নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

◘ ◄◄ ► ▐▐ ►►

আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি/ আমি বিচলিত বর্তমান, এবং অন্তিম সংগ্রামের কথা বলছি।

টি. জাহান চৌধুরী

তাকে শেখাবেন, সব মানুষই ন্যায়পরায়ণ নয়, সব মানুষই সত্যনিষ্ঠ নয়. প্রত্যেক বদমায়েশের মাঝেও একজন বীর থাকতে পারে, প্রত্যেক স্বার্থপর রাজনীতিকের মাঝেও একজন নি:স্বার্থ নেতা থাকে.পাচটি ডলার কুড়িয়ে পাওয়ার চেয়ে একটি উপার্জিত ডলার অধিক মূল্যবান, কিভাবে পরাজয়কে মেনে নিতে হয় এবং কিভাবে বিজয়োল্লাস উপভোগ করতে হয়. হিংসা থেকে দুরে থাকার শিক্ষাও তাকে দেবেন. যদি পারেন নিরব হাসির গোপন সৌন্দর্য তাকে শেখাবেন. সে যেন আগেভাগেই এ কথা বুঝতে শেখে - যারা পীড়নকারী তাদেরকেই সহজে কাবু করা যায়. বইয়ের মাঝে কি রহস্য লুকিয়ে আছে, তাও তাকে বুঝতে শেখাবেন. বিদ্যালয়ে নকল করার চেয়ে অকৃতকার্য হওয়া অনেক বেশি সম্মানজনক. নিজের ওপর তার যেন সুমহান আস্থা থাকে. এমনকি সবাই যদি সেটাকে ভুলও মনে করে। তাকে শেখাবেন, ভদ্রলোকের প্রতি ভদ্র আচরণ করতে, কঠোরদের প্রতি কঠোর হতে. আমার পুত্র যেন এ শক্তি পায় - হুজুগে মাতাল জনতার পদাঙ্ক অনুসরণ না করার. সে যেন সবার কথা শোনে এবং তা সত্যের পর্দায় ছেকে যেন ভালোটাই শুধু গ্রহণ করে - এ শিক্ষাও তাকে দেবেন. সে যেন শিখে দু:খের মাঝে কিভাবে হাসতে হয়. আবার কান্নার মাঝে লজ্জা নেই এ কথা তাকে বুঝতে শেখাবেন. যারা নির্দয়, নির্মম তাদেরকে সে যেন ঘৃনা করতে শেখে আর অতিরিক্ত আরাম-আয়েশে থেকে সাবধান থাকে. আমার পুত্রের প্রতি সদয় আচরণ করবেন কিন্তু সোহাগ করবেন না, কেননা আগুনে পুড়েই ইস্পাত খাটি হয়. আমার সন্তানের যেন অধৈর্য হওয়ার সাহস না থাকে, থাকে যেন সাহসী হওয়ার ধৈর্য. তাকে এ শিক্ষাও দেবেন - নিজের প্রতি তার যেন সুমহান আস্থা থাকে আর তখনই তার সুমহান আস্থা থাকবে মানব জাতির প্রতি। (প্রধান শিক্ষকের কাছে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কনের চিঠি)

টি. জাহান চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

"ইং" কি?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৫

░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░



৯/১২/২০০৯ ইং



এই ইং শব্দের মানে কি?



একজনকে জিজ্ঞাসা করলে, তিনি বললেন ইং মানে ইংরেজি।



আমি বললাম ইংরেজি কি?



তিনি বললেন ইংরেজি মানে ইংরেজি সাল।



আমি যতটুকু জানি ইংরেজদের তো নিজস্ব কোন সাল নেই, যীশু খ্রীষ্টের জন্মের পর থেকে থেকে যে সাল গণনা করা হয় তাকে বাংলায় খ্রীষ্টাব্দ বলে। আর ইংরেজিতে বলা হয় AD After Death। খ্রীষ্টের জন্মের পূর্বের সালকে বাংলায় বলে খ্রীষ্টপূর্ব আর ইংরেজিতে Before Christ সংক্ষেপে BC. যীশু খ্রীষ্ট ইংরেজ ছিলেন না।



তাই তারিখ লিখার পর ইং লেখা কি শুদ্ধ?



░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩

মইনুল িমঠু বলেছেন: চিন্তায় পইরা গেলামতো ভাই

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৭

টি. জাহান চৌধুরী বলেছেন: টেনশন করবেন না ভাই...

তবে ইংরেজদের নিজস্ব কোন সাল না থাকলেও আমাদের বাঙালীদের নিজস্ব সাল আছে।

সেটাকে বলে বঙ্গাব্দ।

গর্ব করার মত ব্যাপার...

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৯

টি. জাহান চৌধুরী বলেছেন: ৯/১২/২০০৯ ইং নয়,

৯/১২/২০০৯ খ্রী: এটাই শুদ্ধ।

৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৯

লালসালু বলেছেন: আগে কখনো চিন্তা করে দেখিনি

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪১

টি. জাহান চৌধুরী বলেছেন: এখন থেকে চিন্তা করেন... :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.