![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পান্ডা নামের একটা প্রানী আছে জানেন তো? তার ভিতর চীনের জায়ান্ট পান্ডা সবচেয়ে সুন্দর আর চমৎকার ক্যারেক্টারের হয়ে থাকে। ২০০০ সালের দিকে এসে আন্তজার্তিক পরিবেশ সংরক্ষন সংস্থা (IUCN) এই প্রানীকে এনডেঞ্জারড স্পিসিস হিসাবে তালিকা ভূক্ত করে। চীনের সরকার ও প্রানী সংরক্ষন বিভাগ উঠে পড়ে লাগে এই প্রজাতির বিপুপ্তি ঠেকাতে। কিন্তু সমস্যা হলো এই প্রজাতির পুরুষ পান্ডা গুলো একটু বেশি একঘেয়ে আর নিঃস্বঙ্গ হয়ে থাকে। সারা বছর বনে ঘুরে বেড়ায় আর বাঁশপাতা ও কচি বাঁশের লগ খেয়ে তারা একপ্রকার একা একাই কাটিয়ে দেয়। এবং প্রাপ্তবয়স্ক হবার পর বছরে মাত্র একবারের জন্য প্রজননের জন্য তারা স্ত্রী পান্ডা খুঁজে থাকে।তাই চীনের বিজ্ঞানীরা ক্রাইয়ো প্রিজার্ভড স্পার্ম দিয়ে ব্রিডিং এর চেষ্টা করে। তারা সফল হয়। এই ব্রিডিং প্রোগ্রামে এখন পান্ডার সংখ্যা দেখে চোখ ছানা বড়া হবার জোগাড়। সংখ্যাটা ১৮৬০+। তার ভিতরে মাত্র ৩৫০+ ক্যাপটিভ অবস্থায় আছে এই মুহুর্তে। বাকি গুলা বন্য পরিবেশে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। অথচ ২০০০ সালের দিকে বন্য পরিবেশে পান্ডার সংখ্যা ছিল মাত্র ১০০ এর মত। আন্তজার্তিক পরিবেশ সংরক্ষন (IUCN) চীনকে এই অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্য চিয়ার্স করেছে। আর এই জায়ান্ট পান্ডার স্ট্যাটাস এনডেঞ্জারড থেকে নামিয়ে ভালনারেবল করে দিয়েছে। আসলেই চমৎকার একটা কাজ করেছে চীন।
আমাদের সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা একটা বেসরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী এখন ২৭২ টা। আমাদের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের জন্যও এই ধরনের ব্রীডিং প্রোগ্রাম এই মুহুর্তে করা প্রয়োজন। বেঙ্গল টাইগারের প্রজাতি বিলুপ্তি থেকে বাঁচাতে সরকার ও আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলোর তড়িৎ কর্মপদ্ধতিই পারে আমাদের বেঙ্গল টাইগারের প্রজাতিকে বাঁচিয়ে রাখতে।
সংবাদ সূত্রঃ জিনহুয়া
ছবি কার্টেসিঃ স্পুটনিক
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০১
গিলগামেশের দরবার বলেছেন: হ। চিংকু মামাদের যত সব উদ্ভট কাজ। তবু্ ও বেঁচে থাক পান্ডা বেচে থাক বাঘ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৪
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আমাদের সরকারের এখন কত্ত কাজ! এইসব বাঘ-ফাগ বা জংগল নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় কই? চাইনিজদের তো যত আকাম!