![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বৃশ্চিক পদাবলী কী তা জানিনা
শুধু জানি, শুনে যাই, যেতে হবে
কার্ল মার্কসের বইপত্তর পড়িনি
শুধু জানি, নামটা ওজনদার
ব্যকরণের ব্যা
ওপাড়ার অনিকেত সব জানে
তাই সে ওপাড়ার অনিকেত
তারারা হয় দূরবর্তী, নিকটে এলে
একই জ্বরে ভুগবে...
ধুলা ঝাড়ার একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া আছে। স্বভাবতই সেই প্রক্রিয়ার ঝাড়ছিলাম ধুলা। একসময় আবিষ্কার করলাম আমার নিজের অস্তিত্বই বিলীন হচ্ছে। বহুদিন পরিত্যাক্ত অবস্থায় আমি নিজেই সেই ধুলার অংশবিশেষ। একে ঝাড়া মানে...
তবুও নদী
অদূরে পাহাড়
অদূরে আমি
নিকট তাহার
তবুও নদী
অদূরে পাহাড়
পৃথক কেবল
ভূগোল আকার
তবুও নদী
নীল সমাচার
সবুজ পাহাড়
কাহার? তাহার।
তবুও নদী
একটা বাঁধ
অদূরে পাহাড়
আর্তনাদ
তবুও নদী,
নদীর মত
সুনীল অশ্রু বয়ে যাক
অদূরে পাহাড়
তাহার পাহাড়
ভালোবাসায় ঘিরে থাক।
একটা খোলস পড়ে থাকে। একটা বাতিলের খাতা। অনেক ধুলো জমে। ধুলোর পলেস্তরায় ক্ষয়গুলো ঢাকা পড়ে। অথবা পড়েনা।
(১)
ওখানে মেঘ হয়, ঝড় হয়, পূর্ণিমা হয়
এদিকে কিছু নেই, চাঁদ নেই
মেঘ নেই, ঝড় নেই
অমাবশ্যাও নেই
ওখানেই সব
এদিকে তাই নেই কিছু, থাকবেনা
এই স্বাভাবিক অস্বাভাবিকতা
মেনে নেওয়া-দ্বিমত করার মতও এদিকে কেউ নেই!
ওদিকে যান...
শেষাংশে এসে নিংড়ে গিয়েছিলো সব কার্যকারন
সব উপমা, রূপককে নিভৃতির বেড়াজালে জড়িয়ে
ফেলে দেওয়া হয়েছে বর্জ্যের স্তুপে
যেখানে ভুলেও কেউ পা মাড়াতে চায়না
সেখানেই পড়ে আছে
একটি অব্যবহৃত বাক্য
যাকে তুলে নিতে
তোমাদের আজ এত কষ্ট
আমার বিষাদ ঘিরে নীল নীল জলরঙ
ওরা হতে পারতো প্রজাপতি,
আমি জানিনা...
ইদানীং মনেহয় সবকিছুই পচে যাচ্ছে, ইনোসেন্স খুব তাড়াতাড়ি হারাচ্ছে মানুষ। কিন্তু নিজে ঠিক না হয়ে আরেকজনকেও বা বলতে যাবো কেন? নিজেকে ঠিক হতে হবে। বাকিসব যেখানে ইচ্ছা যাক, যা ইচ্ছা...
কিছু কিছু বিষয়ে কথা বলতে খুব টায়ার্ড লাগে। মাঝে মাঝে মনেহয়, উপরের দিকে তাকানোর অপশন তো সবারই আছে, তাহলে এত নিচে তাকানো কেন? বা অন্যকেও নিচে টেনে নামানো কেন? টায়ার্ড...
চায়ের কাপ আজকাল মধুময় লাগে, আয়েশী লাগে, দৌড় কিংবা আলসেমী, দুটোকেই মাঝ দরিয়ায় নামিয়ে আনে গরম এক কাপ চা।
রাজকন্যা!
তোমার গায়ের রঙ কালো
Game Over.
রাণী! মহারাণী!
মিষ্টি কথা ধুয়ে খৈ খাও!
আমরা এরকমই!
©somewhere in net ltd.