নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
বেশকিছুদিন হল বাংলাদেশ ব্যাংক এর ডেটাবেইজ এর সাথে এনবিআর এর ডেটা এক্সেস নিয়ে কাজ চলছে। সম্প্রতি শুরু হয়েছে অডিট রিপোর্ট নিয়ে “ডকুমেন্টস ভেরিফিকেশন সিস্টেম”। আর এখানেই জমে উঠেছে খেলা!!! প্রথমেই বলে নেই “ডকুমেন্টস ভেরিফিকেশন সিস্টেম” তথা DVS এর কথা, খুব সহজ জিনিস; আপনার কোম্পানীর আয়-ব্যয়,সম্পদ-দায় এর হিসেব অডিট হবে; সেখানে একটা অনলাইন নিবন্ধিত অডিট রিপোর্ট নাম্বার থাকবে, যে নাম্বার দিয়ে এনবিআর এবং বাংলাদেশ ব্যাংক সহ যে কোন প্রতিষ্ঠান খুব সহজেই সেই অডিট রিপোর্ট, তার অডিটর এর সাথে সরাসরি কানেক্ট হবে। ফলে বহুযুগ থেকে চলে আসা ব্যাংক লোণ এর জন্য আলাদা অডিট রিপোর্ট, ইনকাম ট্যাক্স এর জন্য আলাদা রিপোর্ট, নিজেদের কাজের জন্য আলাদা রিপোর্ট, এমনকি ভিন্ন ভিন্ন ব্যাংক থেকে লোণ নিতে ভিন্ন ভিন্ন রিপোর্ট এইসব খুব শীঘ্রই একেবারে বন্ধ হতে যাচ্ছে। প্রশ্ন হল কেন? সেই কেন এর উত্তরে যাওয়ার আগে দেখে নেয়া যাক আই “ডকুমেন্টস ভেরিফিকেশন সিস্টেম” তথা DVS আসলে কি?
“ডকুমেন্টস ভেরিফিকেশন সিস্টেম” তথা DVS হচ্ছে ICAB কর্তৃক প্রণীত একটা অনলাইন বেইজড সফটওয়্যার যা প্রায় এক বছর আগে; ০১লা ডিসেম্বর ২০২০ থেকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে অডিট এর জন্য। ভালো কথা যারা ICAB চিনেন না, তাদের জন্যঃ সিএ ফার্ম, সিএ এসব নাম নিশ্চয়ই শুনেছেন; এই সিএ ফার্ম যে প্রতিষ্ঠান এর নিয়ন্ত্রণে থাকে, যে প্রতিষ্ঠান থেকে সিএ ডিগ্রী নেয়া হয়, সেটাই ICAB তথা “The Institute of Chartered Accountants of Bangladesh (ICAB)”। আর হ্যাঁ, ভালো কথা, দেশের একাউন্টিং প্রফেশনের সকল নিয়ম কানুন এই প্রতিষ্ঠানের গবেষণা থেকেই প্রণীত হয় এবং সারা বিশ্বের প্রতিটি দেশেই একটি করে Institute of Chartered Accountants রয়েছে এই কাজের জন্য।
এখন “ডকুমেন্টস ভেরিফিকেশন সিস্টেম” তথা DVS এর মধ্যে একজন অডিটর একটি কোম্পানির অডিট কাজ শেষ করার পর ঐ কোম্পানীর কিছু আর্থিক ব্যবসায়িক তথ্য সাবমিট করবেন এবং এরপর সেই অডিট রিপোর্ট এবং সংশ্লিষ্ট ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটসমেন্ট এর জন্য একটা “ডকুমেন্টস ভেরিফিকেশন কোড” জেনারেট হবে। সেই কোড অতি অবশ্যই সেই অডিট রিপোর্ট এবং ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটসমেন্ট এ অডিটর এর স্বাক্ষরেরে পাশে লিখতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে; যেটা ছাড়া অডিট রিপোর্ট বা উক্ত ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটসমেন্ট গ্রহণযোগ্যতা হারাবে। এই কোডটি দিয়েই পরবর্তীতে অডিট রিপোর্ট এবং ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটসমেন্ট এর এক্সটার্নাল ইউজার তথা ট্যাক্স, ভ্যাট, ব্যাংক সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান উক্ত রিপোর্ট এবং স্টেটসমেন্টস ভেরিফাই করতে পারবেন। আর এর ফলে একই অর্থ বছরে আগে যে ভিন্ন ভিন্ন কাজে, উদ্দেশ্যে কয়েকটা করে অডিট রিপোর্ট করতে পারতো একটা কোম্পানী; সেই সুযোগ বন্ধ হয়ে যাবে।
তো এবার প্রথম যে ঝামেলা বাঁধছে, তা হলো আগের মত সরজমিনে পুরো অডিট না করে কোন কোম্পানীর অডিট রিপোর্ট অডিট ফার্মগুলো স্বাক্ষর করতে রাজী হচ্ছে না। কিন্তু কাহিনী হল, বাংলাদেশের কোম্পানি আইন অনুযায়ী প্রথম অডিটর এবং কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সব অডিটরের নিয়োগ হয় কোম্পানীর বার্ষিক সাধারণ সভায় (এ জি এম) অর্থাৎ মোটামুটি এক বছর আগে এবং সেক্ষেত্রে হিসাববর্ষ শেষ হবার এবং কোম্পানি কর্তৃক ফিনান্সিয়াল স্টেটমেন্টস প্রস্তুত করার পরপরই অডিটরের কাজ শুরু করতে পারে। সেই কারনেই বাংলাদেশের আয়কর আইনে অর্থবছর ৩০ জুনে শেষ হলেও কোম্পানীর ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার শেষ সময় ছয়-সাত মাস পর পর্যন্ত বর্ধিত থাকে। তো এবার কোম্পানীগুলো বিপদে পড়েছে তারা তো গত বছর কোন অডিটর নিয়োগ দেয়া নাই। এদিকে শোনা যাচ্ছে, অডিট ফার্মগুলো কতগুলো কোম্পানীর অডিট করতে পারবে এরকম একটা বিধিনিষেধও নির্ধারিত হয়েছে। ফলে কোম্পানীগুলো পড়েছে মাইনকার চিপায়। কিন্তু গুরু সবে তো মাত্র শুরু…
তো দুয়েক বছরের মধ্যে এই DVS এর মাধ্যমে কোম্পানীর অডিট রিপোর্ট এবং ফাইন্যান্সিয়াল তথ্যাদি যখন এনবিআর এবং বাংলাদেশ ব্যাংক এর সাথে কানেক্টেড হয়ে যাবে; তখন শুরু হবে আসল দৌড়ঝাঁপ। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই জেনে; কিছু ব্যতিক্রম থাকতে পারে; যারা কর ফাঁকি দিয়েছেন এক রিপোর্ট দেখিয়ে আয়কর বিভাগকে অন্যদিকে ব্যাংককে বেশী রেভিনিউ এবং লেনদেন দেখিয়ে বেশী অংকের লোন নিয়ে গেছেন; সবাই এখন পড়বেন ঝামেলায়। ভাবার কোন অবকাশ নেই; পেছনের বছরগুলোতে করা এই অপকর্ম ছাড় পাবে; বকেয়া কর আদায় এর জন্য ব্যাংকে সাবমিট করা আর্থিক বিবরণী সঠিক ধরে ঝাঁপিয়ে পড়া সময়ের ব্যাপার। কারণ, করোনাকালীন সময়ে সারা বিশ্বে সরকারী কোষাগারে অর্থ জমার চাইতে খরচ হচ্ছে অনেক বেশী। আর আমাদের দেশে একসাথে চলছে অনেকগুলো উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ। ফলে সরকার মনে হয় না, এই বিষয়ে দয়া দেখাবে কোন রকম। আমি আজ থেকে দশ বছর আগে, আমার তৎকালীন কর্মক্ষেত্র’র মালিক মহোদয়কে বলেছিলাম; কোনদিন যদি এই অডিট ফার্ম, এনবিআর এবং বাংলাদেশ ব্যাংক অনলাইন মার্জ হয়ে যায়, সবাই পড়বেন বিপদে। উনি হেসে বলেছিলেন, “তুমি বেশী বুঝো; এত পন্ডিতি করতে হবে না, তোমার কাজ কর গিয়া মিয়া।“ গরীবের কথা বাসি হলেই ফলে। আজ এই লেখা লিখতে গিয়ে অন্য আরেকটা কথা মনে পড়ে গেল।
সময়টা আজ থেকে ঠিক এক যুগ আগে। আমি যে কোম্পানীতে চাকুরী করতাম, সেখানকার ম্যানেজমেন্ট এর প্রয়োজন এবং অনুরোধে ম্যানেজমেন্ট অডিট রিপোর্ট করেছিলাম। মজার ব্যাপার প্রায় চল্লিশ পাতার রিপোর্ট এ সরাসরি টপ ম্যানেজমেন্টকে দায়ী করেছিলাম কোম্পানীর কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি না হওয়ার জন্য। সাথে এটাও বলেছিলাম আগামী তিন বছর এর মধ্যে কোম্পানী কোলাপ্স করবে। তখন চলমান প্রজেক্টগুলোর কাজ শেষ করার জন্য কোম্পানীর কি পরিমাণ ফান্ড লাগবে এবং রেভিনিউ থেকে কি পরিমাণ ফান্ড আসবে তার হিসেব দিয়েছিলাম সাথে। কোম্পানীর বোর্ড অফ ডিরেক্টর এর হেড আমার উপর প্রচন্ড আক্রোশে ফেটে পড়েন। ফালতু, তার ভাষ্য অনুযায়ী, একটা রিপোর্ট, যা করেছে একটা একাউন্টস ব্যাকগ্রাউন্ড এর লোক। উনি ইঞ্জিনিয়ার টিমকে দিয়ে দীর্ঘ সময় নিয়ে হিসেবে নিকেশ করে যে ফিগার বের করেছিলেন তার সাথে আমার দেয়া ফিগার এর পার্থক্য শতকরা ২ ভাগ এরও কম ছিলো। তো, শেষ পর্যন্ত পরের তিন বছর আমি ঐ কোম্পানীতে কর্মরত ছিলাম না; কিন্তু কোম্পানী কিন্তু ডুবেছিলো ঠিকই।
তো যে কারণে এত কথা বলা, আমরা যারা চাকুরী করি, এন্টারপ্রেনাররা তাদের আসলে চাকর বা হুকুমের তালিম করার লোক মনে করেন। কিন্তু আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি, প্রতিটি জব হোল্ডার এক এক জন এন্টারপ্রেনারও বটে। আমাদের পণ্য সার্ভিস; আমরা সার্ভিস বিক্রি করি। ব্যাংক, মোবাইল কোম্পানী, হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়, উকিল, ডাক্তার, নার্স এর সবার সার্ভিস প্রোভাইডার; শুধু পণ্যই বিক্রি করা যায় না। পরামর্শও বিক্রি করা যায়! পদ্মাসেতুর মত মেগা প্রজেক্টগুলোতে কনসালটেন্সি ফি (পরামর্শ নিবেন, টাকা দিবেন) মোট খরচের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ কিন্তু…!!! তাই সার্ভিস প্রোভাইডার কর্মচারী’র কাছ থেকে তাদের পরামর্শগুলো শুনুন, একটু ভাবুন, নিজের মতের বিপরীতে হলেও যৌক্তিকভাবে চিন্তা করে দেখুন। একজন এমপ্লয়ি কোম্পানীর অবস্থা খারাপ দেখলে চাকুরী ছেড়ে অন্য চাকুরী বা অন্য কোন জীবিকা নির্বাহের পথ খুঁজে নিবে। কিন্তু একজন এন্টারপ্রেনার কিন্তু চাইলেই হুট করে সকল দায় দেনা চুকিয়ে ব্যবসা বন্ধ করে দিতে পারেন না। আজকের দিনে দীর্ঘ পড়ালেখা এবং অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে যে সকল এমপ্লয়ি বড় পদগুলোতে কাজ করছেন, তাদের মতামত অনেক ভ্যালু ক্যারি করে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বেশীরভাগ বেসরকারী কোম্পানীর মালিকেরা নিজেদের কথার উপরে অন্য কারো কথার গুরুত্ব দিতেই নারাজ; হাতে গোনা দুচারটা ব্যতিক্রম ছাড়া।
তো এবার সবাই দৌড়ের উপর থাকো। কয়েকদিন আগে কে যেন ভানুমতির খেলা নিয়ে একটা লেখা দিয়েছিলেন। এবার অপেক্ষায় রইলাম নতুন ভানুমতি’র দেখা পাওয়ার জন্য। অডিট রিপোর্ট, এনবিআর এবং বাংলাদেশ ব্যাংক মিলে খুব শীঘ্রই তাক করতে যাচ্ছে ট্রিপল ট্রিগার; তিনে মিলে জমবে খেলা এবার…
ভালো কথা, DVS এর মাধ্যমে অডিট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে ০১ ডিসেম্বর ২০২০ থেকে, সুতরাং সবাই অনেক আগে থেকেই জানতো যে DVS ছাড়া অডিট সম্ভব হবে না; কিন্তু কোম্পানির পরিচালক বা ম্যানেজমেন্ট আগে থেকেই অডিট সম্পন্ন করার কোন ব্যবস্থা করেন নাই। এখন শেষ মুহূর্তে এসে সবাই ঢালাওভাবে DVS এর দোষ দিচ্ছে যে এর কারণে কোম্পানিগুলো তাদের আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারছে না এবং সরকারের আয়কর রাজস্ব সময়মত আদায় হচ্ছে না। খেলা সবে মাত্র হয়েছে শুরু, ওহে গুরু, আসো চিল করি, “আজ ব্লু হ্যায় পানি, পানি, পানি, পানি, পানি, পানি….
আমার মত বোকাদের জন্য তথ্যকেন্দ্রঃ
DVS নিয়ে দৈনিক ডেইলি স্টার এর Sep 20, 2020 এর রিপোর্ট
DVS সম্পর্কে জানতে
ICAB সম্পর্কে জানতে
NBR সম্পর্কে জানতে
Bangladesh Bank সম্পর্কে জানতে
২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সেটাই। আমাদের দেশে একাউন্ট্যান্ট আর একাউন্টেন্সি তো বছর দশেক আগেও ছিলো নাক কুচকানোর ব্যাপার। বিবিএ এমবিএ নাম দিয়ে এখন কিছুটা স্ট্যাটাস এ নিয়ে আসছে সমাজে। কিন্তু নীতি নির্ধারকেরা কেন এতো সময় নিলেন, সেটাই বোধগম্য নয়। আমি একযুগ আগে দুই হাজার টাকা আর জাস্ট ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিয়ে অডিট রিপোর্ট সাইন করিয়েছি! অবিশ্বাস্য এবং কষ্টদায়ক হলেও এটাই ছিলো বাস্তবতা।
ধন্যবাদ সাড়ে চুয়াত্তর। আপনাকে আমার ব্লগে দেখে ভালো লাগলো, স্বাগতম বোকা মানুষের ব্লগ বাড়ীতে।
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৪৮
জ্যাকেল বলেছেন: যে/যারা এই আকাম(!) কুকাম করে জাতিকে চরম সমস্যায় ফেলে দিয়েছে তাদের কাজের জন্য জাতীয়ভাবে সম্মানিত করা উচিত।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মরণোত্তর দিলে ভালো হয়।
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৫:৪৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
DVS এর মাধ্যমে অডিট বাধ্যতামূলক করা দরকার ছিল আগেই।
নীতি নির্ধারকেরা দুর্নিতিবাজ ব্যাবসায়িদের চাপেই মনে হয় কেন এতো সময় নিচ্ছেন।
এর আগে অটোমেটিক ক্যাশ রেজিষ্টারের মাধ্যমে ট্যাক্স পেইড কেনাকাটা বাধ্যতামুলক করা হয়েছিল, কিন্তু কতটুকু এগিয়েছে বুঝতে পারিছিনা।
ফাইনান্সিয়াল ডকুমেন্ট, অডিট রিপোর্ট এনুয়াল রিপোর্ট অনলাইন ভ্যারিফায়েবল হওয়াটা জরুরি।
বিশ্ব শেয়ার বাজারের ক্রেতাদের কাছেও জরুরি। কারন বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত বর্ধিত হচ্ছে
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বলেছিল ২৪ বছরের ভেতরেই বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর ২৫ তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ।
কিন্তু এখন এই কয়েক বছরে দ্রুত উত্থান দেখে বলছে আর মাত্র ১২ বছরের ভেতরই বাংলাদেশ হবে ২৫ তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হয়ে ইউরোপীয় কাতারে পৌছুবে, তখন মালয়েশীয়া সিংগাপুর নরওয়ে সুইডেন কাতার অষ্টিয়া বাংলাদেশের পিছে পড়বে ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য। সামনের দিনে কি হবে তা আগত ভবিষ্যৎই বলে দিবে। কিন্তু আইন প্রণয়ন এক কথা আর তা প্রয়োগ হওয়া, তাও পরিপূর্ণভাবে; সেটা আরেক কথা। দেখা যাক কি হয় আগত দিনে।
ভালো থাকবেন, শুভ কাটুক দিনগুলো।
৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:১১
সোহানী বলেছেন: বুঝলাম তোমার কথা ঠিক। অবশ্যই ভালো উদ্যোগ।
তবে আমার মতে এসব জালে আটকা পড়বে ..... ঝাঁটকা । রাঘব বোয়ালদের ধরার মতো জাল কি আমাদের আছে!!!!!!!!!!
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সেইটার সম্ভাবনা অতি অবশ্যই আছে। আসলে বাংলাদেশে মূল সমস্যা আইনের সঠিক ও সুষ্ঠু প্রয়োগে। তাই আর পাঁচটা আইনেত মত এটারও যথার্থ প্রয়োগ না হলে তোমার কথাই সত্য হবে দোস্ত। রাঘব বোয়ালদের ধরার সব জালই আছে; শুধু নেই ইচ্ছা আর উদ্যোগটুকু।
বেশকিছু দিন পর দোস্ত ব্লগারকে ব্লগে দেখে খুব ভালো লাগছে। ব্যস্ততাটুকু কেটে যাক; ভালো আর আনন্দময় হয়ে উঠুক প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই জিনিস আরও বিশ বছর আগে করলে সিএ পেশার মান আরও বাড়ত। এফআরসি ও আরও ২০ বছর আগে করা উচিত ছিল। এগুলি করলে সিএ পেশার মান বাড়ার পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব বাড়ত, ঋণ খেলাপি কম হত, অডিট ফি বাড়ত ফলে সিএ ফার্মের কাজের মান বাড়ত।