নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
গত সপ্তাহের ঘটনা, পহেলা বৈশাখের ভোরবেলা, বহুবছর পর তোমাকে দেখা। আমি সাধারণত উৎসবের দিনগুলো এড়িয়ে যাই। সঙ্গোপনে নিজেকে যতটা সবার থেকে আড়ালে রাখা যায়, তাতেই যেন আমার স্বস্তি। আসলে তোমায় হারানোর পর থেকে জীবন এখন আর যাপন করা হয় না, এখন শুধু বহন করা। সেদিন ভোরবেলা আমি ফিরছিলাম গ্রামের বাড়ী থেকে ঢাকার জনবহুল নির্জনতায়, যেই নির্জনতা আমি খুঁজে পেয়েছিলাম তোমার মাঝে, যেই নির্জনতা আমাকে গ্রাস করেছে তুমিহীনা জীবনে। কমলাপুর রেলষ্টেশন থেকে লোকাল বাসে আমার যাত্রা, উদ্দেশ্য সেই আগের কল্যাণপুরের সামাদ মিয়া’র মেসের ছয় ফিট বাই আট ফিটের ঝুপড়ি ঘরখানা। কিন্তু পথে বাস থেমে গেল, সামনে আর যাবে না, রাস্তা বন্ধ। কি করার, ভোর বেলার আকাশ অনেকদিন দেখি না। কারণ রাতগুলো বড্ড ব্যস্ত থাকতে হয় তুমি আর তোমার স্মৃতি’র সাথে অসম লড়াই করে। অসম! কারণ, প্রতিবার পরাজিত একজনই হয়, আর সে কে? নিশ্চয়ই তুমিই ভাল বুঝতে পারবে। সেদিন পহেলা বৈশাখের প্রথম প্রভাতে হেঁটে হেঁটে রমনার সম্মুখটা পার হচ্ছিলাম, কি মনে করে ডানে তাকালাম উৎসবের লোকজনে ঠাসা রমনা বটমূলের চত্বরটার দিকে। সেই ছিল আমার ভুল, যে আমি গত কয়েকবছর দেখি না কোন আলোর মিছিল, কোন সুরের বাতাস গায়ে মাখি না, কেন আমি সেদিকে তাকালাম কে জানে? হয়ত ছিল ভাগ্যের লিখন। সেই হাজারো মানুষের ভিড়ে জন্মান্তরের জন্য হৃদয়ে গেঁথে যাওয়া তোমার মুখখানি দেখে থমকে গেলাম। কেন? দেখা হওয়ার তো কোন কথাই ছিল না, তাও এমন সময়ে, এমন জায়গায়। তুমি আমায় দেখনি, আমি দূর থেকে তোমাকে দেখে থমকে গেলাম, পথ ভুল করে যেন ঢুঁকে পড়লাম রমনা বটমূলের সেই আনন্দ উৎসবের মায়াবী জগতে। তুমি তন্ময় হয়ে গান শুনছিলে, আর আমি আড়াল থেকে তোমায় দেখছিলাম। কতটা সময় তন্ময় হয়ে ছিলাম জানি না, জানি না কতশত মানুষের পা মাড়িয়ে যাওয়া সহ্য করেছে আমার ধুলোময় নগন্য পা জোড়া আর তার জীর্ণ চপ্পলখানি। শতবার চেষ্টা করেও আমি তোমার কাছে যেতে পারলাম না, তোমার পিছু পিছু চললাম চারুকলা’র প্রাঙ্গনে, সেখান হতে মঙ্গল শোভাযাত্রা, তোমার পিছু পিছু একসময় তোমাদের পুরাতন ঢাকার সেই চেনা গলি’র মুখে তোমাকে হারিয়ে যেতে দেখলাম। জানি কাছে আসলেই, এক লহমায় আবার হারিয়ে ফেলব তোমায়, সেই আগের মত, চিরতরে।
আমি তোমার দুরে থাকি কাছে আসব বলে
আমি তোমার কাছে আসি না চলে যেতে হবে বলে
তোমাকে ভালোবাসিনা তোমাকে হারাবার ভয়ে
তোমাকে ভালোবাসিনা তোমাকে হারাবার ভয়ে
এ কেমন অনিয়ম
কাঁদায় আমায় প্রতিক্ষণ
আহা জীবন
ভয়ে ভয়ে এরপর গত কিছুদিন আমি নিয়মিত রাস্তা ভুলে গিয়ে সেই অনেককাল আগের হারিয়ে যাওয়া পথে হেঁটে বেড়াতে লাগলাম। দাঁড়ি-গোঁফ জমা এই আমাকে তুমি কি আজ চিনতে পারবে? বোধহয় না। বারবার ইচ্ছে করছিল সেই গলির পথ ধরে তোমাদের সেই হলদে দোতলা বাড়ীটিতে ঠিক আগের মত করে হাজির হই। তোমার বাবার রাগী রাগী চাহনি উপেক্ষা করে সোজা তোমাদের ছাঁদের ঘরে। তোমার সাজানো গোলাপ আর বেলী ফুলের বাগানের ঘ্রাণ কতদিন পাই না, কতদিন পাই না তোমার দেহের সেই পাগল করা নোনতা সুবাসটুকু। কিন্তু পারি না, পারি না আজ তোমার মুখামুখি হতে। কতশত পাওয়ার মাঝে দু’চারটি না পাওয়া মাঝে মাঝে কত বড় হয়ে দেখা দেয়। বড্ড অভিমান করে যে দূরে সরে যাওয়ার শুরু হয়েছিল, তা যে ঝড় হয়ে আমাকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের ন্যায় করে দিয়ে তোমাকে উড়িয়ে নিয়ে যাবে বহুদূর, তা কি স্বপ্নেও কখনো ভেবেছিলাম।
ফিরতে বড় ইচ্ছে করে ফেরারী ওই পথটি ধরে
যেথায় তুমি দাড়িয়ে আছো বহুদুরের ঘরে
কন্ঠে আমার হারাবার গান অনেক পাওয়ার অনেক পরে
পাওয়া না পাওয়া ম্লান হয়ে যায় অভিমানী ঝড়ে
এ কেমন অনিয়ম
কাঁদায় আমায় প্রতিক্ষণ
আহা জীবন
তোমায় দেখতে বড় ইচ্ছে করে এখন আবার নতুন করে প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ। সেদিনের পর থেকে তোমায় আর দেখি নাই, জানো? আমি প্রতিদিন তোমাদের বাসার পথের সেই গলির মুখে নতুন গড়ে ওঠা চায়ের দোকানটায় বসে আমার সকাল, দুপুর আর রাতের খাবার সেরে বাসায় ফিরি মাঝরাতে। মনে আছে, আগে তুমি আর আমি তোমাদের বাসার ছাঁদে গল্প করে সন্ধ্যার আগে আগে পলাশীর মোড়ে যেতাম চা’য়ের জন্য। তোমার বাবার সেই কি রাগ, বাসার চা কি মুখে দেয়া যায় না? জানো, গত পরশু উনাকে দেখলাম, কেমন বুড়ো হয়ে গেছেন, মাথার চুলসব সাদা হয়ে গেছে, দাঁড়িও রেখেছেন ছোট করে। সময় কিভাবে সব বদলে দেয়, তাই না? এই দেখ না কেমন বদলে গেছি তুমি আর আমি। নাহ, কথাটা ঠিক হল না, তুমি বদলে গেছ কি না, তাতো জানি না। সেদিনের দেখায় তোমাকে সেই আগের মতই মনে হচ্ছিল, আমার অপ্সরা... বোকা মন আমার, অবুঝ মন। আমার বুকের গভীরে গুমরে কাঁদা না বলা হাজারো কথা যেন প্রতিরাতে আমার কাছে অভিযোগ করে, প্রার্থনা জানায় মুক্তির। আমি পরম মমতায় তাদের বুকের আরও গভীরে পুষে রাখি। আমার ভালোবাসার পরশে নীল বেদনা’র চাদর যেন আষ্টপৃষ্টে জড়িয়ে রাখে আমার সব বোবা কান্নাগুলোকে। রাত শেষ হলে আমি আবার প্রতিক্ষায় থাকি নতুন কোন দিনে তোমায় ফিরে পাবার। তারপর আবার, দিন-রাত্রির খেলা শেষে অপেক্ষার প্রহর। নিয়মতান্ত্রিক পৃথিবীর এ কেমন অনিয়ম? বোকা মন যতই ভাবুক তোমাকে সে হয়ত বা ফিরে পাবে, বাস্তবে নয়ত কোন এক পরাবাস্তবে... কিন্তু তা কি আর হয়, ঘোর লাগা রাতের মায়াবী ভ্রমগুলোকে প্রতারক দিন যে, নির্মমভাবে ভাবে মনে করিয়ে দেয়, আমি তোমার কেউ নই, কেউ নই, কেউ নই।
দেখতে বড় ইচ্ছে করে তোমায় অনেক না দেখায়
বোবা ভাষা প্রাণ ফিরে পায় আমার ভালোবাসায়
রাত ফুরালেই রাতের কাছে জমিয়ে রাখি অনেক আশা
আঁধারগুলো দেয় ফিরিয়ে আমার সারাদিন
এ কেমন অনিয়ম
কাঁদায় আমায় প্রতিক্ষণ
আহা জীবন
পাদটীকাঃ অনেকদিন ধরেই ইচ্ছে ছিল খুব প্রিয় কিছু গানের লিরিকের ছায়ায় ছোট গল্প লেখার। অনেক প্রিয় গান আছে, যেগুলোকে মন চায় গল্পে পরিণত করতে। কিন্তু পটভূমি কি হবে তা ঠিক করা মুস্কিল। কেননা গানগুলো হয় এমন যে, নানান আঙ্গিক থেকে তাকে বিচার করা যেতে পারে। একটা গান, ভিন্ন ভিন্ন অনুভূতি নিয়ে ধরা দেয় ভিন্ন ভিন্ন মানুষের কাছে। কিন্তু কোনটিই হয়ত মিথ্যে নয়। আমি আমার আঙ্গিকে সাজালাম গানের কথা’র ছায়ায় এই গল্পটি। ভিন্নমত বা পরামর্শ থাকলে শেয়ার করতে ভুলবেন না কমেন্টে। অনেকদিন গল্প লিখি না, হুট করে সন্ধ্যের পর বসলাম লেখাটি লিখতে। টানা লিখে পোস্ট করা, তাই খুব বেশী মন্দ হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই। আর গানটি সম্পর্কে কিছু তথ্য আগ্রহী পাঠকদের জন্য নীচে তুলে ধরা হল।
শিল্পীঃ এলআরবি
অ্যালবামঃ ক্যাপসুল ৫০০এমজি
সুরকারঃ আইয়ুব বাচ্চু
গীতিকারঃ লতিফুল ইসলাম শিবলী
বছরঃ ১৯৯৫
বিভাগঃ ব্যান্ড
সম্পূর্ণ লিরিক্সঃ
আমি তোমার দুরে থাকি কাছে আসব বলে
আমি তোমার কাছে আসি না চলে যেতে হবে বলে
তোমাকে ভালোবাসিনা তোমাকে হারাবার ভয়ে
তোমাকে ভালোবাসিনা তোমাকে হারাবার ভয়ে
এ কেমন অনিয়ম
কাঁদায় আমায় প্রতিক্ষণ
আহা জীবন
ফিরতে বড় ইচ্ছে করে ফেরারী ওই পথটি ধরে
যেথায় তুমি দাড়িয়ে আছো বহুদুরের ঘরে
কন্ঠে আমার হারাবার গান অনেক পাওয়ার অনেক পরে
পাওয়া না পাওয়া ম্লান হয়ে যায় অভিমানী ঝড়ে
এ কেমন অনিয়ম
কাঁদায় আমায় প্রতিক্ষণ
আহা জীবন
দেখতে বড় ইচ্ছে করে তোমায় অনেক না দেখায়
বোবা ভাষা প্রাণ ফিরে পায় আমার ভালোবাসায়
রাত ফুরালেই রাতের কাছে জমিয়ে রাখি অনেক আশা
আঁধারগুলো দেয় ফিরিয়ে আমার সারাদিন
এ কেমন অনিয়ম
কাঁদায় আমায় প্রতিক্ষণ
আহা জীবন
গানটি শুনতে ইউটিউব লিঙ্কঃ
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। এতো চা খাইলে গ্যাস্ট্রিক হইবে শেষে।
২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫০
শায়মা বলেছেন: আমিও আগে গানের লাইন দিয়ে এমন সব গল্প বানাতাম।
অনেক ভালো হয়েছে ভাইয়া।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপুনি, কিছু লিঙ্ক দিয়ে যাবেন প্লিজ। কারণ, এই সিরিজে আরও কিছু গল্প লেখার ইচ্ছে আছে। আপনার গল্পগুলো পড়লে যদি কিছুটা উপকার হয়।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৮
সুমন কর বলেছেন: প্রিয় একটি গান। প্রতিটি গানের পিছনে অবশ্যই একটি গল্প লুকিয়ে আছে !
গল্প মোটামুটি লাগল !
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু, আমি নিজেও পড়েই বুঝেছি, গল্প তেমন জমাট হয় নাই; মোটামুটি চলে। তবে, আমার দোষ, তাড়াহুড়ো করাটা। আরও সময় দিয়ে গল্পটা জমাট করা যেত। যাই হোক, কি আর করা? নেক্সট পর্বে চেষ্টা থাকবে ভাল কিছু উপহার দেয়ার। এমন মন্তব্য এখন পাওয়া দুষ্কর, মন্তব্যে +++
৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: খুব ভাল লাগল গানে গানে গল্প!!! অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!!
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। ইয়ে, আপনার প্রিয় গান কোনটি? সেটি জানালে, এই সিরিজের নেক্সট গল্প না হয় সেটা নিয়েই হবে।
ভাল থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৩০
কালনী নদী বলেছেন: দেখতে বড় ইচ্ছে করে তোমায় অনেক না দেখায়
বোবা ভাষা প্রাণ ফিরে পায় আমার ভালোবাসায়
রাত ফুরালেই রাতের কাছে জমিয়ে রাখি অনেক আশা
আঁধারগুলো দেয় ফিরিয়ে আমার সারাদিন
এ কেমন অনিয়ম
কাঁদায় আমায় প্রতিক্ষণ
আহা জীবন - এই বাকা মানুষ বাংলাদেশকে কাপিয়ে দিচ্ছে! লেখাতে প্লাস আর অনুগল্প তাই সরাসরি সংগ্রহে।
অনেক সুন্দর হইছে বোকা ভাই।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বাকা মানুষ!! এইডা ক্যাডা ভাইজান?
ধন্যবাদ আপনাকে, ভাল থাকুন সবসময়। শুভকামনা জানবেন।
৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: গানটা খুব প্রিয়। আইডিয়াটা জোস! ভালো লেগেছে লেখা।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই। আপনার কাছ থেকে এমন মন্তব্য পাওয়া বিরাট কিছু।
ভালো থাকুন সবসময়।
৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
জেন রসি বলেছেন: আইডিয়াটা পছন্দ হইছে। আইডিয়ার বাস্তবিক প্রয়োগটাও চমৎকার। অর্থাৎ গল্পটা ভালো লেগেছে। গান দিয়ে গল্প লিখতে হবে একবার!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ জেন রসি, লিখে ফেলেন একটা, অপেক্ষায় রইলাম।
ভাল থাকুন সবসময়।
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯
কল্লোল আবেদীন বলেছেন:
ভাল লেগেছে।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ভালো থাকুন সবসময়।
৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: গানে গানে গল্প ভালো লেগেছে।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। কেমন আছেন? আশা করি ভাল। ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গানের লাইন মাঝেমাঝে থাকায় লেখাটা আরও সুখপাঠ্য হয়েছে।
গানটা শুনবো এখন
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ রাখাল ভ্রাতা। ভালো থাকা হোক সবসময়।
১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৫
বিজন রয় বলেছেন: গানে গল্পে ভাল লাগল।
+++
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয়। ভাল থাকা হোক সবসময়।
১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উরিব্বাস! সেকি লেখনি! সেকি আবেগ! একেবারে জল থইথই
গানের কথা বলে কি কিছু লুকোতে চাইলেন এরকম গল্প সত্য হোক বা না হোক দারুন সবসময়ই। অনুভবগুলো যেমন তার প্রকাশ তেমনি ছুঁয়ে যাওয়া
+++++++++++++++++
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উরিব্বাস! সেকি লেখনি! সেকি আবেগ! একেবারে জল থইথই এটা কি মহারানী'র কেচ্ছা'র চাইতেও বেশী বেশী হয়ে গেছে?
১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০১
ডি মুন বলেছেন:
কী তুমুল বিরহ লেখাটার মধ্যে !!!
গানের ছায়ায় গল্প লেখার আইডিয়াটা চমৎকার। তবে গানের প্রভাবটা লেখকের মনে কতটা গভীর দাগ ফেলেছে সেটাই ভাবছি।
বিরহ হালকা হয়ে উড়ে যাক, জীবন আনন্দময় হোক।
হ্যাপি লিভিং
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কী তুমুল বিরহ লেখাটার মধ্যে !!! বিরহ হালকা হয়ে উড়ে যাক, জীবন আনন্দময় হোক। হ্যাপি লিভিং
আজও খুঁজে ফিরি একমুঠো বিরহ
একরত্তি দুঃখজ্বালা বুকের গভীরে,
ভালবাসা নাই দিলে, যাতনা দাও
মোরে, রইলা কই সখিরে?
১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩
এহসান সাবির বলেছেন: দেরিতে হলেও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এই মিয়া, এতো দেরী কেন? থাকেন থাকেন কই গায়েব হয়ে যান আপনি?
ভালো কাটুক আগত প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ। শুভকামনা।
১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হেমন্তের, জীবনের অনেকটা পথ একলাই, চলে আসার পর- পথের মতই একদিন হারিয়ে যাবো।। এইতো নিয়তি।।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তারপর? এক লাইনের এই মন্তব্যের ভাবসম্প্রসারন শুনতে চাই হ্যাপী ভাই।
১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: তার আর পর নেই।।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমার প্রথম ও প্রধান পছন্দ রবীন্দ্রসংগীত!!!
আধুনিক গান যা পছন্দ করি সব যে সেক্রলে!!!
প্রিয় শিল্পীর তালিকার প্রথমে মাহমুদুন্নবী, বশির আহমেদ, শাহনাজ রহমতুল্লাহ।
ওপারের মান্না দে, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, তালাত মাহমুদ, লতা মুংগেশকর, আরতী মুখোপাধ্যায়, ইন্দ্রাণী সেন!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ওমা, হেতেরে কইছি, সবচেয়ে ফ্রিয় একথা গানের কুতা কইতে, হেতে দেহি ফসন্দের লিস্টি ধরাই দিছে। এহন জলদি কইঞ্চেন দেহী, একটা গান শুইনতে দিলে, আফনে কুণ্ঠা শুইনতে ফসন্দ করবেন?
১৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩০
সোহানী বলেছেন: হুম ভালো ভালো.... আইডিয়াটা দারুন......
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দোস্ত ব্লগার। খুব শীঘ্রই নিয়মিত হব সামুতে আশা রাখি।
ভাল থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা থাকবে সদা।
১৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৫৩
সোহানী বলেছেন: ওর খোদা আমার কমেন্টতো দেখি আছে!!!!! ধুর ছাই, তাইতো কই পড়তে পড়তে চেনা চেনা লাগে কেন
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উরিব্বাস! সেকি লেখনি! সেকি আবেগ! একেবারে জল থইথই গানের কথা বলে কি কিছু লুকোতে চাইলেন এরকম গল্প সত্য হোক বা না হোক দারুন সবসময়ই। অনুভবগুলো যেমন তার প্রকাশ তেমনি ছুঁয়ে যাওয়া
হেহেহেহেহে........ আমারো তাই মত । লুকাছাপার কিছু নাই, ব্লগতো একপ্রকার কনফেসানের স্থান, তাই নয় কি
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার সিরিজগুলোতে এই সমস্যায় আগেও অনেকে পড়েছে। নতুন কোন পর্ব পড়ে বলল, "আরে এই সিরিজ তো আগে পড়া হয় নাই!"। কিন্তু দেখা গেল আগে পড়েছে ঠিকই কিন্তু মনে নাই। দোস্ত তুমি এমন কইরা ধরা খাইলা! এইটা কিছু হইল?
আমার কাছে তো ব্লগ একটা লুকানোর জায়গা; কারণ আমার নিকটাই তো ছদ্ম, আসল না। হয়ত কনফেসানের জায়গা, কিন্ত সেই সৎ সাহস কি সবার আর হয়। আর উপর যদি হয় বোকা মানুষ!
অনেক অনেক ধন্যবাদ পুনঃ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকা হোক অহর্নিশ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৩
প্রামানিক বলেছেন: গরমের মধ্যে প্রথম হইছি, চা দেন।