নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৃষ্টিকর্তার দোহাই, সড়কে চলাচলের সময় সতর্ক হন।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৪



আজ একদিনে শাহবাগ এলাকায় দু দুজন স্কুল ছাত্রী বাসের ধাক্কায় নিহত হয়েছেন রাস্তা পারাপারের সময়। একজনের বয়স ১২ আর অন্যজনের ১৪ বছর মাত্র। সকাল ৯টার দিকে মৎস্য ভবনের সামনে বাসের ধাক্কায় প্রাণ যায় সাবিহা আক্তারের। বিকেল চারটার দিকে শাহবাগ মোড়ে রাস্তা পারাপারের সময় একটি যাত্রীবাহী বাস খাদিজাকে ধাক্কা দেয়। এর মধ্যে খাদিজার বাড়ী কুমিল্লা, সে ঢাকা এসেছিল বেড়াতে, শিশুপার্ক ঘুরে বিকেলে খাবারের জন্য শাহবাগ মোড়ে একটি রেস্টুরেন্টে যাওয়ার সময় রাস্তা পার হতে গিয়ে এই মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। হাজারো বার আওড়ানো বুলি, ‘সময়ের চেয়ে জীবনের মুল্য’ আবারো মিথ্যে প্রমাণিত হল।

বেশীরভাগ দুর্ঘটনায় চালকদের আমরা দোষী সাব্যস্ত করে থাকি। কিন্তু বাস্তবতা কি? একটু বিচার বিশ্লেষণ করা যাক? প্রথমে গত তিন মাসে আমার নিজের দেখা তিনটি ঘটনা বলা যাক।

ঘটনা ০১ঃ
আমি মতিঝিল থেকে যাচ্ছিলাম মিরপুর, সিটিং গাড়ী, চলছে দুরন্ত গতিতে। আমি বসেছি গেটের সাথের ঠিক জানালার পাশের সিটে। সময় আনুমানিক ছয়টা হবে, অফিস সব ছুটি হয়েছে মাত্র। বাস তখন মৎস্য ভবনের সিগ্ন্যাল পার হচ্ছে। পাঠকদের বুঝার সুবিধার্থে একটু ঐ সময়কার রাস্তার গাড়ী চলাচলের দৃশ্য সম্পর্কে ধারনা দেয়া যাক। ফুটপাথ আর রোড ডিভাইডার এর মাঝে দিয়ে তিন লেনে সব গাড়ী ছুটছে; আমাদের বাস মাঝখানের লেনে। মৎস্য ভবনের সিগ্ন্যালের মোড়ে হঠাৎ আমাদের গাড়ীর হেল্পার এক মহিলাকে বাম হাতে জড়িয়ে চলন্ত গাড়ীতে রাস্তা হতে তুলে নিল। আমি তাকে ঝাড়ি দিব চিন্তা করছি, তখন দেখি মহিলা হতভম্ব চেহারায় কাঁপছে। আসলে ঘটনার আকস্মিকতায় আমরা কিছু বুঝে উঠতে পারি নাই। এবার হেল্পার ঘটনা ব্যাখ্যা করল আমাদের। ত্রিশ বছর বয়সী ঐ ভদ্র মহিলা ফুটপাথে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাসের জন্য। সিগ্ন্যাল ছাড়া অবস্থায় নিজের কাঙ্ক্ষিত বাসের দেখা পান, যদিও তা ছিল চলন্ত এবং ফুটপাথ হতে সবচেয়ে দূরে, রোড ডিভাইডার এর পাশের লেনে। সেই অবস্থায় ভদ্রমহিলা দৌড় দেন বাসের উদ্দেশ্যে, কিন্তু ইতোমধ্যে মাঝখানে আমাদের গাড়ী চলে আসে, আর মহিলার ঠিক পেছনে আরেকটি চলন্ত গাড়ী। মহিলা যখন ঠিক গাড়ীর নীচে চাপা পড়বেন, ঠিক তখন আমাদের হেল্পার তাকে দেখতে পেয়ে স্মার্টলি ডান হাতে দরজার হাতল চেপে ধরে বাম হাতে মহিলাকে রাস্তা হতে বাসে তুলে নেয়। এই পুরো ঘটনা দু’তিন সেকেন্ডের মধ্যে ঘটে, ভদ্র মহিলা নিজের চোখের সামনে মৃত্যু দেখতে পেয়েছিলেন নিশ্চয়ই। তাইতো বাসে দাঁড়িয়ে থরথর করে কাঁপছিলেন। পরবর্তী স্টপেজে গাড়ী থামিয়ে উনাকে নামিয়ে দেয়া হয়।

ঘটনা ০২ঃ
নীলক্ষেত মোড়, গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের বিপরীতের রাস্তায় সব গাড়ী জ্যামে সিগন্যালে আটকে আছে। অনেকক্ষণ পরে সিগন্যাল ছাড়ল, গাড়ী সব মাত্র মুভ করা শুরু করেছে, বাসের কন্ডাক্টার আর গেটের কাছের এক যাত্রী চিৎকার দিয়ে উঠলো, ‘অই ব্রেক কর!’। গাড়ী হার্ড ব্রেক কষল, যদিও তেমন গতি ছিল না। দুই গাড়ীর মাঝে এক হাতেরও কম জায়গায় বছর বিশেকের এক হালকা পাতলা তরুণী আঁটকে আছে। পাতলা বলেই হয়ত ভাগ্য জোরে বেঁচে গেছে। ঘটনা খুবই সিম্পল, কিন্তু ভয়াবহ। মেয়েটি আর তার সঙ্গী ছেলে একজন, দুজনে দুই বাসের মাঝখান দিয়ে পেছন থেকে ঢুঁকে পড়েন রাস্তা পার হবেন বলে। পেছনে থাকায় দুই গাড়ীর ড্রাইভারই তাদের লক্ষ্য করেন নাই। ছেলেটি দ্রুত বের হয়ে গেলেও মেয়েটি আঁটকে যায়।

ঘটনা ০৩ঃ
মিরপুর রোডে, ধানমণ্ডি মাঠের পাশের মেইন রোডে, ফুটপাথ হতে একটা বছর বিশেকের ছেলে চলন্ত গাড়ীর উদ্দেশ্যে দৌড় শুরু করল, পায়ে স্যান্ডেল। বাসের গতির সাথে টিকতে না পেরে হুমড়ি খেয়ে পড়ার মুখে হেল্পার তাকে দেখতে পেয়ে গেটে জোরে একটা বাড়ি দেয় গাড়ী ব্রেক করার জন্য, সাথে হাত বাড়িয়ে সেই ছেলেকে ধরে ফেলে রাস্তায় পড়ে যাওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে। ছেলেটি যে পজিশনে ছিল নির্ঘাত গাড়ীর চাকার নীচে চলে যেত।

এই ঘটনাগুলো এ'কারনে বলা যে, আমরা নিজেরা কতটুকু অসতর্ক এবং অবিবেচক হয়ে যাই রাস্তায় গাড়ীতে উঠতে গিয়ে এবং পথ পারাপারে। ঢাকা শহরে কয়েক কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে দুই তিন ঘণ্টা সময় লেগে যায়। একবার একটা সিগন্যালে আটকে গেলে দশ-পনের মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। তাই সিগন্যাল ওপেন হলেই সকল গাড়ীর চালক পাগলের মত চেষ্টা করে গাড়ী নিয়ে সিগন্যাল বাতি পার হয়ে যেতে। ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর সিগন্যাল, মানিক মিয়া এভিনিউ – আসাদগেট সিগন্যাল, ফার্মগেট সিগন্যাল, শাহবাগ সিগন্যাল, কারওয়ান বাজার সিগন্যাল, বনানী-মহাখালী, গুলশান, বিমানবন্দর এমন জায়গাগুলোর সিগন্যাল পয়েন্টে গাড়ী লম্বা সময় ধরে আটকে থাকে। সিগন্যাল ছাড়তেই সব গাড়ী ব্যস্ত হয়ে পড়ে সিগন্যাল পার হয়ে যেতে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য ঠিক ঐ সময়ই দেখা যায় মানুষজন রাস্তা পার হতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে এবং বেশীরভাগ দুর্ঘটনা এই সময়টায় ঘটে রাজধানী ঢাকায়। প্লিজ দোহাই আপনাদের ঐ সময়টায় ভুলেও রাস্তা পার হবেন না। আরেকটা কথা, থেমে থাকা গাড়ীর পেছন থেকে মাঝখানে কখনো রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করবেন না। সম্ভব হলে ড্রাইভার অথবা হেল্পারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে রাস্তা পার হন।

আমাদের এই শহরে রাস্তা পারাপার একটা কঠিন ব্যাপার। গুলশান, শাহবাগ, মানিক মিয়া এভিনিউ এর মত জায়গাগুলোতে রাস্তা পারাপার আসলেই দুরূহ। পর্যাপ্ত ফুট ওভারব্রিজ এর অভাব, সাথে যেখানে আছে, তাও সঠিক জায়গায় নেই, থাকলেও দখল হয়ে আছে হকারে। জেব্রা ক্রসিং কয়জন ড্রাইভার বুঝে আর কয়জন পথচারী? তা একটা প্রশ্নের বিষয়।

ড্রাইভারদের নিয়মভংগ আর বেপরোয়া গাড়ী চালানো নিয়ে কিছু নাই বা বলি। তো করনীয় কি? করনীয় একটাই, আরও সাবধান হন। মনে রাখবেন দুর্ঘটনা বলে কয়ে আসে না, যখন আসে তখন আর কিছু করার থাকে না। আমি, আমার ছোট ভাই দুজনেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে অল্পের জন্য বেঁচে গেছি। আমারটা তো এমন ছিল, যেখানে দুর্ঘটনা হওয়ার কোন কারণ ছিল না। আজিমপুরে বাসে থেকে নেমেছি সবার শেষে, ড্রাইভার গাড়ী ইউটার্ন করাচ্ছে, হঠাৎ আমি রাস্তার ফুটপাথের গ্রিলের মাঝে আটকে গেলাম, গাড়ীর পেছনের কর্নারটা ঠিক আমার পেটের মাঝে আলতো ছোঁয়া দিয়ে চলে গেল। আর ইঞ্চি দুয়েক বেশী এগিয়ে আসলে আমার পেট ফুঁড়ে গাড়ী চলে যেত। এখানে আমার বা ড্রাইভারের কারো দোষ ছিল না, তবুও সেদিন মারা যেতাম নির্ঘাত। এরপর থেকে বাসে থেকে নেমেই আগে পাশে নিরাপদ জায়গায় চলে আসি, তারপর বুঝেশুনে চলাচল শুরু করি।

এই প্রসঙ্গে আরও দুটি ঘটনা তুলে ধরিঃ

ঘটনা ০৪ঃ
আমার বন্ধু স্থানীয় একজনের বাবা, রিটায়ার্ড সরকারী চাকুরে, রাত নয়টা, সাড়ে নয়টার দিকে বাসা হতে বের হয়েছিলেন কিছু একটা কিনতে। ফুটপাথের নিরাপদ সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি অটোরিকশা উনার উপর চাপা দেয় এবং উনি নির্মমভাবে মৃত্যুবরণ করেন।

ঘটনা ০৫ঃ
হাতিরঝিল থেকে কারওয়ান বাজার এসে হোটেল সোনারগাঁও এর সামনে সব গাড়ী সিগন্যালে আটকে আছে। বাস হতে আমার পাশের ষাটোর্ধ ভদ্রলোক নেমে হোটেল সংলগ্ন ফুটপাথে উঠছেন। ঠিক তখন হোটেল সংলগ্ন শেকল দিয়ে পৃথক করা লেন দিয়ে তীব্র গতিতে মোটর সাইকেল চালিয়ে আসা এক ছেলে ব্রেক হারিয়ে মোটর সাইকেল নিয়ে চিৎপটাং। কিন্তু ঠিক তখন ঘটল ভয়াবহ ঘটনা, মোটর সাইকেলটি রাস্তায় তীব্র গতিতে আছড়ে পড়ে গিয়ে লাগে বাস হতে নামা ঐ ভদ্রলোকের পা'য়ে। বাস হতে আমরা যে শব্দ পাই তাতেই বুঝে উঠি উনার পা'খানি ভেঙ্গে গেল বুঝি লম্বা সময়ের জন্য। উনার চিৎকার আর কান্না শুনলাম, সাথে সাথে উনাকে ধরে একটি সিএনজি অটোরিকশা করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল।

উপরের দুটি ঘটনাতেই কিন্তু ভিক্টিম নিরাপদ স্থানেই ছিল, কিন্তু আজরাইল যেন সেখানেই হামলে পড়ল। তাই আপনার আমার বেপরোয়া আচরণে কিন্তু আরেকজন বিপদগ্রস্থ হচ্ছে। হাইওয়ের এক্সিডেন্ট পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বেশীরভাগ দুর্ঘটনা ঘটে হুট করে পথিমধ্যে এসে পড়া মানুষ থেকে শুরু করে গরু-ছাগল'কে রক্ষা করতে গিয়ে। তাই, এদিকটাও লক্ষ্য রাখা উচিত। হুট করে রাস্তা পার হতে যাওয়া পথচারীর কারণে চলন্ত গাড়ী হার্ড ব্রেক কষে এবং গাড়ীর যাত্রীরা এতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন, এমন ঘটনা অহরহ দেখা যায়।

শেষে সংক্ষেপে কয়েকটি বিষয় তুলে ধরে আপনাদের কাছে করজোড় করে অনুরোধ করছি এগুলো মাথায় রাখা এবং মেনে চলার জন্যঃ

- চলন্ত গাড়ীতে উঠার চেষ্টা কখনো করবেন না।

- চলন্ত গাড়ী হতে নামবেন না, যত আস্তেই তা চলতে থাকুক।

- নির্ধারিত স্টপেজ ছাড়া, পথিমধ্যে গাড়ীতে ওঠানামা হতে বিরত থাকুন।

- সিগন্যাল ছাড়া অবস্থায় কখনই রাস্তা পার হবেন না।

- কোন থেমে থাকা গাড়ীর সামনে দিয়ে রাস্তা পার হতে হলে, ড্রাইভারের দৃষ্টি আকর্ষণ করুন, অতঃপর রাস্তা পার হন।

- আশেপাশে ফুট ওভার ব্রিজ থাকলে তা ব্যবহার করুন।

- জেব্রা ক্রসিং না থাকলে রাস্তা ফাঁকা না হলে রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করবেন না।

- যত তাড়াই থাকুক, নির্ধারিত স্থান হতে গাড়ীতে উঠুন, পথিমধ্যে হতে নয়।

- আপনার গাড়ীর ড্রাইভারকে নির্ধারিত সীমার চাইতে বেশী গতিতে গাড়ী চালানো থেকে বিরত রাখুন।

- রাস্তা পারাপারের সময় দুদিকেই লক্ষ্য রাখুন; কেননা নিয়মভঙ্গ করে এখন উল্টো পথেও গাড়ী ছুটে চলে আমাদের সড়কগুলোতে।

- সর্বোপরি নিজে সচেতন হউন, অন্যকে সচেতন করুন।


“একটি দুর্ঘটনা, সারা জীবনের কান্না” যেন না হয়। তাই, সৃষ্টিকর্তার দোহাই, সড়কে চলাচলের সময় সতর্ক হন। মনে রাখবেন, আপনার জীবন শুধু আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, আপনার পরিবার-আত্মীয়স্বজন-বন্ধুবান্ধব সকলের জন্যই মহামূল্যবান।

ছবিঃ http://www.causes.com

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নিউজ দেখে খুব খারাপ লাগছিল, তাই পোস্ট লেখা, ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে লগইন করে এই পোস্ট করা। আসুন নিজে নিরাপদ থাকি, অন্যকে নিরাপদ রাখি। আর একটি জীবনও যেন না ঝরে পড়ে আমাদের সড়কে। :(

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেকদিন পর যেন নিজের জগতে ফেরত এলাম। অলস একটা শীতনিদ্রা দিলাম, অল্প সময়ের জন্য। :)

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভয়াবহ!
সচেতন পোস্টের জন্য ধন্যবাদ!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন। ভালো থাকুন সবসময়।

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০১

সুমন কর বলেছেন: কাজের পোস্ট। আজকাল সবাই যেভাবে অস্থির হয়ে যাচ্ছে...কিছুই করার নেই !!

+।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলেই, আজকাল খুব বেশী অস্থির। :(

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৫

রাশেদ রাহাত বলেছেন: সব সময়ই নিয়মগুলো মেনে চলার চেষ্টা করেছিলাম। পোস্টটি সচেতনতা বৃদ্ধিতে আরো সহায়তা করবে বলে মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ কমই হবে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাশেদ রাহাত, ভালো থাকুন সবসময়।

৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৫

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: মানুষের অস্থিরতা যেন দিন দিন বাড়ছে । ড্রাইভার, যাত্রী সকলকে বাধ্যতামূলক মেডিটেশন করানো উচিত । আর কত অকালের মৃত্যু দেখতে হবে । আজকের খবরটা খুব খারাপ লেগেছে শুনতে ।

সুন্দর সচেতনতামূলক পোস্ট দিয়েছেন । অনেক ধন্যবাদ ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে সবাই আজ যান্ত্রিক, খামখেয়ালি, অস্থির। মানুষ নয় যেন, প্রাণহীন এক মানুষের অবয়বে যন্ত্র বিশেষ। :(

ভালো থাকুন, নিরাপদ থাকুন সবসময়। শুভকামনা রইল।

৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৩৫

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: জীবনের দাম সবচেয়ে বেশি। আজকাল এই বিষয় টা মানুষ ভুলে গিয়েছে। :)

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সত্য বলেছেন। ভালো থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

ডি মুন বলেছেন: খুব গুরুত্ববহ পোস্ট।

আমরা যাত্রীরা সচেতন হলে অনেকাংশে অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা রোধ করা যায়। অন্তত নিজের নিরাপত্তার সার্থেই আমাদের রাস্তায় দেখে-শুনে-বুঝে চলাচল করা উচিত।

এমন গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ প্রিয় বোকা মানুষ ভাই
ভালো থাকুন, নিরাপদে থাকুন :)

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় ডি মুন, ভালো থাকুন সবসময়।

৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: কী আর বলবো! আমি নিজেও একবার মারা যেতে নিয়েছিলাম। বাধ্য হয়ে মানুষ ঝুঁকি নেয়। বাড়ির টান বড় টান! ঘন্টাখানেক বাসের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থেকে যখন কোনমতে রডে ঝুলে পাদানীতে একটা পা রাখাও সম্ভব হয় না, তখন মানুষ বেপরোয়া হয়ে ওঠে। অপেক্ষাকালীন সময়ে সবচেয়ে মেজাজ খারাপ লাগে যখন দেখি সিটিং গাড়িগুলো দরোজা লাগিয়ে আগুন অহমে রাস্তা পাড়ি দিচ্ছে। আমার মতে ঢাকা শহরে কোন সিটিং গাড়ি থাকা উচিত না। সব গাড়ি হবে জ্যামপ্যাকড। যত বেশি সম্ভব মানুষের গন্তব্যে পৌঁছোনো নিশ্চিত করতে হবে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে উভয় সঙ্কটে আছি আমরা। যেহেতু সিস্টেম বদল বা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা আমাদের নাই, তাই নিজের একমাত্র সম্বল জীবনটা সুরক্ষিত করতে একটু সচেতন তো হত্তে পারি?

ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই, ভালো থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

মশিকুর বলেছেন:

এটা ঠিক যে চালক এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়লে মারাত্নক দুর্ঘটনা কমে যাবে।

কিন্তু আসল সমস্যা কিন্তু ঢাকার জনসংখ্যা এবং জনসংখ্যার তুলনায় যানবাহন সল্পতা। একটু তৎপর না হলে বাস পাওয়া কঠিন। আমি যদি ফুট ওভার ব্রিজ ব্যবহার করি/ লাল সিগন্যাল আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করি/ আপনার বোল্ট করা লাইনগুলো ফলো করি তাহলে আফিসে যাওয়া, বাসায় ফিরা, স্কুলে যাওয়া কোনটাই সময়মত হবে না! চলন্ত বাসে বাসে উঠতে না জানলে অনেকের অফিসে যাওয়াই হবে না!

যানবাহন সল্পতার অন্যতম কারন রাস্তা কম। আবার রাস্তা হিসেবে কিন্তু যানবাহন বেশি! এ জন্য আবার যানজট... ঘুরে ফিরে সমস্যা #১ জনসংখ্যা সমস্যা #২ যানজট। এই দুইটা সমস্যার সমাধান করার উপায় গুলা বলেন...

(সহজ সমাধান অবশ্যই আছে। মানুষ এর চেয়েও কঠিন কঠিন সমস্যার সমাধান করেছে।)

ধন্যবাদ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সমস্যার অন্যতম একটা সমাধান হল, নগরায়নের বিকেন্দ্রীকরণ। ঢাকা শহর হতে কলকারখানা সব সরিয়ে নিলেই ঢাকার জনসংখ্যা অর্ধেক কমে যাবে। কমবে যানজটও। বোকা মানুষের বোকা একটা সমাধান।

ভালো থাকুন সবসময়, নিরাপদ থাকুন।

১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

তানজির খান বলেছেন: আমাদের সবাইকে আসলে সতর্ক হতে হবে। এ জন্য চাই সচেতনতা। আপনার লেখা নিশ্চয়ই সচেতনতা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে। খুব ভাল পোস্ট।

শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা রইল ভাই।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার। ভালো থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

আবু শাকিল বলেছেন: ঢাকার যানবাহন কোন সিগনাল মানে না।লেন মেনে চলে না।মোড় ঘুরতে ইন্ডিকেটর দেয় না।গাড়ি দূরত্ব বজায় রেখে চলে না।এমতাবস্থায়
ঢাকার রাস্তায় চলাচল করতে হলে নিজেকেই খুব সচেতন হতে হবে।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ বোমা ভাই।
সকলে নিরাপদে চলাচল করুক।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে ছোটকাল থেকে আমরা নিয়ম না মানাটাই নিয়ম জেনে বড় হই, ফলে নিয়ম ভঙ্গ করাটা স্বাভাবিক কাজ হিসেবে ধরা দেয় আমাদের কাছে। কি বলব ভাই?

ধন্যবাদ শাকিল ভাই, ভালো থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কোনো লাভ নেই। ইলিয়াস কাঞ্চন ২৩ বছর ধরে চিল্লাফাল্লা করেও এক কদম এগোতে পারেননি।
ধন্যবাদ একটি ভালো লেখার জন্য।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে বর্তমান সময়ের দুর্ঘটনাগুলো'র অন্যতম কারণ হচ্ছে অসচেতনতা, অস্থিরতা আর বেপরোয়া আচরণ যাত্রী আর পথচারীদের মাঝে পরিলক্ষিত হচ্ছে। যেটা বড় চিন্তার বিষয়। তাই, এখনকার দুর্ঘটনাগুলোর প্রেক্ষাপট আগের চেয়ে অনেক ভিন্ন।

ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।

১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


নিরক্ষর এবং অসচেতন জনতায় মধ্যে আরও প্রচার হওয়া প্রয়োজন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই প্রচার আর সচেতনতা ছাড়া এই অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়ানো অনেকটাই অসম্ভব।

১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

রমিত বলেছেন: ভাই সবাই জনগণ। বাসের চালক জনগণ, বাসের হেল্পার জনগণ, বাসের যাত্রী জনগণ, পথচারী জনগণ, কর্তব্যরত পুলিশ জনগণ, বিআরটিএ-র কর্মচারী-কর্মকর্তা জনগণ, এমনকি সরকারও পার্ট অব জনগণ। জনগণকে সেচেতন হতে হবে, মানে সবাইকে সচেতন হতে হবে। রাস্তার যদি ফিটনেস না থাকে, গাড়ীর যদি ফিটনেস না থাকে, অপরিকল্পিত নগরায়ন যদি হয়, অদক্ষ চালকদের যদি লাইসেন্স দেয়া হয়, এমন আরো হাজারটা সমস্যা যদি আমরা তৈরী করি, সেই হাজারটা সমস্যায় আমরা সবাই যে জর্জরিত হবি এটাই তো স্বাভাবিক।
আপনার সচেতনমূলক পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, আপনার সুচিন্তিত এবং গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য। সকল সমস্যা একদিন সমাধান হবে এই আশায় বুক বেঁধে নিজেদের সচেতন হওয়া ছাড়া আপাতত আর কিছু করার দেখি না। :(

ভালো থাকুন সবসময়, নিরাপদে থাকুন।

১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক দিনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, দুনিয়াতে সবচাইতে নিকৃস্ট অদক্ষ জঘন্য কোনরূপ আইনবিহীন ট্রাফিক ব্যাবস্হাপনা বাংলাদেশে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কি বলব, কিছুই বলার নাই। আসলে এক ভয়াবহ দুষ্টচক্রে ঘুরপাক খায় আমাদের দেশের সব সমস্যাগুলো।

ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার, ভালো থাকুন সবসময়।

১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায়




ভেবে দেখার মতো পোষ্ট । আসলে আমরা সবাই একটি নষ্ট সিষ্টেমে আটকা পড়ে আছি । যে বিষয়ে সচেতন হতে বললেন তা অসংখ্য ফ্যাক্টরের মিথস্ক্রিয়া । জনসংখ্যার অত্যাধিক্য, অপ্রতুল যানবাহন, অপরিকল্পিত সড়ক ব্যবস্থা, ভিন্ন ভিন্ন গতির যানবাহন, মটরাইজ্ড - ননমটোরাইজ্ড ভেহিকেলের সহবস্থান, সম্পূর্ণ অকেজো ও ভেঙে পড়া ট্রাফিক ব্যবস্থা , ট্রিফিক আইন সম্পর্কে অজ্ঞতা , অসচেতনতা , নির্বুদ্ধিতা , ধৈর্য্যের অভাব , চালক-পথচারী উভয়ের অসহিষ্ণুতা ও বেপরোয়া ভাব, কর্তৃপক্ষীয় অবহেলা ইত্যাদি হাযারো কারনে প্রতিনিয়ত আমাদেরকে জীবন হাতের মুঠোয় করে পথ চলতে হয় । কেবলমাত্র পথচারীর সচেতনতায় হয়তো দূর্ঘটনা কমবে কিন্তু “একটি দুর্ঘটনা, সারা জীবনের কান্না” কে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই রোধ করা যাবেনা ।

ভালো থাকুন, নিরাপদে চলুন .....

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নষ্ট সিস্টেমের এই দুষ্টচক্র থেকে কিভাবে বের হয়ে আসা যায় সেটা আসলেই ভাবনার বিষয়। তবে দুটো বিষয় আছে, যার একটা আমার আপনার কিছুটা আয়ত্তের মধ্যে, সেটাই করা উচিত সবার আগে, সচেতন হওয়া, সাবধান থাকা। তাই, এই পোস্টের অবতারণা। ইদানীং পথচারীর অসচেতনতা বা অবহেলা, যাই বলেন না কেন, দুর্ঘটনা বেড়ে গেছে। এই জিনিসটা একটা ভয়বাহ সমস্যা, কেননা নিজে সচেতন না হলে এই ভয়াবহ শহরে জীবন নিয়ে চলা দায়। :(

ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই, আপনার সুচিন্তিত এবং গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সবসময়, নিরাপদে থাকুন, সুস্থ থাকুন।

১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: রমিত বলেছেন: ভাই সবাই জনগণ। বাসের চালক জনগণ, বাসের হেল্পার জনগণ, বাসের যাত্রী জনগণ, পথচারী জনগণ, কর্তব্যরত পুলিশ জনগণ, বিআরটিএ-র কর্মচারী-কর্মকর্তা জনগণ, এমনকি সরকারও পার্ট অব জনগণ। জনগণকে সেচেতন হতে হবে, মানে সবাইকে সচেতন হতে হবে। রাস্তার যদি ফিটনেস না থাকে, গাড়ীর যদি ফিটনেস না থাকে, অপরিকল্পিত নগরায়ন যদি হয়, অদক্ষ চালকদের যদি লাইসেন্স দেয়া হয়, এমন আরো হাজারটা সমস্যা যদি আমরা তৈরী করি, সেই হাজারটা সমস্যায় আমরা সবাই যে জর্জরিত হবো এটাই তো স্বাভাবিক। ---------

১০০% সহমত আপনার সাথে।
ধন্যবাদ বোমা ভাই, আপনার এই মূল্যবান লেখাটির জন্য।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বীথি আপু, ভালো থাকুন, নিরাপদে থাকুন। প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ।

১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

আমরা এখনো ক্ষেত্রবিশেষ সিভিলাইজড হয় নাই। ঢাকা শহরের বাদুর ঝুলা মানুষের চিত্র তার প্রমাণ।

গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। শুভকামনা।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভালো বলেছেন রাজপুত্র। +++

১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:২০

সোহানী বলেছেন: দেশের বাইরে ট্রাফিক ব্যবস্থা দেখে নিজের কপাল চাপড়াই, স্কুল টাইমে মোড়ে মোড়ে ভলান্টিয়ার দাঁড়িয়ে থাকে, একটা বাচ্চা ও যদি রাস্তা পার হতে চায় তাহলে রাস্তার সব গাড়ি বন্ধ করে তবে তাকে পার করিয়ে দেন সিগনাল ওকে করে। হায়রে দেশ...... অবশ্য দেশের দোষ দিয়ে লাভ কি!!!! ছোট্ট একটা দেশে এক কোটি লোক থাকলেই বেশী হয় অথচ ১৮ কোটি লোক বাস করে!!!!!!

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, এই কারণেই আমি কখনো তুলনায় যাই না। জ্যামে পড়লে কানে হেডফোন গুঁজে বসে থাকি। তিনদিন লেট এটেনডেন্সে একদিনের স্যালারি কাঁটা গেলেও মাইন্ড করি না। কখনো সখনো বাসে উঠতে গিয়ে 'হালকার উপর ঝাপসা' আহত হলেও মেনে নেই। এতে মনের শান্তি, কষ্ট একটু কম হয়। ;)

আসুন সবাই, 'ভিসা মুক্ত বিশ্ব গড়ি'।

২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

এহসান সাবির বলেছেন: সর্বোপরি নিজে সচেতন হউন, অন্যকে সচেতন করুন।

দারুন শেয়ার।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির ভাই :)

ভালো থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পুরো সিস্টেম এর ই সচেতনতার দরকার আছে, আমরাও সিস্টেম এর বাইরে নই

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম, সিস্টেমটাই গলদ। কিন্তু সিস্টেম যেহেতু আমাদের মুঠোতে নেই, তাই নিজেদের প্রয়োজনে আমাদের সচেতন হওয়া দরকার।

ভালো থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

২২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

অগ্নি সারথি বলেছেন: সচেতনতা মূলক পোস্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অগ্নি সারথি, ভালো থাকুন সবসময়, নিরাপদে থাকুন।

২৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমৎকার সচেতনতামূলক পোস্ট। ধন্যবাদ ।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.