![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিছু কিছু মানুষ থাকে যারা কোন ঘটনার উদ্দেশ্য হয়না,বিধেয় হয়না; সকলের অগোচরে মেঠো ইদুরের মত নিজেকে লুকিয়ে বেচে থাকে; এরা শুধুই অবজারভার- কোন অনুভূতি তাদের স্পর্শ করেনা....আমিও নেপথ্য চরিত্র হয়ে যাচ্ছি বহুকাল ধরে। এইতো আমি; বেঁচে আছি নিজের নিয়মে: কাউকে ধরে রাখা বা কোথাও ধরা পড়া_ দুটো সম্ভাবনাই যার পরম শূন্য
হঠাৎ করেই আজ বলাকা সিনেমা হলে পৌছে গেলাম সন্ধ্যার দিকে গুটিকয়েক বন্ধুবেষ্টিত হয়ে, উদ্দেশ্য হালের ফেনোমেনন চলচ্চিত্র "মনপুরা" দর্শন। টিকিটের লাইন দেখে রীতিমত স্তম্ভিত হয়েছিলাম, বাংলা সিনেমা এখনো এত দর্শক টানতে সক্ষম! আমার ইচ্ছা করছিল সর্বনিম্ন মূল্যের টিকিটে সিনেমা দেখে একটা অভিজ্ঞতা অর্জন করি, কিন্তু সঙ্গীদের গণতন্ত্রের চর্চায় অভিজ্ঞতাটা আর হলনা। এরপর, ভীড় ঠেলে হলের ভিতরে প্রবেশ।
সাধারণত বহুল আলোচিত বাংলা-হিন্দি চলচ্চিত্রগুলো সচেতনভাবে এড়িয়ে চলি, কেননা অতীত অভিজ্ঞতা বলে ' barking dog seldom bites'. তবুও এক্ষেত্রে ব্যত্যয় ঘটল, আর তারই ফলশ্রুতিতে মনপুরা'র তানপুরা বাজানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি।
আমি মনে করি, 'মনপুরা' নিয়ে ব্যাপক দর্শক আগ্রহের কারণ এ সিনেমার চমৎকার গানগুলো, এবং সিনেমা দেখে আসার পরও সেই মনে হওয়াটা অক্ষুণ্ন আছে। এর সঙ্গে অবশ্যম্ভাবীভাবে যোগ হয়েছে "ক্যামেরার কাজ"। আমার ধারণা, বাংলা চলচ্চিত্র ক্যামেরার এমন অসাধারণ ব্যবহার ইতিপূর্বে কখনো দেখেনি, তাই এটি আগামী দিনের চলচ্ছিত্রগুলোর জন্য একটি যুগান্তকারী দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। নদী-আকাশ-প্রকৃতি-গাছপালা-এমনকি মানুষের হাটাচলাগুলোও এমনভাবে ধারণ করা হয়েছে যে, শুধুমাত্র ক্যামেরার ব্যবহার উপভোগের জন্য হলেও এই সিনেমাটি পুনরায় দেখতে রাজী আছি।
ক্যামেরার মুগ্ধতার কথা বললে আরও একটি বিষয় আড়ালে চলে যায়: চঞ্চল চৌধুরীর অনবদ্য অভিনয়। চঞ্চল চৌধুরী ঘুরেফিরে সেই একটি নির্দিষ্ট ঘরানারই অভিনয় করে বলে অধিকাংশ সময় তাকে ভাল লাগেনা, তবুও এক্ষেত্রে সেই একই ঘরানাতেই সে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। মনে হচ্ছিল যেন, এ চরিত্রটি অন্য কাউকে কোনভাবেই মানাত না, বিশেষ করে সিনেমায় একটি দৃশ্য আছে দৌড়ে ছাগল ধরার; এই দৃশ্যটির বাস্তবতা অনেকদিন স্মৃতিতে ঢু মারবে।তার চিরায়ত বাচনভঙ্গিটাও এ সিনেমার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।পাগলের চরিত্রে মডেল শিমুলের অভিনয়ও পরিপক্কতার সাক্ষর রেখেছে; একটি দৃশ্য আছে যে, তাকে চিকিৎসা করার জন্য এক পীরবাবা আসেন, সেসময় সে পীরের অনুকরণটি যেভাবে করল, তা দেখে হলে উপস্থিত দর্শকদের মধ্যে হাসির প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছিল।আরও একটি দৃশ্য আছে এমন যে, তার স্ত্রীর বাড়ি থেকে এক বৃদ্ধা এসে তার স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরলে সে ক্ষিপ্ত হয় উঠে। পবর্তীতে ভুল ভাঙ্গে এবং আনন্দে বৃদ্ধাকে সালাম করা শুরু করা দেয়, এরপর স্ত্রীকেও সালাম করে বসে! ফজলুর রহমান বাবু বরাবরের মতই তার মানদণ্ডের অভিনয় করে গেছে, বিশেষ করে "পাগল বরের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে ঠিক করায় প্রতিবশী বুড়ি এর প্রতিবাদ করলে , তার প্রতিক্রিয়াটা অসম্ভব রকম বাস্তবসম্মত মনে হয়েছে।" তবে অভিনয়ের প্রসঙ্গে বললে, নন্দিত অভিনেতা মামুনুর রশীদ হতাশ করেছেন। তার চরিত্রে আরো ইনোভেটিভ হওয়ার দাবীদার ছিল, তিনি সেটা পূরণে ব্যর্থই বলবো।।
ক্যামেরার ব্যবহার , আর কলাকুশলীদের অনুপম অভিনয়ের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে সিনেমার কাহিনী অংশই ঢাকা পড়ে গেছে। তার আগে, একটি সিনেমা থেকে ঠিক কী প্রত্যাশিত, সে সম্বন্ধে একটু বলা যেতে পারে। সিনেমাকে সিনেমা হিসেবেই দেখতে চাই, যদি সেটা ভাল লাগে, এবং দেখার পর ঘণ্টা তিনেক সময়কে অপচয়ের খাতায় না ফেলতে হয়।
সিনেমার কাহিনীটি অতি সরল, সচরাচর যা দেখি তেমনই। তবে, এর মধ্য দিয়েও উঠে এসেছে বিত্তবানদের স্বার্থপরতা-নির্লজ্জতা, দরিদ্রের হাহাকার- অপেক্ষাকৃত ভালো অবস্থানে পৌছানোর দুর্নিবার আকাঙ্ক্ষা আর নির্মমতার চিত্র।
সিনেমার শুরু হয় অপ্রকৃতিস্থ শিমুলের একটি খুন করার মাধ্যমে, যার দায়ভার বাড়ির চাকর চঞ্চলের উপর অর্পণ করে তাকে নদীর ধারের এক নির্জন চরে পাচার করে দেয়া হয়। সেখানে, তার নিঃসঙ্গ জীবনের প্রতিমুহূর্তের বেদনার মাঝে ফিরে আসে "রবিনসন ক্রসো"। কথা বলার কাউকে না পেয়ে সে নদীতে চলাচলকারী মাঝিদের ডেকে কথা বলে, গর-ছাগল-ময়না পাখির সঙ্গে কথা বলে। এরপর ঘটনার ধারাবাহিকতায় তার জীবনে প্রেম আসে, যা তার মালিক মামুনুর রশিদের স্বার্থে আঘাত হানে। তাই সে নির্দোষ হয়েও হাজতবাস করে, আর নায়িকার ভাগ্যে জোটে পাগল স্বামী। একসময় চঞ্চল মুক্ত হয, কিন্তু তার আগেই ঘটে যায় ভয়াবহ ঘটনা, এখানেও সেই স্বার্থপরতা : চঞ্চলকে যাতে নায়িকা ভুলে গিয়ে পাগল স্বামীকে মেনে নেয়, সেজন্য ইনিয়ে বিনিয়ে তার শ্বাশুড়ি তাকে জানায় যে শুক্রবার রাত বারোটায় চঞ্চলের ফাঁসি কার্যকর হবে। ব্যস, ঠিক ১২টা ১ মিনিটে নায়িকা বিষপান করে, চঞ্চলের স্মৃতিচারণ করতে করতে। এ অংশটুকুকে দৃষ্টিকটুভাবে হিন্দি চলচ্চিত্র গ্যাংস্টারের প্রভাবযুক্ত মনে হয়েছে। পরদিন ভোরে চঞ্চল ফিরে আসার পরবর্তী ঘটনাটা হিন্দি চলচ্চিত্র "তেরে নাম' এর প্রভাবযুক্ত। পরিচালক চাইলেই হয়ত, এই প্রভাবগুলো এড়িয়ে যেতে পারতেন। সিনেমার শেষদৃশ্যটি ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখার মত: জীবনের প্রতি মোহশূন্য চঞ্চল নদীতে ডিঙ্গি নৌকা বাইতে বাইতে চলে যাচ্ছে, এরপর মাঝনদীতে এসে হঠাৎ করে বৈঠা ছুড়ে ফেলে গুটিসুটি হযে নৌকায বসে থাকে, নৌকা ঢেউয়ে দুলতে দুলতে এগুতে থাকে উদ্দেশ্যহীনভাবে...এখানেও যথারীতি আরো একবার ক্যামেরার অসাধারণত্ব।
সিনেমার প্রতিটি ঘটনা আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছিল, কাহিনীতেও খুব নাটকীয়তা নেই, তবুও দৃশ্য-ঘটনাপরম্পরার অপূর্ব সমণ্বয়ে এই পূর্বানুমানেও এক ধরনের তৃপ্তি পাওয়া যাচ্ছিল। একটি দৃশ্য বাদ পড়ে গেছে: চঞ্চল ঘাসের উপর অনুভূমিকভাবে শুয়ে আছে আকাশের দিকে মুখ করে, তার শরীরের উপর খেলা করছে একটি ছাগলছানা, সে ছানাটির সঙ্গে কথা বলছে....এই দৃশ্যটি এই সিনেমার একটি শ্রেষ্ঠ আকর্ষণ বলে মনে হয়েছে।
এবার সিনেমার অপছন্দের দিকগুলো বলি। ভালোবাসার শুরুর ধরনটাই ভাল লাগেনি : হঠাৎ নৌকার উপর এক ঝলক দেখেই দুজনের ভাল লেগে যাওয়াটা রীতিমত টেলিপ্যাথির মত লেগেছে। এই বয়সী একটা মেয়েকে নিয়ে বাবার মাছ ধরতে আসাটাও অবিশ্বাস্য, মাছ ধরার দৃশ্যগুলোও ততটা বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। বরং, নদীতে গোসল করাটা নদী তীরবর্তী মানুষদের জন্য খুবই স্বাভাবিক, আমি নিজেও এমন নজির অনেক দেখেছি। নায়ক-নায়িকার যোগাযোগসূত্রটাও এখান থেকে হলে ভাল লাগত।
মামুনুর রশিদের পরিবারের সদস্যদের ভাষার অসামঞ্জস্যটাও শ্রুতিকটু। তার নিজের-স্ত্রীর-শিমুল, তিনজনের ভাষা তিনরকম দেখানো হয়েছে, যেটা খাপছাড়া লাগে।
বিয়োগান্তক পরিণতির ক্ষেত্রে সেই চিরন্তন মৃত্যুর ধারণা থেকে এ সিনেমাটিও মুক্ত হতে পারেনি। নায়িকার একটি সংলাপ ছিল " নদী ছাড়া আমি বাঁচতে পারুমনা"....এই সংলাটির সার্থক প্রয়োগ ঘটতে পারত যদি নদীর পথ ধরেই সে হারিয়ে যেত কোথাও অজানার উদ্দেশ্য। নায়কসহ সবাই তার সন্ধান করত।।।
নায়িকা প্রসঙ্গে কিছু বলা হয়নি। ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, নায়িকা চরিত্রটি কিছুটা ভুল নির্বাচন ছিল; স্বত:স্ফূর্ত অভিনয়ের পরিবর্তে তাকে অধিকাংশ সময়ই মনে হয়েছে আড়ষ্ট, শিক্ষানবিস। পাশাপাশি, গ্রামীণ চেহারার সঙ্গেও তাকে মানাচ্ছিল না কোনক্রমেই, বিয়ের পূর্ব পর্যন্ত। এ চরিত্রে অভিনেত্রী মমো হয়ত ভাল বিকল্প হতে পারত( ব্যক্তিগত অভিমত)
.............আজ সন্ধ্যায় আমার এক বড় বোনের বাসায় নিমন্ত্রণ ছিল, কিন্তু পরিস্থির কারণে না যেতে পারায় তাকে ফোন করলে সেই আপুর বক্তব্য ছিল: "তুমি একজনের মন পুড়িয়ে তো মনপুরা দেখতে পারনা"। দেখা শেষে এখন আপুর কথাটিই মনে পড়ছে : "মনপুরাতে আদৌ মন পুড়ল কি?"
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:২৯
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: দেখতে পারেন, ক্যামেরার ব্যবহারে মুগ্ধ হবার জন্য হলেও।।।
২| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:১৮
েরজাউল করিম বলেছেন: সব বলে দিলে দেখে তো মজা পাবোনা....
৩| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: "হঠাৎ করেই আজ বলাকা সিনেমা হলে পৌছে গেলাম সন্ধ্যার দিকে গুটিকয়েক বন্ধুবেষ্টিত হয়ে, উদ্দেশ্য হালের ফেনোমেনন চলচ্চিত্র "মনপুরা" ধর্শন"????
Good review
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:২৮
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: হায় হায়, এরকম টাইপিং এরর কেমনে হল!!!ঠিক করতে হইব ।।
৪| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৪১
বিডি আইডল বলেছেন: কাহিনীর অংশ টা বাদ দিন..আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে অনেকে...
রিভিউটা চমৎকার হয়েছে
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: কাহিনী বাদ দিলে রিভিউ লিখবো কিভাবে?
আপনি তো আমাকে "তুমি' সম্বোধন করতেন বোধহয়!!
৫| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৪৬
রােশদুর রহমান বলেছেন: আগেই শুনেছিলাম ক্যামেরার কাজ অসাধারণ হয়েছে, তবে লেখাটা পড়ে সত্যিই দেখতে ইচ্ছে করছে।
৬| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৪৯
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: টাইপো ঠিক করেন। পাবলিক মাইর লাগাবে
এখনো দেখা হয় নাই। পোলাপানরে রাজিই করাতে পারি না, বাংলা ছবি কইয়া নাক সিঁটকায়
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৭
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: সামহোয়ার ইন সার্ভারে ঝামেলা করতেছে, নতুন ট্যাব খুলতে পারতেছিনা।।। তাই টাইপোগুলো ঠিক করতে দেরি হচ্ছে।।।
৭| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫০
আকাশনীল বলেছেন: বন্ধুদের নিয়ে মনের মাঝে তুমি, ব্যাচেলর আর ফারুকীর লাস্ট মুভি (নাম মনে নাই) দেখার পর ভুলেও বাংলা সিনেমা দেখতে হলে যাবনা ঠিক করছি। কিন্তু তুমি তো মিয়া লোভ দেখাইলা। যামু নাকি এখন ভাবতাসি। বিফলে পয়সা ফেরত পাওয়া যাবে কি?
বানান মনে হয় কয়েকটা ভুল হইসে, ঠিক করো।
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১:০৫
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: দেইখা ফেলেন মিঞাভাই....ভাল লাগতে পারে...
৮| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৯
লংকার রাজা বলেছেন:
হিন্দি মুভিতো কম দেখ না দেখছি?
তোমার এবং আরও একজনের লেখ পড়ে মনে হল মনপুরার ক্যামেরার কাজ ভালই হয়েছে,তবে মুভির কাহিনী তারও ভাল লাগেনি বলল।
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১:১১
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: নারে ভাই, হিন্দি দেখিনা, এই ফাক-ফোকরে অন্যরা দেখার সময় একটু-আধটু চোখ বুলাই।।।
ক্যামেরার কাজটা আসলেই প্রশংসনীয়।।।
৯| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১:০২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: মনপুরার উদ্বোধনী শো'টা দেখছিলাম।
ভালো লেগেছে আমার কাছে। আপনার রিভিউ পড়ে নিজের মতের মিল খুঁজে পেলাম।
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১:১০
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: তাহলে তো মনে হয, মতামতটার গ্রহণযোগ্যতা আছে।।।
১০| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ২:০৬
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: ভালো লাগলো রিভিউ ...
দেখতে হবে মনপুরা ...
অবশ্য গান গুলোর ভক্ত তো আগে থিকাই .. গান বেশী ভালো না মুভিটা বেশী ভালো ..
নাকি সমান সমান ?
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ২:১২
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: মুভি ততটা সুবিধার লাগেনি, ক্যামেরার অদ্ভুত ব্যবহারেই মুগ্ধ হয়েছি বলতে পারেন।। আর, গানগুলো তো আগে থেকেই ভাল লাগত।।
১১| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ ভোর ৫:৩৪
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: চমৎকার রিভিউ লিখেছেন। ছবির গানগুলো অসাধারণ। দেখি অনলাইনে দেখা যায় কিনা! 'জাগো' নামের একটা ছবির গান রিলিজ হয়েছে। গানগুলো অসাধারণ। অর্ণবের সুরে দু তিনটে গান ইতিমধ্যে আমার খুব প্রিয় হয়ে গেছে।
আচ্ছা গতবছর বোধহয় 'স্বপ্নডানায়' নামে একটা ছবি আসছিল। ছবিটার কি ডিভিডি পাওয়া যায় দেশে? আমি অনলাইনে এই একটা ছবি কোনভাবে খোজে পায়নি।
১২| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ ভোর ৬:১৩
সুদীপ চৌধুরী বলেছেন:
==========================================
লংকার রাজা:
হিন্দি মুভিতো কম দেখ না দেখছি?
-----
কেন?হিন্দি মুভি দেখা অপরাধ নাকি?আমি তো এই মাত্র একটা হিন্দি মুভি দেখলাম।নাম---"চিনিকম"।আপাতত আবার টাবু'র প্রেমে হাবু ডুবু খাচ্ছি।
======
আজকাল টিকেট কেটে ছবি দেখতে যাওয়া খুব রিস্কি মনে হয়।মানসিক এবং অর্থনৈতিক দুই দিক থেকেই।
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১০:২১
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আর বইলেননা সুদীপ ভাই, টিকিট কাটা যে কেমন ঝামেলা কী বলব।। তবু স্কুলের বন্ধুদের অনুরোধে আস্ত শহরটাই গিলতে হল।।
১৩| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ ভোর ৬:৪৭
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: দেখার জন্য অপেক্ষা করছি। ভীড়টা কমার ধান্দায় আছি। সুন্দর রিভিউ।
১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ ভোর ৬:৪৯
বিডি আইডল বলেছেন: মাঝখানে ২য় প্যারার মূল কাহিনীটা বাদ দিলেও চমৎকার থাকার কথা রিভিউটার...
তুমিই সই...জুনিয়র হবে অনেক..
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১০:৩৭
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: ঠিক আছে, আমি আরেকবার চোখ বুলাই।।।
১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ৭:৩৪
যুধিষ্ঠির বলেছেন: এই বয়সী একটা মেয়েকে নিয়ে বাবার মাছ ধরতে আসাটাও অবিশ্বাস্য, মাছ ধরার দৃশ্যগুলোও ততটা বিশ্বাসযোগ্য হয়নি...
তবে মা মরা মেয়েকে একা না রেখে এসে সাথে নিয়ে আসার ঘটনাটা কিন্তু বাস্তবেই দেখেছি খালু। সুন্দরবন বেড়াতে গিয়ে... সত্যিই জেলেরা কেউ কেউ পরিবার বা মেয়েকে সাথে নিয়ে মাছ ধরতে যায়।
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১০:২২
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: খালু, লোকেশনটা দেখে কিন্তু বোঝা যাচ্ছে এটা মোটেই সুন্দরবনের আশেপাশে নয়, বরং লোকালয় হবে।।
১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ৮:৪১
নুশেরা বলেছেন: হিমালয়ের পর্যবেক্ষণ বলে কথা! কাহিনী বা দৃশ্যের এমন অনুপুঙ্খ বর্ণনা না হলে রিভিউটা আরও ভাল লাগত। টাইপোগুলো চোখে লাগছে।
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১০:২৪
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আপু, এই ব্যাপারগুলো বাদে রিভিউ লিখলে আমার কাছে সেটা মস্তকবিহীন মানুষ বলে মনে হত।।।টাইপোগুলো ঠিক করলাম তো বোধহয়।।
১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ৮:৪৪
অক্ষর বলেছেন: পোস্ট পড়ি নাই, যদি সিনেমার একটা সিডি নৈলে অনলাইনে দেখার লিঙ্ক দেন, তাইলে পর্তে পারি।
আর শুনেন, দুইহাতে চা খাওয়া বাদ্দেন
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১০:২৬
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আমার হলে চইলা আসেন (রিক্সা ভাড়া দিয়া দিমুনে)..তারপর একলগে পিসিতে দেখুম।।
এইডা কী কইলেন!!!!!২হাতে চা খাওয়া বাদ দেই কেমনে??
১৮| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ৯:৩০
ঈশান৭২৮৫ বলেছেন: সুন্দর রিভিউ। কাহিনীটা বাদ দিলে ভালো হত। কারন এতে দর্শক আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে। আমার লেখাটা পড়ে দেখতে পারেনঃ
Click This Link
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১০:২৯
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: একটা ব্যাপার বুঝতে পারছিনা, কাহিনী কীসমস্যা করল।। এটাতো বিজ্ঞাপন নয় যে একটা নির্দিষ্ট অংশ পর্যন্ত লিখে বললাম "এরপর কী হবে তে দেখতে চলে আসুন বলাকায়............."...আমি একটি সিনেমা দেখে কেমন অনুভব করলাম, এটা লেখার মূল উদ্দেশ্যই কিন্তু তাই।।।
১৯| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১০:০৪
যীশূ বলেছেন: দেখতে হবে।
২০| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১০:২৯
টোনাটুনি বলেছেন: চমৎকার রিভ্যু লিখেছেন
২১| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:১৭
অন্তিম বলেছেন: জটিল বিশ্লেষন। চঞ্চল চৌধুরীকে আমার সবসময়েই ভাললাগে। তার চেহারার সরলতায়, অভিনয়ের সরলতায় কেমন জানি গ্রামের লতাগুল্ম মিশে থাকে।
যাই হউক, আপনার যে বিষয়টি ভাললাগে তা হলো এতো বিশ্লেষনিক চোখ কেন আপনার?
সত্য কথা বলতে আমার তাই মনে হয় যেখানের চোখের সাথে মনের সংগম ঘটে সেখানেই বিশ্লেষন এসে পড়ে।
আপনার সাথে আরেকবার দেখা করার ইচ্ছা আছে।
ভাল থাকবেন।
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৩০
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আমার চোখে ২টা চশমার গ্লাস আছে, গ্লাসে বিশ্লেষণ আছে কিনা তাতো দেখিনি!!!
সময় পেলে আমার হলে চলে আসতে পারেন।বইও নেয়া হল, কথাও হল, সেই সঙ্গে চা খাওয়া তো হবেই।।।
২২| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬
লীনা দিলরূবা বলেছেন: এই লেখা পড়ে ছবিটা দেখার আগ্রহ আরো বেড়ে গেল। যদিও উদ্বোধনী সম্প্রচার দেখার সুযোগ পেয়েও মিস করেছি। ছবির পরিচালক আমার খুবই পরিচিত। সেলিম ভাইয়ের ছোট বোন লাকী আমার ছোটবেলার বান্ধবী। মনপুরার গানের ২০টি সিডি সেলিম ভাইর নির্দেশে কিনতেও হয়েছে
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৪৮
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: এতগলো সিডি কিনেছেন!!!
একটি পাদটীকা: আমি শুধু বই-ই পড়িনা, গানও শুনি প্রচুর!! (মনপুরার গানগুলো ভাল লেগেছিল!!!)
২৩| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:০৩
লীনা দিলরূবা বলেছেন: হি হি। ওগুলো গত ঈদের সময়ে কলিগ/ বন্ধু-বান্ধবীদের উপহার দিয়ে দিয়েছি
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:১৪
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: হায় ঈদ, গত বছরের ঈদ,
কেন হায় তুমি এলে এতদিন আগে!!!! ( সৌজন্যে "চিল" ..জীবনানন্দ দাস)
২৪| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:৩২
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: চমৎকার রিভিউ। ভিড়ের খবরে দেখার সাহস করতে পারছি না। তবু ভালো লোকজন হলে যাচ্ছে।
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:৪২
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: দেখতে পারেন, ভাল লাগতে পারে...
২৫| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১
অন্তিম বলেছেন: আসার চিন্তাভাবনা আছেরে ভাই। বই দিলে নিশ্চিত ফেরতযোগ্য। তবে আগামী বৃহ:স্পতিবারে আসতে পারি।
পারলে মোবাইল নাম্বার দিয়েন।
আর আমার নাম্বার হল....০১৯১৫৭৬৬৫০৫।
[email protected]
২৬| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
বৈকুনঠ বলেছেন: কেউ যুদি ইউটিউবে আপলোড কইরা দিতো তাইলে দেক্তাম । টেরাই কইরা দেখি পাইলে পাইতেও পারি
২৭| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:২৩
জিনাত বলেছেন: হুম .....অনেক দিন পর ভালো লাগার আবেশ নিয়ে একটা ছবি দেখলাম
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:২৬
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: হতে পারে...
২৮| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৩৩
অক্ষর বলেছেন: বিতলামী করেন, আপ্নের হলে আইতে পার্লে তো আমিই নিজের বাসায় দেখতে পারি
পার্লে কোঙ্খানে আপলোড কৈরা লিঙ্ক দিয়া দিয়েন। কৃতজ্ঞ থাকুম
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৩৬
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: দিমুনা, আমি মাইণ্ড করছি। আমার ১০০ নম্বর পোস্টে আপনেরে রাখলাম , আর আপনে কমেণ্ট করলেন না, সেই দুঃখে সন্ধ্যা থিকা খালি চা খাইতেছি।।।
২৯| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৫৯
অক্ষর বলেছেন: আপ্নে না কৈলেন, আপ্নের কাছে সিনেমাটা আছে!!!
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:১০
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আরে ধুর, কখন কইলাম, আমি তো হলে দেখছি।।।
৩০| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:১৮
অক্ষর বলেছেন: বোঝার উপায় কি, সত্যও তো হৈতে পারে
কি আর করা, তাইলে আর দেখা হৈবো না। অনেক দেখার ইচ্ছা ছিলো
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:২০
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: দু:খ পাইয়েননা.......
৩১| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:২৩
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: @অক্ষর ভাই, কথা-বার্তাগুলা যেহেতুশেষহয়ে গেছে, তাই মুছে দিলাম। মনে কিছু নিয়েননা।।
৩২| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:০১
শম্পা শাহরিয়ার বলেছেন: তুমিতো একদম প্রফেশনাল দের মতন রিভিউ দিলা
আমার কাছে তো এই সিনেমার সব কিছুই ভাল লাগসে ,
নায়িকা আর কাহিনীও।
নায়িকার শাড়ীগুলাও ভাল লাগসে । যদিও একটু শহুরে টাইপ শাড়ী হয়ে গেসিল , গ্রাম্য না হয়ে
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:০৫
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আমি যেটা করি সিরিয়াসলিই করি।।
৩৩| ০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:২২
শিলু বলেছেন: ভাবছি দেখতে যাবো। কিন্তু আপনিতো কাহিনি সব কিছু বলে দিলেন।
ভিড়টা একটু কমলে দেখতে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
৩৪| ০৯ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৩
মিলটনরহমান বলেছেন: রিভিওতে ডিটেল্ট পেলাম
গান শুনেছি। এবার ছবি দেখবো
মঙ্গল
৩৫| ০৯ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৪০
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: এখনও দেখি নাই। কাহিনী শুনে দেখার ইচ্ছা কমে গেছিলো। তোমার রিভিউ পড়ে আবার ইচ্ছা বেড়ে গেল। দেখি... সময় করে দেখে ফেলব!
০৯ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৪৩
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: কাহিনী একেবারেই পানসে....তবে ক্যামেরার কাজের জন্য হলেও আরেকবার দেখার ইচ্ছা আছে, (যদিও এইটা কপট ইচ্ছা!!)...আজকে লেটনাইটে একটা গল্প পোস্ট করার ইচ্ছা আছে।।।
আপনার তো এতদিন পোস্ট ছাড়া থাকার কথা নয়।।। তবে কি, আমার অনুরোধে কাজ হলনা।।। ভাই , পোস্ট ফ্লাডিং শুরু করব কিন্তু!!!! শিগগির লেখা দেন!!!
৩৬| ০৯ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:০৩
অপ্সরা বলেছেন: বাহ! এত কিছু তুমি ছাড়া আর কে খেয়াল করবে? আমিও মনপুরা দেখেছি তবে ক্যামেরার কাজের পরেই যেটা আমি খেয়াল করেছি তা মুভিটাতে নায়কনায়িকা থেকে প্রতিটা অভিনেত্রীর মেক-আপ গেট-আপ। একদম যথাযথ ছিলো। মেয়েটাকে খুব ভালো লেগেছে। তবে অভিনয়ে আসলেই এর চাইতে মম হলে ভালো হয়ত।
অনেক ভালো লেগেছে আমার মনপুরা। বের হয়ে আসার সময় তো চোখ ফুলে ঢোল ছিলো । হাহাহাহা । বুড়ী বয়সে লজ্জায় পড়ার অবস্থা।
০৯ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:০৬
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আফ্রদিতি আপু, আপনি পানি কম খাবেন, ( তাহলে যদি চোখের জল কিছুটা কমে!!!).....
বুড়ী শব্দটা খুব কানে লাগে।। আফ্রোদিতি আপুর কোন বয়স নেই, কখনো ৫, কখনো ২৫, এমনকি কখনো ৫৫ (এটা পুরোটাই ইচ্ছামাফিক)
৩৭| ১০ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৩৭
মুক্ত বয়ান বলেছেন: তোমার রিভিউ পইড়া আমি যাইতে উৎসাহী হইলাম। শুধু ক্যামেরার কাজ না, পরিচালকের দৃষ্টিভঙ্গিও কয়েকটা জায়গায় বেশ চমকপ্রদ।
পরী চরিত্রে মিলি'র অভিনয় ভাল লাগছে। আর শিমুল তো অসাধারণ। সোনাই হিসেবে চঞ্চল এক কথায় অনবদ্য।
আর তোমার রিভিউ'র স্টাইল ব্যাপক।
আমারটার একটু বিজ্ঞাপন করি!!
১০ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৪৫
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: নায়িকার অভিনয় ভাল লাগে নাই।।। একটা বিষয় ইচ্ছা করে এড়িয়ে গেছি : নায়িকার পেছন থেকে ক্যামেরা ধরাটা একটু অশ্লীল লেগেছে!!!
৩৮| ১০ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:০১
যুধিষ্ঠির বলেছেন: তবে মা মরা মেয়েকে একা না রেখে... বলেছি। সুন্দরবন না বান্দরবন মুখ্য নয়...
১০ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:১৫
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: মা মরা মেয়ের বয়সটাও বিবেচনায় রাখতে হবে....একা রাখার প্রশ্ন আসবে কেন? গ্রামে কি সমবয়সী মেয়ের অভাব???
৩৯| ১১ ই মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৫:১৬
যুধিষ্ঠির বলেছেন: বয়সটা বিবেচনা করেই সাথে এনে থাকতে পারে।
৪০| ১৪ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:০৫
নীরজন বলেছেন: আমার কাছে মনপুরা অসাধারন লাগসে...
ভালো বাংলা ছবি বানাইসে তাই তাদের সমস্ত দোষ-ত্রুটি মাফ করে দিসি.....
গান, লোকেশন, ক্যামেরার কাজ, কাস্টিং, কস্টিউম........সব অসাধারন................
১৪ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৫
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: as u like..
৪১| ১৬ ই মার্চ, ২০০৯ ভোর ৪:৫৬
পারভীন রহমান বলেছেন: রিভিউ চমতকার হয়েছে ধ ন্যবাদ
সেই সাথে ভাল লেগেছে এই কথাটা ও "তুমি একজনের মন পুড়িয়ে তো মনপুরা দেখতে পারনা"।
ধ ন্যবাদ হিমালয়
১৬ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:২১
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: ধন্যবাদ গৃহীত...
৪২| ১৬ ই মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৫:০৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: ছবিটা দেখলাম গত সপ্তাহে। খুবই মন ছুঁয়ে গেছে! ছবির গতি একটু ধীর, চাইলে হয়তো আরো কম সময়ে ছবিটা বানিয়ে ফেলা যেত। আরেকটা খারাপ পর্যবেক্ষণ, সেটা হলো, 'মুভি' বলতে যা বুঝি, সেই ভাষার কাজ অনেক কম। অনেকটাই নাটক, বা টেলিফিল্মের মতো লেগেছে শুধু কয়েকটা দৃশ্য ছাড়া। যেমন শেষের দিকে পরীর ফাঁসি কল্পনার দৃশ্যটা দারুণভাবে সিনেম্যাটিক। এরকম দৃশ্য আরো বেশি হওয়া উচিত। আর সেরা অংশ অবশ্যই ক্যামেরার কাজ।
চঞ্চলের অভিনয়, মিলির অভিনয় দুটাই আমার কাছে এই ছবির জন্যে পারফেক্ট মনে হইছে!
১৬ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৮
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: ভাষার ব্যাপারটা আমিও বলেছি রিভিউয়ে। কাহিনীটা একটু ধীর, তবে দেখতে খারাপ লাগেনি..........মিলির অভিনয় ভালো লাগেনি, এই একটাই অমিল আমাদের দর্শন পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায়।।।
৪৩| ১৭ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬
নতুন বলেছেন: ছবিটা দেখতে হবে...নেটে খুজি পাইতেছিনা....
৪৪| ১৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ২:৩৬
ব্যার্থতার কাব্য বলেছেন: প্রেমে পড়ার ব্যাপারটা খুবি হাস্যকর হয়েছে.।। প্রথম দেখাতেই প্রেম, তাও আবার শুধু দুজন-দুজনের দিকে তাকিয়ে দুই-একটা ক্যাবলা মার্কা হাসি দিয়েই এইরকম উথাল-পাথাল প্রেম শুরু হয়ে গেলো, এটা খুবি বেখাপ্পা লেগেছে।সারা হল ভর্তি দর্শক এই সীনগুলায় হেসে গড়াগড়ি খাচ্ছিল।
তবে ক্যামেরার কাজ সত্যি প্রশংসনীয়।আর গানগুলোও অসাধারণ।
১৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ২:৫৮
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: এ ব্যাপারে তো রিভিউয়েই লিখেছি।।
৪৫| ১৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ২:৫৪
আশফাক সফল বলেছেন:
রিভিউটা পড়লাম। বেশ ভালো লাগলো। আরেকটা বিষয়না বললে না সেটা হলো ক্যামেরার প্যানিং। ক্রেন আর ট্রলিতে যারা ছিলো তাদের ধন্যবাদ।
আরেকটা বিষয়, পোষাক, আমার মনে হয়েছে কস্টিউমের ক্ষেত্রে কোন কোন যায় গায় আরেকটু মলিন বা একটি কুচকানো কস্টিউম প্রয়োজন ছিলো।
মিলির ক্ষেত্রে বলতে হয় যে, আমার কাছে মনে হয়েছে চরিত্রের মাঝে তার আরো অনেক কাজ করার জায়গা ছিলো। সংলাপ ডেলিভারিতে দুর্বলতা দেখা যায়।
১৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ২:৫৭
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: নায়িকার পোশাক নির্বাচন এ সিনেমার সবচেয়ে দুর্বল দিক।।
৪৬| ১৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৩৪
মুনীর উদ্দীন শামীম বলেছেন: আপনার পুরো রিভিউটি পড়লাম। আপনার পর্যবেক্ষণের প্রশংসতা করতেই হয়। পর্যবেক্ষণ, এবং তার উপস্থাপন, ভাষার সাবলীলতা এবং বিক্ল্প ভাবনাগুলো (ছবির কাহিনী বা চরিত্র নির্মাণ বিষয়ে) ভাল লেগেছে। কোন পর্যবেক্ষণের সাথে দ্বিমত করি না। এমন একটি রিভিউর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমি যে রিভিউটি লিখেছি সেটি প্রধানত একটি এঙ্গেল থেকে। তারপরও আপনি ঠিকই বলেছেন, কিছু কিছু বিষয় আপনার পর্যবেক্ষণের সাথে মিল আছে।
শুভেচ্ছা। ভাল থাকবেন।
১৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৪১
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: হ্যা, আপনার এঙ্গেল আমি বুঝতে পেরেছি, সেজন্যই ঐ পোস্টে এত কথার অবতারণা, আলোচনার মাধ্যমে নতুন আইডিয়া ডেভেলপ করে,, তাই আলোচনার স্বার্থে মতের অমিল হলেও আশা করি আমাদের পথ অভিন্ন। ধন্যবাদ।।।
৪৭| ১৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:৩০
মুনীর উদ্দীন শামীম বলেছেন: ঠিক বলেছেন প্রতর্ক-আলোচনাটা হয়েছে বলে আমার পোস্টটি কিছুটা হলেও সমৃদ্ধ হয়েছে। সেখানে আপনার যে কন্ট্রিবিউশন সেটি কৃতজ্ঞচিত্তে স্বীকার করছি।
আমাদের অভিন্ন পথ চলা আরও দীর্ঘতর হোক।
ধন্যবাদ।
১৮ ই মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:২৫
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ...
৪৮| ২০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
লীনা ফেরদৌস বলেছেন: এখন আপুর কথাটিই মনে পড়ছে : "মনপুরাতে আদৌ মন পুড়ল কি?"
হা হা হা
অসাধারণ।
২০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৯
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আপু এতদিন পর এই পোস্টটা সার্থক হল।।।
অফটপিক: আপনার আজকের পোস্টে জনৈক ব্লগারের মন্তব্যের জবাবটা কেমন দিলাম??
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:১২
সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: চমৎকার রিভিউ।আপনার লেখা পড়ে দেখতে ইচ্ছে করছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।