নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

সন্দ্বীপ (শেষাংশ) - (জার্নি টু আওয়ার সুইট সেভেন ডটার অব সী - ফার্স্ট ফেইজ)

১৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০



আগের পর্বঃ সন্দ্বীপ (প্রথমাংশ) - (জার্নি টু আওয়ার সুইট সেভেন ডটার অব সী - ফার্স্ট ফেইজ)

সন্দ্বীপের পশ্চিম পাড় হতে এই কালাপানিয়া পর্যন্ত পুরো পথটুকু’র সৌন্দর্যে আমি সত্যিই বিমোহিত হয়ে ছিলাম। বারবার মনে হচ্ছিল খুব বেশী কিছু না, একটু সহজ পর্যটক বান্ধব যাতায়াত ব্যবস্থা, দুতিনটি মৌলিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত আবাসন ব্যবস্থা, নিরাপত্তা আর একটু প্রচার; তাহলেই কি বিশাল পরিমান টুরিস্টের সমাগম হতে পারে আমাদের এই দ্বীপ অঞ্চলে, এই দ্বীপসংলগ্ন সৈকতে। গত দুই সপ্তাহ ভারতের দক্ষিণের বেশ কিছু জায়গা ঘুরে এলাম, কন্যাকুমারী-কোভালাম-গোয়া এই জায়গাগুলোর সৈকত এর আয়তন আমাদেরগুলোর কাছে নগণ্য, অথচ পরিকল্পিত পর্যটন ব্যবস্থার কারণে কি পরিমান দেশী-বিদেশী পর্যটক সেখানে ভিড় করছে, তা না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। সেই গল্প খুব শীঘ্রই আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আশা রাখি।

তো কালাপানিয়া পৌঁছে যখন কাঙ্ক্ষিত নৌকাটি পাওয়া গেল, তখন ঝামেলা পাকাতে এগিয়ে এল ঘাটের ইজারাদারের লোক, আগের পর্বে বলেছি সেই কথা। শাহরিয়ারকে ওদের সাথে কথা বলতে দিয়ে আমি চারিপাশটা দেখতে লাগলাম কোথায় তাবু ফেলা যায়। পাড়ের কোল ঘেঁষে উঁচু একটা ঢিবি মত সমতল জায়গা পছন্দ হল, ফুট বিশেকের মত সমতল, সবুজ ঘাসে ঢাকা, পেছনে দুটো গাছ বাঁকা হয়ে ঝুঁকে আছে সম্মুখ পানে... একেবারে ছবির মত লোকেশন। এর মধ্যে শাহরিয়ার নিজ পরিচয় দিতেই ঝামেলা শেষ হল। আমাদের নিয়ে ঐ মালবাহী নৌকাটি আগামীকাল সকালবেলা হাতিয়া যাবে, হাতিয়া থেকে আমাদের গন্তব্য নিঝুম দ্বীপ।





সন্দ্বীপ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বকোণে মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত। চট্টগ্রাম উপকূল ও সন্দ্বীপের মাঝখানে সন্দ্বীপ চ্যানেল অবস্থিত। সন্দ্বীপ থেকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপকূলের দূরত্ব প্রায় দশ মাইল। নোয়াখালীর মূল ভূখন্ড সন্দ্বীপ থেকে প্রায় ১২ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত। সন্দ্বীপের প্রায় বিশ মাইল পশ্চিমে হাতিয়া দ্বীপের অবস্থান। সন্দ্বীপের নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন জনের কাছে বিভিন্ন মতামত শোনা যায়। কারও কারও মতে ১২ আওলিয়ারা চট্টগ্রাম যাত্রার সময় এই দ্বীপটি জনমানুষহীন অবস্থায় আবিস্কার করেন এবং নামকরণ করেন শুন্যদ্বীপ যা পরবর্তীতে ‘‘সন্দ্বীপে’’ রুপ নেয়। ইতিহাসবেত্তা বেভারিজের মতে চন্দ্র দেবতা সোমএর নামানুসারে এই এলাকার নাম সোম দ্বীপ হয়েছিল যা পরবর্তীতে সন্দ্বীপে রুপ নেয়। কেউ কেউ দ্বীপের উর্বরতা ও প্রাচুর্যের কারণে দ্বীপটিকে স্বর্ণদ্বীপ আখ্যা প্রদান করেন। উক্ত স্বর্ণদ্বীপহতে সন্দ্বীপ নামের উৎপত্তি হয়েছে বলেও ধারণা করা হয়। দ্বীপের নামকরণের আরেকটি মত হচ্ছে পাশ্চাত্য ইউরোপীয় জাতিগণ বাংলাদেশে আগমনের সময় দুর থেকে দেখে এই দ্বীপকে বালির স্তুপ বা তাদের ভাষায় স্যান্ড-হীপ (Sand-Heap) নামে অভিহিত করেন এবং তা থেকে বর্তমান নামের উৎপত্তি হয়।





ইউরোপীয়দের লেখা ইতিহাসে জানা যায় যে সন্দ্বীপে প্রায় তিন হাজার বছরের অধিককাল ধরে লোক বসতি বিদ্যমান। এমনকি এককালে এর সাথে সংযুক্ত থাকা নোয়াখালীতে মানুষের বসতি স্থাপনের পূর্বেই সন্দ্বীপে জনবসতি গড়ে উঠেছিল। সন্দ্বীপের লবণ শিল্প, জাহাজ নির্মাণ কারখানা ও বস্ত্র শিল্প পৃথিবী খ্যাত ছিল। উপমহাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থিত হওয়ায় পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের ভ্রমণকারীরা এই অঞ্চলে এসে তাদের জাহাজ নোঙ্গর করতেন এবং সহজ বানিজ্য ব্যবস্থা এবং পরিবহন সুবিধাদি থাকায় এই অঞ্চলে ব্যবসা এবং বসতি স্থাপনে আগ্রহ প্রকাশ করতেন। ১৭৭৬ সালের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রতি বছর সন্দ্বীপ উৎপাদিত প্রায় এক লক্ষ ত্রিশ হাজার মণ লবণ, তিনশ জাহাজে করে দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হত। জে. র্যা নেল এর তৈরী করা ১৭৭৮ সালের মানচিত্রে সন্দ্বীপ এর দেখা মেলে।





সন্দ্বীপ এককালে কম খরচে মজবুত ও সুন্দর জাহাজ নির্মানের জন্য পৃথীবী খ্যাত ছিল। ইউরোপের বিভিন্ন এলাকায় এই জাহাজ রপ্তানী করা হত। তুরস্কের সুলতান এই এলাকার জাহাজের প্রতি আকৃষ্ট হন এখান থেকে বেশ কিছু জাহাজ কিনে নেন। ভারতবর্ষের মধ্যে সন্দ্বীপ ছিল একটি সমৃদ্ধশালী বন্দর। লবণ ও জাহাজ ব্যবসা, শস্য সম্পদ ইত্যাদির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ষোড়শ শতাব্দীর মধ্যভাগে পর্তুগীজরা সন্দ্বীপে উপনিবেশ স্থাপন করেন। এছাড়া ভ্রমণ ও ধর্মপ্রচারের উদ্দেশ্যে ফরাসী ও ওলন্দাজ পরিব্রাজকরা প্রায়ই সন্দ্বীপে আগমন করতেন। ১৬১৫ সালে পর্তুগীজদের সাথে আরকানরাজের যুদ্ধে ২০০জন সৈন্য সহ পর্তুগীজ সেনাপতি ইমানুয়েল মার্তুস নিহত হয় এবং পর্তুগীজরা সন্দ্বীপ ত্যাগ করলে ১৬১৬ সালে মগরাজ সন্দ্বীপ দখল করে। এরপর সন্দ্বীপে আরকান ও মগদের প্রাধান্য থাকলেও তাদের পরাধীনতাকে অস্বীকার করে একে প্রায় অর্ধ শতাব্দী শাসন করেন করেন দেলোয়ার খাঁ। ১৬৬৬ সালে তার রাজত্বের পতন ঘটে এবং মোঘল সরকারের অধীনে জমিদারদারী প্রথার সূচনা ঘটে যা পরবর্তীতে ব্রিটিশ রাজত্বের অবসানের সাথে সাথে বিলুপ্ত হয়। রূপে মুগ্ধ হয়ে যুগে যুগে অনেক কবি, সাহিত্যিক, ঐতিহাসিক, পর্যটক এসেছেন এখানে। ১৩৪৫ খ্রিষ্টাব্দে ঐতিহাসিক পর্যটক ইবনে বতুতা সন্দ্বীপে আসেন। ১৫৬৫ সালে ভিনীশ পর্যটক সীজার ফ্রেডরিক সন্দ্বীপে আসেন এবং এর বহু প্রাচীন নিদর্শনের বর্ননা লিপিবদ্ধ করেন। ১৯২৯ খ্রীষ্টাব্দের ২৮শে জানুয়ারী মুজফ্‌ফর আহ্‌মেদর সাথে সন্দ্বীপে আসেন বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। সন্দ্বীপ ভ্রমনের সময়কার স্মৃতির পটভূমিকাতেই কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর মধুমালা গীতিনাট্য রচনা করেন। সন্দ্বীপে বৃক্ষের ছায়াতলে বসে নজরুল তার চক্রবাক কাব্যগ্রন্থের অনেকগুলো কবিতা রচনা করেন।

তথ্যসূত্র ও লেখাঃ উইকিপিডিয়া বাংলা



নৌকার সারেং এবং অন্যান্য স্টাফদের সাথে আমাদের ভালই খাতির জমে গেল। রাতের খাবার কালাপানিয়া বাজারে খাব শুনে উনারা উনাদের সাথে নৌকায় খাওয়ার জন্য অনুরোধ করলেন, নৌকায় সকল ব্যবস্থা আছে। আন্তরিকতা দেখে আমরা আর দ্বিমত করলাম না। এই ধরণের নৌকায় সারেং, ইঞ্জিনের মেকানিক থেকে শুরু করে রান্না করার লোকও থাকে। এতো ছোট একটা নৌকার স্টাফ ছয়-সাত’জন! যাই হোক, আমার তাবু ফেলার জায়গা দেখে নৌকার প্রধান নিষেধ করলেন, বললেন রাতে প্রচুর শীত লাগবে, তার সাথে নিরাপত্তার ব্যাপার তো রয়েছেই। এর চাইতে তাদের সাথে তাদের নৌকার কুঠরিতে থাকার জন্য বললেন। পরে সবদিক বিবেচনা করে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম নৌকার খোলের ভেতর তাবু টাঙ্গিয়ে থাকব আমরা তিনজন। সাথে একটি চারজনের উপযোগী এবং একটি দুই জনের উপযোগী তাবু ছিল, চারজনের উপযোগী তাঁবুটি খুব সহজেই পিচ করা গেল নৌকার মাল পরিবহনের খোলে। একটু সমস্যা হল পাটাতন সমান না হওয়ায়। ফলে একটা শীতের চাদর দিয়ে ব্যালেন্স করে সমান করা হল মেঝে।



মাঝিদের হাঁকডাকে আমরা তাবু থেকে বের হয়ে তাদের কুঠরিতে চলে এলাম, রাতের খাবার রেডি। মেন্যু দেখে অবাক হলাম, নদীর মাছের ঝোল, ডিমের তরকারি, মুরগির মাংস, ঘন ডাল, সালাদ, মোটা চালের ভাত... আহ, এই সন্দ্বীপের কালাপানিয়া ঘাটে রাতের বেলা আমাদের জন্য এ যেন রাজভোজ! তৃপ্তি নিয়ে খেলাম পেটপুরে। খাওয়া শেষে একটু ঘুরে এলাম রাতের বাজার থেকে, মোবাইল আর ক্যামেরার ব্যাটারি রিচার্জ করার প্রয়োজনও ছিল। রাত দশটার দিকে বাজারের দোকানপাট বন্ধ হলে আমরা আমাদের ঘাটের দিকে হাঁটা শুরু করলাম। নৌকার কাছ দিয়ে অনেক দূর হেঁটে চলে গেলাম, অন্ধকারে পথ চিনতে না পেরে। ফের বিপরীতে চলে নৌকায় গিয়ে উঠলাম। সারাদিনের ধকলের পর এবার তাবুতে ঢুঁকে ঘুমের রাজ্যে তলিয়ে যাবার পালা।







প্রথমে মনে হচ্ছিল স্বপ্ন দেখছি, আমি মারা যাচ্ছি, ভয়াবহ শীতলতা আমাকে গ্রাস করছে। কিন্তু একসময় আবিস্কার করলাম না, বাস্তবেই আমি প্রচণ্ড শীতে কোমর থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত প্রায় অবশ হয়ে গেছে। আসলে, রাতে ঘুমাবার সময় তেমন একটা শীত ছিল না বলে, আমি পাটাতন সমান করতে কিছু শীতবস্ত্র বিছানার নীচে দিয়েছি। আমার গায়ে ছিল পাতলা একটা ছোট চাদর, যা সাধারণত ছেলেরা শীতে গায়ে দেয়। মাথা ঢাকলে পা খোলা থাকে টাইপ। কিন্তু ভোর রাত থেকে প্রচণ্ড কুয়াশা ঝরেছে, সাথে তাপমাত্রা হুট করে অনেক কমে গেছে (আগের দিন বাস থেকে নেমে টের পেয়েছিলাম)। আমি অনেক কষ্টে হাসিবকে ঘুম থেকে জাগালাম, হাসিব মাঝখানে ছিল। অপর পাশে শাহরিয়ারের বিছানার নীচে কম্বল টাইপ একটা চাদর দেয়া ছিল, সেটা বের করে আমার গায়ে দেয়ার জন্য। শাহরিয়ারের ঘুম নষ্ট করে চাদরটা বের করে গায়ে দেয়ার মিনিট দশেক পরে আমি স্বাভাবিক হলাম। সত্যি, শীত যে মানুষকে এভাবে কাবু করে ফেলতে পারে, বিপদে না পড়লে কেউ বুঝবে না। হাসিব আর শাহরিয়ার তো পরের দিন অনেকবার এই ব্যাপারটা নিয়ে ঠাট্টা করছিল। কিন্তু আমি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি শীত কাকে বলে।













আকাশ হতে অন্ধকার একটু কমে এলে আমি তাবু হতে বের হয়ে নৌকার পাটাতন বেয়ে উপরে উঠে উলাম এবং ঘাটের সাথে সংযুক্ত সিঁড়ি দিয়ে পাড়ে চলে এলাম। এই ভোরবেলাতেই ঘাটে বেশ কিছু মানুষের সমাগম। কিছু জেলে নৌকা মাছ ধরে ফিরেছে, তাদের ঘিরে ছোট জটলা। আমি গিয়ে আমার সেই তাবু টাঙ্গানোর জায়গায় বসলাম। রাত শেষের এই ভোর হওয়ার সময়টা দারুণ, প্রাণ ভরে উপভোগ করছিলাম, যদিও কিছুটা শীত করছিল। আস্তে আস্তে ঘাটটি জমজমাট হয়ে উঠলো। ঘাটে বাঁধা আরও দুটো নৌকায় আশেপাশের এলাকায় যাত্রী পরিবহণ হয়। সেই উদ্দেশ্যে যাত্রীরা জড় হতে লাগলো ঘাটে। আমি আমাদের নৌকায় ফিরে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নৌকার ছাঁদে বসে রইলাম। হাসিব আর শাহরিয়ার বাজার হতে ঘুরে এল, সাথে সকালের নাস্তা নিয়ে। আমাদের নৌকা সহ ঐ দুটো নৌকাও জোয়ারের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো। জোয়ারের পানি এলে পরেই নৌকা চলা শুরু করবে। নাস্তা করে কতক্ষণ বসেছিলাম মনে নেই, হঠাৎ তাকিয়ে দেখি দক্ষিণ দিক হতে সাদা ফেনিল রাশি তুলে একটা ঢেউ ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে। বিস্ময়ে চেয়ে রইলাম, জোয়ারের প্রথম ঢেউ, ধীরে ধীরে একরাশ জল নিয়ে এগিয়ে আসছে চরাচর ভাসিয়ে দিতে। তারপর এরকম আরও অজস্র জলধারা এসে একসময় ভাটায় শুকনো এলাকাটা জলে পূর্ণ করে দিল। নয়টার পরে আমাদের নৌকা ছেড়ে দিল হাতিয়ার উদ্দেশ্যে। নৌকার এগিয়ে চলার সাথে সাথে পেছনে ফেলে এলাম কালাপানিয়া-সন্দ্বীপ, সাথে নিয়ে এলাম একরাশ সুখস্মৃতি।

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫

বিজন রয় বলেছেন: অসাম।
+++

২০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয়।

২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

এরশাদ বাদশা বলেছেন: দারুন ভ্রমন বর্ণনার সাথে উপরি পাওনা হিসেবে সন্দীপের ইতিহাসটা খুবই ভালো লাগলো। সত্যি বলতে কি, ওই অংশটা আমাকে চুম্বকের মতো টানছিলো।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ। ইতিহাসের অংশটুকু সরাসরি উইকি থেকে তুলে দেয়া। তাই এর পুরো ক্রেডিট উইকি'র প্রাপ্য। যাক, আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। :)

৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

এরশাদ বাদশা বলেছেন: খাওয়ার পর্বে বাঁ দিক থেকে দ্বিতীয়জনই কি আপনি? =p~

২০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: না ভ্রাতা, নীল রঙের জামা পরিহিত একটা হাত একটা খাবার প্লেট ধরিয়া আছে, উহাই এই বোকা মানুষের হাত। :)

৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হঠাৎ তাকিয়ে দেখি দক্ষিণ দিক হতে সাদা ফেনিল রাশি তুলে একটা ঢেউ ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে। বিস্ময়ে চেয়ে রইলাম, জোয়ারের প্রথম ঢেউ, ধীরে ধীরে একরাশ জল নিয়ে এগিয়ে আসচে চরাচর ভাসিয়ে দিতে। তারপর এরকম আরও অজস্র জলধারা এসে একসময় ভাটায় শুকনো এলাকাটা জলে পূর্ণ করে দিল।

আসলেই এমন দৃশ্য জীবনের বোধকে নাড়া দিয়ে যায়!!

দারুন ভ্রমন হচ্ছে :)

২০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একেবারে ঠিক বলেছেন, ঐ দৃশ্য দেখে অদ্ভুত এক অনুভূতি হয়েছিল, যা বর্ণনা করা সম্ভব নয়।

সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন, অনেক অনেক ভালো থাকুন। শুভকামনা।

৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

পুলহ বলেছেন: এর আগের পর্বটাও চমৎকার ছিলো, এটাও খুব ভালো লাগলো :)
আচ্ছা ভাই, আপনি যেহেতু অভিজ্ঞ মানুষ- তাই একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করি ! এই যে , তাবু ফেলার ব্যাপারটা- এটার জন্য সাধারণত পর্যটকেরা কোন বিষয়গুলা গুরুত্ব দিয়ে দেখেন? নিশ্চই খোলামেলা একটা জায়গা দেখলেই হুট কইরা তাবু ফেলায়া বইসা থাকাটা কনভেনশনাল না ...
পোস্টে প্লাস। আর নজরুলের ঐ নাটকের নাম আমার জানামতে মধুমালা (যদিও উইকির একটা পেইজে মধুবালা লেখা আছে দেখলাম) !
ভালো থাকবেন এবং শুভকামনা জানবেন।
ভ্রমণ চলুক :)

২০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি নিতান্তই একজন শিশু (ক্ষুদ্রার্থে) টুরিস্ট (ট্র্যাভেলারও না) :(

আমি যতদূর জানি, তাবু ফেলাআর জন্য ঋতু, আবহাওয়া, বাতাসের দিক, তাপমাত্রা এসব প্রথমে মাথায় রাখতে হয়। এরপর জায়গাটি কতটা নিরাপদ (সাপ, অন্যান্য প্রাণী থেকে শুরু করে চোর-ডাকাত সবকিছু বিবেচ্য) এটিও বিবেচনা করা হয়। সবশেষে সমতল একটা জায়গা বেছে নেয়া যেখানে তাঁবুটি সুন্দরভাবে পিচ করা যাবে। ক্ষুদ্র জ্ঞানে উত্তর দেয়া, ভুল হলে বোকা মানুষের বোকামি বলে গণ্য করবেন আশা করি।

নজরুলের নাটকের নাম এডিট করে দিয়েছি। অনেক ধন্যবাদ ভাই পুলহ, ভুলটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা নিরন্তর।

৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

সুমন কর বলেছেন: হঠাৎ তাকিয়ে দেখি দক্ষিণ দিক হতে সাদা ফেনিল রাশি তুলে একটা ঢেউ ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে। বিস্ময়ে চেয়ে রইলাম, জোয়ারের প্রথম ঢেউ, ধীরে ধীরে একরাশ জল নিয়ে এগিয়ে আসছে চরাচর ভাসিয়ে দিতে। তারপর এরকম আরও অজস্র জলধারা এসে একসময় ভাটায় শুকনো এলাকাটা জলে পূর্ণ করে দিল। -- চমৎকার বর্ণনা আর ছবি।

শীতের কষ্টের অনুভূতিটাও টের পাওয়া গেল। !:#P

ভালো থেকো।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কি যাতনা সেই শীতে, বুঝিবে তুমি কিসে? ;)

ধন্যবাদ বন্ধুবর,
সুপ্রিয় সুমন কর।
ভালো আছি, ভালো থেকো
ব্লগের পাতায় চিঠি লিখো। :)

৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সারাদিন জোয়ার না এলে কি ফেরা যাবেনা্?

২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জোয়ার আসিতে বাধ্য, কেননা ইহা সাগরের জোয়ার কিনা!!!

আমি যে জায়গা হতে রওনা হয়েছি, সেখান থেকে আপনাকে সন্দ্বীপ হয়ে ফিরতে হবে না। আপনি সন্দ্বীপ বেড়াতে গেলে ফিরবেন গুপ্তছরা ঘাট হতে। আগের পর্বে উল্লেখ করেছি, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের কুমিররা ঘাট হতে স্পীড বোট, ট্রলার এবং সী-ট্রাক চলাচল করে, অপর পাড়ে সন্দ্বীপের গুপ্তছরা ঘাট। জোয়ার ছাড়াও স্পীড বোটে অনায়াসে ফিরতে পারবেন যে কোন সময়ে।

ধন্যবাদ, ভালো থাকুন সবসময়।

৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:


দারুণ বর্ণনা সাথে চমৎকার ছবি।

খাবার মেন্যুটা ভালো ছিল। :)

২১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ দিশেহারা রাজপুত্র। খাবারের মেন্যুটা আসলেই খুব ভালো ছিল। বিশেষ করে ঐ দিনে ঐ লোকেশনে। :)

৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: মনে হয় যেন আমি সৈকতে দাড়িয়ে প্রকৃতির অনন্ত রূপসুধা পান করছিঃ



এ তৃষ্ণা মিটবার নয় !!!

ভাল থাকুন। সবসময়।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই ভাই, এ তৃষ্ণা মিটবার নয়!!!

অনেক অনেক ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম ভাই।

১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হিংসা

২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এতদিন ভাবতাম, বীথি আপু শুধু শুধু সাদা মনের মানুষটিকে হিংসুটে বলে আসছে। এখন দেখি কথা পুরো না হলেও আংশিক সত্যি!!! ;)

১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

Md Younus বলেছেন: লেখাটা পড়ে মনে হচ্ছে নিজেও এখনই বেরিয়ে পড়ি।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বেড়িয়ে পড়ুন ভাই, পোস্টের শেষে (প্রথম পর্বের) একটা ভ্রমণ সহায়িকা যুক্ত করে দিয়েছি, সেটা দেখতে পারেন। :)

১২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ! ভ্রমন হোক নিরাপদ ! :)

২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, নিরাপদ ভ্রমণ শেষে ফিরেছিলাম বাসায়। :)

১৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

জিহাদ বাবু বলেছেন: দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
সন্দ্বীপের এমন কিছু ইতিহাস যেটা উপমহাদেশের অনেক বড় শহরের নেই।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জিহাদ বাবু। পাঠ এবং মন্তব্যে ভালোলাগা জানবেন। :)

১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সন্দ্বীপ -এর সমৃদ্ধ ইতিহাস, আপনার মুগ্ধকর বর্ণনা, চোখ জুরানো ছবিগুলো ------ আহা ------!!!
প্রকৃতির রুপ কী যে নয়নাভিরাম -------!!!!!

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বীথি আপু। সন্দ্বীপ বেড়ানোর দাওয়াত রইল।

১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভাই দেখলেনতো, প্রমাণ পেলেনতো এখন, কামাল ভাই কেমন হিংসুটে!!!! :)

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তাই তো দেখছি, কামাল ভাই সাদা মনের মানুষ হলেও হিংসুটে বটে!!!!!!!! :-*

১৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৩০

সোহানী বলেছেন: আহ্ অসাধারন .............

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই অসাধারণ... ধন্যবাদ দোস্ত ব্লগার। :)

১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা আপন এত ঘোরার সময় পান কীভাবে!

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেকদিন যাবত ফ্রি আছি (ভদ্র ভাষায় "বেকার";); তাই ঘুরে বেড়াই। আর জবে থাকা কালেও কিন্তু প্রতি একদুই উইকেন্ড পরপরই বেড়িয়ে পড়তাম। আসলে গত কয়েক বছরে ভ্রমণটা কেমন নেশা হয়ে গেছে। :) আর শখ বলতে বর্তমানে দুটোঃ ভ্রমণ আর ব্লগিং। :)

১৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় বোকামন ভাই, আমি নিজেও এটা বলতে চেয়েছিলাম যে, আমাদের এই দ্বীপগুলোতে যদি যাতায়াতের ব্যবস্থাটা একটু ভালো করা যেত, থাকার জন্য কিছু হোটেল আর সামান্য নিরাপত্তা তাহলেই এখানে হাজার হাজার পর্যটক বেড়াতে আসত। কি যে অদ্ভুত সুন্দর জায়গা, এটা না দেখলে কারো বিশ্বাস হবে না।

আমাদের দেশে এখন ইকো রিজোর্ট গড়ে উঠছে। হাতিয়া, সন্দীপ, মনপুরা ইত্যাদি জায়গাগুলো হতে পারে ইকো টুরিজমের অন্যতম সেরা স্থান। কিন্তু দিন শেষে একরাশ আফসোস ছাড়া আর কিছুই নেই।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সুপ্রিয় কা_ভা, আমায় বোকামন বলিলে বোকামন ভায়া কিন্তু রাগ করিবে। :P

সন্দ্বীপ, সোনাদিয়া, নিঝুম দ্বীপ, মনপুরা, কুকরি-মুকরি, সোনার চর - রুপার চর এরকম বেশ কিছু সুন্দর দ্বীপাঞ্চল জুড়ে ইকোট্যুরিজম করলে আমাদের পর্যটন বহুদূর এগিয়ে যেত।

অফটপিকঃ টিওবি'তে কার যেন দেয়া ;) কক্সবাজারের রিভিউ কিন্তু জটিল হয়েছে। হানিমুন ট্রিপ ছিল বুঝি? :P

=p~ =p~ =p~

১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অাচ্ছা ভাই বড় বড় ঢেউ কি বয় লাগে, অনেকে বলে অনেক ভয় নাকি লাগে , বমি করে যায় সারা বেলা! তাইলে যাব কেমন করে?

২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আগের মন্তব্যগুলোর উত্তর স্কিপ করে আপনার মন্তব্যের জবাব দিচ্ছি। আমি কি আমার পোস্টে কোথাও বলেছি সন্দ্বীপ থেকে ফেরার জন্য অপেক্ষা করতে হবে জোয়ারের? আপনি অপ্রাসাঙ্গিকভাবে মন্তব্যে বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন করায় আমি আমার মত করে উত্তর দিয়েছি। আপনি এখানে ফান করার উদ্দেশ্যে এই মন্তব্যটি করেছেন। আমি ব্লগে আসি কোন মজা বা ঝগড়া করতে না, জ্ঞান ফলাতে না, অথবা কাউকে হেয় করতে না। আপনি আমার চাইতে অনেক পুরাতন এবং সিনিয়র ব্লগার এই ব্লগের। তাই অনুরোধ রইবে, আমার পোস্ট বা কোন লেখা বা মন্তব্য ভালো না লাগলে, জাস্ট এভয়ড মি। বাট প্লিজ ডোন্ট ট্রাই টু মেক মি ফানি।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

২০| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: মুগ্ধতা!!

বর্ণনা, ছবি, উপস্থাপন- সব বিভাগেই।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ'দা। বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো কাটুক প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ। :)

২১| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:০০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাই আপনি রাগ করেছেন আমার প্রতি বেহুদায় , আমি আপনাকে হেয় করে মন্তব্য করিনি । হয়তো আপনি ব্যাপারটা অন্যরকম বুঝতে চেষ্টা করছেন। আমি অনেকটা ভ্রমন প্রিয় কিন্তু থাকি বিদেশে । দেশে কয়েকটা মাসের জন্য আসলেও সব মিলাতে পারিনা। আমি রাত জেগে বিচে মাছ ধরি কিন্তু ভয়ে সাগরে যাইনা। থাকি লোহিত সাগরের পাড়ে।তাই আপনি সাগর পাড়ি দিয়ে গেছেন তাই বাস্তবতার লিরিকে ২টা প্রশ্ন করাতে আপনি রাগ করে নিলেন! আর ফান মনে করলেন। জবাবটা অন্যরকম আশা করছিলাম যা আপনার চোখে দেখে সাগরের গা ভেসে দূরের একচিলতে ভুমিতে পা রেখেছেন আবার ফিরে এসেছেন তার একটু বর্ননা জানতে চাওয়া মাত্র ছিল । ভুল বুঝবেন না ভাই । আপনার প্রতিটি পোষ্টে আমি থাকব। ভাল লাগার কথা জানায়ে জাব খারাপ লাগলওে খারাপ লেগেছে বলে জাব এই সহ ব্লগার হিসেবে কত্যর্ব তাই নয় কি?

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভুল বুঝে থাকলে আমি অতি অবশ্যই আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

২২| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৪

জুন বলেছেন: আমাদের বাংলাদেশ যে কত সুন্দর তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস হয় না বোকামানুষ। দগদগে ঘা আলা কিছু শহরকে দিয়েই আমরা পুরো দেশকে বিচার করে ফেলি।
অপুর্ব ছবি।
+

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে আমাদের দেশের দেখার মত জায়গার অভাব নেই। কিন্তু এগুলোকে প্রোমোট করার এবং ট্যুরিজম প্ল্যানিং এর ঘাটতির কারণে অবহেলা আর অযত্নে পড়ে থাকে; একসময় কালের গহবরে হারিয়ে যায়। :(

সুন্দর বলেছেন, দগদগে ঘা আলা কিছু শহরকে দিয়েই আমরা পুরো দেশকে বিচার করে ফেলি। +++

ধন্যবাদ আপু, ভালো থাকুন সবসময়।

২৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: লেখক বলেছেন: সন্দ্বীপ বেড়ানোর দাওয়াত রইল। -----

আপনার তোলা ছবিগুলো দেখে সত্যিই লোভ হচ্ছে। যাব হয়ত কোন এক সময়।
কিন্তু আপনার মত করে ছবি তোলা হবে না!!!!
এত্ত সুন্দর ছবিগুলো, ঘুরে ফিরেই দেখতে মন চায়!!

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি মোটেও খুব ভাল ছবি তুলি না, তার উপর নেই একটা ভাল ক্যামেরা। সব ট্যুরে এর ওর কাছ থেকে ধার করে ক্যামেরা নিয়ে যাই। ছোট ভাইয়ের ক্যামেরাটা চুরি গেল ইয়ুথ ট্যুরিজম ফেয়ারে। এই দুঃখ আমি কই রাখি :((

২৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:২৭

শ।মসীর বলেছেন: আমার আদি পিতৃভূমিকে এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আমার এই সাধারণ লেখনী আর কতটুকু তুলে ধরতে পারবে এই অনিন্দ্যসুন্দর দ্বীপাঞ্চল'কে... বোকা মানুষের এই ক্ষুদ্র লেখা আপনাদের ভাল লেগেছে, এটা আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবেন।

২৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

ছাসা ডোনার বলেছেন: আমাদের দেশের এই সুন্দর প্রাকৃতিক ভূমির ছবি এবং সুন্দর লেখা সেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন আরো সুন্দর সুন্দর জায়গা ভ্রমন করে সবার সাথে সেয়ার করুন এই কামনা রইল।

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এমন উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।

২৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩১

প্রামানিক বলেছেন: এ পর্ব বাদ পড়েছিল তাই পড়ে নিলাম। ভাল লাগল।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। এই পর্বে লাস্ট হলেন, তাই কফি দেয়া হল আপনাকে :P

২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৩

এহসান সাবির বলেছেন: যেতে মন চাচ্ছে।

এক গুচ্ছ ভালো লাগা।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দে দৌড়... :)

২৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৯

অগ্নিপাখি বলেছেন: Surrealistic description of the island...... Stay well

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ট্যাঙ্কষ... :P

২৯| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ২:৩৪

সোহানুর সোহান বলেছেন: ভাইয়া, শুধুমাত্র তো সন্দ্বীপ এর কথা বললেন, বাকি অংশের প্রত্যাশায় থাকলাম :)

১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পরের পর্ব অনেক আগেই দিয়েছি, লিংক দিলামঃ Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.