![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই এক এক জন তার অভ্যাস বসত এক এক রকম কাজ করে। কেউ সকালে উঠেই চা খেয়ে নেয়, কেউ হাঁটতে বের হয়ে যায়, আবার কেউ কেউ সকাল বেলা কিছু না খেয়েই কর্মক্ষেত্রে রওনা দেয়। কেউ কেউ সকালে নাস্তার আগে দাঁত মাজে আবার কেউ কেউ পরে। অনেকে সকালে উঠেই বসে পড়ে কম্পিউটারের সামনে। সকাল বেলা আমাদের পুরানো অভ্যাসবশত আমরা যা করি সবই কি ভালো? অনেকেরই থাকে অনেক রকম খারাপ অভ্যাস যেগুলো সকাল বেলা করা একেবারেই উচিত নয়। আসুন জেনে নেয়া যাক সকালের ৪টি বাজে অভ্যাস সম্পর্কে যেগুলো ত্যাগ করা উচিত।
-> না খেয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যাওয়া :
সকালের নাস্তায় যেই ক্যালোরি থাকে সেগুলো পুড়িয়েই শরীর সারাদিনের শক্তি যোগায়। তাই সারাদিনের শক্তি সঞ্চয়ের জন্য সকাল বেলা পেট ভরে পুষ্টিকর নাস্তা খাওয়া উচিত। আমাদের অনেকেরই অভ্যাস হলো সকাল বেলা তাড়াহুড়া করে নাস্তা না খেয়ে বের হয়ে যাওয়া বাসা থেকে। ক্লাসের তাড়া কিংবা অফিসের তাড়া থাকে বলে অনেকে নাস্তা বানানোর সময়ও পান না। কিন্তু শত ব্যস্ততার মধ্যেও সকাল বেলা কিছুটা নাস্তা খেয়ে বাসা থেকে বের হওয়া উচিত। সহজে হজম হয় এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত সকাল বেলা। যারা ওজন সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা ওজন কমানোর জন্য সকালের নাস্তা এড়িয়ে যাবেন না। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে যে সকালের নাস্তা খেলে সারাদিন অন্যান্য জাঙ্ক ফুড খাওয়ার প্রবণতা কমে। ফলে ওজন কমাতে সুবিধা হয়।
-> ঘাম না ঝরানো :
আমরা জানি যে প্রতিদিন সকালে ব্যায়াম করলে শরীর সুস্থ্য থাকে এবং শরীরের বেশ অনেকগুলো ক্যালোরি ঝরানো যায়। কিন্তু আমরা কয়জনই বা এই কথাটা মানি? বেশিরভাগ মানুষই সকালে ব্যায়াম করেন না। খুব অল্প সংখ্যক মানুষ নিয়মিত ব্যায়াম করেন সকাল বেলা। আর কিছু সংখ্যক মানুষ আছে যারা মাঝে মাঝে সকালে ব্যায়াম করেন, সব সময় করেনা। প্রতিদিন সকালে ব্যায়াম করলে মুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় এবং বিভিন্ন অসুখের ঝুঁকি কমে। গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা সকাল বেলা ব্যায়াম করেন তারা সারাদিন অনেক বেশি কাজ করতে পারেন এবং সহজে দূর্বল হন না। তাই সকালে ঘাম ঝরানোর অভ্যাস না থাকলে আজই তা ত্যাগ করুন। বাইরে থেকে কিছুক্ষণ হেঁটে আসুন অথবা ঘরেই ব্যায়াম করুন।
-> বাইরে চা/কফি খাওয়া :
সকাল বেলা এক কাপ চা কিংবা কফি খেলে কোনো সমস্যা নেই। বরং বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে সকাল বেলা এক কাপ চা কিংবা কফি সারাদিনের কাজের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাছাড়া শরীরটাও বেশ তরতাজা লাগে।
কিন্তু সকাল বেলা ব্যস্ততার মধ্যে বাসায় চা-কফি বানানো ঝামেলা। তাই অনেক মানুষই বাসা থেকে বের হয়ে পথে কোথাও চা কিংবা কফি খেয়ে নেয়। বাইরের মালাই দেয়া চা কিংবা ক্রিম দেয়া কফিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও ক্যালোরি। তাছাড়া বাইরের চা-কফিতে সাধারণত প্রচুর পরিমাণে চিনি দেয়া হয়। যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই সকাল বেলা বাইরে চা-কফি খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করে বাসাতেই চিনি ছাড়া রঙ চা কিংবা ক্রিম ও দুধ ছাড়া ব্ল্যাক কফি খাওয়ার অভ্যাস করুন।
->ভেজা চুল বেঁধে বাইরে যাওয়া:
সকাল সকাল গোসল করে নেয়াটা একটি ভালো অভ্যাস। কিন্তু সকালে গোসল করে ভেজা চুল বেঁধে বাসা থেকে বের হয়ে যাওয়াটা বাজে অভ্যাস। অনেকেই সকালে গোসল করেন কিন্তু ব্যস্ততার জন্য চুল শুকিয়ে নেয়ার সময় হয় না। আর বাইরে বের হওয়ার সময় তো চুল খুলে রেখেও যেতে অস্বস্তি লাগে। তাই ভেজা চুলটাকেই আঁটসাঁট করে বেঁধে অনেকে বের হয়ে যান কর্মক্ষেত্রে কিংবা ক্লাসে। ভেজা চুল বেঁধে রাখলে চুলের গোড়ায় বাতাস ঢুকে না এবং চুল শুকায় না। ফলে চুলের গোড়া ধীরে ধীরে নরম হয়ে যায় এবং চুলে বাজে গন্ধ হয়ে যায় অনেক সময়। তাই মজবুত চুল পেতে হলে সকালে ভেজা চুল বেঁধে রাখার বাজে অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। সকালে গোসল করলে টাওয়েল দিয়ে চুল ভালো করে মুছে ফ্যানের বাতাসে চুল শুকিয়ে নিন। নাহলে চুল শুকানো পর্যন্ত খুলে রাখুন। চুল খুলে বাইরে যেতে অসুবিধা মনে হলে হালকা করে চুল বেঁধে কর্মক্ষেত্রে পৌঁছে চুল খুলে শুকিয়ে নিন ভালো করে।
(সংগৃহীত)
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ। দরকারি তথ্য দিবার জন্য ।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
ভুলো মন বলেছেন: আরও তথ্য পাবেন এখানে।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
তানভীর আরিফ বলেছেন: ধন্যবাদ। উপকৃত হলাম।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
লীলা চক্রব্ত্তী বলেছেন: এসব উপকারী তথ্য সকলেরই জানা প্রয়োজন ------- ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
স্বপনচারিণী বলেছেন: হুম! অনেক দরকারি তথ্য দিলেন। ধন্যবাদ।