![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাষ্ট্রীয় ও নাগরিকের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বায়োমেট্রিক (আঙুলের ছাপ) পদ্ধতিতে মোবাইল ফোনের সিম নিবন্ধন শুরু করেছে সরকার। এই প্রক্রিয়া নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট বক্তব্য দেয়া হলেও গ্রাহকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে বিতর্ক। আঙুলের ছাপের অপব্যবহার হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন অনেকেই। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও চলছে বিতর্ক। এতে ভীত হয়ে কেউ কেউ সিম নিবন্ধন না করার সিদ্ধান্তও গ্রহণ করেছেন। সিম নিবন্ধনে কোনো টাকা আদায় না করার জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম কঠোর নির্দেশনা, প্রদান করেছেন। গতবছর ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সকল সিম নিবন্ধন সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় এবং টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (বিটিআরসি)। মোবাইল অপারেটরদের কাছে আঙুলের ছাপ কেন দিতে হবে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই প্রশ্ন তুলে সরকার বিরোধী কিছু রাজনৈতিক সংগঠন এর বিরোধিতা করছেন। এখানে একটা জিনিষ লক্ষণীয় আর তাহল, আঙুলের ছাপ অনলাইনে যাচাই করা হচ্ছে, কোথাও সংরক্ষণ করা হচ্ছে না। তারপরও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে এর বিরোধিতা করছেন অনেকে। মোবাইল ব্যবহার করে বাংলাদেশে অনেক অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। আর একজনের নামে অন্যজনের সিম নিবন্ধন থাকায় প্রকৃত অপরাধী শনাক্ত হচ্ছে না। মোবাইল ফোন অপারেটররা নিবন্ধনের সময় কেবল জাতীয় পরিচয়পত্রের সাথে এটি মিলিয়ে নেন। এরপর ওই তথ্য তাদের কাছে সংরক্ষিত থাকে না। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে অপরাধ অনেকটা কমে যাবে। তাই গ্রাহকদের আতঙ্কিত হওয়ারও কিছু নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪
বিজন রয় বলেছেন: হুম।