![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাবনার গতি আর জীবনের গতি এক সমতলে থাকে না। বদল হয় জীবনের গতিপথ। নেশা হলো কলম সৈনিক হবো। পেশা বেছে নিলাম সাংবাদিকতা। মানুষ আর প্রকৃতির মাঝে খুঁজে বেড়িয়েছি নানা উপকরণ। তত্ব আর তথ্যের যেখানে সমন্বয় আমি সেখানেই খুঁজেছি সংবাদ- আমার পরিতৃপ্তি।
ফিরে দেখা ইতিহাস
একজন জগৎজ্যোতি! বাংলাদেশের প্রথম বীরশ্রেষ্ঠ! যাকে ’৭১ এর ১৬ নভেম্বর শহীদ হবার পর অনন্য বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ মরণোত্তর খেতাব প্রদানের ঘোষনা দেয়া হয়। কেন ঘোষনা দিয়েও জগৎজ্যোতিকে প্রদান করা হলো না মরনোত্তর সর্বোচ্চ খেতাব- এই প্রশ্নের উত্তর আজো অজ্ঞাত। জগৎজ্যোতির সহযোদ্ধা আর মুক্তিযোদ্ধাদের গবেষকরাও আজও খুঁজে বেড়ান এই প্রশ্নের উত্তর।
আর আজ তাকে নিয়েই এ আয়োজন।
সূর্যের লাল আভাটা পশ্চিমাকাশে! সময় তার শেষ সন্ধায় দাঁড়িয়ে। যুদ্ধের মিশনে এক যোদ্ধার মরণপণ চালিয়ে যাওয়া ক্রান্তিকাল। সহযোদ্ধাদের পালানোর সুযোগ করে দিয়ে মরনপন লড়াই চালিয়ে যাওয়া যোদ্ধা। হঠাৎ! পাশে থাকা সহযোদ্ধাও গুলিবিদ্ধ। নিজের মাথার গামছা খুলে বেঁধে রক্তপড়া বন্ধ করেন সহযোদ্ধার। পালানোর প্রস্তাব। কিন্তু না! গর্জে ওঠে তার বীরকন্ঠ। তেজোদীপ্ত সুরে বলে- ‘পালাবো না, সবকটাকে শেষ করে তবে যাবো।’ তারপর ! একাই ১২ জন পাকসেনাকে খতম। অস্ত্রভান্ডারও শূন্য। তবু পিছু ফেরা নয়! আচমকা একটা বুলেট সূর্যের লাল আভাটার ন্যায় বিদ্ধ হয় যোদ্ধার শরীরে। শেষবারের মতো চিৎকার করে ওঠা- ‘আমি যাইগ্যা’।
শেষ চিৎকার! সূর্যের প্রদীপ নিভে যাওয়ার সাথে সাথে এক যোদ্ধার আলোও নিভে যায়! বলছি যোদ্ধা নামের সেই ব্যক্তিটির কথা। যুদ্ধের ময়দানে যার হাত দিয়ে তৈরি হয় মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে ‘দাস পাটির্’। যাকে ’৭১ এর ১৬ নভেম্বর শহীদ হবার পর অনন্য বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ মরণোত্তর খেতাব প্রদানের ঘোষনা দেয়া হয়। সেই যোদ্ধা, সেই খেতাব যার গলায় পরার কথা তিনি আমাদের অহংকার ‘জগৎজ্যোতি’। আমাদের নিজস্ব মানচিত্র আর নিজস্ব পতাকার মালিকানা দিয়ে চিরদিনের জন্য বিদায় নেয় সেই ‘জগৎজ্যোতি’ দাস। অথচ তার প্রাপ্য সেই সর্বোচ্চ খেতাব আজও তাকে দিতে পারেনি দেশ!
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েই মুক্তিযুদ্ধের উত্তরপূর্ব রণাঙ্গণের মুক্তি সেনাদের কাছে কিংবদন্তিতে পরিণত হয় জগৎজ্যোতির বীরত্বগাথা সংগ্রামের কাহিনী। আজও তার কথা ভুলতে পারেনি যুদ্ধকালীন সময়ে তার সহযোদ্ধারা। তাদের চোখে এখনো ভাসে জগৎজ্যোতির সাথে তাদের শেষ দেখা।
একটি সম্মুখযুদ্ধে পাকবাহিনীর দোসরদের কূটচালের ফাঁদে পড়ে আর নিজ সহযোদ্ধাদের বাঁচাতে গিয়ে আত্ম উৎসর্গ করেন জগৎজ্যোতি দাস। তবে তার আগেই শহীদ জগৎজ্যোতি অমর বীরত্বগাথার মাধ্যমে নিশ্চিত করে যান আমাদের নিজস্ব মানচিত্র আর নিজস্ব পতাকার মালিকানা। বিগত আ’লীগ শাসনামালে শহীদ জগৎজ্যোতির পরিবারকে একখন্ড জমি দেয়ার অঙ্গীকার করেছিলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে জগৎজ্যোতিরই নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। সেই অঙ্গিকারটিও কেবল ফাঁকা বুলির মধ্যেই থেকে গেছে। বাস্তবায়িত হয়নি আজও। ফলে মুক্তিযুদ্ধের অনন্য অবদানের জন্য মরনোত্তর সর্বোচ্চ খেতাব অর্জনকারী প্রথম ব্যক্তিটির উত্তরসূরীরা এখন যাযাবরের মতো জীবন কাটাচ্ছেন। এককালে তাদের নিজেদের যে বাড়িটা ছিলো, ’৭১-এ জগৎজ্যোতিকে হত্যা করে সেই বাড়িটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলো হায়েনারা। তারপর অভাবের তাড়নায় ভিটেমাটিও বিক্রি করে ফেলে জগৎজ্যোতির পরিবার। এখন জগৎজ্যোতির উত্তরসূরীরা হবিগঞ্জে ভাড়া করা বাড়িতে থাকেন। দিনমুজুরের কাজ করে টেনে চলেন জীবিকার জোয়াল।
একজন ‘জগৎজ্যোতি’
গ্রামের নাম জলসুখা। হবিগঞ্জের আজিমিরগঞ্জ উপজেলার ছোট্ট একটি গ্রাম। সেই গায়ের জীতেন্দ্র চন্দ্র দাস ও হরিমতি দাসের কনিষ্ঠ পুত্র জগৎজ্যোতি দাস। জগৎজ্যোতির জন্ম ১৯৪৯ সালের ২৬ এপ্রিল। বাবা ও বড় ভাই রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন।
দারিদ্রতার সাথে লড়াই করেই ১৯৬৮ সালে ২য় বিভাগে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন জগৎজ্যোতি।
দাস পার্টি
১৯৭১ সালে জগৎজ্যোতি ছিলেন সুনামগঞ্জ ছাত্র ইউনিয়নের প্রথম সারির কর্মী। সশস্ত্র যুদ্ধে অংশ নেয়ার লক্ষে সদলবলে ভারতের শিলংয়ে ট্রেনিং নিতে যান তিনি। নেতৃত্বগুন সম্পন্ন, নেতৃত্বের প্রতি সংবেদনশীলতা, কঠোর পরিশ্রমি এবং ইংরেজি ও হিন্দি ভাষার দক্ষতা থাকার কারনে সে দলের নেতা মনোনিত হন জগৎজ্যোতি। জ্যোতির নেতৃত্বাধীন এই দলটিই পরবর্তীতে ‘দাস পার্টি’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।
মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানী ও রাজাকারদের কাছে দাস পার্টি ছিলো মূর্তিমান আতঙ্কের নাম। আর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে সাফল্যের প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধে টেকেরঘাট সাব-সেক্টরের অধীনে বিস্তৃর্ণ ভাটি অঞ্চল শত্রুমুক্ত রাখার দায়িত্ব পড়ে জগৎজ্যোতির উপর। দিরাই, শাল্লা, ছাতক, আজমিরিগঞ্জ, বানিয়াচং, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার নৌপথ পাক দখলমুক্ত রাখার যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় জ্যোতির দাসপার্টি। ভাটির জনপদে শত্রুদের ভীত কাঁপিয়ে দেন জগৎজ্যোতি। দাস পার্টির মূহুর্মূহ আক্রমনে দিশেহারা হয়ে পাকিস্তান সরকার রেডিওতে ঘোষণা দিতে বাধ্য হয়, এই রুট দিয়ে চলাচলকারী ব্যক্তিদের জানমালের দায়িত্ব সরকার নেবে না।
মাত্র ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে বানিয়াচংয়ে প্রায় ২৫০ পাক বাহিনী ও তাদের দোসরদের ঠেকিয়ে দেন জ্যোতি। এ লড়াইয়ে প্রাণ হারায় শত্রু পরে ৩৫ সদস্য। পাকিস্তানিদের গানবোট ধ্বংস করে দেন জগৎজ্যোতিরা। ১৭ আগস্ট পাহাড়পুড়ে জগৎজ্যোতির বুদ্ধিমুত্তা ও বীরত্বে রক্ষা পায় অসংখ্য নিরীহ বাঙালির প্রাণ ও নারীর সম্ভ্রব। এখানেও পিছু হটে পাকিস্তানীরা। এরপর একের পর এক যুদ্ধজয়ী অভিযান চলতে থাকে জগৎজ্যোতির নেতৃত্বাধীন দাস পার্টির।
যুদ্ধের ময়দানে জগৎজ্যোতি
জগৎজ্যোতি একদম একা হাতে একটা এলএমজি নিয়ে দখল করে নেন জামালগঞ্জ থানা ভবন। সেখানে আস্তানা গেড়েছিলো রাজাকাররা। এরপর জামালগঞ্জ মুক্ত করার অভিযানে রাখেন গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা। এ সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন জগৎজ্যোতির সহযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম। মাত্র ১০/১২ জন মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে শ্রীপুর শত্রুমুক্ত করেন জগৎজ্যোতি। খালিয়াজুড়ি থানায় ধ্বংস করে দেন শত্রুপরে বার্জ। আগস্ট মাসে দিরাই-শাল্লায় অভিযান চালিয়ে কোনরূপ গুলি ব্যয় না করেই কৌশলে আটক করেন ১০ জন রাজাকারের একটি দলকে। যারা এলাকায় বেপোরোয়াভাবে খুন, ধর্ষণ ও লুটপাট চালাচ্ছিলো। রানীগঞ্জ ও কাদিরীগঞ্জে অভিযান চালিয়েও জ্যোতি আটক করেন রাজাকারদের। জগৎজ্যোতি তখন মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এক কিংবদন্তির নাম। সাহস ও অনুপ্রেরণার উৎস।
চক্রব্যুহে অভিমন্যু
১৬ নভেম্বর ভোরের সূর্য ওঠার সাথে সাথেই দাস পার্টির ৪২ সদস্য নিয়ে নৌকাযোগে বাহুবল অভিযানে রওয়ানা দেন জগৎজ্যোতি। ল্ক্ষ্যস্থলে যাওয়ার পূর্বেই বদলপুর নামক স্থানে হানাদারদের পাতা ফাঁদে পা আটকে ফেলেন জগৎজ্যোতি। বদলপুরে পৌঁছামাত্রই জগৎজ্যোতি দেখতে পান ৩/৪ জন রাজাকার ব্যবসায়ীদের নৌকা আটক করে চাঁদা আদায় করছে। ক্ষুব্ধ জ্যোতি রাজাকারদের ধরে আনার নির্দেশ দেন। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের দেখেই পিছু হঠতে থাকে রাজাকাররা। এতে আরো ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন জ্যোতি। ১০/১২ জন মুক্তিযোদ্ধা আর সামান্য গোলাবারুদ নিয়ে তাড়া করেন রাজাকারদের। অথচ কুচক্রীরা পাকসেনাদের বিশাল বহর আর প্রচুর সংখ্যক গোলাবারুদ নিয়ে একটু দূরেই ঘাপটি মেরে ছিলো। শুরু হয় এক জ্যোতির সীমিত গোলাবারুদের সাথে পাকবাহিনীর বিশাল অস্ত্রভান্ডারের এক অসমযুদ্ধ। এক পর্যায়ে গোলাবারুদ কমে আসায় বেকায়দায় পড়ে যায় দাস পার্টি। সঙ্গীদের জীবন বাঁচাতে স্থান ত্যাগের নির্দেশ দেন জ্যোতি। সহযোদ্ধাদের পালানোর সুযোগ করে দিয়ে মরনপন লড়াই চালিয়ে যান জগৎজ্যোতি ও তার সহযোদ্ধা ইলিয়াস। হঠাৎ করে ইলিয়াসও গুলিবিদ্ধ হন। নিজের মাথার গামছা খুলে জ্যাতি ভালো করে বেঁধে রক্তপড়া বন্ধ করেন ইলিয়াসের। ইলিয়াস পালানোর প্রস্তাব দেন। গর্জে ওঠে জগৎজ্যোতির বীরকন্ঠ।
তেজোদীপ্ত সুরে বলেন- ‘পালাবো না, সবকটাকে শেষ করে তবে যাবো।’ একাই ১২ জন পাকসেনাকে খতম করে দেন জ্যোতি। বিকেল পৌনে পাঁচটা। জ্যোতির অস্ত্রভান্ডার শূন্য। তবু পিছু ফিরছেন না। এমন সময় আচমকা একটা বুলেট বিদ্ধ হয় জ্যোতির শরীরে। জগৎজ্যোতি শেষবারের মতো চিৎকার করে ওঠেন- ‘আমি যাইগ্যা’।
মৃত জগৎজ্যোতিতেও ভীত রাজাকারেরা
জগৎজ্যোতির নিথর দেহকেও রেহাই দেয়নি পাক হায়েনাদের দোসররা। আজিমিরিগঞ্জ বাজারে যেদিন জ্যোতির লাশ আনা হয় সেদিন ছিলো ঈদের বাজার। বীর সেনার লাশ দেখতে শত শত লোক জড়ো হন বাজারে। মুক্তিযোদ্ধার পরিণতি দেখানোর জন্য জ্যোতির নিথর দেহ রাজাকাররা বেঁধে ফেলে ইলেকট্রিক খুঁটির সাথে। ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুঁচাতে থাকে জ্যোতির শরীর। তবিত করার পর বিবস্ত্র করা হয় এই প্রয়াত সেনাপতিকে। সদলবলে জ্যোতির গায়ে থু থু ফেলে রাজাকারের দল। এই বিভৎসতার স্মৃতি ধরে রাখতে এক দালালকে দিয়ে সেই ছবিও তুলানো হয়।
এইখানেই থামে না রাজাকাররা। জগৎজ্যোতির মা-বাবাকে নিয়ে জ্যোতির বিভৎস লাশ দেখিয়ে তারা বিকৃত আনন্দ উপভোগ করে। লাশ নিয়ে যখন পুরো পরিবারে কান্নার রোল উঠেছে তখন রাজাকারেরা আগুন ধরিয়ে দেয় জগৎজ্যোতিদের বসত ভিটায়। এরপর জগৎজ্যোতিকে ভাসিয়ে দেয়া হয় ভেড়ামোহনা নদীর জলে। এভাবেই ঘটে দেশ মাতৃকার শ্রেষ্ঠতম সন্তানটির ভাসানযাত্রা।
সর্বোচ্চ খেতাবের ঘোষণা
যুদ্ধ ক্ষেত্রে জ্যোতির শহীদ হবার সংবাদ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র, অল ইন্ডিয়া রেডিওসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়। সেই সাথে তার বীরত্বগাঁথা তুলে ধরা হয় বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে। অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার তাকে সর্বোচ্চ মরণোত্তর পদক প্রদানের ঘোষণা করেন। প্রথম ব্যক্তি হিসেবে জগৎজ্যোতিকে মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পদক প্রদানের ঘোষণা সে সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে প্রচারিত হয়। এই ঘোষণায় অনেক মুক্তিযোদ্ধাই উদ্ভুদ্ধ হয়েছিলেন, সাধুবাদ জানিয়েছিলেন সরকারকে।
জগৎজ্যোতিকে মরনোত্তর সর্বোচ্চ পদক প্রদানের ঘোষণা দিয়েও সে প্রতিশ্রুতি থেকে অজ্ঞাত কারণে সরে আসে সরকার। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালে বীরবিক্রম খেতাবে ভূষিত করা হয় তাকে। এই পুরস্কারও বাস্তবে প্রদান করা হয় আরো দু’যুগ পর। কেন ঘোষনা দিয়েও জগৎজ্যোতিকে প্রদান করা হলো না মরনোত্তর সর্বোচ্চ খেতাব- এই প্রশ্নের উত্তর আজো অজ্ঞাত। জগৎজ্যোতির সহযোদ্ধা আর মুক্তিযোদ্ধাদের গবেষকরাও আজও খুঁজে বেড়ান এই প্রশ্নের উত্তর। তাদের নানা লেখায় প্রকাশ পেয়েছে এ নিয়ে ক্ষুভ।
মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক সালেহ চৌধুরী ‘একাত্তরের দির
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ মিস নুপুর!!!
হয়তো কেউ এই হতভাগ্য বীরশ্রেষ্ঠদের নিয়ে কিছু লিখে!! তাদের ভাগ্যের জালে জন্মে একটি বই!!! দেশ মাতৃকার উপাধী না পেয়ে বইয়ের পাতায় অর্জন হয় শ্রেষ্ঠ উপাধী।
কিছু লেখা হয়!!! কিন্তু হায় এই জগৎজ্যোতিদের নিয়ে লেখা ক'জনই বা পড়ে। জানতে চায় ওদের কথা!!! অনেকের ধ্যান ধারনায় আমাদের যুদ্ধ, যুদ্ধের যোদ্ধারা, আমাদের জগৎজ্যোতিদের ভাবনা হয়তো আসে না।
আবারও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৫
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: অবশ্যই স্টিকি করা হোক।
কিন্তু আপনি কোন রেফারেন্স উল্লেখ করেন নি কেন।
প্রিয়তে থাকলো।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকবেন।
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৬
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: দুঃখিত, আসলে হবে আরো কিছু রেফারেন্স।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
লেখাটি নীচে বইটির লেখকের নাম দেওয়া আছে। লেখাটি দীর্ঘ বলে রেফারেন্স দেওয়া হয়নি।
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৪০
সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: দুর্দান্ত স্পৃহা... এই তো চাই
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে.............!!!
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৮
রকি ভাই বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, এসব তথ্য আমার মতো আরো অনেকের কাছে অজানা ছিল।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ এত কষ্ট করে তথ্যের সাথে মিত্রতা করার জন্য।
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬
শান্তির দেবদূত বলেছেন: কিছুই বলার নাই ..... প্রিয়তে নিয়ে গেলাম
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
হয়তো.......!!!!
ধন্যবাদ শান্তির দেবদূত আপনাকে।
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৫
তাপস ঘোষ বলেছেন:
লেখাটি পড়ে সত্যিকারভাবে মর্মাহত হলাম.....! এমন একজন বীর যোদ্ধার কথা হয়তো চিরকাল আমাদের অজানা থেকে যেত ! এমন একটি সত্যিকারের কাহিনী ব্লগে প্রকাশ করার জন্য ভাস্করদার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
সেই সাথে একটি দাবী জানাচ্ছি এখনো অনেক সময় আছে জগৎজ্যোতির জন্য কিছু করার! সেই দিকে যেন আমাদের সবার দৃষ্টি থাকে সাথে সাথে সরকারকেও উৎসাহিত করতে হবে জগৎজ্যোতির কৃতিত্বের কথা স্মরন করাতে হবে বার বার.....................!
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ তাপস।
যে সরকারের কথা বলা হলো একদিন সেই সরকারই জগৎজ্যোতির সেই খেতাবটি ঘোষনা করেছিলো। কিন্তু হায় সেই খেতাবের মালা কোনদিন পড়েনি জগৎজ্যোতির গলায়।
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
মুক্ত বয়ান বলেছেন: আসেন আমরা আপাতত, একজন বেসামরিককে বীরশ্রষ্ঠ দাবি করার অপরাধে লজ্জিত হই!!!
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
......................................!!!!!........................................
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
বিডিআর বলেছেন: ভাল লাগল। কিছুটা লজ্জিত অনুভব করছি
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
যুদ্ধের এতটা কাল ধরে এই লজ্জা আমাদের বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। আর কতটা কাল..............!!!
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০০
আরিয়ানা বলেছেন: লেখাটার জন্য ধন্যবাদ। অনেক না জানা কথা জানলাম। খুবই দুঃখ জনক!! ভাল থাকবেন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ আরিয়ানা।
এরকম বহু গল্পের নায়কদের আমরা জানতে পারেনি। হয়তো কখনো ক্যামেরার ফোকাসে , আর পত্রিকার পাতায়, কিংবা বইয়ের ছাপাখানায়.......!!!
১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
বিবর্তনবাদী বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। বাংলাদেশী হিসেবে এই বীরশ্রেষ্টর অবদান না জানাটা আমাদের দূর্ভাগ্য। তবে আমার মনে হয়, শুধু সেনাবাহিনীর অংশ না হওয়াটাই তার বীরশ্রেষ্ট খেতাব পাওয়ার কারন হয়ত নয়। ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য হওয়াটাও হয়ত অনেকের জন্য সুখকর বলে মনে হয় নাই।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ।
তবে যে কয় জনকে বীরশ্রেষ্ঠ পদক দেওয়া হয়েছে তারা কিন্তু প্রত্যেকেই কোন না কোন বাহিনীর সৈনিক ছিলেন। হয়তো এ কারণটাই মূখ্য ছিল .....!!!!
১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪১
সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: জগৎজ্যোতির প্রতি বাংলাদেশ সরকার তার প্রতিশ্রুতি রাখেনি। ••• স্বাধীনতার পর সরকার জ্যোতিকে সর্বোচ্চ খেতাব দেয়নি, সর্বোচ্চ খেতাব মুক্তিযুদ্ধের একটি বিশেষ অংশের জন্য সীমাবদ্ধ রয়ে গেলো। সরাসরি সশস্ত্রবাহিনীর না হলে সর্বোচ্চ খেতাব দেয়া যাবে না। অতএব জগৎজ্যোতিও বাদ। ওতে কিছু যায় আসেনি। জ্যোতিরও কোন ক্ষতি হয়নি। স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গকারী জগৎজ্যোতিরা অমর। তাদের কীর্তি অয় অবিস্মরণীয়।’
এই বীরের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করছি।
দাদা গতকাল একটা পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে লিখেছিলাম আপনার কলমের প্রতি আমার বিশ্বাস অন্যরকম। আজ আবার প্রমাণ দিলেন। জগৎজ্যোতির প্রতি সরকারের সীমাবদ্ধতার কথা শুনে হতাশ হলাম। রাষ্ট্র কেন তার খেতার ছিনিয়ে নিল? তার ব্যাখ্যাটা পছন্দ হল না। মনে হল বাংলাদেশ রাষ্ট্র নামক প্রতিষ্ঠান যে সংকীণতার মাঝে আবদ্ধ তার প্রমাণ বহুদিনের । রাষ্ট্রের জন্মের সেই শুরুর মুহূর্তগুলোতে ও আমার নতুন করে শুরু করতে পারিনি, পারিনি চলতে সত্যের পথে। কিংবা আমাদের চলতে দেওয়া হয়নি।
যে রাজনীতিতে জগৎজ্যোতির প্রতি অতীতে অবিচার হোক না কেন, আশা করি somewhereinblog কতৃপক্ষ অবিচার করবেন না। লেখাটির গুরুত্ব অনুধাবন করে এবং আগামী প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার স্বার্থে এই লেখাটি স্টিক করার জন্য কতৃপক্ষের প্রতি অনুরুধ করছি।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:১৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
কিছু ভাষা আছে, কিছু কথা থাকে যা কখনো বলার পর আমাদের বিবেক থমকে যায়.....সেই প্রতিধ্বনি বার বার উচ্চারিত হয়.....!!! আমরা আমাদের বিবেককে প্রশ্ন করি!!! খুঁজি উত্তর .....!!!
সরকারের সীমাবদ্ধতা কারণে খেতাব দেওয়া হয়নি নাকি অন্য কোন কারণ ছিল তা হয়তো অজানা। কিন্তু এখানে একটা বিষয় স্পষ্ট তা হলো যে কয় জনকে বীরশ্রেষ্ঠ পদক দেওয়া হয়েছে তারা কিন্তু প্রত্যেকেই কোন না কোন বাহিনীর সৈনিক ছিলেন। হয়তো বাহিনীর দোহাই দিয়ে জ্যোতির এ সম্মান থেকে বাদ দেওয়া হলো। তবে তার পরিবারের এ নিয়ে কোন মাথাব্যাথা নেই। কেন, কোন কারণে খেতাব পায়নি জ্যোতি তা নিয়ে কেউ ভাবে না।
ধন্যবাদ শোভন ভাই।
১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০৭
১৯৭১স্বাধীনতা বলেছেন: আমার দেশ ,রাজাকাররাই আজ সবকিছু।ভাবতেই খারাপ লাগে।
+
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:১৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
সত্যিই.....তাই!
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৬
তর্পন বলেছেন: স্টিক হোক ।
==
আইপির হ্যাশকোড প্রকাশ করতে সামহোয়ারকে বলছি যাতে একই আইপিতে ভুয়া নাম দিয়ে অনেক ছাগু লগইন করলে ধরা পড়ে যায় । Click This Link
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪৯
ইমন০০৭ বলেছেন:
সকল সংর্কীনতার উর্ধে উঠে জগৎজ্যোতিকে বীরশ্রেষ্ঠ পদক প্রদান করার জন্য সরকারের দৃর্ষ্টি আকর্ষন করছি।
এই তথ্যটা জানা ছিল না। আমার মত অনেকের কাছেই জগৎজ্যোতি অজানা ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
এখন যেহেতু আ'লীগ সরকার ক্ষমতায় রয়েছে তাই তাদের একটা বিরল সুযোগ এসেছে নিজেদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষার।
ধন্যবাদ।
১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৩
তাপস ঘোষ বলেছেন:
প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ তাপস।
১৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৮
শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: এধরণের লেখাই তো পড়তে চাই।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
তাই তো দিয়ে দিলাম।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৯
অলস ছেলে বলেছেন: ভালো লেগেছে। কি নির্মম ইতিহাস।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৪০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
এরকম অনেক না জানা নির্মম ইতিহাস হয়ত অজানাই থেকে যাচ্ছে আমাদের মাজে।
ধন্যবাদ অলস ছেলে আপনাকে।
১৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৬
তর্পন বলেছেন: ৩৮ বছরে দেশের একজন শ্রেষ্ঠ সন্তান, বীর শ্রেষ্ঠ তুল্য মানুষটির নামটুকুর নামটুকু কেউ জানলো না..
ভাস্বর চৌধুরীকে ধন্যবাদ দিয়ে খাটো করতে চাই না এমন একটি সময়োপোযোগী পোস্টের জন্য । এদের বীরত্বের ইতিহাস দেশ থেকে গোলাম আজম তথা জামাত শিবিরের বংশ নির্বংশ করতে মানুষ কে অনুপ্রাণিত করবে ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৪৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
এটাই সব ছেয়ে বর দুঃক জনক।
সাংবাদিক অপূর্ব শর্মা যখন জগৎজ্যোতিকে নিয়ে গবেষনা শুরু করে ছিলেন তখন দেখতে পেলাম তার নামটুকু কেউ জানেনা।
২০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৯
তর্পন বলেছেন: @লেখক, বইটির কিছু পাতা কি স্ক্যান করে তুলে দেয়া যায়? সম্ভব হলে পুরো বইটির পিডিএফ। কারণ বইটি পড়া আমাদের জন্য জরুরী ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অবশ্যই চেষ্টা করব বইটির কিছু পাতা তুলে দেয়ার।
তবে বইটি এবারের ২১শে বই মেলায় সাহিত্য প্রকাশ থেকে প্রকাশিত হয়েছে।
""""""সাহিত্য প্রকাশ"""''''' এ যোগাযোগ করলে পেতে পারেন।
২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫১
অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: স্টিকি হোক ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ ।
২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫২
অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: এই পোস্ট স্টিকি করা হোক ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:০১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
জগৎজ্যোতিকে জানার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।
২৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: উনার সম্পর্কে আগেই পড়েছিলাম।
মহান এই মুক্তিযোদ্ধার জন্য অনেক শ্রদ্ধা
পোস্টটি স্টিকি করা হোক।
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:০২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
পোষ্টটি স্টিকি করা হউক আর না হউক বিষয়টি সবার নজরে এলেই একজন জগৎজ্যোতিকে সবাই জানতে পারবে।
ধন্যবাদ শামীম ভাই।
২৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫৯
কাঙাল মামা বলেছেন: জগৎজ্যোতিকে সালাম.........
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ ।
২৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৩৫
এ.জে. মিন্টু বলেছেন: অবশ্যই স্টিকি করা হোক।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
২৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৪৭
সিউল রায়হান বলেছেন: নত শিরে শ্রদ্ধা জানাই জগৎজ্যোতিকে......
বাংগালীর জগতকে জ্যোতির্ময় করতে প্রাণ দেয়া এই মানুষটিকে সশ্রদ্ধ সালাম.....
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে.....!!!
আর জ্যোতির কির্তির কারণে আমরা আজ জ্যোতিরময়......!!!!
২৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৫৩
সাগর চক্রবতী বলেছেন: +
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১৭
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: সিভিলিয়ানরে পদক দিলে ঝুলাবে কই? এই ভাইবা জলপাইরা সব পদক নিয়া গেল।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও ব্যবসা করলো কিছু মুক্তিযোদ্ধা! এই লজ্জা কই রাখি?
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৪১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।
জানিনা এ লজ্জা আর কতকাল বয়ে বেড়াতে হবে....!!!!
২৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৫
রণদীপম বসু বলেছেন: ভালো পোস্ট। আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।
দুই যুগ আগে সুনামগঞ্জ জগৎজ্যোতি পৌর পাঠাগার থেকে প্রচুর বই এনে পড়েছি। তখনকার কষ্টটা আবারো জেগে ওঠলো। দেশমাতৃকার জন্য প্রাণ বিলিয়ে দিতে যেমন জগৎজ্যোতির মতো বীরের অভাব হয়নি এই দেশে, একইভাবে প্রতিজ্ঞা করে প্রতিজ্ঞা না রাখার মানুষেরও অভাব হয় না এই দেশেই !
তাই বীরের জন্য শ্রদ্ধা জানানোর সাথে সাথে হীনমন্য কিছু মানুষের জন্য করুণাও জানানোর ভাষাও হয়তো আমাদের আয়ত্ত করতে হবে !
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: যারা জ্যোতিকে তার পূর্ণ মর্যাদা দেয়নি তারা হয়তো একদিন থাকবে না। তাদের কীর্তি কে কতটুকু মনে রাখবে তা জানি না। কিন্তু আমাদের জ্যোতিরা হাজার বছর বেঁচে থাকবে এ বাংলায়.......!!!!
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৮
তনুজা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এই পোস্টের জন্য
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকেও ইতিহাসটি জানার জন্য।
৩১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৩
কিউরিয়াস বলেছেন: +,
প্রিয়তে,
স্টিকি করা হোক।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে......!!!
৩২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৪২
আট আনা বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম, প্লাস দিলাম, আমার ফেসবুকেও শেয়ারে দিয়ে দিলাম। ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
সবাই জানবে ........ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:২১
কঁাকন বলেছেন: ধন্যবাদ
আগে ভাবতাম কত অল্প জানি সামহয়ারে এসে মনে হচ্ছে কিছুই তো জানিনা
ভালো থাকুন
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।
৩৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:২৩
বটগাছ বলেছেন: ভাগ্যিস এমন কোন নিয়ম নেই সংবিধানে- উর্দি না থাকলে দেশকে ভালোবাসা যাবে না!
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন......ধন্যবাদ এ দ্বারে।
৩৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:০২
রোবোট বলেছেন: জগতজ্যোতির ধর্ম কি কোন ইস্যু হয়েছিলো? বীরশ্রেষ্ঠ না হোক অন্য কোন পদকতো দেয়া যেত?
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: সবই হতো, সবই দেয়া যেত......কিন্তু সরকারই জানে.....শুধু অজানার পাড়ে এই জনতা......!!!
৩৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:১০
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: এই পোস্ট টা স্টিকি করা উচিত ।
ধর্ম যদি ইস্যু হয়ে থাকে তবে এরচেয়ে দুঃখজনক আর কিছুই হতে পারে না ।
জগৎজ্যোতির জন্য এক বুক শ্রদ্ধা ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: যোদ্ধাকে নিয়েও এদেশে ইস্যু তৈরি হয়.......হায়রে দেশ!!!
৩৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, এসব তথ্য আমার মতো আরো অনেকের কাছে অজানা ছিল।এমন কিছু জানার জন্যইতো সামহোয়ারইন......।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে ইতিহাসকে জানার জন্য। আর কষ্ট করে পড়ার জন্য।
৩৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:১৭
নুসরাত জাহান যুথি বলেছেন: অজানা ইতিহাস তুলে ধরবার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ। সরকারের প্রতিটি আবেদন, এই বীরকে যথাযথ স্বীকৃতি দেয়া হোক।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: নিয়তির খেলায় জবাই হয়েছে আমাদের জ্যোতি!!! তার ভাগ্যে এই বাংলায় সেই খেতাবটি জুটেনি। শুধুই নামে......!!!
খেতাবের নামেও চলে পরিহাস.....!!!!
ধন্যবাদ আপনাকেও কষ্ট করে পড়ার জন্য ও ইতিহাসকে জানার জন্য।
৩৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩৫
অন্তু বলেছেন: ভালো লেখেছেন। প্রথম আলোর 'ছুটির দিনে' শনিবারের সাপ্লিমেন্টটিতে মাস খানেক এই বিষয়ে একটি প্রচ্ছদে ছবি সহ মূল অনুসন্ধানী লেখা হয়েছিল। তাই না? তখন প্রথম জানতে পারি। ব্লগে এনে ভালই করেছেন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
হ্যাঁ ঠিক বলেছেন সেখানেও ছাপা হয়েছিলো।
আর এখানেও......!!!!
ধন্যবাদ আপনাকেও।
৪০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩৬
চাঙ্কু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাষ্কর ভাই । অজানা অনেক কিছু জানলাম ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও অজানাকে জানার জন্য।
৪১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:০৯
রাজপথ_থেকে_বলছি বলেছেন: প্রিয়তে থাকলো।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
৪২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৫
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: +
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
৪৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করায় কর্তৃপক্ষকে অশেষ ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।
৪৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৯
তনুজা বলেছেন: ইমন জুবায়ের বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করায় কর্তৃপক্ষকে অশেষ ধন্যবাদ
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৪৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৯
বিবর্তনবাদী বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি হওয়ায় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: সালাম.......!!!!
আপনাদের জন্যই .......শেষ পর্যন্ত স্টিকি করা হলো। ধন্যবাদ ইতিহাসটি প্রচারে সাহায্য করার জন্য।
৪৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: 'শেষে এসে অবশেষে' স্টিকি হলো।
ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক তাই......ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২২
রোহান বলেছেন: এই নির্মম ইতিহাস এতোদিন পর জানলাম। সত্যিই কত দূর্ভাগ্য আমাদের। রাজাকাররা পতাকা উড়িয়ে গাড়ি নিয়ে চলে আর জগৎজ্যোতির পরিবার দিনমুজুরের কাজ করে টেনে চলে জীবিকার জোয়াল। জগৎজ্যোতির মৃতদেহ নিয়ে উল্লাস করেছিলো হবিগন্জের যেসব চিন্হিত রাজাকার তাদের কোন তালিকা থাকলে পোষ্টে আপডেট করে দিতে পারেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আমি জ্যোতির আলো সবাইকে জানাতে এসেছি। আমাদের জ্যোতিরা কখনো মরে না, ওরা বেঁচে থাকে আমাদের হৃদয়ে.....!!!
চেষ্টা করবো রাজাকারদের লিস্ট দেওয়ার জন্য।
৪৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪
নুসরাত জাহান যুথি বলেছেন: সামহয়ারইন করতৃপক্ষকে ধন্যবাদ পোস্টটিকে স্টিকি করবার জন্য।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ।
৪৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
পজিটিভ২৯ বলেছেন: ধন্যবাদ লেখককে। এবং সামো কে পোষ্ট স্টিকি করার জন্য।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে ।
৫০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২৬
অন্তিম বলেছেন: এক মুক্তিযোদ্ধার অজানা কাহিনী আমরা আজ জানতে পেরেছি। এরকম অজস্র মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের অজানাই থেকে গেল।
সালাম তোমায় জগৎজ্যোতি।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে.....অজানাকে জানতে!!!!
৫১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৩১
পথিক!!!!!!! বলেছেন: এই পোষ্টটা তো ষ্টিকি হতেই হবে
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
৫২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৩
নাফিস ইফতেখার বলেছেন: ভাগ্যিস ব্লগটা ছিলো, আর আপনি ছিলেন। না হলে জগৎজ্যোতিরা আমাদের দৃষ্টিসীমার আড়ালে চলে যেত। জগৎজ্যোতির মহান আত্মত্যাগের প্রকৃত মূল্যায়ন না হবার ঘটনাটা খুবই খুবই দুঃখজনক ও জাতি হিসেবে আমাদের জন্য চরম লজ্জাদায়ক.......কিন্তু ৩৮ বছরে আমরা আমাদের চামড়াটাকে অনেক পুরু করে ফেলেছি.....এখন আর কিছুতেই কিছু মনে হয় না.....অনুভূতিগুলো অনেক সস্তা করে ফেলেছি এই আমরাই......
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আমি হয়তো জানাতে পেরেছি এই ব্লগে। আর আমার পক্ষ থেকে শ্রশদ্ধ সালাম সেই লেখককে। যিনি দীর্ঘদিনের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর জ্যোতিকে আবিষ্কার করেছেন। ছাপাখানার মধ্য দিয়ে শ্রেষ্ঠ উপাধী দিয়েছেন ........!!! হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে শ্রদ্ধা সেই সাংবাদিক অপূর্ব শর্ম্মাকে।
ধন্যবাদ আপনাকেও অন্তরের কথা বলেছেন।
৫৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮
সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: নাফিস ইফতেখার বলেছেন: ভাগ্যিস ব্লগটা ছিলো, আর আপনি ছিলেন। না হলে জগৎজ্যোতিরা আমাদের দৃষ্টিসীমার আড়ালে চলে যেত। জগৎজ্যোতির মহান আত্মত্যাগের প্রকৃত মূল্যায়ন না হবার ঘটনাটা খুবই খুবই দুঃখজনক ও জাতি হিসেবে আমাদের জন্য চরম লজ্জাদায়ক.......কিন্তু ৩৮ বছরে আমরা আমাদের চামড়াটাকে অনেক পুরু করে ফেলেছি.....এখন আর কিছুতেই কিছু মনে হয় না.....অনুভূতিগুলো অনেক সস্তা করে ফেলেছি এই আমরাই...
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও অন্তরের কথা বলেছেন।
৫৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮
সুইট বলেছেন: রাজাকার বলেন আর যাই বলেন সবাই নিজেদের যোগ্যতায় মন্ত্রী হয়েছে। আর দেখেন মুক্তিযুদ্ধে এমন কোন শর্ত ছিল না যে আপনি যুদ্ধ করলে আপনি দিন মজুর থেকে মন্ত্রী হবেন। দেশের জন্য যুদ্ধ করেছিল যুদ্ধ শেষে আবার সবাই যার যার কাজে ফিরে যাবে। দেশ ছাড়া অন্য কোন কিছু পাবার জন্যতো কেউ যুদ্ধ করেনি। আর যুদ্ধের পর শেখ সাহেব তার পছন্দ অনুযায়ী বীর খেতাব দিয়েছেন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধ কোন শর্ত নিয়ে শুরু হয় নি। দেশ মাতৃকার টানে সবাই ঝাপিয়ে পড়েছিল মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে। আমাদের জগৎজ্যোতিও সেই টানে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন...!!! তার কীর্তির কারণে সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষনা করা হয় বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব। কিন্তু ঘোষনা শুধুই ঘোষনা....!!!!
৫৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৫১
শামীম হাদী বলেছেন: যুদ্ধের পর শেখ সাহেব তার পছন্দ অনুযায়ী বীর খেতাব দিয়েছেন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আমার লেখায় এ ধরনের কোন কথা আসেনি। সো......!
৫৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০৩
সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: প্রিয় ভাস্কর
আপনার পোস্টের আশা করি আমার মত অসংখ্য ব্লগারে জন্য মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানাতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখবে। ব্যক্তিগত ভাবে আপনার কলমের প্রতি আমি বিশেষ ভাবে আস্থাশীল। আমি জানি পণ্যের এই বাজারে অনেককিছু পণ্য হয়। তারপরও কিছু ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান ভিন্ন। বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয় কিছু কলম কখনো বিক্রি হবে না সত্যের প্রশ্নে। বিশ্বাস আস্থাটাকে আকড়ে রাখবেন। ধন্যবাদ
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ শোভন ভাই । বলার ভাষা খোঁজে পাচ্ছি না কি বলবো। শুধু এটুকু বলবো......
বিশ্বাস রাখতে পারেন জীবনের শেষদিন পর্যন্ত বিশ্বাস আস্থাটাকে আকড়ে রাখার চেষ্টা করবো। আমার কলমের শক্তি যেন কখনো পিছুপা না হয় দোয়া করবেন। কিছু মানুষ, কিছু মানুষের কীর্তি বেঁচে থাকে কিছু কিছু মানুষের কারণে.......তারা নেপথ্যে শক্তি যুগিয়ে যায়। আমার এ দ্বারে সেই মানুষের খোঁজ আমি পেয়েছি।
৫৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০৫
সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: এই বীরের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করছি। জগৎজ্যোতি মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এক কিংবদন্তির নাম সাহস ও অনুপ্রেরণার উৎস।
জগৎজ্যোতির প্রতি রাষ্ট্রের সীমাবদ্ধতার কথা শুনে হতাশ হলাম। রাষ্ট্র কেন তার প্রাপ্ত খেতাব ছিনিয়ে নিল? উপরের ব্যাখ্যাটা আমার মত হয় অনেকেরই পছন্দ হবে না। মনে হল বাংলাদেশ রাষ্ট্র নামক প্রতিষ্ঠানের যে সংকীণতার মাঝে আবদ্ধ তার প্রমাণ বহুদিনের। আমরা তা ধারাবাহিকতা বয়ে নিয়ে বেড়াছি। রাষ্ট্রের জন্মের সেই শুরুর মুহূর্তগুলোতে ও আমার নতুন করে শুরু করতে পারিনি, চলতে পারিনি স্বাধীনতার পথে। শুধু এক ভার্সন থেকে অন্য ভার্সনে রূপান্তর মাত্র কিংবা আমাদের চলতে দেওয়া হয়নি।
আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি আমাদের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের এবং সাতজন বীরশ্রেষ্টের প্রাপ্য সম্মানীর প্রতি আমি কোন প্রশ্ন তুলতে চাই না। শুধু বলি জানার কৌতুহলে আমি জানতে চাই কোন ছকে কিসের ভিত্তিতে বীরশ্রেষ্ট উপাধি দেওয়া হয়েছিল?
যুদ্ধাপরাধীর গাড়িতে রাষ্ট্রীয় পতাকা ওড়ে আর পোশাক নেই বলে জগৎজ্যোতির সম্মান ছিনিয়ে নেয় রাষ্ট্র। যদি পোশাকের কারণে ছিনিয়ে নেওয়া হয় জগৎজ্যোতির সম্মান । তবে যুদ্ধের ময়দানে মা আর মাতৃভূমির জন্য কি জগৎজ্যোতিদের ভূমিকা শুধু পোশাক দিয়েই মাপা হবে।
প্রিয় জগৎজ্যোতি
উপাধির বিষয়টি যদি শুধু মাত্র পোশাক কেন্দ্রিক হয়ে থাকে তাহলে ব্যক্তিগত ভাবে লজ্জিত আমি। তোমাদের রক্তের দিয়ে কিনে দেওয়া দেশটা শুধু স্বার্থলোভীর মত ভোগই করছি আমরা। তোমাদের প্রাপ্য সম্মানটুকু দিতেও কৃপণতা!!! জানি শুধুমাত্র পদকের লোভে তোমরা বুকে বুলেটকে সাদরে গ্রহন করনি। যে স্বাধীনতার জন্য তোমরা লড়েছ সেই স্বাধীনতাও আমরা আকড়ে রাখতে পারিনি। এখনো প্রতিবার প্রতিমুর্হূতে খামচে ধরছে আমাদের মানচিত্র। এক ভার্সন থেকে অন্য ভার্সনে আমাদের স্বাধীনতা আড়কে ধরে শাসকগোষ্ঠী । আমাদের এই অপারগতা ক্ষমা কর।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
মনে হলো যুদ্ধের মাঠে আরেক কলম যুদ্ধের সাথে কথা বলছি। যুদ্ধের ময়দানে অক্ষুন্ন তার কলমটিও ছিনিয়ে নিতে কোন এক শক্তির এমনই স্লোগান......সেই স্লোগানকে ক্ষান্ত করতে তবুও কলম চলে অবিরত, কারো জন্য, দেশের জন্য, দেশমাতৃকার জন্য........!!!!
সেই কলম সৈনিককে..........!!!!
আমাদের জ্যোতিরা পায়না বীরশ্রেষ্ঠ নামক সেই শব্দের সম্পদ। শুধু কোন এক ভাষ্যে জানান দেয় শ্রেষ্ঠ তুমি হে মহান নায়ক!!! শুধু এটুকু তারপর কারো চলে যাওয়া, প্রাপ্যতার হিসেব নিকেষ কষতে পারে না সেই গোষ্ঠি যারা উপাধী নামক শব্দের বুলি ওড়ায়!!!
শুধু পদক নয়!! দেশ মাতৃকার টানে যে জ্যোতি যুদ্ধের ময়দানে শেষ রক্তবিন্দুও দিয়ে যায় এই মাটিতে। কিন্তু সেই মাটি, সেই মাটির মানুষ অস্বীকার করে যুদ্ধের বীরশ্রেষ্ঠকে। তারা মুক্তিযুদ্ধের লিস্ট থেকেও বাদ দেয় জ্যোতির নাম। হায়রে দেশ, হায়রে জাতি.......!!
জ্যোতির পরিবারের জন্য এক ভিটেমাটি দেওয়া হবে বলেও সেটি থেকে কোন এক কারণে আজও দেওয়া হয়নি সেই ভিটেমাটি। লাগবে না সেই মাটি, কারো করুণার চেয়ে.......!!!!
ধিক্কার !!! ধিক্কার!!!
৫৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০৮
হিসাম সেতু বলেছেন: লেখাটি পড়ে প্রচন্ড ভাল লাগল। পাশাপাশি ভেবে খারাপ লাগে যে কবে আমরা যোগ্য লোককে অন্তত তার প্রাপ্য সম্মানটা দিতে পারব?
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: এটাই বাস্তব!! এরই নাম বাস্তবতা.....
ধন্যবাদ আপনাকে।
৫৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০৮
ইসমাইল মোহাম্মদ মফিজুর রহমান বলেছেন: Facebook এ শেয়ার দিলাম, সবাই জানা দরকার................উর্দি যারা পড়েনি বা পড়েন না তারা ও দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছে ............................. দারুণ লেখাটির জন্য ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ লেখাটি শেয়ার করার জন্য।
৬০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
সোহানী বলেছেন: ইমন০০৭ বলেছেন:
সকল সংর্কীনতার উর্ধে উঠে জগৎজ্যোতিকে বীরশ্রেষ্ঠ পদক প্রদান করার জন্য সরকারের দৃর্ষ্টি আকর্ষন করছি।
এই তথ্যটা জানা ছিল না। আমার মত অনেকের কাছেই জগৎজ্যোতি অজানা ।
........ অবশ্যই একমত।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ !!! ভালো লাগছে অজানা তথ্য হয়তো জানাতে পেরেছি।
৬১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
লুদ্ধক বলেছেন: এটা আমাদের লজ্জ্বা...। তার আত্লার প্রতি জানাই সালাম...
বুঝা গেল রাজাকাররা এখনো আমাদের পিছু ছাড়েনি... নইলে উনি কেন অবহেলিত...?
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
সত্যি বলেছেন.......!!!
ভাগ্য আর ভাগ্যের পরিহারস.....!!!
ধন্যবদ আপনাকে।
৬২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:২৭
বুলবুল আহমেদ পান্না বলেছেন: জগৎজ্যোতি'র প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ।
আপনাকে অনেক ভেতর থেকে ধন্যবাদ এই পোস্ট এর জন্য।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য।
৬৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩১
মীতু বলেছেন: অনেকদিন পর আজ সময় নিয়ে এই মাত্র ব্লগে ঢুকলাম । ধন্যবাদ তোকে অসংখ্য এই অজানা তথ্যটি জানানোর জন্য ।
এই রকম আরো জানতে চাই ।
সরকারের কাছে আবেদন জানাই জগৎজ্যোতি এবং তাঁর পরিবারকে প্রাপ্য সম্মান দেওয়ার জন্য।
শ্রদ্ধা জানাই সকল জানা অজানা শহীদ এবং জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অনেকদিন পর এ দ্বারে। কেমন আছিস ?
তোকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
আবেদন করে লাভ নেই। সেটি এখন পুরনো হয়ে গেছে। সরকার ভূলে যেতে বসেছে। শুধু মনে করি আমরা যারা পত্রিকা আর বইয়ের পাতায় লিখি । বিবেকের আর্তনাদ ও হৃদয়ে যারা সত্যিকারের স্বাধীনতাকে উপলব্দি করি.......!!!
৬৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩১
কামরুন্নিছা মুন্না বলেছেন: আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি আমাদের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের এবং সাতজন বীরশ্রেষ্টের প্রাপ্য সম্মানীর প্রতি আমি কোন প্রশ্ন তুলতে চাই না। শুধু বলি জানার কৌতুহলে আমি জানতে চাই কোন ছকে কিসের ভিত্তিতে বীরশ্রেষ্ট উপাধি দেওয়া হয়েছিল?
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনার এই প্রশ্ন আমারও !!! আমাদের বিবেক এই প্রশ্ন স্বাধীনতার পর থেকে করে আসছে। কোন তর্কে নয়!!!
জাতির কাছে আমাদের এই প্রশ্ন থাকবে আজীবন.....!!! কিন্তু হায়, আমাদের জ্যোতির আলো দেখতে পেলো না এ জাতি.....!!!
৬৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩৭
কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
৫৪ নাম্বার কমেন্টে সুইটরে চিনা রাইখো,
রাজাকাররা নিজ যোগ্যতায় মন্ত্রী হৈছে নাকি ম্যাডামের কোন অঙ্গ চাটার ফলে,
খেয়াল কৈরা
৬৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩৮
তর্পন বলেছেন: উইকিতে একটি পাতা যুক্ত করা হয়েছে । একে সমৃদ্ধ করুন।
Click This Link
সংশপ্তক মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি আমাদের ক্ষমা করুন! বীরশ্রেষ্ঠ নিয়েও চলেছে প্রতিশ্রুতিভঙ্গের খেলা ...নামে আমার ব্লগের পোষ্ট টিতে আরও কিছু তথ্য দিয়েছি
Click This Link
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অসংখ্য, অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
৬৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৩
সুবিদ্ বলেছেন: যুদ্ধের পর শেখ সাহেব তার পছন্দ অনুযায়ী বীর খেতাব দিয়েছেন।
........সুইট সাহেবকে চিনিনা, কিন্তু হাদী তুই এইটা কই পাইলি???? শেখ মুজিবের বিপক্ষে গেলেই সেইটা সঠিক হইয়া যায়, না!!!
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:২৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আমার লেখায় এ ধরনের কোন কথা আসেনি। সো......!
৬৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৯
শামায়েল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মাত্র সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ ব্যাপারটা সবসময়ই কেমন অস্বাভাবিক লাগে। প্রিয়তে রাখলাম। +
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে.......!!!!
৬৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৯
অতৃপ্ত আত্মা বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি হওয়ায় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।তা না হলে মিস করতাম... লেখক কে ধন্যবাদ..........।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকেও.....!!!
৭০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:০২
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এই রকম বঞ্চনার ইতিহাস একটি নয় হাজার হাজার। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক একটি মন্ত্রণালয় আছে। একজন সম্মানিত মন্ত্রী এই মন্ত্রণালয় দেখাশুনা করেন। এই মন্ত্রণালয় যদি এই সব বীরদের বীরত্বগাঁথা মানুষকে না জানাতে পারে, তবে তাদের কেন আর দায়িত্ব দেয়া ? কেনই বা একটি মন্ত্রণালয়ের পেছনে জাতির টাকা ঢালা ?
আর যথারীতি বীরের পরিবার অবহেলিত। এই দেশ কোন ভালো মানুষকে শ্রদ্ধা করতে জানে না।
মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের একটি ওয়েব সাইট আছে। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বা কোন তথ্য নাই। আসলে তাদের কাজটা কী ?
Click This Link
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৩১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
শামীম ভাই সত্যি কথাই বলেছেন। এই সত্য কথাটিই ক'জনই বা বলতে পারে।
মন্ত্রনালয়ের কথা কি আর বলা.....!! সরকারের দায়বদ্ধতা আর একঘেয়েমির কারণে মন্ত্রনালয়গুলো কি যে করে.....!!!!
আর যথারীতি বীরের পরিবার অবহেলিত। এই দেশ কোন ভালো মানুষকে শ্রদ্ধা করতে জানে না।
শ্রদ্ধা জানায় তবে রাত ১২ টা ১ মিনিট আর ভোরের আলোর সাথে সাথে। কিন্তু তারপরও সভা-সমাবেশ.....!!!!
ওয়েবসাইটে আর কি থাকবে। কি আর জানে ওরা। কি আর জানাবে ওরা। তার চেয়ে গ্রামের এক মুক্তিযোদ্ধা বৃদ্ধই ভালো বলতে পারে মুক্তিযুদ্ধ কি ? কিভাবে হয়েছিল যুদ্ধ ? ???
বৃদ্ধের কথা শুনলেই গা শিউরে উঠবে......আর ওয়েব সাইট দেখলে পরের লাইনটি আর পড়তে ইচ্ছে করবে না । এই হলো পার্থক্য......
৭১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:১৪
সাদা কাগজ বলেছেন: রোহান বলেছেন: এই নির্মম ইতিহাস এতোদিন পর জানলাম। সত্যিই কত দূর্ভাগ্য আমাদের। রাজাকাররা পতাকা উড়িয়ে গাড়ি নিয়ে চলে আর জগৎজ্যোতির পরিবার দিনমুজুরের কাজ করে টেনে চলে জীবিকার জোয়াল। জগৎজ্যোতির মৃতদেহ নিয়ে উল্লাস করেছিলো হবিগন্জের যেসব চিন্হিত রাজাকার তাদের কোন তালিকা থাকলে পোষ্টে আপডেট করে দিতে পারেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আমি জ্যোতির আলো সবাইকে জানাতে এসেছি। আমাদের জ্যোতিরা কখনো মরে না, ওরা বেঁচে থাকে আমাদের হৃদয়ে.....!!!
চেষ্টা করবো রাজাকারদের লিস্ট দেওয়ার জন্য।
৭২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:২৩
ল্যাটিচুড বলেছেন: বে-সামরিক বীরশ্রেষ্ট জগৎজ্যোতিকে সমগ্র জাতির পক্ষথেকে সশ্রদ্ধ সালাম।
সেই সাথে যারা জাতির এই মহান সৈনিককে সবার আড়াল ঠেলে দিয়েছে তাদের জন্য সমগ্র জাতির পক্ষ থেকে ঘৃনা ঘৃনা ঘৃনা ...
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে...........সাধারণ নাগরিক হয়ে সালাম আর ঘৃণাকে ঠিকই চেনা যায় অথচ সরকার সত্যি কারের মানুষকে চিনতে পারে না। শ্রদ্ধার পাত্রকে শ্রদ্ধা দিতে পারে না।
৭৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৪৭
আহসান হাবিব শিমুল বলেছেন: এমন মহাত্মার কথা এতোদিন পরে জানলাম।এই লজ্জা রাখি কোথায়?
সিভিলিয়ান, ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী এবং ধর্ম -এই তিনের যোগফলেই তিনি বীরশ্রেষ্ঠ হয়েও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পাননি।অবশ্য উপরোক্ত তিনটির যে কোন একটি কারনই বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব না পাওয়ার জন্য যথেষ্ট বলে বিবেচিত হয়েছে অথবা করা হয়েছে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আসলে যাদেরকে বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব দেওয়া হয়েছে তারা কোন না কোন বাহিনী থেকে এসেছেন। সো তৎকালীন সময়ে এটাও মূখ্য থাকতে পারে......!!!!
একটা বিষয় সব কিছুর কাছেই হার মানায় যে, কে কোন বাহিনী থেকে আসলো সে-টি না দেখে যার প্রাপ্য যতুটুকু তাকে তার মূল্যায়ন করা হয়নি !!!
ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
৭৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৫৫
মাহবুব সুমন বলেছেন:
শহীদ জগৎজ্যোতির সেই ছবিটি ।
ধন্যবাদ ভাস্কর, এভাবেই আমাদের প্রকৃত ইতিহাস উঠে আসবে ড় প্রজন্মের লেখায়। অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং অবশ্যই কৃতগ্যতা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
এই ছবিটি আমার কাছেও ছিল। কিন্তু দেওয়া হয়নি। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৭৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:২৩
ধীবর বলেছেন: মহান স্বাধীনতার এই সেনানিকে অন্তস্থল থেকে শ্রদ্ধা। নিঃসন্দেহে আমরা আমাদের কৃতি সন্তানদের যথাযোগ্য মর্যাদা দিতে পারিনি বলে, এ মাটিতে কৃতি সন্তানরা বোধ করি জন্ম নেয়াই বন্ধ করে দিয়েছেন।
লেখক যে কাজ করেছেন, তাতে লক্ষাধিক ধনুবাদ দিলেও কম দেয়া হয়। তাই অনেক আশির্বাদ আর শুভ কামনা দিলাম।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
খূব আফসোস হয় ..........!!!
আপনাকে শুভ কামনা !!! তবে আমি, আপনি ও আমাদের কামনা করা উচিত কোন সরকার কীর্তিমানদের যাতে তার প্রাপ্যটুকু থেকে যাতে বঞ্চিত না করে।
৭৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৩১
নাহিদা সুলতানা বলেছেন: অন্যের লেখা চুরি করার ক্ষেত্রে সিদ্ধহস্ত ভাস্কর চৌধুরী। অসংখ্য প্রমাণ আছে। তার লেখা কি করে স্টিকি হলো।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
মিস নাহিদা সুলতানা
আপনার মন্তব্যে আমি মর্মাহত। আপনি কোন প্রমাণ না দিয়ে ব্লগে এ ধরনের মন্তব্য করে ব্লগারদের বিভ্রান্ত করছেন।
যা করবেন , যা বলবেন তার আগে ভাববেন।
আমি ইচ্ছে করলে আপনার মন্তব্যটি মূছে দিতে পারতাম।
আমি আশা করছি ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ কোন লেখায় বিভ্রান্তিমূলক মন্তব্য থেকে বিরত থাকবেন।
৭৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৪১
রাজীব রহমান বলেছেন: পদকের উপর আস্থা অনেক আগেই উঠে গেছে ... ব্যাপারটা আরো দৃঢ় হল... যা হোক শহীদ জগৎজ্যোতির জন্য শ্রদ্ধা থাকল...
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ........!!!!
৭৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৫২
রিফাত হোসেন বলেছেন: পড়লাম । প্লাস দিলাম । খুব ভাল লাগল ।
তাকে কেন দেওয়া হল না, সেটাও প্রশ্ন ?
আশা করি সরকার মহল এর দৃষ্টি অচিরেই আকষর্ণ করবেন ।
যাই হোক । সাহেব আপনার আর্টিকেল খুবই ভাল লেগেছে, আপনি যদি বাঘা সিদ্দীকি নিয়ে আরও একটা আর্টিকেল লিখতেন, তাহলেও অনেক কিছু জানতে পরব । সাহবী বীর শহীদ আর গাজীদের নিয়ে ।
ধন্যবাদ ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনার কথা শুনে খুব ভালো লাগলো। চেষ্টা করবো ভবিষ্যতে কীর্তিমানদের তুলে ধরতে.......!!!!
৭৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:১৭
আিমওআমরা বলেছেন: শামায়েল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মাত্র সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ ব্যাপারটা সবসময়ই কেমন অস্বাভাবিক লাগে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনার কিছু বলার ছিল না ?
৮০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:২৪
রুবেল শাহ বলেছেন: আমার মনে হয় আমরা স্বাধীনতা পাবার উপযুক্ত নই....................+
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য।
কেমন আছেন ?
৮১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৬
রিফাত হোসেন বলেছেন: রুবেল শাহ আপনি কি মজা করছেন । স্বাধীনতা যে কেউ পাবার উপযুক্ত হোক সে মন্দ হোক সে ভাল । এটা সবার নেজ্য অধিকার ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ ।
৮২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৪১
নাজমুল আহমেদ বলেছেন: হায়রে ইতিহাস
হায়রে আমার সোনার বাংলা
হায়রে বাংলার রাজনীতি ............. আফসুস।
নিজেকে ধিক্কার জানাই এই রকম একটা জলজ্যন্ত ইতিহাস এই প্রথম জানলাম। শত ধিক্কার তাদেরকে যারা আমাকে এই ইতিহাস জানতে দেয়নি।
স্যালুট জগৎজ্যোতি
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
একদিন যদি জ্যোতি দেশের সব্বোর্চ খেতাবটি পেতো তাহলে ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাঙ্ক্ষরে লেখা থাকতো। সরকার সে পদকটি তাকে দেয়নি.......!
কিন্তু ইতিহাস আজ জ্যোতিকে বইয়ের ছাপাখানায় শ্রেষ্ট উপাধী দিলো।
ধন্যবাদ।
৮৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৫
তপন বাগচী বলেছেন: জগজ্যোতি সম্পর্কে লেখার জন্য ধন্যবাদ। তাঁর নামে সুনামগঞ্জে একটি পাঠাগার আছে। এ বছর গতিধারা প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছে মাহফুজুর রহমান রচিত 'মুক্তিযদ্ধে হবিগঞ্জ'। সেখানেও জগজ্জ্যাতি সম্পর্কে তথ্য আছে। অপূর্ব শর্মার বইটি পড়ব।
নাহিদা সুলতানা কী বলছেন? তার জবাব কী?
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
নাহিদা সুলতানা শুধুই বলেছেন.......!!! কিন্তু কোন প্রমাণ দিতে পারেন নি। তাছাড়া আমাকে জড়িয়ে একটি পোস্টও দিয়েছেন । কিন্তু সেই পোস্টটিও এখন আর নেই .......!!!
দাদা, আপনি আরও জানবেন যে, নাহিদা সুলতানার আড়ালে একটি নিক কাজ করছে। তিনি বিভিন্ন মহিলার নামে নিক ব্যবহার করেন। সময় মতো সব জানাবো।
ভালো থাকবেন দাদা।
৮৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৫১
সৈয়দা তাহমিনা বেগম সীমা বলেছেন: শহীদ মুক্তিযোদ্ধা (বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত)
কমরেড জগৎজ্যোতিকে লাল সালাম।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ সৈয়দা তাহমিনা বেগম সীমা আপনাকে।
আপনাকেও লাল সালাম।
৮৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:১০
অপ্সরা বলেছেন: এমন একটা পোস্টের জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ ভাস্কর।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
তোমাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ অপ্সরা ।
কেমন আছো ?
৮৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:১৭
শাহনাজ সুলতানা বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার পোষ্টটি। প্রিয়তে তুলে নিলাম। ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ভালো লাগলো বলে নিজেকে ধন্য মনে করছি। নিজের এলাকার ইতিহাস পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৮৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
নুভান বলেছেন: আসেন আমরা আপাতত, একজন বেসামরিককে বীরশ্রষ্ঠ দাবি করার অপরাধে লজ্জিত হই!!!
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ধন্যবাদ এ দ্বারে।
৮৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
বাইত যামু বলেছেন: নাহিদা সুলতানার আসল পরিচয় আমরা অনেকেই চিনি।
সে তার অশোভনীয় মন্তব্য এবং পোস্ট মাধ্যমে আপানার গুরুত্বপূর্ণ এই পোস্টাকে বির্তকীত করতে চেয়েছিল। এটা ধারাবাহিকতা হয়তো আরো দিবে। এই রকম রাজাকার সব জায়গায় বিদ্যমান।
এই পোস্টটি না মুছে আপনি বুদ্ধিমানের কাজ করেছেন। ব্লগারদেরকে রাজাকারের সাথে পরিচয় হবার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেনি।
ধন্যবাদ ভাস্কর । ক্ষমাপ্রার্থী অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
বিষয়টি বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৮৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
মেসবাহ য়াযাদ বলেছেন: এ রকম অনেক জগৎজ্যোতি আছেন মানে ছিলেন আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ময়দানে। আমাদের সরকার, রাজনীতিবিদ কেউ এঁদের মনে না রাখলেও সাধারণ আপনি আমি মনে রাখছি, শ্রদ্ধা জানাচ্ছি...। এঁদের আত্মার শান্তি হোক....ইতিহাস এঁদের মতো মানুষদের ঠিকই মনে রাখবে....ধন্যবাদ আপনাকে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:০৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
হাজার জ্যোতির ভীরে অন্তত একটি জ্যোতিকে তুলে ধরতে পেরেছি। হয়তো অনেকেই অনুধাবন করতে পেরেছে এ রকম হাজার জ্যোতি আছে .......তাদের প্রতি আমার, আপনার, আমাদের শ্রদ্ধা আছে, থাকবে চিরদিন!!!
তবে সরকার ও রাজনীতিবিদদেরও শ্রদ্ধা আছে ............
রাত ১২ টা ১ মিনিট
আর ভোরের সূর্যের আলো উঠার আগেই তাদের শ্রদ্ধা শুরু হয়। সভা ও সমাবেশের মধ্য দিয়ে আবার শেষ হয়ে যায়। ক্ষয়ে যায় তাদের নাম আবার একদিন আসবে! এ দিনের অপেক্ষায়......!!!
ধন্যবাদ মেসবাহ ভাই আপনাকে ।
৯০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪
বাইত যামু বলেছেন: নুভান বলেছেন: আসেন আমরা আপাতত, একজন বেসামরিককে বীরশ্রষ্ঠ দাবি করার অপরাধে লজ্জিত হই!!!
আসুন
লজ্জিত হই।
লজ্জিত হই।
লজ্জিত হই।
আমি লজ্জিত হতে রাজি আছি।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:০৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
..............................!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!............................
৯১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪০
পথহারা আমি বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং লেখা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:০৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ পথহারা।
৯২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
সনিক বুম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাস্কর ইতিহাসকে তুলে আনার জন্য। আপনার লেখা থেকে অনেক কিছূ জানতে পারলাম। এই লেখাটি ফেসবুকে দিতে চাই এই বিষয়ে আপনার অনুমতি প্রার্থনা করছি।
জগৎজ্যোতি লাল সালাম
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:০৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অবশ্যই ফেইসবুকে দিতে পারেন ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৯৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫০
নীরজন বলেছেন: সোজা প্রিয়তে................আর কিই বা বলার আছে..........
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:০৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ নীরজন !!!!
হয়তো অনেক কিছূই বলার আছে.....হয়তো কিছুই বলার নেই.....!!!
৯৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৭
তর্পন বলেছেন: Click This Link এ আপডেট দিয়ছি কিছু । দেখতে পারে ন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে ।
আপনার পোস্টটি পড়ছি........!!
৯৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
বিডি আইডল বলেছেন: সামরিক বাহিনীর বাইরে বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব দেওয়া যাবে না...এই ধরণের কোন নিয়ম কি ছিল? মুক্তিযুদ্ধ কি সামরিক বাহিনীই করেছিল শুধু?
এর আগেও ব্লগে একাধিক শহীদ মুক্তিযোদ্ধার কাহিনী এসেছে...যাদের বীরত্ব বীরশ্রেষ্ঠ পদবীর দাবী রাখে
++
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
দাবী শুধুই দাবীতে পরিণত হতে থাকে ! বাস্তবের ছোয়া পায়না কোনদিনই......এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় বাস্তবতা!!
ধন্যবাদ আপনাকে!!
৯৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫১
অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি হওয়ায় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে।
৯৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫১
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: নিজের অজ্ঞতার জন্য লজ্জাই লাগছে এখন।
ভাস্করদা কে ধন্যবাদ এমন একটা সত্যকে সামনে আনার জন্য।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
সবেচেয়ে ভালো লাগছে এতো কষ্ট করে লেখাটি পড়েছেন বলে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৯৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮
পারভেজ বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
আমাদের দূর্ভাগ্য সন্মান জানানোতেও আমরা সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়েছি বার বার।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।
৯৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৫
ক্রিটিক মিয়া বলেছেন: নাহিদা সুলতানারে ব্যান করা হোক! ধন্যবাদ লেখককে ++++++
সন্মান জানানোর রাজনীতিতে ধরমের গনধো অাছিলো মনে হয়..তাই অার কি..!
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
১০০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩৬
হাসান বায়েজীদ বলেছেন: চমৎকার লেখা+++
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ । এতো কষ্ট করে লেখাটি পড়ার জন্য্।
১০১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৯
তর্পন বলেছেন:
জগত্ জ্যোতি নিয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা লেখা গুলো যোগাড় করতে গিয়ে পরিস্কার হয়েছে যে সঠিক ইতিহাসটি সংরক্ষিত হয়নি । স্হানীয় সুত্রে প্রাপ্ত কাহিনীগূলো একটির সঙ্গে অন্যটির কিছুটা তফাত্ রয়েছে ।
দৈনিক সমকাল, ৮ ডিসেম্বর ২০০৬ এ প্রকাশিত রাশেদ আহমেদ খান এর লেখা "ভাটিবাংলায় মুক্তিযুদ্ধ এবং দাস পার্টিতে" বলা হয় তার পাঁজরে গুলি লাগে এবং রাতে তার মৃতদেহ খুঁজে পায় রাজাকারেরা এবং পরদিন গরুর হাটে ঝুলিয়ে রাখা হয় ।
অন্যদিকে সুনামগঞ্জের শামস শামীরের ব্লগে প্রকাশিত "মুক্তিযুদ্ধে সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের শহীদ তিন ছাত্র মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতিদাস, তালেব ও গিয়াস" লেখাতে বলা হয়
...ফায়ার করতে করতে অকুতোভয় যোদ্ধা এগিয়ে যেতে গিয়ে চোখে গুলিবিদ্ধ হন। কাহিল হয়ে পড়লে পাক আর্মিরা তাকে ধরে নিয়ে যায়। পরে আজমিরিগঞ্জে একটি খুটির সঙ্গে প্যারেক দিয়ে বেধে অমানুসিক নির্যাতন চালায়। এই অবস্থায় তার প্যারেকমারা ছবি পত্রিকায় প্রকাশ করে তাকে দুস্কৃতিকারী হিসেবে প্রচারণা চালায়।...
তবে দুইটি সুত্রই বলেছে ১৬ নভেম্বর তিনি শহীদ হন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে আবারও !!!
সাংবাদিক অপূর্ব শম্মার বইয়ে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে জ্যোতি কিভাবে নিহত হলেন। আর এই বইটি জ্যোতিকে নিয়ে গভেষনামূলকভাবে বের করা হয়েছে। বইটি সংগ্রহ করে পড়লে এ ধরনের দুরকম তথ্যের দ্বিধাদন্ধে পড়তে হবে না। জ্যোতি নিহত হওয়ার সময় তার একমাত্র সঙ্গি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধ ইলিয়াস। তিনি এখনও জীবত আছেন। ঐ দিন যুদ্ধে তিনিও গুলিবিদ্ধ হয়ে ছিলেন। জ্যোতি শহীদ হবার পর তার অস্ত্র তিনি নিয়ে এসেছিলেন। সেই মর্মান্তিক দৃশ্যের স্মৃতিচারণটি বইটিতে মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াস করেছিলেন।
তপন দা পরবর্তীতে জগৎজ্যোতির সহযোদ্ধা ইলিয়াসের সাক্ষাৎকারও আমি দিতে পারবো ব্লগে।
১০২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩২
এন এইচ আর বলেছেন: একজন যোদ্ধাকে যোগ্য সম্মান দিতে আজ ও আমরা পেছনে তাকাই। আর তাকিয়েই থাকি। আজ জানলাম দু চার দিন দাবি জানাব আবার ব্যস্ত হয়ে যাব অন্য কাজে। দেশকে নিয়ে বড় বড় কথা বলব। কিন্তু শহীদ দের প্রাপ্য সম্মনা টুকু দেবার মতো সাহষ আর সময় আমাদের হবে না। আপনাকে অসংখ্যা ধন্যবাদ এি বীর শ্রেষ্ঠের কথা সবার কাছে তুলে ধরার জন্য।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আমরা এভাবেই তাকিয়ে থাকবো হাজার বছর!!! আমাদের দৃষ্টি সীমানায় এর বাইরে আর কিছুই নেই......!!!
প্রাপ্যতার হিসেব-নিকেষ কষতে জানি না বলেই...............!!!
ধন্যবাদ আপনাকে।
১০৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:০৭
অর্ন্তমুখী বলেছেন: বীরশ্রেষ্ঠ জ্যোতির প্রতি শ্রদ্ধা।জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের আমরা প্রাপ্য সম্মান দিতে পারিনি হয়তো তারি প্রায়শ্চিত্ত করছি আমরা আজো।কেন উনি বীরশ্রেষ্ঠ পদক পেলেন না?বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধা বলে নাকি অমুসলিম বলে?লজ্জা!
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
এই প্রশ্ন এই লজ্জা আমাদের বিবেককে হাজারবার প্রশ্নার্জিত করছে.................!!!!
ধন্যবাদ আপনাকে।
১০৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:২১
মনজুরুল হক বলেছেন:
মনটা খারাপ হয়ে যায়
নিজের জন্মভূমির ওপরই ঘেন্না চলে আসে যা পাপ!
মন বলে আর একটা বার যদি ফিরে যেতে পারতাম সেই কৈশোরে!
সেখান থেকে যৌবন পর্ঙন্ত ভুল করতাম না একটিও।
সব হিস্যা থরে থরে সাজিয়ে তুলে নিতাম বিদির্ণ বুকে,
যেখানে রাজহাঁসেরা কেবলই আহার সন্ধানে ব্যস্ত.....
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
কিছু কথা থাকে যার অপরপৃষ্টে কথাটির উত্তর ভাসে!!! কিছু শব্দ আছে যার বিপরীতে এমন একটি অর্থ থাকে যার ভাষা আমরা বুঝতে পারি, বুঝতে পারি প্রশ্নের সাথে উত্তরের কি মিল...........!!!!!
কিন্তু বুঝতে পারি না এই বঙ্গে কথার সাথে কাজের কোন মিল নেই। রাজনীতির চক্রাকারে ঘুরতে থাকে প্রাপ্যতার হিসেব নিকেষ.......!!!!
ধন্যবাদ আপনাকে লেখাটি পড়ে অসম্ভব সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
১০৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:২৪
হোরাস্ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। +
০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:০৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধ ন্য বা দ ইতিহাস জানার জন্য।
১০৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:২৬
ঊন্মাদ বলেছেন: পারভেজ বলেছেন: আমাদের দূর্ভাগ্য সন্মান জানানোতেও আমরা সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়েছি বার বার।
আমি এটাকে সংকীর্ণতা বলব না। জগৎজ্যোতিদের রক্তে আকা আমার প্রিয় পতাকা ওড়ানো গাড়ীতে চড়ে যখন একজন যুদ্ধাপরাধী শহর ভ্রমন করে তখন এটা জগৎজ্যোতিদেরকে সন্মান প্রদর্শনে সংকীর্ণতা নয় বরং তাদেরকে স্বীকৃতি দানে অনিচ্ছাই প্রমান করে।
পোষ্টটি ষ্টিকি করার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আপনার কথার প্রতিও আমার সম্মান রইলো।
আমার জ্যোতিদের রক্তে মাখানো পতাকা উচিয়ে যুদ্ধাপরাধীরা গাড়ী চালিয়ে যায়.........!!!!!
হায়রে দেশ!!!!
ধন্যবাদ আপনাকে এ দ্বারে।
১০৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৩৬
সুখী মানুষ বলেছেন: আমারা এখনকার জেনারেশন যেন "জগৎজ্যোতি"কে বীরশ্রষ্ঠ হিসাবে শ্রদ্ধা দেই এই ব্যাবস্থা করা যায় না?
ভালো পোষ্ট। আপনার প্রতি রইলো শ্রদ্ধা।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: যায়.....!!!!
ধন্যবাদ আপনাকে এ দ্বারে।
১০৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৪৪
মউ বলেছেন: কি দিয়ে কিভাবে সম্মান করলে যে আমাদের ভূল ক্ষমা হবে তা বুঝতেই পারছি না
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ............!!!!!!............
ধন্যবাদ আপনাকে।
১০৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৪৯
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
জলসুখার জগৎজ্যোতির র জন্য শ্রদ্ধা..........এই রকম কত অজানা ইতিহাস যে আছে! সবার চেষ্টায় সম্ভব সেই সব উদঘাটনের।
শুভেচ্ছা ভাস্কর ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ভবিষ্যতে সাধ্যমতো চেষ্টা করবো এই দরবারে অন্য কোন জ্যোতিকে নিয়ে আসতে........!!!!
অজানার স্রোতে ভাসানো এ নায়ে অনেকদিন পর............!!!
ধন্যবাদ তোমাকে।
১১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৫৩
নুরুন্নবী হাছিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ..জানা হলো..
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
জানার জন্য ধন্যবাদ আপনাকেও।
১১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৫৬
শত রুপা বলেছেন: এ এক অনন্য ইতিহাস।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
তবে অজানার ইতিহাস........!!!
ধন্যবাদ এ দ্বারে।
১১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৫৯
সত্যান্বেষী বলেছেন: সকল ধর্মের মানুষ মিল্যা দেশটারে স্বাধীন করলো। আর এরশাদসহ অন্যান্য শুয়রের বাচ্চারা এইটারে একটা মুসলিম রাষ্ট্র বানাইল। জোর কইরা যাইত্যা দইরা মুসলমানি কইরা দিল দেশটার।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ এ দ্বারে।
বাস্তবের চেয়ে বাস্তবতা অনেক নির্মম হয় তা অনেকেই জানে না...............!!!!
১১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:০০
সোজা কথা বলেছেন:
ভাস্কর কে + এবং প্রিয়তে রাখলাম।
পদ্মা সেতুর নাম "জগতজ্যোতি সেতু" রাখা হোক ।
Click This Link
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ !!!
১১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১৪
মনির হাসান বলেছেন: ঘোষিত হোক আর না হোক ... জগৎজ্যোতি আমার কাছে বীরশ্রেষ্ঠ হয়েই থাকলো সারা জীবন ...
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাস্কর দা ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনার কাছে আমার কাছে বীরশ্রেষ্ঠ হয়ে থাকলো ........কিন্তু এ দেশটির কাছে...............!!!!!
অসংখ্য ধন্যবাদ এ দ্বারে।
১১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৪৫
নিরব পাঠক বলেছেন: দাদা,
ভােলা লাগলো অাপনার পোষ্টটি। অাপনাকে ধন্যবাদ। যদি সময় পান তা হলে অামার ব্লগে বেড়াতে অাসবেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে এ দ্বারে।
১১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪৮
ব্যতিক্রমী বলেছেন: দাদা দারুণ লাগল। ঐ অঞ্চলগুলোর নাম আমার অনেক পরিচিত। ছোটবেলা থেকেই এই নামগুলো গ্রামের মানুষের মুখু মুখে শুনছি। আর জানা হয়ে গেল এই ত্যাগী মুক্তিযোদ্ধার অত্মকাহিনী। শততম প্লাসের অধিকারী হতে পেরে ভালো লাগছে। জগৎজ্যোতির প্রতি রইল অকৃত্রিম শ্রদ্ধা।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
হাজার কষ্টের মাঝেও ভালো লাগা বেঁচে থাকে!!!
অভিনন্দন ও ধন্যবাদ আপনাকে ।
১১৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:০৫
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: নিঃসন্দেহে আপনার সেরা পোষ্ট। অনেক কিছু জানতে পারলাম। জগৎজ্যোতির প্রতি অশেষ শ্রদ্ধা। বিষয়টি তুলে আনার জন্য আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ।
কেমন আছেন ভাস্করদা?
অনেকদিন আপনার সাথে কথা হয় না। ভালো থাকুন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অনেকদিন পর যেন এ দ্বারে।
কেমন আছেন আপনি...?
ভালো থাকবেন।
১১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:১৬
এলোমেলো মন বলেছেন: জগৎজ্যোতির প্রতি অশেষ শ্রদ্ধা আর আপনাকে ধন্যবাদ
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ ।
১১৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৪৩
শিবলী রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ এই অজানা তথ্য জানানোর জন্যে।
আসলে তথ্যটা অজানা নয়, বরং ব্যর্থতা আমার যে এই মহান বীরের খোজ এতদিন পরে জানলাম
+
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
যাক, জানা অজানার সন্ধিক্ষণে অবশেষে স্বাদ গ্রহন!!!
ধন্যবাদ আপনাকে এ দ্বারে।
১২০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০২
স্বাধীনতা৭১ বলেছেন: জগৎজ্যোতির প্রতি অন্তর থেকে শ্রদ্ধা। যিনি জীবন দিয়ে এনেছেন আমাদের স্বাধীনতা । আমরা তার কাছে ঋণী......
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ স্বাধীনতা........................৭১!!!
১২১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৬
মোঃ কবীর হোসাইন বলেছেন:
যদিও মুক্তিযোদ্ধারা কোন খেতাবের জন্য যুদ্ধ করেননি- তারা দেশ স্বাধীন করার জন্য যুদ্ধ করেছিলেন এবং শতভাগ সফল হয়েছিলেন। (এখন আমার মনে স্বাধীনতার অর্থ নিয়ে সন্দেহ আছে)
তবে বাংলাদেশ সরকারের অবশ্যই উচিৎ ছিল জগৎজ্যোতিকে তার প্রাপ্য সম্মান দেয়া।
শুধু একজন্ জগৎজ্যোতি নয় হয়তো এমন আরও অনেক মহান বীরের কথা আমাদের অজানা।
তাদের খোঁজ কে নেবে বলেন?
আমরা তো রাজাকারদের মন্ত্রী বানাই।
অস্তিত্ব রক্ষা করতে আবার তাদেরই ফাঁসি চাই।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনার কথাগুলো যেন হৃদয়ে গথিত হলো....!!
আমরা তো রাজাকারদের মন্ত্রী বানাই।
অস্তিত্ব রক্ষা করতে আবার তাদেরই ফাঁসি চাই।
সত্যিই বলেছেন। এই সত্যিকারের কথা ক'জনই বা বলতে পারে। কারণ বলতে গেলে তারা ভাবে তাদের অস্তিত্ব টিকবে তো।
১২২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৯
দ্বিতীয় পরিচয় বলেছেন: এ লজ্জা কোথায় রাখি??????
আবারো মনে পড়ল " রেখেছ বঙালী করে মানুষ করনি"
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ এ দ্বারে।
আবারো মনে পড়ল " রেখেছ বঙালী করে মানুষ করনি"
১২৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:২৮
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। এবিষয়ে কিছুই জানতাম না। নিজেকে আরেকটু জানলাম!
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অন্তত নিজের সত্বার কাছে এতটুকু বোধ হবে যে হয়তো কিছু জানাতে পেরেছি । কেউ জানলো আমাদের জ্যোতিদের কাহিনী...............!!!
ধন্যবাদ।
১২৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৩২
পুংটা বলেছেন: দুতারিখ সকালে সুনামগঞ্জ গিয়েছিলাম বাউল শাহ আব্দুল করিমের মেলায়। খুব সকাল হওয়ায় তেমন কেউ তখনও সেখানে পৌছয়নি। বাড়িতে বাউলের দল আশপাশের দুচারজন মানুষ। নাস্তা সেরে দুএকজনের সাথে গল্প শুরু করলাম। হাল্কা পাতলা একজন- বয়স ২১/২২ হবে আমাকে অনেক খবর দিল। তার কাছে জানলাম কাছেই রাধারমনের বাড়ি। দুর্বিন শাহের গান কিভাবে চুরি হচ্ছে। জগৎজ্যোতি কত বড় একজন বীরযোদ্ধা। দুপুর গড়াতেই মানুষের ঢল নামনে শুরু করলো। ঢাকা থেকে অনেক পরিচিত এলেন। তাদের বেশীরভাগই বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিক। বাউল শাহ আব্দুল করিমের মর মর ছবি তুলে তাড়াহুড়োয় ঢাকা ফিরবেন অনেকেই। সুযোগ বুঝে যাকে যাকে চিনি তাদের সবাইকেই রাধারমন, দুর্বিনশাহ ও জগৎজ্যোতির কথা বললাম যেন একটু কাভার করে নিয়ে যায়। সুনামগঞ্জ যখন এসেছেনই তখন এক ঢিলে কয়েকটা বেশী পাখি মারা গেলে ক্ষতি কি। তাছাড়া এনারাও বাউল আব্দুল করিমের মতই গুনি মানুষ। সবাই আমার প্রস্তাবে প্রথমে আগ্রহ দেখালেও পরে কেমন যেন একটা হয়ে গেল। দুএকজনকে জিজ্ঞেস করলাম 'উনাদের ওখানে যাবেন না? তারা বিভিন্ন অজুহাত দেখানো শুরু করলো। হাল ছেড়ে দিলাম। হায়রে মিডিয়া। এখানেও অজুহাত। আজ ব্লগে জগৎজ্যোতি নিয়ে লেখাটা পড়ে ভাল লাগলো। এখন মনে হচ্ছে আমার উপযাচকপনা হয়তো একদিন কাজে লাগবে। হয়তো জগৎজ্যোতির মত বীরদের খোজে বেরিয়ে পড়বে এ্যাসাইনমেন্ট ভুক্ত মিডিয়াকর্মীরা, বিনে এ্যাসাইনমেন্টে।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আফসোস্ হয় তখন যখন কেউ তার বিবেকের সাথে প্রতারণা করে। কেন, কোন কারণে কিসের অযুহাত। আজ যে কাজের অযুহাত একদিন এ দেশ স্বাধীন না হলে তিনি হয়তো.....!!!!
আসলে এ দেশই ভূলে গেছে জ্যোতিকে আর মানুষতো ....!!! তারা হয়তো জানেই না এ দেশের জ্যোতিদের বীরত্বমাখা কর্মগুলোর কথা...না হয় তার বিবেক, বিবেকের আর্তনাদের প্রতিধ্বনি সে শুনতে পেতো।
আপনাকেও ধন্যবাদ লেখাটির সাথে আপনার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য।
১২৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:২০
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য-২ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এই পোস্টের জন্য
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১২৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:০০
বিপ্র বলেছেন: আমাদের সকল সরকার ও রাষ্ট্রব্যবস্থা যোগ্য মানুষের যোগ্য সম্মান কখনো দেয়নি। চোর চোট্টা আর পদলেহনকারী চামচাদের ভাগ্যে জুটে একুশে আর স্বাধীনতা দিবস পুরষ্কার। আমজনতা হিসেবে এইসব মানুষদের চুপচাপ শ্রদ্ধা জানানো ছাড়া আর কিইবা করার আছে আমাদের...
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনার এই কথার সাথে বাস্তবতার মিলটি শুধু লেখায় নয়......দু'চোখে আমরা দেখি......আর .......!!!!
ধন্যবাদ এ দ্বারে।
১২৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:৩২
নুশেরা বলেছেন: শ্রদ্ধা...............
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ!!!
১২৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:৫৮
ভোরের কুয়াশা...ফয়সাল বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এই পোস্টের জন্য
শ্রদ্ধা
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ।
১২৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৫৪
সোজা কথা বলেছেন: ভাস্কর দা, আপনি বলেছেন ইলিয়াস বেঁচে আছেন এবং তার সাক্ষাত্কার ও আছে আপনার কাছে । সামুর কেউ কি উদ্যোগ নিয়ে ইলিয়াসের একটি সাক্ষাত্কার রেকর্ড করে অনলাইনে দিতে পারবেন? ভিডিও হলে তো কথাই নেই, অডিও হলেও ইমেইলে ছড়িয়ে পড়বে দ্রুত।
@পুংটা, মিডিয়া সাংবাদিকদের নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতার সঙ্গে একমত।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অপূর্ব শর্ম্মার বইটিতে বিস্তারিত দেওয়া আছে................!!!
আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:৫৬
নীল_১৭ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে এমন একজন মহান ব্যাক্তি সম্পরকে জানানোর জন্য । কে জানে আরো কত বীরত্বের কাহিনী আমাদের অজানা রয়ে গেছে ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
জানার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭
সহীদুল হক মানিক বলেছেন: ধন্যবাদ
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও......................
১৩২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:১৬
মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: ভাস্কর, হ্যাটস অফ টু ইউ...
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ এ দ্বারে।
১৩৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:০৪
স.ম. বাবু বলেছেন: কবে আমাদের বিবেক হবে, এঁদের সম্নান দেখানোর মত...
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
জাতির কাছে এ প্রশ্ন আমাদের আজিবন থাকবে.....!!!!
ধন্যবাদ।
১৩৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮
তাহ্লীল আহেমদ চৌধুরী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের পোষ্টের জন্য। আশা করি ভবিষ্যতে এই ধরনের লিখা আরো পাব।মুক্তিযুদ্ধের বীরদের ইতিহাস জানার জন্য কিছু লিঙ্ক দিতে পারেন??
প্রিয়তে নিলাম।
ধন্যবাদ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকেও লেখাটি পড়ার জন্য।
১৩৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫১
মিশু মিলন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আর জগৎজ্যোতির জন্য দীর্ঘশ্বাস। কোন দেশের জন্য তিনি জীবন বিসর্জন করেছিলেন!!!!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার বিবেক আপনার এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলো না!!!
১৩৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৮
শিলু বলেছেন: এই ধরনের আরো কত যে অজানা কাহিনী আছে যা এই প্রজন্ম জানে না। অভিনন্দন এই অজানা কাহিনীকে জানানোর জন্য।
বীর শহীদদের প্রতি গভির শ্রদ্ধা।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।
অজানাকে জানার জন্য..............
১৩৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৫৮
আগুন পাখি বলেছেন: সামহয়ার ইন ব্লগের প্রতি ভালবাসা আরো বেড়ে যায় যখন এই ধরনের পোষ্টকে ষ্টিকি হতে দেখি।
ধন্যবাদ ভাস্করদাকে, এমন একটা পোষ্ট দেবার জন্য, নাহলে হয়তো মুক্তযোদ্ধা জগৎজ্যোতি র ইতিহাস আমার অজানা ই থেকে যেত।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে ....সা.ই ব্লগ কর্তপক্ষসহ সবাইকে আমার লেখাটি স্টিকির মধ্য দিয়ে অনেকেই অজানাকে জানলো। জানতে পারলো এক বীরত্বগাথা সৈনিকের কথা..............
১৩৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:০৪
কাদা মাটি জল বলেছেন: ইস্যু তো মনে হয় ধর্মই... +
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আর কিছু....!!!
ধন্যবাদ এ দ্বারে।
১৩৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:১১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: অনেক না জানা বিষয় জানলাম ... শহীদ জগতজ্যোতির মতো হয়তো আরো অনেক সিভিলিয়ান বীর আছেন যাদের ব্যাজ না থাকায় যথাযথ স্বীকৃতি মেলেনি ... তবে শেষমেষ ঐ এক কথা ... রাষ্ট্র স্বীকৃতি না দিলে সেটা রাষ্ট্রেরই লস হবে, কারণ মানুষ জগৎজ্যোতিদের ভুলবেনা
৭১ এর গল্প কালেকশনের একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, সেখানে হাসান মোরশেদ ভাই জগৎজ্যোতি আর তাঁর দাস পার্টির দুঃসাহসের কথা বলেছিলেন
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অনেকদিন পর এ আঙ্গিনায়...........!!!
ভালো লাগলো অজনার ইতিহাস জানাতে পেরে!!!
১৪০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:১৯
দেখিসব বলেছেন: কত সত্যই আমাদের অজানা আছে,থাকছে
থাকবেও কি?
না এমন সাহসী প্রয়াস যে মানুষদের আছে তারাই একদিন সত্য তুলে আনবেন
লেখককে ধন্যবাদ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ এ দ্বারে। সুন্দর কথা বলেছেন।
১৪১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:২৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: প্রথম আলোতে ফিচারটা পড়েছিলাম,রূপকথাকেও হার মানিয়ে দেয় এই বীরের যুদ্ধকথা।
"সকল সংকীর্ণতার উর্ধে উঠে জগৎজ্যোতিকে বীরশ্রেষ্ঠ পদক প্রদান করার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।"
আর তাঁর সহযোদ্ধা ইলিয়াসের সাক্ষাৎকার ইউটিউবে দেয়া যায়?
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
যেখানে আলো নেই সেখানে কিছুই দেখা যায় না। আলোহীন দেশে জ্যোতিদের আলোতে জ্যোতিরাই বেঁচে থাকে। ওদের প্রতি কারো সুদৃষ্টি পড়ে না.......আর সরকার...........!!!!
ধন্যবাদ আপনাকে লেখাটি পড়ার জন্য।
১৪২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৪১
সাইফ আহেমদ বলেছেন: এতিদন জানতামই না এই মহান শহীদ মুক্তিযোদ্ধার কথা
লেখককে ধন্যবাদ এবং বীর শহীদ জগৎ জ্যোতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা...........
স্টিকি হোক....
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আজ তো জানলেন!!!
ধন্যবাদ ।
১৪৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২
মারুফ হায়দার নিপু বলেছেন: বীরশ্রেষ্ঠ তালিকায় আরো অন্তর্ভুক্তির জন্য আমার প্রস্তাব:
১। কাদের সিদ্দিকী,
২। হেমায়েত বাহিনীর হেমায়েত,
৩। মেজর জলিল,
৪। মেজর জিয়া,
৫। এম,আর, আকতার মুকুল, (চরমপত্রের জন্য)
৬। রুমি, শহীদ জননী জাহানারা ইমামের পুত্র।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
কে শুনবে এ কথামালা................!!!!
১৪৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: দারুণ একটা লেখা লিখছো। কিন্তু সর্বোচ্চ পদক দেয়ার ঘোষণাটার কোনো ডকুমেন্ট পাইছো কোথাও। আমি মুজিব নগর সরকারের দলিলপত্রে পাইলাম না। আরেকটু খুজতেছি। তবে প্রথম গেজেটে বীর শ্রেষ্ঠ হিসেবে মাত্র একজনরে মনোনীত করা হইছিলো- মুন্সী আবদুর রউফ।
১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর এক গেজেট নটিফিকেশনের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য ৭ জনকে বীরশ্রেষ্ঠ, ৬৮ জনকে বীর উত্তম, ১৭৫ জনকে বীর বিক্রম এবং ৪২৬ জনকে বীর প্রতীক সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় খেতাব দেয় বাংলাদেশ সরকার। তবে এর আগে ১৮ মার্চ ১৯৭২ সালে আরো একবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি গেজেট প্রকাশ করেছিল। তা’ অবশ্য বাতিল করা হয়েছে পরবর্তী গেজেটে। প্রথম গেজেটের তথ্য তখন কোনো মিডিয়ায় আসেনি।
৭২-এর ১৮ মার্চ প্রকাশিত প্রথম গেজেট নোটিফিকেশনে মুন্সী আবদুর রব ছাড়া আর কারো নাম বীরশ্র্রেষ্ঠের তালিকায় ছিল না। ১ জনকে বীরশ্রেষ্ঠ, ৩ জনকে বীর উত্তম, ১৪ জনকে বীর বিক্রম এবং ২৫ জনকে বীর প্রতীক হিসেবে খেতাব দিয়ে প্রথম দফা এ গেজেটটি প্রকাশিত হয়েছিল।
প্রথম গেজেটটি সংশোধন করে দ্বিতীয় গেজেটটি প্রকাশিত হলেও এতে প্রথম তালিকা থেকে কারো নাম বাদ পড়েনি। শুধুই সংযোজন হয়েছে। উল্লেখ্য, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, কর্নেল তাহের বা কাদের সিদ্দিকীর নামও প্রথম গেজেটে ছিল না। প্রথম দফা গেজেটে মুক্তিবাহিনীর বেসামরিক কোনো সদস্যকে খেতাব না দেয়া হলেও পরবর্তী গেজেটে দেয়া হয়েছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় ও সেনা সদর দপ্তর ১৯৭৩ সালের আগস্টে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য খেতাব দেওয়ার জন্য একটি সম্মিলিত বৈঠক করে। জেনারেল হেডকোয়ার্টার্স পত্র নং- (পদক) ১০১৫/এ, ১৬ আগস্ট ১৯৭৩ সালের এই সুপারিশ নামাটিই বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের গেজেট নোটিফিকেশন নম্বর ৮/২৫/ডি-১/৭২-১৩৭৮ (১৫ ডিসেম্বর) প্রকাশিত হয়। সেখানে খেতাব প্রাপ্তের সংখ্যা ৯৪৫ জন। বীরশ্রেষ্ট ৭ জন, বীর উত্তম ৬৮ জন, বীর বিক্রম ১৭৫ জন, ৪২৬ বীর প্রতীক হিসেবে ঘোষনা দেওয়া হয়। এই সঙ্গে আরো ২৬৯ পেয়েছিলেন প্রধান সেনাপতি (আতাউল গনি ওসমানীর) প্রশংসাসূচক সনদ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
পিয়াল ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটির সাথে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করার জন্য।
জগৎজ্যোতিকে পদক প্রদানের ঘোষণা দেওয়া হয় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে। তিনি শহীদ হওয়ার পর পরই। ঘোষনাটি প্রচারিত হয় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে। তখন বলা হয়-তাকে সর্বোচ্চ মরোনত্তর খেতাব প্রদান করা হবে। কারণ তখনও বীর শ্রেষ্ঠ, বীর প্রতীক, বীর বিক্রম-শ্রেনী বিন্যাস করা হয়নি।
বিশিষ্ট সাংবাদিক মুক্তিযোদ্ধা সালেহ চৌধুরী 'অনন্য মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি'র লেখক অপূর্ব শর্মাকে জানিয়েছেন-এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়। যদি কারো কাছে সাপ্তাহিক বিচিত্রার দেশ স্বাধীন হওয়ার পরের কপিগুলো থাকে তাহলে তা একটি দলিল হিসেবে কাজে লাগতে পারে। লেখক অপূর্ব শর্মা অনেক চেষ্টা করে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী বিচিত্রার অসংখ্য সংখ্যা সংগ্রহ করলেও সেই কপিটি সংগ্রহ করতে পারেননি। তবে তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তিনি জানিয়েছেন-সাপ্তাহিক বিচিত্রায় এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল বলে তাকে শ্রদ্ধেয় লেখক শাহারিয়ার কবিরও নিশ্চিত করেছেন।
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ঘোষনাটি প্রচারিত হওয়ায় তা অনেকেই শুনেছেন। যা মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক গবেষনামূলক বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। সাংবাদিক অপূর্ব শর্মা-বইয়ে তা উল্লেখ করেছেন। স্বাধীন বেতার কেন্দ্রের সে সময়ের অনুষ্ঠানমালার রেকর্ড থাকলে তাও দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যেত।
যেহেতু তাকে সর্বোচ্চ মরনোত্তর খেতাব প্রদানের ঘোষনা দেওয়া হয়েছিল সেহেতু পরবর্তীতে শ্রেনী বিন্যাস অনুযায়ী সর্বোচ্চটি অর্থাৎ তার বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই ঘোষণাটি ঘোষনাই থেকে গেছে।
১৪৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: গ্যালান্টারি এওয়ার্ডের সর্বোচ্চ পর্যায়ে কেনো বেসামরিক যোদ্ধাদের নাম অন্তর্ভুক্ত হয় নাই এই নিয়া বিতর্ক আজীবন রয়ে যাবে। কারণটা জানাইতে পারে সেনা বাহিনীর নীতিনির্ধারকরা
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:১০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ পিয়াল ভাই আপনাকে.....
১৪৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
তর্পন বলেছেন: অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: দারুণ একটা লেখা লিখছো। কিন্তু সর্বোচ্চ পদক দেয়ার ঘোষণাটার কোনো ডকুমেন্ট পাইছো কোথাও। আমি মুজিব নগর সরকারের দলিলপত্রে পাইলাম না। আরেকটু খুজতেছি। তবে প্রথম গেজেটে বীর শ্রেষ্ঠ হিসেবে মাত্র একজনরে মনোনীত করা হইছিলো- মুন্সী আবদুর রউফ।
@অমি, আমিও লিখিত ঘোষণার বিষয়ে তথ্য খুঁজছি। শুধু এ টুকু জানতে পেরেছি জগৎজ্যোতি কে বীরশ্রেষ্ট উপাধি দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সংগঠক বেলাল মোহাম্মদ জানান, শহীদ জগৎজ্যোতিকে বীরশ্রেষ্ট খেতাব দেওয়ার ঘোষনা দেওয়া হয়েছিল একাধিকবার এবং তার বীরত্বগাথা প্রচার হচ্ছিল সম্মানের সঙ্গে। এটি ঠিক পরিস্কার নয় এই ঘোষণার একজাক্ট ভাষা কী ছিল এবং এই ঘোষণা এসেছিল কার তরফ থেকে। বেলাল মোহাম্মদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গেলে হয়তো বিস্তারিত জানা যেত।
==========
আমার সর্বশেষ পোষ্ট সমুহ:
১. সংশপ্তক মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি আমাদের ক্ষমা করুন! বীরশ্রেষ্ঠ নিয়েও চলেছে প্রতিশ্রুতিভঙ্গের খেলা Click This Link
২. পদ্মা সেতুর নামকরণ কী জগৎজ্যোতি সেতু হতে পারে? Click This Link
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:১৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনার অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকবেন।
১৪৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২৬
ম্দু বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে গেলাম...........
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
১৪৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:২৮
সাংবাদিক বলেছেন: ভাস্কর ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ। জগৎজ্যোতির এই বীরত্বগাঁথার কথা আমাদের জানানোর জন্য। সত্যিই বিস্মিত হলাম, তার সাহসিকতা দেখে।.................................... ইউকেবিডিনিউজ এর জন্য পাঠিয়ে দিন।.........................
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও বীরত্বগাঁথা ইতিহাস পড়ার জন্য........!!!
ভালো থাকবেন।
লেখাটি ইউকেবিডিনিউজ এর জন্য পাঠিয়েছি।
১৪৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৮
শন পাপড়ি বলেছেন: বীরশ্রেষ্ঠ জগৎজ্যোতির সেই ক্ষতবিক্ষত ছবিটি "ছুটির দিনে"তে দেয়া হয়েছিল।
পিসির সামনে বসে মনের আনন্দে গান শুনতে শুনতে যখন পোষ্টটা পড়ছিলাম,তখন চোখে আপনা আপনি পানি চলে এসেছিল
যাদের কারণে মুক্ত বাতাসে,মুক্ত মনে স্বাধীন দেশে নিজ ঐতিহ্যকে ধারন করে চলেছি,তাদের প্রতি অবহেলাই আজন্ম দেখে আসছি।
জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তান না হোক সরকারঘোষিত বীরশ্রেষ্ঠ,তাঁকে বীরশ্রেষ্ঠ সম্বোধন করতে আমি বিন্দু মাত্র কুন্ঠা বোধ করব না।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৩১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
স্যালুট !!!
আর একটি সত্যিকারের মানুষের প্রতিধ্বনি শুনতে পেলাম..........!!!
ধন্যবাদ এ দ্বারে।
১৫০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৪৯
আজাইরা আমি বলেছেন:
আজকে দেখলাম "চর শ্রীরামপুর" রে দইরা "চর ইসলামপুর" বানাইলো।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৩৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
তাই না-কি.....!!!!
১৫১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:০২
নাজনীন খলিল বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা এমন একটি পোস্টের জন্য।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৩৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও শুভেচ্ছা......
১৫২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪৪
অরণ্য আনাম বলেছেন: অসাধারণ একটি পোষ্ট...........................
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৩৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৯
পুতুল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, একটা কাজের কাজ করেছেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৩৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অনেকদিন পর এ নায়ে......
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:৫৬
অভিলাষীজন বলেছেন: চমৎকার, ধন্যবাদ।
++++
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৪১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:০৩
সততার আলো বলেছেন: খুবই ভাল লাগল। একাত্তরের পরে বেশিরভাগ লোকই মুক্তিযোদ্ধা টাইটেল এবং তার নাম ভাঙিয়ে খাওয়ার সুযোগ পেয়েছে শেখ মুজিব ও তার পার্টির সদস্যদের রিকমেন্ডেশনে। তারা তাদের পছন্দের লোককে কিছু বাড়তি সুযোগ দেয়ার জন্য এটি করেছিল। তাইই হয়তো ক্ষমতাসীন আওয়ামী বাকশালীরা এত বিশাল একজন মানুষের সামান্য সম্যানের ব্যবস্থা করেনি।
এখনো সময় আছে, তাঁর উপযুক্ত সম্যানের ব্যবস্থা করা হোক। আর দারুন একজন বীরকে নিয়ে লেখার জন্য অপূর্ব শর্মাকে ধন্যবাদ। আশা করি তিনি এধরনের আরো বই লিখবেন। আর ভাস্কর কে ধন্যবাদ চমৎকার ব্লগটি লেখার জন্য।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৪৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য।
১৫৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৩৭
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
+++++++
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৪৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:১২
হরিপদ দে বলেছেন:
আপনার অনুমতি ছাড়াই Facebook এ শেয়ার দিলাম এই জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। সবারই জানা দরকার................উর্দি যারা পড়েনি বা পড়েন না তারা ও দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছে ............................. দারুণ লেখাটির জন্য ধন্যবাদ
++++++++++++++++++++++
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৪৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ লেখাটি শেয়ার করার জন্য..............
১৫৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:১২
তুহিন২৭ বলেছেন: সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ঠিক তাই.........................................
১৫৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:২৭
মুজলিম বলেছেন: এইটা পরিষ্কার ধর্মের জন্য বীর জগৎজ্যোতিকে খেতাব দেয়া হলো না।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
কয়েকটি কারণের মধ্যে এটিও হতে পারে......................!!!
১৬০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩৮
সোজা কথা বলেছেন: খালি যুদ্ধ করলেই তো হয় না । এর চেয়ে ১০ গুন বীরত্ব দেখালেও জ্যোতি
- সিভিলিয়ান
- ছাত্র ইউনিয়ন
- হিন্দু
সুতরাং বীর বিক্রম পাইছে এইটাই অনেক শুকরিয়া ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
প্রাপ্যতার হিসেব নিকেষ কষতে পারে নি এ দেশ, এ জাতি........!!!!
সুতরাং..............
১৬১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১১
চাচা িময়া বলেছেন: মালাউন রে খেতাব দিতে কেমন কেমন জানি লাগে !!!!!!!!!!!!!! খেতাব দিলেই যদি কেউ ভারতের দালাল উপাধি দেয়।
মালাউন রা তো যুদ্ধ করবেই ; সাথে ভারত ছিল যে........ মালাউনরা হইল গণিমতের মাল ..( পূর্ণিমা )... এদেশে তাদের থাকতে দেওয়াই তাদের বড় খেতাব। শালারা পাকভুমি ভাগ করছে।
.................................মগবাজার প্রেস বিজ্ঞপ্তি
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
বুঝতে পেরেছেন বলে আপনাকে ধন্যবাদ................
১৬২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৫২
জীবলু বলেছেন: শহীদ জগৎ জ্যোতি সহ সকল মুক্তিযোদ্ধাদের স্যালুট ।
যে জাতি বা যে দেশ তার জাতীয় বীরদের সম্মান দিতে জানেনা ,
সেই জাতিতে বা সেই দেশে আর কখনো জাতীয় বীর জন্ম নেয়না ।
ধন্যবাদ
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আফসোস্....................ধন্যবাদ।
১৬৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:০০
বাবুআনা বলেছেন:
..........................................
...........যে করিবে দান ক্ষয় নাই
তার ক্ষয় নাই!!!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
কোনদিনই ক্ষয় নাই................
ধন্যবাদ।
১৬৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৩০
স্বপ্নপূরণ বলেছেন: +
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৩
অন্যরকম বলেছেন: ভাস্কর ভাই, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার সুবাদে এক অজানা ইতিহাসকে জানলাম! 'ওরা' কেমন দেশপ্রেমিক, যে একজন ,মুক্তিযোদ্ধার সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের স্বীকৃতি দেয়তো নাইইই.... ইতিহাসের পাতা থেকে লুকিয়ে রেখেছীল এতদিন!!!!!!! ধিক তাদেরকে .... ধিক!!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনার প্রতিবাদ স্বর...................!!!
১৬৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: একটা ভুল কথাকে আমরা চরম সত্য বলে জানি.............ইতিহাস কখনও মিথ্যা বলে না।
চিরকাল ইতিহাস সংরক্ষণের দায়িত্ব পালন করে আসছে একটা সুবিধা ভোগী শ্রেণী............ এ শ্রেনী কখনও নিম্ন বর্গের ইতিহাস কে স্বীকৃতি দিতে চায় না।
জগৎ জোত্যি দাস সেই নিম্নবর্গের মানুষ.................যে নিম্ন বর্গে মানুষ ছিল রংপুর সেনানিবাস আক্রমন কারী সাওতালরা............কিংবা পিলখানার ইপি আর এর জোয়ানরা
যাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে জাপিয়ে পরতে বঙ্গবন্ধু বা শহীদ জিয়ার ভাষন শোনার প্রয়োজন হয় না।
ইতিহাস বিকৃতি কোন বিশেষ রাজনেতিক দল করেনি .......... করেছে একটা শ্রেনী যারা ৩৮ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় আছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৫২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৬৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সজল শর্মা বলেছেন: তৎকালীন সরকার ঘোষনা দিয়েও বাস্তবায়ন না করে অতি ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ঠিক বলেছেন।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৬৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩৬
হাইফেন বলেছেন: একটি মানবিক আহ্বান : বুয়েটছাত্র শান্তর বাবার নিঃশ্বাস চিরশান্ত হতে চাইছে; আমাদের কি করণীয় নেই কিছুই?
০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:০৫
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]
ছেলেটির নাম মারুফ হাসান শান্ত, একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বুয়েটে সে আমার একবছরের জুনিয়র- পড়াশোনা করছে ইলেকট্রিকাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে (লেভেল২/ টার্ম-২),অথচ এইটুকু বয়সেই পর্বতপ্রমাণ দায়িত্বের বোঝা তার কাধে চেপে বসেছে, কারণ তার বাবার অস্তিত্ব এখন মহাসংকটে- হেপাটাইটিস 'সি' - ঘটিত লিভার সিরোসিস তাকে কব্জা করে নিয়েছে, ইতিমধ্যে একবার তিনি কোমাতেও ছিলেন, বর্তমান বন্দোবস্তানুযায়ী লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করতে হবে অতিসত্ত্বর- বিরল ও ঝুঁকিপূর্ণ এই অপারেশনটি হওয়ার কথা দিল্লিতে, যার জন্য প্রাথমিক খরচ অনুমান করা হচ্ছে ৫০- ৬০লক্ষ টাকার মত ; একটি মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারের একার পক্ষে এই বিশাল খরচ যোগানোটা দুরূহ ও কিছুটা অসম্ভবও; তাই আমাদের মানবিকতার মূল্যায়নটাও এখান থেকেই।
শান্তর বাবা, মোঃ আলী আকবর, ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কো-অপারেটিং এন্ড মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টের প্রফেসর। ওরা ৩ভাই-বোন; বড়বোন ময়মনসিংহ মেডিকেল থেকে এম,বি,বি,এস পাশ করেছেন, অন্যবোন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেছেন, 'ও' সর্বকনিষ্ঠ- একটি ছিমছাম পরিবারেই চিত্র যেন!
ব্যক্তিমানুষ হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই নিজস্ব মতাদর্শ আছে, মতানৈক্য আছে, আছে রেষারেষিও, কিন্তু মানবিক ইস্যুতে সম্ভবত আমরা সবাই একইবিন্দুতেই মিলিত হই। মানবিক ইস্যুতে আমাদের এভাবে সমবেত হওয়ার অসংখ্য দৃষ্টান্তও রয়েছে- অমিত, উপমা, জনি, এরকম অনেক আছে।একজন শিক্ষক এবং একইসঙ্গে একজন অভিভাবকের জন্য আরও একবার নাহয় আমরা মানবতাবোধে উদ্বুদ্ধ হলাম।
শান্ত নামের এই তরুণটি কিন্তু মোটেই একা নয়, সমগ্র বুয়েটছাত্রসমাজ তার পাশে দাঁড়িয়েছে- গত কয়েকদিন যাবৎ বুয়েট ক্যাফেটেরিয়ার সামনে বুথ খুলে শিক্ষার্থীরা দিনভর বসে আছে, প্রত্যেক ক্লাস থেকে শিক্ষার্থীরা যে যেভাবে পারে অর্থসাহায্য করছে, ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি হলের মাসিক ফিস্ট বাতিল করা হয়েছে- ধারণা করছি সবগুলো হলেই এ মাসের ফিস্ট বাতিল করে ফিস্টের জন্য বরাদ্দকৃত টাকাটি এই উদ্দেশ্যে ব্যয় করা হবে। শুনেছি, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী তাদের বৃত্তির টাকা এই চিকিৎসাখাতে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও নাকি অর্থসাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, কিন্তু এতদসত্ত্বেও প্রয়োজনীয় টাকার তুলনায় আমাদের এই স্বতঃস্ফূর্ত অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ নিতান্তই অপ্রতুল, সেজন্যই বৃহৎ পরিসরে উদ্যোগটি ছড়িয়ে দেয়া ও অন্যান্যদের এগিয়ে আসাটা জরুরী হয়ে পড়েছে। আমাদের সম্মিলিত অংশ্রগ্রহণেই হয়ত একটি অসহায় পরিবারকে কিছুটা হলেও ভরসা দিতে পারে।
শান্তকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনিনা। তবে ওর ব্যাচমেটদের মারফত ও বিভিন্ন পোস্টারের লেখা পড়ে জানতে পারলাম বাবার জন্য নিজের লিভারের অর্ধেকটা দিতে সে প্রস্তুত আছে, যেকারণে তাকেও কঠিন অপারেশনের মধ্য দিয়ে যেতে হবে, এইসব জটিলতা ও ঝামেলায় চলতি সেমিস্টারটাও সে ড্রপ করতে বাধ্য হয়েছে শুনলাম। বুয়েটের পড়াশোনার ধরনের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, এই সেমিস্টার ড্রপটি তার শিক্ষাজীবনকে বেশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করবে, তবুও একটি সেমিস্টারের মূল্য কখনই জীবনের সমতূল্য হতে পারেনা। একটি ২০-২১বছরের নির্মল তরুণের ভাবনাজুড়ে এখন হয়ত বন্ধুদের সাথে ক্যাফেতে আড্ডা দিয়ে ক্লাস-সেশনাল-কুইজ পরীক্ষা, এইসব থাকার কথা, কিন্তু বাস্তবতা বড়ই নির্মম কখনো কখনো!
অহেতুক লেখা দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছিনা; পরিচিতজনেরা সাধ্যমত চেষ্টা করছে, সেইসাথে অন্যদেরও আহ্বান করছি ছেলেটির পাশের দাঁড়ানোর জন্য - একটি ঝলমলে জীবন কি ঝরে যাবে আমাদেরই অক্ষমতায়?
শান্তকে সাহায্য করতে চাইলে:
একাউন্ট নং : 34228774
সোনালী ব্যাংক, বুয়েট শাখা।
ব্যক্তিগত যোগাযোগ : 01717838906
আপডেট:
১.শান্তর বাবাকে এই এপ্রিলের ২৩ তারিখের মধ্যেই দিল্লি যেতে হবে ।
২.বুয়েট ফিল্ম সোসাইটির আয়োজনে বুয়েট এর আডিটরিয়ামে film festival এর আয়োজন করা হচ্ছে । সম্ভাব্য তারিখঃ ১৪,১৫,১৬,১৭ এপ্রিল ( তারিখের পরিবর্তন হতে পারে ) ।
৩.লিভার ট্রান্সপ্লান্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য ০১৭১৭৮৩৮৯০৬ নম্বরে যোগাযোগ করুন ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আসুন সবাই পাশে দাড়াই........................................................
ধন্যবাদ বিষয়টা জানানোর জন্য।
১৬৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩৭
হাইফেন বলেছেন: মডুরা আমাগো কতা শুনলো না, তাই মডুগো উপ্রে বাটপারি করলাম। ভাইডু মনে কিচু নিয়েননা।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
বুজিয়ে বলুন............................
কাজ হতে পারে...............................
১৭০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩৭
হাইফেন বলেছেন: মডুরা আমাগো কতা শুনলো না, তাই মডুগো উপ্রে বাটপারি করলাম। ভাইডু মনে কিচু নিয়েননা।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:০০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
পোস্টটি স্টিকি হলে ভালো হত!!!!
১৭১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৩
অদৃশ্য বলেছেন:
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:০৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
......................................!!!..........................................
১৭২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:০৯
আহমেদ হেলাল ছোটন বলেছেন: ধন্যবাদ এমন একটি পোস্টের জন্য।
ধন্যবাদ পোস্টটি স্টিকি করবার জন্য।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:০৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
১৭৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৪০
তানবিন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন... কিন্তু আমি বলবো, শহিদরা বেচেঁ গেছেন।আমরা এমন এক জাতি, যারা মুক্তি যুদ্ধে সব হারিয়ে বেচেঁ আছেন, তাদের আমরা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান উপাধি দেয়া ছারা আর কিছুই করতে পারলাম না।তারা অনেকেই ভিক্ষা করে জীবন চালায়।তাদের জন্য আমরা কয় জন ভাবি?এক জন দুরনিতী বাজ্ নেতার মৃত্যুর পর তাদের পরিবারকে এরচে অনেক বেশি সম্মান এবং সুবিধা প্রদান করে থাকে সরকার এবং এই ppppদেশের মানুষ।এমন কি একটা রাজাকার ও এদের চেয়ে বেশি সুবিধা পায়।আমার অনুরোধ,
please
আপনারা তদের জন্য কিছু লিখেন।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
বলার যেমন শেষ হয় না , তেমন লেখারও শেষ নেই......শুধু আছে প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তির হিসেব নিকেষ............!!!!
ধন্যবাদ আর ভালো থাকবেন।
১৭৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৩
শিট সুজি বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। +
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আমার এ দ্বারে স্বাগতম আপনাকে..............
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৭৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:২৯
মাহফুজা সাদিয়া বলেছেন: জগৎজ্যোতর প্রতি অসীম শ্রদ্ধা।
জাতির এই অন্যতম শ্রেষ্ট সন্তানকে উপযুক্ত মর্যাদার আসনে দেখতে চাই।
প্রিয় পোস্ট।শুভেচ্ছা।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আমার এ দ্বারে......!!!!
১৭৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:১০
শিমুল সালাহ্উদ্দিন বলেছেন: প্রিয় পোস্ট শুভেচ্ছা।
সবাইকে আমন্ত্রণ....
Click This Link
দেখা হবে। ।।।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
১৭৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:৪১
নূর বিডি বলেছেন: জগৎজ্যোতর প্রতি অসীম শ্রদ্ধা রইলো । লেখক কে ধন্যবাদ এমন একটি পোস্টের জন্য
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ এ দ্বারে..........!!!
১৭৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:১২
মুজলিম বলেছেন: দেখতেছি অনেক মৌলবাদী গোষ্ঠী এইহানে ডুইকা গেছে। আবুল-তাবুল মন্তব্য করতাছে। ইসলাম ধর্মকে হীন করতাছে। এরা এখনো পাকিস্তানের বীরত্বগাথাঁ উচ্চারণ করে লজ্জাহীনভাবে। somewhereinblog-কে সচেতন হইতে হইবে। কবে যে বোমা বিষ্ফোরিত হয় আল্লা'হ জানে। হয়ত কয়দিন পর এরা লেখক ভাস্কর ভাইকে হুমকি-ডুমকি দিতে পারে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে............!!!!
যেখানে ভালো, সেখানেই মন্দের ঠাঁই..............সো......!!!!
১৭৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৪৭
জিনাত বলেছেন: রকি ভাই বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, এসব তথ্য আমার মতো আরো অনেকের কাছে অজানা ছিল।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে !!!
১৮০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৪৭
জিনাত বলেছেন: রকি ভাই বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, এসব তথ্য আমার মতো আরো অনেকের কাছে অজানা ছিল।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনিও বলতে পারতেন.............
১৮১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:০০
নির্ঝরিনী বলেছেন: এক অজানা ইতিহাসকে জানলাম!!
জগৎজ্যোতির প্রতি অসীম শ্রদ্ধা রইলো ।
লেখক কে ধন্যবাদ, পোস্টের জন্য।
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে পোস্টটি পড়ার জন্য.............
১৮২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪
আকাশভরাতারা বলেছেন: প্রথমে আপনাকে সাধুবাদ জানাই এরকম এক অজানা ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।
প্রিয়তে রাখলাম । আশাকরি ভালো আছেন?
০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
এইতো আছি একরকম........!
আপনি কেমন আছেন ?
১৮৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৪
ইমন০০৭ বলেছেন:
নাহিদা সুলতানা নামের নিকটা তাহলে মহিলা নিকধারী আমিরুজ্জামান ভাই?
সৈয়দা তাহমিনা বেগম সীমা নিকটাও তো সৈয়দ আমিরুজ্জামান ব্যবহার করেন। এখন তো দেখতাছি তিনি নিজেই তো ভুয়া।
তবে জগৎজ্যোতি'র এই পোষ্টে সৈয়দ আমিরুজ্জামান মায়নাস দিয়ে তিনি যে একজন সত্যিকারের রাজাকার তার পরিচয় দিলেন। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ এই পোস্টাকে বির্তকীত করতে চেয়েছিল তিনি।
ধিক তাকে .... ধিক!!!!
১২ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ...................................................
১৮৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২১
জিনাত বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা.
১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকে বৈশাখী শুভেচ্ছা।
কেমন আছেন?
১৮৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩১
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: শুভেচ্ছা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:১১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
শুভেচ্ছা আপনাকেও।
১৮৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:১৩
তর্পন বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা । সপরিবারে ভাল থাকুন ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:২৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা......
সবাইকে নিয়ে ভালো থাকুন!!!
১৮৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৫৫
সুহেল রাজজ বলেছেন:
দৃর্ষ্টি আকর্ষন
নাহিদা সুলতানা নিক দিয়ে আপনার জগৎজ্যোতি লেখাটিতে অশোভনীয় মন্তব্য এবং পোস্ট এর মাধ্যমে আপানার গুরুত্বপূর্ণ এই পোস্টাকে বির্তকীত করতে চেয়েছিল। এই নিকের পিছনে কাজ করছেন সৈয়দ আমিরুজ্জামান। সৈয়দা তাহমিনা বেগম সীমা সহ উনার আরও অসংখ্য নিক রয়েছে!!! তাই আমিরুজ্জামান হতে সাবধান।
ড.বিবেক এবং আমার আমি ও পাঞ্জুমশাহ নামে এই ৩ টি ব্লগ পর্যবেক্ষন করে দেখলাম সৈয়দ আমিরুজ্জামান ব্লগের পরিবেশ গোলাটে করে আসছেন। এবং তিনি একজন রাজাকার। যার ফলে ব্লগ কর্তৃপক্ষ উনাকে ব্যান করেছে। তিনি এখন সামু ব্লগে মহিলা নিকধারী আমিরুজ্জামান।
এখন নাহিদা সুলতানার ব্লগ পর্যবেক্ষন করে দেখি উনার প্রিয় পোষ্টে এই দুটি লিখা সংযুক্ত করেছেন অথচ আগে নাহিদা সুলতানার ব্লগে প্রিয় পোষ্টের সমস্ত লিখা ছিল সৈয়দ আমিরুজ্জামানের।
জগৎজ্যোতি! যিনি ছিলেন বাংলার প্রথম বীরশ্রেষ্ঠ/............ভাস্কর চৌধুরী - ভাস্কর চৌধুরী
কিছু মজার এড... - নষ্ট মাথার দুষ্ট বালিকা...
তাই সবাই সাবধান থাকুন মহিলা নিকধারী আমিরুজ্জামান থেকে।
০৫ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৩৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: এ বিষয়ে আমার কোন মস্তব্য নেই!!!!
১৮৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৪
শিমুল সালাহ্উদ্দিন বলেছেন: অসাধারণ। অনবদ্য। ধন্যবাদ ভাষ্কর দাকে।
কত অজানারে! +
দাদা
ঘুরে আসবেন সময় হলে আমার ঘর। আমার লেখা নিয়ে আপনার মন্তব্যের প্রতাশা রইলো। শুভকামনা।
Click This Link
২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকেও এ দ্বারে।
ভালো থাকবেন।
১৮৯| ০৪ ঠা মে, ২০০৯ দুপুর ২:০৫
আল-ইমরান সিদ্দিকী বলেছেন: dhonnobad amon akti likha post deyar jonno
০৪ ঠা মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
Thanks
১৯০| ০৪ ঠা মে, ২০০৯ রাত ৯:৩৮
শত রুপা বলেছেন: vaskarda , kemon achhen?
০৫ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:২৯
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
বেশি ভালো নয়.......................................................!!! আপনি কেমন আছেন আপু?
১৯১| ০৪ ঠা মে, ২০০৯ রাত ৯:৩৮
শত রুপা বলেছেন: vaskarda , kemon achhen?
০৫ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৩০
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকে তো মেইল করেছিলাম!!! পাননি?
১৯২| ০৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
বায়লোজি বলে আমি নাকি ছেলে!! বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের খেতাব,বীরশ্রষ্ট য়েসব শুনলেই য়েখন মিলিটারির রেংক মনে হয়।আর্মি ছাড়া আর কেউ মুক্তিযুদ্ধ করে নাই!!!
বীরশ্রেষ্ট মতিউর তিনি অগাধ দেশপ্রেম থেকেই পাকিস্তান থেকে বিমান ছিনিয়ে বাংলাদেশে রওনা দিয়েছিলেন তার য়েই প্রেম অস্বীকার করা যায় না। কিন্তু সে তো মুক্তিযুদ্ধের রক্তাক্ত ময়দানে অংশগ্রহন করতে পারেন নাই......তিনি সর্বোচ্ছ উপাদি পাইয়া গেলেন।আর চিনা পন্থি কমিউনিস্ট হয়েও যারা ৮ মাস ধরে প্রানপনে যুদ্ধ করে গেছে তারা ডিসেম্বর মাসে এসে আগরতলা প্রবাসি মুক্তিকামি(?) নেতাদের লেলিয়া দেওয়া বাহিনীর হাতে খুন হন। তাদের কথা কোথাও নেই!!
ওদের কি দোষ ছিল?!!
দেশ স্বধীন হবার পর সমাজতন্ত্র কায়েম করবে য়েই স্বপ্ন দেখেছিল য়েটাই কি অপরাধ?!!
তাই যদি অপরাধ হয় তবে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্টা করবেন বলে তাদের কাছে ওয়াদা করে শেখ সাহেবও কি দোষি নন??
মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে মুক্তিযুদ্ধের সমস্ত ফসল আর্মি আর দাদার ভোগ করে আসছে................আর কেউ কেউ বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ বলে রাজাকার ক্ষমতায় বসাচ্ছে..............আমরা সেই রাজাকার ধরে ছিল্লাই আর সেই রাজাকারের থেকে বড় শকুন আজকে আমাদের খামছে ধরছে সেই হুশ আমাদের নাই।!!!!!!!!!!!!!
০৮ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অসাধারণ বলেছেন........!!!
যে কথার যুক্তি আছে.....বোঝার ভাষা আছে......কিন্তু নেই সেই ভাষার ক্ষমতা.......!!!!
আমরা বলি! আমাদের কথার পৃষ্ঠে কথা হয়..........এদেশে খেতাব নিয়েও.......!!!!
ভালো থাকবেন সর্বদা
১৯৩| ০৯ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:১৩
বায়লোজি বলে আমি নাকি ছেলে!! বলেছেন: আপনারেও ধন্যবাদ দাদা........
সেদিন ফোন নংটা দিয়া হেল্প করার জন্যে........।
১০ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
Thank's.......!!!
১৯৪| ১০ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
আরিয়ানা বলেছেন: কেমন আছেন? নতুন লেখা কই?
১১ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনাদের দোয়ায় এই তো বেশ আছি!!! নতুন লিখা দিলাম।
ধন্যবাদ খবর নেওয়ার জন্য।
১৯৫| ০২ রা জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৪৫
আমার আমি বলেছেন:
জগৎজ্যোতি ! যিনি ছিলেন বাংলার প্রথম বীরশ্রেষ্ঠ............
আমাদের কাছে অনেক কিছুই অজানা। বাংলার প্রথম বীরশ্রেষ্ঠ জগৎজ্যোতি সর্ম্পকে আমিও বেশি কিছু জানতাম না।
ধন্যবাদ ভাস্করদা ও সাংবাদিক অপূর্ব শর্ম্মাকে যিনি এই বীরশ্রেষ্ঠকে নিয়ে অনেক কিছু লিখেছেন। দুজনের প্রতি থাকলো শুভেচ্ছা।
০২ রা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৭
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকেও।
জগৎজ্যোতিকে জানার জন্য।
১৯৬| ০২ রা জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৪৬
আমার আমি বলেছেন: সুহেল রাজজ বলেছেন:
দৃর্ষ্টি আকর্ষন
নাহিদা সুলতানা নিক দিয়ে আপনার জগৎজ্যোতি লেখাটিতে অশোভনীয় মন্তব্য এবং পোস্ট এর মাধ্যমে আপানার গুরুত্বপূর্ণ এই পোস্টাকে বির্তকীত করতে চেয়েছিল। এই নিকের পিছনে কাজ করছেন সৈয়দ আমিরুজ্জামান। সৈয়দা তাহমিনা বেগম সীমা সহ উনার আরও অসংখ্য নিক রয়েছে!!! তাই আমিরুজ্জামান হতে সাবধান।
ড.বিবেক এবং আমার আমি ও পাঞ্জুমশাহ নামে এই ৩ টি ব্লগ পর্যবেক্ষন করে দেখলাম সৈয়দ আমিরুজ্জামান ব্লগের পরিবেশ গোলাটে করে আসছেন। এবং তিনি একজন রাজাকার। যার ফলে ব্লগ কর্তৃপক্ষ উনাকে ব্যান করেছে। তিনি এখন সামু ব্লগে মহিলা নিকধারী আমিরুজ্জামান।
এখন নাহিদা সুলতানার ব্লগ পর্যবেক্ষন করে দেখি উনার প্রিয় পোষ্টে এই দুটি লিখা সংযুক্ত করেছেন অথচ আগে নাহিদা সুলতানার ব্লগে প্রিয় পোষ্টের সমস্ত লিখা ছিল সৈয়দ আমিরুজ্জামানের।
জগৎজ্যোতি! যিনি ছিলেন বাংলার প্রথম বীরশ্রেষ্ঠ/............ভাস্কর চৌধুরী - ভাস্কর চৌধুরী
কিছু মজার এড... - নষ্ট মাথার দুষ্ট বালিকা...
তাই সবাই সাবধান থাকুন মহিলা নিকধারী আমিরুজ্জামান থেকে।
০২ রা জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
আপনি তো সবই জানেন মিল্লাদ ভাই!!! আমি আর কি বলব!!!
এ বিষয়ে কিছুই বলার নেই।
১৯৭| ১৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:১৪
দোয়েল_পাখি বলেছেন: রকি ভাই বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, এসব তথ্য আমার মতো আরো অনেকের কাছে অজানা ছিল
২৩ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১৯৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৭
র হাসান বলেছেন: ভালো পোষ্ট! প্লাস++++++
Bangladesh travel information
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৫
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
১৯৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮
মুহিব বলেছেন: আমাদের শ্রদ্ধা জানাই এই বীর শহীদকে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৩
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
শ্রদ্ধাঞ্জলি.........................
২০০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২১
নিঃসঙ্গ বায়স বলেছেন: ভাস্কর দা, অনেক তো হলো! চুপচাপ বসে থেকে কী লাভ? কিছুই কী করা যায় না? আমার মাথায় একটা প্ল্যান আছে,সঙ্গত কারণেই প্রকাশ্যে এখানে বললাম না। আপনি কী কষ্ট করে আমাকে একটা মেইল করতে পারবেন দাদা?
[email protected]
[email protected]
২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
অবশ্যই..........................................................
[email protected]
01712529567
২০১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০৬
নিঃসঙ্গ বায়স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাস্কর দা, মেইল পেয়েছি। উত্তর দিলাম :-D ... বিস্তারিত কথা পরে হবে। আর এই লিঙ্ক টা দেইখেন, মজা পাবেন লোকজনের ধারনা দেখে!!!
বীরশ্রেষ্ঠর স্টিকি পোষ্ট দেখে বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর বীরশ্রেষ্ঠ ইনটেনশন নিয়ে একটি প্রশ্ন।
ভালো থাকবেন দাদা।
২০২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৭
উসীমজদ্দীন বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ঘাটাঘাটি করতে গিয়ে এই অসাধারন লেখাটি পেলাম। স্যালুট জগৎজ্যোতিকে। লেখাটি আপনার অনুমতি ছাড়াই ফেসবুকে শেয়ার করলাম। মার্জনা করবেন আশাকরি।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: স্যালুট জগৎজ্যোতিকে
২০৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: ভাস্কর দা। এখন সামুতে নিয়মিত আর লেখা হয় না। তবে পড়ি এখনও আপনার লেখা তো আর দেখিনা।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন: সামুতে নিয়মিত আর আমি ও লিখিনা বস
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৫
নুপুর বলেছেন: ধন্যবাদ। তুলে ধরার জন্য। জগৎজ্যোতিরা অবহেলিতই থেকে যায়। হয়ত কেউ কাউ মৃত্যুর পর দুয়েকটি বই বের করেন এই যা।