স খুঁজে পাওয়া যায় নাই। নানান যন্ত্রণার পর বৈধ উপায়েই ভারত থেকে টাকা জমা দেয়া হয়, অতিরিক্ত অর্থ খরচ করে।
এরপর আর কি? লাগেজ গোছালাম যাত্রার দিন দুপুরের পর। লাগেজ গোছানো শেষে মনে হল ‘রন্তু’র কালো আকাশ’ সিরিজের শেষ পর্ব পোস্ট করে যাই। বসে গেলাম লিখতে, লেখা শেষ করে পোস্ট করতে করতে রাত আটটা পেরিয়ে গেল। দ্রুত তৈরি হয়ে রিকশা নিয়ে যখন বাস কাউণ্টারের দিকে রওনা হলাম, তখন ফোনের পর ফোন। ট্যুর লিডার ছাড়া সবাই হাজির, রিপোর্টিং টাইম ওভার হয়ে গেছে... (চলবে)।
পরের পর্বঃ দাদাদের উঠোন পেড়িয়ে দিল্লী'র পথে (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস।
আজ রাতের মধ্যে দ্বিতীয় পর্ব পেয়ে যাবেন আশা করি।
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
কাবিল বলেছেন: এবার জমবে মেলা, অপেক্ষায় রইলুম।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মেলা জমবে কি না জানি না, তবে কাহিনী আছে মেলা...
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: দলবল ছাড়া ট্যুর করে মজা নাই।
আমরাও দলবল ছাড়া কোথাও বেড়াতে যাই না।
পরের পর্বের অপেক্ষায়
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই দলবল ছাড়া ট্যুর করে মজা নাই। আমরও বেশীরভাগ সময় দলবলের সাথেই বেড়ানো হয়। তবে দু'চারজন বা শুধু একা বেড়ানোরও আলাদা চার্ম আছে।
ধন্যবাদ ফেরদৌসা রুহী, ভালো থাকুন সবসময়।
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জম্পেশ একটা ভ্রমন কাহিনীর অপেক্ষায় রইলাম ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমারও সেরকমই ইচ্ছে, দেখা যাক কি হয়। ট্যুর কিন্তু সেইরকম জম্পেশ ছিল।
৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর ভ্রমন কাহিনীর অপেক্ষায়!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: চলুক। ভাল লাগছে........।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় অগ্নি সারথি।
৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাইলে বিহাইন্ড দ্য ট্যুর শুরু কইরালচেন? এইগুলা আমি খুব ভালা পাই।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হ রে ভাই, ইচ্ছা আছে টানা লিখে শেষ করা। ২য় পর্ব আজ পোস্ট করলাম।
৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার ভ্রমণ মানে সামুর সবার ভ্রমণ। ভ্রমণ ব্লগের অপেক্ষায় থাকলাম। এতো হ্যাপা পইয়ে গিয়েছেন এর জন্য অভিনন্দন
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, কথা কিন্তু মিথ্যা নয়। যে কোন ট্যুরে গেলে সামু'র বন্ধুদের কথা মাথায় থাকে। ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল
৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
জুন বলেছেন: ইদানীং ইন্ডিয়ান ভিসা এত জটিল যে সেখানে যাবার কথা মনে হলেই আতংকিত হই বোকামানুষ।
তাই এবার বোম্বে টু গোয়া হয়ে কেরালা যাবার প্রোগ্রাম বাদ দিলাম ইন্ডিয়ান এম্বেসীর ভাব চক্কর দেখে। যত্তসব। তারপর ওনারা নাকি আমাদের বড় ভাই, কত কিছু শুনি হ্যান ত্যান কিন্ত ভিসার বেলায় এই সব কি।
যাই হোক সাথে থাকলাম আপনার চমকপ্রদ ভ্রমনে, আর এই সুযোগে দেখা হয়ে যাবে আমার দেখে আসা জায়গাগুলো
+
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আর বলিয়েন না আপা, এতো কাহিনীর পর আমাকে দিছে সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা!!! প্ল্যান ছিল ডিসেম্বর-জানুয়ারি'র দিকে লম্বা একটা ট্যুর দেয়ার; রুটটাও দারুণ ছিলঃ কলকাতা-পুরী-বিশাখাপত্তম-চেন্নাই-কন্যাকুমারী-কেরালা-মুন্নার-ওটি। কিন্তু দাদার বেডারা দিছে সব প্ল্যান ভণ্ডুল করে। এখন ইচ্ছে আছে শ্রীলঙ্কা যাওয়ার, অর্থসংস্থান করা মাত্র উড়াল দিব; শুনেছি চেন্নাই-কেরালা নস্যি সিংহলের কাছে?
নিয়মিত পোস্ট করার ইচ্ছে আছে এই ট্রিপের যত ভ্রমণ কিসসা। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৯
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: দারুন ভ্রমণকাহিনীর অপেক্ষায় ! ভাল লাগা রইল ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ রবিন মিলফোর্ড, কিশোর পাশা আর মুসা আমান কোথায়?
১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পরের কাহিনী কন... এইটুকে মজা পাইছি... পিলাস...
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পরের কাহিনী কইছি, দেইখ্যা লন। তয় তার পরের কাহিনী কাইল কমু নে
১২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বেশী বেশী ফটো দিয়েন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইচ্ছে আছে সে রকমই, কিন্তু ২য় পর্ব পোস্ট করতে গিয়ে আজ অনেক চেষ্টা করেও দুটোর বেশী ছবি আপলোড করতে পারি নাই
১৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
শামছুল ইসলাম বলেছেন: নাটকীয় শুরুঃ
//এদিকে মনা-তাহসিন, দুজনের কেউই এই ট্যুরে যেতে পারছে না, ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারনে। নানান ঘটনাক্রমে আমি হয়ে গেলাম ট্যুর লিডার, যে নিজেই কি না এই প্রথম দেশের বাইরে বেড়াতে যাচ্ছে!!//
রুট পছন্দের ক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় আছেঃ
// আমি যখন প্ল্যান করলাম দিল্লী হয়ে জম্মু-কাশ্মির রুটে ট্যুর হবে, তখন ভেবে দেখলাম কেন না সিমলা-মানালি ঢুঁ মেরে যাই? কারণ, আবার সিমলা-মানালি বেড়াতে এলে ঢাকা-দিল্লী আমাকে সফর করতেই হবে। তাই নানান সম্ভাব্যতা বিচার বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল ট্যুর হবে এমনঃ ঢাকা-কলকাতা-দিল্লী-জম্মু-কাশ্মীর-দিল্লি-সিমলা-মানালি-কলকাতা-ঢাকা।//
মেলা ঝামেলার পর যাত্রা শুরু।
ভ্রমণের বিস্তারিত জানার অপেক্ষায় রইলাম।
ভাল থাকুন। সবসময়।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম ভাই, অনেকদিন পর দেখা পেলাম।
কেমন আছেন? আপনার মন্তব্য মানেই অন্যরকম কিছু। রন্তু সিরিজ শেষ, পুরোটা একসাথে পোস্ট করেছি, পিডিএফ লিঙ্কসহ, দাওয়াত রইল।
ভালো থাকুন সবসময়।
১৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
মধুমিতা বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মধুমিতা, পরের পর্ব পোস্ট করা হয়েছে ইতোমধ্যেঃ দাদাদের উঠোন পেড়িয়ে দিল্লী'র পথে (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
ভালো থাকা হোক সবসময়।
১৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনার শুরু......লেখা বিস্তারিত হওয়াতে পড়তে ভালো লাগল। +
চলুক..............
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু, চেষ্টা থাকবে যতটুকু পারা যায় বিস্তারিত লেখার।
১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কোন ভ্রমন প্লানের সাথে আনুসাঙ্গিক ঝামেলা বাধ্যতামুলকভাবেই আসে। তবে শেষ পর্যন্ত ভ্রমন স্বার্থক হইলে ওইসব মনে থাকে না।
পড়তে ভালো লাগতেছিলো। পরের পর্বগুলোর অপেক্ষায় রইলাম।
জুন আপা@ হাজার দুয়েক টাকা দিলে ভিসা কোন ব্যাপারই না। দুনিয়ার সবকিছু এখন দুই নাম্বার, ইন্ডিয়ান ভিসাও।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঠিক বলেছেন শতদ্রু, কিন্তু এই ট্যুরে শুরুর দিকে এতো এতো বেশী ঝামেলার মধ্যে দিয়ে গিয়েছি বলার নেই। এমন কি ভারত পৌঁছানোর পরও এই ঝামেলা পিছু ছাড়ছিল না যেন। তবে ট্যুর শেষে সবকিছু নস্যি সমতুল্য মনে হচ্ছে, মানে ঝামেলার কথা বলছি
হাজার দুয়েক টাকা দিলে ই-টোকেন মিলছে, ভিসা নয়। আমার পরিচিত একজন দু'দফা পাঁচ হাজার টাকা গচ্চা দিয়ে ই-টোকেন যোগাড় করেও শেষ পর্যন্ত ভিসা কিন্তু পায় নাই। মামুর বেডারা আমারে সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা দিছে, চিন্তা করেন কি ফাজিল।
১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই, চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট! চলতে থাকুক। সাথেই আছি........!!
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সাহসী সন্তান, সিরিজ চলছে আপনাদের সাথে নিয়ে
১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
সায়েম মুন বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার পোস্ট।
আমারও ঘুরতে ইচ্ছে করে এই জায়গাগুলোতে। অদূর ভবিষ্যতের সুযোগের অপেক্ষায় আছি।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ কবি ভাই, আগত ভ্রমণের জন্য শুভকামনা রইল। আসলে এমন জায়গাগুলোতে বারবার যেতে মন চায়।
১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫২
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: হা হা - অনেকদিন পর এই প্রশ্ন শোনলাম । ব্লগিং শুরুর প্রথমদিকে সবাই এই প্রশ্ন করত ।
কিশোর আর মুসা আপাতত ব্যস্ত আছে তাদের কাজ নিয়ে ! নতুন কোন রহস্যের সন্ধান পেলেই আবার একসাথে হয়ে যাব আমরা !
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,
“মিশন কাশ্মীর” এক্কেবারে টেন্সড অবস্থায় রেখে গেলেন .......
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, নারে ভাই, টেনশন তো এখনো শুরুই হয় নাই, 'পিকচার আভি বাকী হ্যায় মেরি দোস্ত'
২১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হায় হায়, আমার ব্যস্ততার মুখে আগুন! আমি এত দেরীতে পড়ছি!!!!
ভালই মোয়াল্লেম হলেন আপনি!!!
আর দেরী নয়, পরের পর্বে যাই!!!!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, ব্যস্ততা!!! আজকেই ব্যস্ততা নিয়ে একটা কবিতা পোস্ট করলাম। আপনার ব্যস্ততাও কি সেই রকমের?
ভালই মোয়াল্লেম হলেন আপনি!! কথাটায় বড়ই মজা পেলুম।
২২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কিছু সমস্যায় ব্লগে যথেষ্ট অনিয়মিত, আমি অপেক্ষায় ছিলাম আপনার পোষ্টের, অথচ তৃতীয় পোষ্ট আসার পরেও আমি ঘুমিয়েই ছিলাম, সজাক করে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ হাসান ভাই
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হাহাহা, সেলাম বড় ভাই, ছবি সঙ্কটে ভুগিতেছি। সাথে থাকুন, আর আপনিও কিছু স্মৃতিচারণমূলক পোস্ট দিয়েন।
২৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কি ছবি লাগবে বলেন, আমি পাঠাইয়া দেই
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দিল্লী থেকে কাশ্মীর হয়ে ফের দিল্লী ফেরার দিনগুলোর প্রতিদিনের গোটা দশেক করে ছবি হলে ভালো হয়। অবশ্যই কোন মানুষের আই মিন ভ্রমণসঙ্গী যেন ছবিতে না থাকে।
ধন্যবাদ কামাল ভাই।
২৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪
আমি ইহতিব বলেছেন: ভারত ভ্রমণ পর্ব শুরু করলাম ভাইয়া। ভালো লাগছে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগছে।
২৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
এহসান সাবির বলেছেন: আমি আছি।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি ছিলাম
২৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় বোকা মানুষ ভাই, আপনার এই সিরিজটি আজকে থেকে সামহোয়্যারইন ব্লগের অফিসিয়াল পেইজে নিয়মিত প্রকাশ করা হবে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ওরে ভাই, আমি তো খুশীতে আপনাকে একটা ট্রিট দিতে চাই। কবে খাবেন বলেন?
আহা কি আনন্দ, আকাশে, বাতাসে...
২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
জাদিদ বলেছেন: ঠিক আছে উর্দু রোডে চইলা আসেন। তারপর খামু নে
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: খাওয়ামু মিয়া কা_ভা ভাইরে, আপ্নে কেডা? আর উর্দু রোড কুণ্ঠে? পাকিস্তানে নিশ্চয়ই? আমি পাকিস্তান যাই না...
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
নেক্সাস বলেছেন: পরের অংশের অপেক্ষায় মুগ্ধতা