নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ণগেন হরিখটকা ব্লগ

[email protected]

ণগেন হরিখটকা

[email protected]

ণগেন হরিখটকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

উপাসনা পদ্ধতি - স্নান ও তৎপর- ১

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ ভোর ৬:১৪

১০ ঘটিকার পর স্নান। স্নানের সময় "অঘমর্ষণ" মন্ত্র পাঠ। পাপ মোচনের জন্য সৃষ্টিক্রম চিন্তা।



অঘমর্ষণ



ওঁ ঋতং চ সত্যং চাভীদ্ধাৎ তপসো অধ্যজায়ত



ততো রাত্র্য জায়ত ততঃ সমুদ্রো অর্ণবঃ।



সমুদ্রাদ্ৎ অর্ণবাদ্ৎ অধি সংবৎসরোহজায়ত



অহো রাত্রাণি বিদধাদ্ৎ বিশ্বস্য মিষতো বশী।



সূর্য্যাচন্দ্রমসৌ ধাতা যথা পূর্ব্বমকল্পয়ৎ



দিবং চ পৃথিবীং চান্তরীক্ষ মথো স্বঃ



তপস্যা বা ঈশ্বরের মনন শক্তি হইতে ঋত অর্থাৎ যজ্ঞ ও সত্য জন্মিয়াছিল। তৎপর রাত্রি জন্বিল। অনন্তর জন্বিল- জলপূর্ণ সমূদ্র। জলপূর্ণ সমুদ্র হইতে সংবৎসর নামক জনপদ সৃষ্টি হইয়াছিল। বিশ্ব চাহিয়া রহিয়াছে, অবলীলাক্রমে সর্ব্ব নিয়ন্তা ঈশান দিবারাত্রির বিভাগ করিলেন। দিবারাত্রির নায়ক ঐ যে চন্দ্রসূর্য্য ইহারাও পূর্ব্বকল্পের ন্যায় কল্পিত হইয়াছে। অতৎপর আনন্দ নিকেতন পৃথিবী অন্তরীক্ষ ও স্বর্গ লোকের সৃষ্টি হইল।



স্নানের সময় জলকে জল বলিয়া মনে না করিয়া ভাবিতে হইবে "জলই জ্যোতিৎ, জলই রস (আনন্দ স্বরূপ) এবং তাহাই অমৃত ব্রহ্ম।" ইহা মনন করতঃ পাঠ করিবে-



ওঁ আপো জ্যোতিঃ রসোহমৃতং ব্রহ্মভূর্ভুবঃ স্বরোম্‍ সমন্ত্রক স্নান করিতে হইবে।



ব্রহ্মযজ্ঞ



(বেগের মন্ত্র চতুষ্টয় পাঠ)



ওঁ অগ্নিমীলে পুরোহিতং যজ্ঞস্য দেবমৃত্বিজম্‍



হোতারং রত্ন ধাতম্‍ ।



যিনি এই সুগঠন ব্রহ্মান্ডের রচয়িতা ও ধাতা, যিনি সৃষ্টির প্রথমেই পরমাণু প্রকৃতি ও সৃষ্টির ধারণকর্ত্তা, সৃষ্টির উৎপত্তিকালে যিনি সৃষ্টির উপযোগী পদার্থের সংযোজক, রমণীয় পৃথিব্যাদি গ্রহ উপগ্রহের ধারণকারী, সর্ব্ব পদার্থের যিনি দাতা, দ্রষ্টা ও প্রকাশক সেই অনন্ত জ্ঞানের আধার, প্রকাশ স্বরূপ পরমাত্বাকে স্ত্ততি করি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +৩/-৩

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ ভোর ৬:৪৫

জেনারেল বলেছেন: +১

২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ ভোর ৬:৫১

ডোরাকাটা বলেছেন: +১

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.