![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পিএসসির মাথায় গ্যাস্ট্রিক নাকি আমার মাথাই আউলা সেইটাই বুঝতাছি না। বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন দেখে মনে হইতাছে যে যার যা ইচ্ছা তা লিখতে দিলেই হইত। সবার সৃজনশীলতার একটা পরীক্ষা হইয়া যাইতো। শুধু শুধু এত কষ্ট কইরা প্রশ্ন করার কি দরকার ছিল?
আসলে তারা প্রার্থীদের কোন বিষয়টা মূল্যায়ন করতে চায় সেইটাই এখনো বুঝতাছি না। বিজ্ঞান পরীক্ষায় কিনা আবার ধর্মের প্রশ্ন দেয়া হয় সেইটা নিয়া এখন টেনশনে আছি। বাংলাদেশ বিষয়াবলীতেতো বাংলা সাহিত্য লিখে আসলাম। বাংলা পরীক্ষায় কি আসবে সেইটাই এখন চিন্তার বিষয় হইয়া দাড়াইছে।
সবাই বলতেছিল যে ৩৫তম থেকে নাকি পিএসসি সৃজনশীল প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করবে। ৩৪তম তে কি তাহলে সৃজনশীলের মহড়া চলতাছে নাকি? সব পরীক্ষা নিরীক্ষার গিনিপিগ হিসাবে আমার অভিজ্ঞতা নতুন নয়। এইটা আমার জীবনের প্রথম বিসিএস। তাতে গিনিপিগের ভূমিকাটা আমার কাছে খারাপ লাগছে না।
ক্লাস নাইনে উঠার সময় ইংরেজির সিলেবাস ও বোর্ড বই পরিবর্তন হয়েছিল। প্রশ্নের ধরন বুঝতে বুঝতেই আমার এসএসসি পরীক্ষা শেষ হয়ে গিয়েছিল। আজকেও তার ব্যাতিক্রম নয়। এখন আমি বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্যে ধর্ম পড়তাছি।
প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার মূল্যায়নটা কি আরেকটু সতর্কতার সাথে করা উচিত নয়? এই প্রশ্নের উত্তর আমাদের টকশোর সুশীল সমাজের হাতেই ছেড়ে দিলাম।
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪
হারুনূর বলেছেন: ধন্যবাদ রেজওয়ানা আলী তনীমা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:৩২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: বাংলাদেশে সবচেয়ে অবহেলিত প্রজাতি হচ্ছে পরীক্ষার্থীরা । এ অবস্থার সাথে মানিয়ে নিরন্তর বিবর্তন ঘটাতে না পারলে এক নিজের ছাড়া আর কারোর কোন লোকসান নেই। শুভকামনা রইলো আপনার আসন্ন পরীক্ষাগুলোর জন্যে।