নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশকে ভালবাসি, তাই ব্লগ লেখি

হিটলারের সাগরেদ

চাই ন্যায় বিচার, চাই ভালবাসা। দেশ আমার, এই দেশের সম্মান রক্ষা করার দায়িত্বও আমার। কেউ সাহায্য করুক আর না করুক

হিটলারের সাগরেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকারের স্বপক্ষের শক্তি কারা?

১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:২৮

গত দুই দিনের লেখায় আমি স্বাধীণতা যুদ্ধ এবং এই যুদ্ধে আমাদের স্বাধীনতার রুপকার মুজিবুর রহমানের ভুমিকা নিয়ে আলোচনা করেছি।



শেখ মুজিব সাহেব আসলে কোন পন্থি ছিলেন?



শেখ মুজিব সাহেব কি আসলে স্বাধীনতা চেয়েছিলেন না অন্যকিছু?



তবে উপরিউক্ত আলোচনা গুলো প্রয়োজন ছিল যেই জন্য সেটা হল সঠিক ইতিহাস জানা। তবে আজকের ব্যাপারটা খুবই গুরুত্বপৃর্ন। কার আসলে মুক্তিযুদ্ধা কারা রাজাকার , কারা স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি আর কারা বিরোধী এই বিতর্ক এখন তুঙগে। যদিও ক্ষমতাশীন দল আওয়ামীলীগ ইতিমধ্যে এই ইস্যুকে পুজি করে সংসদ নির্বাচনে চারদলীয় জোটকে বিপাকে ফেলে দিয়েছে।



২৫ শে মার্চের পর সেই ভয়াল রাতের পর সকলেই দিশেহারা হয়ে পড়ে। শেখ মুজিবের গ্রেফতার হওয়ার পরে দেশকে নেতৃত্ব দেয়ার মত আর কেউ রইল না। তখন আনসার, পুলিশ, সৈনিকরা কোন সমন্বয় ছাড়াই যে যার মত লড়তে লাগলেন। তাজউদ্দিন যখন দিল্লিতে স্বাধীন বাংলা সরকার গঠনে ব্যস্ত তখন আপন তাগিদেই বাংলাদেশের সেনা অফিসাররা মিলিত হলেন অআনুষ্ঠানিক বৈঠকে। সেখানে উপস্থিত ছিলন কর্নেল(অব:) ওসমানী. মেজর জিয়া, মেজর খালেদ, মেজর শফিউল্লাহ, লে: কর্নেল আব্দুর রব সহ আরো কয়েকজন।তারা সব ইউনিটের সমন্বয় করে মুক্তি ফৌজ গঠন করলেন এবং এর দায়িত্ব দেয়া হল ওসমানীকে।

সেই সময় আওয়ামীলীগের নেতৃত্ব স্থানীয় লোকেরা দিল্লিতে বসে সরকার গঠনে ব্যস্ত ছিলেন আর বাকীরা নিরাপদ আশ্রয় নিয়ে আরাম আয়েশ করেছেন। এই প্রসংগে মেজর জলিলের লেখাটি নিম্নরুপ:



"" মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং শিবিরগুলো পাকিস্তানি বাহিনী থেকে বিদ্রোহ করা বাংলাদেশী ক্যাপ্টেন আর মেজর পদের অফিসার দিয়েই শুরু হয়। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া আওয়ামী লীগের কোন নেতাই এই ব্যাপারে তাদের কোন ভুমিকা রাখতে পারেন নি। এমনকি পশ্চিম বাংলার ট্রেনিং শিবিরগুলোতেও আওয়ামী লিগ নেতাদের কোন ভুমিকা পাওয়া যায়না। তবে এর ব্যতিক্রমও কিছু ছিল। তবে এই সংখ্যা সিমিত। এই ব্যাপারে কাউকে প্রশ্ন করলে তারা বলতেন নেতারা ভযে দেশ ছেড়ে পালীযেছেন বলে কোন খোজ খবর নিতে পারন নাই। কিন্তু আসল ব্যাপার ছিল অন্য। ভুরি ভুরি প্রমান আছে যে আওয়ামী লিগের নেতারা কলকাতার অভিজাত এলাকার হোটেল আর রেস্টুরেন্টে জমজমাট আড্ডায় ব্যস্ত। একাত্তরের সেই গভীর বর্ষনরত দিন রাতে কলকাতার অভিজাত রেস্টুরেন্টগুলোতে গরম কফির কাপে চুমুক দিতে ব্যস্ত নেতারা হাটু কাদা পানিতে যুদ্ধরত বাংলাদেশী তরুনদের চেহারা দেখেছে কিনা একবারো আমার সন্দেহ হয়। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে পার্কস্ট্রীটে হুইস্কি আর বিয়ার পানরত লীগ নেতাদের মন মুকুরে একবারো ভেসে উঠেছে কিনা সেই গুলিবিদ্ধ কাজলের ছবি যে কিনা মৃত্যুর পুর্ব পর্যন্ত চিৎকার করে বলে গেছে জয় বাংলা। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে কোলকাতার বিশেষ এলাকায় যুবতী নারী সম্ভোগে অধীর কামাতুর ওই সব আওয়ামী লীগ নেতাদের মনো সরোবরে একবারো কি ভেসে উঠেছে সেই কিশোরী র মুখ যারা ধর্ষিত হয়েছিল পান্জাবী সেনাদের দারা।



তাদের এই সব সু কির্তি গুলো একটু বেশিই জেনে ফেলেছিলেন সাহিত্যিক জহির রায়হান। তিনি চিত্রায়িত করেছিলেন অনেক দর্লভ দৃশ্যের।বেজায় অপরাধ করেছিলেন জহির রায়হান । স্বাধীনতার সুচনা লগ্নেই এই বেশী কিছু জানার জণ্য প্রান দিতে হয়েছিল তাকে।



ভারতের মাটিতে অবস্থানকালে আওয়ামী লিগ নেতাদের চুরি, দর্নীতি, অবৈধ ব্যবসা, যৌন কেলেংকারী , বিভিন্ন রকমের ভোগ বিলাসে সচিত্র প্রতিবেদন ছিল সাহিত্যিক জহির রায়হানের কাছে। তাই তাকে ক্ষমা করতে পারে নি আওয়ামী লীগ।



আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ৩ নং আসামী মুজিবে অবস্থাো ছিল এই রকম। তেজোদিপ্ত যবক মুজিব ৮নং এবং ৯ নং সেক্টরে লড়াই করছে। প্রচন্ড সাহসী এবং বীর মুজিব ছীল শেখ মুজিবের খুবই প্রিয়। কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতাদের কুকীর্তি সম্পর্কে খুব বেশি জেনে ফেলেছিল স্টুয়ার্ড মুজিব। যার কারনে তাকে গুলিস্তান থেকে আর খুজে পাওয়া যায়নি। (সুত্র: অরক্ষিত স্বাধীনতা মানেই পরাধিনতা: মেজর এম এ জলীল, ৯ নং সেক্টর কমানডার।)



আমি পাঠক ব্লগারতের কাছেই প্রশ্ন রাখতে চাই। মেজর জলীল বাম রাজনীতির সাপোর্টার ছিলেন। তিনি তার বইয়ে যেই চিত্র তুলে ধরেছেন তা কি নির্দেশ করে? কে ছিল আসলে মুক্তু যুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি??





মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +২৫/-১৩

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫

মো মুজাহিদ আলম বলেছেন: আওয়ামিলীগ টিকে আছে দুটো জিনিষ নিয়ে। একটা বঙ্গবন্দু আর অন্যটা মুক্তিযুদ্ধ। এখন যদি মুক্তিযুদ্ধটাও কেড়ে নেন তাহলে তাদের আর কিছুই থাকবেনা । কারণ দেশ পরিচালনায় যেমন তারা অযোগ্য তেমনি নেতৃত্বেও অযোগ্য।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৫২

হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: দঃকিত, একটু কারেকশস আছে। আওয়ামীলীগ টিকে আছে দুইটা জিনিসের উপর। একটি ।অগাধ মিথ্যাচার আপরটি সন্ত্রাস।


আওয়ামীলীগ বংগবন্ধুকে ফলো করলে দেশের এই অবস্থা করত না।

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৫০

হারান সত্য বলেছেন: আপনার উপস্থাপিত বিষয়গুলো চিন্তার দাবি রাখে।
কিন্তু এ'সবের মাধ্যমে আপনি আসলে কী চাচ্ছেন সেটাই গুরুত্বপুর্ণ।
কারণ বাংলাদেশের রাজনীতি তথ্য বা যুক্তি নির্ভর নয় বরং বিশ্বাস নির্ভর। আর ইতিহাসও মুলত বিজয়ীর বা ইতিহাস লেখকের বিশ্বাসের ভিত্তিতে রচিত হয়। সুতরাং আপনি যা প্রমান করতে চাচ্ছেন সেটা মানুষ বিশ্বাস করে কি না সেটাই গুরুত্ব পুর্ন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:২৭

হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: মানুষ খুব ভালোভাবেই আওয়ামীলীগ কে চেনে। কিন্তু আপনি গোয়েবলসীয় নীতি কি জানেন?? আওয়ামীলীগ তার ভবিষ্যত এই নীতি প্রয়োগ করে পরিবর্তন করে নিয়েছে। নয়তো এদেশে আওয়ামী লীগ কোনদিন রাজনীতি করতে পারবে একথাই অনেকে আনেকে বিশ্বাস করেন না।

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ১) শেখ মুজিব স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন।
২) স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি জামাতে ইছলাম।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ১) শেখ মুজিব স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন।
২) স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি জামাতে ইছলাম।

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:০০

তীব্র রঙিন বলেছেন: জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ১) শেখ মুজিব স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন।
২) স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি জামাতে ইছলাম।

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:০৩

রিসাত বলেছেন: sheikh mujib is sign of noah(a.). And he is a loser like me. Muhammad(s.) wins. (proved)

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:১৪

মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: তীব্র রঙিন বলেছেন: জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ১) শেখ মুজিব স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন।
২) স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি জামাতে ইছলাম।

প্রমাণীত..

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:১৮

স্বপ্নবাজ শয়ন বলেছেন: অপ্রিয় সত্য । তবে ভালো কে ????????????????

১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৫৩

হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: ভালৈা কে এই উত্তর বাংলাদেশের মানুষ খুজছে ৩৯ বছর ধরে

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:২৫

ভুদাই বলেছেন: :) :) :)

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:২৯

জেনারেশন৭৫ বলেছেন: অপ্রিয় সত্য ......

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৩১

পথিক মানিক বলেছেন: :) ;)

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৩৪

ফেরারী হৃদয় বলেছেন: ভাইজান যাই কন বিচার কিন্তু হইবনা। হইলেতো লীগদের কথা বলার এজেন্ডা শেষ। তারা কি এইডা শেষ করবো?

১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৪৯

চন্দন বলেছেন: দুইটা ইস্যু নিয়া আলীগ জনগনকে সবসময় ইমোশনাল ব্লাকমেইল করতো তার একটা হলো বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার আর দুই যুদ্ধাপরাধীর বিচার।

বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়ে গেছে আর যুদ্ধাপরাধীর বিচার যদি হয়েই যায় তাহলে আলীগের কাছে আর কোন প্রডাক্ট থাকলো না যেই বেইচা পরের বার ভোট কিনবে......

১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:১০

কানু বলেছেন: এক কথায় বললে মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকার পক্ষের শক্তি জামাতে ইসলামী

১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৪৪

অক্টোপাশ বলেছেন: মেজর জলীল বাম রাজনীতির সাপোর্টার ছিলেন। তিনি তার বইয়ে যেই চিত্র তুলে ধরেছেন তা কি নির্দেশ করে?

১৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

একলব্য১৯৭১ বলেছেন: উত্তর পাইছি যা দুরন্ত স্বপ্নচারী কৈয়া গেছেন।১)বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন এবং ২) স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি জামাতে ইছলাম।খুশি?

১৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২২

অসময়ের আমি বলেছেন: একলব্য১৯৭১ বলেছেন: উত্তর পাইছি যা দুরন্ত স্বপ্নচারী কৈয়া গেছেন।১)বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন এবং ২) স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি জামাতে ইছলাম।খুশি?

১৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫১

জাতি জানতে চায় বলেছেন: তেনারা এসব জায়গায় আসবেন না! কারন মেজর জলীল যেসব কথা বলে গেছেন, সেসব যে আজও চরম সত্য, তা দেশব্যাপী আলীগারদের কর্মকান্ডই প্রমাণ করে!!

১৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯

নুরুজ্জামান মানিক বলেছেন: কানু বলেছেন: এক কথায় বললে মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকার পক্ষের শক্তি জামাতে ইসলামী

২০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৩

এস এইচ খান বলেছেন:

সত্যের স্বভাবই হল, মিথ্যার পাছায় লাথি মারা। তয় কখনো কখনো এই লাথি মারায় কিছুটা বিলম্ব ঘটে মিথ্যার ছাও পোনাদের হুজুগে ম্যাতকার কারনে। এই ব্লগেও মিথ্যার ছাও পোনাদের হুজুগে লাফালাফিতো কম দেখিনি। তার পরও সত্য উদ্ভাসিত হবে তার স্বমহিমায়। আপনাকে ধন্যবাদ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:২২

হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: আপনকেও ধণ্যবাদ, কষ্ট করে পড়ার জন্য।

মিথ্যাকে সরিয়ে একদিস সত্য উদ্ভাসিত হবেই । এটা তো কুরআনের কথা। কিন্তু সত্যটা আমাদেরই বের করে আনতে হবে।

২১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮

সপ্ন পুরন বলেছেন: comment by: অসময়ের আমি বলেছেন: একলব্য১৯৭১ বলেছেন: উত্তর পাইছি যা দুরন্ত স্বপ্নচারী কৈয়া গেছেন।১)বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন এবং ২) স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি জামাতে ইছলাম।খুশি?

২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১১

দিদুমিয়া বলেছেন: আপসোস ছাগুরা যুক্তি না দিয়া লাদাইতাছে.....তোরা বাবা ছাগু মুজিবও করে নাই আবার তোগোর বাবা জামাত ও করে নাই...দুইড়াই ছিল স্বাধীনত বিরোধী

২৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৫৪

সিউল রায়হান বলেছেন: প্রথম পাতায় নিচে সন্ধ্যাবাতি'র পোস্ট, উপরে শেখ মুজিব দেশপ্রেমী ছিল নাকি এটা নিয়ে পোস্ট...... পহেলা বৈশাখের দিনেও এইগুলির কোন ক্লান্তি নাই.... মুড অফ হয়ে গেল এইসব **** লেখা দেখে

আপনারে তালগাছ দেয়া হইলো ৪ নাম্বার কমেন্টকে এই পোস্টের সিদ্ধান্ত ঘোষণা দিয়া, খুশী ??

মাইনাস

২৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:০৫

লালসালু বলেছেন: আমি পাঠক ব্লগারতের কাছেই প্রশ্ন রাখতে চাই। মেজর জলীল বাম রাজনীতির সাপোর্টার ছিলেন। তিনি তার বইয়ে যেই চিত্র তুলে ধরেছেন তা কি নির্দেশ করে? কে ছিল আসলে মুক্তু যুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি??

২৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:০৮

তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন: মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: তীব্র রঙিন বলেছেন: জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ১) শেখ মুজিব স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন।
২) স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি জামাতে ইছলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.