![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ট্রাকের চাকার নিচে ফেটে যাওয়া দিপালী সাহার হৃদপিন্ডকে যারা ভ্যালেন্টাইন-বেলুন বানিয়ে বেচে দ্যায়, অথবা যাদের শুধুমাত্র শরৎবাবুই কাঁদাতে পারেন, একমাত্র গোপাল ভাঁড়ই হাসাতে পারে- সেই নিথর স্বাভাবিকতায় মৃত মানুষদের ব্যবচ্ছেদ ঘটে এক নীল ক্লিনিকে।
"একাত্তরে শহীদের সংখ্যা কত ?? -খুব বেশী হইলে হাজার পাঁচেক হবে..."
-আরিফ রহমান
"ঝাঁকে ঝাঁকে শকুন নেমে এসেছে। তীক্ষ্ণ ঠোঁট দিয়ে ছিড়ে খুড়ে খাচ্ছে মরা মানুষের দেহ। তাদের চোখ চক চক করছে। কিন্তু মৃত মানুষের সংখ্যা এত বেশী যে শকুনের খেয়ে শেষ করতে পারছে না। শকুনদেরও খাওয়ায় অরুচি এসে গেছে। মরা মানুষের গা থেকে ছিঁড়ে খুঁড়ে ফেলেছে জামা কাপড়। তাদের অনেকের তখনো গা গরম। সবেমাত্র মরেছে।
পথে ঘাটে নালা নর্দমায়—সর্বত্রই কলেরায় মরা মানুষ পড়ে আছে। জন সার দেখতে পেয়েছেন একটি শিশুর মৃতদেহ। শিশুটির গায়ে একটি শাড়ির অংশ পেঁচানো। তাঁর হতভাগী মা পেঁচিয়ে পুটুলি বানিয়েছে। ট্রাকের চলার সময় অসুস্থ শিশুটি মারা গেছে।
চলন্ত ট্রাক থামেনি। মৃত ছেলের জন্য ট্রাক থামানো কোনো মানেই হয় না। আরও অনেক মৃতপ্রায় মানুষ এই ট্রাকেই ধুঁকছে।
আগে পৌঁছাতে পারলে হয়তো কোনো হাসপাতাল পাওয়া যেতে পারে। তাদের সুযোগ মিলতে পারে চিকিৎসার। বেঁচেও যেতে পারে। এই আশায় সময় নষ্ট করতে কেউ চায় না। শিশুটির পুটুলী করা মৃতদেহটিকে ট্রাক থেকে রাস্তার পাশে ধান ক্ষেতে ছুড়ে ফেলা দেওয়া হয়েছে........."
(Genocide:Leo kuper)
বিশ্বের বৃহত্তম গনহত্যাগুলোর তালিকার বাংলার রক্তের দাগ নেই, থাকলেও অল্প...
উইকিপিডিয়া নিরপেক্ষতার নামে শহীদের লিমিট বেধে দেয় ৩ থেকে ৩০ লাখের মধ্যে,
পাকিস্তান সরকার তো বলে একাত্তরে শহীদের সংখ্যা ছাব্বিশ হাজারেরও কম (হামিদুর রহমান কমিশন), উইকি সেটাও কোট করে, কিন্তু ইউনিসেফ যে শহীদের সংখ্যা ৪০ লাখেরও বেশী দাবী করে তাতে তাদের ভ্রূক্ষেপ নেই,
উইকির Genocides in history আর্টিকেলে তো বিহারী হত্যার দায়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অভিযুক্ত পর্যন্ত করা হয়েছে, বিবিসির Mark Dummett তার আর্টিকেলে শহীদের সংখ্যা বানায় ৩ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ
এর কারণ কি জানেন ?
এর কারণ, সম্ভবত আমরাই,
কারণ আমরাই পৃথিবীর একমাত্র দুর্ভাগা জাতি, যারা স্বাধীনতায় আত্মত্যাগকারিদের সংখ্যা কমাতে চাই। নিরপেক্ষতার নামে শহীদের সংখ্যায় আপার লিমিট লোয়ার লিমিট বসাতে চাই, আর এর প্রধান কারণ একটাই, স্বাধীনতার পরেও একটা শ্রেণীকে বাঁচিয়ে রাখা যারা ''আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম'' টাইপের গান গেয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত রাখেছিল।পাকিস্তানের সাথে আবার জোড়া লাগানোর ফিকির করেছিলো,
৪২ বছর ধরে প্রজন্মকে দমিয়ে রাখার কৌশলে তারা ছিল সচেষ্ট।
যারা স্বাধীন দেশে "পাকিস্তান পুনুরুদ্ধারকরণ কমিটি" চালিয়েছিল, যার অস্তিত্ব ১০-১৫ বছর আগেও ছিল ! !যারা বারবার গণহত্যাকে লুকিয়ে রেখেছিল !!
২৫ মার্চ মধ্যরাতে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে হিটলারের গেস্টাপো বাহিনীর কায়দায় রাতের অন্ধকারে পাকি জল্লাদ বাহিনী এক দানবীয় নিষ্ঠুরতায় ঝাঁপিয়ে পড়ে নিরস্ত্র ও ঘুমন্ত বাঙালীর ওপর। চলল বর্বরোচিত নিধনযজ্ঞ আর ধ্বংসের উন্মত্ততা। হকচকিত বাঙালী কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঢলে পড়ল মৃত্যুর কোলে।
শহরের রাজপথ, অলিগলি, ফুটপাথ, খেলার মাঠ, ক্যাম্পাস সর্বত্রই মৃত্যু তার রেখে গেছে ভয়ংকর স্বাক্ষর। মানুষের কান্না ভারি হয়ে এলো শহরের আকাশ। সে কান্না ছাপিয়ে তখন আকাশে কেবলই মুহুর্মুহু আগুনের লেলিহান শিখা। মধ্যরাতে ঢাকা হয়ে উঠল লাশের শহর।
একাত্তরের অগ্নিঝরা এদিনে বাঙালী জাতি তথা বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করেছিল ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস বর্বরতা। একাত্তরের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে গণহত্যার নীলনকশা ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে পাকিস্তানী দানবরা মেতে উঠেছিল নির্বিচারে স্বাধীনতাকামী বাঙালী নিধনযজ্ঞে। ঢাকাসহ দেশের অনেক স্থানেই মাত্র এক রাতেই হানাদাররা নির্মমভাবে
হত্যা করেছিল অর্ধ লক্ষাধিক ঘুমন্ত বাঙালীকে।
বিশ্বসভ্যতার ইতিহাসে নিষ্ঠুর, নির্মম ও বর্বরোচিত গণহত্যা চালিয়েছিল পাকিস্তানী বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা। একাত্তরের এ দিনে চির আকাঙ্ক্ষিত ও প্রিয় স্বাধীনতার জন্য উন্মাতাল লাখো বাঙালীর রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল বাংলার সোঁদামাটি।
ঘুমন্ত শিশু, বধূ, বৃদ্ধার রক্তে কলঙ্কিত হয়েছিল মানব ইতিহাস।
সেই নিষ্ঠুরতা ও নির্মমতা চেঙ্গিস খান-হালাকু খানদের নৃশংস নির্মমতাকেও হার মানায়।
একাত্তরে পাকিস্তানিদের নিষ্ঠুরতার একটা খণ্ডচিত্র পাবেন
Leo kuper এর লেখা Genocide বইয়ে , ৭১এর গণহত্যা সম্পর্কে যারা বাঁকা চোখে ভাবেন তাদের অবশ্য পাঠ্য।
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন:
তিরিশ লাখ সংখ্যাটা কাদের হিসাব?? জানতে ইচ্ছা করে । যদি এটা সরকারী হিসাব হয় তবে এটা উইকিতে থাকবে না কেন??? কোথাকার কোন একটা সোর্স থেকে পাওয়া একটা সংখ্যা ডুকিয়ে দেয়ার মানে কি??? সেই সময় জনসংখ্যাই ছিল ৭ কোটির বেশি । আর গণহত্যা চলেছে প্রায় পুরো দেশ জুড়েই শুধু কিছু ব্যাতিক্রম বাদে । তিরিশ লাখ তো বেশ কম মনে হয় ।
৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: সিরিজটা চলুক।
৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক পুরোনো কিন্তু ভাল বিষয়!
৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৬
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: Better late than never. We must develop the database of the martyrs' of 71. Considering the time span and density and massacure the figure should stand to some millions. And me must justify to the world with facts and figures so that they must consider our loss.
৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পৃথিবীর কোন দেশই তাদের যুদ্ধে নিহতদের নিয়ে সন্দেহ করে না।
চীনে দুর্বিক্ষে দেড় কোটি লোক মারা গেছিল।
সভিয়েট রাশীয়া ২য় মহাযুদ্ধে ২ কোটি লোক প্রান হারিয়েছিল।
কেউ গুনে দেখেনি, কমবেশী হতে পারে, এগুলো গৌরবের প্রতিক, তাই এনিয়ে কেউ প্রশ্ন করে না। এ নিয়ে কোন বিতর্কও নেই।
কারন সে সব দেশে রাজাকার নেই, রাজাকারদের মুত্রখোরও নেই।
৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৩
রাজীব দে সরকার বলেছেন:
যে সব ছাগল মনে করে যে ৩০ লক্ষ শহীদ মারা যান নি ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে, তাদেরকে আর কি বলবো?!
নিজের বাপ মরলেও তারা বলবে, পুরা মরে নাই, ওয়ান ফোর্থ মরছে আমার বাপ!!
লেখকের লেখার জন্য অনেক অনেক সাধুবাদ
৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: Govt should make a complete list, from every village, every union.
৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: এই জিনিসটা আমার কাছেও অবাক লাগে। কিভাবে উইকিতে এই গণহত্যাকে চাপিয়ে চুপিয়ে ছোট করে দেখানো হয়? ১৯৭১ উইকিপিডিয়ার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কৌতুক। নাহলে কেন তারা আপার লিমিট লোয়ার লিমিট দিয়ে নিহতের সংখ্যাকে উপস্থাপন করবে?
১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
তারিন রহমান বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পৃথিবীর কোন দেশই তাদের যুদ্ধে নিহতদের নিয়ে সন্দেহ করে না।
চীনে দুর্বিক্ষে দেড় কোটি লোক মারা গেছিল।
সভিয়েট রাশীয়া ২য় মহাযুদ্ধে ২ কোটি লোক প্রান হারিয়েছিল।
কেউ গুনে দেখেনি, কমবেশী হতে পারে, এগুলো গৌরবের প্রতিক, তাই এনিয়ে কেউ প্রশ্ন করে না। এ নিয়ে কোন বিতর্কও নেই।
কারন সে সব দেশে রাজাকার নেই, রাজাকারদের মুত্রখোরও নেই।
১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উইকিপিডিয়া কখনোই নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হতে পারে না।
কারন উইকিপিডিয়া লেখে তার পাঠকরা।
ভুয়া তথ্য থাকলে রিপোর্ট করতে হয়, রেফারেন্স দিতে হয়, সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।
১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: সঙ্খ্যা দিয়ে কী হয়? সঙ্খ্যা দিয়ে কী হবে?
আচ্ছা, ৩০ লাখ না মারা গিয়ে যদি ৩ লাখ হয়, ২ লাখ ধর্ষণ না করে যদি ২ হাজার হয়, তাহলে কি আমরা ধরে নিতে পারবো পাকিস্তানি সৈন্য ও তাদের সহযোগীরা মহান ছিল? পাকি বীর্যজাতের দল কি মনে করে সঙ্খ্যা নিয়ে ত্যানা পেচিয়ে তাদের জন্ম পবিত্র হবে? তবে এই বিতর্ক কিন্তু একটা দিক থেকে বেশ সুবিধাজনক, যারা এই সঙ্খ্যা কমানো নিয়ে যুক্তি চালায়, ওদের জন্ম পরিচয় জানার জন্য ডিএনএ টেস্টের কোনো দরকার নেই, ওরা যে ওদের শুয়োর পিতার উত্তরাধিকার, তাদের যুক্তি প্রয়োগ তার প্রমান।
উইকিপিডিয়া নির্ভরযোগ্য তথ্য হিসেবে ব্যবহার শুরু হয় নি, প্রতিষ্ঠিত অনেক পত্রিকা মিডিয়া এখনও উইকির তথ্যকে রেফারেন্স হিসেবে মানে না, গবেষকদের জন্য তো কথাই নেই! উপরে হাসান ভাই সেটা বলেছেন!
আপনার পোস্ট চলুক, যদিও এই বিতর্কটা মন খারাপ করিয়ে দেয়। আমাদের বড় দূর্ভাগ্য যে এই বিতর্ক স্বাধীন বাংলাদেশে চলে।
১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
মুদ্দাকির বলেছেন: এখনও সময় আছে, সঠিক গননার উদ্যোগ নেয়া উচিৎ । প্রতিটা গ্রামে প্রতিটা ইউনিয়নে গননা করা উচিৎ। একে বারেই অসম্ভব কিছু না। তবে কঠিন!!!!
৯ মাসের যুদ্ধে ৩০,০০০০০ লোক মরতে হলে, প্রতি মাসে ৩ লক্ষ ৩৩হাজার, আর প্রতিদিন ১১ হাজার লোক মরতে হয়, যা একটা গৃহ যুদ্ধের মধ্যে হতেই পারে। গ্রাম হিসাবে প্রতি গ্রামে ৫০ জন মারাগেছেন , এই সংখ্যা অনেক বড় নয়!! কোথাও হয়ত ৫ জন মারা গেছেন, আবার কোথাও হয়ত ৫০০ জন, তর্কে যাওয়া বোকামি , তবে হিসাব করা উচিৎ।
শহিদদের সালাম।
১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হল ৩০ লক্ষ শহীদের পরিচয় লিপিবদ্ধ নেই ।
স্বাধীনতার ৪১ বছর পরও শহীদের পরিচয় লিপিবদ্ধ করতে না পারা আমাদের ব্যার্থতা । কত সরকার এল গেল কেউ করল না,তাই প্রশ্ন করার সাহস পায় ওরা ।
যায় হক চলুক ।
১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সুন্দর পোষ্ট।
বিভ্রান্তিকর তথ্য যারা প্রচার করছে তারা এর মাধ্যমে কি বুঝাতে চাইছে কে জানে। ব্লগার ৎঁৎঁৎঁ এর সাথে একমত।
১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: মুদ্দাকির আর তোরাব ভাই এর সবিনয়ে জানতে চাই ৭৪ এর দুর্ভিক্ষে মারা যাওয়া ১৫ লাখ আর রক্ষীবাহিনীর হাতে মারা যাওয়া ৩০ হাজার নিহতের তালিকা কী এখন বের করা সম্ভব? যদি সম্ভব নাই হয় তাহলে এই তালিকার এত যথেচ্ছ ব্যাবহার হয় কেন? আর সর্বশেষ হেফাজতের লাশের সংখ্যা সংক্রান্ত জটিলতার কথা নাই বা উল্লেখ করলাম। তবে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই এটা রিসেন্টলি ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা।
১৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪১
কোলড বলেছেন: I find the number 3 million hard to defend. What Pakistan army did was war crime but I will never believe that they were as efficient as SS who managed to kill 6 million Jews in 6 months with concentration camps and einsatzgruppen backed by "Final Solution" blue print.
We always react with emotion and thats why I see our eminent historians like Muntasir Mamun jumping like monkey to protest Sharmila Bose' book but couldnt rebutt her assertions.
Another idiot said that many bodies were washed away to Bay of Bengal!
A less number doesn't lessen Pak Army's guilt but by putting forward an illogical number you gave others the opportunity to question other established facts.
১৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: সঙ্খ্যা দিয়ে কী হয়? সঙ্খ্যা দিয়ে কী হবে?
আচ্ছা, ৩০ লাখ না মারা গিয়ে যদি ৩ লাখ হয়, ২ লাখ ধর্ষণ না করে যদি ২ হাজার হয়, তাহলে কি আমরা ধরে নিতে পারবো পাকিস্তানি সৈন্য ও তাদের সহযোগীরা মহান ছিল? পাকি বীর্যজাতের দল কি মনে করে সঙ্খ্যা নিয়ে ত্যানা পেচিয়ে তাদের জন্ম পবিত্র হবে?
মুদ্দাকির বলেছেন: এখনও সময় আছে, সঠিক গননার উদ্যোগ নেয়া উচিৎ । প্রতিটা গ্রামে প্রতিটা ইউনিয়নে গননা করা উচিৎ। একে বারেই অসম্ভব কিছু না। তবে কঠিন!!!!
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হল ৩০ লক্ষ শহীদের পরিচয় লিপিবদ্ধ নেই ।
স্বাধীনতার ৪১ বছর পরও শহীদের পরিচয় লিপিবদ্ধ করতে না পারা আমাদের ব্যার্থতা ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অনেকেই না বুঝে কাজটা করে , যারা স্বাধীনতা সময় বা ৭১ এর
রনাঙ্গন দেখেনি তাদের সংখ্যা হবে শতকরা ৮০ ভাগ ।
আর যারা জড়িত ছিল তাদের সংখ্যা খুব নগণ্য ।।
শহীদের সংখ্যা বাড়ায়ে কেউ গর্ব বোধ করে আর কেউ করে আফছুস
হায়রে বাঙাল , কবে আর বোধোদয় ঘটবে ।।