![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আয় হতাশার আবর্জনায় সবাই মিলে আগুন জ্বালি শুন্য বনের শুন্য শাখায় নতুন করে ফাগুন ঢালি ব্যর্থতা সব যাক ভেসে যাক এই বেলাতে আশার আলো ছড়িয়ে পড়ুক এই মেলাতে জোয়ার ছোঁয়ায় হাওয়ার ঘায়ে নতুন দিনের বাজুক ডালি। - কবি মতিউর রহমান মল্লিক।
বাংলাদেশের অন্যান্য ছাত্র সংগঠনগুলোর তুলনায় ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা নির্বাচন প্রক্রিয়াটি একটু ভিন্ন। এর কর্মী গঠন প্রক্রিয়ায়ও রয়েছে লক্ষ্যণীয় বৈশিষ্ট্য। কিন্তু এখানে সে আলোচনা কেন? কারণ সচেতন নাগরিক মাত্রই দেশের ছাত্র কি রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর কর্মপ্রক্রিয়া সম্পর্কে জানার অধিকার তার আছে। এবং অধিকার ও দায়িত্ব রয়েছে সংগঠনগুলোর কার্যক্রমকে সহযোগীতা করার, পরামর্শ দেয়ার, ও কর্মপ্রক্রিয়া নিয়ে গঠনমূলক সমালোচনা করার। আসছে ১৮ই জানুয়ারী ইসলামী ছাত্রশিবিরের বার্ষিক কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলন। সুতরাং পরামর্শ দেবার ও গঠনমূলক সমালোচনা করার সম্ভবত এটিই উপযুক্ত সময়।
নেতা নির্বাচনঃ
নেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ছাত্রশিবিরের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে কোন প্রার্থী থাকেনা। কেউ পদ প্রার্থনা করলে তাকে ঐ পদের জন্য সবচেয়ে অনুপযুক্ত বিবেচনা করা হয়। সকলেই ভোটার সকলেই প্রার্থী। কারো পক্ষে প্রচারণা চালানোর অনুমতি নেই, কারো পক্ষে গ্রুপিং করারও অনুমতি নেই। তবে ভোট দেবার ক্ষেত্রে চাইলে কেউ অন্যের পরামর্শ নিতে পারে। বাংলাদেশে এমন সিস্টেম কিছুটা অদ্ভুত মনে হলেও এর দারূণ কিছু সুফল রয়েছে। সচেতন নাগরিক মাত্রই জানেন, নেতৃত্ব নিয়ে এই সংগঠনে দেশের কোন প্রান্তে কোন কোন্দল নেই। রহস্যটা এখানেই। নেতৃত্বকে কোন উপভোগের বিষয় মনে করা হয়না, মনে করা হয় নেতৃত্ব মানে দায়িত্ব, জবাবদিহীতা। কেন্দ্রীয় সভাপতি থেকে শুরু করে সংগঠনের যেখানেই নির্বাচন সেখানেই পদ্ধতি এই একই। অন্যদিকে ভোটকে একটি আমানত মনে করা হয়, ভোটারকে এই অনুভূতি জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয় যে তার ভোটটি একটি আমানত এবং তা প্রয়োগ করতে হবে যথা জায়গায়। ভোট দানের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয়ে লক্ষ্য রাখার পরামর্শ দেয়া হয়। এমন ব্যাক্তিকে ভোট দেয়ার জন্য বলা হয় যার মধ্যে রয়েছে আল্লাহ ও রাসূল সা. এর প্রতি আনুগত্য, তাক্বওয়া, আদর্শের সঠিক জ্ঞানের পরিসর, সাংগঠনিক প্রজ্ঞা, শৃঙ্খলাবিধানের যোগ্যতা, মানসিক ভারসাম্য, উদ্ভাবনী ও বিশ্লেষণী শক্তি, কর্মের দৃঢ়তা, অনঢ় মনোবল, আমানতদারী, এবং পদের প্রতি লোভহীনতা। একজনের মধ্যে এ সবগু্লো গুণের সমাহার খুব বিরল ঘটনা, সুতরাং পর্যায়ানুক্রমিক এ গুণগুলোর সর্বোচ্চ সমাবেশ যার মধ্যে রয়েছে, তাকেই ভোট দেয়ার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়। ছাত্রশিবির চায় দেশের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইউনিটগুলোর ছাত্রদের মধ্যে এভাবে জীবনের শুরুতেই একদিকে নিজেদের নেতৃত্ব বাছাই করার অভ্যাস গড়ে উঠুক, অন্যদিকে নিজেদের মধ্যে সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিটিকে নেতা বানানোর মানসিকতা গড়ে উঠুক। ছাত্রশিবির আশা করে এই ছাত্ররা ভবিষ্যতে সমাজের বিভিন্ন স্তরে নেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে এ শিক্ষা ও অভিজ্ঞতাকে যখন কাজে লাগাতে সক্ষম হবে, তখনই সমাজ গঠনে তাদের অংশগ্রহণ স্বীকৃতি পাবে। বাংলাদেশে আজ নেতৃত্বের চরম সংকট, এ দেশে যেমন রয়েছে প্রাকৃতিক সম্পদ, তেমনি রয়েছে মানব সম্পদ। অভাব শুধু নেতৃত্বের। সে অভাব পূরণে ছাত্রশিবির ভুমিকা রাখতে চায়। অন্যান্য ছাত্রসংগঠনগুলো নিয়মিত কাউন্সিল অনুষ্ঠানে ব্যর্থ হওয়ায় ও নেতৃত্ব নিয়ে কোন্দলের কারণে না রুট লেভেল থেকে নেতৃত্ব তুলে আনতে পারছে আর না নিজেদের নেতৃত্বে যোগ্য ব্যক্তিকে বসাতে পারছে। ফলে রাজনীতি নেতৃত্বশুন্য হয়ে পড়ছে। এ সংকট মোকাবেলায় ছাত্রশিবির প্রতিবছর নিজেদের নেতৃত্ব পরিবর্তনের মাধ্যমে তৃণমূল থেকে নেতৃত্ব তুলে আনছে এবং সুন্দর সিস্টেম গড়ে তুলে সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিটিকে নেতৃত্বে আসার সুযোগ করে দিচ্ছে। সচেতন নাগরিকদের নিকট থেকে পরামর্শ গঠনমূলক সমালো্চনা আসতে পারে, ছাত্রশিবির তার নেতৃত্ব নির্ধারণে আর কি পন্থা গ্রহণ করতে পারে এবং বর্তমান পন্থায় কি সংশোধন করা প্রয়োজন।
কর্মী গঠন ও মানোন্নয়নঃ
একজন ছাত্র নিয়মিত ব্যক্তিগত রিপোর্ট সংরক্ষণ, দাওয়াতী কাজ করা, বৈঠকাদিতে উপস্থিত থাকা এবং সংগঠনে নিয়মিত অর্থ দান করার শর্তে ছাত্রশিবিরের কর্মী হিসেবে নিজেকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। আর কর্মী হলে তাকে আরো চারটি কাজ করতে হয়- কুরআন ও হাদিস নিয়মিত বুঝে অধ্যয়ন করা, নিয়মিত ইসলামী সাহিত্য অধ্যয়ন, ইসলামের প্রাথমিক দায়িত্বসমূহ পালন ও সংগঠন কতৃক তার উপর অর্পিত দায়িত্বসমূহ পালন করা। একজন সাধারণ ছাত্র যে হয়তো কোন একটি দিকে ভাল, অন্যদিকে শুন্য, ছাত্রশিবির তাকে কর্মী ছকে বন্দী করে একটি ন্যূনতম ভারসম্যপূর্ণ জীবন গঠনে উৎসাহিত করে।
এভাবে কিছুদিন চলার পর সে যদি সানন্দে অভ্যস্ত হয়, তাকে সাথী মানে উন্নীত করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। সাথী করার পূর্বে তার কয়েকটি জিনিস পর্যবেক্ষণ করা হয়। তার জ্ঞানগত দিক, আমলগত দিক, এবং সাংগঠনিক দিক। জ্ঞানগত দিক উন্নয়নে দিক নির্দেশনা হিসেবে তাকে একটি সিলেবাস প্রদান করা হয়। সিলেবাসটিই সব নয় বরং এটি হচ্ছে ন্যুনতম মান, এর বাহিরে সে ইচ্ছেমত পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারে, এবং সে জন্য উৎসাহও দেয়া হয়। আমলগত দিক যাচাই করতে তার নিকটতম কর্মী ভাইদের নিকট খোঁজ নেয়া হয়। এ বিষয়গুলো সন্তোষজনক বিবেচিত হলে তাকে সাথী হিসেবে শপথ গ্রহণ করতে হয়। বলাই বাহুল্য যে আনুষ্ঠানিক শপথের একটি অন্যরকম প্রভাব রয়েছে মানুষের উপর। এজন্যই সেই প্রাচীনকাল থেকে আজ পর্যন্ত এর চল রয়েছে সর্বত্র। আফ্রিকার জঙ্গলের উপজাতীয় অনুষ্ঠানাদি থেকে শুরু করে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিয়োগ- সর্বত্রই আজো শপথ অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। তবে ছাত্রশিবিরের মডেল হচ্ছে রসূল সা. এর শপথ অনুষ্ঠান। একজন সাধারণ কর্মীর তুলনায় একজন শপথের কর্মীর আন্তরিকতা যেমন বেশি থাকে তেমনি তার উপর নির্ভর করা যায় সহজেই। এক্ষেত্রে শপথের কর্মীর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছে সদস্য শপথ। সদস্যরা হচ্ছেন ছাত্রশিবিরের স্তম্ভস্বরূপ। তাদের ক্ষেত্রে কয়েকটি মৌলিক বিষয় লক্ষ্য রাখা হয়, তার কুরআন তিলাওয়াত সহীহ কিনা, নামাজ কাজ্বা হয় কিনা- এ ক্ষেত্রে মানদণ্ড ধরা হয় ছয় মাসে নামাজ ক্বাজা না থাকা। এছাড়াও কুরআনের একটি বড় অংশের তাফসির অধ্যয়ন, একটি ন্যুনতম পরিমাণ আয়াত মুখস্ত, জীবন ও জগতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরার যোগ্যতা- ইত্যাদি যাচাই করে তার জ্ঞানগত মান সম্পর্কে ধারণা নেয়া হয়। আমলগত দিকে বিবেচনা করে তার লেনদেনের পরিচ্ছন্নতা, মানুষের সাথে তার আচরণ, ইত্যাদি সম্পর্কে খোঁজ নেয়া হয়। তাকে একাধারে কয়েকমাস ব্যাক্তিগত ডায়েরী সংরক্ষণ করতে হয় যার মাধ্যমে সে ২৪ ঘন্টা পরিকল্পিতভাবে কাজে লাগাতে অভ্যস্ত হতে পারে, সময় নষ্ট কমিয়ে আনতে পারে। এভাবে হলে তাকে সদস্য হিসেবে শপথ দেয়া হয়। সদস্য শপথে সে ঘোষণা করে সে সমস্ত ব্যাপারে নিজের দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তাধারা এবং কার্যক্রমকে কুরআন ও সুন্নাহর সাঁচে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করবে, জ্ঞান অর্জন করতে এবং শারিরীক ও মানসিক যোগ্যতার বিকাশ সাধনে চেষ্টা চালিয়ে যাবে, ইত্যাদি।
ছাত্রশিবির দেশের ছাত্রসমাজের একটি অংশকে এভাবে নিয়মতাণ্ত্রিকভাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করে। শ্লোগান দিয়ে হয়তো অনেক ছাত্রকে জড় করা যায় সহজেই, কিন্তু গঠনমূলক কাজ করতে হলে নিয়মতান্ত্রিকভাবে দীর্ঘমেয়াদে ছাত্রদেরকে প্রশিক্ষিত করার কোন বিকল্প নেই। সে কাজটিই করার চেষ্টা করছে ছাত্রশিবির। তবে গণনার পরিমাণে মোটা অংকের একটি ছাত্রসমাজ ছাত্রশিবিরের সাথে থাকলেও বাংলাদেশের মোট ছাত্র সমাজের তুলনায় খুব কম সংখ্যক ছাত্রই ছাত্রশিবিরের এ কর্মীগঠন ও মানোন্নয়ন প্রক্রিয়ার আওতাভুক্ত। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ছাত্রসংগঠনই যদি ছাত্রদেরকে পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করে, তবেই ছাত্রসমাজ সহসাই এদেশের জন্য সম্পদে পরিণত হবে , আর বিশ্বের জন্য হবে আশীর্বাদ স্বরূপ। ছাত্রশিবির তার নিজস্ব পরিসরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সচেতন নাগরিকবৃন্দ তাদের সুচিন্তিত পরামর্শ, উপদেশ ও গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে নেতৃত্ব তৈরী ও মানোন্নয়নে ছাত্রশিবিরকে সহযোগীতা করতে পারেন, যা প্রকারান্তরে দেশ গঠনে সহযোগীতারই একটি অংশ। আসছে ১৮ই জানুয়ারী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলনে ছাত্রসামজের কল্যাণে আরো কার্যকরী কি ঘোষণা আসে, জনগণের প্রত্যাশা পূরণে আরো সুনির্দিষ্ট কি কর্মসূচি আসে, তাই এখন দেখার বিষয়।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৬
হলদে ডানা বলেছেন: শিবিরকে মন্দ না লাগার জন্য ধন্যবাদ। তো নেতা নির্বাচন ও কর্মী গঠনে ছাত্রশিবির আর কি করতে পারে বলে আপনি মনে করেন? আপনার পরামর্শে হয়তো সংগঠনটি মন্দ না লাগা থেকে ভাল লাগায় পরিণত হতে পারে।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৬
ইমরান বেস্ট বলেছেন: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির...
জাতির প্রত্যাশা।
একটি সতন্ত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
সত্য ও ন্যায প্রতিষ্ঠার এক দুর্জয় কাফেলা।
মেধাবী ছাত্র জনতার সাহসী ঠিকানা।
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরীর কারখানা।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৮
হলদে ডানা বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরান ভাই। পরামর্শ ও উৎসাহ দিলে যে কোন উদ্যোগই গতিপ্রাপ্ত হয়।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৭
কামার বলেছেন: অসাধারণ নেতৃত্ব বের হয়ে আসুক যারা রাজাকারদের কে ঘৃনা করবে সাথে সাথে নিজ দেশকে ভালবাসবে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৯
হলদে ডানা বলেছেন: আপনার প্রত্যাশা পূরণ হোক।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৭
পরমানন্দ বলেছেন: শিবির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোকে নিজেদের পৈতৃক সম্পত্তি ভাবে। এই ব্যপারে ইসলাম কি বলে?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৩
হলদে ডানা বলেছেন: যদি ভেবে থাকে তবে তাদের ভাবনায় পরিবর্তন আনতে হবে, কেননা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো শিবির কর্মীদের পৈত্রিক সম্পত্তি নয়।
আপনার সমালোচনার জন্য ধন্যবাদ।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫০
আনিসুর র বলেছেন: রাজাকারদের ঘৃনা করুন। রাজাকাররা দেশের সত্রু ছিলো শিকার করুন। রাজাকারদের এদেশের মাটিতে দৃষ্টান্তমূলক বিচার হোক এ কথা আমাদের সাথে এক হয়ে বলুন। আমি আপনাদের সাথে আছি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৯
হলদে ডানা বলেছেন: "রাজাকাররা দেশের শত্রু ছিলো"- স্বীকার করছি।
"রাজাকারদের এদেশের মাটিতে দৃষ্টান্তমূলক বিচার হোক"- আপনার সাথে এক হয়ে বলছি।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৯
জোকার৬৬৬ বলেছেন: পাঁচটা রাজাকারের নাম বলুন তো?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৪
হলদে ডানা বলেছেন: পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে রাজাকারদের কোন সম্পর্ক নেই, -তাই দুঃখিত।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৯
কৌতুহলি ব্লগার বলেছেন: পোস্টটি ১০ জনের ভাল লেগেছে, ১৪ জনের ভাল লাগেনি
এতো ফ্লাডিং উদ্যেগ বিনিয়োগ হুমকী বাজে প্রচারণা সত্বেও এতো প্লাস +++ পাইলো কেমনে?
লেখা ভাল হয়েছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৭
হলদে ডানা বলেছেন: আমিও ভাবছি, এতো প্লাস দিলো কে?
লেখা ভাল হয়েছে শুনলে কার না ভাল লাগে! ধন্যবাদ।
৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৮
স্বপ্নকথক বলেছেন: লেখক বলেছেন: পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে রাজাকারদের কোন সম্পর্ক নেই, -তাই দুঃখিত।
আব্বাদের নাম মুখে নিতে বাধছে??
অফ টপিকেই বলেন ৫ টি রাজাকারের নাম। বলতে পারলে মেনে নেবো আপনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও দেশকে সম্মান করেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৩
হলদে ডানা বলেছেন: আমার আব্বা একজনই। বিবাহ শাদী না করায় কোন শ্বশুর আব্বাও নেই। আর আমার আব্বা রাজাকার ছিলেননা।
পাঁচ রাজাকারের নাম বললেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হয়ে যাবো?? দারুণ বলেছেন তো!
৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৯
জোকার৬৬৬ বলেছেন: লেখক বলেছেন: পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে রাজাকারদের কোন সম্পর্ক নেই, -তাই দুঃখিত।
অফ টপিক: ৫ টা রাজাকারের নাম বলুন দেখি!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২২
হলদে ডানা বলেছেন: আপাতত অন টপিকেই থাকি।
১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১১
রুমানবিডি বলেছেন: রাজাকারদের জন্য ঘৃনা
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩১
হলদে ডানা বলেছেন: নেতা নির্বাচন ও কর্মী গঠনে ছাত্রশিবিরের আর কি করণীয় আছে?
১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৪
দণ্ডিত পুরুষ বলেছেন: আচ্ছা আপনার কেপি টেস্ট করার জন্য যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে তার জবাব দেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৩
হলদে ডানা বলেছেন: কোন ল্যাবরেটরিতে করবেন??
১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৫
জোকার৬৬৬ বলেছেন: ৫টা রাজাকারের নাম বলেন না ভাই, আমি জানিনা.. একটু জানান
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৫
হলদে ডানা বলেছেন: উপরের আনিসুর র ভাল বলতে পারবেন, ওনাকে জিজ্ঞেস করার জন্য পরামর্শ দিচ্ছি।
১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৩
উসীমজদ্দীন বলেছেন: আল বদর আর রাজাকার বাহিনী কারা গঠন করেছিলেন? গোলাম আযম, আব্বাস আলী খান এবং মাওলানা মান্নান। আলবদর বাহিনীর প্রধান কে ছিলেন? বাংলার মানুষ জানে নিজামী-মুজাহিদ কারা! বারবার বিক্রি করলে যে কোনো জিনিসের দাম কমে যায়। ইসলাম ধর্মকে বিক্রি করতে করতে এর সর্বনাশ করেছেন। আজ মুসলিমরা দাড়ি রাখলে তাকে মানুষ মৌলবাদী মনে করে তা শুধু আপনাদের কীর্তি কলাপের জন্যই। আবু আলা মওদুদীরও মুখে ছিল ধর্মের বুলি আর কাঁদে ছিল কুকর্মের ঝুলি........
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৮
হলদে ডানা বলেছেন: এমতাবস্থায় ছাত্রশিবিরের কি করণীয় আছে, পরামর্শ দিলে ভাল হয় কেননা দেশের একটি বড় অংকের ছাত্র এ সংগঠনের সাথে নিজেদের ভবিষ্যত জুড়ে দিয়েছে।
১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৭
উসীমজদ্দীন বলেছেন: নেতা নির্বাচন ও কর্মী গঠনের পর ছাত্র শিবিরের করনীয়- আল উহুদ ও আল খন্দক নামে দুটি বাহিনী গঠন। তাদের কাজ হবে যারা সামুতে জামায়াত- শিবিরের বিরুদ্ধে লিখবে তাদের খুঁজে বের করা আর হাত পায়ের রগ কেটে দেয়া।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪১
হলদে ডানা বলেছেন: এমনিতেই ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠনের আন্তগ্রুপিং সংঘাতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তটস্থ। এ অবস্থায় আপনার পরামর্শ গ্রহণ করলে দেশে অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা তৈরী হবে সন্দেহ নেই। পরামর্শ গ্রহণ করা যাচ্ছেনা বলে দুঃখিত।
১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪১
দণ্ডিত পুরুষ বলেছেন: তুই চাইলে সেটা মগবাজারেও হতে পারে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০২
হলদে ডানা বলেছেন: মন্তব্যের ভাষা লাইনচ্যুত হয়ে যাওয়ায় উত্তর দেয়া যাচ্ছেনা।
১৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪২
হিমু ব্রাউন বলেছেন: comment by: উসীমজদ্দীন বলেছেন: নেতা নির্বাচন ও কর্মী গঠনের পর ছাত্র শিবিরের করনীয়- আল উহুদ ও আল খন্দক নামে দুটি বাহিনী গঠন। তাদের কাজ হবে যারা সামুতে জামায়াত- শিবিরের বিরুদ্ধে লিখবে তাদের খুঁজে বের করা আর হাত পায়ের রগ কেটে দেয়া।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪৬
হলদে ডানা বলেছেন: আপনি এবং উসীমজদ্দীন সম্ভবত ইতোপূর্বে ছাত্রলীগকে এধরণের উপদেশ দিয়েছিলেন। নিশ্চয়ই আপনাদের উপদেশ পেয়েই তারা . . . ।
১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৬
সবুজ স্বপ্নের চাষী বলেছেন:
'জ্ঞানের আলোয় খুঁজি স্বপ্নের দ্বার
আগামীর দিন শুধু সম্ভাবনার'....
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১০
হলদে ডানা বলেছেন: হতাশ হওয়া চলবেনা, খুঁজে বের করে আনতে হবে সম্ভাবনা।
সদস্য সম্মেলন উপলক্ষ্যে বের হওয়া ওয়েব সাইটের এ্যাড্রেসটি দিবেন প্লিজ?
১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১২
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:
@ পোস্ট লেখক ,
এগুলো একটু পড়ুন :
০১ . পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম জামায়াতে ইসলামীর পত্রিকা দৈনিক সংগ্রাম এর মাধ্যমে ‘দুষ্কৃতিকারীদের’(মুক্তিযোদ্ধা) বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও যুদ্ধের ডাক দিয়ে রাজাকার বাহিনী গঠন করে সে বাহিনীর আমীরের পদ গ্রহণ করলে তৎকালীন ছাত্রসংঘের কর্ণধার, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, আবদুল কাদের মোল্লার নেতৃত্বে আল শামস ও আল বদর বাহিনী গঠন করেন।
০২ . পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রসংঘের আমীর ও পরবর্তীতে বাংলাদেশের মন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী আল বদর ও আল শামস বাহিনীর আমীরের পদ গ্রহণ করেন এবং সারা বাংলাদেশে প্রচারণা, সামরিক বাহিনীসমূহের সাথে যোগাযোগের দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা নগর ছাত্রসংঘের আমীর ও পরবর্তীতে বাংলাদেশের মন্ত্রী আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদও এসব বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। আবদুল কাদের মোল্লা সামরিক জিজ্ঞাসাবাদ দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
০৪. ১৪ই নভেম্বর ১৯৭১ তারিখে জামাতের মুখপাত্র দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকাতে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে নিজামী ঘোষণা দেন, "It is our conviction that the day is not far off when, standing side by side with our armed forces, our youth will raise the victorious flag of Islam the world over by defeating the Hindu Army and finishing off Hindustan" ।
০৩ . শুধু মাত্র একটা রেফারেন্স দেই :
বুদ্ধিজীবীদের উপর সবচেয়ে নিমর্ম গণহত্যা চলে ১৪ ডিসেম্বর , ১৯৭১ ।
শিক্ষক, সাংবাদিক , চিকিৎসক , চিত্রশিল্পী , প্রকোশলী ও লেখকদের তালিকা প্রস্তুত করে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী । আর এ ব্যাপারে সম্পূর্ণ সহযোগীতা করে আল-বদর বাহিনী , আল শামস বাহিনী । সম্পূর্ণ ঠান্ডা মাথায় বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের উপর গণহত্যা চালায় পাকিস্তান সামরিক বাহিনী ।
বিজয়ের পর বাংলাদেশের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ঢাকার মিরপুর , মোহাম্মাদপুর , নাখালপাড়া , রাজারবাগ-এ মারাত্মক ক্ষত-বিক্ষত এবং পিছমোড়া করে বাঁধা অবস্থায় পাওয়া যায় ।
সবচেয়ে নিমর্ম বধ্যভূমি হল- রায়ের বাজার ।
১৪ ডিসেম্বর , ১৯৭১-এ শহীদ বুদ্ধিজীবীদের উপর চালানে এক জরিপে দেখা যায় :
শিক্ষক-৯৯০ জন ।
সাংবাদিক-১৩ জন ।
চিকিৎসক-৫০ জন ।
আইনজীবী-৫০ জন ।
লেখক , প্রকোশলীসহ অন্যান্য বুদ্ধিজীবী-১৮ জন ।
স্বাধীনতার মাত্র ২ দিন আগে এঁদের কে নিমর্মভাবে হত্যা করা হয় ।
আর এই হত্যাকান্ডে প্রতক্ষ্য সহায়তা করে রাজাকার , আল শামস , আল বদর বাহিনী ।
ভাইয়া ,
আপনাকে এবার একটা প্রশ্ন করি ???
আশা করি উত্তর দেবেন ।
বলুন তো ,
গোলাম আজম , নিজামী , মুজাহিদী রাজাকার কি-না ???
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৪০
হলদে ডানা বলেছেন: ব্যাপক গবেষণা করছেন দেখছি! বোঝা যাচ্ছে ছাত্রশিবির নিয়ে আপনি বেশ ভাবেন। সুতরাং নেতা নির্বাচন ও কর্মী গঠনে ছাত্রশিবির আর কি কি করতে পারে সে ব্যাপারে আপনার পরামর্শ অবশ্যই কাম্য।
আর আপনার উত্থাপিত বিষয়টি এ পোস্টের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। পোস্টটিকে বিষয়ের বাহিরে নিতে আগ্রহী নই। ও বিষয়ে আমার লেখা একজন শিবির কর্মীর কথা পোস্টটিতে আমার বিশ্লেষণ ও দৃষ্টিভঙ্গি জানতে পারবেন আশা রাখি। সম্ভব হলে পড়ে নেবেন।
১৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৫
কৌতুহলি ব্লগার বলেছেন: 'জ্ঞানের আলোয় খুঁজি স্বপ্নের দ্বার
আগামীর দিন শুধু সম্ভাবনার'....
লিখেছেন কে?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৪৪
হলদে ডানা বলেছেন: শ্লোগানের লেখক সম্পর্কে ধারণা নেই, তবে শ্লোগানকে নিয়ে তৈরী সম্মেলনের 'থিম সং' টি সম্পর্কে যতটুকু জানি তা লিখেছেন, সুর করেছেন এবং কণ্ঠও দিয়েছেন- তরুন গীতিকার আব্দুস সালাম।
২০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৭
সবুজ স্বপ্নের চাষী বলেছেন:
"সদস্য সম্মেলন উপলক্ষ্যে বের হওয়া ওয়েব সাইটের এ্যাড্রেসটি দিবেন প্লিজ?"
................................................................................
www. chhatrashibircouncil.com
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৪৭
হলদে ডানা বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে আপনি www এর পরে একটি স্পেস দেয়ায় আমার ঢুকতে বেগ পেতে হয়েছে।
২১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৪
সবুজ স্বপ্নের চাষী বলেছেন: কৌতুহলি ব্লগার বলেছেন: 'জ্ঞানের আলোয় খুঁজি স্বপ্নের দ্বার
আগামীর দিন শুধু সম্ভাবনার'....
লিখেছেন কে?
.................................................................
দুঃখিত, জানিনা। সদস্য সম্মেলনের পোস্টারে পেয়েছি।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৪৮
হলদে ডানা বলেছেন: আমিও জানিনা।
২২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৫৪
ওরাকল বলেছেন: এই পোস্টটি পড়ুন......।
Click This Link
জামাত আর শিবির অঙ্গাঙ্গিন ভাবে একে-অপরের সাথে জরিত। অন্য রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের থেকে শিবির অনেক বেশি সংগঠিত ও সম্ভবনাপূর্ন।
আপনারা দল থেকে রাজাকারগুলকে বের করে দেন গুটি কতক ঘৃণ মানুষ গুলর দায় ভার আর কত দিন আপনারা যারা দায়ি নন তারা বয়ে বেড়াবেন বরং এখনই সময় তাদেরকে ঝেরে ফেলুন।
ওদের দায় ওদেরকেই বহন করতে দিন................।
অন্য প্রসংগে আসি, আপনার পুর লেখা জুড়েই ছাত্র কল্যানের কথায় ভরপূর কিন্তু অমসলিম ছাত্র-ছাত্রীদের স্থান আপনাদের সংগঠনে নেই কেন?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৫১
হলদে ডানা বলেছেন: আপনার লেখা পোস্টটি পড়লাম। কিছু বিষয়ে দ্বিমত থাকলেও মোটেরও উপর ভালোই লাগলো। বেশ চিন্তা করেছেন।
এবার আপনার মন্তব্যের জবাব দিচ্ছি-
১. দল থেকে রাজাকার বের করে দেয়াঃ ছাত্রশিবিরে রাজাকার থাকার সম্ভাবনা নেই আপনি ভালভাবেই জানেন। আমি যে থানায় কাজ করি সেখানে আমি এখন সবচেয়ে সিনিয়র ব্যক্তি যার জন্ম স্বাধীনতার প্রায় এক যুগ পর। আর জামায়াত থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বের করে দেবার দায়িত্ব আমাদের নয়, তাদের। তবে সুষ্ঠু তদন্ত এবং অবাধ বিচারের মাধ্যমে জামায়াত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগমুক্ত হোক এটি তারা নিজেরা যেমন চায়, আমরাও চাই। হয়তো সামনে সে দিন আসছে। সেক্ষেত্রে ইতোপূর্বেকার আইনি লড়াইগুলোর ইতিহাস সামনে রাখতে পারেন। গোলাম আজমের নাগরিকত্ব, রাবির মাহবুবুল আলম সালেহীর খুনের দায় থেকে মুক্তির মত আগামিতেও দায়মুক্তির ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।
২. অমুসলিম ছাত্রছাত্রীদের স্থানঃ আপনি জেনে খুশি হবেন অথবা আপনার জানা আছে যে ইসলাম অমুসলিমদেরকে সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তা ও কল্যাণ দিয়েছে যা অন্য কোন আদর্শ ভিন্নমাতবলম্বীদেরকে দিতে পারেনি। আবেগের কথা বলছিনা, ইতিহাস থেকে বলছি। তাই ছাত্রশিবির মনে করে ইসলামী আদর্শ সমাজে প্রতিষ্ঠা করার মধ্য দিয়েই অমুসলিমদের কল্যাণ সম্ভব। আর আমাদের সংগঠনে অমুসলিমদের স্থান নেই কথাটি পুরোপুরি সঠিক নয়। সমর্থক হিসেবে আমাদের সংগঠনে অমুসলিমদের একটি ভাল সংখ্যা রয়েছে। আমি কেন্দ্রীয় দায়িত্বশীলদের নিকট থেকে জেনে আপনাকে জানাতে চেষ্টা করবো সারা দেশে আমাদের নথিভুক্ত অমুসলিম সমর্থক কি পরিমাণ রয়েছে, তবে আমাদের থানায় এ সংখ্যা পঞ্চাশের কাছাকাছি।
এক্ষেত্রে একটি বিষয় লক্ষ্যণীয়, একটি আদর্শিক সংগঠনে সেই আদর্শধারণকারীরাই থাকবে এটাই বাস্তবতা। সেক্ষেত্রে দেখার বিষয় তারা অন্য আদর্শের প্রতি প্রতিক্রিয়াশীল কিনা। বিষয়টি উদাহরণ দিয়ে বলা যায়, বাংলাদেশের কোন ছাত্রসংগঠনে বিদেশী থাকবেনা এটাই বাস্তবতা, তবে তারা বিদেশীদের ব্যাপারে আক্রমাণাত্মক বা ক্ষতিকর না হলেই হল। সে হিসেবে অমুসলিমদের ব্যাপারে ছাত্রশিবির আদৌ কতটুকু প্রতিক্রিয়াশীল আশা করি তা আপনি ভালভাবেই অবগত।
এসব সত্বেও, অমুসলিমদেরকে কিভাবে ছাত্রশিবিরের মানব সম্পদ গঠন প্রকিয়ার আওতাভুক্ত করা যায় সে ব্যাপারে ছাত্রশিবিরের নীতি নির্ধারকদেরকে আরো ভেবে দেখবার জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে আহ্বান রইলো।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩০
নাজমুল হক রাসেল বলেছেন: আইচ্ছা আপ্নেরা নাকি ফিতা না কাইটা এইবার রগ কাইটা উতসবের সুচনা করবেন?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৫৯
হলদে ডানা বলেছেন: তথ্যটি সঠিক নয়, আমরা এবার ফিতা কেটেই উদ্বোধন করবো। সাথে বেলুনও থাকতে পারে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সরাসরি ইন্টারনেটে দেখানো হবে। আপনার ডাইনলোড স্পিড যদি ২৫০ হয় অথবা আপনি যদি দেশের বাহিরে অবস্থান করেন তবে আপনিও দেখতে পাবেন। আশা করি উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সরাসরি দেখে আপনার তথ্যটি যাচাই করে নেবেন।
২৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:৪১
জোকার৬৬৬ বলেছেন: খানকির পোলা নাম কৈতে পারলিনা তো বাপদের!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:০১
হলদে ডানা বলেছেন: কার কি শিক্ষা তা তার মন্তব্য থেকেই বোঝা যায়। আপনার শিক্ষা আমরা বুঝতে পেরেছি, তবে খুশি হতে পারিনি।
২৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:১২
স্তব্ধতা' বলেছেন: তিনি ভেগেছেন !!!!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:০২
হলদে ডানা বলেছেন: না তিনি জবাব দিচ্ছেন। রাতে তিনি ঘুমাতে গিয়েছিলেন।
২৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৩০
গোবা বলেছেন: ব্যাপার কি? ব্লগে শিবিরের এত গুনমুগ্ধ আছে আগে টের পাইলামনা!! এভাবে প্রকাশ্যে শিবিরের প্রচারনা চালানো হচ্ছে!!
রাজাকারদের জ্বালায় কি এখন ব্লগ পড়াও ছেড়ে দিতে হবে? এইসব রাজাকার সামুতে এইসব পোস্ট দেয় কোন সাহসে?? এদেরকে ব্যান করা যায়না??
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১০
হলদে ডানা বলেছেন: আসলে বিষয়টি প্রকাশ্য প্রচারণা নয়, যেহেতু আসছে ১৮ই জানুয়ারী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলন তাই সে সম্মেলনকে ঘিরে সচেতন নাগরিকদের এ সংগঠনকে নিয়ে পর্যালোচনার একটি সুযোগ এই পোস্টটি। ছাত্রশিবিরের সাথে আছে দেশের ছাত্র সমাজের বেশ ভাল একটি অংশ। তাই নেতা নির্বাচন ও কর্মী গঠনে ছাত্রশিবির যদি ভাল কিছু করতে পারে তবে ঐসব ছাত্ররাই উপকৃত হবে এবং প্রকারান্তরে দেশ উপকৃত হবে। এ জন্য আসন্ন সদস্য সম্মেলনে ছাত্রশিবিরের নতুন ও কার্যকরী কর্মপন্থা ঘোষণা দেয়ার জন্য সচেতন নাগরিকদের নিকট থেকে পরামর্শ আসা জরুরী। এ লক্ষ্যেই পোস্ট।
আর এই পোস্ট দাতা যেহেতু আমি তাই আমার রাজাকার হবার কোন সম্ভাবনা নেই কেননা আমার জন্ম স্বাধীনতার প্রায় একযুগ পর।
২৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৩৬
কালের কুতুব বলেছেন: তুই রাজাকার, তুই fuckইস্তান যা। যাবার সময় জাতীয় বর্জ্য তোর বাপদেরও নিয়া যা, ছাগু।
বলদায় আইছে শিবিরের গুন গাইতে। তুই মুইত্যার পা চাটা কুত্তা।
কেপি টেস্টের উত্তর দে।
তুই এবং তোর বাপদের গালে জুতার বারি সহ মাইনস।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৫
হলদে ডানা বলেছেন: আপনি কালের কুতুব না হয়ে প্রাচীন কালের কুতুব হলে ভালো হতো। কেননা আপনার দেখা যাচ্ছে লেজ আছে, পাখা আছে। প্রাচীনকালে নাকি মানুষের পশ্চাতে লেজ ছিল- কেউ কেউ বলে থাকেন।
যা হোক পরমত সহিষ্ণুতা একটি দেশের স্থিতির জন্য জরুরী। ছাত্রশিবিরের কোন কর্মসূচি আপনার পছন্দ না হলে তা বলার অধিকার আপনার আছে, সমালোচনার অধিকার আছে এবং পরামর্শ দেবার অধিকারও আছে। শুধু অধিকার নয় দায়িত্বও বটে। আশা করি অসহিষ্ণুতা পরিহার করে আপনার সুচিন্তিত মতামত জানাবেন।
২৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৪৪
অরিন্দম ৮৫ বলেছেন: নতুন নতুন শব্দ শুনে অনেক মজা পাইলাম,এ জন্যে সবাইকে ধন্যবাদ
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৬
হলদে ডানা বলেছেন: পোস্ট পড়ে কি পেলেন তা তো বললেননা।
২৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৫
সবার প্রিয় বলেছেন:
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৭
হলদে ডানা বলেছেন: মাইনাস দেবার জন্য ধন্যবাদ।
আর জুতা যেন এক জোড়া হয়, আমার ইমেইলে পাঠিয়ে দেবেন। আমার জুতা জোড়া এখন পরিত্যাক্তের কাছাকাছি।
৩০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৭
আশীষ কুমার বলেছেন: View this link
কমেন্ট নাম্বার ১৫৫।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৩২
হলদে ডানা বলেছেন: আপনার উপর অত্যাচার হয়েছে কি হয়নি আমি জানিনা। যদি হয়ে থাকে অবশ্যই দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। আপনার উচিত ছিল তাদেরকে আইনের হাতে সোপর্দ করা। সে সময় না পারলেও এখন করতে পারেন। যে কোন অন্যায় ও অপরাধের বিরুদ্ধে আমার ও আমাদের অবস্থান।
তবে সারাদেশের জনগণ ছাত্রশিবিরের এমন চরিত্রের কতটুকু স্বীকৃতি দেয় তা দেখার বিষয়। কেননা প্রত্যেকেই পত্রপত্রিকায় যা-ই পড়ুক, নিজ পাড়ায় মহল্লায় শিবিরকে চেনে এবং সেখান থেকেই ধারণা নেয়।
যা হোক মতামত প্রকাশের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৩১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৪০
নীজর্ন বলেছেন: কালের কুতুব,জোকার৬৬৬ @ লজিক দিয়ে কথা বলুন। গালাগালি করে নিজের খারাপ তাই দেখাছেন।
shibir krle akn apnera rajaker bola soro krchen bt amn onk ache jader born after 71 bt shibir korar karone akn rajaker!!!!!!!!!! recently jamat er kisu leader al e join krlo to akn ki tara rajaker thake change hoye fredomfrighter hoye jabe. asolai apnara paren o.
ha jamet er kotpoy leader rajaker cilo ata true. asen tader birudde kotha boli. bt jeta valo seta ke valo bolen.
amr dekha mote shibir bangladesher sobchaye sussrikhonl akta songgoton. tader bul hote pare bt tara akn r rajaker nai.
bangladeshe akn politics chole dui daray
1) bnp bole al ke vote dile des india hoye jabe
2) al bole bnp-jamat ke vote dile des moulobadi te vore jabe.
bhai agolo thake abr akto ber hoye asen plz. onk hoyeche abr des ke samne niye jaoyer kotha bolen r divided koren nh.plz think abt future.
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:২০
হলদে ডানা বলেছেন: পাঠকদের উদ্দেশ্যে আপনার পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। পোস্ট বিষয়ে আপনার কোন পরামর্শ থাকলে দিতে পারেন।
৩২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৫১
রাজিব খান০০৭ বলেছেন: A kata satoh desher sera medical college versityr onek cele sibir koree. Keno koree tar 1ta karon ace aj a somporke 1ta post diar icca acee.
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:২১
হলদে ডানা বলেছেন: দিয়ে ফেলেন, আমরা জানার সুযোগ পাই।
৩৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:০১
নীজর্ন বলেছেন: রাজিব খান০০৭@ den asole amr o jante icche kore kano kore!!!!!!! asole amr comment pore mone hobe je ami shibir supporter bt asole ami kono pokhe e nh bt amr kase jeta valo mone hy tai blte chesta kori ,hyto ami onak shomay wrong o hote pari.
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৩৭
হলদে ডানা বলেছেন: না না, আপনাকে কেউ আমরা শিবিরের সমর্থক ভাবিনি, নিশ্চিত থাকেন। আর সবাই শিবিরের সমর্থক হবে এমনটি আমরা আশাও করিনা, দরকারও নেই। তবে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে বিদ্যমান সংগঠনগুলোর প্রতি আপনার প্রত্যাশা, পরামর্শ ইত্যাদি আসা উচিত, সংগঠনগুলো উপকৃত হবে, সেখানকার কর্মীরা উপকৃত হবে, আপনার দায়িত্বটুকু পালিত হয়েছে বলে গণ্য হবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৪৫
বি পজেটিভ বলেছেন: মগবাজার থাইকা বাইর অইয়া - আগে টেষ্ট দিয়া আসেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৫২
হলদে ডানা বলেছেন: দুঃখিত আমি মগবাজার থাকিনা। আমার বাসা থেকে মগবাজার যেতে অন্তত ১৫ টাকা বাস ভাড়া দিতে হয়। তবে আমার রক্তের গ্রুপ বি পজেটিভ, আপনার সাথে মিল আছে।
একটি ক্ষুদ্র সংশোধনী, বিদেশী ভাষার যুক্তাক্ষর লিখতে 'ষ' এর ব্যবহার ব্যকরণগত দিক থেকে ভুল। তাই শব্দটি হবে টেস্ট।
৩৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৯
মুহাম্মদ আমিন বলেছেন: শুনেন ভাই সয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এসেও যদি আপনাদেরকে বলে তোমরা ভুল পথে আছ, তা হলেও আপনারা সংসোদিত হবেননা, আপনাদের সংগঠন (শিবির) সম্পর্কে আমি অনেক কিছু জানি, প্রকাশ্যে আপনাদের কার্যক্রম এবং ব্যাবহার দেখে এমন মনে হবে আপনাদের মত ভাল মানুস এই পৃথিবিতে নাই, আমার কথা হচ্ছে আপনারা যদি হক পথে থাকেন তাহলে পৃথিবিতে এই পর্যন্ত যত হক্কানি আলেম, বুযুর্গ, গাউছ, কুতুব সবাই ভুল পথে ছিলেন এবং আছেন ।
আপনি শিবির সম্পর্কে কথা বলছেন, আমাকে বলেন তো শিবির আর জামাত ইসলাম এই দুইটা সংগঠনের মধ্যে পার্থক্য কোথায়, যদি কোন পার্থক্য না থাকে তাহলে আমাকে কি আপনি বলবেন আপনার আমার ভাই, বাবার হত্যার সাহায্যকারি, মা, বোন ধর্ষনকারি দলকে সমর্থন দিতে যেটা আমার আমার মত ঈমানদার লোকের পক্ষে কোনদিন সম্ভব না ।
ভাই আপনাকে আর কথা না বললেই না, আপনি তো এই হাদিসটা অবস্যই শুনেছেন মনে হ্য় ... " নিজের দেশের স্বাধিনতা এবং সার্বভৌমত্বের জন্য যিহাদ করা ফরজ " অবশ্য আপনি যদি পাকিস্তানকে নিজের দেশ মনে করেন তাহলে তো ঠিকই আছে ।
আমার এই লেখাগুলি আপনার কাছে প্রাসঙ্গিক মনে নাও হতে পারে, আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত করুন ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩
হলদে ডানা বলেছেন: আল্লাহ আমাকে হেদায়াত করুন (ইহদিনাস সিরাতাল মুসতাকীম)- এ দোয়া আমি দিনে অন্তত ৩২ বার পাঠ করে থাকি। আপনি আরেকবার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ।
শিবির আর জামায়াতের মৌলিক উদ্দেশ্য যা 'ইসলামী কল্যাণময় সমাজ বিনির্মাণ"- একই। পার্থক্য হচ্ছে নেতৃত্ব ও কর্মপদ্ধতিগত। একাত্তরে জামায়াতের কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন আমি আমার লেখা একজন শিবির কর্মীর কথা পোস্টটিতে করেছি। চাইলে দেখে নিতে পারেন।
"আপনি বলেছেন, স্বয়ং আল্লাহ রব্বুল আলামীন এসেও যদি বলে শিবির ভুল পথে আছে তবুও শিবির সংশোধিত হবেনা।" - বেশ মজা পেলাম মন্তব্যটি পড়ে। শিবির তো আল্লাহ রব্বুল আলামীনের নির্দেশই পালন করতে চায়। সেক্ষেত্রে কোন কোন নির্দেশ তারা মানছেনা, কোন কোন পয়েন্টে ভুল করছে বলে আপনি মনে করেন সত্ত্বর জানান, আল্লাহর কাছে অন্তত আপনি ক্লিয়ার থাকবেন যে একটি সংগঠনকে ভুল পথে চলার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আপনার দায়িত্বটুকু আপনি পালন করেছেন।
আপনি আরো বলেছেন ছাত্রশিবির সম্পর্কে আপনি অনেক কিছু জানেন। সুতরাং জানার আলোকে শিবিরের কোন কোন বিষয়ে ঘাটতি রয়েছে তা বলা আপনার জন্য সহজ এবং বলা উচিতও বটে। আশা করি আপনার মূল্যবান পরামর্শ দিয়ে এদেশের ছাত্রসমাজের একটি অংশকে দেশ ও মানবতার কল্যাণে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সহযোগীতা করবেন।
৩৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৫
চিটির বাক্স বলেছেন: শিবিরের এই স্বচ্ছ, যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন এর কারনেই এদের মধ্যে নেই দলাদলি, যার ভয়াভহ মাসূল দিচ্ছে আজকের ছাত্র রাজনীতি।
অন্যান্য ছাত্র সংগটন গুলোর এখান থেকে শিখার অনেক কিছু আছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৯
হলদে ডানা বলেছেন: শিবিরও চায় অন্যান্য ছাত্রসংগঠনগুলোর মাঝে নিজেকে মডেল হিসেবে উপস্থাপন করতে। শিবিরের একার পক্ষে ছাত্রসমাজকে গাইড করা সম্ভব নয়, বাস্তবও নয়। অন্যান্য ছাত্র সংগঠন ও সামাজিক সংগঠনগুলো যদি ছাত্রদেরকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার জন্য দীর্ঘমেয়াদী ও কার্যকরী পদক্ষেপ নেয় তবেই মানবতা ও দেশের কল্যাণে ছাত্ররা সম্পদ রূপে গড়ে উঠবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
কামার বলেছেন: শিবিরের রাজাকারী টাকার উৎস জানতে চাইলেই শুধু ক্লিক করেন-
http://www.facebook.com/chhatrashibircouncil
Click This Link
Click This Link
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০৮
হলদে ডানা বলেছেন: কয়েকটি ফেসবুক একাউন্ট দিলেন। ওখানে টাকার উৎস সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
৩৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৩
রাজিব খান০০৭ বলেছেন: শিবিরের সদস্য কেন দ্রুত বাড়ছে
Click This Link
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০২
হলদে ডানা বলেছেন: লিংকে মন্তব্য করে এসেছি।
৩৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:২৫
ভালো বলেছেন: http://chhatrashibircouncil.com (chhatrashibircouncil.com )
যদি আগামীর দিনটাকে পেতে চাও আলোয় ভরা
যদি পেতে চাও রাশেদার আলোকিত বসুন্ধরা
তবে জ্ঞানের প্রদীপ জ্বেলে - দাঁড়িয়ে তোমার দ্বারে
আহবান করি যে তোমায়
এসো এই আঙিনায়, মুক্তির মোহনায়।
লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে পেলাম স্বাধীনতা
তবু কেন আজ মৃত্যুর দ্বারে কাঁদছে মানবতা
আমার সোনার দেশ গড়তে হবে
ষড়যন্ত্রের বাঁধা রুখতে হবে
সময় এসেছে ফের এগিয়ে যাবার।
শান্তি সুখের সোনালি সেদিন আসবে আবার ফিরে ঐশি আলোয়, সাঁজবে সমাজ, স্বপ্ন দুচোখ জুড়ে
বাঁধার প্রাচীর যত ভাঙতে হবে
সাম্য ন্যায়ের গান গাইতে হবে
আগামীর দিন শুধু সম্ভবনার ...
http://chhatrashibircouncil.com/2009/mp3/ics-cmc-2009.mp3
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৬
হলদে ডানা বলেছেন: আমার সাউন্ড সিস্টেমটা কদিন যাবত বিকল। তাই ডাউনলোড করেও ফায়দা হবেনা।
৪০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২
মুহাম্মদ আমিন বলেছেন: একজন নাস্তিককে কোন ভাবেই কি বুঝানো সম্ভব যে আল্লাহ (বা সৃস্টিকর্তা) আছেন, নিশ্চই না, সুতরাং আমার পক্ষেও কোনদিন সম্ভব না আপনাকে বুঝানো আপনি কি করছেন, তবে আমার কথা হচ্ছে আপনি যদি হক পথে থাকেন পৃথিবিতে এই পর্যন্ত যত হক্কানি আলেম, বুযুর্গ, গাউছ, কুতুব এসেছেন তারা সবাই ভুল পথে ছিলেন এবং আছেন ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১০
হলদে ডানা বলেছেন: নাস্তিককে বুঝানো সম্ভব যে আল্লাহ আছেন।
আর হ্যা, হক্কানি আলেম, বুযুর্গ, গাউছ, কুতুব- তাদের মতামত অনুযায়ী ইসলামী ছাত্রশিবির কোন কাজটি করছেনা বা ভুল করছে, বিষয়টি আপনার মুখ থেকে শুনতে চাচ্ছি- আপনি যেহেতু তাদের এবং শিবিরের মাঝে ব্যবধান খুঁজে পাচ্ছেন তাই, ব্যবধানটা কোথায় তা বলার দায়িত্বতো আপনারই। সুনির্দিষ্ট করে বলবেন এই অপেক্ষায় রইলাম।
৪১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
কৌতুহলি ব্লগার বলেছেন:
৪২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬
আশমএরশাদ বলেছেন: কয়েকটি প্রশ্ন জনাবের কাছে-
১। সম্মেলনে মতিউর রহমান নিজামী যাবেন? বা জামাতের কেউ?
২।আপনি দেশের ছাত্ররাজনীতি চান---? আপনি মতমত চাইলেন একটা সংগঠন ভুল পথে থাকলে তাকে ঠিক করার জন্য------
তো বড় একটা সংগঠনকে ধরলেন না কেন--ছাত্রলীগ বা ছাত্রদলে ?
৩।কিশোর বয়সে শিবিরের প্রতি আমার মোহ ছিল----কিন্তু তাদের অতিরাজনীতিক আচরন আমাকে সেখান থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য করে ---ইসলাম ইজ এ কোড লাইফ এই কথাটা যেন শুধু রাজনীতির জন্য---মসজিদে আসার চেয়ে মিটিং এ আসা যেন জরুরী ---এই রকম--
৪।আর ওরা ইসলাম নিয়ে রাজনীতি করে---এই কথা বলার সাথে সাথে এখন আপনার মাথায় যে কথা গুলো কাজ করছে সে গুলো হল ইসলামে কি রাজনীতি নেই---জীবনকি রাজনীতির বাইরে---কিন্তু এরা যতটা রাজনৈতিক কর্মসুচিতে মাথা ঘামায় তার তুলনায় সমাজের দিকে মাথা ঘামায় না ---যেমন দেশের অনেক গ্রামে অনেক গরীবের ছেলে টাকা পয়সা বা সুযোগের অভাবে কোরান পড়তে পারেনা একটা মক্তবের অভাবে নামাজ শিখতে পারে না---কিন্তু জামাত বা শিবিরের এইদিকে কোন নজর নেই---পাঠাগার করে কারন উনাদের বই পুস্তিকা রাখার জন্য ---বৃত্তিদেয় মেধাবী ছাত্রদের দলে টানার জন্য---সব ভাল কাজের মধ্যেও একটা দলীয় লাভের ব্যপার থাকে----
@ ছাত্রশিবির করে উপকোলীয় এলাকার নিম্ন বিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তের কিছু ছেলে পিলে যাদের একটা প্রকট ইচ্চা থাকে বাড়ি থেকে টাকা পয়সা না এনে কি ভাবে চলা যায় ---কিভাবে একটা টিউশনি পাওয়া যায় ---কি ভাবে ধীরে ধীরে নেতা হওয়া যায়---এটা মনে করার কারন নেই যে উনারা অন্য গ্রহের মানুষ ---আনকালচার্ড হিডেন লোভী কিছু ছেলে পুলে এটা করে ------তাই সময় থাকতে বেরিয়ে আসুন-এই পংখিল পথ থেকে --কারন পুরনাঙ্গজীবন বিধান পরিচালনে পুর্ন মানুষ চাই---সেটা এনাদের মধ্যে অনুপস্থিত ----ধর্মকে একদল হিডেন লোভীর হাতে দিলে ধর্মের যে অবস্থা হয় বর্তমানে ও সেই অবস্থা হয়ে যাচ্চে -----অনেকে ধর্মের প্রতিও বিরুপ হয়ে যাচ্চে--
ইসলাম প্রচার এবং প্রসারে আগে ক্ষমতার দরকার নেই---সামাজিক অবকাঠামো ছাড়া কিভাবে বেড়ে উঠবে? তাছাড়া এখানে মানে একটা সেমি সেকুলার দেশে কেমনে মনে করেন শাবনুর বোরখা পড়ে নাচবে -----সালমা নোলক - বালাম-- হাবিব হামদ নাথ গাইবে---
তাই জাশির জানোয়ারী থেকে বেরিয়ে আসুন ধর্মকে রক্ষা করুন---বলছিনা অন্য দল গুলো ভাল ---কিন্তু তারা নারায়ে তকবির বলে মিথ্যা বলেছে না ---আল্লহুআকবর বলে রগ কাঠছেনা---
ইসলাম বিক্রী করে খাচ্ছে না ---খাচ্ছে মুজিব --জিয়া- মুক্তিযুদ্ধ-- বিক্রী করে---
অনেক শিবির নেতা তার বোনকে একটা শিবির কর্মীর সাথে বিয়েতে রাজী করাতে পারছেনা ----তাহলে বুঝুন ----কতটা ঘৃনা এখন এই মতি রাজাকারের লেজ ধরা শিবিরের প্রতি ঘৃনা বর্তমান প্রজন্মের ---
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৪
হলদে ডানা বলেছেন: ১. সম্মেলনে মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী যাবেন।
২. "বড় একটা সংগঠনকে ধরলাম না কেন--ছাত্রলীগ বা ছাত্রদলে"- যেহেতু সামনে ১৮ই জানুয়ারী ছাত্রলীগ বা ছাত্রদলের সম্মেলন নয়, সম্মেলন ইসলামী ছাত্রশিবিরের তাই ছাত্রশিবিরের ব্যাপারে মতামত চাচ্ছি।
ব্যক্তিগতভাবে আমি কেন ছাত্রলীগ বা ছাত্রদল করলামনা- কারণ একজন মানুষ জীবনকে গড়ে তুলবে তার স্রষ্টার পথনির্দেশনানুযায়ী। ছাত্রলীগ বা ছাত্রদলের কর্মসূচীতে বিষয়টি অনুপস্থিত। তাই . . .।
৩. ছাত্রশিবিরের অতিরাজনীতিক আচরন আপনাকে বিরক্ত করেছে বিধায় আপনি ছাত্রশিবিরের প্রতি আপনার ভাললাগা তুলে নিয়েছেন। আপনার এ মন্তব্যটি ছাত্রশিবিরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ছাত্রশিবিরকে তার অতি রাজনৈতিক আচরণ কমাতে হবে বা বন্ধ করতে হবে, আপনার মন্তব্য থেকে এ গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ বের হয়ে এল।
৪. (ক) "রাজনীতি ইসলামের বাহিরে নয় এই কারণ দেখিয়ে এরা যতটা রাজনৈতিক কর্মসুচিতে মাথা ঘামায় তার তুলনায় সমাজের দিকে মাথা ঘামায় না"- গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা বলেছেন। ইসলামে রাজনীতি আছে এই ব্যাখ্যাটির অপব্যবহার বা অতি ব্যবহার করার অভিযোগ ছাত্রশিবিরের প্রতি। এবং তারা ছাত্রদের প্রকৃত সমস্যার দিকে অমনোযোগী। আপনার পরামর্শ অনুযায়ী ছাত্রশিবিরকে যে উপেক্ষিত বিষয়গুলোর প্রতি নযর দিতে হবে তা হচ্ছেঃ-
এক, টাকা পয়সা বা সুযোগের অভাবে গ্রামে গঞ্জে যে ছেলেটি কুরআন পাঠ শিখতে পারেনা তাকে কুরআন শিক্ষার ব্যবস্থা করে দেয়া।
দুই, মক্তবের অভাবে যে নামাজ শিখতে পারেনা তার প্রতি নযর দেয়া।
তিন, দলীয় বই পুস্তক রাখার জন্য পাঠাগার না করে ছাত্রসমাজের পড়ার জন্য পাঠাগার করা বা উম্মুক্ত করে দেয়া।
চার, মেধাবী ছাত্রদের দলে টানার জন্য বৃত্তির কর্মসূচি না দিয়ে প্রকৃত মেধাবীদের উৎসাহিত করা এবং অসচ্ছল ছাত্রদেরকে সহযোগীতার মানসিকতা নিয়ে মানবতার কল্যাণের কথা চিন্তা করে সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থ থেকে বেড়িয়ে বৃত্তির মত মহত কর্মসূচি হাতে নেয়া।
৪ (খ). "সময় থাকতে বেরিয়ে আসুন-এই পংখিল পথ থেকে" - বেরিয়ে আসলে ছাত্রসমাজের জন্য আপনার এই পরামর্শ কিভাবে বাস্তবায়ন করবো? অন্য ছাত্রসংগঠনগুলো আদৌ কতটুকু করে তা তো ভালো করেই জানেন।
৪ (গ). "পুরনাঙ্গজীবন বিধান পরিচালনে পুর্ন মানুষ চাই---সেটা এনাদের মধ্যে অনুপস্থিত"- ছাত্রশিবির কর্মী গঠন কিভাবে করে তা এ পোস্টে মোটামুটিভাবে বর্ণনা করা হলো। এ থেতে পূর্ণাঙ্গ না হোক আংশিক মানুষ তো কিছু তৈরী হচ্ছে, আর কি করলে আপনার কাঙ্খিত সে পূর্ণাঙ্গ মানুষ তৈরী সম্ভব সে পরামর্শ দিবেননা? তা না দিয়ে আপনি এখান থেকে বের হয়ে আসার পরামর্শ দিচ্ছেন, ছাত্রসমাজের এ অংশকে আপনি তাহলে কার হাতে তুলে দিচ্ছেন, আস্থাভাজন কাউকে চোখে পড়ছে কি?
৪ (ঘ). "ইসলাম প্রচার এবং প্রসারে আগে ক্ষমতার দরকার নেই---সামাজিক অবকাঠামো ছাড়া কিভাবে বেড়ে উঠবে?"
অর্থাৎ ছাত্রশিবিরকে ইসলাম প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে সামাজিক অবকাঠামো গড়ে তোলার দিকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিকে নজর দিতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ একটি পরামর্শ।
৪ (ঙ). "একটা সেমি সেকুলার দেশে কেমনে মনে করেন শাবনুর বোরখা পড়ে নাচবে -----সালমা নোলক - বালাম-- হাবিব হামদ নাথ গাইবে---" অনেক্ষণ পর একটু দাঁত বের করে হাসলাম। নাচকে তাহলে সংস্কৃতির একটি বাধ্যতামূলক অংশ বিবেচনা করছেন। অবাকই হলাম। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে এখনও নাচ বিষয়টি সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায়নি, আর তাকেই আপনি অবিচ্ছেদ্য অংশ বিবেচনা করছেন, চিন্তারই কথা। . . . . যাহোক, ইসলামী কল্যাণময় সমাজের সাংস্কৃতিক রূপরেখা কেমন হবে বিষয়টি কিছুটা অধ্যয়ন সাপেক্ষ। আপনি আগ্রহী হলে বিষয়টি নিয়ে অন্য সময় আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।
৪ (চ). "জানোয়ারী থেকে বেরিয়ে আসুন ধর্মকে রক্ষা করুন---বলছিনা অন্য দল গুলো ভাল ---কিন্তু তারা নারায়ে তকবির বলে মিথ্যা বলেছে না"- অর্থাৎ আপনি বলতে চাচ্ছেন তারা ইসলামের কথা বলে অনিসলামী কাজ করছেনা। তার মানে আপনি স্বীকার করছেন ইসলামের কথা বলার মত কাউকে প্রয়োজন। সে প্রয়োজনটি কে পূরণ করবে?? আবশ্যকীয় এ শুন্যতা পূরণের উপায় নিশ্চয়ই আপনাকে বের করতে হবে।
সর্বশেষ, আপনার মন্তব্য থেকে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ পাওয়া গেল। বিশ্বাস করুন, আপনার এ প্রতিটি পরামর্শ সংগঠনের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে পৌছে দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ। ভাল থাকুন।
৪৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:
@ পোস্ট লেখক ,
আপনাকে ১৮ নং কমেন্টে কিছু রেফারেন্স দিয়ে একটা প্রশ্ন করে ছিলাম ।
অজুহাত দিয়ে এড়িয়ে গেলেন ।
নেন এইগুলা খান ।
আল্লাহ আপনার হেদায়েত করুন ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৯
হলদে ডানা বলেছেন: ছবি দেখে মনে হচ্ছে আপনার স্ত্রী আপনাকে কাঁঠালপাতা দিচ্ছে। প্রতিদিনই কি দিয়ে থাকে? বিষয়টি নিয়ে একটি পোস্ট দিতে পারেন।
৪৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১৫
আশমএরশাদ বলেছেন: @লেখক
ধন্যবাদ সুন্দর উত্তরের জন্য----আমার পক্ষে যদি একমত হওয়া আর সম্ভব নয় তার দুটি কারন---
১।লেখক বলেছেন: ১. সম্মেলনে মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী যাবেন। ---এই উত্তর পেয়ে আমি শেষ---- শিবিরকে নাম চেন্জ করতে হবে অথবা রাজাকার দলের লেজুড় ভিত্তি বন্ধ করতে হবে যার কোনটাই তাদের সম্ভব নয়-----কারন কোন কোন সময় আবেগের আবেদন বা দেশ রক্ষা ধর্মের চেয়ে বেশী হয়।
সেটিও তেমনি। আমাকে যত কথাই বলেন যে দলের কথাই বলেন রাজনীতিতে ভন্ডামি নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার। শিবির বলেন ছাত্রদল লীগ বলেন সবইতো এই অসৎ মনোবৃত্তির দেশ থেকে আসছে। তাই শিবিরেরা প্রকাশ্যে করে না কিন্তু অন্যদল গুলো প্রকাশ্য করে। গোপন শত্রু খুব খারাপ জিনিস।
আপনি আপনাকে বিভ্রান্ত করার জন্য বলছিনা ---আমি পুরা শিক্ষাজীবন এই সংগঠনকে কাছে থেকে দেখেছি। ভেবেছি অনেক। আমিওতো এক নামাজি পিতার সন্তান। টাইপিং ভাল পারি না বলে এখানে সময়ের পরিসর ছোট বলে ব্যাপকভাবে বলতে পারছিনা। ১৯৭৭ সালে জন্ম নিয়ে ব্যাপক আলোড়ন তোলে মিইয়ে যাবার কারন দেখতে হবে। এটা ও ভাবতে হবে সংস্কৃতির স্বরূপ রাজনীতির স্বরূপ অনেক কিছু নির্ভর করে অর্থনীতির মানদন্ডের উপর। সম্মেলন করে ভাল ভাল পরামর্শ নিয়ে আপনারা হয়ত ভাল ভাল পুস্তিকা বের করতে পারবেন চমৎকার একশন প্ল্যান বানাতে পারেন। নতুন মুখ আসবে কিছুদিন সরব ও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশী বাঙ্গালীর মর্ম মুলে প্রবেশ হয়ে উঠবে না। এখানে শিকড় গেড়ে আছেন মুজিব নামের কিংবদন্তি, এখানে একতারা হাতে গেয়ে উঠেন লালন, এখানে নজরুল এখনো ঝাকড়া চুলের দোলা দিয়ে যান। এই নাম গুলো কেন বলেছি জানেন এরা, এদের মত মানুষ গুলো দেশটাকে সেকুলার করে দিয়ে গেছে। একটা কিশোর ছোট কাল থাকে মুজিবের প্রতি এক ধরনের দুর্বলতা অনুভব করতেই পারেন। মানুষকে টানার এক প্রবল কারিশমা নিয়ে জন্ম নিয়েছিলেন এই পুরুষ --কন্ঠে শরীরে, উচ্চতায়। বেশ ভাল-আপনি তাকে শিবিরে টেনে নিয়ে আসলেন। সে দেখল আপনারা তাকে অপমান করেন। সে দেখল তার প্রিয় লেখক জাফর ইকবালেকে নিয়ে বিষোদগার করেন। তাহলে কি ফল হবে শেষে।
রাজনৈতিক দল করে ইসলাম প্রচার করতে হবে এমনবোধহয় দরকার নেই। এই উপমাহাদেশের প্রথমদিকের ইসলাম প্রচারকরা কোন দল করে প্রচার করেননি।
আপনাদের উদ্দেশ্য হয়ে গেছে জনসমর্থন বাড়ুক ইসলাম বাড়ার চেয়ে --- সেটা আপনার উত্তরেই স্পষ্ট ।
ছাত্রশিবিরকে ইসলাম প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে সামাজিক অবকাঠামো গড়ে তোলার দিকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিকে নজর দিতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ একটি পরামর্শ।--- আপনার এই উত্তরে স্পষ্ট যে এই লক্ষটাও শিবিরের জন্য শিবিরের গ্রহনযোগ্যতা বাড়ার জন্য। দলের জনপ্রিয়তা কেন মাথায় রাখবেন--ইসলামের কথা মাথায় রাখুন।
এই যে অন্য দল গুলোর মত বিশাল আয়োজনে সম্মেলন সেটা কি ইসলাম প্রসারে না শিবির প্রসারে? যতকম টাকাই হোকনা কেন শীতে কষ্ট পাওয়া মানুষ গুলোর কথা বিবেচনা করে তারা এত ঝাক জমক আয়োজন করতে পারে? হযরত উমরের কথা স্মরন করুন।
আপনি নিজেও চিন্তা করে দেখুন শিবির করার কারনে আপনি যে সব আর্থিক এবং সামাজিক ফায়দা গুলো পাচ্চেন সে গুলো না পেলে করতেন কিনা। আপনি একটা পদ পেতে চান। ইসলামী ব্যাংকে একটা চাকরী চান। প্রভাবশালী কিছু মানুষের সহচার্য চান। তাই শিবির আপনার কাছে একটা অবলম্বন সেটা বিক্রি করে আপনি পথ হাটেন। মনে করুন আপনি যতটা শিবির প্রেমী সে তুলনায় এখন কতটা ইসলাম প্রেমী? আবার এখন বলে বসবেন না শিবির আর ইসলাম সমার্থক শব্দ।
তাই বলছি দল আগে না করে ইসলামের সেবক হোন। ইসলাম প্রতিষ্টিত হোক তারপর না হয় জামাতের নমিনেশন নিয়ে মন্ত্রী হবেন। হা হা। আগে জামাত তারপর ইসলাম হলে কেমন যেন ইসলামকে কুক্ষিগত করা হয়ে যায়। তাহলে নেজামে ইসলামী কি দোষ করেছে তাদের কর্মসুচিও সেইম--- ইসলামী হুমুমত কায়েম।
ইসলামী কল্যাণময় সমাজের সাংস্কৃতিক রূপরেখা কেমন হবে বিষয়টি কিছুটা অধ্যয়ন সাপেক্ষ। ----ভাই আপনারা একটা জিনিস মাথায় রাখেন না যে আমরাও আপনাদের মত মুসলমানের ঘরে জন্মনিছি --ইসলাম নিয়ে ভাবি। ইসলাম হুকুমত কায়েম হবে কি হবে না সেটা নিয়ে ভাবি --
ইসলামি কালচার কি রূপ হবে সেটাকি শিবিরের পুস্তিকা পড়ে জানতে হবে। ভেবে রাখবেন সেটা বইয়ের পাতা নাচ বর্তমান বাস্তবতা। সিনেমার নাচের গান দেখলে বাংলার কোন সাধারন মানুষ ও মনে হয় না
অগ্রহনযোগ্য চোখে দেখে। নিজের বাড়ি আত্মীয়দের দিকে দৃষ্টি পাত করুন। সেখানেই আপত্তি আমাদের সাথে আমাদের। ঐ যে টাস করে বলে ফেলেছেন "বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে এখনও নাচ বিষয়টি সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায়নি, আর তাকেই আপনি অবিচ্ছেদ্য অংশ বিবেচনা করছেন, চিন্তারই কথা"। ২০ ---৩০ টা কলেজ দখল হলেই বিএনপির সাথে আরো কয়েকবার সরকারে যেতে পারলেই ইসলামী রাষ্ট্র হয়ে যাবে এই ভাবনা দেশের জন্যতো বটেই ইসলামের জন্য ও হুমকি। শিবিরের ফাইনাল ডেসটিনেশন যদি জামাত হয়। তাহলে আসলে এত কথার ও দরকার নেই আমরা সেই ফািনাল ডেসটিনেশনে যেতে চাই না। আমি রাজাকারদের ঘৃনাকরি ---আমার পরবর্তী প্রজন্ম ঘৃনা করবে তারা মরে গেলেও যে দল স্বাধনীতার বিরুধীতা করেছে সে দলকে ঘৃনা করবে। ঘৃনা করা উচিত। দাদিমারা ঘুম পাড়ানি মাসি পিসি গানে ---রূপ কথায় অনাগত প্রজন্মকে জানিয়ে রাখবে ----জামাত ---গোআজম--- মতিউর রহমান নিজামি---মুজাহিদ ---এরা মীর জাফরী করেছে শীতে কষ্ট পাওয়া কিশোর মুক্তিযোদ্ধার চোখের স্বপন ওরা কেঁড়ে নিতে চেয়েছে। সফল হতে দিতে চায়নি বেশীর ভাগ বাঙ্গালীর স্বাধীন দেশ গড়ার স্বপ্ন----।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩০
আনিসুর র বলেছেন: আমার ছাত্র শিবির কে মন্ধ লাগেনা। কিন্তু যখন মনে হয় এরা রাজাকারের উত্তরসুরী তখন শরীর শির শির করে উঠে।