![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এমনিতে রাসেল এর ঘুম কম হয়, মাথার ভিতর সারাকশণ উলটা পালটা ভাবনা কাজ করে তার। সে দেশের ভাল চায়, দশের ভাল চাইতে গিয়ে, হয়ে উঠে বিদ্রহি। কিন্তু হটাথ করে বদলে যাই সে, পরা শুরু করে নামাজ কালাম।
সে জেনে গেছে দেশের ভাল করতে চাইলে রাজনিতি করতে হবে, আর যারা রাজনিতি করে তারা কেউ ভাল না। কেউ দেশের উপকার করেনা, তারা তারেক জিয়ার মত টাকা পাচার করে,
কাজ পাইয়ে দিবার শর্তে পদ্মা সেতু থেকে ১২ শতাংশ ঘুষ চাই সে দেশের ভাল করা তার দ্বরা সম্ভব না। এই দেশে একজন রাজনিতিবিদ ও প্রতিপক্ষের কাউকে দেখতে পারেনা, মিথ্যা বলা তাদের স্বভাব। দেশের ভাল সে তখনি করবে যখন সময় হবে, সে নামায পরে, আল্লাহর কাছে দোয়া প্রাথনা করে যেন দেশের মানুষ সুখে শান্তি তে থাকতে পারে
কিছুদিন পর
প্রিয় নবি কে নিয়ে কটুক্তি করার কথা জানতে পাড়ে রাসেল, যে করেই হোক এর ঞ্জন্য প্রোয়োজনে জীবন দিবে সে তবু মহানবির অবমাননা মানবে না রাসেল।
মসজিদ থেকেই শুনতে পারে হেফাজতে ইসলাম নামক একটি দলের কথা যারা ৫ইমে ঢাকা যাবে, অই নাস্তিক দের ফাসির দাবিতে।
৩ তারিখে ঢাকা চলে আসে রাসেল, কমলাপুরে এক বন্ধুর বাসায় ২ দিন থাকার পর সমাবেশে যোগ দেয় রাসেল, রাত ৯ টা
যাবার আর যায়গা নাই, তাদের সাথে রাত কাটানোর সিদ্বান্ত নেয় সে,
কখন যে ঘুমিয়ে পড়ে নিজেই জানেনা, হটাথ প্রচন্ড শব্ধে চিৎকার চেচামেচি তে ঘুম ভাঙ্গে তার,
কিন্তু আর বাড়ি ফিরেনি রাসেল, তবে কি নবীর অবমাননা সহ্য করতে না পেরে আত্তহত্যা করল রাসেল ????
©somewhere in net ltd.