নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্মসূত্রে আমিও পৃথিবীর একজন, পৃথিবীর উপর আমার হক আছে,(বিল গেটস ের মেয়ের বাড়ির সামনে আমার বারি বানানর অধিকার আছে)

সূর্য আমি, ঐ দিগন্তে হারাব, অস্তমিত হব, তবু ধরণীর তরে চিহ্ন রেখে যাব।

স্বর্গীয় শয়তান

আমার পেছনে অদৃশ্য একজোড়া চোখ সর্বদাই আমাকে লক্ষ্য করছে।

স্বর্গীয় শয়তান › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন নাস্তিকের একটি প্রশ্ন । (কোন মুসলিম ভাইয়ের জানা থাকলে উত্তরটি অবশ্যই দিবেন)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪১

আমার এক কলিগ সাথে প্রায়ই আমার তর্ক বাধে। কারন সে নাস্তিক আমি আস্তিক।

আজ সে আমায় একটা প্রশ্ন করেছে যার উত্তর আমার জানা নেই। আমি ব্লগের সকল মুসলিম ভাইদের কাছে উত্তরটি জানতে চাচ্ছি। ওনার কথা মতে মহান আল্লাহ তায়ালা নাকি সবই পারে শুধু একটা জিনিসই পারেনা (অস্তাগফিরূল্লাহ)। আমি জানতে চাইলাম কি? সে বলল , তোমার মতে যদি আল্লাহ তায়ালা যদি সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকে তাহলে সে চাইলেই বান্দাকে তার সৃষ্টির বাহিরে বিতাড়িত করতে করতে পারবে না।মানে সে তার সৃষ্টির বাহিরে কাউকে নিতে পারবে না।তাহলে কি আল্লাহ তায়ালা এই ব্যপারে অক্ষম?





আমি তার কাছে উত্তরটির জন্য দুদিনের সময় চেয়েছি। আশাকরি সাহায্য করবেন।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: তার সৃষ্টির বাহিরে কাউকে নিতে পারবে না। এর মানে কি?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: মানে, আল্লাহ তায়ালা তার সৃষ্টির বাহিরে কাউকে নির্বাসনে পাঠাতে পারবে না।

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০১

পশুপালক বলেছেন: প্রথমে আপনাকে একটা কথা বলি, পবিত্র কুরআনে আল্লাহ কখনি বলেন নি যে আমি সব পারি। কোরআনে যেটা বলা আছে সেটা হচ্ছে মহান আল্লাহতালা সব কিছুর উপরই খমতাবান। অনেক গুলি কাজের লিস্ট করা যায় যেটা আল্লাহতালা করতে পারেন না। জাকির নায়েকের লেকচারে এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলা আছে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: পশুপালক বলেছেন: প্রথমে আপনাকে একটা কথা বলি, পবিত্র কুরআনে আল্লাহ কখনি বলেন নি যে আমি সব পারি। কোরআনে যেটা বলা আছে সেটা হচ্ছে মহান আল্লাহতালা সব কিছুর উপরই খমতাবান।



ক্ষমতাবান আর আমি সব পারি কথাটিতে অমিল তো নেই।
এ বিষয়ে জাকির নায়কের লকচারের লিংকটি দেবেন আশাকরি।

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬

bappyalmamun বলেছেন: সৃষ্টির বাইরে নিতে পারবে না বলতে কি বোঝাতে চাচ্ছেন আরেকটু পরিষ্কার করে বলুন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৯

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: মানে, আল্লাহ তায়ালা তার সৃষ্টির বাহিরে কাউকে নির্বাসনে পাঠাতে পারবে না।

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৯

বাহালুল বলেছেন: প্রথমত বলুন আপনি কি মুসলমান? তাহলে ঐ নাস্তিক জানোয়ারটাকে উপেক্ষা করা আপনার অত্যাবশ্যকীয়! তারপর ঐ জানোয়ারকে প্রশ্ন করুন তোর স্রষ্টা কে? ঐ জানোয়ারকে বলে দেন তোর মতো দাজ্জালের চিন্তার কোন মুসলিম বিচলিত নয়! ঐ শুয়োরটা নাস্তিক হলে সে কোন ধর্ম নিয়ে মাথা ঘামাবে কেন? আর শুধু ইসলাম কেন? মহান আল্লাহ্ তার এক পরিপূর্ণ প্রাকৃতিক নিয়মেই রেখেছেন! সৃষ্টির সেরা জীবকে তিনি সৃষ্টির ভিতরে রেখেছেন, বাহিরে কেন নিবেন? নিলে এই সৃষ্টি কেন? মাটি থেকে এ মানুষ ও সারা জাহান তিনি বানালেনই কেন? বাহিরে থাকলেতো এ সৃষ্টিই হতোনা! ঐ শুয়োরের বাচ্চা নাস্তিকটাও জন্মাতোনা আর এভাবে আমাদের ইমান নিয়ে ছিনিমিনি খেলতোনা! এখন ওরে প্রশ্ন করেন বাহিরে রাখলে এ সৃষ্টি হতো কিনা, আল্লাহ সৃষ্টি চেয়েছেন ও করেছেন! নিজের ইমান ঠিক রাখুন ঐসব জানোয়ারের চোদা শুয়োরদের আসা যাওয়ায় পাছায় লাথি মেরে! আমি হলে যা করতাম! আর মুসলমান হিসেবে আপনিই উত্তরটি দিতে পারতেন! মনে রাখবেন নিশ্চয়ই শয়তানের শক্তি ঐ আমার আল্লাহর চেয়ে বেশী না! বেজন্মারা ভুলে গেলি কিভাবে নিজের সৃষ্টি ও কোথা থেকে এসেছোস ঐ কোথায় যাবি!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৬

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: উত্তরের ডাইজ কিছুটা আমার মাথায় ঢুকাতে সক্ষম হয়েছেন।

আমি মুসলিম নাকি লেখা পড়লেই বোঝার কথা।



বলেছেন কিন্তু ব্যফুক ;)

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১১

গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন: সব কিছুই তো আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে - আল্লাহর সৃষ্টির বাইরে কিভাবে যাবে ? এটা তো একটা অর্থহীন প্রশ্ন ।

নাস্তিকদের যে কোয়ালিটি প্রকাশ পাইতেছে - বুঝা যায় কারা নাস্তিক হয় । আপনি কেন নাস্তিক জানতে ইচ্ছে করছে ? পিতা-মাতা অমুসলিম হলে সেটা স্বাভাবিক হতে পারে - কিন্তু মুসলিমের সন্তান হয়ে নাস্তিক হলে - আপনি একটা দুর্ভাগা ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: সহমত

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৩

আকাবাকা বলেছেন:
আস্তিকের পা নাস্তিকের মুখের চেয়েও
পরিচ্ছন্ন:-
আমেরিকান একটি ভার্সিটির
ক্যম্পাসের
ওয়াটার হাউজে এক নাইজেরিয়ান
কৃষ্ণাঙ্গ মুসলিম ওজু করছিল। ওজুর
অংশ হিসেবে যখন
সে হাউজে পা ডুবালো,
একজন নাস্তিক প্রফেসর তখন
বলে উঠলো-
:আরে, করো কি তুমি? এই
হাউজে আমরা মুখ ধুই, আর
তুমি পা ডুবাইছ?
: স্যার, আপনি দিনে কয়বার মুখ
ধুয়ে থাকেন?
: ১বার, প্রতিদিন সকালে ঘুম
থেকে উঠে।
: দিনে কমপক্ষে ৫বার আমার এই
পা ধুয়ে থাকি আমি। সুতরাং আপনার
মুখের চেয়ে আমার পা অনেক
বেশি পরিচ্ছন্ন।

collected

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৯

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: কিস্তিমাৎ :)

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪

গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন: দুঃখিত আমি আপনাকে নাস্তিক ভেবেছিলাম । এইসব আবালদের সাথে কম মিশবেন । কারণ - তা না হলে তাদের প্রভাব মারাত্নক হয় । মহানবী (সাঃ) স্পষ্টভাবে বলেছেন - কোথাও আল্লাহ-রাসূল বিরোধী কথা হলে সেখান থেকে উঠে যাও - না হলে শয়তান এতে সুযোগ করে নেয় ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২০

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: বিষয়টি জানতাম না।
জানানর জন্য অনেক ধন্যবাদ

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৬

পশুপালক বলেছেন: ক্ষমতাবান আর আমি সব পারি কথাটাতে বিস্তর পার্থক্য আছে! জাকির নায়েকের লেকচার টা পরলে এ বিষয়ে আপনার কনফিউসন দূর হত। এই মুহূর্তে লিঙ্কটা দিতে পারছি না। আপনার মেইল টা দেন। পরে পাঠাইয়া দিমুনে। ইনশাআল্লাহ!!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৩

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: [email protected]

পাঠালে অনেক কৃতজ্ঞ থাকব

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫

আধারের কবি বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা যদি সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকে তাহলে সে চাইলেই বান্দাকে তার সৃষ্টির বাহিরে বিতাড়িত করতে করতে পারবে না।মানে সে তার সৃষ্টির বাহিরে কাউকে নিতে পারবে না।তাহলে কি আল্লাহ তায়ালা এই ব্যপারে অক্ষম

উত্তরঃ
আল্লাহ যদি তার সৃষ্টি কে সৃষ্টির বাইরে না নিতে পারেন তবে তিনি সর্বশক্তিমান না। যিনি সর্বশক্তিমান তিনি আল্লাহ না। অর্থাৎ যিনি আল্লাহ তিনি তার সৃষ্টিকে তার সৃষ্টির বাইরে নিবেন না। অর্থাৎ এটা ভাবা বোকামি যে, আল্লাহ এমন কিছু করবেন যেটা তিনি না।

আল্লাহ সর্বশক্তিমান বলে তিনি মিথ্যা বলেন না। এখন কেও যদি বলে যেহেতু তিনি মিথ্যা বলতে পারেন না তাই তিনি সর্বশক্তিমান না। আশা করি ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৬

আধারের কবি বলেছেন: যিনি সর্বশক্তিমান না তিনি আল্লাহ না।***************

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৮

bappyalmamun বলেছেন: প্রথমত তিনি স্রস্টা এবং সৃষ্টি করেছেন একটি পরিকল্পিত উপায়ে ।
তিনি সবকিছু সাজিয়েছেন তার নিয়ম অনুযায়ী। যেহেতু তিনি নাস্তিক তাই ধর্মীয় কোন রেফারেন্স দিচ্ছি না। তাকে বলেন আমার আল্লাহর হিসাব বাদ দেন আপনারা যারা নাস্তিক তারা কি পারবেন পুরুষ ও নারীর নিষেক প্রক্রিয়া ছাড়া কোন মানুষ জন্মাতে?

আমার আল্লাহ তা করে দেখিয়েছেন দুই বার ১. আদম ২. ঈসা (যখন আবার প্রকৃতিগতভাবে জন্ম নিয়ে বিবাদ সৃষ্টি হয়।)

তিনি আবার পারেন এবং সম্ভব। তাহলে কেন করছেন না?

বাইবেলে বলা হয়েছে “ এমন কোন বাবা আছো যে তার সন্তান মাছ চাইলে তার হাতে বিছা দেবে? ডিম চাইলে সাপ দেবে? তোমরা এত খারাপ হয়ে যদি তা না পারো তাহলে যারা তার কাছে নিজেকে সমর্পন করবে তিনি যে তাকে ক্ষমা করবে এটা কতটা নিশ্চিত”
তিনি এটা করছেন না এইসব নাস্তিকদের ভাল হবার এবং তার পথে ফিরে আসার সুযোগ দেবার জন্য।

বিজ্ঞানের বদৌলতে নাস্তিকদের এত বড়াই তো তাদেরকে বলুন কিছু বিষয়

১. তিনি পৃথিবীকে স্থাপন করেছেন সৃষ্টজীবের জন্যে। (রহমান-১০)

আর চ্যালেণ্জ করুন এই বিষয়ে
২. হে জিন ও মানবকূল, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের প্রান্ত অতিক্রম করা যদি তোমাদের সাধ্যে কুলায়, তবে অতিক্রম কর। কিন্তু ছাড়পত্র ব্যতীত তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না। (রহমান-৩৩)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৬

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: ২. হে জিন ও মানবকূল, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের প্রান্ত অতিক্রম করা যদি তোমাদের সাধ্যে কুলায়, তবে অতিক্রম কর। কিন্তু ছাড়পত্র ব্যতীত তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না। (রহমান-৩৩)


এই আয়াতটি দিয়ে অনেক বড় একটি উপকার করলেন।
আয়াতটির সম্বন্ধে ভাল ভাবে জানলে হয়ত উত্তরটা আরো পরিস্কার হবে।

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৭

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: তাকে বলতে পারেন তোর জন্মদাতা বাবা মার বাহিরে আর কাউকে জন্মদাতা বলতে পারবি কিনা।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪১

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: পাবলিক ক্ষেপছে B:-/

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: এইসব ফালতু ব্যপার নিয়ে কোন কথা না বলাই ভাল...অনেক উদাহরণ দেয়া যায় এমন..."আল্লাহ কি এমন জিনিষ বানাতে পারবেন যা ধ্বংস করা যাবে না" আপনাকে হ্যাঁ বলতেই 'হবে...এরপরে নাস্তিক বলবে
'তার পর কি তিনি সেটা ধ্বংস করতে পারবেন? এগুলা হচ্ছে বাচ্চাবেলার লজিক/এন্টিলজিক প্রশ্ন.....এসব ফালতু কথার উত্তর এভাবে দিতে পারেন.... জিজ্ঞেস করুন - "আমি যদি তোকে চড় মারি, তুইও মারবি?" যদি বলে না মারব না তাহলে তো কোন সমস্যাই নেই...ঠাটিয়ে এক চড় মারেন.....যদি বলে হ্যাঁ তাহলেও এক গালে ঠাটিয়ে চড় মেরে বলুন - নে এবার নিজের অন্য গালেও একই ভাবে মার....কিছু বলতে গেলে আপনি আপনার প্রথম প্রশ্ন রিপিট করুন...আপনি কিন্তু আপনার প্রশ্নে কাকে চড় মারা হবে একবারও উল্লেখ করেননি...

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৩

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: জমফেস বলেছেন

কালকেই কয়েকজনের লগে টিরাই করমু B-)) B-)) B-))

১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১

পাপাই বলেছেন: অসীম এর সাথে এক যোগ করলে অসীম হয়।
অসীম এর সাথে অসীম যোগ করলে অসীম ই হয়।
আল্লাহ অসীম।
তার সৃষ্টির বাহিরে বলতে কিছু আছে কিনা তিনিই বলতে পারেন।
আমরা জানিনা, কারন আমরা জানি অসীম এর সাথে এক যোগ করলে অসীম হয়। এবং অসীম এর সাথে অসীম যোগ করলে অসীম ই হয়।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০১

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: ভাল বলেছেন।

১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৩

আবিরু সাবীল বলেছেন: ভাই! আসলে বিষয় হচ্ছে ‌‌'সৃষ্টির বাহিরে' এই কথাটা আসে আল্লাহর সত্ত্বা বা পরিচয় সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে আর নয়তো নাস্তিকতা তথা আল্লাহকে তাঁর সকল গুণাবলী সহ না মানার কারণে।

এবার আসুন আপনার প্রশ্নের উত্তরে। 'সৃষ্টির বাহিরে' এ কথাটা একটা সীমবদ্ধতাকে বুঝায়। অর্থাৎ যার ক্ষেত্রে ভেতরে থাকার সীমাবদ্ধতা আছে তার ক্ষেত্রেই এই বাহিরে কথাটা প্রয়োগ হতে পারে। আর ভালো করে জেনে রাখুন- যে কোন ধরণের সীমাবদ্ধতা কেবল সৃষ্টির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, স্রষ্টার ক্ষেত্রে নয়। এমন যে কোন ধরনের সীমাবদ্ধতা থেকে স্রষ্টা সম্পূর্ণরূপে পবিত্র। মূলত এই কারণেই তো তিনি স্রষ্টা যে তিনি কখনো কোন সীমাবদ্ধতায় আবদ্ধ হবেন না।

এখন তার সৃষ্টির বাহিরে হওয়ার প্রশ্ন তখনি আসবে যখন আপনি স্রষ্টার ক্ষমতাকে খর্ব করে মেনে নিবেন যে, স্রষ্টার ক্ষমতা বা কর্তৃত্বের বাহিরে কিছু হতে পারে।

আশা করি এতটুকুতেই আপনি আপনার উত্তর পেয়ে গেছেন। ধন্যবাদ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১০

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: এমন কিছুর জন্যই উত্তরটি এতক্ষন অসম্পূর্ণ ছিল।
ধন্যবাদ।


তবে আমি বিশ্বাস করি স্রষ্টার সৃষ্টি অসীম। তার মানে মহাবিশ্বের কোন সীমানা নেই।

১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৮

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: হাসতে হাসতে লুংগি খুলে গেলো!
এই আপনে সেই নাস্তিক কলিগের দৌড়? =p~ =p~ =p~
উনাকে বলেন "আগে আপনে প্রশ্ন ঠিক ভাবে করতে শিখেন!"

এই রকম কন্ট্রাডিরেক্টরি প্রশ্নের কোন উত্তর থাকে না!

যেমন,
"আপনে কি এমন একটা কাজ করতে পারবেন যা আপনার পক্ষে সম্ভব না?"

কন্ট্রাডিরেক্টরি(পরস্পর বিরোধী) বাক্যের প্রথম অংশ(আন্ডার লাইন করা) টা ২য় অংশের বিরোধীতা করবেই আবার ২য় অংশটা ১ম টা কে!
এটা শুধু আল্লাহ/খোদার ক্ষেত্রে না, যে কোন বিষয়ে যে কাউকে উদ্দেশ্য করে বলা যায়, আপনার কলিগ কে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন তো সে, "চোখ খুলে, ঘুমাইতে পারবে কিনা?"

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন:
১। কন্ট্রাডিরেক্টরি(পরস্পর বিরোধী) বাক্যের প্রথম অংশ(আন্ডার লাইন করা) টা ২য় অংশের বিরোধীতা করবেই আবার ২য় অংশটা ১ম টা কে!

২। আপনার কলিগ কে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন তো সে, "চোখ খুলে, ঘুমাইতে পারবে কিনা?
------------------------------------------------------------------------
১# কন্ট্রাডিরেক্টরি(পরস্পর বিরোধী) অন্য নাম প্যারাডক্স।
আপনি যদি কখনো বলেন আমি কিছুই জানি না, সেটাও কিন্তু একটা প্যারাডক্স। কারণ আপনি যে কিছু জানেন না, সেটাও তো একটা জানা। প্যারাডক্সের এর চেয়ে বড় উদাহরণ আর কী হতে পারে!
এটাই হচ্ছে প্যারাডক্স। মানে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য, বিষয় ইত্যাদি। আর এখনকার সময়ে প্যারাডক্সের সবচেয়ে বড় উদাহরণ নিঃসন্দেহে সিগারেটের প্যাকেটের গায়ের লেখা। এবার মিগুয়েল ডি সারভান্তেসের 'ডন কুইক্সট' বইয়ের একটা গল্প শোনা যাক।একটা শহরে এক অদ্ভুত আইন আছে। সেখানে কেউ এলেই নগররক্ষী জানতে চায়, কেন সে শহরে এসেছে? জবাব ভুল হলে আর রেহাই নেই। সঙ্গে সঙ্গে ফাঁসি।একবার এক আগন্তুক এলেন ওই শহরে। যথারীতি তাঁর এখানে আসার কারণ জানতে চাইলেন নগররক্ষী। আগন্তুক জবাব দিলেন তিনি ফাঁসিতে ঝুলতে এসেছেন।মহা সমস্যায় পড়ে গেলেন নগররক্ষী। যদি ফাঁসিতে ঝোলানো হয়, তাহলে আগন্তুকের কথাই সত্যি হয়ে গেল। কিন্তু সত্যি কথা বললে কেউ ফাঁসিতে ঝুলতে পারে না। আবার যদি আগন্তুককে ফাঁসিতে ঝোলানো না হয়, তাহলে নগরের নিয়ম ভঙ্গ হয় আর লোকটার জবাবও মিথ্যা হয়েযায়।
collected

২# নজির আছে :P

১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: একদা কতিপয় হারাম খোরেরা কতিপয় দেলপ্রেমিক যুবক দয় কে বাংলাদেশী দালাল বলিয়া গালী দিয়াছিল সেই থেকে গালী টাকে ভালবাসিয়াফেলিলাম।


আমি সেই আল্লাহ কে ভয় পাই যিনি চাইলেও বান্দাকে তার সৃষ্টির বাহিরে বিতাড়িত করতে পারবেন না। কোনো কিছুই তার সৃষ্টির বাইরে নয়। পালই বার জায়গা নাই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: অনুপ্রাণিত তবে ৫০% অপ্রাসঙ্গিক ;)

১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৪

বহুরুপি জীবন বলেছেন: * আফসুস ! সত্যিকারের নাস্তিক আজকাল পাওয়া যায় না। আজকাল আমাদের দেশে বলেন আর বহিঃ বিশ্বে বলেন যা পাওয়া যায় তা হল বাপ এর যা ধর্ম ছিল তার এন্টি। বাপ মুসলিম তো তার ছেলে নামে নাস্তিক আসলে এন্টি-ইস্লামিস্ট । বাপ ক্রিশ্চান তার ছেলে নামে নাস্তিক আসলে এন্টি- ক্রিশ্চানিটি।

** একটি কথা আছে মূর্খর সাথে তর্ক কর না , করলে সে তোমাকে তার লেভেলে নামিয়ে আনবে। নাস্তিক এর সাথেও একি কথা প্রযোজ্য । নাস্তিক এর সাথে কথায় গেলে সে আপনাকে নাস্তিক এর পর্যায় নামিয়ে আনবে।

*** সে আপনাকে যে প্রস্নটি করেছে সেখানে শিরক বিদ্যমান। আল্লাহ সব গোনাহ ক্ষমা করলেও শিরক ক্ষমা করবেন না। শিরক হচ্ছে সবচেয়ে বড় গোনাহ।

**** কিভাবে দেখুন-তার প্রশ্ন " সে ( আল্লাহ ) চাইলেই বান্দাকে তার সৃষ্টির বাহিরে বিতাড়িত করতে করতে পারবে না।" এই প্রশ্নর উত্তর দিতে গেলে প্রথমে আপনাকে স্বীকার করতে হবে যে তার সৃষ্টির বাইরে কিছু আছে যা সে সৃষ্টি করেনি অন্য কেউ সৃষ্টি করেছে। অর্থাৎ অন্য একজন সৃষ্টিকর্তা আছে । এখানে খুব কৌশলে আপনাকে স্বীকার করিয়ে নিচ্ছে যে আরেকজন সৃষ্টিকর্তা আছে। যার অর্থ সৃষ্টিকর্তা এক নয় একের অধিক- আর একেই বলে শিরক ।

# নাস্তিক নিজেও জানে এই ধরনের প্রস্নের উত্তর হয় না। সে উত্তর পাবার জন্য এই প্রশ্ন করেনি । সে আপনাকে ভাবানোর জন্য এই প্রশ্ন করেছে । যে ভাবনার ভিতর আপনি নিজের অজান্তে শিরক করবেন।

## এই ধরনের প্রস্নের উত্তরে আমি বলি- তোমার প্রশ্নর খুব ভাল একটা জবাব আছে তবে আমি অত বিজ্ঞ মানুষ না তাই আমি তোমাকে উত্তর টা দিতে পারছি না। তবে তুমি যদি উত্তর টা চাও আমি তোমাকে নিজ খরচে একজন বিজ্ঞ আলেমের কাছে নিয়ে যেতে পারি।
--------- এরকম উত্তরে যেটা হয় তা হল আপনি শিরক থেকে বাচলেন। সে যেহেতু উত্তর চায় না সে ও নিজ দায়িত্বে চেপে যাবে। আর যদি চায় আপনি তাকে বিজ্ঞ আলেমের কাছে নিয়ে গেলে এমন ও হতে পারে যে সেই বিজ্ঞ আলেম তাকে এমন ছবক দিবে যে সে নাস্তিক থেকে আস্তিক হয়ে গেছে। কারন সাধারণত এই ধরনের নাস্তিক রা কখনো কোন বিজ্ঞ আলেমের সামনে যেয়ে তাদের অবিশ্বাস নিয়ে কথা বলে না । এই সুযোগে আপনি সেই ধরনের একটা ঘটনা ঘটানোর চান্স পেয়ে যাবেন।
------- আমি জানি না এটা বলতে লজ্জ্যা পাবেন না। কারন যারা বিজ্ঞ তারাই বলতে পারে আমি জানি না আমার থেকে অমুক বিজ্ঞ জন আরও ভাল জানে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: বহুরুপি জীবন বলেছেন: এই ধরনের প্রস্নের উত্তরে আমি বলি- তোমার প্রশ্নর খুব ভাল একটা জবাব আছে তবে আমি অত বিজ্ঞ মানুষ না তাই আমি তোমাকে উত্তর টা দিতে পারছি না। তবে তুমি যদি উত্তর টা চাও আমি তোমাকে নিজ খরচে একজন বিজ্ঞ আলেমের কাছে নিয়ে যেতে পারি।
আমি জানি না এটা বলতে লজ্জ্যা পাবেন না। কারন যারা বিজ্ঞ তারাই বলতে পারে আমি জানি না আমার থেকে অমুক বিজ্ঞ জন আরও ভাল জানে।


খুব ভাল বলেছেন ভাই।

১৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৪১

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: @বহুরুপি জীবন, ভালো বলেছেন

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: সহমত

২০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

অপরাজিত বা হাতিমানব বলেছেন: প্রশ্নটা আস্তিক নাস্তিকের থেকে সাধারন জ্ঞ্যান কুইজ টাইপ ,সব কিছু সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি কাজেই যেখানে নির্বাষন দিবো সেইটাত আর অন্যের স্রৃষ্ট দ্বীপে দিতে পারবোনা,যেখানেই দেক তার সৃষ্টির আওতায়ই পড়তাছে

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: হুম

২১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

শৌখিন ছেলে বলেছেন: আরে কে কইল পারবে না?অবশ্যই পারবো!আলবৎ পারবো!আল্লাহ পারেনা এমন কিছু আছে নাকি?তবে হ্যা,আল্লাহ তায়ালা কিছু সিস্টেমের মাঝে দুনিয়া পরিচালনা করেন।যদি তা না করতেন তাহলে আপনার হাত দ্বারা ওই আবুলের দন্ত পতিত হইত।সুতরাং আল্লাহ সৃষ্টিজীবকে উনার সৃষ্টির বাইরে নিবেন কিনা এটা একান্তই তার ইচ্ছা।এইটা নিয়া প্রশ্ন করা এবং হতবিহ্বল হওয়া শুধুমাত্র নাস্তিকদেরই সাজে!

০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

স্বর্গীয় শয়তান বলেছেন: হুম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.