নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

" মানব ও মানবতা " Human

NOTHING IS IMPOSIBLE

যাযাবোর

আমি হিমাদ্রী। যাযাবর পথিক হিমাদ্রী। মানুষকে ভালবাসি আর মানবতার জন্য কাজ করি।

যাযাবোর › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় নবী আল্লাহ্‌র নুর, সৃষ্টির মূল উৎস , অদ্বিতীয় - অতুলনীয় , দৃশ্য - অদৃশ্য, আদি - অন্ত, সর্ব তথের মূল কেন্দ্র।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

বিলাসী বলেছেন: আপনি আসলে অজ্গতায় পরিপূর্ণ একজন লোক, কোন দলিলের ভিত্তিতে বললেন যে রাসুল (সাঃ) নূরের তৈরী? যেখানে কোরআনুন কারিম ও সহিহ হাদিস বলেছে রাসুল (সাঃ) বাসার অর্থাৎ মাটির তৈরী আমাদের মতো মানুষ, শুধু পার্খক্য এই যে রাসুল (সাঃ) কাছে অহী আসে আর আমাদের কাছে আসে না। আবার লিফলেটে ঈদে আযম, আমরা জানি ইসলামে দুটি ঈদ। এক-ঈদুল ফিতর আর দুই-ঈদুল আযহা। আপনাদের মতো লোকরা এদেশের মুসলিমদেরকে গোমড়া বানাচ্ছেন। জেনে রাখুন পরকালে বিচার একদিন হবেই, সে দিনকে ভয় করুন। সত্যটা প্রকাশ করুন। সঠিকটা জানা না থাকলে কোরআনুল কারিম অথবা সহিহ হাদিস পড়ুন। দেখুন আপনার চিন্তা-চেতনার সাথে আকাশ-পাতাল পার্থক্য পেয়ে যাবেন। মহান আল্লাহ আমাদেরকে সঠিকটা বুঝার তৌফিক দিন। আমিন।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

যাযাবোর বলেছেন: আল্লাহ পাক কুরান এ সরসরি বলছেনঃ প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহ আল্যহে ওয়াসাল্লাম মহান আল্লাহ্‌র প্রত্যক্ষ নূর - সুরা মায়েদা, আয়েত-১৫।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
يَا أَهْلَ الْكِتَابِ قَدْ جَاءكُمْ رَسُولُنَا يُبَيِّنُ لَكُمْ كَثِيراً مِّمَّا كُنتُمْ تُخْفُونَ مِنَ الْكِتَابِ وَيَعْفُو عَن كَثِيرٍ قَدْ جَاءكُم مِّنَ اللّهِ نُورٌ وَكِتَابٌ مُّبِينٌ
হে আহলে-কিতাবগ ণ! তোমাদের কাছে আমার রাসূল আগমন করেছেন! কিতাবের যেসব বিষয় তোমরা গোপন করতে, তিনি তার মধ্য থেকে অনেক বিষয় প্রকাশ করেন এবং অনেক বিষয় মার্জনা করেন। তোমাদের কাছে একটি উজ্জল জ্যোতি এসেছে এবং একটি সমুজ্জল গ্রন্থ। [সুরা মায়েদা: ১৫]


এলা কন কোথায় নুর বলা হইছে। আল্লার নুরের তৌরী মানে আল্লাহর অংশ? (নাউজুবিল্লাহ) শিরকের কাছা কাছি চলে গিয়েছেন। সাবধান। নবীজি বলেছেন আমাকে তোমরা বেশি বাড়ায়ওনা। আমি মানুষ তোমাদেরই মত পার্থক্য আমার কাছে অহি আসে তোমাদের কাছে আসে না। আমি রাসুল হিসেবে আল্লাহ তালার মননিত।তোমরা তা নও।


আরও জানতে চাইলে বইলেন জানাব ইনশাআল্লাহ

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

যাযাবোর বলেছেন: রাসুল কারিম সাল্লাল্লাহ আল্যহে ওয়াসাল্লাম এর হওয়া মানেই আল্লাহ্‌র হওয়া ( সুরা নিসা, আয়েত-৮০)
তোমরা পরস্পরকে যেভাবে অভিহিত কর, আমার রাসুল এর শানে সেভাবে করবে না।( সুরা নূর, আয়েত- ৬৩)
রাসুল সমগ্র জাহানের জন্য রহমত (সুরা আম্বিয়া, আয়েত-১০৭)

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
مَّنْ يُطِعِ الرَّسُولَ فَقَدْ أَطَاعَ اللّهَ وَمَن تَوَلَّى فَمَا أَرْسَلْنَاكَ عَلَيْهِمْ حَفِيظًا
যে লোক রসূলের হুকুম মান্য করবে সে আল্লাহরই হুকুম মান্য করল। আর যে লোক বিমুখতা অবলম্বন করল, আমি আপনাকে (হে মুহাম্মদ), তাদের জন্য রক্ষণাবেক্ষণকারী নিযুক্ত করে পাঠাইনি। [সুরা নিসা: ৮০]

أَلَا إِنَّ لِلَّهِ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ قَدْ يَعْلَمُ مَا أَنتُمْ عَلَيْهِ وَيَوْمَ يُرْجَعُونَ إِلَيْهِ فَيُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا وَاللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ
রসূলের আহবানকে তোমরা তোমাদের একে অপরকে আহ্বানের মত গণ্য করো না। আল্লাহ তাদেরকে জানেন, যারা তোমাদের মধ্যে চুপিসারে সরে পড়ে। অতএব যারা তাঁর আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে, তারা এ বিষয়ে সতর্ক হোক যে, বিপর্যয় তাদেরকে স্পর্শ করবে অথবা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি তাদেরকে গ্রাস করবে। [সুরা নূর, আয়েত- ৬৩]

وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ
আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি। [সুরা আম্বিয়া: ১০৭]



আপনার উল্লেখিত কোন আয়াতের মাধ্যবে আপনার দাবি প্রতিষ্ঠিত হয়??

আপনার বিশ্বাষ আপনার কাছে রাখুন অন্যকে গুমরাহ করবেন না।

ভুল আকিদা নিয়ে মৃত্যু বরন করার আগে অনুরোধ রইল সঠিকটা জানার চেষ্টা করুন। এবং তওবা করুন।

৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২০

যাযাবোর বলেছেন: নিজের বিশ্বাস নিজের কাছে রাখেন। অন্য কে গুমরাহ করবেন না।

৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

বিলাসী বলেছেন: @যাযাবোরঃ হেদায়েতের মালিক মহান আল্লাহ। তিনি যাকে চান হেদায়াত দেন। আমরা তার সৃষ্টি বৈ অন্য কোনো কিছু নই। শুধু এটকুই বলবো ইচ্ছা থাকলে আপনি পারবেন এটা নিশ্চিত। একটু কষ্ট করে সঠিকটা তালাশ করুন না, সব কিছু পেয়ে যাবেন। আর যদি আপনার লিখার মত আপনার আকিদা বয়ে বেড়ান, তাহলে তাহাজ্জুদ পরেও পার পাবেন না। যেহেতু এটা মস্ত বড় শিরক। আশা করি কথাটা চিন্তায় নিবেন। মহান আল্লাহ আপনাকে সঠিক বুঝ দিন। আমিন।

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

যাযাবোর বলেছেন:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, (হে আমার হাবীব!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল ও রহমত অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা। অর্থাৎ ঈদে আ’যম, কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ পবিত্র ঈদে ঈদে আ’যম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা।
ইসলামী শরীয়তে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা ছাড়াও আরো অনেক ঈদ রয়েছে।
যারা বলে, ‘দুই ঈদ ব্যতীত আর কোনো ঈদ নেই’- তারা কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ অস্বীকারকারী।
আর যারা কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ অস্বীকারকারী তারা শরীয়তের দৃষ্টিতে কাফিরের অন্তর্ভুক্ত।
ইসলামী শরীয়তে অনেক ঈদ রয়েছেঃ
আখিরী নবী, প্রিয় নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনের-এর দিনটিই প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে বড় ঈদ বা খুশির দিনের অন্তর্ভুক্ত। যারা বলে থাকে, ‘শরীয়তে দু’ঈদ ব্যতীত অন্য কোনো ঈদ নেই’ তারা প্রকৃতপক্ষে শয়তানের ভাই । কুরআন-সুন্নাহ সম্পর্কে নেহায়েত অজ্ঞ হওয়ার কারণেই এ কথা বলে থাকে। কারন, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা অর্থাৎ বছরে দু’ঈদ ব্যতীত আরো অনেক ঈদ যে রয়েছে তা কুরআন শরীফ-এর একাধিক আয়াত শরীফ ও অসংখ্য হাদীছ শরীফ দ্বারাই অকাট্যভাবে প্রমাণিত।
মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা ইউনুস-এর ৫৮ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, (হে আমার হাবীব!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল ও রহমত অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা। অর্থাৎ ঈদে আ’যম পালন করা।” এ আয়াত শরীফ দ্বারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যমীনে তাশরীফ আনার পবিত্র দিনটিই সবচেয়ে বড় ঈদের দিন বা খুশির দিন হিসেবে সাব্যস্ত হলো।
জুমুয়ার দিন ও ঈদের দিনঃ
‘ইবনে মাযাহ ও মুয়াত্তা শরীফ’-এ রয়েছে , হযরত ইবনে আব্বাছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে মুত্তাছাল সনদে বর্ণিত ও হযরত উবাইদ ইবনে সাব্বাক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে মুরসাল হিসেবে বর্ণিত। রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একদিন জুমুয়ার দিনে ইরশাদ করেন, হে মুসলমানগণ! এই যে জুমুয়ার দিন, এ দিনকে মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের জন্য ঈদের দিন হিসেবে নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
আ’রাফার দিন ও ঈদের দিনঃ
“হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা ‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণ করলাম’ এ আয়াত শরীফটি শেষ পর্যন্ত পাঠ করলেন। তখন উনার নিকট এক ইহুদী ছিলো সে বলে উঠলো, ‘যদি এই আয়াত শরীফ আমাদের ইহুদী সম্প্রদায়ের প্রতি নাযিল হতো আমরা আয়াত শরীফ নাযিলের দিনটিকে ‘ঈদের দিন বলে ঘোষণা করতাম।’ এটা শুনে হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু তিনি বললেন, এ আয়াত শরীফ সেই দিন নাযিল হয়েছে যেদিন এক সাথে দু’ঈদ ছিল- (১) জুমুয়ার দিন এবং (২) আরাফার দিন।” অর্থাৎ পুনরায় ঈদ ঘোষণা করতে হবে না। কেননা ঈদের দিনেই এ আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে।
হাদীছ শরীফ-এ উম্মতে হাবীবীর জন্য জুমুয়ার দিনের সাথে সাথে আরাফার দিনকেও ঈদের দিন হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে। বুখারী ও মুসলিম শরীফ-এও হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত হাদীছ শরীফ-এ আরাফার দিনকে উম্মতে হাবীবীর জন্য ঈদের দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
রোযাদারের জন্য অনেক ঈদঃ
বুখারী, মুসলিম, মিশকাত শরীফ’-এ রয়েছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, হযরত রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “রোযাদারের জন্য দুটি খুশি রয়েছে। একটি তার ফিতর বা ইফতারে সময় এবং অপরটি তার রব তায়ালা উনার সাথে সাক্ষাতের সময়।”
এ হাদীছ শরীফ-এ রোযাদারের জন্য দুটি খুশি বা ঈদের কথা বলা হয়েছে। একটি হচ্ছে তার ইন্তিকালের পর আল্লাহ পাক উনার সাথে সাক্ষাতের সময়। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে তার ফিতর বা ইফতারের সময়। আর ফিতর বা ইফতার হচ্ছে দু’প্রকার (১) কুবরা, (২) ছুগরা। কুবরা হচ্ছে ঈদুল ফিতর যা হাদীছ শরীফ দ্বারা ঈদের দিন হিসেবে প্রমাণিত। আর ছুগরা হচ্ছে রোযাদার প্রতিদিন মাগরিবের সময় করে থাকে। এটা প্রতি বছরে ২৯ দিন অথবা ৩০ দিন হয়ে থাকে।
ইফতারীয়ে ছুগরা ফরয রোযা হিসেবে বছরে ২৯ বা ৩০ দিন। আর সুন্নত রোযা হিসেবে কমপক্ষে মুহররম মাসে ৯, ১০ অথবা ১০, ১১ তারিখ ২টি এবং তার সাথে আরো ১টি মোট ৩টি, শাওয়াল মাসে ৬টি, যিলহজ্জ মাসে ১ হতে ৯ তারিখ পর্যন্ত ৯টি এবং অন্যান্য মাসসমূহে ৩টি করে ২৪টি; সর্বমোট ৪২দিন। অর্থাৎ ৪২টি ঈদ।
মু’মিনের জন্য প্রতি মাসেই ঈদ রয়েছেঃ
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “প্রত্যেক মু’মিনের জন্য প্রতি মাসে চারটি ঈদ অথবা পাঁচটি ঈদ রয়েছে।”
হাদীছ শরীফ-এ মু’মিনের জন্য প্রতি মাসে ৪টি বা ৫টি ঈদের কথা বলা হয়েছে। কারণ, প্রতি মাসে সোমবার শরীফ ৪টি বা ৫টি হয়ে থাকে। আর শুক্রবারও প্রতি মাসে ৪টি বা ৫টি হয়ে থাকে। অর্থাৎ ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর- এ দুটিই নয়, আরো অনেক ঈদ রয়েছে। কাজেই, শুক্রবার মু’মিনদের ঈদের দিন।
আরবী বা চন্দ্র বছর অনুযায়ী এক বছরে প্রায় ৫০টি শুক্রবার হয়ে থাকে। সে হিসেবে এ ৫০টি দিনও মু’মিনদের জন্য ঈদের দিন। আবার সোমবার শরীফ দিনও মু’মিনদের ঈদের দিন। চন্দ্র বছর অনুযায়ী এক বছরে প্রায় ৫০টি সোমবার শরীফ হয়ে থাকে। সে হিসেবে এ ৫০টি দিনই মু’মিনদের জন্য ঈদের দিন। আর আরবী বছরে ১২টি মাসের মধ্যে একটি মাস হচ্ছে রমাদ্বান শরীফ। যা ২৯ বা ৩০ দিনে হয়ে থাকে। এবং এ ২৯ বা ৩০ দিন রোযাদার মু’মিনের জন্য খুশির দিন বা ঈদের দিন। সুন্নত রোযার ৪২ দিন খুশির বা ঈদের দিন। মু’মিনের জন্য আরাফার দিন ঈদের দিন বা খুশির দিন। ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফই সবচেয়ে বড় ঈদের দিন বা খুশির দিন।
কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ দ্বারা যেভাবে দু’ঈদ ছাবিত হয়েছে বা রয়েছে ঠিক একইভাবে অন্যান্য ঈদ এবং ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও সাইয়্যিদু ঈদে আ’যম ও সাইয়্যিদে ঈদে আকবর হিসেবে ছাবিত বা প্রমাণিত হয়েছে।
এক বছরে সর্বমোট ঈদঃ
মু’মিনের জন্য সর্বমোট ঈদের দিন বা খুশির দিন হলো- শুক্রবার ৫০ দিন, সোমবার ৫০ দিন, আরাফার ১ দিন, ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ ১ দিন, ঈদুল ফিত্র ১ দিন, ঈদুল আযহা বা কুরবানীর ৩ দিন, ফরয রোযার ২৯ বা ৩০ দিন, সুন্নত রোযার ৪২ দিন সর্বমোট ১৭৭ বা ১৭৮ দিন। অর্থাৎ বছরের প্রায় অর্ধেক দিনই মু’মিন-মুসলমানের জন্য ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
যারা বলে “শরীয়তে দু’ঈদ অর্থাৎ ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতীত অন্য আর কোনো ঈদ নেই-” তাদের এ কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও কুরআন শরীফ-সুন্নাহ শরীফ-এর খিলাফ।
পরিশেষঃ
প্রকৃতপক্ষে কুরআন শরীফ-সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে মু’মিন, মুসলমানগণের জন্য ঈদ শুধুমাত্র দুটিই নয়, আরোও রয়েছে। কাজেই ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর-এ দু’ঈদ ব্যতীত অন্যান্য ঈদকে অস্বীকার করার অর্থ হলো, কুরআন শরীফ-সুন্নাহ শরীফকেই অস্বীকার করা। আর যারা কুরআন শরীফ, সুন্নাহ্ শরীফকে অস্বীকার করে তারা মু’মিন-মুসলমানের অন্তর্ভুক্ত নয় বরং কাফির।

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

বিলাসী বলেছেন: আপনি আসলেই যাযাবোর, নাহলে এত এত হাদিসের কথা বললেন, একটার ওতো দলিল নাম্বার দিলেন না। নাকি এগুলো আপনার বুর্জুগানে দিনের কথা? আপনার দৃষ্টিতে এতগুলু ঈদ অথচ ছয়টি কিতাবের সহিহ বোখারী, সহিহ মুসলিম, সুনান আবু দাউদ, তিরমীযি, ইবনেমাযা ও নাসায়ির একটিতে এর প্রমাণ নাই। কী আজব ব্যাপার!!!! মহান আল্লাহ বলেছেন যে যেদিকে ফিরে যেতে তাকে সে দিকেই ফিরাব।

১০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

যাযাবোর বলেছেন: তুমি আসলে যে কি সেটা আমার আর বুঝতে বাকী নাই.।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.