![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তুষার। পড়ছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে,পরিসংখ্যান বিভাগে।অত্যন্ত অলস একজন,পড়াশোনা ছাড়া সব কিছুতেই আগ্রহ। ধর্মবিশ্বাস নিরপেক্ষ ; জামাতকে এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট সব কিছুকেই ঘৃণা করি। হাটতে খুব পছন্দ করি। স্বপ্ন দেখি, গ্রাজুয়েশনের পর পুরা শহরটাই হেটে হেটে দেখব।তাতে যতদিন লাগে লাগুক। সামুতে প্রায় ৪ বছর। ব্লগ পড়ি, লিখি কম ।। ।। ।।
মনটাই ভাল হয়ে গেল। এইটা দেখার পর আর হাসি থামাইতে পারতেসি না। কারো মন খারাপ থাকলে এইটা পুরোটা পড়লে নির্ঘাত মন ভাল হয়ে যাবে। নেতাদের বিবৃতি ; জাফর স্যার নাকি ইচ্ছা করে মিথ্যা বলতেসে, তেনারা নিষ্পাপ। (বিবৃতিটা একটু বড়; মুল হাসির জায়গাটুকু * দিয়ে দেওয়া; ঐটুকু পড়া ফরয ।)
শাবি পরিস্থিতি ঃ বিশিষ্ঠজনদের সভায় অভিমত
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি ও তৎসর্ম্পকিত সৃষ্ট পরিস্থিতি এবং সর্বশেষ অনাকাংখিত ঘটনাসমূহের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক পেশাজীবি সংগঠনের প্রতিনিধিত্বশীল নেতৃবৃন্দের এক সভা গতকাল বেলা ২.০০ঘটিকায় সিলেট শহরের জিন্দাবাজারে অনুষ্ঠিত হয়। সিলেট জেলা গণতন্ত্রিক পার্টির সভাপতি ব্যারিষ্টার আরশ আলীর সভাপতিত্তে অনুষ্ঠিত সভায় ব্যাপক আলাপ আলোচনা করে উপস্থিত নেতৃবৃন্দ নিম্নোক্ত বক্তব্য প্রদান করেন।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক যৌথভাবে গৃহীত ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি কে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক সময়ে স্থানীয় ও জাতীয় বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ ও সিলেটের রাজনৈতিক, সামাজিক ও বিভিন্ন শ্রেনী পেশার সংগঠনের তৎপরতা এবং জনমনে উদ্ব্যেগ, উৎকন্ঠা লক্ষ্য করি। এহেন অবস্থায় আমরা আমাদের নৈতিক মূল্যেবোধ ও আদর্শিক অবস্থান থেকে নিজেকে সম্পৃক্ত করার এবং দায়িত্ব্যশীল ভুমিকা পালনে উদ্যেগী হই। আমরা পরস্পর পরস্পরের সাথে যোগাযোগ ও আলোচনা করে যৌথ সভার আহবান করি।
*" ২০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত সভায় আমরা সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কমিটির সভাপতি ডাঃ জাকির হোসেন ও সদস্য সচিব অধ্যাপক শাহাআলম বরাবরে সরাসরি আলোচনা করি। এ আলোচনায় একমত না হয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য্য বরাবরে সাক্ষাত করে স্মারকলিপি প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। যৌথ সভায় দেশের সকল মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ সমূহের ন্যায় বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের ভর্তি পরীক্ষা একই পদ্ধতি অর্থ্যাৎ সমন্বিত যৌথ বা গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণ অত্যন্ত যৌক্তিক ও বিজ্ঞান সম্মত বলে একমত পোষন করি। জাতীয় ভাবে এমনতর সিদ্ধান্ত গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন ভাবে দু’টি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ সঠিক হবে ন্ াএবং এর প্রেক্ষিতে সিলেটের রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক অঙ্গনে নানান মেরুকরনের বিষয়টিকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে যেকোন অনাকাংখিত অশুভ পরিস্থিতি যাতে সৃষ্টি না হয় সেজন্য শাবি উপচার্য্য বরাবরে সাক্ষাত করে স্মারকলিপি প্রদান করি।"
২১ নভেম্বর স্মারকলিপি প্রদান কালে বিগত প্রায় মাস দিন ব্যাপি দৃশমান ও চলমান সিলেটের সার্বিক পরিস্থিতি বিভিন্ন কার্যক্রম সর্ম্পকে উপাচার্য মহোদয়কে অবহিত করি। আমরা দেশের বিদ্যমান সামগ্রিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির পাশাপাশি দেশের মানুষের উদ্বেগ, উৎকন্ঠা ও সিলেটের সামগ্রিক অবস্থা বিবেচনায় এনে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা ও সংরক্ষনে দায়ীত্বশীল সিদ্ধন্ত গ্রহনের অনুরোধ করি। সিলেটে অবস্থানরত মাননীয় অর্থ মন্ত্রী জনাব আবুল মাল আব্দুল মুহিত ও মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী জনাব নুরুল ইসলাম নাহিদ সমীপে সাক্ষাত করে মত বিনিময় করি এবং স্মারকলিপি প্রদান করি। আমরা সকলেই জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষন ও দেশের বিরাজমান সমস্যা সংকটের সুযোগে কেউ যেন অনাকাংখিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে এ জন্য শাবি উপাচার্য বরাবরে যোগাযোগ আলোচনা করার পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। শাবি কর্তৃপক্ষের সাথে যোগযোগ করে আমরা আমাদের স্বতন্ত্র অবস্থান স্পষ্ট করে ২৫ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭.০০টায় ২য় বারের মত সাক্ষাত, মতবিনিময় ও স্মারকলিপি প্রদান করি। উল্লেখিত কার্যক্রমের সাথে সংশ্লিষ্ট থেকে দায়ীত্বশীল ভুমিকা পালন করেন যথাক্রমে সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি, আওয়ামীলীগ জাতীয় কমিটির সদস্য আ.ন.ম. শফিকুল হক, সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, ন্যাপ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ আব্দুল হান্নান, গনতন্ত্রীপার্টির জেলা সভাপতি ব্যারিষ্টার মোঃ আরশ আলী, সিলেট জেলা সিপিবি’র সভাপতি এডভোকেটে বেদানন্দ ভট্টাচার্য, সিলেট জেলা জাসদ সভাপতি আলহাজ্জ্ব মোঃ কলন্দর আলী, সাধারন সম্পাদক লোকমান আহমদ, সিলেট জেলা বারের সাবেক সভাপতি এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম, সুজন সভাপতি ও সিলেট চেম্বারের সাবেক প্রশাসক ফারুক মাহমুদ চৌধূরী, বাসদ কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটি সিলেট জেলার আহবায়ক উজ্জ্বল রায়, সদস্য অ্যাডভোকেট হুমায়ুন রশীদ শোয়েব, সাম্যবাদী দল সিলেট জেলার সাধারণ সম্পাদক ধীরেণ সিংহ, ওয়াকার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা সিকন্দর আলী, বাসদ সিলেট জেলার সমন্বয়ক আবু জাফর, অঙ্গীকার বাংলাদেশ’র অ্যাডভোকেট মইনুদ্দিন জালাল, বাপা সিলেট জেলার সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিম কীম, জেলা বারের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট হুমায়ুন কবির বাবুল, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক এডভোকেট নিজাম উদ্দিন, আওয়ামীলীগ নেতা সফিউল আলম চৌধূরী নাদেল, নাগরিক মৈত্রী সিলেটের আহবায়ক অ্যাডভোকেট সমর বিজয় সী শেখর, আইডিয়ার নির্বাহী পরিচালক নজমুল হক, ওয়ার্কাস পার্টির নেতা শফিক আহমদ, সিরাজ আহমদ, জেলা বাসদ নেতা জুবায়ের চৌধূরী সুমনসহ অন্যান্য দায়ীত্বশীল ব্যক্তিবর্গ।
আমরা আমাদের আলোচনা, বিবৃতি, মতবিনিময় কালে কোথাও কোন ভাবে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা, বিশ্ববিদ্যাল সমূহের সমন্বিত পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করার বিশেষত দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার পথকে আরো সুগম, গতিশীল ও নিরাপদ করনে দায়ীত্বশীল উদ্যোগ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুপারিশ, পরামর্শ, অনুরোধ ব্যাতিত অন্য কোনভাবে বিষয়টি নিয়ে আমাদের কোন ভুমিকা ছিলনা। আমরা অধ্যাদেশ দ্বারা পরিচালিত স্বায়ত্ব-শাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি রক্ষা করে বাস্তব সম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনুরোধ করি। শুধু তাই নয় সামগ্রিক বাস্তবতায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আমরা আমাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়ীত্বশীল ভুমিকা গ্রহণের প্রত্যয় ব্যাক্ত করি। পরবর্তেিত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি বাতিল ঘোষনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। গৃহীত সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট সকল মহলের কাছে পৌছাতে না পৌছাতেই ভিন্ন একটি ঘটনা আমাদের কে সহ সমগ্র দেশবাসীকে হতবাক করে দেয়।
** " শাবির দু’জন অধ্যাপক দেশ ও বিদেশে সুশীল সমাজের অতি প্রিয়জন ডঃ মোঃ জাফল ইকবাল ও ডঃ ইয়াসমিন হক পদত্যাগ করেন। শাবি কর্তৃপক্ষের গৃহীত সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে তাদের এ পদত্যাগ। অত্যন্ত দুঃখ জনক হলেও সত্য তাদের গৃহীত সিদ্ধান্তের সাথে আমাদেরকে সংশ্লিষ্ট করে অসত্য বিবৃতি দিয়ে একটি খোলা চিঠি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশ করেছেন। এ প্রেক্ষিতে আমাদের বক্তব্য- আমরা সাম্প্রতিক সকল কার্যক্রমে কোথাও কোনভাবে ডঃ জাফর ইকবাল ও ডঃ ইয়াসমিন হকের নাম উল্লেখ করিনি। তারা কেউই আমাদের আলোচনা বা মতবিনিময়ের বিষয়বস্তুুও ছিলেন না। অথচ খোলা চিঠিতে তাদের দু’জনের স্বাক্ষরিত বক্তব্যে আমাদেরকে লক্ষ্য করে যেভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন তা সত্য নয়। মানণীয় অর্থ মন্ত্রী, মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয়গন সংশ্লিষ্ট কথা গুলোও নির্জলা মিথ্যা।আমার অবাক হয়েছি শাবির শীর্ষস্থানীয় দু’জন শিক্ষক এতো নিখুঁত অসত্য কথা কিভাবে বলতে পারলো। তাদের অসত্য ভাষন ও সুচতুর নাটকীয় ভুমিকার কারণে তাদেরকে নতুন করে অনুসন্ধান করা দরকার। "
(স্যারের আর খেয়ে দেয়ে কাজ নাই; এদের নামে মিথ্যাচার করতে যাবেন )
সরকারের দায়িত্বশীল সংশ্লিষ্ঠ সকল কর্তৃপক্ষের উচিত হবে বিষয়টি জাতীয় স্বার্থে অনুসন্ধানের। আমরা কখনও কোনভাবে সাম্প্রদায়িক বা আঞ্চলিকতাবাদী বা আঞ্চলিক কোটার দাবীদার নই। বিগত দিন গুলোতে আন্দোলন সংগ্রাম এবং নানান কার্যক্রমের মাধ্যমে আমরা আমাদের অবস্থান, পরিচিতি স্থানীয় ও জাতীয়ভাবে নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছি। ডঃ জাফর ইকবাল ও ডঃ ইয়াসমিন হক কেন পদত্যাগ করলেন বা আবার তা প্রত্যাহার করলেন এটা তাদের সম্পূর্ন প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যাক্তিগত বিষয়। কিন্তু তারা আমাদের জড়িয়ে মিথ্যাচার ছড়িয়ে অপমানিত করার চেষ্ঠায় আমরা আহত হয়েছি। আমরা অপ্রয়োজনীয় কোন বিষয়ে জড়াতে চাই না। কিন্তু বিষয়টিকে নিয়ে সমগ্র সচেতন মহলের মধ্যে যে অনাকাংখিত মিথ্যাচারের আবহ সৃষ্টি হয়েছে এমনতর মিথ্যাচারের দ্বায়ভার তাদের দু’জনের। আমরা এসব অসত্য বক্ত্যবের তীব্র নিন্দা জানাই।
*** " পরিশেষে আমরা আমাদের উচ্ছাস,আকাংখা প্রত্যাশা ব্যক্ত করে বলতে চাই- দেশের সকল মেধাবী শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির প্রয়োজনে মেডিকেল ও ডেন্টাল এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হওয়ার চলমান পদ্ধতির ন্যায় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ব্যাপারে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা একই পদ্ধতিতে গ্রহণ করতে সকল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করার, ভর্তি সংক্রান্ত এমনতর সমন্বিত পদ্ধতি চালু না হওয়া পর্যন্ত অন্যকোন পরীক্ষামূলক পদ্ধতি বা উদ্যোগ গ্রহণ করে শিক্ষার্থী ও জনগনের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টির কোন চেষ্টাতে যেন কেউ লিপ্ত না হন। সচেতন দেশবাসীর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ঠ সকলের প্রতি আমাদের এ আহবান। "
(ক্যামনে পরীক্ষা নেবেন সেইটা বলার উনারা কেডা ? )
আজকের সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য রাখেন ন্যাপ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ আব্দুল হান্নান, জেলা সিপিবি’র সভাপতি এডভোকেট বেদানন্দ ভট্টাচার্য, জেলা জাসদ সম্পাদক লোকমান আহমদ, জেলা বারের সাবেক সভাপতি এমাদুল্লাহ শহিদুল ইসলাম, সুজন সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধূরী, ওয়াকার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা সিকন্দর আলী, সম্পাদক আবুল হোসেন। বাসদ কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটির জেলা আহবায়ক উজ্জ্বল রায়, সদস্য এডভোকেট হুমায়ুন রশিদ শোয়েব, অঙ্গীকার বাংলাদেশের সিলেট বিভাগীয় প্রধান এডভোকেট মইনুদ্দিন জালাল, নাগরিক মৈত্রীর আহবায়ক সমর বিজয় সী শেখর, জেলা বাসদ সমন্বয়ক আবু জাফর, জেলা সিপিবি’র সম্পাদক আনোয়ার হোসেন সুমন, ওয়াকার্স পার্টির নেতা শফিক আহমদ, সিরাজ আহমদ, বাসদ নেতা জুবায়ের চৌধুরী সুমন প্রমুখ।
বড়ই মজা পাইসি।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
htusar বলেছেন: একমত ।
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
প্যাপিলন বলেছেন: ভুলটা আমাদের কর্তাব্যক্তিদেরই। বাঙালী সংস্কৃতির লালনভুমি কুষ্টিয়ায় বানাইছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আর পীরের জেলা সিলেটে বানাইছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
htusar বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় যেখানেই হোক; তা কোনও এলাকার নয়, পুরা দেশের।
ভাল থাকবেন।
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
মামুন রশিদ বলেছেন: সচেতন কয়েকজন কোন ভাবেই সংখাগরিষ্ঠ অসচেতনকে প্রতিনিধিত্ব করে না ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
htusar বলেছেন: হুম ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: সচেতন স্টুপিড মন্ডলী