![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তুষার। পড়ছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে,পরিসংখ্যান বিভাগে।অত্যন্ত অলস একজন,পড়াশোনা ছাড়া সব কিছুতেই আগ্রহ। ধর্মবিশ্বাস নিরপেক্ষ ; জামাতকে এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট সব কিছুকেই ঘৃণা করি। হাটতে খুব পছন্দ করি। স্বপ্ন দেখি, গ্রাজুয়েশনের পর পুরা শহরটাই হেটে হেটে দেখব।তাতে যতদিন লাগে লাগুক। সামুতে প্রায় ৪ বছর। ব্লগ পড়ি, লিখি কম ।। ।। ।।
আজকে "প্রথম আলো" তে চ.বি.র সাবেক উপাচার্য আবদুল মান্নান একটা লেখা লিখেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে " গণহারে পাস সমস্যার সমাধান নয় " । কিছুদিন আগেও আর একটা লেখায় চোখ পড়েছিল । লেখাটির শিরোনাম ছিল "তাহলে আর বাদ রইলো কি? " লেখাটির বিষয়বস্তু হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলাফল নিয়ে। ৫ বিষয়ে ফেল করেও পোলাপাইন অটোপ্রমোশন পেয়ে যাচ্ছে । সেটার লেখকের খুব আক্ষেপ ; জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেই হত, পড়াশোনা না করেও পাশ করে যাওয়া যেত । আক্ষেপের বিষয় ত বটেই । সবাই চায় পড়াশোনা ছাড়াই পাশ করতে। কিন্তু বিষয়টা কি আসলেই তাই ? কয়েকটা বিষয় খেয়াল করা যাক ঃ
**** আবদুল মান্নান সাহেবের কথার কিছু অংশ ঃ
১।"প্রায় চার দশক পর এসব কথা মনে পড়ল সম্প্রতি ফেল করা ছাত্রদের দাবির মুখে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তাঁদের প্রথম বর্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষে প্রমোশন দেওয়ার অভাবনীয় ঘোষণার পর। এই পরীক্ষার্থীদের সংখ্যা মোট পরীক্ষার্থীর ৪৬ শতাংশ, সংখ্যায় প্রায় এক লাখ। এই ‘মেধাবীদের’ অনেকেই একদিন বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে রাষ্ট্রের প্রথম শ্রেণীর আধিকারিক হবেন। বাহ।
# স্যারের কথায় যুক্তি আছে ঠিকই কিন্তু একটা বিষয়ও বুঝতে হবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এতদিন হিসাব ছিল বিভাগে। কিন্তু আধুনিকীকরণের নামে হঠাৎ করে গ্রেডিং পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়া হয়। যাক, একদিক দিয়ে ভালই হইলো । সকল সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান্তরালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ও চলে আসলো। কিন্তু এর সঙ্গে যেটা আসলো সেটা হল সৃজনশীল প্রশ্নে পরীক্ষা ।২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষে যখন সৃজনশীল প্রশ্ন ও পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করা হয়, তখন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এক সার্কুলারে নানা গালভরা বুলি আওরানো হয়েছিল। কিন্তু পরিশেষে দেখা গেলো বর্তমান অবকাঠামো এই পদ্ধতির জন্য প্রস্তুত নয়। একজন দুজন ফেল করলে সেটা সেই ছাত্রদের উপর দোষ দেওয়া যায় । কিন্তু ৪৬ % ফেল করলে বুঝতে হবে সমস্যা অন্য কোথাও। বিজ্ঞান বিভাগে ফেল করেছে প্রায় ৬৫%। এত ফেল করলে শুধু শিক্ষার্থীদের মেধা যোগ্যতাকে দোষ দিলে চলে না।
২।.........এই ফেল করা ‘মেধাবী’ শিক্ষার্থীরা বলছেন, নতুন গ্রেড-পদ্ধতির কারণেই নাকি তাঁরা ফেল করেছেন। আগে ৩৩ নম্বর পেলে তাঁরা পাস করতেন, গ্রেড-পদ্ধতিতে পেতে হবে ন্যূনপক্ষে ৪০। এই তথ্যটি তাঁরা আগে থেকেই জানতেন না, এমন নয়। "
# স্যার, বিষয়টা ৩৩ বা ৪০ এর নয়। সমস্যা সিস্টেমে । সৃজনশীলে কোনও বাধাধরা বই নাই।এক বিষয়ে অনেক বই থাকতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এক বিষয়ে এক জনই শিক্ষক থাকে; তিনিই পড়ান , রেফারেন্স ও দিয়ে দেন। কিন্তু জাতীয় বি.বি. তে একেক কলেজের স্যার একেক বই পরাতে পারেন।কোন বইতে কি আছে, প্রশ কর্তা কোন বই ফলো করবেন তা তার বেপার।পোলাপাইন তো এখানেই বাশ খাইতেসে।
৩।"এই ধরনের কর্মকাণ্ডকে হালাল করার জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তাব্যক্তিরা নানা ধরনের অজুহাত দাঁড় করাবেন। একজন সহ-উপাচার্য জানান, ফলাফল বিপর্যয়ের জন্য দায়ী পরীক্ষকেরা, এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।"
# স্যার, পদ্ধতি তো আধুনিক হইসে ; কিন্তু শিক্ষকরা তো হন নাই। অনেকে জানেনই না সৃজনশীল আসলে কি জিনিস । ওনাদের কোনও ট্রেনিং দেওয়া হয় নাই, কোনও নির্দেশনা দেওয়া হয় নাই। ২০-২৫ বছর ধরে হয়তো একভাবে পড়াচ্ছেন; এখন আজকে হুট করে বলে দিলাম সৃজনশীলে প্রশ্ন হবে; আপনারা প্রস্তুত হন, তাইলে ক্যামনে হবে? গ্রামাঞ্চলের শিক্ষকদের কথাও ত ভাবতে হবে , নাকি ?
৪। "জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দু-একজন কর্মকর্তা জানান, এই সিদ্ধান্তটি তাঁরা নিতে বাধ্য হয়েছেন। কারণ, এই রমজান মাসে তাঁরা চাননি এই ফেল করা ছাত্রদের আন্দোলনে সাধারণ মানুষের কষ্ট হোক। এমন বক্তব্য বালখিল্য ছাড়া আর কিছু নয়। তাঁরা মনে করেছিলেন, ঘটনা এখানেই বুঝি থেমে যাবে। কথায় আছে, বাঙালিকে বসতে দিলে শুতে চায়। এখানেও ঠিক তেমনটি হয়েছে। যেই-না জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় বর্ষে উত্তীর্ণের শর্ত শিথিল করল, ঠিক পরদিন ন্যূনতম গ্রেড-পদ্ধতি বাতিলসহ চার দফা দাবি নিয়ে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ মিছিল করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাঁদের দাবি, শুধু প্রথম বর্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষ নয়, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে অন্যান্য বর্ষে প্রমোশনের জন্য যে সর্বনিম্ন গ্রেড পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে, তা-ও বাতিল করতে হবে। একই সঙ্গে তাঁরা আরও কিছু দাবি-দাওয়াও উপস্থাপন করেছেন। এরপর হয়তো দাবি উঠবে পরীক্ষা টরীক্ষা বাদ। বছর শেষে সবাইকে পাস ঘোষণা করতে হবে এবং সনদটা বাড়িতে পৌঁছে দিতে হবে। এঁরাই একদিন দাবি করবেন, তাঁরা দেশের শ্রেষ্ঠ ‘মেধাবী’। সুতরাং সব সরকারি চাকরি তাঁদের জন্য সংরক্ষিত রাখতে হবে।"
# জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা এমনিতেই অচ্ছুত। এদের জন্য দেখার কেউ নেই। এমনিতেই অবস্থা চলছে গাড়ি যাত্রাবাড়ী টাইপ ; তার উপর এখন আবার ফেলের ঘা। পোলাপাইন এত পাগল হয় নাই যে সাধ করে ফেল করবে। তারা জানে ফেইল করলে আবার ২ বছরের ধাক্কা।যেখানে প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছেলে-মেয়েরা তাদের ন্যায্য দাবিতে আন্দোলন করছে , সেখানে স্যার সেটা নিয়ে মজা করছেন। " পরিক্ষা বাদ, মেধাবি " ইত্যাদি বলে ব্যাঙ্গ করছেন ।
****সার্কুলার ঃ এবার আসা যাক ২০০৯-১০ সেশনের জন্য জারিকৃত সার্কুলারে। সার্কুলারে কিছু জিনিস বলা হয়েছিল ঃ
১। ২১০ ক্লাস হতে হবে। (ক্লাস হয় মাত্র ৮০-৯০ দিন)
২।ক্লাস সাসপেন্ড এর ২৮ দিন পর পরীক্ষা (সাসপেন্ডের ৬ মাস পরেও পরীক্ষা হয়নি। )
৩। ৩ মাসের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ ( ৯ মাস পর প্রকাশ হয়েছিল)
৪। নিয়মিত ক্লাসেই পাঠদানের উপর গুরুত্বারোপ (অথচ স্যারদের কাছে প্রাইভেট পরতে যাইতে হয়, বিশেষ করে বিজ্ঞানের ছাত্র দের)।
* নতুন সিলেবাস ও প্রশ্নপদ্ধতির আলোকে কলেজগুলোতে শিক্ষার্থিদের পাঠদান ও প্রস্তুত করা হয় নি।
*২১০ দিন ক্লাস হওয়ার কথা । কিন্ত ক্লাস নেবে কে? শিক্ষক কি আছেন? নিয়মে বলা হয়েছিল, কোনও বিষয়ে অনার্স থাকলে ৭ জন আর মাস্টার্স থাকলে ১২ জন শিক্ষক থাকবে। কিন্ত কলেজগুলোতে গরে ৩/৪ জনের বেশি শিক্ষক নেই। যেমনঃ রংপুর কারমাইকেল কলেজে ফিনান্সে ১ জন ও নেই।
* কলেজগুলোতে বিভিন্ন বর্ষের পরীক্ষা ও নানা ধরনের বন্ধ থাকার কারণে ৪-৫ মাসের বেশি ক্লাস হয় না। যতটুকু ক্লাস হয় তাও শিক্ষক- ক্লাসরুম স্বল্পতা , লাইব্রেরী - সেমিনারের ভগ্নদশায় পরিপুর্ন ফলাফল নিয়ে আসে না।
* ৪ বছরের সিলেবাস এখনো নির্দিষ্ট করতে পারেনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষার্থিরা জানে না তারা আগামি বছর কি পড়বে !
*শেষ কথা ঃ
সৃজনশীল পদ্ধতি আধুনিক ব্যবস্থা। জ্ঞান-বিজ্ঞানের অগ্রগতির সাথে সাথে অবকাঠামোগত আয়োজন, পঠনরীতি পরিবর্তন হবে এটাই স্বাভাবিক । কিন্তু নতুন কিছু আনার আগে পুরনোগুলোর মধ্যে সামঞ্জস্য করা উচিত। তা না করে পুরনো জরাজীর্ণ প্রাতিষ্ঠানিক আয়োজনের উপর যতই সৃজনশীল উদ্যোগ নেওয়া হোক না কেন, তা মানন্নয়নের বদলে অবনমনই ঘটাবে। জা.বি.বি.র ভঙ্গুর আয়োজনে এই পদ্ধতি কার্যকর নয়। শুরুতেই সৃজনশীল পদ্ধতি নিয়ে সারা দেশে সমালোচনা হয়েছিল। ছাত্ররা দাবি করেছিল, নতুন কোনও পদ্ধতি চালুর আগে ২ বছর শিক্ষকদের ট্রেনিং ও শিক্ষার্থিদের সে সম্পর্কে অবগত করতে হবে। তখন নানা বুঝ দিয়ে এবং অটো প্রমশন দিয়ে বিপর্যয় আড়াল করা হয়েছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ শিক্ষক নিয়োগ, ট্রেনিং , সিলেবাস নির্ধারন , পাঠদান পদ্দতির আধুনিকায়ন ইত্যাদির কিছুই করেনি। তাই ফলাফল এবারো তথৈবচ। ৬ বিষয়ের ৬ টাতেই ফেল এমন ও দেখা যাচ্ছে। জিপিএ ০.০০। আবার পাশ করেও জিপিএ ১.৭৫ না পাওয়াও প্রমোশন পাবেনা। যদিও কর্তৃপক্ষ অটো প্রমোশনের কথা বলেছে ; কিন্তু এভাবে কয়দিন? এভাবে ত একটা শিক্ষা ব্যবস্থা টিকতে পারে না। তাই এখনি এইদিকে দৃষ্টি না হলে সামনে বড় সমস্যাই অপেক্ষাই করছে।
প্রথম আলোর লেখাটির লিঙ্ক
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
htusar বলেছেন: ভাই , আপনাদের কষ্টটা বুঝি । সবচেয়ে বেশি সময় লাগে আপনাদের ক্ষেত্রে ; আবার আপনাদেরই সার্টিফিকেট ভ্যালু সবচেয়ে কম। চাকরীর ক্ষেত্রেও অনেক ঝামেলার মুখোমুখি হইতে হয়।
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৬
bappyalmamun বলেছেন: জাতীয় জাতীয় জাতীয়
আমরা হয়তো ভাগ্য দোষে অথবা অর্থাভাবে ভাল জায়গায় পড়তে পারিনা।
তবে সিলেবাস সাগর আমরাই পাড়ী দিই।
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
htusar বলেছেন: কথা ঠিক । সবচেয়ে বড় সিলেবাস জা.বি.বি.র। যেকোনো সরকারি- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়েও এটার সিলেবাস বড়। আমি আমার বন্ধুদের দেখেছি। অনেক পড়তে হয় ।কিন্তু কিছু করার নাই। এটাই সিস্টেম হয়ে গেছে।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৫
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আপ্নের যুক্তি ভাল হয়েছে,
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
htusar বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১১
অচিন.... বলেছেন: nice post
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৬
htusar বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
নিষ্কর্মা বলেছেন: @ লেখকঃ
আপনি কিন্তু মূল লেখায় ১৯৭২ সালের সেই গণ নকল এবং অনেক মুক্তিযোদ্ধাদের "পরীক্ষা দিবো না" আন্দোলনের ব্যাপারে দুই উপাচার্যের কঠোর আন্দোলন এবং সে মোতাবেক সরকারের অবস্থান নিয়ে কিছুই বললেন না।
যে পদ্ধতিতেই হোক না কেন, পরীক্ষা হতে হবে। না হলে দেশের ভবিষ্যৎ বলে কিছুই থাকবে না।
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩১
htusar বলেছেন: ভাই , এখানে কিন্তু কোথাও পরীক্ষা না দেবার কথা বলা হয় নাই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা কিন্তু কখনো বলে নাই যে তারা পরীক্ষা দেবে না। সমস্যা পরীক্ষার নয় ; পরীক্ষার পদ্ধতির । গ্রেডিং সিস্টেমের আগে হয়ত ২-৩ % ফেল করতো ; এখন এক লাফে প্রায় ৫০% । সব ছেলে-মেয়েই কি ফাকিবাজ হয়ে গেসে এতগুলা যে ফেল করবে ? নিশ্চয় না। আপনি আরেকবার পুরাটা পরেন; তাহলেই বুঝবেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১১
তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভাই যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে তারাই একমাতো এর কষ্ট বুঝে অন্যকেউ নয়। এসি রুমে বসে অনেক বুলিই আওরানো যায় বাস্তবতা ভিন্ন।এই কথাটা এরা বুঝেনা।আর এ আছে যেখানে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর পাঠ্যক্রম তাদের ছাত্র-ছাত্রীদের বোধগম্য সেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর রেফারেন্স বই সহ একগাদা বই অনুসরন করা লাগে ......পরীক্ষায় প্রশ্ন হাতে পাবার পর বোঝায়ায় কোন রাইটার এর বই অনুসরন করা হয়েছে ........... আমরা যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করেছি এরা এদের নিজ যোগ্যতা বলে টিকে আছি। এরা এসি রুমে বসে অজ পাড়া গায়ের ছাত্রদের সাথে আধুনিক শহুরে ছাত্রদের তুলনা করেন এইটা চরম হাস্যকর।