নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্মৃতির পাতায় পুরাতন ঢাকার “কুরবানীর হাট”

০৯ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:০৭



কুরবানী ঈদ আসলে সবচেয়ে আলোচনায় থাকে পশুর হাট এবং সেখানে পশুর দাম। আসলে ঈদুল আজহার প্রায় পুরো কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে এই হাট এবং তার বিষয়ক আলোচনা। শহুরে জীবনে বসবাসের কারণেই কি না শৈশবে কুরবানী ঈদ আসলেই পশুর হাট নিয়ে থাকতো খুব উত্তেজনা। দল বেঁধে এই হাট সেই হাটে ঘোরাঘুরি। শুরুর দিকেই কোন গরুর বেপারীর পাশ থেকে চুপিসারে একটা লাঠি চুরি করে নিজের দখলে নিয়ে হাটে সারাদিন ঘোরাঘুরি। এলাকার কেউ পশু কিনতে রওনা হলে ছেলেপুলের দল তাদের পিছু পিছু হাটে চলে যেতাম। সারাদিন এই করে কেটেও ক্লান্তি আসতো না। বরং রাতের বেলাই বেশীরভাগ মানুষ পশু কিনে আনতো, আর তাই নিয়ে আমাদের দুঃখের কোন অন্ত ছিলো না। ভাবতাম, আহারে যদি বড় হতাম!! অথচ বড় হওয়ার পরে সেই আমাদের মাঝেই নিজেদের পশু কিনতে হাটে যেতেও এখন অনীহা, বিরক্তি। আর এখন তো হাটের সংখ্যাও গেছে কমে।

বর্তমানে ঢাকা দুই সিটি কর্পোরেশন মিলে বিশটি’র মত (উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় বসানো হচ্ছে ৮টি অস্থায়ী পশুর হাট; অন্যদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় বসতে যাচ্ছে ১০টি অস্থায়ী পশুর হাট।) হাট বসছে। আমি নিজে বছর ত্রিশেক আগে, কৈশোরবেলায়, স্কুল জীবনে পুরাতন ঢাকার নয়াবাজার থেকে হাজারীবাগ এলাকায় আট দশটি হাট বসতে দেখেছি। হাজারীবাগ খেলার মাঠ, নবাবগঞ্জ বালুঘাট, কিল্লার মোড়, লালবাগ পলাশী বালু মাঠ, চানখারপুল, রহমতগঞ্জ খেলার মাঠ, নয়াবাজার হাটের কথা স্পষ্ট মনে আছে। অথচ অত্র এলাকায় এখন হাট বলতে হাজারীবাগ আর রহমতগঞ্জ হাট রয়েছে। আধুনিক নগরায়ন জীবনধারায় এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু স্মৃতিচারণ ভুবনে সেই হাটগুলোর স্মৃতি নষ্টালজিক করে তোলে।

পুরাতন ঢাকার মধ্যে রহমতগঞ্জ খেলার মাঠের হাট বিখ্যাত ছিলো এবং আছে মীরকাদিম এর গরুর জন্য। মায়াবী চেহারার গরুগুলো দেখতে আমরা বিশেষ প্রস্তুতি নিয়ে রওনা হতাম। আর শহরের সবচেয়ে দামী গরু দেখার জন্য, যারা একটু বেশী ডানপিটে এবং দুঃসাহসী ছিলো, তারা আয়োজন করে কোন একদিন চলে যেত নয়াবাজার আর গাবতলী হাটে। নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগীতা চলতো, কে কোন কোন হাটে কয়বার গিয়েছে, সবচেয়ে দামে কয়টা গরু বিক্রি হতে দেখেছে। তার সাথে হাটে হাটে গিয়ে পশুদের উত্যক্ত করা আর বড়াদের চোখ রাঙ্গানী, কখনো দৌড়ানি খেয়েও ক্ষ্যান্ত দিতাম না। আহ, অন্য রকম এক সারল্যে ভরা আনন্দমুখর শহুরে শৈশবের পুরাতন দিনগুলো।

আরেকটা ব্যাপার ছিলো, হাট নিয়ে নানান মাস্তানদের নাম শোনা, তাদের সম্পর্কে কল্প গল্প’গুলো ছিলো আমাদের ছোটদের কাছে ঠাকুরমার ঝুলির গল্পগুলোর চাইতেও বেশী আকর্ষক। বছর ত্রিশেক আগেও ঢাকা শহরে প্রতি বছর হাট ইজারা, হাটে গরু উঠানো এবং এই সম্পর্কিত মারামারি-খুনাখুনি’র ঘটনাও কম আলোচনায় থাকতো না। আগে পুরাতন ঢাকায় এলাকাভিত্তিক নানান মাস্তান এবং ক্যাডার বাহিনী ছিলো, ছিলো তাদের প্রতিপক্ষও। আর ঈদুল আজহা আসলে হাটের ইজারা নিয়ে এই দুই গ্রুপের মধ্যে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করতো। তার সাথে পুরাতন ঢাকায় হাটও বসতো বেশ অনেক জায়গায়। ফলে পাশাপাশি দুইটা হাটের ইজারাদারই নানান স্থানীয় পাতি মাস্তান ভাড়া করতো ঢাকার বাইরে থেকে হাটে পশু নিয়ে আসা ব্যাপারীদের নিজ নিজ হাটে ভেড়াতে। আগে বেশীরভাগ গরু আসতো বুড়িগঙ্গা হয়ে নৌপথে, তাই এই নৌপথেই ছিল সবার দখলদারিত্বের দৌড়ঝাঁপ বেশী। স্কুল পেরোনের অনেক পরে কোন এক কুরবানী ঈদে আমাদের পাশের এলাকার এরকম পাঁচ উঠতি মাস্তান টাইপের ছেলে প্রতিপক্ষের হাতে খুন হয়, যা এলাকায় বেশ আলোড়ন ফেলেছিলো।

কুরবানী হাটে পশুদের সজ্জার জন্য আগের মত নানান ঝালর, গলার মালা এখন খুব একটা দেখা যায় না, আগে যা খুব বেশী দেখা যেত। বড় শিং ওয়ালা গরুগুলোর শিং এর মাঝেও লাল রঙের টুপি তথা কাভার পরানো হতো, সেগুলো দেখতে বাচ্চারা ভীড় করতো। আর তার সাথে কোন এলাকার কোন বাড়ীতে বড় কোন গরু এসেছে তার খোঁজ চলতো সারাদিন, খবর পেলেই ভোঁ দৌড়….

আমাদের আগের প্রজন্মের মানুষদের কুরবানির ঈদ্গুলো হয়ত ছিলো আরও অনেক মধুর স্মৃতিময়। আমাদের পরের প্রজন্মের কাছে সেই স্মৃতি আবার অন্যরকম। আর বর্তমানে অনলাইন এবং নানান খামারে গরু প্রতিপালন, লাইভ ওয়েটে গরু বিক্রি চলছে। ভবিষ্যতে হয়তো বসবে না আর উন্মুক্ত গরুর হাট, সব চলবে অনলাইনে, গরু থাকবে খামারে, স্ল্যাটার হাউজে জবাই হয়ে বাসায় সরাসরি মাংস চলে আসবে, উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর মত। সেটাই হয়তো সবচাইতে উত্তম, কিন্তু আমরা যারা ভিন্নতর ঈদ দেখেছি এই জীবনকালে তারা প্রতিবছর কুরবানী ঈদ আসলে অল্প বিস্তর হলেও স্মৃতিকাতর হবো, সবার অগোচরে হয়তো দু’একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলবো অতীত স্মৃতি রোমন্থন করে, হয়তো ব্যস্ত নাগরিক জীবনে ভুলে যাবো সেই সব স্মৃতিময় ঈদের সময়গুলো। ইতিহাসের হাজারো পাতার ভীড়ে চাপা পরবে সেই স্মৃতির পাতাগুলো…

সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা।

ঈদুল আজহা নিয়ে স্মৃতিচারণ পোস্টঃ
✍️ বকরির ঈদ! (২০১৩)
✍️ কোরবানির পশুর হাটের খোঁজে ঈদের ইতিহাসে পরিভ্রমণ এবং আমার আক্কেলগুড়ুম :P :P :P (২০১৪)

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ঈদের শুভেচ্ছা।

৩০ বছর আগে ঢাকার সব পরিবার কোরবণী করতো?

০৯ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অবশ্যই না। মহল্লার অবস্থা সম্পন্ন'রা কুরবানি দিতো, মধ্যবিত্ত পরিবার সারা বছর কুরবানির জন্য প্রতি মাসে অল্প অল্প করে টাকা জমাতো। অনেক পরিবারই সামর্থ্যবান না থাকলেও নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী টাকা জমিয়ে ভাগে কুরবানি দিতো। অনেকেই কম দামে বাজেটে পশু কেনার আশায় ঈদের দিন ভোরবেলা হাটে যেত, এমনকি ঈদের দিন গাবতলি গিয়ে পশু কিনে আনতে দেখেছি।

২| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পোস্টটি ভালো লাগলো। ঈদ মুবারক ।

০৯ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ গোফরান ভাই। ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা রইলো; পরিবার পরিজন নিয়ে আনন্দময় কাটুক উৎসবের সময়টুকু।

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



পোষ্ট দিয়ে কি বেড়াতে চলে গেছেন?

০৯ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জী ভাইয়া, আমার স্বভাব হলো পোস্ট দিয়ে উধাও হয়ে যাওয়া। আপনার সম্মানার্থে এতো দ্রুত রিপ্লাই দিচ্ছি। ঈদ মোবারক।

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানবেনঃ ঈদ মুবারক!
চমৎকার স্মৃতিচারণ করেছেন। আর ক'টা বছর পর হয়তো এগুলোকে গল্পকথা কল্পকথা বলে মনে হবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে।
আমি এখন মেলবোর্নে আছি, আরও কিছুদিন থাকবো। আমাদের এখানে কেউ কেউ আজই ঈদ উদযাপন করেছে, বেশিরভাগই আগামীকাল করবে। এখানে কুরবানীর গরু কেউ চোখে দেখে না। অনলাইনে কিংবা সাক্ষাতে বুচারশপের মালিককে টাকা দিয়ে আসতে হয়। মাংস হোম ডেলিভারী হবে ঈদের দু'দিন পর। তবে কেউ ইচ্ছা করলে সরাসরি ফার্মহাউসে গিয়ে পশু পছন্দ করে টাকা পরিশোধ করতে পারেন। তারপর পশু জবাই, ড্রেসিং ইত্যাদি নিজেকেই সম্পন্ন করে চামড়া, নাড়িভুড়ি এবং বর্জিত অংশ মাটির নীচে পুঁতে রেখে মাংস নিয়ে বাড়ী আসতে হবে। ফার্মহাউসগুলো সাধারণতঃ শহর কিংবা শহরতলী থেকে দেড়-দু'শ কিমি দূরে অবস্থিত হয়ে থাকে, তাই যাওয়া আসার সময় বাবদ ৪/৫ ঘণ্টা সময় বিবেচনায় রাখতে হয়। এজন্য এসব ঝামেলায় কেবলমাত্র হাতে গোণা কয়েকজন অত্যুৎসাহী ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ জড়াতে চান না।

১১ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ছোটবেলায় বয়স্কদের কাছে নানান গল্প শুনে ভাবতাম সব কল্প গল্প। আজ নিজে বুঝি ভবিষ্যতের চাকায় অতীত বড্ড কল্প গল্প ঠেকে। আর এভাবেই বুঝি সময়ের গাড়ী যুগ যুগ ধরে এগিয়ে যায় হাজারো স্মৃতির নীরব দীর্ঘশ্বাস হতে গা বাঁচিয়ে।

কেমন আছেন ভাইয়া? আশা করি ভালো এবং সুস্থ আছেন। ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানবেন। ভালো কাটুক প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ।

৫| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:২৮

রেজাউল৯০ বলেছেন: গত ৩০ বছরের ঢাকারজনসংখ্যা কমপক্ষে তিন গুণ বেড়েছে (কিছু লোক ঈদের সময় ঢাকা ছেড়ে চলে যায় এদের শতকরা হার আগে যা ছিল এখনো তার কাছাকাছি আছে বলেই মনে হয়), মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতাও আগের চেয়ে বেড়েছে কাজে ঢাকা হাটের সংখ্যা কমে যাওয়াটা একটু অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। কিন্তু আপনার পরিসংখ্যান অবশ্যই সত্য। ‌ এমন কি হতে পারে হাটের আকার আগের চেয়ে অনেক বড় হয়েছে?
করোনার কিছুটা এফেক্ট আছে। দাম অত্যাধিক বেশি হওয়ায় বেঙ্গল মিট বা অন্যান্য কম্পানির মাধ্যমে কোরবানি এখনো খুব বেশি জনপ্রিয় হয়নি। তবে ঝামেলা এড়াতে ভবিষ্যতে সম্ভবত এদের মাধ্যমেই বেশি সংখ্যক কুরবানী হবে। ঢাকার বাহিরে সনাতন রীতিতেই কোরবানি আরো দীর্ঘদিন চালু থাকবে বলে মনে করি।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ রেজাউল৯০। দেরীতে প্রতিমন্তব্য দেয়ার জন্য আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। ভালো থাকুন সবসময়।

৬| ০৯ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৪৫

নীল আকাশ বলেছেন: ছোটবেলা থেকে গাবতলীতে গরু কিনতে যেতাম। কেন যেন গাবতলীর মতো আর কোনোটাই এত ভাল লাগতো না। সেকাহ্নে গেলে একটা না একটা গরু পাওয়াই যেত। অনেক বড় হাট। এখন থাকি চট্টগ্রামে। এখানেই হাটে গিয়ে গরু কিনে আসি। হাটে না গেলে কেন যেন ভালো লাগে না।

কিছুদিন উপন্যাস লেখার জন্য ব্লগে থেকে সাময়িক বিদায় নিয়েছিলাম। আবার ফিরে এসেছি। এসেই আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগছে। ভালো থাকুন, সপরিবারে ঈদ পালন করুন।
ঈদ মোবারক।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: "ঈদ মোবারক" ফরমালিন দিয়ে ডীপ ফ্রিজে রাখার পরেও এক্সপায়ার্ড হয়ে গেল বলে আর তা আপনাকে দেয়া হলো না। আপনাকে দেখেও ভালো লাগছে, নিয়মিত আছেন দেখছি। আমি হলাম, এই আছি, এই নাই...

ভালো আছেন নিশ্চয়ই। ভালো থাকুন সবসময়।

৭| ১০ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৩:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: একদিনে লক্ষ লক্ষ পশু কোরবানী হবে। তাতে ঈশ্বরের কি উপকার হবে কে জানে!

০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:২৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: =p~ =p~ =p~

৮| ১০ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:২৫

লেখার খাতা বলেছেন: সময়েউপযুগী পোষ্ট। ইদ মোবারক।

০১ লা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ। দেরীতে প্রতিমন্তব্য দেয়ার জন্য আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বাহ! দারুণ একটি পোস্ট। কুরবানির হাটের প্রতিটি দিন আমার কাছে ঈদের আনন্দ অনুভব হয়। আলহামদুলিল্লাহ

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৩৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা, বিলম্বে প্রতিত্তর দেয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.