নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তন্দ্রাকুমারী একটি কাল্পনিক চরিত্র যার সন্ধানে আছি নিশিদিন!!
আমি মৃত্যুকে দেখেছি খুব কাছে
দু'চোখ বড় বড় করে মৃত্যুর দূত
তাকিয়ে থেকেছে আমার দিকে।
আমি তখন হতচকিত হয়েছি
কিছুটা পিছিয়েছি, কিছুটা ভয়ে
আবার এগিয়ে গিয়েছি সামনে।
পাক খাওয়া নদীর জলের মত
ছিটকে যাওয়া বজ্রের মত
তার টগবগে নির্মম নিঃশ্বাস।
হঠাৎই ভালোবেসে জড়িয়ে ধরেছি
আমার চিরচেনা অদ্ভুত জীবনকে
আহা জীবন! কি মায়াবী তুমি!
তুমি আছো বলেই আমার প্রেম
আমাকে ফাঁকি দিয়ে যায় না
সে বহে আমার অভ্যন্তরীণ জলে।
প্রেম আমাকে দেয়না অবসর
মৃত্যুর চোখে তাকিয়ে থাকতে
প্রেম আমাকে অনুভূতি শূন্য করে।
তারপর আমি ফু দিয়ে নেভাই প্রেম
যে জ্বলেছে আমার বুকের ভেতরে
প্রেম নিভে যায় তবুও জীবন জ্বলে!
এ কোন জীবন আমায় দিয়েছ বিধি?
সবকিছুকে বৃদ্ধাংগুলি দেখায় অপলক
লড়াই করে সব পলাতক আঁধারের বিরুদ্ধে!
১৪ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৫৮
অতন্দ্র সাখাওয়াত বলেছেন: হুম। সব অনুভূতির মধ্যে মৃত্যুর অনুভূতি সম্পূর্ণ আলাদা।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮
এম ডি মুসা বলেছেন: ভালো লেগেছে
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৩
ঞোছ বলেছেন: আপনি নিজেই এই শব্দ লিখতে পারেন? এটা সত্যিই দুঃখজনক এবং সত্যিই দুঃখজনক https://amongusonline.co
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতা ভালো লিখেছেন।
আমি ৩বার বাস অ্যাক্সিডেন্টে পড়েছিলাম। প্রথমবার আমি মরতে মরতে বেঁচে উঠেছিলাম, আমার আগে ৭জন মারা গিয়েছিল। ৩য়টাও ভয়ঙ্কর ছিল। আমাকে জীবনে ৫বার ফুল অ্যানেস্থেশিয়ার ভেতর দিয়ে আসতে হয়েছে, বলতে পারেন আমি ৫বার মরে গিয়ে জীবিত হয়েছি। মৃত্যুজগৎ একটা স্বপ্নজগতের মতোই মনে হয়েছে, তবে, মৃত্যুর আগের আর পরের সময়টা খুবই বেদনাময় বা দুঃসহ।