নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
পেরিয়ার লেক ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙ্কচুয়ারি ভ্রমণ শেষে হোটেলে ফিরতে ফিরতে আমাদের বেলা দশটা বেজে গিয়েছিল। এমনিতে সকালের নাস্তার আয়োজন বেলা দশটা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকে, কিন্তু আমরা আগে থেকে বলে গিয়েছিলাম হোটেলের রিসিপশন এ, ফলে বেলা সাড়ে দশটার পর হোটেলে ফিরে নাস্তা সেরে নিয়ে ব্যাগপত্তর সমেত গাড়ীতে চড়ে বসতে বেলা এগারোটা গড়িয়ে গেল। এরপর আমাদের নিয়ে বিপিনের টয়োটা ইনোভা ছুটে চলল কেরালা প্রদেশের শহর থিক্কাদি থেকে ১৩০ কিলোমিটার দূরত্বের আরেক শহর কুমারাকোম এর উদ্দেশ্যে। আজকের শিডিউলে রয়েছে বিকেলের মধ্যে কুমারাকোম পৌঁছে কেরালার বিখ্যাত ব্যাকওয়াটার এ শিকারা করে সূর্যাস্ত উপভোগ করা। তাই আমাদের গাড়ী ছুটতে লাগলো যতদ্রুত সম্ভব।
কিন্তু সমস্যা হল, কেরালার প্রদেশের এক এক শহরে, রয়েছে একেকটি পর্যটন কেন্দ্র। প্রতিটিরই রয়েছে আলাদা জনপ্রিয়তা ভ্রমণপিপাসু মানুষের কাছে। এই একেকটি স্থান হতে অন্য স্থানে যেতে পাড়ি দিতে হয়ে একশত থেকে আড়াইশত কিলোমিটার পথ। কিন্তু সমস্যা হল অন্য জায়গায়, এই দূরত্বের মাঝে পড়বে প্রায় ১০-৩০টি পর্যন্ত ছোট বড় শহুরে জনপদ, যেখানে আপনাকে পড়তে হবে ট্রাফিক জ্যামে। ফলে আমাদের আজকের ১৩০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে প্রায় ঘন্টা পাঁচেক সময় লেগে গেল। এর সাথে পথিমধ্যে আমরা সেরে নিলাম আমাদের দুপুরের খাবার। সবমিলিয়ে কুমারাকোম পৌঁছতে পৌঁছতে প্রায় বিকেল চারটা পেড়িয়ে গেল। সেখানে পৌঁছে আমরা আর হোটেলে চেক ইন করলাম না, সরাসরি চলে এলাম কুমারাকোম বোট জেটি এলাকায়। এখানে এসে দরদাম করে ১,৫০০ রুপী ভাড়ায় একটি বারো সিটারের শিকারা (বিশেষ ধরনের ভারতীয় নৌকা) ঠিক করা হল, চুক্তি হল সূর্যাস্ত পর্যন্ত বোট চলবে, এরপর ফিরে আসবে জেটিতে; এখানেই অপেক্ষা করবে আমাদের গাড়ী। বিপিন নির্ধারিতে সুরক্ষিত পার্কিং এরিয়ার গাড়ী পার্ক করে আমাদের সঙ্গী হল এই যাত্রায়। সরু খালের ন্যায় চ্যানেল ধরে এগিয়ে চলল আমাদের শিকারা। কচুরিপানায় ঢাকা জলাশয় এর বুক চিরে মৃদুলয়ে এগিয়ে চললাম আমরা।
পথে এক গ্রামে থামানো হল, উদ্দেশ্য কেরালার ডাব খাওয়া। আজ তিন-চার’দিন হল কেরালা এসেছি আমরা, এখনো কেরালা ডাবের পানি পান করার সৌভাগ্য হয় নাই। দুইপাশে জলাধারের মাঝে কয়েকখানা কুঁড়েঘর নিয়ে ছোট্ট একটি পাড়া, সেখানে নৌকা থামানো হলে আমাদের নৌকার মাঝি আর বিপিন কেরালার স্থানীয় ভাষায় তাদের সাথে কথা বলে ডাবের অর্ডার করে দিল। আমাদের সামনেই বছরে এক যুবক তরতর করে গাছে উঠে গেল ডাব পাড়ার জন্য। বিশালাকার সেই ডাবের পানি পুরোটা আমার পক্ষে শেষ করা সম্ভব হয় নাই।
খাল হতে বের হয়ে একসময় আমাদের নৌকা ব্যাকওয়াটার এর লেক, ভেম্বানাদ (Vembanad Lake) এ প্রবেশ করল। সূর্য তখন পশ্চিম আকাশে লালবর্ণ ধারণ তার ক্লান্তি জানান দিচ্ছে, টুপ করে ডুব দিবে রাতের আঁধার সাগরে... আমরা সবাই গা এলিয়ে উপভোগ করছিলাম প্রতিটি মুহুর্ত, সাথে প্রত্যেকের ক্যামেরার সাটার চলছিল অবিরাম। একসময় দিগন্ত রেখায় সূর্য হারিয়ে গেলে আমাদের নৌকা ঘুরিয়ে যাত্রারম্ভ স্থানে ফিরে এলাম। এরপর জেটি হতে প্রায় পাঁচ/ছয় কিলোমিটার দূরে “রেনাই” গ্রুপের চেইন হোটেল রেনাই গ্রীনফিল্ড, কুমারাকোম এর উদ্দেশ্যে আমরা ছুটে চললাম। পথে রাতের খাবার কিনে নিয়ে চলে এলাম চমৎকার এই হোটেলে। আমাদের এবারের প্রায় ষোল দিনের ট্যুরের সবচেয়ে সুন্দর এবং ব্যয়বহুল হোটেলে থাকা হল সবচেয়ে কম সময়। রাত দশটায় চেকইন করে ভোররাত পৌনে পাঁচটার দিকে চেকআউট করে রওনা হতে হয়েছিল আলিপ্পের উদ্দেশ্যে। সেই গল্প আগামী পর্বে হবে।
হোটেলে চেকইন করা মানে, কিছু ফরমালিটিস মেইন্টেইন করতে হয়। প্রতিটি হোটেলে এই গুরুদায়িত্ব ছিল আমার, সকলের কাছ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে হোটেলের রিসিপশনে জমা দিয়ে অপেক্ষা করা, ফেরত নেয়া, ফর্ম ফিলআপ করা ইত্যাদি কাজ শেষ করে রুমে গেলাম যখন, তখন ঘড়িতে রাত দশটা। এরপর ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার খেয়ে হোটেলের লনে নেমে এলাম আমরা। দারুণ হোটেলটিতে দিনের বেলা চেকইন কেন করা হল না, এই নিয়ে একটু হাপিত্যেশ করা হল কিছুক্ষণ। এরপর আর কি? নিজেদের রুমে গিয়ে ঘুমানোর আয়োজন, সেই ভোর চারটায় উঠতে হবে যে... আমি সবাইকে পরামর্শ দিলাম, ব্যাগেজ হতে খুব প্রয়োজন না হলে বেশী জামাকাপড় বের না করতে; ফলে ভোরবেলা ব্যাগ গোছানোর কোন ঝামেলা থাকবে না। আমি ভোররাত সাড়ে চারটা’র এলার্ম দিয়ে ঘুমাতে গেলাম যখন তখন ঘড়িতে রাত বারোটা। তখন মনে হল, সারাদিনের তথ্য সব নোট নেয়া হয় নাই। মোবাইলের নোটপ্যাড ওপেন করে সব লিখে ঘুমাতে গেলাম সাড়ে বারোটারও পর। চার ঘন্টায় যতদূর পারি, ঘুমিয়ে নিতে হবে। অবশ্য সমস্যা নেই, আগামীকাল আমাদের শিডিউলে রয়েছে কেরালার বিখ্যাত ‘হাউজবোট’ করে ব্যাকওয়াটার ঘুরে বেড়ানো। ফলে শারীরিক ধকলের পরিমান একেবারেই কম। নিজেকে এই সান্ত্বনা দিয়ে আঁখি পল্লব মুদিলাম...
আগের পর্বগুলোঃ
যাত্রা শুরুর গল্প (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০১)
ট্রানজিট পয়েন্ট কলকাতা... অন্যরকম আতিথিয়তার অভিজ্ঞতা (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০২)
অবশেষে কোচিন - তৃতীয় রাতে যাত্রা শুরুর স্থানে (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৩)
ডেস্টিনেশন মুন্নার (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৪)
মুন্নার টি মিউজিয়াম (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৫)
মুন্নার ভ্রমণ - মাতুপত্তি ড্যাম এবং ব্লোসম পার্ক (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৬)
ইকো পয়েন্ট এবং টপ ষ্টেশন অফ মুন্নার (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৭)
ট্রিপ টু কুলুক্কুমালাই... (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৮)
পেরিয়ার লেক - ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙ্কচুয়ারি (থিক্কাদি - কেরালা) (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৯)
২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জী ভাই, কথা সত্য। আসলে এটি একটি ধারাবাহিক সিরিজের পর্ব। তবে ব্যাকওয়াটার এর জন্য এটি আলোচিত, অন্যকিছু নয়।
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন, ভাল থাকুন সবসময়।
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
অবনি মণি বলেছেন: ওয়াও ভাইয়া !!!
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ অবনি মণি। বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম।
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বুকা ভাই জিন্দাবাদ, অনেক দিন পর আপনার পোষ্ট পেলাম ভাই, কবে যে আবার আপনার সাথে বের হতে পারবো বুঝতে পারছি না।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বুকা ভাই ব্যস্ততায় শুকায় গেছে... আমিও কবে যে আবার বের হতে পারবো? আপনি তো আছেন মৌজে, ইন্দোনেশিয়া ঘুরে আসলেন। দেখি সামনের ঈদে চেন্নাই-ঊটি-মাইশুর-ব্যাঙ্গালোর যাওয়ার ইচ্ছে আছে।
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কেরালাটায় যাওয়ার ইচ্ছেটা এখনো পুরণ হয়নি
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এই বর্ষা শেষে ঘুরে আসুন, ভাল লাগবে আশা করি।
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:২০
সোহানী বলেছেন: এতো দেখি আমাদের বাড়ির পাশের ছবি...... অনেকদিন পর মনে হয় দেখলাম আপনাকে। ভাবছিলাম সবার মতো আপনি ও কি গায়েব হয়ে গেলেন!!!
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঠিক বলেছেন দোস্ত ব্লগার, জলের এই জগত, এক্কেবারে আমাদের বাংলাদেশের কথা মনে করিয়ে দেয়।
জীবন জীবিকার যুদ্ধে মহা ব্যস্ত হয়ে গেলাম হুট করেই, এর তাই ব্লগে আসা হয় না। ইচ্ছে হয়, কিন্তু পর্যাপ্ত সময়ের অভাবে এর ব্লগে আসা হয় না। তারপরও মাঝে মাঝে কোন ছুটির দিনে অবসর পেলে চেষ্টা করি ব্লগে আসার। কিছু পোস্ট পড়া হয়, কখনো লগইন করে দু'একটি মন্তব্য করা হয়। এর মাসে একখানি পোস্ট করার সুযোগ পেলে বর্তে যাই আর কি...
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬
শাহিন-৯৯ বলেছেন: ভালো লাগল.
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:০২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৭
সৈয়দ মেহবুব রহমান বলেছেন: ধন্জীযবাদ লেখক ভাই , আপনার মন্তব্যের জন্য '''' ভাই, কথা সত্য। আসলে এটি একটি ধারাবাহিক সিরিজের পর্ব। তবে ব্যাকওয়াটার এর জন্য এটি আলোচিত, অন্যকিছু নয়।
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন, ভাল থাকুন সবসময়।''''''
আপনিও ভালো থাকুন , এ রকম সুন্দর সুন্দর জায়গা ভ্রমণ করে সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখবার সুযোগ করে দিন আমাদের ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সৈয়দ মেহবুব রহমান, আপনিও ভাল থাকুন সবসময়।
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৮
সৈয়দ মেহবুব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ বানানটা ভুলের জন্য দুঃখিত , টাইপিং মিসটেক
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বুঝেতে পেরেছিলাম তখনই। আবারো ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন সবসময়।
৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১২
বাকি বিল্লাহ বলেছেন: ভাই আপনার মাসিক ভ্রমন কালেকশনগুলা বন্ধ করে দিলেন কেন?
১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:২১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সময়ের অভাব আর পেটের ধান্দা, দুই মাঝে আটকে গেছে বোকা এই বান্দা...
১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
সিফটিপিন বলেছেন: একটা ডাবের পানি একাই খেতে পারেন না তো আমাকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে কি হয়, আউগায়া দিতাম
১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:২১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভুল হইয়া গেছে, মাফ কইরা দেন। এর পরেরবার আপনারে নিয়া যামু, পুরুমিজ
১১| ০১ লা মে, ২০১৭ ভোর ৫:০৩
ইউজারনেম / ইমেইল বলেছেন: ভালো লাগলো
১৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ, বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম।
১২| ০৩ রা মে, ২০১৭ রাত ১:৪১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি সত্যিই একটু থমকে গিয়েছিলাম, কেমন আছেন?? আমি সত্যিই দুঃখিত।। আশা করি ক্ষমা করবেন।।
১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ওমা! কি হয়েছে? দুঃখিত কেন? আর ক্ষমা প্রার্থনা কেন? কিছুই বুঝি নাই ভাইয়া। যাই হোক কেমন আছেন? ইজ এভ্রিথিং ওকে? আশা করি ভাল আছেন। ইদানীং একেবারেই সময় পাই না, ব্লগে আসার। দেখি ফিরতে হবে, আপন ঘরে।
১৩| ১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
মিজান ঢাকা ব্লগ বলেছেন: আপনার ৭নং পোস্টটি কই?
১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: লিংক ভেঙ্গে গিয়েছিল, ঠিক করে দিয়েছি। ধন্যবাদ ভাই, এররটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য।
১৪| ১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫
মিজান ঢাকা ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: জী ভাই, কথা সত্য। আসলে এটি একটি ধারাবাহিক সিরিজের পর্ব। তবে ব্যাকওয়াটার এর জন্য এটি আলোচিত, অন্যকিছু নয়।
এখানে ব্যাকওয়াটার বলতে কি বুঝিয়েছেন?
১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ব্যাকওয়াটারঃ A backwater is a part of a river in which there is little or no current. It refers either to a branch of a main river, which lies alongside it and then rejoins it, or to a body of water in a main river, backed up by the tide or by an obstruction such as a dam.
লিংকঃ https://en.wikipedia.org/wiki/Backwater_(river)
কেরালা ব্যাকওয়াটার লিংকঃ https://en.wikipedia.org/wiki/Kerala_backwaters
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১৯
সৈয়দ মেহবুব রহমান বলেছেন: এ রকম সৌন্দর্য তেমন কিছু নয় , এ রকম সৌন্দর্য তো আমাদর বিল বাওড় শোভিত গ্রামে দেখতে পাওয়া যায় , আপনার জন্য শুভকামনা