নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

~ An Average, An Explorer ~

ওমর ফারুক কোমল

অজ্ঞ এক মানবসন্তান

ওমর ফারুক কোমল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুর্শিদকুলী খানের বেগম বাজার মসজিদ

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৬



পুরান ঢাকায় এখনও যে কয়টি মোঘল স্থাপত্য মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে তার মধ্যে বেগম বাজার মসজিদ অন্যতম। ১৭০০ থেকে ১৭০৪ সালের মধ্যে এই মসজিদটি নির্মাণ হয়েছিল। মসজিদটি মুর্শিদকুলী খান ওরফে করতলব খান নির্মাণ করেন। তখন অবশ্য এর নাম ছিল করতলব খান মসজিদ। পরে ১৭৪০ সালের দিকে ঢাকার নায়েবে নাজিম সরফরাজ খাঁ তার কন্যা লাভলী বেগমের নামে মসজিদটি যে জায়গায় অবস্থিত সে জায়গার নাম রাখেন বেগম বাজার এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে লোকমুখে মসজিদটি বেগম বাজার মসজিদ নামেই পরিচিতি লাভ করে



পাঁচ গম্বুজ বিশিষ্ট এই মসজিদটির নীচতলায় রয়েছে বেশ কিছু দোকানপাট। তাই মসজিদটির সামনে সবসময়ই এক ঘিঞ্জিময় অবস্থা লেগেই থাকে।


তবে, ভেতরে ঢুকার পর অবশ্য চমকে যাই। বেশ ভালোভাবেই মসজিদটির দেখভাল হচ্ছে। বেশ জাঁকজমকপূর্ণ এবং ছিমছিমে।
















ইমাম সাহেবের থাকার জন্যে মসজিদের গাঁ ঘেঁষেই বানানো হয়েছিল একটি ছোট ঘর। ঘরটি বাংলার ছোট কুঁড়ে ঘরের মত দেখতে। এছাড়াও মসজিদটির গম্বুজ এবং গম্বুজের গাঁ ঘেঁষা ছোট ছোট মিনার আমার নজর কেড়েছিল।



ঢাকার সাবেক কেন্দ্রীয় কারাগারের গেট হতে বেগম বাজারের দিকে খানিকটা এগুলেই চোখে পড়বে এই অসাধারণ স্থাপত্যটি। দেখে আসতে পারেন মুর্শিদকুলী খানের এই অনবদ্য সৃষ্টি, ভালো লাগবে।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অনেকদিন পর মসজিদটি দেখলাম।।
ভাল লগলো ছবিব্লগটি।।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

ওমর ফারুক কোমল বলেছেন: ভালো থাকবেন।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:০৩

কিরমানী লিটন বলেছেন: অনপক কার্কর আর ইতিহাস সমৃদ্ধ। অভিবাদন জানবেন।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

ওমর ফারুক কোমল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩৮

তপোবণ বলেছেন: এতো কাছে থাকি অথচ দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া।
এবার যাবো দেখতে।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৫৫

জুন বলেছেন: মসজিদে মেয়েদের প্রবেশ অনেকক্ষেত্রে সংরক্ষিত থাকায় ইচ্ছে থাকলেও যাওয়া হয়না। একটি অনন্য মুঘল স্থাপত্যের নিদর্শন যার অন্দর বাহির আপনার কল্যানে দেখা হলো। বিশেষ করে মুঘল স্থাপত্যের সাথে বৈপরীত্য সৃষ্টি করা ইমাম সাহেবের কক্ষটি যা বাংলার প্রাচীন কুটিরের আদলে তৈরী সেটা এক অনাবদ্য নির্মান। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ওমর ফারুক কোমল এই অসাধারন শেয়ারের জন্য।
+

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

ওমর ফারুক কোমল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৫৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যেতে হবে, ইতিহাসকে ছুয়ে দেখতে আমি খুবই রোমাঞ্চ বোধ করি।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২১

বিজন রয় বলেছেন: ইতিহাস কথা বলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.